বৃহস্পতিবার, ৫ জুলাই, ২০১২

ইমেইল অ্যাড্রেস বদলিয়ে বিপাকে ফেইসবুক

ইমেইল অ্যাড্রেস বদলিয়ে বিপাকে ফেইসবুক

কিছুদিন আগেই বিনা নোটিশে ইমেইল অ্যড্রেস বদলে দিয়ে ব্যবহারকারীদের রোষের মুখে পড়েছিলো ফেইসবুক কর্তৃপক্ষ। সে ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই নতুন বিপাকে পড়েছে এই সোশাল নেটওয়ার্কিং জায়ান্ট। স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট থেকে ফেইসবুক অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করেন, এমন অনেক ব্যবহারকারীর কেবল ফেইসবুক অ্যাকাউন্টের ইমেইল অ্যাড্রেসটিই নয়, বরং ইমেইল কন্ট্যাক্ট লিস্টের সবগুলো ইমেইল ঠিকানাও বদলে সেখানে ফেইসবুকের ডোমেইন বসিয়ে দিয়েছে। খবর বিবিসির।

জানা গেছে, ফেইসবুক ব্যবহারকারীদের পুরো ইমেইল কন্টাক্ট লিস্ট বদলে যাওয়ার কারণ হচ্ছে, একটি সফটওয়্যার ত্রুটি বা ‘বাগ’। একসঙ্গে সব ফেইসবুক ব্যবহারকারীর ইমেইল অ্যাড্রেস বদলে দেয়ার জন্যে সফটওয়্যারটি তৈরি করা হয়েছিলো।

ফেইসবুকের এই সফটওয়্যার বাগ-এর কারণে সবচেয়ে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে ব্ল্যাকবেরি, অ্যান্ড্রয়েড, অ্যাপলের আইওএস সিক্স এবং উইন্ডোজ ফোন এইট অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীরা।

এদিকে এই সফটওয়্যার বাগটির কারণে ইউজারদের রোশের মুখে পড়েছে ফেইসবুক কর্তৃপক্ষ। সফটওয়্যার বাগটি অপসারণের জন্য লেগে আছেন ফেইসবুকের সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়াররা। খুব শিগগিরই এ সমস্যার সমাধান করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ফেইসবুক কর্তৃপক্ষ।

নতুন আবিষ্কৃত কণাটিই হিগস-বোসন পার্টিকল!

নতুন আবিষ্কৃত কণাটিই হিগস-বোসন পার্টিকল!

সার্ন বিজ্ঞানীদের আবিষ্কৃত নতুন সাব অ্যাটমিক পার্টিকলটিই হতে পারে পদার্থবিজ্ঞানের ইতিহাসে বহু প্রতীক্ষীত হিগস-বোসন পার্টিকল। লন্ডনের এক কনফারেন্সে এমনটাই দাবি করেছেন বৃটিশ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাসিলিটি কাউন্সিলের প্রধান কর্মকর্তা জন ওমার্সলে। নতুন এই সাব অ্যাটমিক পার্টিকলটির সঙ্গে হিগস-বোসন পার্টিকলের অনেকটাই মিল রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। খবর রয়টার্স-এর।

পদার্থবিজ্ঞানের মতবাদ অনুযায়ী মহাবিশ্বের সৃষ্টি এবং গঠন রহস্য সমাধানের মূল চাবিকাঠিই হচ্ছে হিগস-বোসন পার্টিকল। কয়েক দশক ধরে হিগস-বোসন পার্টিকলের অস্তিত্ব প্রমাণের জন্য গবেষণা করছেন বিজ্ঞানীরা।

লন্ডনের ওই কনফারেন্সে ওমার্সলে বলেন, ‘আমি নিশ্চিত করে বলতে পারি যে, নতুন একটি মৌল কণা সত্যিই আবিষ্কৃত হয়েছে এবং হিগস-বোসন পার্টিকলের সঙ্গে এটির অনেক মিল রয়েছে।’

অন্যদিকে সার্ন বিজ্ঞানীদের মুখপাত্র জো ইনক্যানডেলা বলেছেন, ‘প্রাথমিক পর্যায়ে পাওয়া তথ্যগুলো নির্ভরযোগ্যই মনে হচ্ছে আমাদের।’

সার্ন বিজ্ঞানীদের এই নতুন আবিষ্কার যে হিগস-বোসন পার্টিকল এখনও তা ১০০ ভাগ নিশ্চিত করতে পারেননি তারা। তবে বিজ্ঞানীরা বলেছেন, তাদের ধারণা তারা হিগস-বোসন পাটিকল বা তার সঙ্গে মিল রয়েছে এমন কোনো মৌল কণাই আবিষ্কার করেছেন। আর এটি যদি হিগস-বোসন না হয়, তবে এটি সম্পূর্ণ নতুন একটি মৌল কণা, যা এতোদিন বিজ্ঞানীদের অজানাই ছিলো।

আসছে ব্ল্যাকবেরি ট্যাবলেট

আসছে ব্ল্যাকবেরি ট্যাবলেট

ব্ল্যাকবেরি প্রস্তুতকারক রিম আগামী বছরের শরৎকালে ব্ল্যাক ফরেস্ট নামে একটি নতুন ট্যাবলেট পিসি আনার পরিকল্পনা করেছে। একটি গোপন তথ্য ফাঁস হয়ে যাওয়ায় এই খবরটি জানা গেছে। খবর টেলিগ্রাফ নিউজ–এর।

ব্ল্যাকবেরি ব্লগে প্রকাশ করা একটি পোস্টে দাবি করা হয়েছে, এসবই রিমের ক্লাসিফায়েড তথ্য যা থেকে ব্ল্যাকবেরির ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাচ্ছে।

ব্ল্যাকবেরির ফাঁস হওয়া ‘রোডম্যাপ’ থেকে জানা গেছে, ব্ল্যাকবেরি ফোরজি প্লেবুক যা শুধু যুক্তরাষ্ট্রের জন্যে তৈরি হচ্ছে, সেটি আসবে ২০১২ সালের শেষ দিকে এবং নতুন ব্ল্যাকবেরি ১০ ডিভাইসটি আসবে ২০১৩ সালের শুরুতে।

ব্ল্যাকবেরি ১০ ডিভাইসটি ইতোমধ্যেই বিভিন্ন প্রযুক্তি ব্লগের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। প্রায় সব প্রযুক্তি ব্লগ সাইটেই বলা হচ্ছে, এতে ১০ ইঞ্চি স্ক্রিন থাকবে যা প্লেবুকের স্ক্রিনের তুলনায় বড় এবং এতে ১২৮জিবি মেমোরি থাকবে। তাদের ‘রোডম্যাপ’ থেকে আরো দু’টি নতুন প্রোডাক্ট-এর নাম জানা গেছে। প্রোডাক্ট দু’টির কোডনেম ‘ন্যাশভিল’ এবং ‘নেপলস’।

