মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

২০৫০ সালের মধ্যে ইসলাম দুনিয়ার প্রধান ধর্ম হবে

চলতি একবিংশ শতাব্দির শেষের দিকে পৃথিবীতে প্রথম বারের মতো মুসলমানরা সংখ্যার দিক থেকে খ্রিস্টানদেরকে ছাড়িয়ে যেতে পারে।
সম্প্রতি পিউ রিসার্চ সেন্টারের প্রকাশ করা এক প্রতিবেদনে এমন চিত্র উঠে এসেছে।
প্রতিষ্ঠানটির ধর্ম বিষয়ক গবেষণার পরিচলাক অ্যালান কোপারম্যান বলেন, অন্যভাবে বললে মুসলমানরা গত সাত শতাব্দি ধরে সংখ্যায় খ্রিস্টানদের চেয়ে পিছনে থাকলেও অবশেষে তারা খ্রিস্টানদেরকে অতিক্রম করতে চলেছে।
দু’শ বিশ কোটি, যা বিশ্ব জনসংখ্যার তিন ভাগের একভাগ, অনুসারী নিয়ে বর্তমানে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীরা হচ্ছেন বিশ্বে সবচেয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ। তবে গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, ইসলাম হচ্ছে সবচেয়ে দ্রুত প্রসারমান ধর্ম।
২০৫০ সাল নাগাদ মুসলমানদের সংখ্যা মোট বিশ্ব জনসংখ্যার ৩০ শতাংশ হবে, যা ২০১০ সালে ছিল মাত্র ২৩ শতাংশ। এর মানে দাঁড়াচ্ছে, ২০৫০ সালে মুসলিম এবং খ্রিস্টানদের সংখ্যা সমান সমান হয়ে যাবে।
যদি বর্তমান হারে মুসলিমদের সংখ্যা বাড়তে থাকে তাহলে ২০৭০ সালের দিকেই খ্রিস্টানদেরকে ছাড়িয়ে যাবে মুসলিমদের সংখ্যা।
তবে খ্রিস্টানদের সংখ্যা কমছে তা নয়, তবে মুসলিমদের মতো তাদের সংখ্যা বাড়ছে না। খ্রিস্টানরা বর্তমানের ২২০ কোটি থেকে বেড়ে সংখ্যা ২০৫০ সালে হবে ২৯০ কোটি। অন্যদিকে মুসলমানরা বর্তমানের ১৬০ কোটি থেকে বেড়ে তখন হবে ২৮০ কোটি।

একটি অপিরিচিত মেয়েকে প্রেমে রাজি করানোর জন্য যে গোপন কাজগুলো করবেন

আমি আপনাদের সাথে কিছু লাভ নিয়ে টিপস শেয়ার করব আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে !
১.দৈহিক সৌন্দর্যের বিষয়ে সচেতন হোন:একজোড়া মানবমানবী সর্বপ্রথম আকৃষ্ট হয় দৈহিক সৌন্দর্যে। দৈহিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়েই প্রেমিকের হৃদয়ে প্রেমের বীজ অঙ্কুরিত হয়। অতএব প্রেমে সাফল্য চাইলে কিংবা বর্তমান প্রেম কে ধরে রাখতে চাইলে চেহারা সুরতের দিকে
একটু নজর দেয়া লাগবে।
২.পোশাক আশাকে বৈচিএ্য বজায় রাখুন: প্রেম করতে চাইলে টাকা পয়সা তো একটু করচ করাই লাগবে। এখানে শর্টকাট কোনো রাস্তা নেই। কম দামে ফুটপাত থেকে কাপড় কিনে প্রেমিকার চোখ ধাঁধাঁ লাগাবেন? সে আশা বৃথা। আপনি কোনদিন কোন শার্ট টি পরেছেন বা কোন রং এর শার্ট পরেছেন এটা আপনার চেয়ে আপনার প্রেমিকা ভালো বোলতে পারবে আসলে পোশাক আশাক দ্বারা একগজন পুরুষের রোমান্টিকতা প্রকাশ পাই জা বিপরীত লিঙ্গকে আকর্ষণ করে
৩.গোপনিয়তা বজায় রাখুন: আপনাদের সম্পর্কের কথা গোপন রাখুন। এতে আপনাদেরি মঙ্গল আসবে।
৪.দুই নৌকায় পা দিবেন না:প্রেম প্রেম খেলা করার মানসিকতা অনেক তরুণ তরুণীর থাকে। এছাড়া অনেকে একাধিক সঙ্গির সাথে সম্পর্ক বগায় রাখার চেষ্টা করে। ফলে এদের মধ্যে প্রকৃত ভালোবাসার সুখ খুব কম থাকে। একধিক প্রেম চালিয়ে যাওয়াকে অনেকে খুব বাহাদুরী কাজ বলে মনে করে থাকে। কিন্তু তাদের মনে রাখা উচিত আসলে তারা বোকার স্বর্গে বসবাস করটেছে। কারণ সত্য বেশিদিন গোপন থাকেনা।
৫.প্রশংসা করুন: মানুসের মন আর্কষণ করার জন্য তা প্রশংসা করার গুরুত্ব আপরিসীম। এর মাধ্যমে মৌমাছির মতো আপনার চারপাশের মানুসকে আপনার দিকে আকৃষ্ট করতে পারেন।

