IT IS HOT NEWS. Some information and news unknown to everyone. Which is only possible in F S S T S T L. SO keeps watching and keeps telling others.
বৃহস্পতিবার, ৩ মার্চ, ২০১৬
আসছে প্লেস্টেশন ভিআর
প্লেস্টেশনে গেইমিং-এর অভিজ্ঞতাকে আরও বেশি আনন্দদায়ক করতে এর জন্য ভিআর হেডসেট আনতে যাচ্ছে সনি। চলতি বছরের ১৫ মার্চ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্যান ফ্র্যানসিসকো-তে অনুষ্ঠিতব্য গেইম ডেভেলপারস কনফারেন্স-এ বিশেষ প্লেস্টেশন ভিআর ইভেন্ট আয়োজন করার ঘোষণা দিয়েছে জাপানিজ ইলেকট্রনিক্স পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি।
বিলেতি ট্যাবলয়েড মিরর জানিয়েছে, গত দুই বছর যাবত এটি তৈরির কাজ চলে
আসছিল। তবে, এই ভিআর হেডসেটটি বিশেষভাবে শুধু প্লেস্টেশন ৪-এর জন্যই বানানো
হয়েছে। নতুন এই ভিআর হেডসেটের সাহায্যে এখন ৩ডি গেইম খেলা যাবে। তাই এটি
ব্যবহারকারীকে তার পছন্দের গেইমটির ৩৬০ ডিগ্রি ভার্চুয়াল রিয়ালিটিতে খেলার
অভিজ্ঞতা দেবে।
ভিআর হেডসেটে কোন কোন গেইম খেলা যাবে সে ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কিছু জানায়নি সনি।
নতুন এই ভিআর হেডসেটটির মূল্য কত হবে সে বিষয়েও এখনও নিশ্চিত করে কিছু বলা হয়নি। তবে, বেশ কিছু তথ্য অনুযায়ী প্লেস্টেশন প্রধান অ্যান্ড্রু হাউজ-এর মতে এর মূল্য হবে নতুন একটি গেইম কনসোলের সমান। মার্চের ওই ইভেন্টেই এর মূল্য জানানো হতে পারে বলেও মনে করছেন অনেক বিশেষজ্ঞ।
ভিআর হেডসেটের অপর দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ফেইসবুকের মালিকানাধীন অকুলাস রিফট এবং এইচটিসি ভাইভ। অকুলাস রিফট-এর মূল্য ১৪৯৯ মার্কিন ডলার এবং ভাইভের মূল্য ৬৮৯ ব্রিটিশ পাউন্ড ধরা হয়েছে। আর ভিআর হেডসেট যেহেতু প্লেস্টেশন ৪ এর সমমূল্যের হবে তাই এর দাম ৩৪৯ মার্কিন ডলার হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ভিআর হেডসেটে কোন কোন গেইম খেলা যাবে সে ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কিছু জানায়নি সনি।
নতুন এই ভিআর হেডসেটটির মূল্য কত হবে সে বিষয়েও এখনও নিশ্চিত করে কিছু বলা হয়নি। তবে, বেশ কিছু তথ্য অনুযায়ী প্লেস্টেশন প্রধান অ্যান্ড্রু হাউজ-এর মতে এর মূল্য হবে নতুন একটি গেইম কনসোলের সমান। মার্চের ওই ইভেন্টেই এর মূল্য জানানো হতে পারে বলেও মনে করছেন অনেক বিশেষজ্ঞ।
ভিআর হেডসেটের অপর দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ফেইসবুকের মালিকানাধীন অকুলাস রিফট এবং এইচটিসি ভাইভ। অকুলাস রিফট-এর মূল্য ১৪৯৯ মার্কিন ডলার এবং ভাইভের মূল্য ৬৮৯ ব্রিটিশ পাউন্ড ধরা হয়েছে। আর ভিআর হেডসেট যেহেতু প্লেস্টেশন ৪ এর সমমূল্যের হবে তাই এর দাম ৩৪৯ মার্কিন ডলার হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উইন্ডোজ ডিফেন্ডারে ‘অ্যান্টি-হ্যাকিং’ টুল
নিজেদের অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার উইন্ডোজ ডিফেন্ডার-এর জন্য ‘অ্যান্টি-হ্যাকিং টুল’ নামে নতুন ফিচার যোগ করতে যাচ্ছে মাইক্রোসফট। টুলটির সাহায্যে মাইক্রোসফট নিজ গ্রাহককে হ্যাকিং বিষয়ে সতর্ক করতে পারবে।
শুধু সতর্ক করাই নয়, নতুন টুলটির সাহায্যে গ্রাহকদেরকে
সাইবার অপরাধীদের শনাক্ত করতে এবং আক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আগে তা ঠেকাতেও সহযোগিতা করবে
মাইক্রোসফট।
মাইক্রোসফটের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, তাদের নতুন এই অ্যান্টি-হ্যাকিং টুলটি শতকোটিরও বেশি উইন্ডোজ ডিভাইসের তথ্য, আড়াই লাখ ওয়েবসাইট ও দশ লাখ সন্দেহজনক ফাইল বিশ্লেষণ করেছে। কোনো গ্রাহকের উইন্ডোজ ডিভাইসে সাইবার হামলার আভাস পাওয়ামাত্র মাইক্রোসফটের তরফ থেকে টুলটির সাহায্যে গ্রাহককে জানিয়ে দেওয়া হবে, তিনি সাইবার আক্রমণের শিকার হতে যাচ্ছেন।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, টুলটিতে অনেকটা হুট করেই ধরা পড়ল কোনো সন্দেহজনক আইপি অ্যাড্রেস, মাইক্রোসফটের গ্রাহক নেটওয়ার্কের ডিভাইসে যুক্ত হতে চাচ্ছে। বিষয়টি শনাক্ত হওয়া মাত্র টুলটি গ্রাহককে সতর্কবার্তা জানাবে, যাতে তিনি সে ব্যাপারে সময় মতো ব্যবস্থা নিতে পারেন।
প্রতি সাইবার আক্রমণের পেছনে কর্পোরেট গ্রাহকদের গড়ে এক কোটি ২০ লাখ ডলার খরচ হয়ে থাকে বলেই জানিয়েছে মাইক্রোসফট। সাধারণত সাইবার আক্রমণ শনাক্ত করতে কর্পোরেট গ্রাহকদের গড়ে ২০০ দিন সময় ব্যয় হয় এবং আরও ৮০ দিন ব্যয় হয় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে।