এদিকে গত সপ্তাহে রিম ঘোষণা করেছে, তারা ব্ল্যাকবেরি ১০ আরো দেরিতে রিলিজ করবে। এর ফলে ব্ল্যাকবেরির শেয়ার মূল্য ২০% কমে গেছে। এই সম্পর্কে স্ক্রিন ডাইজেস্ট-এর সিনিয়র প্রিন্সিপাল বলেছেন, ‘আগামী প্রজন্মের পণ্যের মাধ্যমে, রিমের এখন একটি বড় সাফল্য প্রয়োজন। তার বদলে তারা দেরি করে নিজেদেরই ক্ষতি করছে।’ তিনি আরো বলেন, ‘বাজার রিমের প্রতি ক্রমশ আস্থা হারাচ্ছে’।

৬২০ কোটি ডলারের হোঁচট খেলো মাইক্রোসফট

৬২০ কোটি ডলারের হোঁচট খেলো মাইক্রোসফট

মাইক্রোসফটের অনলাইন অ্যাডভাটাইজিং সার্ভিস, একুয়ানটিভ এ বছর পর্যন্ত পর্যাপ্ত পরিমাণ আয় করতে না পারায় ৬২০ কোটি ডলার গচ্চা দিলো এই সফটওয়্যার জায়ান্ট। মাইক্রোসফট পাঁচ বছর আগে একুয়ানটিভ কিনে নিয়েছিলো ৬৩০ কোটি ডলারে। খবর অরেঞ্জ নিউজ-এর।

আগেই ধারণা করা হয়েছিল, ২০১১-২০১২ অর্থ বছরে ক্ষতির মুখে পড়তে পারে মাইক্রোসফট। কোম্পানিটি প্রাথমিকভাবে তাদের লসের জন্য একুয়ানটিভ-এর হতাশাজনক পারফরমেন্সকেই দায়ী করছে। পাঁচ বছর আগে একুয়ানটিভ-ই ছিলো মাইক্রোসফটের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ক্রয়। তারা গত বছর ৮৫০ কোটি ডলারে স্কাইপ কিনে সেই রেকর্ড ভেঙ্গেছে।

মাইক্রোসফটের অনলাইন ডিভিশনের হিসাবে, একুয়ানটিভ কেনার পর এখন পর্যন্ত মাইক্রোসফট প্রায় ৯০০ কোটি ডলার লস করেছে।

ফেকটসেটের বিশ্লেষকরা ধারণা করছেন, এতো কিছুর পরেও মাইক্রোসফট এই অর্থবছরের শেষ ভাগে, ৫৩০ কোটি ডলার আয় করবে। ১৯ জুলাই মাইক্রোসফটের শেষ তিন মাসের আর্থিক বিবরণী প্রকাশ করার কথা রয়েছে।

সাইবার আক্রমণ ঠেকাতে তৈরি অলিম্পিক ২০১২সাইবার আক্রমণ ঠেকাতে তৈরি অলিম্পিক ২০১২

সাইবার আক্রমণ ঠেকাতে তৈরি অলিম্পিক ২০১২

সাইবার অ্যাটাক থেকে নিজেদের রক্ষা করতে রীতিমতো যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়েছে লন্ডন অলিম্পিক গেইমস ২০১২ কর্তৃপক্ষ। গত সপ্তাহে ২ লাখ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে পুরো অলিম্পিক গেইমসের ইন্টারনেট সিকিউরিটি ব্যবস্থা পরীক্ষা করে দেখেছে গেইমসের সাইবার সিকিউরিটির দায়িত্বে থাকা টেকনোলজি কোম্পানি অ্যাটোস। খবর ইয়াহু নিউজ-এর।

২০০২ সাল থেকে অলিম্পিক গেইমসের ইন্টারনেট সিকিউরিটির দায়িত্বে আছে অ্যাটোস। পুরো ইংল্যান্ডের ১১,৫০০-এরও বেশি কম্পিউটারের নিরাপত্তা রক্ষার দায়িত্বে আছে টেকনোলজি কোম্পানিটি। লন্ডন অলিম্পিক ২০১২-এর সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে যেনো যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়েছে তারা। সম্ভাব্য সাইবার আক্রমণ কিভাবে হতে পারে এবং তা ঠেকাতে কি পদক্ষেপ নেয়া প্রয়োজন তা নিশ্চিত করতে, হ্যাকারদেরও অলিম্পিক গেইমসের ইন্টারনেট সিকিউরিটি সিস্টেম হ্যাক করার আমন্ত্রণ জানিয়েছিলো অ্যাটোস।

নিজেদের ইন্টারনেট ব্যবস্থা পরীক্ষা করে দেখার জন্য হ্যাকারদের আমন্ত্রণ জানানোর কথা নিশ্চিত করেন অ্যাটোসের চিফ ইন্টিগ্রেটর মিশেল হায়রন। তিনি বলেন, ‘আমাদের কর্মীরা ছাড়াও আমাদের সঙ্গে কাজ করছেন সৎ এবং নীতিবান কিছু হ্যাকার। তাদের মূল কাজ হচ্ছে, সিস্টেমটির কোনো ক্ষতি না করে এটির ক্ষমতা পরীক্ষা করে দেখা।’

এর আগে বেইজিং অলিম্পিকে প্রতিদিন ১ কোটি ২০ লাখ সাইবার অ্যাটাকের শিকার হতে হয়েছিলো অলিম্পিক কর্তৃপক্ষকে। লন্ডন অলিম্পক ২০১২-তে প্রতিদিন ১ কোটি ২০ লাখ থেকে ১ কোটি ৪০ লাখ সাইবার অ্যাটাক হবে ধরে প্রস্তুতি নিচ্ছে অ্যাটোস এবং অলিম্পিক কর্তৃপক্ষ।



বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/জায়েদ/ওএস/এইচবি

নতুন 'কনকর্ড': গতি ঘণ্টায় ৪০০০ কিলো!

নতুন 'কনকর্ড': গতি ঘণ্টায় ৪০০০ কিলো!