বিয়ের আগে মেয়েরা দৈহিক সম্পর্ক করার জন্য পাগল হয় যে ১০ টি কারণে

ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট সিন্ডি মেস্টন এবং ইভোল্যুশনারি সাইকোলজিস্ট ডেভিড বাস পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তের ১০০৬ জন নারীর সাক্ষাৎকার নিয়েছেন তাদের যৌন প্রেষণার বিষয়ে। আর মাত্র ১০০৬ জন নারীর কাছ থেকেই বেরিয়ে এসেছে যৌনতার ২৩৭ টি আলাদা আলাদা কারণ।
যদিও অনেকগুলো কারণের ব্যাপারে প্রায় সবাই একমত, আবার অনেকগুলো কারণ কয়েকজনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ। তো দেখা যাক, কারণ গুলো কী কী? মেস্টন ও বাস নারীদের যৌন-প্রেষণা গুলোকে স্বাভাবিকভাবেই তিন ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করেছেন: শারিরীক, আবেগীয় এবং বস্তুবাদী কারণ।
প্রেষণার মধ্যে যেমন রয়েছে, নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়ানো, সেল্ফ এস্টিম বৃদ্ধিকরা, প্রেমিককে ধরে রাখা, তেমনি রয়েছে জোর-জবরদস্তির শিকার হওয়া পর্যন্ত। বাস এবং মেস্টনকে প্রেষণার বিচিত্রতা অবাক করেছে। এর মধ্যে যেমন রয়েছে সম্পূর্ণ পরোপকারী উদ্দেশ্য, তেমনি সম্পূর্ণ বদ মতলব। যেমন, কাউকে এস. টি.ডি তে আক্রান্ত করা।
১. আনন্দ লাভের জন্য:
অবভিয়াস! কিন্তু গবেষণার ফলাফল “মেয়েদের যৌনতা ভালবাসা তাড়িত, আর ছেলেদের যৌনতা ইন্দ্রিয়সুখ তাড়িত”, পশ্চিমা সমাজেপ্রচলিত এই মিথকে উড়িয়েদেয়। অর্ধেকেরও বেশি সংখ্যক নারীর কোন ধরণের রোমান্টিক রিলেশনশিপ না থাকা অবস্থায় শুধুইন্দ্রিয় সুখের জন্য সেক্স করতে আপত্তি নেই, বরং আগ্রহী। তবে কারো সাথে রোমান্টিক রিলেশনথাকা অবস্থায় ইন্দ্রিয় সুখের জন্য অন্য কারো সাথে সেক্স করার ব্যাপারে প্রায় ৮০ শতাংস নারীর ঘোরতর আপত্তি রয়েছে। অর্থাৎ সিঙ্গেল অবস্থায় রোমান্স বিহীন সেক্সে অনেকেই আগ্রহী হলেও পার্টনারের সাথে চিটিং কে তারা সমর্থন করেন না।
২. রোমান্স:
এটাও অবভিয়াস। প্রেমে পড়লে আবেগতাড়িত হয়ে প্রেমলীলায় মত্ত হয়নি এরকমজুটি খুঁজে পাওয়া দুস্কর।
৩. পার্টনারকে ধরে রাখার জন্য: অনেক সময়ই নিজের আবেগের চেয়ে বড় হয়ে দাড়ায় পার্টনারকে ধরে রাখার প্রচেষ্টা। পার্টনারের আবেদনে সাড়া না দিলে সে ছেড়ে চলে যেতে পারে, এইধারণা থেকে অনেক সময়ই অনিচ্ছা সত্ত্বেও সাড়া দেয়