এ বিষয়ে মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ প্রধান টেরি মায়ারসন বলেন, “সবসময়ই এ ধরনের আক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে, এখন আক্রমণ শনাক্ত করার জন্য গতানুগতিক ২০০ দিন সময় ব্যয় না করে, এভাবে খুব দ্রুত আক্রমণ শনাক্ত করা সম্ভব হবে।”
উইন্ডোজ ডিফেন্ডার-এর নতুন এই টুলটির সুবিধা, শুধু পিসি-তে উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করছেন এমন কর্পোরেট গ্রাহকরা পাবেন।
পেন্টাগনের ৪০ লাখ কম্পিউটারে আগামী ১২ মাসের মধ্যে উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করা হবে এমন ঘোষণা আসার সপ্তাহ কয়েক পরেই মাইক্রোসফট নতুন এই টুলটি আনার ঘোষণা দিয়েছে
মাইক্রোসফটের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, তাদের নতুন এই অ্যান্টি-হ্যাকিং টুলটি শতকোটিরও বেশি উইন্ডোজ ডিভাইসের তথ্য, আড়াই লাখ ওয়েবসাইট ও দশ লাখ সন্দেহজনক ফাইল বিশ্লেষণ করেছে। কোনো গ্রাহকের উইন্ডোজ ডিভাইসে সাইবার হামলার আভাস পাওয়ামাত্র মাইক্রোসফটের তরফ থেকে টুলটির সাহায্যে গ্রাহককে জানিয়ে দেওয়া হবে, তিনি সাইবার আক্রমণের শিকার হতে যাচ্ছেন।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, টুলটিতে অনেকটা হুট করেই ধরা পড়ল কোনো সন্দেহজনক আইপি অ্যাড্রেস, মাইক্রোসফটের গ্রাহক নেটওয়ার্কের ডিভাইসে যুক্ত হতে চাচ্ছে। বিষয়টি শনাক্ত হওয়া মাত্র টুলটি গ্রাহককে সতর্কবার্তা জানাবে, যাতে তিনি সে ব্যাপারে সময় মতো ব্যবস্থা নিতে পারেন।
প্রতি সাইবার আক্রমণের পেছনে কর্পোরেট গ্রাহকদের গড়ে এক কোটি ২০ লাখ ডলার খরচ হয়ে থাকে বলেই জানিয়েছে মাইক্রোসফট। সাধারণত সাইবার আক্রমণ শনাক্ত করতে কর্পোরেট গ্রাহকদের গড়ে ২০০ দিন সময় ব্যয় হয় এবং আরও ৮০ দিন ব্যয় হয় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে।
এ বিষয়ে মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ প্রধান টেরি মায়ারসন বলেন, “সবসময়ই এ ধরনের আক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে, এখন আক্রমণ শনাক্ত করার জন্য গতানুগতিক ২০০ দিন সময় ব্যয় না করে, এভাবে খুব দ্রুত আক্রমণ শনাক্ত করা সম্ভব হবে।”
উইন্ডোজ ডিফেন্ডার-এর নতুন এই টুলটির সুবিধা, শুধু পিসি-তে উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করছেন এমন কর্পোরেট গ্রাহকরা পাবেন।
পেন্টাগনের ৪০ লাখ কম্পিউটারে আগামী ১২ মাসের মধ্যে উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করা হবে এমন ঘোষণা আসার সপ্তাহ কয়েক পরেই মাইক্রোসফট নতুন এই টুলটি আনার ঘোষণা দিয়েছে
মার্কিন সেনাদের হাতে আসছে লেজার অস্ত্র
যুদ্ধক্ষেত্রে লেজার অস্ত্র ব্যবহারের ‘খুব কাছাকাছি’ চলে গেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী, এমনটাই জানিয়েছেন দেশটির একজন সামরিক কর্মকর্তা।
বানানো হয়ে গেলে শূন্যে থাকা মিসাইল, ড্রোন এমনকি কামানের গোলাও এই অস্ত্র ব্যবহার করে ঠেকান যাবে। এর ব্যবহার সৈন্যদের আয়ত্তে আনতে রণক্ষেত্রে ব্যবহারের আগে তাদের দিয়ে এই লেজার অস্ত্রগুলো কঠোরভাবে পরীক্ষা করা প্রয়োজন হবে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ দৈনিক ইন্ডিপেনডেন্ট।
মিলার বলেন, “লেজার ব্যবহারের বিষয়টি প্রতিশ্রুত হয়ে আসছে, কিন্তু কখনও এটি দিয়ে যা করার কথা তা করা হয়নি।” এ কারণে এটি চালানো নিয়ে এখনও আইনগতভাবে সন্দেহ রয়েছে বলে জানান তিনি।
এরই মধ্যে, কম ক্ষমতাসম্পন্ন লেজার অস্ত্রগুলো ‘অপেক্ষাকৃত জলদি’ আনা হবে। এর ফলে, সামরিক বাহিনীর সদস্যরা ধ্বংসাত্মক অস্ত্রগুলো ব্যবহারের আগে কিছুটা অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
এর আগে কিছু লেজার অস্ত্র নিয়ে পরীক্ষা চালানো হয়েছিল, আর ইতোমধ্যে মার্কিন সামরিক বাহিনীর কিছু ক্ষেত্রে এই প্রযুক্তির কিছু অস্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ইউএস এয়ার ফোর্স-এর প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. ডেভিড ওয়াকার। তিনি জানান, লেজারসমৃদ্ধ প্লেনগুলো ‘প্রতিদিনই’ উড়ছে, আর এগুলো আক্রমণরত মিসাইল ঠেকাতে ব্যবহৃত ‘অবলোহিত পাল্টা আক্রমণের ব্যবস্থা’ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
মানুষের উপর লেজার অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে জেনেভা কনভেনশন-এ বিধিনিষেধ আছে বলে জানিয়েছে
ভুল পথে ইসরায়েলি সেনা, অতঃপর...
