বৃহস্পতিবার, ৩ মার্চ, ২০১৬

ভুল পথে ইসরায়েলি সেনা, অতঃপর...


মঙ্গলবার, ১ মার্চ, ২০১৬

বউ আমার হোমমিনিস্টার

এই উঠ বলছি, উঠ! সারারাত জেগে জেগে দুষ্টমি করবি, ভোর হলেই আমায় রান্নাঘরে যেতে হবে, আর তুই নাক ডেকে ঘুমাবি? এটাতো হতে পারেনা। উঠ বলছি.... --সোনাপাখি, ঘুমাই না আর একটু! --একটুও ঘুমাতে পারবিনা, রাতে আমায় ঘুমাতে দিসনা, আমি সকালে তোকে ঘুমাতে দেবনা। . ইমু বালিশে মুখ চেপে বলছে--- --কাল থেকে আর দুষ্টমি করবো না। এবার একটু ঘুমাতে দে, --তুই প্রত্যেক সকালেই এই কথা বলিস, রাত হলেই সব ভুলে যাস!! --বললামতো কাল থেকে তারাতারি ঘুমিয়ে যাবো, --কঁচু ঘুমাবি, তোকে আমি হাড়ে হাড়ে চিনি। তোর এই কথা আমি এর আগেও অনেক শুনেছি। আর চলবেনা। উঠ, উঠ বলছি...... (ইমুর কলার ধরে টানতে লাগলো নওশিন) --ok, উঠছি.... . ইমু বিছানার উপর উঠে বসলো একটু নিশ্বাস টেনে বলল--- --এই কি ব্যাপার পোড়া পোড়া গন্ধ আসছে কোথা থেকে? . নওশিন অনুভব করার জন্য স্তব্ধ হয়ে গেল। ইমু হঠাৎ করেই বলে উঠলো--- --দৌড় দাও, দৌড় দাও, তোমার তেলাপিয়া মাছ পুরে গেল। . নওশিন কথাটা শুনেই দৌড়ে রান্নাঘরে চলে গেল। হাজার হলেও নিজের প্রিয় মাছ বলে কথা। এটাকে একটুও কমবেশি ভাজা যাবেনা। একদম পার্ফেক্ট হতে হবে। আর এদিকে দুষ্ট ইমু কাঁথামুরি দিয়ে আবার গাপ্পি মেরে শুয়ে পরলো। নওশিন রান্নাঘরে গিয়ে দেখলো সব ঠিকঠাক আছে। মুহূর্তের মধ্যেই মাথায় ধরলো। ইমু তাকে বোকা বানিয়ে পাঠিয়ে দিছে। আবার দৌড়ে গিয়ে ইমুর উপরে পরে গেল। কাঁথা শরিয়ে ইমুর উপরে বসে গলা চেপে ধরে বলতে লাগলো--- --তুই আমায় বোকা বানালি ক্যান, হুম? আমি কি বোকা নাকি? তুই বোকা, তোর চৌদ্দগোষ্ঠী বোকা! আমি কি বোকা নাকি? . ইমু চাপা গলায় বলতে লাগলো--- --আচ্ছা আমি বোকা, এইবার গলাটা ছাড়ো। . নওশিন ইমুর গলা ছেড়ে দিলো। ইমু বলল--- --এভাবে কেউ কারো গলা চেপে ধরে, আর একটু হলেই তো উপরে চলে যেতাম!! --কিভাবে উপরে যাবি বল? আমিযে তোর উপরে ভার দিয়ে বসে আসি সেটা দেখতে পাচ্ছিস না? --হুম তা তো পাচ্ছিই, মুটকিটা যে আমার উপরে বসে আছে। সেটা আমার নিশ্বাস হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে। --তুই কি ছুটকু, আমায় মুটকি বলিস!! . ইমু একটু ঘুরান দিয়েই নওশিন কে পাশে শুয়িয়ে ফেলল। দিকটা এখন বিপরীত। ইমু নওশিনের উপরে শুয়ে আছে। ইমু বলল--- --এখন কি হবে? . নওশিন প্রথম থেকেই চোখ পাতাটা টেনে আছে। নওশিন বলল--- --খরবদার! তুই কিন্তু আমায় পাপ্পি দিবিনা! --বয়েই গেছে তোকে পাপ্পি দিতে, রাক্ষুসী আমার আরামের ঘুমটা-কে হারাম না করলে বুঝি তোর চুলায় জ্বাল জ্বলেনা? --হুম ঠিক তাই, আমায় যেতে দাও আমার তেলাপিয়া মাছ পুরে যাবে। --আহারে, কত সাধের তেলাপিয়া মাছ আমার!! বাজার থেকে আর যদি কোন দিন তেলাপিয়া মাছ নিয়ে আসি, সেদিন বলিস!! --এখনই বলছি, তেলাপিয়া মাছ বাসায় না আসলে, তোরও বাসায় আসার দরকার নেই। --মানে? --খুব সোজা, ভাল করে ভেবে দেখ! . ইমুকে ধাক্কাদিয়ে উঠে রান্নাঘরে চলে গেল নওশিন। ইমু গোসলখানায় ঢুকে পরলো। গোসল সেরে খাবার টেবিলে বসে রইলো ইমু। নওশিন ও ফ্রেস হয়ে ইমুর সাথে টেবিলে বসে পরলো। চ্যপা সুটকি আর আলু ভর্তা দিয়ে ইমুকে ভাত বেড়ে দিলো। আর নওশিন নিজের প্লেটে মসমসে একটা ভাজা তেলাপিয়া মাছ নিয়ে বসলো। ইমু বলল--- --এইটা কি হলো? --কি আর হবে! তুই বললি আর তেলাপিয়া মাছ আনবিনা। তাই, আমাকে অল্প অল্প করেই অনেক দিন খেতে হবে। তাই তুই সুটকি আর আলু ভর্তা দিয়েই খা.... --তারপর, এগুলো খাওয়া শেষ হলে? --ফ্রিজের গুলা দিয়ে দের মাস চলে যাবে, . ইমু অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো নওশিনের দিকে। এত্তো পাগলামী এই পাগলীটার মাঝে। ইমু আর কোন কিছু না বলেই খাওয়া শুরু করলো। ইমু খেয়াল করলো নওশিন না খেয়ে হাত দিয়ে শুধু ভাত মাখিয়েই যাচ্ছে। ইমু জিজ্ঞাস করলো--- --কি হলো, এতো স্বাদের মাছ দিয়ে ভাত না খেয়ে মাখাচ্ছিস কেন? --তুমি আমায় খায়িয়ে দে....... --আমার বয়েই গেছে তোকে খায়িয়ে দিতে! --ওকে, তাহলে আমি খাবোনা!! --না খেলে আমাকে দাও, আমি খেয়ে ফেলি। --না, --কি না? --তুই আমায় খায়িয়ে দিবি এখন, . নওশিন ইমুর প্লেটে সব ভাত, ভাজা মাছ ঢেলে দিলো। --কি হচ্ছে এসব! --আজ থেকে একটা প্লেটেই দুজনকেই খেতে হবে! --তুই বললেই হলো নাকি? আমি তোর