সানি লিয়ন এর কুমারীত্ব হারানোর কাহিনী

ইন্দো-কানাডিয়ান বলিউড তারকা সানি লিয়ন তার ক্যারিয়ারের শুরু করেছিলেন পর্ণো চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। এরপর ভারতের জনপ্রিয় টিভি অনুষ্ঠান বিগ বসের মাধ্যমে তিনি ভারতের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র নির্মাতা মহেশ ভাটের নজরে পড়েন। মহেশ ভাটের জিসম ২ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে পা রাখেন বলিউডে।
জিসম টু’তে নগ্ন হয়ে সারা দুনিয়ায় হৈচৈ ফেলে দিয়েছেন সানি লিয়ন। তবে, ইন্দো-কানাডিয়ান পর্ন তারকার কাছে এ আর নতুন কি? সকাল-দুপুর নগ্ন আর ভগ্নতার সঙ্গে যার পাশা খেলা; জিসম টুতে তার খেলতো সামান্যই দেখল তামাম মুলুক। তবে বর্তমান ঘটনা যাই হোক। ৩১ বছরের লালস্যময়ী সানি ১১ বছরের আগে কিন্তু বেশ সভ্য সমাজের বাসিন্দাই ছিলেন। নিজের উত্তালতা জানান দিয়ে এসময়ই প্রথম চুম্বন করেন তার সহপাঠীকে। আর স্কুল না পেড়োতেই এক বাস্কেট বল খেলোয়ারের প্রেমে পড়লেন সানি। ১৬’তে এসে কুমারীত্বও বিসর্জন দিলেন। জন্ম-১৯৮১ সালের ১৩ মে, কানাডার ওন্টারিওর সার্নিয়া শহরে। তাঁর বাবা মা উভয়েই ভারতীয়। শিখ ধর্মাবলম্বী সানি যখন ১৪ বছরের তখন তাঁর পরিবার কানাডা থেকে মিশিগানে পাড়ি দেন। পরবর্তী সময়ে ক্যালিফোর্নিয়ার লেক ফরেস্টে পাকাপাকি ভাবে বসবাস শুরু করেন সানি ও তাঁর পরিবার।
চঞ্চলা এ একরোখা মেয়েটির জন্ম কানাডার আন্টারিও’র এক পাঞ্জাবি পরিবারে। পড়াশুনা কোনমতে শেষ করে নিজেই উপার্জনের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন সানি। আর এমনি করেই বিখ্যাত পেন্টহাউস ম্যাগাজিনের এক ফটোগ্রাফারের সঙ্গে পরিচয় তার। প্রথমে শখের বসে পটোসেশন শুরু করলেও কিছুদিন পরেই মডেলিং-এ নেমে পড়েন সানি। আর এর পরের ইতিহাসতো তার নিজেরই তৈরী। বিশ্বের সেরা পর্নষ্টারদের তালিকায় তার নাম সাত নম্বরে থাকলেও অন্যের চোখে ধাধা লাগাতে তার মত কারো জুড়ি মেলা ভাড়।

পুরুষের সাথে পরকীয়ায় মজতে যে ৫টি জঘন্য কৌশলের আশ্রয় নেয় মেয়েরা

অনেকেই জানি না যে বিশ্ব জুড়ে অসংখ্য মানুষ এই পরকীয়ার ব্যাধিতে আসক্ত। শুধু তাই নয়, অনেকে একাধিক পরকীয়াও একত্রে চালিয়ে যান। আর এই পরকীয়া করার জন্য ও বিপরীত লিঙ্গের মন ভোলাতে মানুষ আশ্রয় নিয়ে থাকেন জঘন্য কিছু কৌশলের। চলুন, চিনে নিই পরকীয়া করার আগ্রহে যেসব জঘন্য বাজে কৌশলের আশ্রয় নিয়ে থাকেন বেশিরভাগ মানুষ।
নিজের সম্পর্কে মিথ্যা কাহিনী তৈরি
নিজের অর্থ বিত্ত সম্পর্কে, জীবন সম্পর্কে এমন সব মিথ্যা কাহিনী তৈরি করেন যেন বিপরীত লিঙ্গ খুব আকর্ষণ বোধ করে আর তিনি অন্য কারো জীবন সঙ্গী এটা জানা সত্ত্বেও প্রেমে আগ্রহী হয়ে ওঠে।
সংসারে অশান্তির শিকার, এমনটা দেখানো
সংসারে অশান্তি না থাকলেও এমনটা ভাব করা যে সংসারে খুব অশান্তি এবং কোন দোষ না করেই তিনি এই অশান্তির শিকার। এমনটা করে যা হয়, সেটা হলো খুব সহজে নিজেকে নিঃসঙ্গ ও ভালো মানুষ প্রমাণ করা যায়।
নিজেকে “সিঙ্গেল” পরিচয় দেয়া
জীবনসঙ্গীর চোখের আড়ালে সুযোগ বুঝে নিজেকে সিঙ্গেল পরিচয় দিয়েও পরকীয়া করেন অনেক মানুষ। এতে প্রেম করাটা সহজ হয়। একই সাথে জীবন সঙ্গী ও পরকীয়ার সঙ্গী, দুজনকেই ধোঁকা দেন এরা।
পরকীয়া এমনিতেই অনৈতিক, কিন্তু পরকীয়ার তাগিদে মানুষ এর চাইতেও অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়ে যায়। যেমন কাজের মেয়ে বা ড্রাইভারের সাথে প্রেম বা এমন কোন আত্মীয়ের সাথে প্রেম যার সাথে সমাজ প্রেমকে স্বীকৃতি দেয় না।
অর্থের জোরে সম্পর্ক কেনা
টাকা দিয়ে পরকীয়ার সম্পর্ক তৈরি করাও খুব কমন। এক্ষেত্রে পরকিয়াতা মানসিক সম্পর্কের চাইতে শারীরিকই হয় বেশী।

সোমবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

ভহালবাসার মিষ্টি কিছু নিয়ম যা করলে ভালবাসা আর গভির হয়

MY POST

just like a fun 1 mot pooopo

MY POST

এই ভাবে কিস করতে কারনা ভাল লাগে ( এভাবে আমাকে কিস করবে)


মহাকাশ থেকে অস্ট্রেলিয়ার নতুন রূপ

‘কার্ডবোর্ড’ ছাড়াই গুগলের ভিআর হেডসেট



গুগলের নতুন ভিআর হেডসেট উন্মোচনের পরিকল্পনা সম্পর্কে জানিয়েছে ফিন্যান্সিয়াল টাইমস। টেক জায়ান্ট প্রতিষ্ঠানটির নতুন গ্যাজেটের কারণে ভিআর পণ্যের জগতে প্রতিযোগিতা আরও বাড়বে।
বহুল প্রতিক্ষিত অকুলাস-রিফট হেডসেট হাতে পাওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন প্রযুক্তি-ভক্ত অনেকেই। এই খাতে সনি, এইচটিসি আর স্যামসাংয়ের বিনিয়োগের পরিমাণও নেহাত কম নয়।
অন্যদিকে মাইক্রোসফট কাজ করছে ‘হলোলেন্স’ হেডসেট নিয়ে। ব্যবহারকারীর বাস্তব জগতের দৃষ্টিসীমার মধ্যে থ্রিডি ছবি জুড়ে দিতে পারবে ‘হলোলেন্স’। অন্যদিকে অ্যাপলও গোপনে ভিআর প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণার জন্য বিশেষজ্ঞদের দল গঠন করছে--শোনা যাচ্ছে এমনটাও।
ভিআর প্রযুক্তি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর মতে, কম্পিউটার ব্যবহারের ধরনটাই পাল্টে দিতে পারে ভিআর প্রযুক্তি। এমনকি পাল্টে যেতে পারে পারস্পারিক যোগাযোগের পন্থাও।
স্যামসাং গিয়ার ভিআর হেডসেট বিক্রি করা শুরু করেছে গেল বছর, ৯৯ ডলার দামে বিক্রি হচ্ছে হেডসেটগুলো। এর মধ্যে অবশ্য হেডসেটটি ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় স্মার্টফোনের দাম ধরা হয়নি। বাজারে অকুলাস রিফটের দাম ৫৯৯ ডলার। এইচটিসি ভাইভ আর প্লেস্টেশন ভিআরের দামও হবে প্রায় একই রকমেরই। এর মধ্যে ব্যবহারকারীরা কোন ডিভাইসটি বেছে নেন--এখন সেটাই দেখার বিষয় বলে মন্তব্য করেছে প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট সিনেট।
নতুন ভিআর হেডসেট ইসু নিয়ে এখন কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি গুগল

মহাকাশে পানি দিয়ে পিং পং খেলা!


মহাকাশে নিজের ৩০০তম দিন উদযাপনে এ কাজ করেন তিনি। প্রচলিত রাবারযুক্ত কাঠের ব্যাটের জায়গায় এক্ষেত্রে ‘সুপার-হাইড্রোফোবিক পলিকার্বনেট পিং পং প্যাডল’ ব্যবহার করেন তিনি।
অনলাইনে এ খেলার একটি ৪কে ভিডিও পোস্ট করেন কেলি। তিনি বলেন, “আমি এই প্যাডলগুলো দিয়ে ছোট একটি প্রদর্শনী করতে চেয়েছি, এগুলোকে হাইড্রোফোবিক প্যাডেল বলা হয় আর এগুলো রেইন কোটের মতো পানিকে প্রতিরোধ করে। আর স্পেস স্টেশনে এগুলোর সাহায্যে আপনি একটি পানির বল নিয়ে পিং পং খেলতে পারবেন। এটা ভালোই চমৎকার।”
নিজের ৩০০তম দিনে কয়েকটি বিজ্ঞানবিষয়ক পরীক্ষা চালান কেলি। সেদিন তিনি মহাকশের লেটুস খান বলে জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ওয়্যারড।
এই প্যাডলগুলো কীভাবে কাজ করে তা নিয়ে নাসা জানায়, পানির ফোঁটা যত ছোট হবে তা তত শক্তভাবে প্যাডেলে আঘাত করতে পারবে। কিন্তু পানির ফোঁটা যত বড় হবে তা ততই কম বল প্রয়োগ করবে, আর এট ভাঙবে না। নাসার পক্ষ থেকে বলা হয়, “প্যাডলগুলোতে শক্ত পৃষ্ঠ আর আর অসিক্ত থাকার ক্ষমতার সমন্ব

রবিবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

লন্ডনে যাচ্ছে গুগলের চালকবিহীন গাড়ি



অদূর ভবিষ্যতে যুক্তরাজ্যের রাজধানী লন্ডনে নিজেদের চালকবিহীন গাড়ির পরীক্ষা শুরু করতে পারে টেক জায়ান্ট গুগল।

লন্ডনে এই পরীক্ষা চালানো হলে, এটিই হতে পারে মার্কিন
 যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে চালকবিহীন গাড়ি নিয়ে চালানো প্রতিষ্ঠানটির প্রথম পরীক্ষা।

প্রস্তাবিত এই প্রকল্প নিয়ে ইতোমধ্যে লন্ডনের যোগাযোগবিষয়ক ডেপুটি মেয়র ইসাবেল ডেডরিং গুগলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ দৈনিক ইন্ডিপেনডেন্ট।

মেয়র ইসাবেল বলেন, "এটি বড় শহরগুলোতে চলতে যাচ্ছে, তা আমরা কেন এখন পরীক্ষা শুরু করব না? গুগল জানিয়েছে তারা যুক্তরাষ্ট্রে জোর দিচ্ছে, কিন্তু তারা অন্যান্য জায়গার বিষয়েও ভাবতে শুরু করেছে, তাই আমরা এ নিয়ে আলোচনা চালাচ্ছি।"

অন্য কোনো দেশে পরীক্ষা চালাতে গুগল প্রস্তুত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে লন্ডনে এ পরীক্ষা চালানো হতে পারে বলেও ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।

চালকবিহীন গাড়ি প্রযুক্তিকে পছন্দের সঙ্গেই দেখছে যুক্তরাজ্য সরকার। চলতি সপ্তাহের শুরুতে, দেশটির যোগাযোগ সচিব ম্যাকলাফলিন চালকবিহীন গাড়ি চলতে সহায়তা করতে অবকাঠামো উন্নয়নে ২ কোটি পাউন্ড বরাদ্দ করার ঘোষণা দেন।

২০০৯ সাল থেকে শুরু হওয়া পরীক্ষায়, ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া আর টেক্সাস অঙ্গরাজ্যে চালকবিহীন গাড়ি ১৪ লাখ মাইল পাড়ি দিয়েছে।

২০১৫ সালের জুলাইয়ে ব্রিটিশ দৈনিক টেলিগ্রাফের করা প্রতিবেদন অনুযায়ী, ১৪ বার দূর্ঘটনার কবলে পড়ে চালকবিহীন গাড়ি, আর প্রতিটি ক্ষেত্রেই দূর্ঘটনাগুলো ঘটে চালক হিসেবে থাকা মানুষদের কারণে।

চলতি বছর জানুয়ারিতে লন্ডনের রাস্তায় প্রথমবারের মতো পরীক্ষার জন্য বানানো চালকবিহীন গাড়ি উন্মোচন করা হয়। লন্ডনের ‘গ্রিনিচ অটোমেটেড ট্রান্সপোর্ট এনভায়রনমেন্ট (গেইটওয়ে)’--এর পাশাপাশি ব্রিস্টল, কোভেন্ট্রি এবং মিল্টন কেইন্সে পরীক্ষামূলকভাবে চলবে ওই গাড়ি। চালকবিহীন গাড়ি প্রযুক্তি আর এ নিয়ে জনগণের মতামত জানতে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই প্রকল্পে ৮০ লাখ ব্রিটিশ পাউন্ড বিনিয়োগ করা হয়েছে।

চলতি বছরের জুলাই মাসে গ্রিনিচ পেনিনসুলার রাস্তায় ৭টি গাড়ি পরীক্ষামূলকভাবে চালানো হবে।

ইলেকট্রিক গাড়ির পর এখন ইলেকট্রিক প্লেন!