ইসরায়েলি সেনাদের ভুল দিক নির্দেশনা দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছে গুগলের মালিকানাধীন ট্রাফিক অ্যাপ ‘ওয়েইজ’।
ওয়েইজ
হলো ইসরায়েলিদের বানানো একটি অ্যাপ। ২০১৩ সালে ৮৩.৫ কোটি ইউরো দিয়ে ভৌগলিক দিক
নির্দেশনা দানকারী ওই অ্যাপ কিনে নেয় গুগল। স্মার্টফোন বা
ট্যাবের জন্য প্রচলিত প্রতিটি অপারেটিং সিস্টেমের জন্যই এটি পাওয়া যায়।
এই অ্যাপের দেখানো দিক নির্দেশনা অনুযায়ী দুই ইসরায়েলি সৈন্য কালান্দিয়া ক্যাম্প অঞ্চলের একটি নিষিদ্ধ এলাকায় ঢুকে পড়েন। এর ফলে সেখানে বিশৃংখলা সৃষ্টি হলে, পরে আরও ইসরায়েলি সৈন্য পাঠানোর পর সেখানে যুদ্ধ বেঁধে যায়।
এই ঘটনায় একজন বাইশ বছর বয়স্ক পুরুষ মারা যান এবং এর সঙ্গে কয়েকজন আহত হন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মশে ইয়ালুন জানান, সৈন্যরা পথ খুঁজে বার করতে ওয়েইজ ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু সেই সময় ওয়েইজ-এর একটি নিরাপত্তা ফিচার বন্ধ ছিল।
ওয়েইজ অ্যাপ কর্তৃপক্ষ বলেছে, “ইসরায়েলিদের জন্য এই অ্যাপের সেটিংসে এমন একটি ব্যবস্থা রয়েছে যার মাধ্যমে তারা খুব সহজে নিষিদ্ধ এবং বিপদজনক রাস্তাগুলো চিহ্নিত করে দেখানো হয়। এই ক্ষেত্রে সেটিংটি বন্ধ ছিল, এর ফলে সৈন্যরা সঠিক পথ হারিয়ে নিষিদ্ধ এলাকায় প্রবেশ করে ফেলেন।”
এই অ্যাপের দেখানো দিক নির্দেশনা অনুযায়ী দুই ইসরায়েলি সৈন্য কালান্দিয়া ক্যাম্প অঞ্চলের একটি নিষিদ্ধ এলাকায় ঢুকে পড়েন। এর ফলে সেখানে বিশৃংখলা সৃষ্টি হলে, পরে আরও ইসরায়েলি সৈন্য পাঠানোর পর সেখানে যুদ্ধ বেঁধে যায়।
এই ঘটনায় একজন বাইশ বছর বয়স্ক পুরুষ মারা যান এবং এর সঙ্গে কয়েকজন আহত হন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মশে ইয়ালুন জানান, সৈন্যরা পথ খুঁজে বার করতে ওয়েইজ ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু সেই সময় ওয়েইজ-এর একটি নিরাপত্তা ফিচার বন্ধ ছিল।
ওয়েইজ অ্যাপ কর্তৃপক্ষ বলেছে, “ইসরায়েলিদের জন্য এই অ্যাপের সেটিংসে এমন একটি ব্যবস্থা রয়েছে যার মাধ্যমে তারা খুব সহজে নিষিদ্ধ এবং বিপদজনক রাস্তাগুলো চিহ্নিত করে দেখানো হয়। এই ক্ষেত্রে সেটিংটি বন্ধ ছিল, এর ফলে সৈন্যরা সঠিক পথ হারিয়ে নিষিদ্ধ এলাকায় প্রবেশ করে ফেলেন।”
মঙ্গলবার, ১ মার্চ, ২০১৬
বউ আমার হোমমিনিস্টার
এই উঠ বলছি, উঠ! সারারাত জেগে
জেগে দুষ্টমি করবি, ভোর হলেই আমায়
রান্নাঘরে যেতে হবে, আর তুই নাক
ডেকে ঘুমাবি? এটাতো হতে পারেনা।
উঠ বলছি....