সাথে খাবোনা, আর খায়িয়েও দিতে পারবোনা। --একশ বার দিবি, বাসায় আমি যা বলি সেটাই করতে হবে। --কেন? --কারণ আমি হচ্ছি 'হোমমিনিস্টার' --ও তাই, হোমমিনিস্টার বলেই বুঝি রোজ সকালে রান্নাঘরে দৌউড়াও!! --হুম, আমার নিজের কর্তব্য গুলো আমিই করি। অন্য কেউ করবে বলে আমি ফেলে রাখতে পারিনা। --তা, বিয়ের আগে তাহলে এসব মায়ের উপর ফেলে রেখেছেন কেন ম্যাটাম। --ঐ ম্যাটাম বলিস ক্যান, বল ম্যাডাম, ম্যাডাম, --ওহ্! sorry ম্যাডাম ভুল হয়ে গেছে। তা এখন এই খাবার গুলো আপনার 'ফুডমিনিস্টার' কে খায়িয়ে দিতে বলেন! আমাকে না। --তুইতো 'ফুডমিনিস্টার' --আমার বাপদাদা কেউ কোনদিন মিনিস্টার ছিলোনা। এই দেশে মিনিস্টারের ছেলে-মেয়েই মিনিস্টার হয়। আর সেটা তুই ভালো করেই জানিস। অতএব, আমি ফুডমিনিস্টার না। --এই শোন তুই কিন্তু কথায় কথায় একটা করে উপমা বের করবি না। --উপমা কি, যা সত্য তাই বললাম। --আমার কিন্তু ক্ষুদা পাইছে, . ইমু আর কথা না বাড়িয়ে পাগলীটার মুখে খাবার তুলে দিলো। ইমু নওশিনের দিকে তাকিয়ে আছে, নওশিন মুখের ভিতরের খাবার গুলো চিবাতে চিবাতে ইমুকে চোখটিপ মেরে বলল--- --এইবার কে খায়িয়ে দিলো, হুম! --রাক্ষুসী, চুপ করে খা... একদম কথা বলবিনা। . এভাবেই দুজনের দিনের শুরু। তারপর ইমুর অফিস, আর টুনটুনিটার শ্বাশুরীর সাথে সিরিয়াল দেখে সময় কাটিয়ে দিনপার। ভালবাসার স্বপ্ন গুলো মানুষ এভাবেই এঁকে রাখে। ঠিক এমনটাই হয় হৃদয় বন্ধনের সব সম্পর্ক। ভালবাসার প্রতিটি মানুষকে ভালো রাখার জন্য এই শহরে ইমুর মতো শত ইমু আছে যারা জীবিকা অর্জনের জন্য ছুটে বেড়ায়। আর নওশিনের মতো শত নওশিন আছে যারা শ্বাশুরীমাটাকে নিয়ে সংসারটাকে সাজিয়ে গুছিয়ে আলোকিত করে রাখে। সমস্ত ক্লান্তি নিয়ে অফিস শেষে যখন ইমু বাসায় ফিরে। পাগলীটার একটুকরো হাঁসি সমস্ত ক্লান্তি দূর করে দেয়। নতুন কোন প্রান ফিরে পাবার মতোই। আজ বাসার পাশেই বৈশাখী মেলা। মরিচাবাতি থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের মিউসিক্যাল লাইটিং দিয়ে সাজানো হয়েছে। নাগর দোলার শব্দটা রুমের বাইরে এলেই শোনা যাচ্ছে। বাসার পাশ দিয়েই ছোট ছোট বাচ্চারা বাঁশি বাঁজাতে বাঁজাতে দৌড়ে চলেছে। ইমু সেসব দেখে নওশিন-কে বলল--- --মেলায় যাবি? --তো যাবো না তো এভাবে সেজে আছি কেন? নাকি আমি সাজলে এখন তোর চোখেই পরে না!! --হা হা হা --একদম দাঁত কেলাবি না, তারাতারি খেয়ে নে, ধূর! এমনিই কত দেরি হয়ে গেল। . ইমু খাওয়া শেষ করে পাগলীটাকে নিয়ে মেলার উদ্দেশ্য করে রওনা দিলো। নওশিন আজ লাল ব্লাউজের সাথে হালকা আকাশী রঙের কাপর পরেছে। পাশে হাটতে হাটতে লুকিয়ে লুকিয়ে নওশিন কে ইমু দেখে যাচ্ছে। ঘরের বউটাকেও লুকিয়ে লুকিয়ে দেখার মাঝে অন্যরকম ভাললাগা মিশে থাকে। নওশিন সেটা ঢের খেয়াল করছে। হঠাৎ করে ইমুর সামনে এসে নওশিন দাঁড়িয়ে বলল--- --নে দেখেনে, ভাল করে দেখেনে, তারপর হাট? মনে হয় জীবনে কোনদিন আমায় দেখিস নি!!! --মানে? --পাশ থেকে যে তুই বার বার টেরাই চোখে চাচ্ছিস, সেটা মনে করেছিস আমি বুঝতে পারিনা!! --আহা! মরে যাই, তোকে দেখতে বুঝি আমার রাত দুপুর লাগে? --তো দেখিস ক্যান? --আমি হলাম কানের দুলটা দেখলাম, --তো আমার কানের দুল দেখবি ক্যান? --ঠিক আছে দেখবো না, . ইমু মাথানিচু করে মাটির দিকে তাকিয়ে হাঠছে। আশে পাশের কোন কিছুই ইমু তাকিয়ে দেখছে না। নওশিন সেটাও খেয়াল করছে। মেলার সম্মুখি এসে পরেছে দুজন। নওশিন ইমুর হাতটা বরাবরের মতো আকরে ধরলো। মেলার মাঝে দুজনে প্রবেশ করলো। মনোহারী হাজার জিনিস দিয়ে ভরা। ঝালমুড়ি, চটপটি, গরম পিঁয়াজু খেতে খেতে সমস্ত মেলা হাত ধরে ঘুরে বেড়ালো দুজনে। নওশিনের লাল রেশমি চুরি, আর নতুন কনের দুল কেনা এরমধ্যেই শেষ। নাগরদোলার সামনে দুজন দাঁড়িয়ে রইলো। ইমু উঠতে চাইলেও নওশিনের আর সাহস হয়ে উঠেনি। সেখান থেকেই বাসায় ফেরা, হয়ে গেলো ইমু-নওশিনের মেলা ঘুরা। . ভালবাসা প্রত্যেকটি মানুষকে বাঁচতে শেখায়। মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে শেখায়। স্বপ্নিল কিছু স্বপ্ন নিয়ে সামনে আগাতে শেখায়। মনে রাখবেন যে মানুষটি ঢোল বাজাতে পারে, সে মানুষটি মাটির কলসিতেও সুর তুলতে পারে। ভালাবাসাটাও ঠিক এমন। যে ব্যক্তিটি ভালবাসতে জানে সে শত দুঃখ-কষ্টের মাঝেও ভালবাসতে জানে, সুখ-শান্তির মাঝেও ভালবাসতে জানে। ভালবাসা শুধুই ভালবাসা।

শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

বাংলার বিখাত মেয়েদের হট পজিশন ফোট

movie time

hot see

Ishq Junoon - full movie 2016

Ishq Junoon _ Kabhi Yun Bhi by Arijit Singh_full video song

বুধবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

দেখুন কে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল ভিজিট করেছে

gb


কীভাবে দেখবেন কে কে আপনার ফেসবুক প্রফাইল ভিজিট করেছে এবং সবচেয়ে বেশি কে ভিজিট করেছে (অ্যাপ ছাড়া) আমরা অনেক সময় কৌতুহল বশত জানতে চাই যে “ কে কে আমার প্রফাইল ভিজিট করলো ?”
আবার অনেক সময় জানতে ইচ্ছে করে “ ফেসবুকের কোন বন্ধুটা চুপটি করে এসে কে আমার এফবি প্রফাইল সবচেয়ে বেশি উলটে পালটে ঘুরে ঘুরে দেখেছে ?”
দেখুন কে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল ভিজিট করেছে…
সামান্য কিছু পদ্ধতিতে দেখুন কিভাবে মেটাবেন আপনার কৌতুহল।
১) প্রথমে আপনার ফেসবুক একাউন্ট এ লগিন করুন।
২)তারপর আপনার প্রফাইল পেজে প্রবেশ করুন।
৩)এখন কিবোর্ড থেকে Ctrl U প্রেস করুন একসাথে, আপনি আপনার প্রফাইল পেজের সোর্স কোড দেখতে পাবেন।
৪) এখন কিবোর্ড থেকে CTRL F প্রেস করুন। যে বক্স আসবে অর্থাৎ একটা সার্চ বক্স আসবে সেখানে এই লিখাটা দিন তারপর সার্চ করুন{“list”:
৫) {“list”: এখানে অনেকগুলি আইডি নাম্বার থাকবে কমা দিয়ে। প্রথমে যেই আইডিটা থাকবে সেইটা হচ্ছে যে সবচেয়ে বেশি আপনার প্রফাইল ভিজিট করেছে তার আইডি।
৬) এখন চিন্তা করছেন নাম না দেখা গেলে আইডি নাম্বার দিয়ে কি করবেন ? তো যেকোন একটা আইদি নাম্বার কপি করেন তারপর নতুন একটা টেব খুলে এইভাবে দিয়ে এন্টার প্রেস করুন দেখেন কীভাবে ঐ ব্যক্তির পুরা প্রফাইল চলে আসতেছে।
http://www.facebook.com/Facebook_Profile_Idএখানে Facebook Profile Id এর জায়গায় আপনার কাক্ষিত আইডি টি দিবেন।
উদাহরণঃ http://www.facebook.com/123456789012 বিঃদ্রঃ যদি {“list”: দিয়ে সার্চ দেওয়ার পর লম্বা লিস্ট শো করে তাহলে উপরে View থেকে wrap Long Lines এ টিক দিলেই সবগুলি নিচের ছবির মত দেখা যাবে।