এবার বুঝি উলম্ব টেকঅফ এবং ল্যান্ডিংয়ে সক্ষম ইলেকট্রিক প্লেন নির্মাণ প্রকল্পের দিকে ঝুঁকছেন ইলন মাস্ক। সম্প্রতি ‘হাইপারলুপ পড’ ডিজাইন নিয়ে আয়োজিত এক প্রতিযোগিতায় দেওয়া এক প্রশ্নের উত্তরে এমন ইঙ্গিত দিয়েছেন অনলাইন পেমেন্ট সেবা পেপাল, বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলা আর মহাকাশ গবেষণা সংস্থা স্পেসএক্স-এর এই শীর্ষ নির্বাহী।

দ্রুতগতির পরিবহন ব্যবস্থা হাইপারলুপের জন্য ‘হাইপালুপ পড’-এর ডিজাইন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস এঅ্যান্ডএম ইউনিভার্সিটিতে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় হঠাৎ করেই হাজির হয়েছিলেন মাস্ক। সেই প্রতিযোগিতায় মাস্কের দিকে প্রশ্ন ছুড়ে দেওয়া হয় তার পরবর্তী পরিকল্পনা নিয়ে। আর সে প্রশ্নের উত্তরে ইলেকট্রিক প্লেন নির্মাণের ইঙ্গিত দেন তিনি।

“উল্লম্ব টেকঅফ ও ল্যান্ডিং করতে সক্ষম ইলেকট্রিক জেট নিয়ে ভাবছিলাম আমি। আমার মনে হয় আমার হাতে কাজ করার মতো কিছু আছে। ধারণাটি বেশ লোভনীয় লাগছে আমার কাছে।”--প্রশ্নের উত্তরে বলেন মাস্ক।

সিলিকন ভ্যালির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রকৌশলীদের একজন হিসেবে বিবেচনা করা হয় মাস্ককে। এর আগে ২০১৫ সালের অক্টোবরে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইলেকট্রিক প্লেন নিয়ে কথা বলেছিলেন তিনি। “একটা ইলেকট্রিক প্লেন কোম্পানির আইডিয়া আমার কাছে বেশ ভালো লাগে। উলম্ব টেকঅফ ও ল্যান্ডিং করতে সক্ষম ইলেকট্রিক জেট প্লেন নির্মাণ করলে তা বেশ ইন্টারেস্টিং হবে। আমার মাথায় এর একটা ডিজাইনও আছে।”-- সেবার এভাবেই নিজের অবস্থান সম্পর্কে জানিয়েছিলেন মাস্ক।

মাস্কের ইলেকট্রিক জেট প্লেন এখনও ‘আইডিয়া’ পর্যায়ে থাকলেও তার ‘হাইপারলুপ ট্রান্সপোর্টেশন’ প্রকল্প এগিয়ে যাচ্ছে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ দৈনিক গার্ডিয়ান। টেক্সাস এঅ্যান্ডএম ইউনিভার্সিটিতে আয়োজিত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহনকারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, “আমার মনে হচ্ছে এটা বাস্তবে পরিণত করা সম্ভব হবে। সাধারণ মানুষ আর পুরো বিশ্ব যে নতুন কিছু চায় সেটা পরিষ্কার। আপনারাই এটা (হাইপারলুপ ট্রান্সপোর্টেশন) তাদের কাছে পৌঁছে দেবেন।”

এরর ৫৩ বিপাকে আইফোন মালিকরা

নতুন সফটওয়্যারে আপগ্রেডের সময় অসংখ্য আইফোন ব্যবহারকারীকে ‘এরর ৫৩’ নামের একটি মেসেজ দেখানো হয়েছে। মেসেজ দেখানোর পাশাপাশি ওই আইফোনটির যাবতীয় ডেটাসহ সম্পূর্ণ ডিভাইসটিকেই ‘লক’ করে দেওয়া হচ্ছে।

এ প্রসঙ্গে অ্যাপলের ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, এরর ৫৩ মেসেজটির মানে হচ্ছে, ঢিভাইসের ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর হয় নষ্ট হয়ে গেছে নাহলে পরিবর্তন করা হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির তরফ থেকে আরও জানানো হয়েছে, অ্যাপল স্টোর বাদে তৃতীয় পক্ষ থেকে আইফোন ঠিক করানোর কারণে অথবা ভুলভাবে স্ক্রিন পরিবর্তন করায় এ সমস্যা দেখা দিতে পারে।

আর এরর ৫৩ প্রসঙ্গে এক বিবৃতিতে অ্যাপল জানিয়েছে, “আমরাগ্রাহকদের নিরাপত্তাকে খুব গুরুত্ব সহকারে নিয়ে থাকি এবং এরর ৫৩ হচ্ছে গ্রাহকদের ডিভাইস নিরাপদ রয়েছে কিনা সে বিষয়ে ডিজাইন করা একটি নিরাপত্তা পরীক্ষা। অ্যাপল আরও জানিয়েছে, তাদের এই নিরাপত্তা পরীক্ষায় ডিভাইসের অন্যান্য উপাদানের সঙ্গে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর মিলছে কিনা সে বিষয়টি পরীক্ষা করে দেখা হয়। পরীক্ষায় ত্রুটি ধরা পড়া মাত্র টাচ আইডি থেকে শুরু করে অ্যাপল পে ইউজ ডিজঅ্যাবল করে দেওয়া হয়।