--সোনাপাখি, ঘুমাই না আর একটু!
--একটুও ঘুমাতে পারবিনা, রাতে
আমায় ঘুমাতে দিসনা, আমি সকালে
তোকে ঘুমাতে দেবনা।
.
ইমু বালিশে মুখ চেপে বলছে---
--কাল থেকে আর দুষ্টমি করবো না।
এবার একটু ঘুমাতে দে,
--তুই প্রত্যেক সকালেই এই কথা
বলিস, রাত হলেই সব ভুলে যাস!!
--বললামতো কাল থেকে তারাতারি
ঘুমিয়ে যাবো,
--কঁচু ঘুমাবি, তোকে আমি হাড়ে হাড়ে
চিনি। তোর এই কথা আমি এর আগেও
অনেক শুনেছি। আর চলবেনা। উঠ, উঠ
বলছি......
(ইমুর কলার ধরে টানতে লাগলো
নওশিন)
--ok, উঠছি....
.
ইমু বিছানার উপর উঠে বসলো একটু
নিশ্বাস টেনে বলল---
--এই কি ব্যাপার পোড়া পোড়া গন্ধ
আসছে কোথা থেকে?
.
নওশিন অনুভব করার জন্য স্তব্ধ
হয়ে গেল। ইমু হঠাৎ করেই বলে
উঠলো---
--দৌড় দাও, দৌড় দাও, তোমার
তেলাপিয়া মাছ পুরে গেল।
.
নওশিন কথাটা শুনেই দৌড়ে রান্নাঘরে
চলে গেল। হাজার হলেও নিজের প্রিয়
মাছ বলে কথা। এটাকে একটুও কমবেশি
ভাজা যাবেনা। একদম পার্ফেক্ট হতে
হবে। আর এদিকে দুষ্ট ইমু কাঁথামুরি
দিয়ে আবার গাপ্পি মেরে শুয়ে পরলো।
নওশিন রান্নাঘরে গিয়ে দেখলো সব
ঠিকঠাক আছে। মুহূর্তের মধ্যেই
মাথায় ধরলো। ইমু তাকে বোকা বানিয়ে
পাঠিয়ে দিছে। আবার দৌড়ে গিয়ে ইমুর
উপরে পরে গেল। কাঁথা শরিয়ে ইমুর
উপরে বসে গলা চেপে ধরে বলতে
লাগলো---
--তুই আমায় বোকা বানালি ক্যান,
হুম? আমি কি বোকা নাকি? তুই বোকা,
তোর চৌদ্দগোষ্ঠী বোকা! আমি কি
বোকা নাকি?
.
ইমু চাপা গলায় বলতে লাগলো---
--আচ্ছা আমি বোকা, এইবার গলাটা
ছাড়ো।
.
নওশিন ইমুর গলা ছেড়ে দিলো। ইমু
বলল---
--এভাবে কেউ কারো গলা চেপে ধরে,
আর একটু হলেই তো উপরে চলে
যেতাম!!
--কিভাবে উপরে যাবি বল? আমিযে
তোর উপরে ভার দিয়ে বসে আসি সেটা
দেখতে পাচ্ছিস না?
--হুম তা তো পাচ্ছিই, মুটকিটা যে
আমার উপরে বসে আছে। সেটা আমার
নিশ্বাস হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে।
--তুই কি ছুটকু, আমায় মুটকি বলিস!!
.
ইমু একটু ঘুরান দিয়েই নওশিন কে পাশে
শুয়িয়ে ফেলল। দিকটা এখন বিপরীত।
ইমু নওশিনের উপরে শুয়ে আছে। ইমু
বলল---
--এখন কি হবে?
.
নওশিন প্রথম থেকেই চোখ পাতাটা
টেনে আছে। নওশিন বলল---
--খরবদার! তুই কিন্তু আমায় পাপ্পি
দিবিনা!
--বয়েই গেছে তোকে পাপ্পি দিতে,
রাক্ষুসী আমার আরামের ঘুমটা-কে
হারাম না করলে বুঝি তোর চুলায় জ্বাল
জ্বলেনা?
--হুম ঠিক তাই, আমায় যেতে দাও
আমার তেলাপিয়া মাছ পুরে যাবে।
--আহারে, কত সাধের তেলাপিয়া মাছ
আমার!! বাজার থেকে আর যদি কোন
দিন তেলাপিয়া মাছ নিয়ে আসি, সেদিন
বলিস!!
--এখনই বলছি, তেলাপিয়া মাছ বাসায়
না আসলে, তোরও বাসায় আসার
দরকার নেই।
--মানে?
--খুব সোজা, ভাল করে ভেবে দেখ!
.
ইমুকে ধাক্কাদিয়ে উঠে রান্নাঘরে চলে
গেল নওশিন। ইমু গোসলখানায় ঢুকে
পরলো। গোসল সেরে খাবার টেবিলে বসে
রইলো ইমু। নওশিন ও ফ্রেস হয়ে ইমুর
সাথে টেবিলে বসে পরলো। চ্যপা সুটকি
আর আলু ভর্তা দিয়ে ইমুকে ভাত বেড়ে
দিলো। আর নওশিন নিজের প্লেটে
মসমসে একটা ভাজা তেলাপিয়া মাছ
নিয়ে বসলো। ইমু বলল---
--এইটা কি হলো?