গুজবটি যদি সত্যি হয় তবে একবারও না থেমে মাত্র ৪ ঘণ্টায় লন্ডন থেকে সিডনিতে পৌঁছাতে পারবে প্লেনটি। বিশ্ববিখ্যাত এয়ারক্রাফট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং, লকহিড মার্টিন এবং গালফস্ট্রিম মিলে একসময়ের দ্রুততম প্যাসেঞ্জার জেট কনকর্ডের  উত্তরসূরী তৈরি করছে বলে জোর গুজব ছড়িয়েছে। খবর রয়টার্স-এর।
নতুন ওই মডেলটিকে ডাকা হচ্ছে এক্স-৫৪। অল্প সময়ে দূরের পথ পাড়ি দিতে অনেকেরই প্রথম পছন্দ ছিলো সুপারসনিক প্যাসেঞ্জার জেট কনকর্ড। কিন্তু ২০০৩ সালে অবসরে যায় কনকর্ডের সবগুলো পুরোনো প্লেন। নতুন মডেল এক্স-৫৪ তৈরি হলে এটিই হবে পৃথিবীর দ্রুততম প্যাসেঞ্জার জেট। জানা গেছে, এটির গতি হবে প্রতি ঘণ্টায় ৪০০০ কিলোমিটার। এর ফলে মাত্র ৪ ঘণ্টায় লন্ডন থেকে ১৭ হাজার কিলোমিটার দূরের সিডনিতে পৌছাতে পারবে প্লেনটি। এই গতি কনকর্ডের গতির প্রায় দ্বিগুণ।
এক্স-৫৪ নিয়ে বোয়িং, লকহিড মার্টিন ও গালফস্ট্রিম-এর ওই প্রকল্পে নাসার কাছ থেকেও সহযোগিতা মিলছে বলে জানা গেছে। কনকর্ডের সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল যাত্রা শুরুর সময়ে তৈরি হওয়া সনিক বুম বা প্রচণ্ড শব্দ। নতুন প্লেনের বেলায় সেটি অনেক কমিয়ে আনা যাবে বলে জানিয়েছে একাধিক সূত্র। তবে নতুন প্লেনটিতে কনকর্ডের শনাক্তকরণ চিহ্ন বাঁকানো নাক, ভি টেইল থাকবে কি-না সেটি এখনো জানা যায়নি।
বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/জায়েদ/ওএস/এইচবি/জুলাই ৪/১২
গুজবটি যদি সত্যি হয় তবে একবারও না থেমে মাত্র ৪ ঘণ্টায় লন্ডন থেকে সিডনিতে পৌঁছাতে পারবে প্লেনটি। বিশ্ববিখ্যাত এয়ারক্রাফট নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং, লকহিড মার্টিন এবং গালফস্ট্রিম মিলে একসময়ের দ্রুততম প্যাসেঞ্জার জেট কনকর্ডের  উত্তরসূরী তৈরি করছে বলে জোর গুজব ছড়িয়েছে। খবর রয়টার্স-এর।

নতুন ওই মডেলটিকে ডাকা হচ্ছে এক্স-৫৪। অল্প সময়ে দূরের পথ পাড়ি দিতে অনেকেরই প্রথম পছন্দ ছিলো সুপারসনিক প্যাসেঞ্জার জেট কনকর্ড। কিন্তু ২০০৩ সালে অবসরে যায় কনকর্ডের সবগুলো পুরোনো প্লেন। নতুন মডেল এক্স-৫৪ তৈরি হলে এটিই হবে পৃথিবীর দ্রুততম প্যাসেঞ্জার জেট। জানা গেছে, এটির গতি হবে প্রতি ঘণ্টায় ৪০০০ কিলোমিটার। এর ফলে মাত্র ৪ ঘণ্টায় লন্ডন থেকে ১৭ হাজার কিলোমিটার দূরের সিডনিতে পৌছাতে পারবে প্লেনটি। এই গতি কনকর্ডের গতির প্রায় দ্বিগুণ।

এক্স-৫৪ নিয়ে বোয়িং, লকহিড মার্টিন ও গালফস্ট্রিম-এর ওই প্রকল্পে নাসার কাছ থেকেও সহযোগিতা মিলছে বলে জানা গেছে। কনকর্ডের সবচেয়ে বড় সমস্যা ছিল যাত্রা শুরুর সময়ে তৈরি হওয়া সনিক বুম বা প্রচণ্ড শব্দ। নতুন প্লেনের বেলায় সেটি অনেক কমিয়ে আনা যাবে বলে জানিয়েছে একাধিক সূত্র। তবে নতুন প্লেনটিতে কনকর্ডের শনাক্তকরণ চিহ্ন বাঁকানো নাক, ভি টেইল থাকবে কি-না সেটি এখনো জানা যায়নি।



জুলাই’য়ে খাদ্যমূল্য বাড়ার আশঙ্কা জাতিসংঘের

 
ক্রমাগত শুষ্ক আবহাওয়ার কারণে যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্যশস্য ও সয়াবিন উৎপাদন বাধাগ্রস্থ হওয়ায় এ মাসে বিশ্ব খাদ্য মূল্য বাড়ার আশঙ্কা করছে জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও)।

এফএও’র জ্যেষ্ঠ অর্থনীতিবিদ ও শস্য বিশ্লে¬ষক আব্দুলরেজা আব্বাসিয়ান রয়টার্সকে বলেছেন, “যুক্তরাষ্ট্রে ফসল কাটার আগ পর্যন্ত দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি ও মূল্যের অস্থিতিশীলতা ঠেকানো যাবে না। আগামী কয়েকমাস খুব টালমাটাল অবস্থায় যাবে।”

বিশ্ব খাদ্য সংস্থা খাদ্যশস্য, তৈলবীজ, দুগ্ধজাত খাবার, মাংস ও চিনি’র মূল্যের ওপর ভিত্তি করে খাদ্য মূল্য সূচক নির্ণয় করে থাকে।

সংস্থাটি এক পূর্বাভাসে জানিয়েছে, ২০১২ সালে বিশ্বে ২ দশমিক ৩৯৬ বিলিয়ন মেট্রিক টন (২৬৪ কোটি টন) খাদ্যশস্য উৎপাদন হবে। যা পূর্ব ঘোষিত পরিমাণের চেয়ে ২৩ মিলিয়ন মেট্রিক টন কম।

এছাড়া, তাদের পূর্বাভাস অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে এ বছর ভুট্টা উৎপাদন হবে ৩৫০ মিলিয়ন মেট্রিক টন যা পূর্ব ঘোষিত পরিমাণের চেয়ে ২৫ মিলিয়ন মেট্রিক টন কম। তবে ২০১১ সালের তুলনায় তা ৩৬ মিলিয়ন মেট্রিক টন বা ১১ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
 
{সংকলন কৃত  বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/বিসিএস/এলকিউ}
 

বুধবার, ৪ জুলাই, ২০১২

১২ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্স

গেল অর্থবছরে ১২ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন (এক হাজার ২৮৫ কোটি) ডলার রেমিটেন্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা, যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ১ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার বা বা ১০ দশমিক ৩০ শতাংশ বেশি।

মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় ব্যাংক রেমিটেন্স সংক্রান্ত যে তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যায়, গত ৩০ জুন শেষ হওয়া ২০১১-১২ অর্থবছরে বিভিন্ন ব্যাংকের মাধ্যমে আসা ১২ দশমিক ৮৫ বিলিয়ন ডলার রেমিটেন্সের মধ্যে জুন মাসে এসেছে ১০৭ কোটি ৩৫ লাখ ডলার।