অন্যদিকে ইলেকট্রনিক্স-রিপেয়ার সাইট আইফিক্সইট ডটকম প্রধান কাইল ওয়েইনস এ প্রসঙ্গে জানিয়েছেন, এরর ৫৩ ইতোমধ্যেই আইফোন ব্যবহারকারীদের জন্য বেশ বড় ধরনের একটি ইসু হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তৃতীয় পক্ষের কাছ থেকে আইফোন ঠিক করালে অধিকাংশ সময়ই তারা স্ক্রিন বা হোম বাটন ঠিক করার সময় ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর বা এর ছোট কেবল পরিবর্তন করে দেয় বলেই জানিয়েছে ব্যবসা-বাণিজ্যবিষয়ক মার্কিন দৈনিক ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল। এ বিষয়ে ওয়ায়েনস এর ভাষ্য হচ্ছে, শুধু ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর পরিবর্তন করার কারণে এভাবে আইফোন বন্ধ করে দেওয়াটা নিষ্ঠুর নীতি, কারণ পরিবর্তন করে যে সেন্সরগুলো ডিভাইসে দেওয়া

কৃষ্ণগহ্বরে মিটবে বিদ্যুৎ চাহিদা: হকিং


ছোট একটি কৃষ্ণ গহ্বরের বিশাল ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে বিশ্বের বিদ্যুত সরবরাহে জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে, এমনটাই মত দিয়েছেন অধ্যাপক স্টিফেন হকিং।

ব্রিটিশ এই পদার্থবিদ জানিয়েছেন, পর্বতাকৃতির একটি কৃষ্ণ গহ্বর থেকে যে পরিমাণ তেজস্ক্রিয়তা পাওয়া সম্ভব, তা পুরো মানবজাতির জন্য প্রয়োজনীয় ক্ষমতা উৎপাদনে পর্যাপ্ত।

ভালো কিছু করতে গেলে থাকে কিছু হারানোর আশঙ্কাও, হকিং-ও এ ধারণার বাইরে নন। বিশাল ক্ষমতার সঙ্গে বিশাল ঝুঁকিও রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। যদি আমরা কৃষ্ণ গহ্বরের 'ভয়ঙ্কর' ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হই, তাহলে এটি পৃথিবীর মাঝে ডুবে যেতে পারে। এর ফলশ্রুতিতে এটি মানবজাতি, আমাদের এই গ্রহ আর ধীরে ধীরে পুরো সৌরজগতকেই নিঃশেষ করা শুরু করবে —বলেছেন ৭৪ বছর বয়ষ্ক এই তারকা পদার্থবিদ।

কৃষ্ণ গহ্ববর থেকে 'হকিং রেডিয়েশন' নিঃসরণ হয় বলে ধারণা করা হয়। স্টিফেন হকিং প্রথম এই নিঃসরণ মতবাদ ব্যক্ত করেন।

বড় কৃষ্ণ গহ্ববগুলোর চেয়ে ছোটগুলো থেকে বেশি তেজস্ক্রিয়তা নিঃসরণ হয়, যার মানে হচ্ছে তারা এগুলোর নষ্ট হওয়ার প্রক্রিয়া আসলে শেষ আর এগুলো বড়গুলো থেকে অনেক দ্রুত হারে নিঃসরণ ঘটায়।

সব মিলিয়ে শেষ পর্যন্ত কৃষ্ণ গহ্বরের উপকারিতা নিয়ে 'ভবিষ্যৎদ্রষ্টা' হিসেবে খ্যাত এই অধ্যাপক ভালোই আশাবাদী বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ ট্যাবলয়েড মিরর। সম্প্রতি বিজ্ঞান আর প্রযুক্তির অগ্রগতির কারণে সামনের ১শ' বছরের মধ্যে মানব সম্প্রদায় ধ্বংস হয়ে যেতে পারে বলে মত দেন তিনি।

তিনি বলেন, “নির্দিষ্ট করে হয়ত বলা সম্ভব নয় ঠিক কোন বছরে পৃথিবীতে এমন দুর্যোগ আসবে। তবে এই আশঙ্কা প্রতিনিয়ত বাড়ছে। কাছাকাছি নিশ্চিতভাবে বলতে গেলে হাজার বা দশ হাজার বছরের মধ্যে এটা হতে পারে। এই সময়ের মধ্যে আমাদের মহাশূন্যে আর অন্যান্য গ্রহে ছড়িয়ে পড়তে হবে, যাতে পৃথিবী দুর্যোগ আক্রান্ত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মানব সভ্যতা শেষ না হয়ে যায়। যাই হোক, অন্তত সামনের শত বছরের মধ্যে আমরা মহাশূন্যে স্বনির্ভর বসতি স্থাপন করতে পারব না, তাই এই সময়টা আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।”