--কি আর হবে! তুই বললি আর
তেলাপিয়া মাছ আনবিনা। তাই, আমাকে
অল্প অল্প করেই অনেক দিন খেতে
হবে। তাই তুই সুটকি আর আলু ভর্তা
দিয়েই খা....
--তারপর, এগুলো খাওয়া শেষ হলে?
--ফ্রিজের গুলা দিয়ে দের মাস চলে
যাবে,
.
ইমু অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো
নওশিনের দিকে। এত্তো পাগলামী এই
পাগলীটার মাঝে। ইমু আর কোন কিছু
না বলেই খাওয়া শুরু করলো। ইমু খেয়াল
করলো নওশিন না খেয়ে হাত দিয়ে শুধু
ভাত মাখিয়েই যাচ্ছে। ইমু জিজ্ঞাস
করলো---
--কি হলো, এতো স্বাদের মাছ দিয়ে
ভাত না খেয়ে মাখাচ্ছিস কেন?
--তুমি আমায় খায়িয়ে দে.......
--আমার বয়েই গেছে তোকে খায়িয়ে
দিতে!
--ওকে, তাহলে আমি খাবোনা!!
--না খেলে আমাকে দাও, আমি খেয়ে
ফেলি।
--না,
--কি না?
--তুই আমায় খায়িয়ে দিবি এখন,
.
নওশিন ইমুর প্লেটে সব ভাত, ভাজা
মাছ ঢেলে দিলো।
--কি হচ্ছে এসব!
--আজ থেকে একটা প্লেটেই দুজনকেই
খেতে হবে!
--তুই বললেই হলো নাকি? আমি তোর
সাথে খাবোনা, আর খায়িয়েও দিতে
পারবোনা।
--একশ বার দিবি, বাসায় আমি যা বলি
সেটাই করতে হবে।
--কেন?
--কারণ আমি হচ্ছি 'হোমমিনিস্টার'
--ও তাই, হোমমিনিস্টার বলেই বুঝি
রোজ সকালে রান্নাঘরে দৌউড়াও!!
--হুম, আমার নিজের কর্তব্য গুলো
আমিই করি। অন্য কেউ করবে বলে
আমি ফেলে রাখতে পারিনা।
--তা, বিয়ের আগে তাহলে এসব মায়ের
উপর ফেলে রেখেছেন কেন ম্যাটাম।
--ঐ ম্যাটাম বলিস ক্যান, বল
ম্যাডাম, ম্যাডাম,
--ওহ্! sorry ম্যাডাম ভুল হয়ে গেছে।
তা এখন এই খাবার গুলো আপনার
'ফুডমিনিস্টার' কে খায়িয়ে দিতে বলেন!
আমাকে না।
--তুইতো 'ফুডমিনিস্টার'
--আমার বাপদাদা কেউ কোনদিন
মিনিস্টার ছিলোনা। এই দেশে
মিনিস্টারের ছেলে-মেয়েই মিনিস্টার
হয়। আর সেটা তুই ভালো করেই
জানিস। অতএব, আমি ফুডমিনিস্টার
না।
--এই শোন তুই কিন্তু কথায় কথায়
একটা করে উপমা বের করবি না।
--উপমা কি, যা সত্য তাই বললাম।
--আমার কিন্তু ক্ষুদা পাইছে,
.
ইমু আর কথা না বাড়িয়ে পাগলীটার
মুখে খাবার তুলে দিলো। ইমু নওশিনের
দিকে তাকিয়ে আছে, নওশিন মুখের
ভিতরের খাবার গুলো চিবাতে চিবাতে
ইমুকে চোখটিপ মেরে বলল---
--এইবার কে খায়িয়ে দিলো, হুম!
--রাক্ষুসী, চুপ করে খা... একদম কথা
বলবিনা।
.
এভাবেই দুজনের দিনের শুরু। তারপর
ইমুর অফিস, আর টুনটুনিটার শ্বাশুরীর
সাথে সিরিয়াল দেখে সময় কাটিয়ে
দিনপার। ভালবাসার স্বপ্ন গুলো মানুষ
এভাবেই এঁকে রাখে। ঠিক এমনটাই হয়
হৃদয় বন্ধনের সব সম্পর্ক। ভালবাসার
প্রতিটি মানুষকে ভালো রাখার জন্য
এই শহরে ইমুর মতো শত ইমু আছে যারা
জীবিকা অর্জনের জন্য ছুটে বেড়ায়।
আর নওশিনের মতো শত নওশিন আছে
যারা শ্বাশুরীমাটাকে নিয়ে সংসারটাকে
সাজিয়ে গুছিয়ে আলোকিত করে রাখে।
সমস্ত ক্লান্তি নিয়ে অফিস শেষে
যখন ইমু বাসায় ফিরে। পাগলীটার
একটুকরো হাঁসি সমস্ত ক্লান্তি দূর
করে দেয়। নতুন কোন প্রান ফিরে
পাবার মতোই। আজ বাসার পাশেই
বৈশাখী মেলা। মরিচাবাতি থেকে শুরু
করে বিভিন্ন ধরনের মিউসিক্যাল
লাইটিং দিয়ে সাজানো হয়েছে। নাগর
দোলার শব্দটা রুমের বাইরে এলেই শোনা
যাচ্ছে। বাসার পাশ দিয়েই ছোট ছোট
বাচ্চারা বাঁশি বাঁজাতে বাঁজাতে দৌড়ে
চলেছে। ইমু সেসব দেখে নওশিন-কে
বলল---
--মেলায় যাবি?
--তো যাবো না তো এভাবে সেজে আছি
কেন? নাকি আমি সাজলে এখন তোর
চোখেই পরে না!!