১২ মাসের মধ্যে মাত্র মাস দুই মাস প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সের পরিমাণ একশ’ কোটি ডলারের কম ছিল। বাকি দশ মাস এসেছে একশ’ কোটি ডলারের বেশি।

এর মধ্যে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে জানুয়ারি মাসে আসা রেমিটেন্সের পরিমাণ ছিল ১২২ কোটি ১৪ ডলার। এক মাসের হিসাবে যা ছিল সর্বোচ্চ রেমিটেন্স।

রেমিটেন্স বাড়ায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভও বেড়েছে। মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) ৭০ কোটি ডলার আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৯ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলারে নেমে এসেছিল। তবে মঙ্গলবার রিজার্ভের পরিমাণ ছিল ১০ বিলিয়ন ডলারের বেশি।

২০১১-১২ অর্থবছরে সরকারি মালিকানাধীন চার ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩১ কোটি ডলার।

এ ছাড়া বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক ও বেসিক ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে এক কোটি ডলারের কিছু বেশি।

৭৩ কোটি ২৪ লাখ ডলার এসেছে ৩০টি বেসরকারি ব্যাংকের ম্যাধ্যমে। আর নয়টি বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিটেন্সের পরিমাণ এক কোটি ৯৫ লাখ ডলার।

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এআরএইচ/এএল/২০৫১ ঘ.

ক্যামেরায় চিকিৎসকদের উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ

ওয়েবক্যামেরায় দেশের সর্বস্তরের চিকিৎসা কেন্দ্রের চিকিৎসকসহ কর্মকর্তাদের উপস্থিতি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী আফম রুহুল হক।

এছাড়া বেসরকারি হাসপাতাল পরিচালনার নীতিমালায় পরিবর্তন আনা হবে বলেও জানান তিনি।

মঙ্গলবার জাতীয় সংসদ অধিবেশন চলাকালে সংসদ সদস্যদের প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এসব তথ্য জানান।

বিএনপির সংসদ সদস্য এবিএম আশরাফ উদ্দিনের এক প্রশ্নের জবাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “জেলা, উপজেলা ও তৃণমূল পর্যায়ে ডাক্তার, নার্স ও অন্যান্য কর্মচারীদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য ওয়েবক্যামের মাধ্যমে প্রতিদিন পর্যবেক্ষণ চলছে।”

রুহুল হক জানান, ডাক্তারদের যথাসময়ে কর্মস্থলে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এমআইএস শাখায় একটি মনিটরিং সেল গঠন করা হয়েছে।

চিকিৎসকরা যথাসময়ে স্বাস্থ্যকেন্দ্রে উপস্থিত না হলে তাকে জানানোর অনুরোধ করে রুহুল হক বলেন, “আমাদের জানালে আমরা ব্যবস্থা নেবো।”

এ পর্যন্ত ২৪ জন ডাক্তার চাকরি হারিয়েছেন বলে জানান তিনি।

দলীয় সংসদ সদস্য আব্দুল মতিন খসরুর এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, “বেসরকারি হাসপাতালের পরিচালনার নীতিমালা পরিবর্তন করা হবে।”

খোঁজ মিললো অটিজম ও ক্যান্সারের জিনের

খোঁজ মিললো অটিজম ও ক্যান্সারের জিনের

শিশুদের ক্যান্সার, অটিজম, এনলার্জড ব্রেইন এবং এপিলেপ্সি (মৃগী)র মতো রোগের জন্য দায়ী জিন শনাক্ত করতে পেরেছেন বিজ্ঞানীরা। টানা দুই দশকের গবেষণার পর এই আবিষ্কার করেন যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটল চিলড্রেনস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা। খবর সায়েন্স ডেইলির।

বিজ্ঞানীরা জানান, ‘একেটিথ্রি, পিআইকেথ্রিআরটু এবং পিআইকেথ্রিসিএ’ এই তিনটি জিনের বিবর্তনের কারণে ক্যান্সার, অটিজম, এপিলেপ্সি এবং মেগালেনসিফালি বা এনলার্জড ব্রেইন সাইজের শিকার হচ্ছে শিশুরা। সব মানুষের শরীরেই রয়েছে এই তিনটি জিনের উপস্থিতি। কিন্তু যাদের শরীরে এই জিনটি রূপান্তরিত হচ্ছে, তারাই আক্রান্ত হচ্ছে ওই রোগগুলোতে। এর আগে পিআইকেথ্রিসিএ জিনটির ক্যান্সারের সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা নিশ্চিত করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।

সিয়াটল চিলড্রেনস রিসার্চ ইন্সটিটিউট-এর ক্যান্সার স্পেশালিস্ট ডক্টর জেমস ওলসন এ ব্যাপারে বলেন, ‘টানা দুই দশকের গবেষণার ফসল এই আবিষ্কার। এর ফলে ক্যান্সার আক্রান্ত শিশুদের সঠিক চিকিৎসা সম্ভব হবে।’

শিশুদের দীর্ঘস্থায়ী ও জটিল রোগ নিয়ে রহস্যের সমাধানে বড় একটি অগ্রগতি হিসেবে বিজ্ঞানীরা বিবেচনা করছেন এই আবিষ্কারকে। ‘বাচ্চাদের ব্রেইন ম্যালফাংশনের মতো কঠিন সমস্যাগুলোর পেছনের অনেক কারণই বোধগম্য হচ্ছে এই আবিষ্কারের ফলে।’

চীনে 'আইপ্যাড' ঝামলো মিটালো অ্যাপলের

চীনে 'আইপ্যাড' ঝামলো মিটালো অ্যাপলের

চীনের একটি স্থানীয় কোম্পানির সঙ্গে অ্যাপলের ‘আইপ্যাড’ নামের মালিকানা নিয়ে বিবাদের মীমাংসা হয়েছে। এজন্য অ্যাপল শেষ পর্যন্ত  ৬ কোটি মার্কিন ডলার পরিশোধ করতে রাজি হয়েছে। খবর অরেঞ্জ নিউজ-এর ।

দি গ্যাংডং হাই পিপলস কোর্ট-‍এর রায়ে অ্যাপল এবং প্রোভিউ টেকনোলজি আইনি মাধ্যমে এই বিবাদের ইতি টেনেছে।

অ্যাপল জানিয়েছে, তারা ২০০৯ সালে প্রোভিউ টেকনোলজির কাছ থেকে আইপ্যাড নামটির গ্লোবাল রাইট কিনে নিয়েছিল। তবে চায়নিজ কর্তৃপক্ষের মতে চায়নায় এর মালিকানা ওই সময়ে হস্তান্তর করা হয়নি ।