নাসার নভোচারী হতে আবেদন ১৮,৩০০

মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

অনলাইনে ছবি তুলে আয়



কিভাবে অনলাইনে ছবি তুলে আয় করবেন হ্যা আপনার তোলা ছবির মাধ্যমে আপনি বেশ কিছু পরিমান অর্থ উপার্জন করতে পারেন আপনি যদি একজন ফটোগ্রাফার বা চিত্রগ্রাহক হয়ে থাকেন তবে আপনার তোলা আকর্ষনীয় ছবিগুলো অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন বা কোথাও আপ্লোড করে আয় করতে পারেন এমন কি আপনার সাইটে পাব্লিস করেও গুগল এডসেন্স-এর সাহায্যে আয় করতে পারেনতাহলে চলুন দেখা যাক কিভাবে ছবি তুলে আয় করা যায়ঃ ফটোগ্রাফি থেকে ইন্টারনেটে আয় ছবি তুলে আয় করার উপায় আপনার ফটোগ্রাফির শখ ব্যবহার করে ইন্টারনেট থেকে আয় করা খুব কঠিন নয় এমনকি একে পেশার বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করা যায়অনেকেই সেটা করেন অনলাইনের অনেক ডিজাইনার্‌রা তাদের প্রজেক্টের জন্যে অনেক ছবি খুঁজে থাকেন বা বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন থেকে শুরু করে শিল্প মুল্যের কারনেও মানুষ ছবি কেনেনআপনি তাদের নিকট আপনার ছবিগুলো বিক্রি করতে পারেন ইন্টারনেটে ছবি বিক্রির সেবা দেয়ার জন্য রয়েছে বেশ কিছু ওয়েব সাইট তাদের গ্যালারীতে আপনার ছবি জমা দিতে পারেনবিক্রি হলে আপনি টাকা পাবেন আপনি নিজেই নিজের ওয়েবসাইট থেকে ছবি বিক্রি করতে পারেনছবি বিক্রি করার নিয়ম হচ্ছে যত ভাল ছবি তত বেশি টাকাকিংবা বিপরীতভাবে, আপনার ছবির মান এমন হতে হবে যা মানুষ টাকা দিয়ে কিনতে আগ্রহি হবেনতবে এজন্য প্রয়োজন উচুমানের ক্যামেরা, ফটোগ্রাফি বিষয়ে জ্ঞান এবং ছবি উঠানোর আগ্রহ ছবি তুলে আয় করতে সাহায্য করে এমন কিছু সাইটের মাঝে উল্লেখযোগ্য হলঃ http://www.istockphoto.com/
ব্লগ থেকে আয় আপনি ছবি উঠাতে ভালবাসেন কিন্তু ততটা দক্ষ নন তাই হয়ত ভাবছেন যে ছবি তুলে আয় আপনার পক্ষে সম্ভব না নাচাইলে আপনিও ছবি তুলে আয় করতে পারবেন এক্ষেত্রে আপনার জন্য আগের পদ্ধতি কার্যকর নয়আপনাকে ছবি তুলে আয় করার জন্য ছবি বিক্রি করা প্রয়োজন নেই, বিনামুল্যের ব্লগ তৈরী করে সেখানে ছবিগুলি রাখুনছবির পরিমান যত বেশি ভিজিটর তত বেশি পাওয়ার সম্ভাবনাআপনার আয় সরাসরি ছবি থেকে আসবে না, আসবে ভিজিটর থেকেব্লগে গুগলের এডসেন্স, ফাষ্ট ২ আর্ন কিংবা এধরনের বিজ্ঞাপন নেটওয়ার্কের বিজ্ঞাপন রাখুনভিজিটর যত বাড়বে আয় তত বাড়বে ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার হিসেবে ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলিতে আপনার জন্য বিশেষ আয় অপেক্ষা করছে, ছবি তুলে আয় করার অন্যতম একটা উপায় হচ্ছে ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার যদি লক্ষ্য করে দেখে থাকেন তাহলে হয়ত চোখে পড়েছে সেখানে ছবি ওঠানোর কাজ রয়েছেকারো বিশেষ বিষয়ে ছবি উঠানো প্রয়োজন, আপনি ফ্রিল্যান্সা ফটোগ্রাফার হিসেবে সেই ছবি উঠিয়ে দিতে পারেন ছবি হোস্টিং সাথে টাকা আয় করুন আপনার তোলা ছবি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে হোস্টিং করে (আপ্লোড করে ) বেশ টাকা আয় করতে পারেন http://www.imageporter.com/

এমন বেশ কিছু সাইট আছে যার মাঝে সাটার স্টোক বেশ ভাল ও পরীক্ষিত এছাড়া ছবি তুলে আয় করার আরো একটা সাইট হল ইমেজ পর্টার আপনার একটি ছবির প্রতি ১০০০ ভিসিটের জন্যে ২.৬০ ডলার পর্যন্ত পে করে থাকেআবার আপনি কাউকে রেফার করলে তার আয়ের ১০% আপনার একাউন্টে জমা হবেতবে এই সাইটে মাঝে মাঝে এডান্ট এড থাকে প্রতিযোগিতা জিতে আয় ফটোবাকেট হল এমন একটা সাইট যেখানে বিনামুল্যে ছবি এবং ভিডিও রাখা যায় অন্যদের সাথে শেয়ার করার জন্যসবসময়ই ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা রয়েছে যেখানে অংশ নিয়ে পুরস্কার পাওয়ার সুযোগ রয়েছেতাই ছবি তুলে আয় করাটা বেশ মজারই বটে এখানে উল্লেখ করা হয়েছে ইন্টারনেট ব্যবহার করে ফটোগ্রাফি বা ছবি তুলে আয় এর কথাএর বাইরে স্থানিয়ভাবেও ছবি তুলে আয় করার সুযোগ তো রয়েছেইকারো প্রয়োজনে ছবি উঠানো থেকে শুরু করে ফটোগ্রাফিক ষ্টুডিও, সব ধরনের আয়ের জন্যই ফটোগ্রাফি আপনার একটি বিষয় হতে পারে


ডাউনলোড করে খাওয়া যাবে খাবার

মঙ্গল থেকে সেলফি


বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

৫ মিনিটে প্রেমে সাড়া দিবে যেকোনো সুন্দরী মেয়ে,যদি এই ৫ টি কথা তাদেরকে বলতে পারেন!! ( প্রমানিত )