--হা হা হা
--একদম দাঁত কেলাবি না, তারাতারি
খেয়ে নে, ধূর! এমনিই কত দেরি হয়ে
গেল।
.
ইমু খাওয়া শেষ করে পাগলীটাকে নিয়ে
মেলার উদ্দেশ্য করে রওনা দিলো।
নওশিন আজ লাল ব্লাউজের সাথে
হালকা আকাশী রঙের কাপর পরেছে।
পাশে হাটতে হাটতে লুকিয়ে লুকিয়ে
নওশিন কে ইমু দেখে যাচ্ছে। ঘরের
বউটাকেও লুকিয়ে লুকিয়ে দেখার মাঝে
অন্যরকম ভাললাগা মিশে থাকে।
নওশিন সেটা ঢের খেয়াল করছে। হঠাৎ
করে ইমুর সামনে এসে নওশিন দাঁড়িয়ে
বলল---
--নে দেখেনে, ভাল করে দেখেনে,
তারপর হাট? মনে হয় জীবনে কোনদিন
আমায় দেখিস নি!!!
--মানে?
--পাশ থেকে যে তুই বার বার টেরাই
চোখে চাচ্ছিস, সেটা মনে করেছিস আমি
বুঝতে পারিনা!!
--আহা! মরে যাই, তোকে দেখতে বুঝি
আমার রাত দুপুর লাগে?
--তো দেখিস ক্যান?
--আমি হলাম কানের দুলটা দেখলাম,
--তো আমার কানের দুল দেখবি
ক্যান?
--ঠিক আছে দেখবো না,
.
ইমু মাথানিচু করে মাটির দিকে তাকিয়ে
হাঠছে। আশে পাশের কোন কিছুই ইমু
তাকিয়ে দেখছে না। নওশিন সেটাও
খেয়াল করছে। মেলার সম্মুখি এসে
পরেছে দুজন। নওশিন ইমুর হাতটা
বরাবরের মতো আকরে ধরলো। মেলার
মাঝে দুজনে প্রবেশ করলো। মনোহারী
হাজার জিনিস দিয়ে ভরা। ঝালমুড়ি,
চটপটি, গরম পিঁয়াজু খেতে খেতে সমস্ত
মেলা হাত ধরে ঘুরে বেড়ালো দুজনে।
নওশিনের লাল রেশমি চুরি, আর নতুন
কনের দুল কেনা এরমধ্যেই শেষ।
নাগরদোলার সামনে দুজন দাঁড়িয়ে
রইলো। ইমু উঠতে চাইলেও নওশিনের
আর সাহস হয়ে উঠেনি। সেখান থেকেই
বাসায় ফেরা, হয়ে গেলো ইমু-নওশিনের
মেলা ঘুরা।
.
ভালবাসা প্রত্যেকটি মানুষকে বাঁচতে
শেখায়। মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে শেখায়।
স্বপ্নিল কিছু স্বপ্ন নিয়ে সামনে
আগাতে শেখায়। মনে রাখবেন যে
মানুষটি ঢোল বাজাতে পারে, সে মানুষটি
মাটির কলসিতেও সুর তুলতে পারে।
ভালাবাসাটাও ঠিক এমন। যে ব্যক্তিটি
ভালবাসতে জানে সে শত দুঃখ-কষ্টের
মাঝেও ভালবাসতে জানে, সুখ-শান্তির
মাঝেও ভালবাসতে জানে। ভালবাসা
শুধুই ভালবাসা।
শুক্রবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬
বুধবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬
দেখুন কে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল ভিজিট করেছে
আবার অনেক সময় জানতে ইচ্ছে করে “ ফেসবুকের কোন বন্ধুটা চুপটি করে এসে কে আমার এফবি প্রফাইল সবচেয়ে বেশি উলটে পালটে ঘুরে ঘুরে দেখেছে ?”