তবে এই মামলার নিষ্পত্তির ফলে আর্থিক গচ্চা দিয়ে হলেও অ্যাপলের একটি গুরুত্বর্পূণ বাজারে আইপ্যাড বিক্রির ‍আইনগত জটিলতা শেষ হলো।


বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/সৌরভ/ওএস/এইচবি

নিজেই ব্যালান্স রাখবে ইলেকট্রিক বাইক

নিজেই ব্যালান্স রাখবে ইলেকট্রিক বাইক

দুই চাকায় নিজেই নিজের ভারসাম্য রক্ষা করে চলবে সি-১ মোটরসাইকেল। আর এই ইলেকট্রিক মোটরসাইকেলটি তৈরি করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্যান ফ্রান্সিসকোভিত্তিক টু হুইলার ইলেকট্রিক ভেইক্যাল নির্মাতা প্রতিষ্ঠান লিট মটর্স। খবর গিজম্যাগ-এর।

থ্রিডি গ্রাফিক্স প্রযুক্তি ব্যবহার করে এর আগে একাধিক সেলফ ব্যালান্সিং টু হুইলার মোটরসাইকেলের ডিজাইন করেছেন অনেকেই। কিন্তু কম্পিউটারের মনিটর থেকে বেরিয়ে প্রথমবারের মতো পুরোপুরি কার্যক্ষম সেলফ ব্যালেন্সিং মোটরসাইকেলের প্রটোটাইপ তৈরি করতে সফল হলেন লিট মটর্স এর ইঞ্জিনিয়াররাই।

চেহারার দিকে থেকে অন্যান্য বাইকের সঙ্গে অনেক অমিল রয়েছে সি-১-এর। দূর থেকে দেখলে একে মোটরসাইকেল নয় বরং টানা ন্যানোর মতোই মনে হবে। আদতে সি-১ একটি পুরোপুরি কার্যক্ষম টু হুইলার ইলেকট্রিক মোটরবাইক।

আর সি-১-এর সেলফ ব্যালেন্সিং-এর পেছনের মূল রহস্য হচ্ছে এর দু’টি অনবোর্ড ইলেকট্রনিক জাইরোস্কোপ। এই জাইরোস্কোপ দু’টির বদৌলতেই নিজেই ভারসাম্য বজায় রাখতে পারে দুই চাকার এই মোটরসাইকেলটি। এখনও প্রোটোটাইপ পর্যায়ে থাকলেও এর রোড টেস্টে সফল হয়েছেন নির্মাতারা। তবে এখনও সি-১ প্রোটোটাইপ-এর সর্বোচ্চ গতি ঘণ্টায় ১০ মাইলেই সীমাবদ্ধ রেখেছে লিট মটর্স।

সি-১ মোটরসাইকেল নিয়ে লিট মটর্স-এর প্রেসিডেন্ট ড্যানিয়েল কিম জানিয়েছেন, সি-১ এর পরের মডেলটি হবে আরো হালকা। বাণিজ্যিকভাবে সি-১ বাজারজাত হবে ২০১৪ সালের মধ্যে। প্রডাকশন মডেলটির সর্বোচ্চ গতি হবে ঘণ্টায় ১২৫ মাইল এবং প্রতিবার ব্যাটারি চার্জ করার পর ২০০ মাইল চলবে বাইকটি। আর মোটরসাইকেলটির টু সিটার ভার্সনটির দাম হবে ১৬ হাজার ডলার।

বাইকটির ইউটিউব ভিডিও লিঙ্ক: http://www.youtube.com/watch?feature=player_embedded&v=O1aAmWim838#!

মঙ্গলবার, ৩ জুলাই, ২০১২

চিনির সাহায্যে তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম যকৃত

চিনির সাহায্যে তৈরি হচ্ছে কৃত্রিম যকৃত

মানুষের শরীরে প্রতিস্থাপনের উপযোগী কৃত্রিম যকৃত তৈরি করছেন বিজ্ঞানীরা। থ্রিডি প্রিন্টিং টেকনোলজি ব্যবহার করে কৃত্রিম রক্তকণিকা দিয়ে তৈরি হচ্ছে যকৃতের জন্য কৃত্রিম টিস্যু। আর এই কৃত্রিম রক্তকণিকাগুলো বেড়ে উঠছে চিনির মধ্যে। এ গবেষণার পেছনে রয়েছেন ইউনিভার্সিটি অফ পেনসিলভানিয়া এবং এমআইটির বিজ্ঞানীরা। খবর বিবিসির।

ইউনিভার্সিটি অফ পেনসিলভানিয়ার গবেষক ড. জর্ডান মিলার এ ব্যাপারে বলেন, ‘এই পন্থায় সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে, সবগুলো আর্টিফিসিয়াল টিস্যুর মধ্যে জৈবিক টিস্যুগুলোকে জীবিত রাখা। কারণ টিস্যুগুলো চারপাশের টিস্যু থেকে অক্সিজেন এবং পুষ্টিগুণ শুষে নেয়ায় অন্য টিস্যুগুলো মারা যায়। এদিক থেকে চিনি খুবই নির্ভরযোগ্য পদার্থ। বায়োলজিকাল টিস্যুও চিনির উপস্থিতিতে খুব সহজেই রক্তে মিশে যায় এবং কোনো ক্ষতিও করে না।’

এমআইটির শিক্ষক প্রফেসর সঙ্গীতা ভাটিয়া চিনি দিয়ে কৃত্রিম যকৃত তৈরির পুরো প্রক্রিয়াটিকে বুঝিয়ে বলেন এভাবে, ‘পুরো ব্যাপারটি অনেকটাই মোমের ছাঁচ দিয়ে ফুলদানি তৈরি করা মতোই। মোমের ছাঁচ থেকে ফুলদানি তৈরি করতে হলে ছাঁচটির চারপাশে তরল ধাতব পদার্থ ঢালতে হয়। বাইরের ধাতব আবরণটি শক্ত হয়ে আসলে তাপে গলিয়ে নিতে হয় মোমের ছাঁচটি, থেকে যায় কেবল ফুলদানিটি। এক্ষেত্রেও অনেকটা একই পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। কেবল মোমের বদলে বিজ্ঞানীরা ব্যবহার করছেন চিনি।’

বিজ্ঞানীদের মতে, টিস্যু ইঞ্জিনিয়ারিং-এর অনেক সমস্যারই সমাধান করে দিয়েছে বিজ্ঞানীদের এই গবেষণা। এ পদ্ধতিতে খুব শিগগিরই মাণব শরীরে প্রতিস্থাপনের উপযোগী অঙ্গপ্রত্যঙ্গ তৈরি করা সম্ভব হবে বলেই আশা করছেন বিজ্ঞানীরা।





বিডিনিউজটোয়েন্টিফোরডটকম/জায়েদ/ওএস/এইচবি

হিগস-বোসন কণা মিললো আমেরিকায়!

