সংঘর্ষ হতে পারে মহাকাশেও!
পৃথিবীর কাছের মহাকাশে বিভিন্ন সময়ে পাঠানো ভাসমান ধ্বংসাবশেষ ও জঞ্জালগুলোর সঙ্গে প্রদক্ষিণরত কৃত্রিম উপগ্রহের সংঘর্ষ হতে পারে যে কোনো সময়। সম্প্রতি ষষ্ঠ ইউরোপিয়ান ডেব্রিস সম্মেলনে মহাকাশবিজ্ঞানীরা বিষয়টি জানান। এক প্রতিবেদনে সম্মেলনটির বিভিন্ন তথ্য প্রকাশ করেছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
মহাকাশ গবেষকরা জানিয়েছেন, ১০ সেন্টিমিটার আকৃতির প্রায় ৩০ হাজার ধ্বংসাবশেষ প্রতিনিয়ত পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছে। এসবের বেশিরভাগই হল পুরনো কৃত্রিম উপগ্রহ এবং রকেটের বিচ্ছিন্ন অংশবিশেষ। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে আগে পাঠানো বিভিন্ন মহাকাশযানের অংশবিশেষ।
উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, এসব মহাকাশ আবর্জনার অনেকগুলোর মধ্যে এখনও রয়েছে তেজস্ক্রিয় পদার্থ ও জ্বালানি। ফলে এদের সংঘর্ষের ফলাফল হবে খুবই বিপজ্জনক। আর তাই এসব মহাকাশের বর্জ্য সরাতে গবেষকরা একমত হয়েছেন। দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে, পৃথিবীর কাছাকাছি মহাকাশে পরিবেশ বিপর্যয়ের আশংকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা।
তবে এগুলো সরানোর ক্ষেত্রেও রয়েছে জটিলতা। অধিকাংশ ধ্বংসাবশেষই হল ছোট আকারের, যা রেডারে ধরা পড়ে না। এছাড়াও কক্ষপথে বিভিন্ন সক্রিয় কৃত্রিম উপগ্রহ রয়েছে। অনাকাক্সিক্ষত সংঘর্ষের ফলে যে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে তার প্রভাব পড়বে সমগ্র বিশ্বে।
মহাকাশ গবেষকরা জানিয়েছেন, ১০ সেন্টিমিটার আকৃতির প্রায় ৩০ হাজার ধ্বংসাবশেষ প্রতিনিয়ত পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছে। এসবের বেশিরভাগই হল পুরনো কৃত্রিম উপগ্রহ এবং রকেটের বিচ্ছিন্ন অংশবিশেষ। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি রয়েছে আগে পাঠানো বিভিন্ন মহাকাশযানের অংশবিশেষ।
উদ্বেগের বিষয় হচ্ছে, এসব মহাকাশ আবর্জনার অনেকগুলোর মধ্যে এখনও রয়েছে তেজস্ক্রিয় পদার্থ ও জ্বালানি। ফলে এদের সংঘর্ষের ফলাফল হবে খুবই বিপজ্জনক। আর তাই এসব মহাকাশের বর্জ্য সরাতে গবেষকরা একমত হয়েছেন। দ্রুত পদক্ষেপ না নিলে, পৃথিবীর কাছাকাছি মহাকাশে পরিবেশ বিপর্যয়ের আশংকা রয়েছে বলে জানিয়েছেন তারা।
তবে এগুলো সরানোর ক্ষেত্রেও রয়েছে জটিলতা। অধিকাংশ ধ্বংসাবশেষই হল ছোট আকারের, যা রেডারে ধরা পড়ে না। এছাড়াও কক্ষপথে বিভিন্ন সক্রিয় কৃত্রিম উপগ্রহ রয়েছে। অনাকাক্সিক্ষত সংঘর্ষের ফলে যে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে তার প্রভাব পড়বে সমগ্র বিশ্বে।