দেখুন কে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল ভিজিট করেছে…
সামান্য কিছু পদ্ধতিতে দেখুন কিভাবে মেটাবেন আপনার কৌতুহল।
১) প্রথমে আপনার ফেসবুক একাউন্ট এ লগিন করুন।
২)তারপর আপনার প্রফাইল পেজে প্রবেশ করুন।
৩)এখন কিবোর্ড থেকে Ctrl U প্রেস করুন একসাথে, আপনি আপনার প্রফাইল পেজের সোর্স কোড দেখতে পাবেন।
৪) এখন কিবোর্ড থেকে CTRL F প্রেস করুন। যে বক্স আসবে অর্থাৎ একটা সার্চ বক্স আসবে সেখানে এই লিখাটা দিন তারপর সার্চ করুন{“list”:
৫) {“list”: এখানে অনেকগুলি আইডি নাম্বার থাকবে কমা দিয়ে। প্রথমে যেই আইডিটা থাকবে সেইটা হচ্ছে যে সবচেয়ে বেশি আপনার প্রফাইল ভিজিট করেছে তার আইডি।
৬) এখন চিন্তা করছেন নাম না দেখা গেলে আইডি নাম্বার দিয়ে কি করবেন ? তো যেকোন একটা আইদি নাম্বার কপি করেন তারপর নতুন একটা টেব খুলে এইভাবে দিয়ে এন্টার প্রেস করুন দেখেন কীভাবে ঐ ব্যক্তির পুরা প্রফাইল চলে আসতেছে।
http://www.facebook.com/Facebook_Profile_Idএখানে Facebook Profile Id এর জায়গায় আপনার কাক্ষিত আইডি টি দিবেন।
উদাহরণঃ http://www.facebook.com/123456789012 বিঃদ্রঃ যদি {“list”: দিয়ে সার্চ দেওয়ার পর লম্বা লিস্ট শো করে তাহলে উপরে View থেকে wrap Long Lines এ টিক দিলেই সবগুলি নিচের ছবির মত দেখা যাবে।
নাসার নভোচারী হতে আবেদন ১৮,৩০০
নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে মনে হয় বিপাকেই পড়ে গেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। কারণ ৮-১৪টি নভোচারী পদের জন্য আবেদন করে বসেছে প্রায় ২০,০০০ মানুষ। আরও সঠিকভাবে বলতে গেলে, ওই পদগুলোর জন্য আবেদন করেছেন মোট ১৮,৩০০ জন।
মাত্র ৮-১৪টি পদের জন্য এত মানুষ আবেদন করে সংস্থাটির জন্যও নতুন রেকর্ড সৃষ্টি
করেছে বলে জানিয়েছে সংবাদসংস্থা রয়টার্স। এর আগে ১৯৭৮ সালেও একই ধরনের পদে নিয়োগের
জন্য ৮,০০০ মানুষ আবেদন করেছিলেন, এতদিন সেটিই ছিল নাসার কাছে আসা সর্বোচ্চ আবেদন।
এত আবেদনের পেছনে সামাজিক মাধ্যমও বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি ভূমিকা পালন করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। নভোচারীর ওই ৮-১৪টি পদ পাওয়ার জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই নাসা যা চেয়েছে সে যোগ্যতা থাকতে হবে। নাসার শর্ত অনুযায়ী, আবেদনকারীকে অবশ্যই মার্কিন নাগরিক হতে হবে এবং প্রকৌশলবিদ্যা, জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, গণিত এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানের যেকোনো একটিতে ন্যূনতম স্নাতকধারী হতে হবে।
১৮,৩০০ জন থেকে ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হবে মাত্র কয়েকশ জনকে। যারা টিকে যাবেন, নাসা তাদেরকে ক্যাপসুলে করে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেবে। আবার তাদের নাসার ওরিয়ন মহাকাশযানেও পাঠানো হতে পারে বলেই জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম স্কাইনিউজ।
অবশ্য এত মানুষের আবেদনেও বিন্দুমাত্র অবাক হননি নাসা পরিচালক চার্লস বোল্ডেন। এ প্রসঙ্গে বোল্ডেন বলেছেন, “ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন পেশার মার্কিন নাগরিক যে আমাদের মঙ্গল অভিযানের অংশ হতে চাচ্ছেন, সে বিষয়টি আমার কাছে বিন্দুমাত্র আশ্চর্যজনক মনে হয়নি।” মার্কিন এই মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটির ২০৩০ সাল নাগাদ মঙ্গলে নভোচারী পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
এত আবেদনের পেছনে সামাজিক মাধ্যমও বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটি ভূমিকা পালন করেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। নভোচারীর ওই ৮-১৪টি পদ পাওয়ার জন্য আবেদনকারীদের অবশ্যই নাসা যা চেয়েছে সে যোগ্যতা থাকতে হবে। নাসার শর্ত অনুযায়ী, আবেদনকারীকে অবশ্যই মার্কিন নাগরিক হতে হবে এবং প্রকৌশলবিদ্যা, জীববিজ্ঞান, পদার্থবিজ্ঞান, গণিত এবং কম্পিউটার বিজ্ঞানের যেকোনো একটিতে ন্যূনতম স্নাতকধারী হতে হবে।
১৮,৩০০ জন থেকে ইন্টারভিউয়ের জন্য ডাকা হবে মাত্র কয়েকশ জনকে। যারা টিকে যাবেন, নাসা তাদেরকে ক্যাপসুলে করে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেবে। আবার তাদের নাসার ওরিয়ন মহাকাশযানেও পাঠানো হতে পারে বলেই জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম স্কাইনিউজ।