চলে গেলেন চাঁদে অবতরণকারী ৬ষ্ঠ মানব



অ্যাপোলো ১৪ মিশনের তিনসদস্য। এডগার মিচেল (বায়ে), অ্যালান শেপার্ড (মাঝে) স্টুয়ার্ট রোসা এবং । ছবি: নাসা

অ্যাপোলো ১৪ মিশনের তিনসদস্য। এডগার মিচেল (বায়ে), অ্যালান শেপার্ড (মাঝে) স্টুয়ার্ট রোসা এবং । ছবি: নাসা


চাঁদে অবতরণকারী ষষ্ঠ মানব যুক্তরাষ্ট্রের নভোচারী এডগার মিচেল মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।

পরিবারের সদস্যদের বরাতে বিবিসি বলছে, তিনি ফ্লোরিডার ওয়েস্ট পাম বিচের হাসপাতালে মারা গেছেন।

১৯৭১ সালে অ্যাপোলো ১৪ মিশনের সদস্য হিসেবে চাঁদে যান মিচেল। চাঁদের পৃষ্ঠে তিনি নয়ঘণ্টা সময় কাটান।

চাঁদে এডগার মিচেল। ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭১। ছবি: রয়টার্স

চাঁদে এডগার মিচেল। ৫ ফেব্রুয়ারি ১৯৭১। ছবি: রয়টার্স
এই নভোচারী পরবর্তী সময়ে মন এবং মনের অজ্ঞাত বিষয়াদি সম্পর্কে পড়াশোনায় নিয়োজিত হন। তিনি বলতেন, তার বিশ্বাস ভিনগ্রহবাসীরা পৃথিবী এসেছিল।

১৯৭২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের স্পেস মহাকাশ সংস্থা নাসা ত্যাগ করেন মিচেল।

সোমবার, ২৫ জানুয়ারী, ২০১৬

মহাকাশে পানি দিয়ে পিং পং খেলা!

টবেলায় পিং পং বল দিয়ে খেলেননি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কষ্টকর। কিন্তু কেউ যদি পানির বল দিয়ে এই পিং পং খেলার কথা বলে? না মোটেই রসিকতা নয়, সত্যিই এ কাজ করা হয়েছে। আর অনেকের কাছে 'অসাধ্য' মনে হওয়া এই কাজটি করেছেন নভোচারী স্কট কেলি।
https://youtu.be/TLbhrMCM4_0

মহাকাশে নিজের ৩০০তম দিন উদযাপনে এ কাজ করেন তিনি। প্রচলিত রাবারযুক্ত কাঠের ব্যাটের জায়গায় এক্ষেত্রে ‘সুপার-হাইড্রোফোবিক পলিকার্বনেট পিং পং প্যাডল’ ব্যবহার করেন তিনি।

অনলাইনে এ খেলার একটি ৪কে ভিডিও পোস্ট করেন কেলি। তিনি বলেন, “আমি এই প্যাডলগুলো দিয়ে ছোট একটি প্রদর্শনী করতে চেয়েছি, এগুলোকে হাইড্রোফোবিক প্যাডেল বলা হয় আর এগুলো রেইন কোটের মতো পানিকে প্রতিরোধ করে। আর স্পেস স্টেশনে এগুলোর সাহায্যে আপনি একটি পানির বল নিয়ে পিং পং খেলতে পারবেন। এটা ভালোই চমৎকার।”

নিজের ৩০০তম দিনে কয়েকটি বিজ্ঞানবিষয়ক পরীক্ষা চালান কেলি। সেদিন তিনি মহাকশের লেটুস খান বলে জানিয়েছে প্রযুক্তিবিষয়ক সাইট ওয়্যারড।

এই প্যাডলগুলো কীভাবে কাজ করে তা নিয়ে নাসা জানায়, পানির ফোঁটা যত ছোট হবে তা তত শক্তভাবে প্যাডেলে আঘাত করতে পারবে। কিন্তু পানির ফোঁটা যত বড় হবে তা ততই কম বল প্রয়োগ করবে, আর এট ভাঙবে না। নাসার পক্ষ থেকে বলা হয়, “প্যাডলগুলোতে শক্ত পৃষ্ঠ আর আর অসিক্ত থাকার ক্ষমতার সমন্বয়ে একটি হাইড্রোফোবিক পৃষ্ঠ উৎপন্ন হয় যা শক্তিশালী প্রক্রিয়ায় পানি লেগে থাকা প্রতিরোধ করে।”