হিগস-বোসন কণা মিললো আমেরিকায়!

লার্জ হেড্রন কোলাইডার নয় বরং হিগস-বোসন পার্টিকালের অস্তিত্ত্বের জোড়ালো প্রমাণ আবিষ্কারের দাবি করলেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অফ এনার্জির ফার্মিল্যাব-এর বিজ্ঞানীরা। শিকাগোতে ফার্মিল্যাবের টেভাট্রন অ্যাটম স্ম্যাশার থেকে পাওয়া তথ্যের মধ্যেই লুকিয়ে আছে গড পার্টিকল বা হিগস-বোসন পার্টিকলের অস্তিত্ত্বের প্রমাণ বলে জানিয়েছেন পদার্থবিজ্ঞানীরা। খবর এবিসি নিউজের।

২০১১ সালে টেভাট্রন অ্যাটম স্ম্যাশারটি বন্ধ করে দেয়ার পর অ্যাটম স্ম্যাশারটি থেকে পাওয়া আগের তথ্য নিয়েই গবেষণায় ব্যস্ত ছিলেন ফার্মিল্যাবের পদার্থবিজ্ঞানীরা। সেই তথ্যের মধ্যেই হিগস-বোসন পার্টিকলের অস্তিত্তে¡র প্রমাণ খুঁজে পেয়েছেন বলে দাবি করছেন গবেষকরা।

নিজেদের আবিষ্কারের পাশাপাশি লার্জ হেড্রন কোলাইডার থেকে সার্ন বিজ্ঞানীদের তথ্যও হিগস বোসন পার্টিকালের অস্তিত্ব প্রমাণ করবে, এমনটাই বিশ্বাস ফার্মিল্যাব বিজ্ঞানীদের।

এ ব্যাপারে ফার্মিল্যাব ফিজিসিস্ট রব রোসার বলেন, ‘হিগস বোসন পার্টিকলের অস্তিত্ত্ব যদি সত্যি হয়, তবে একাধিক পন্থায় এটি আত্মপ্রকাশ করবে। তাই আমরা এই মৌল কণাটি খুঁজে পেয়েছি বলার আগে এটির চারিত্রিক বৈশিষ্টগুলো নিশ্চিত হওয়া খুবই জরুরি।

হিগস-বোসন পার্টিকলকে বিজ্ঞানীরা বলেন গড পার্টিকল। পুরো মহাবিশ্ব সৃষ্টির রহস্য এই মৌল কণাটির মধ্যে লুকিয়ে আছে বলে মনে করেন পদার্থবিজ্ঞানীরা। এখন পর্যন্ত মৌল কণাটির অস্তিত্ত্বের কোনো নির্ভরযোগ্য প্রমাণ দিতে না পারলেও পদার্থবিজ্ঞানীরা এই গড পার্টিকলের খোঁজে অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন।

4th/5th Semester (with referred subjects) Examination of DIPLOMA IN


Result4th/5th Semester (with referred subjects) Examination of DIPLOMA IN ENGINEERING, 2012

Bangladesh Technical Education Board
Office of the Controller of Examinations
Agargaon, Sherebangla Nagar, Dhaka-1207
Memo No. BTEB (EX-2)/585(Part-5)/649
54050 - Haji Abul Hossain Institute Of Technology ,Tangail
1
2
It is to be notified all concerned that roll numbers who have passed in all subjects in the 4th/5th Semester (with referred subjects) Examination of DIPLOMA IN ENGINEERING, 2012
held in February - April, 2012 are listed below in accordance with the notification no BTEB (EX-2)/585(Part-5)/649 dated 02-07-2012 in regulation of the board.
It is to be notified all concerned that roll numbers who have failed in one or more subjects in the 4th/5th Semester (with referred subjects) Examination of DIPLOMA IN ENGINEERING,
2012 held in February - April, 2012 are listed below in accordance with the notification no BTEB (EX-2)/585(Part-5)/649 dated 02-07-2012 in regulation of the board. The roll numbers
are listed under the respective subject in which the corresponding student has failed. These examinees are permitted to appear in the examination of the respective subjects in the next
Semester board final examination together with the specified subjects of the Semester.
314403 314412 314413 314426
314427 314432 314438 314443
314444 314461 314477 314483
314488 314489 332898 332901
332903 332905 332908 332910
332911 332913 332916 332922
332924 332925 344211 344212
344214 344230 344239 344247
344250 344251 344252 344255
344258 396481 396484 396486
396490 396496 396501 396507
842548 913901