মানুষকে আপন করে নেওয়ার কলা কৌশল পৃথিবীর খুব কম মানুষই জানে। এটি একটি বিশেষ দক্ষতা। হয়তো দেখে থাকবেন আপনারই পরিচিত কেউ অল্প কিছুক্ষনের মধ্যে অন্য যে কোন মানুষের প্রিয় পাত্র হয়ে উঠতে পারে। মানুষের সাথে খুব সুন্দরভাবে মিশতে পারে। কথা বলতে পারে। ফলে তাদের সে সম্পর্ক টেকে অনেকদিন। অথচ দেখা যায় আপনি নতুন কোন মানুষের সাথে কথা বলতে ভয় পাচ্ছেন। অথবা লজ্জা পাচ্ছেন। কাজ করছে সংকোচ এবং দ্বিধা। ভাবছেন কি দিয়ে শুরু করবেন অথবা কি বলে কথা চালিয়ে যাবেন। আজ মুক্তমঞ্চ.কম আপনাদের কাছে শেয়ার করবে কিভাবে ৫ মিনিটের মধ্যে মানুষকে আপন করে নিতে পারবেন। তবে বিস্তারিত শুরু করার আগে একটা কথা মনে রাখবেন একই সূত্র সবার জন্য সমানভাবে কাজ নাও করতে পারে। কারন পৃথিবীর কোন সম্পর্কই কোন নির্দিষ্ট সূত্র দিয়ে বেঁধে রাখা যায় না। এটি স্থান, কাল, পাত্র অনুযায়ী পরিবর্তন হতে পারে। আর একটি জিনিস দেখবেন্ এই ধরনের মানুষেরা যারা মানুষকে আপন করে নিতে পারে তারা কখনই কোথাও আটকে থাকে না। মানুষ তাদেরকে দু হাত ভরে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। মানুষ তাদের ভালোবাসে। আপনিও যদি মানুষের ভালোবাসা পেতে চান। অথবা মানুষের মনে দীর্ঘদিন স্থান পেতে চান তাহলে মুক্তমঞ্চ.কম এর টিপস গুলো ফলো করতে পারেন। আশাকরি এই টিপস গুলো জীবনে অনেক কাজে দেবে। তো আর কালক্ষেপন না করে আমরা চলে যাচ্ছি বিস্তারিত কলা কৌশলেঃ

মানুষকে আপন করে নেয়ার কলা কৌশল

(১) প্রথম সাক্ষাতেই কুশল বিনিময় করুনঃ এটি একটি সাধারন ভদ্রতা। এই সারা পৃথিবীর সকল স্থান, কাল ও পাত্র অনুযায়ী একই হয়। কোন মানুষের সাথে প্রথম দেখা কিংবা পরিচিতির প্রথম ধাপই হচ্ছে কুশল বিনিময়। আর কুশল বিনিময়ের একদম শুরুতেই নিজ ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী সালাম কিংবা নমস্কার অথবা এরকম কিছু দিন। পুুরুষ হলে তার সাথে হ্যান্ড শেক করুন। আর যদি ধর্মীয় বিশ্বাসকে এভয়েড করতে চান তাহলে গুড মর্নিং বা এরকম কিছু বলুন। তবে চেষ্টা করবেন মৃদ্যু হাসি বিনিময় করে সালাম দিতে। তবে এক্ষেত্রে একটি কথা আছে। পরিবেশ বুঝতে হবে। সব পরিবেশে আবার হাসবেন না। যেমন ধরুন কোন মৃত ব্যক্তির বাড়িতে গেলেন তখন হাসি বিনিময় করে সালাম দেয়াটা আবার বোকামি। তাই আশেপাশের পরিবেশ, পরিস্থিতি খেয়াল করে কুশল বিনিময় করুন।
 
 (২) চোখে চোখ রেখে কথা বলুনঃ মানুষকে আপন করে নিতে এখানেই মানুষ ভুলটা বেশি করে। ধরুন আপনি কারো উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলছেন। তখন অপর পাশের ব্যক্তি মোবাইল টিপছে বা অন্যদিকে তাকিয়ে আছে, কেমন লাগবে আপনার? আশাকরি তাতে আপনি ভালো বোধ করবেন না। ঠিক তেমনি যখন কেউ আপনার সাথে কথা বলবে, আপনি তার চোখের দিকে তাকিয়ে কথাগুলো শুনুন। এতে আপনি যে তার কথা মনযোগ সহকারে শুনছেন, সেটা সে পছন্দ করবে।
(৩) ঝুঁকে বসুনঃ মানুষকে আপন করে নেয়ার এটি একটি অন্যতম কৌশল। যখন বসে অন্য কোন ব্যক্তির সাথে কথা বলবেন তখন হেলান দিবেন না। অথবা কোন দিকে কাত হয়ে বসবেন না। একদম সোজা হয়ে একটু তার দিকে ঝুঁকে বসুন। মানে মাথাটা একটু এগিয়ে দিন। তাতে ওই ব্যক্তি মনে করবে আপনি তাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। ফলে সহজেই আপনাকে সে আপন ভেবে কথা বলবে।
(৪) কথার উত্তর দিনঃ মানুষকে আপন করে নেয়ার আরেকটি কৌশল হচ্ছে কথা কম বলুন আর শুনুন বেশি। তবে রোবটের মতো কথা শুধু শুনেই যাবেন না। মাঝে মাঝে কথার মাঝখানে হ্যা, হু, ও আচ্ছা, তাই! এরকম কিছু শব্দ ব্যবহার করুন। এর মানে আপনি যে তার সাথে কথা গুলো শেয়ার করছে, সেটা মিন করে। তবে খেয়াল রাখবেন, হ্যা, হু, ও আচ্ছা, তাই! এগুলো যেন প্রতি শব্দের সাথে সাথে না বলেন। তাহলে ব্যাপারটা মেকি হয়ে যাবে। সিচ্যুয়েশন বুঝে কথার উত্তর দিবেন।
(৫) আমি, আমার এই শব্দগুলো পরিহার করুনঃমানুষকে আপন করে নেয়ার সবথেকে গুরুত্বপূর্ন বিষয় হচ্ছে এটা। মানুষ মানুষকে অপছন্দ করার সবথেকে বেশি কারন হচ্ছে এটা। ধরুন আপনি কারো সাথে দেখা করতে গিয়ে খালি নিজের কথা বলেই যাচ্ছেন।
আমি এটা করেছি, ওটা করেছি, আমার এটা হয়েছে ওটা হয়েছে – এই ধরনের কথা মানুষ খুব অপছন্দ করে। যেমনঃ কারো সাথে দেখা করতে গিয়ে বললেন, ভাই আমি বিশাল বড় বেতনের একটা চাকরি পেয়েছি। আমার তাতে ভীষন খুশি লাগছে। আমার মা আমাকে দোয়া করেছে। আমার বাবা পিঠ চাপড়েছে। আমার ভাই গিফট দিয়েছে। আমার বোন এটা করেছে, ওটা করেছে। এই ধরনের কথায় মানুষ অস্বস্তিবোধ করে। প্রাকৃতিকভাবেই মানুষ মানুষের সাফল্য সহ্য করতে পারেনা। আবার ধরুন বললেন, ভাই আমি সমস্যায় আছি। আমার গরু মারা গেছে। আমার বিড়াল মারা গেছে। আমার মোবাইল চুরি হয়েছে।