314406 { 1422(T), 2725(T), 2744(T),
2811(T) }
314409 { 2811(T) } 314410 { 1422(T), 2642(T), 2725(T),
2811(T) }
314416 { 1421(T), 1422(T), 1441(T),
2622(T), 2642(T,P), 2644(T), 2645(P),
2646(T,P), 2647(T,P), 2725(T),
2744(T,P), 2811(T), 2845(T,P),
2846(T,P) }
314418 { 1422(T), 2642(T), 2725(T),
2744(T), 2845(T) }
314420 { 2642(T), 2725(T) } 314423 { 1422(T), 2622(T), 2725(T),
2744(T), 2811(T), 2845(T) }
314424 { 1422(T), 2642(T), 2646(T),
2647(T), 2725(T), 2744(T), 2811(T),
2845(T) }
314425 { 1421(T), 1422(T), 2642(T),
2647(T), 2725(T), 2744(T), 2811(T),
2845(T) }
314428 { 1422(T), 2725(T) } 314429 { 1421(T), 1422(T), 2642(T),
2647(T), 2725(T), 2744(T), 2811(T),
2846(T) }
314430 { 2725(T), 2845(T) }
314431 { 1422(T), 2642(T), 2811(T) } 314434 { 1421(T), 1422(T), 1441(T),
2725(T) }
314437 { 1422(T), 2642(T), 2647(T) } 314439 { 1421(T), 1422(T), 1441(T),
2642(T), 2744(T), 2811(T), 2845(T),
2846(T) }
314440 { 1441(T), 2622(T), 2642(T),
2725(T), 2811(T), 2845(T), 2846(T) }
314442 { 1421(T), 1422(T), 2642(T),
2744(T) }
314445 { 1421(T), 1422(T), 2642(T),
2725(T), 2811(T) }
314446 { 1421(T), 2642(T), 2725(T),
2811(T) }
314449 { 2642(T), 2845(T) } 314450 { 2642(T), 2647(T), 2725(T),
2744(T) }
314451 { 1422(T), 2642(T), 2646(T),
2647(T), 2725(T), 2744(T), 2811(T),
2845(T) }
314455 { 2647(T), 2845(T) }
314456 { 1421(T), 1441(T), 2647(T),
2744(T) }
314457 { 1421(T), 1422(T), 2642(T),
2646(T), 2647(T), 2744(T), 2811(T),
2845(T), 2846(T) }
314463 { 1421(T), 1422(T), 2622(T),
2642(T), 2744(T), 2845(T) }
314464 { 1422(T) }
314465 { 1421(T), 1422(T), 1441(T),
2642(T), 2647(T), 2811(T), 2845(T) }
314470 { 1421(T) } 314474 { 1422(T), 2642(T), 2647(T),
2725(T), 2744(T), 2811(T), 2845(T) }
314480 { 1421(T), 1422(T), 2642(T),
2725(T), 2811(T), 2845(T) }
314482 { 1421(T), 1422(T), 2622(T),
2642(T), 2744(T), 2811(T), 2845(T) }
314484 { 1441(T), 2744(T) } 314486 { 1421(T), 1422(T), 2642(T),
2647(T), 2744(T), 2845(T) }
314493 { 1121(T), 1123(T), 1421(T),
1422(T), 1441(T), 2622(T), 2642(T),
2646(T), 2647(T), 2725(T), 2744(T),
2811(T), 2845(T) }
314494 { 1422(T), 2647(T), 2725(T),
2744(T), 2811(T), 2845(T) }
314495 { 1421(T), 1422(T), 1441(T),
2647(T), 2725(T), 2744(T), 2845(T),
2846(T) }
332883 { 1442(T) } 332884 { 1442(T) }
332887 { 1442(T) } 332888 { 1121(T), 1412(T), 1421(T),
1442(T), 2726(T), 2745(T), 2840(T),2843(T), 2849(T) } 332889 { 1441(T), 1442(T), 2622(T),
2726(T), 2745(T), 2843(T) }
332891 { 1412(T), 1421(T), 1442(T),
2622(T), 2726(T), 2745(T), 2843(T) }
332892 { 1442(T), 2840(T), 2843(T) }
332894 { 1412(T), 1421(T), 1441(T),
1442(T), 2726(T), 2843(T) }
332895 { 1412(T), 1421(T), 1442(T),
2726(T), 2745(T), 2840(T), 2843(T) }
332896 { 1412(T), 1441(T), 1442(T),
2622(T), 2745(T), 2840(T), 2843(T) }
332899 { 1421(T), 1442(T) }
332900 { 1442(T), 2745(T) } 332904 { 1421(T), 1442(T), 2726(T),
2745(T), 2822(T), 2840(T), 2843(T),
2849(T) }
332906 { 1442(T), 2843(T) } 332907 { 1442(T), 2726(T), 2822(T),
2840(T), 2843(T) }
332909 { 1442(T), 2622(T) } 332915 { 1412(T), 1442(T), 2745(T),
2822(T), 2840(T) }
332917 { 1412(T), 1442(T), 2843(T) } 332927 { 1412(T), 1421(T), 1441(T),
1442(T), 2843(T) }
332928 { 1412(T), 1442(T), 2622(T),
2843(T) }
344213 { 2847(T) } 344215 { 1421(T), 1422(T), 2741(T),
2747(T), 3033(T), 3146(T) }
344217 { 1421(T), 1422(T), 2447(T),
2723(T), 2741(T), 2747(T), 2847(T),
3146(T) }
344219 { 2447(T,P), 2621(P), 2747(T),
2847(P), 3033(T), 3146(T) }
344220 { 1421(T), 2447(T), 2721(T),
2722(T), 2741(T), 2747(T), 2847(T),
3146(T) }
344221 { 1421(T), 1422(T), 2447(T),
2741(T), 2847(T), 3033(T), 3146(T) }
344222 { 1421(T), 1422(T), 2741(T),
2847(T), 3033(T), 3146(T) }
344224 { 1421(T), 2447(T), 2741(T),
3146(T) }
344225 { 1421(T), 1441(T), 3146(T) } 344226 { 3146(T) } 344227 { 1421(T), 1422(T), 1441(T),
2447(T), 2741(T), 2847(T), 3033(T),
3146(T) }
344228 { 1421(T), 2447(T) } 344229 { 1421(T), 2747(T), 2847(T) } 344232 { 1422(T), 2847(T), 3033(T),
3146(T) }
344233 { 1421(T), 1441(T), 2741(T),
2747(T), 2847(T), 3033(T), 3146(T) }
344235 { 1421(T), 1422(T), 2741(T),
2747(T), 2847(T), 3146(T) }
344236 { 1421(T), 1422(T), 1441(T),
2741(T), 2747(T), 2847(T), 3146(T) }
344238 { 1421(T), 1441(T), 2741(T),
2847(T), 3146(T) }
344240 { 1421(T) }
344241 { 1421(T), 1422(T), 1441(T),
2447(T), 2723(T), 2741(T), 2747(T),
2847(T), 3033(T), 3146(T) }
344243 { 2447(T), 2847(T), 3033(T) } 344244 { 1421(T), 1422(T), 1441(T),
2447(T), 2721(T), 2747(T), 2847(T),
3033(T), 3146(T) }
344245 { 1422(T), 1441(T), 2447(T),
2723(T), 2741(T), 2747(T), 2847(P),
3033(T,P), 3146(T) }
344246 { 1441(T), 2847(T), 3033(T) } 344248 { 1421(T), 1441(T), 3033(T) } 344249 { 1421(T), 1422(T), 1441(T),
2447(T), 2721(T), 2723(T), 2741(T),
2747(T), 2847(T), 3033(T), 3146(T) }
344253 { 1421(T), 1422(T), 1441(T),
2447(T), 2741(T), 2847(T), 3146(T) }
344254 { 1421(T), 1441(T), 3146(T) } 344256 { 1421(T), 1441(T), 2847(T),
3033(T) }
344257 { 2741(T), 3033(T) } 396461 { 1441(T), 2632(T), 2726(T),
2745(T) }
396465 { 1122(T), 2632(T), 2726(T),
2745(T), 5443(T) }
396470 { 1422(T), 2632(T), 2745(T) } 396474 { 1422(T), 1441(T), 2631(P),
2632(T,P), 2726(T), 2745(T,P),
2837(T,P), 5441(T,P), 5442(T,P),
5443(T,P) }
396478 { 1422(T), 2745(T) }
396480 { 1421(T), 1422(T), 2632(T),
2745(T) }
396483 { 1421(T), 1422(T), 1441(T),
2622(T), 2726(T), 2837(T) }
396487 { 1441(T), 2745(T) } 396488 { 2745(T), 2837(T) }
396489 { 2632(T), 2745(T) } 396493 { 1422(T), 2726(T), 2745(T),
2837(T) }
396503 { 2745(T), 2837(T) } 842539 { 1421(T), 1441(T), 2723(T),
2741(T), 2847(T), 3033(T) }
913950 { 1121(T), 1123(T), 1422(T),
1441(T), 2622(T), 2642(T), 2647(T),
2725(T), 2744(T), 2811(T), 2845(T),
2846(T) }
943416 { 1122(T), 1123(T), 1421(T),
1422(T), 1441(T), 2447(T), 2741(T),
2847(T), 3146(T) }
996508 { 1422(T), 1441(T), 2622(T),
2726(T), 2745(T), 5441(T), 5442(T),
5443(T) }
996521 { 1421(T), 1422(T), 2726(T),
2745(T) }
996538 { 1421(T), 1422(T), 2622(T),
2745(T), 2837(T) }
996544 { 1422(T), 2745(T) } 996546 { 1421(T), 1422(T), 2745(T) } 996549 { 1421(T), 1422(T), 1441(T),
2631(P), 2632(T,P), 2745(T,P),
2837(T,P), 5441(T) }
996550 { 1123(T), 1422(T), 1441(T) } 996551 { 2745(T) } 996553 { 1422(T), 1441(T), 2726(T),
2745(T) }



Note: The result is hereby published subject to the final approval of the Bangladesh Technical Education Board. If any inadvertent error/mistake is detected later on in the result, the
board as per rule holds the authority of correcting / altering / withdrawing the result at any time. Any comments from the Head of Institutes regarding the published result should be
reported in written within 12th July, 2012. No complain will be entertained after the expiry of the stipulated time.
( Mohammad Ali Miah)
Assistant Controller of Examination
Bngladesh Technical Education Board, Dhaka
Phone: 9118776
(Dr. Md. Nurul Islam)
Controller of Examinations
Bangladesh Technical Education Board, Dhaka - 1207
Phone 9113283
Memo No. BTEB (EX-2)/585(Part-5)/649 Date : 02-07-2012
Copy of the published result is hereby sent for information and necessary action please:
1. Director General, Directorate of Technical Education, Agargaon, Dhaka -1000
2. Vice Chancellor, Ahsanullah University of Science and Technology, Dhaka
3. Director (PIW) Directorate of Technical Education Dhaka
4. Director (Curriculum), Bangladesh Technical Education Board, Dhaka -1207
5. Secretary Bangladesh Technical Education Board, Dhaka -1207
6. Director, Dhaka International University, Dhaka
7-51. Principal, Polytechnic Institute
52-56. Principal, BS Polytechnic Institute, Kaptai /Mohila Polytechnic Institute, Dhaka/Institute of Glass and Ceramic/Graphics Arts Institute/Bangladesh Marine Institute
57-156. Principal/Director, ____________.
157-161. Deputy Controller of Examination-1/2/3/VOC Bangladesh Technical Education Board, Dhaka -1207
162-166. Assistant Controller of Examination-2/3/VOC Bangladesh Technical Education Board, Dhaka -1207
167. Guard file

রবিবার, ১ জুলাই, ২০১২

মোবাইলেই খোঁজা যাবে নিকটবর্তী ফেইসবুক ব্যবহারকারী

মোবাইলেই খোঁজা যাবে নিকটবর্তী ফেইসবুক ব্যবহারকারী

সোশাল নেটওয়ার্কিং সাইট ফেইসবুক-এর মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে কাছাকাছি ফেইসবুক ব্যবহারকারী খুঁজে বের করা যাবে। এজন্য নতুন একটি ফিচার চালু করছে এই সোশাল নেটওয়ার্কিং জায়ান্ট। খবর ইয়াহু নিউজ-এর।

এ ফিচারটি মূলত মোবাইল ওয়েবসাইট, অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস অ্যাপ্লিকেশনের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এ ফিচারে ফেইসবুকের বন্ধু তালিকায় না থাকলেও আশপাশের ফেইসবুক ব্যবহারকারীদের দেখা যাবে।

ফেইসবুক সম্প্রতি গ্ল্যান্সি নামে একটি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানকে কিনে নেয়। তাদের প্রযুক্তির সাহায্যে জানা সম্ভব আশপাশে একই সার্ভিস ব্যবহারকারী আছেন কি-না।

ফেইসবুকের ওই বিশেষ ফিচারটির প্রোগ্রামার রায়ান পিটারসন প্রযুক্তি ব্লগ টেকক্রাঞ্চকে বলেন, যারা ঘরের বাইরে থাকেন এবং সবসময় নতুন বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে চান এই ফিচারটি তাদের কাজে আসবে।

আসছে গুগল ট্যাবলেট, দাম ২০০ ডলার

আসছে গুগল ট্যাবলেট, দাম ২০০ ডলার

বার্ষিক কনফারেন্সে সার্চ জায়ান্ট গুগলের প্রথম অফিসিয়াল ট্যাবলেট পিসির মোড়ক উন্মোচন করা হবে। নেক্সাস ৭ নামের ট্যাবলেটটি তৈরি করেছে আসুস। খবর ফক্স নিউজ-এর।

২৭ জুন ক্যালিফোর্নিয়ায় গুগল আই/ও ডেভেলপারদের বার্ষিক কনফারেন্সে আনুষ্ঠানিকভাবে নেক্সাস ব্র্যান্ডের ৭ ইঞ্চির এ ট্যাবলেটটির মোড়ক উন্মোচন করা হবে। আশা করা হচ্ছে এবার বাজারের শীর্ষস্থানটি ধরে রাখার জন্য অ্যাপল আইপ্যাডকে লড়াই করতে হবে গুগলের সঙ্গে।

২০১১ সলের ডিসেম্বর মাসে গুগলের চেয়ারম্যান এরিক স্মিড একটি ইটালিয়ান পত্রিকাকে জানান যে, তারা খুব শীঘ্রই উন্নতমানের ট্যাবলেট বাজারজাত করবে। ট্যাবলেটটিতে কি কি ফিচার থাকবে সে সম্পর্কেও কিছুটা ধারণা দেয়া হয়েছিলো ওই সময়।

নেক্সাস ৭ নামের ট্যাবলেটটি তৈরি করেছে আসুস। ট্যাবলেটটিতে থাকছে ১.৩ গিগাহার্জ কোয়াড কোর এনভিডিয়া প্রসেসর, ৮ জিবি র‌্যাম এবং ভিডিও কলের জন্য সামনে থাকছে ১.২ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা। এ ট্যাবলেটটিতে থাকছে অ্যান্ড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম।

ট্যাবলেটটির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২০০ ডলার। গুগলকে ট্যাবলেট মার্কেট দখল করতে টেক্কা দিতে হবে অ্যাপল এবং স্যামসাংয়ের অ্যান্ড্রয়েড ট্যাবলেটকে। এ বছর অ্যাপলের আইপ্যাডের দখলে রয়েছে ট্যাবলেট বাজারের ৬২ শতাংশ অন্যদিকে ৩৬ শতাংশ বাজার রয়েছে অ্যান্ড্রয়েডের দখলে।

তবে গুগল ট্যাবলেটের ফিচারগুলো ব্যবহারকারীদের আকৃষ্ট করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।