কোথায় কোথায় স্পর্শ করলেই অসাবাবিক হয়ে যায় মেয়েরা


মেয়েদের শরীরে এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে স্পর্শ করলে মেয়েরা অনেক বেশি ‘টার্ন অন’ হয়ে পড়ে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই ছেলেরা সেইসব অংশের দিকে নজর দেয় না। ফোরপ্লে সীমাবদ্ধ থাকে ব্রেস্ট, নিপলস আর কিসের মধ্যেই। তারপরেই ইন্টারকোর্স। ব্যাপারটা যেন একঘেয়েই। কিন্তু কিছু জায়গায় স্পর্শ করে, ভালবেসে, পাগল করে দেওয়া যায় মেয়েদের।
. ঘাড়ের পিছন দিকে:
মেয়েদের শরীরে এটাই সবচেয়ে সেক্সুয়ালি টার্নিং অন এরিয়া। ছেলেরা কিন্তু অনেকসময় এই অংশটা এড়িয়ে যায়। কিন্তু শুধু এখানে স্পর্শ করেও একজন মহিলাকে দ্রুত উত্তেজিত সম্ভব। একজন মেয়ে যখন সামান্য টার্ন অন থাকে তখন তার পিছন দিকের চুল সরিয়ে ঘাড়ে হাত বুলিয়ে দেখুন। আস্তে আস্তে কিস করুন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী পাগল হয়ে যাবে। সামান্য লিক করুন, সুড়সুড়ি দিন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন।

২. কান:
কানে হালকা স্পর্শ, চুম্বন অনেক বেশি ‘সেক্সুয়ালি অ্যাট্রাক্টেড’ করে দেয় মেয়েদের। কানের উপর আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস ফেললে পাগল হয়ে পড়বে আপনার সঙ্গিনী। হালকা কামড় দিতে পারেন কানের লতিতে। লিক করতে পারেন কানের চার পাশে যে কোন জায়গায়। কিন্তু কানের ছিদ্রে নয়, এটি মেয়েদের জন্যে একটা টার্ন অফ।

৩. উরু বা থাই:

মেয়েদের দ্রুত উত্তেজিত করত তিন নম্বরটির পয়েন্টটির জুড়ি মেলা ভার। সঙ্গিনীর উরুর সফট স্পটে স্পর্শ করুন। দেখবেন সে কি করে।
৪. হাতের তালু ও পায়ের পাতা:
হাত দিয়ে প্রতি মুহূর্ত স্পর্শ করছেন, কিন্তু তার হাতেই যে লুকিয়ে আছে অসংখ্য সেক্সুয়াল ফিলিংস। সঙ্গিনীর হাতের উপর নিজের আঙুলগুলি বোলাতে থাকুন, সুড়সুড়ি দিন। এটিই যেন তাঁকে পরবর্তী সেক্সুয়াল অ্যাক্টিভিটিরই মেসেজ দেবে। দেখবেন সেও সাড়া দেবে। টার্ন অন করবে আপনার সঙ্গিনীকে।

৫. পা:

মহিলাদের দ্রুত উত্তেজিত করতে পায়ে হাত বুলিয়ে সুড়সুড়ি দিলে অনেকেই বেশ মজা পায়। তবে কিছু মেয়ের এটি পছন্দ নয়। জিজ্ঞেস করে নিন আপনার সঙ্গিনীকেই।
৬. পিঠ:
পিঠ, বিশেষ করে পিঠের নিচে, কোমরের দিকের অংশটাতে স্পর্শ ও আদর চায় মেয়েরা। মেরুদন্ড বরাবর চুমু দিতে দিতে নিচে নেমে যান। তাঁর সেক্স করার মুড আরও বাড়বেই।
৭. কলার বোন:
একটি মেয়েকে দ্রুত উত্তেজিত করতে তাঁর ব্রেস্টের দিকে যাওয়ার আগে, তার গলার নিচে, কলার বোনের দিকে নজর দিন। এতে সে বুঝবে আপনি কতটা চান আপনার সঙ্গিনীকে।

সপ্তাহে কতবার শারীরিক মিলনে আগ্রহী হয় নারীরা..?

সাধারণ যৌন মিলনের চেয়ে বেশি চান শতকরা ৫০ শতাংশেরও বেশি নারী। সম্প্রতি ফার্টেইলিটি অ্যাপ কিন্ডারা ৫০০ নারীর উপর সমীক্ষা চালিয়ে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে।
সমীক্ষার ফলাফলে বলা হয়, শতকরা ৫৩ শতাংশ নারীই বিদ্যমান অবস্থার চেয়ে বেশিবার যৌন মিলন করতে চান। যার মধ্যে ৭৫ শতাংশ নারী চান সপ্তাহে তিনবারের চাইতে বেশিবার যৌন মিলন এবং ১৩ শতাংশ চান ছ’বারের বেশি।
তাতে আরও উঠে এসেছে নারীদের অর্গাজমের তথ্যও। শতকরা ৩৯ শতাংশ নারী বলেছেন, যৌন মিলনের সময় তাদের অন্তত একবার অর্গাজম হয়। যেখানে…

১০ শতাংশ নারীর হয় একাধিক বার।
যৌন মিলনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কী? এই প্রশ্নের জবাবে ৫৩ শতাংশ নারীই বলেছেন মানসিক সম্পৃক্ততা। এর পরের অবস্থানেই ছিল উত্তেজনা যা ছিল ২৩ শতাংশ নারীর মতামত।
যৌন মিলনের পক্ষে সবচেয়ে বড় বাঁধা কোনটি? এমন প্রশ্নের জবাবে ৪০ শতাংশ নারীই দোষারোপ দিয়েছেন মানসিক চাপকে।

জেনে নিন মেয়েদের কত বছর হলে বিয়ের জন্য পাগল হয়ে উঠে!! না হয় নিশ্চিত অবৈধ সম্পর্কে জড়াবে।।

মুল বিষয়ে যাবার আগে চলুন কিছু জেনে নিই কোথায় যেন একটা প্রবাদ পড়েছিলাম, মানুষ জীবনে তার লক্ষ্য কিংবা কতটুকু সফল হতে পারবে, সেটা ৩৩-৩৫ বছর বয়সের মধ্যেই বুঝতে পারে। ব্যাপারটা এমনই, আপনি এই বয়সে এসে অদূর ভবিষ্যত নিয়ে হালকা পাতলা চিন্তা করতে পারবেন,জীবনের শেষ গন্তব্যে কি করবেন, সেটা চিন্তা করতে পারবেন। ফ্ল্যাট বাড়ীর জন্য কিস্তি জমা দেওয়া শুরু করতে পারবেন। গাড়ি কিনার চেষ্টা করতে পারেন, নেহায়েৎ ব্যাংক লোন নিয়ে হলেও। একটু গোড়া থেকে শুরু করি, ১৮ বছর বয়স শেষে একজন যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করে, তার ২২-২৩ বছর বয়সে শিক্ষাজীবন শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। গড়ে বাংলাদেশী ছেলেদের চাকুরী পেতে পেতে ২৪-২৫ বছর হয়ে যায়। তারপরও অনেক সময় পছন্দমতো চাকুরী পায় না, এই অফিস, ঐ অফিস ঘুরা ঘুরি করে। ধরলাম আলটিমেট চাকুরীটা পেতে তার ২৭ -২৮ বছর হয়ে গেল। তারপর বলে একটু গুছিয়ে নিই, তারপরেই বছর ২-১ পরে বিয়ে করবো। গুছিয়ে নিতে গিয়ে দেখা গেল, সংসার চালানো অনেক কঠিন। তখন বলে একটা প্রমোশন পেলেই বিয়ে করবো। প্রমোশন পেতে পেতে ৩২ বছর হয়ে যায় অনেকের। তারপর ভদ্রলোক এইবার বিয়ের ঘোষণা দেন। মিয়া এখন বিয়াতে রাজী, আত্মীয় স্বজন, পাড়াপ্রতিবেশী সকলে ঝাপিয়ে পড়ে বিবি খুঁজতে। এই মেয়ে দেখে, ঐ মেয়ে দেখে, পছন্দসই মেয়ে খুঁজে পেতে ৩৩ পার হয়ে যায়। তারপর বিয়ের পিড়িতে বসেন মিয়া ভাই।আমি এমনও দেখেছি, ৩৫-৩৮ বছর পরেও অনেক পুরুষ নিজেকে বিয়ের জন্য যোগ্য মনে করেন না।


তারা মনে করেন, আর একটু প্রতিষ্ঠিত হয়ে নিই আগে, তাহলে বিয়ের বাজারে নিজের দামটা আরো একটু বাড়বে, আরো একটু সুন্দরী, গুনবতী, কচি মেয়ে পাবো। একটা চরম সত্য কথা বলি, অনেক পুরুষ মানুষ আমার উপর ক্ষেপেও যেতে পারেন। সত্যটা হলো, যাদের বয়স ৩৫-৩৮ এর কোটায়, তারা বউ হিসেবে ২১ -২৪ (সর্বোচ্চ) বছরের মেয়েদেরই বেশি পছন্দ করে। মানে অনার্স পাশ করা মেয়ে, মাস্টার্স পাশ করা মেয়ে অনেকের পছন্দ নয়। অনেকে আবার অনার্স পড়ুয়া মেয়ে পছন্দই করেন না, তাদের পছন্দ ঐ ১২ ক্লাশ পাস, মানে ইন্টারমিডিয়েট পর্যন্ত।কারণ ঐ ১৮ বছরের মেয়েদের ইচ্ছে মতন শেইফ দেওয়া যায়। যেমনি বলবেন, তেমনি চলবে। স্বামী স্ত্রীতে ১২-১৪ বছর বয়সের পার্থক্য অনেক সময় অনেক জটিলতা সৃষ্টি করে। দুই জনের মানসিক চাহিদাটা মিল না হলেই এই সমস্যাগুলো প্রকট হয়ে যায়। নিজের থেকে ১২ বছরের কারো সাথে এডজাস্ট করাটা অনেক সময় সত্যিই কষ্টকর। আবার ৩৫+ বয়সে অনেকের ভীমরতিও হয়। আমি একজনকে চিনি, যিনি বউকে সান গ্লাস কিনে দিয়েছেন, বউ বায়না করে নাই।

কোথাও বাইরে গেলে সান গ্লাসটা আবার চোখে পড়া যাবে না। কপালের উপরে মাথায় রাখতে হবে (যেমনটা বাংলা সিনেমাতে দেখা যায়)। স্বামীর নির্দেশ। স্ত্রীর মানতে কষ্ট হলেও উপায় নেই। মুরুব্বী বলে কথা।এই ধরণের জুটিকে রাস্তাঘাটে দেখলে মানুষজন অনেক সময় কনফিউজড হয়ে যায়। বুঝতে পারে না, মেয়েটা কার সাথে বের হয়েছে? বাবার সাথে? নাকি জামাই এর সাথে? আমার মতে ২৫ পেরুলেই ছেলেদের বিয়ে করে ফেলা উচিত। প্রতিষ্ঠা পেতে পেতে আরো ৫-৮ বছর নষ্ট না করে যৌবনটাকে উপভোগ করুন। সময় চলে গেলে তা আর পাওয়া যাবে না। আর স্ত্রীর সাথে বয়সের গ্যাপ যতই কম হয়, তত ভালো, তত বেশী বুঝাপড়া হবে আপনাদের। ভালোভাবে সংসার করার জন্য মেন্টাল বয়সটা সমবয়সী হওয়া অনেক জরুরী। এবারে আসা যাক মুল আলোচনায়,প্রশ্ন ছিলো কত বছর বয়স হলে মেয়েরা বিয়ে করাই জন্য পাগল হয়ে ওঠে । এই বিষয়টি মুলতঃ বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে,মেয়েদের দৈহিক গঠন ও পারিপার্শ্বিকতার উপর বিচার করে মেয়েরা নিজেই বুঝতে পারে কখন সে বিয়ের উপযুক্ত । বাংলাদেশের অধিকাংশ মেয়েরা সাধারণত 15 থেকে 21 বছরে বয়সের মধ্য এই কাজটি সেরে ফেলতে চাই । যৌন সম্পর্ক বা মিলন মানুষের জৈবিক প্রক্রিয়া। যৌন সম্পর্কে ধারনাটা মোটামুটি সবাইরে জানা। তবে প্রকাশ না করলেও যৌন উত্তেজনাটা ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের অনেক বেশি। কাজেই জেনে নেওয়া যাক, বয়সের উপর ভিক্তি করে কখন মেয়েরা যৌন উত্তেজনায় পাগল হয়ে ওঠে? ১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ।

কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে বেশি। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরে ভালই কমে যায়। ২. ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া। ৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্ম চেয়ে অনেক বেশি পছন্দ করে। বেশিরভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ-হুল্লোর করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশি মজা পায়. এখন নিচে একটি পরিসংখ্যান দেখুন বিভিন্ন দেশে ছেলেমেয়েদের বিয়ের বয়স আইন অনুযায়ী

মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

যে আজব বাজারের একমাত্র পন্য নারী

মধ্যযুগে হাটে বাজারে দাসী হিসেবে নারী বিক্রি করা হত। যাকে আমরা বলতাম মধ্যযুগীয় বর্বরতা। যুগ এখন অনেক আধুনিক হয়েছে, হয়েছে অনেক সভ্য। কিন্তু এই সভ্য যুগের সভ্য মানুষের কিছু কর্মকান্ড অসভ্য যুগের বর্বরতাকেও হার মানায়। আজও নারী বিক্রি হয় তবে তা সভ্য স্টাইলে। মধ্যযুগে সরাসরি বাজারে উঠিয়ে বিক্রি করত, আর এখন সরাসরি বাজারে না উঠিয়ে বিভিন্ন অপকৌশলে বিক্রি করা হয় । সবচেয়ে মজার বিষয় হল যে নারী কে  বিক্রি করা হচ্ছে সে আদৌ জানে না যে তাকে বিক্রি করা হবে। এই তথাকতিথ সভ্য সমাজের অসভ্য কিছু মানুষ নারীদের পন্য হিসেবে বিক্রি করে দিচ্ছে বিভিন্ন নিষিদ্ধ পল্লিতে। কাউকে আবার পাচার করে দিচ্ছে বিদেশে।  যেখান থেকে তাদের আর সুস্থ সমাজে ফিরে আসার কোন সুযোগ থাকছে না। মানুষের অসহায়ত্বয়ের সুযোগ নিয়ে তাদরকে বিভিন্ন ধরনের প্রলোভন দেখিয়ে তাদেরকে বিক্রি করে দিচ্ছে কিছু ভাল মানুষের মুখোশধারী লম্পট । আজকে এমক্রাইম.কম এসব লম্পটদের স্বরুপ আপনাদের সামনে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরবে ।

যে আজব বাজারের একমাত্র পন্য নারী

অনেক সময় আমরা সরাসরি প্রতিবেদনে ঢুকে পড়ি আবার অনেক সময় অলিগলি ঘুরে তারপর মূল কাহিনীতে প্রবেশ করি। আজকে মূল প্রতিবেদনে যাবার পূর্বে একটু ঢাকার বাহির থেকে ঘুরে আসা যাক। ময়মনসিংহের গৌরিপুর উপজেলার একটি গ্রাম। এখানকার অধিকাংশ মানুষই নিম্ম আয়ের। টানাপোড়নের সংসারে সন্তানও আয়ের উৎস তাদের। মেয়েসন্তান একটু বড় হলেই ঢাকা পাঠান পোশাক কারখানায় কিংবা অন্যের বাসাতে গৃহকর্মী হিসেবে। এই গ্রামের বাসিন্দা জামাল উদ্দীন দিনমজুর, তার বড় মেয়ে তামান্না। জামাল উদ্দিন তার বড় মেয়েকে বোনজামাইর সাথে পাঠিয়িছিলেন ঢাকার একটি বাসায় কাজের জন্য। কাজও করে বছর দেড়েক। তারপর একদিন খবর আসে তামান্নাকে খুজে পাওয়া যাচ্ছেনা। শধু তামান্না নয় গৌরিপুর গ্রামের আরো অনেক মেয়ে এভাবেই হারিয়ে গেছে বলে গ্রামবাসীর অভিযোগ। ভিডিওটি দেখুনঃ

চলুন এবার আমরা ঢাকায় ফিরে যাই। ঢাকার গেন্ডারিয়ার নামাপাড়া বস্তি প্রায় তিন যুগের থেকেও বেশি সময়ের এখানের বাসিন্দা নাসিমা আক্তার। স্বামী সেলিম মিয়া সবজি ব্যাবসায়ী। দুই মেয়ে আর এক ছেলে তাদের, কিন্তু তার ছোট মেয়ে রিনা ২০১৪ সাল থেকে নিখোজ। সকালে কোচিং এর উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি বাসায়। খবর নিয়ে জানা যায় নাসিমা বেগমের ছোট মেয়ে রিতার সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল সাদ্দাম নামের এক ছেলের সাথে। ঘটনার চারপাচ দিন পর গ্যান্ডারিয়া থানায় সাদ্দাম, মীর হোসেন, শাওনসহ চারজনের নামে সাধারন ডায়রী করেন। পরে পুলিশ তাদের গ্রেফতারও করে এবং তারা স্বীকার করে যে মাত্র ২০০০০ টাকায় তারা রিতাকে দৌলতিয়ার পতিতাপল্লীতে বিক্রি করে দিয়েছে। এতো গেল কেবল একজন তামান্না আর রিতার কাহিনী, এরকম হাজারো রিতা আর তামান্না প্রতিদিন বিক্রি হয়ে যাচ্ছে এসব নিষিদ্ধপল্লীতে। কাউকে আবার পাচার করে দেয়া হচ্ছে বিদেশে। যেখানে তাদের উপর চালানো হয় অমানুসিক শারিরীক নির্যাতন। এ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিডিটি উপরে দেখুন