অবশ্য এত মানুষের আবেদনেও বিন্দুমাত্র অবাক হননি নাসা পরিচালক চার্লস বোল্ডেন। এ প্রসঙ্গে বোল্ডেন বলেছেন, “ব্যক্তিগতভাবে বিভিন্ন পেশার মার্কিন নাগরিক যে আমাদের মঙ্গল অভিযানের অংশ হতে চাচ্ছেন, সে বিষয়টি আমার কাছে বিন্দুমাত্র আশ্চর্যজনক মনে হয়নি।” মার্কিন এই মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটির ২০৩০ সাল নাগাদ মঙ্গলে নভোচারী পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে।
মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬
অনলাইনে ছবি তুলে আয়
কিভাবে অনলাইনে ছবি তুলে আয় করবেন হ্যা আপনার
তোলা ছবির মাধ্যমে আপনি বেশ কিছু পরিমান অর্থ উপার্জন করতে পারেন । আপনি যদি একজন
ফটোগ্রাফার বা চিত্রগ্রাহক হয়ে থাকেন তবে আপনার তোলা আকর্ষনীয় ছবিগুলো অনলাইনে বিক্রি করতে পারেন বা
কোথাও আপ্লোড করে আয় করতে পারেন এমন
কি আপনার সাইটে পাব্লিস করেও গুগল এডসেন্স-এর সাহায্যে আয় করতে পারেন। তাহলে চলুন
দেখা যাক কিভাবে ছবি তুলে আয় করা যায়ঃ ফটোগ্রাফি থেকে ইন্টারনেটে আয় ছবি তুলে আয় করার উপায় আপনার ফটোগ্রাফির শখ ব্যবহার করে
ইন্টারনেট থেকে আয় করা খুব কঠিন নয়। এমনকি একে পেশার বিকল্প হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। অনেকেই সেটা
করেন। অনলাইনের অনেক
ডিজাইনার্রা তাদের প্রজেক্টের জন্যে অনেক ছবি খুঁজে থাকেন বা বিভিন্ন ধরনের ডিজাইন থেকে শুরু
করে শিল্প মুল্যের কারনেও মানুষ ছবি কেনেন। আপনি তাদের নিকট আপনার ছবিগুলো বিক্রি
করতে পারেন । ইন্টারনেটে ছবি বিক্রির সেবা দেয়ার জন্য রয়েছে বেশ কিছু ওয়েব সাইট । তাদের
গ্যালারীতে আপনার ছবি জমা
দিতে পারেন। বিক্রি হলে আপনি টাকা পাবেন। আপনি নিজেই নিজের ওয়েবসাইট থেকে ছবি
বিক্রি করতে পারেন। ছবি বিক্রি করার নিয়ম হচ্ছে যত ভাল ছবি তত বেশি টাকা। কিংবা
বিপরীতভাবে, আপনার ছবির মান এমন হতে হবে যা মানুষ টাকা দিয়ে
কিনতে আগ্রহি হবেন। তবে এজন্য প্রয়োজন উচুমানের ক্যামেরা, ফটোগ্রাফি বিষয়ে জ্ঞান এবং ছবি উঠানোর আগ্রহ। ছবি তুলে আয় করতে সাহায্য করে এমন
কিছু সাইটের মাঝে উল্লেখযোগ্য হলঃ http://www.istockphoto.com/
ব্লগ থেকে আয় আপনি ছবি উঠাতে
ভালবাসেন কিন্তু ততটা দক্ষ নন তাই হয়ত ভাবছেন যে ছবি তুলে আয় আপনার পক্ষে সম্ভব না ।”না” চাইলে আপনিও ছবি তুলে আয় করতে পারবেন । এক্ষেত্রে আপনার জন্য আগের পদ্ধতি
কার্যকর নয়।আপনাকে ছবি তুলে আয় করার জন্য ছবি বিক্রি করা প্রয়োজন নেই, বিনামুল্যের ব্লগ তৈরী করে সেখানে
ছবিগুলি রাখুন। ছবির পরিমান যত
বেশি ভিজিটর তত বেশি পাওয়ার সম্ভাবনা। আপনার আয় সরাসরি ছবি থেকে আসবে না, আসবে ভিজিটর থেকে। ব্লগে গুগলের
এডসেন্স, ফাষ্ট ২ আর্ন কিংবা এধরনের বিজ্ঞাপন
নেটওয়ার্কের বিজ্ঞাপন রাখুন। ভিজিটর যত বাড়বে আয় তত বাড়বে। ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার হিসেবে
ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলিতে আপনার জন্য বিশেষ আয় অপেক্ষা করছে, ছবি তুলে আয় করার অন্যতম একটা উপায় হচ্ছে ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফার । যদি লক্ষ্য করে
দেখে থাকেন তাহলে হয়ত চোখে পড়েছে সেখানে ছবি ওঠানোর কাজ রয়েছে। কারো বিশেষ
বিষয়ে ছবি উঠানো প্রয়োজন, আপনি ফ্রিল্যান্সা ফটোগ্রাফার হিসেবে সেই
ছবি উঠিয়ে দিতে পারেন। ছবি হোস্টিং সাথে টাকা আয় করুন । আপনার তোলা ছবি বিভিন্ন ওয়েবসাইটে হোস্টিং করে (আপ্লোড
করে ) বেশ টাকা আয় করতে পারেন । http://www.imageporter.com/
এমন বেশ কিছু সাইট আছে যার মাঝে সাটার স্টোক বেশ ভাল ও পরীক্ষিত । এছাড়া ছবি তুলে আয় করার আরো একটা সাইট হল
ইমেজ পর্টার । আপনার একটি ছবির প্রতি ১০০০ ভিসিটের জন্যে ২.৬০ ডলার পর্যন্ত পে করে থাকে। আবার আপনি
কাউকে রেফার করলে তার আয়ের
১০% আপনার একাউন্টে জমা হবে। তবে এই সাইটে মাঝে মাঝে এডান্ট এড থাকে। প্রতিযোগিতা জিতে আয় ফটোবাকেট হল এমন একটা সাইট যেখানে
বিনামুল্যে ছবি এবং ভিডিও রাখা যায় অন্যদের সাথে শেয়ার করার জন্য। সবসময়ই
ফটোগ্রাফি প্রতিযোগিতার ব্যবস্থা রয়েছে যেখানে অংশ নিয়ে পুরস্কার পাওয়ার সুযোগ রয়েছে। তাই ছবি তুলে
আয় করাটা বেশ মজারই বটে। এখানে উল্লেখ করা হয়েছে ইন্টারনেট
ব্যবহার করে ফটোগ্রাফি বা ছবি তুলে আয় এর কথা। এর বাইরে স্থানিয়ভাবেও ছবি তুলে আয়
করার সুযোগ তো রয়েছেই। কারো প্রয়োজনে ছবি উঠানো থেকে শুরু করে ফটোগ্রাফিক ষ্টুডিও, সব ধরনের আয়ের জন্যই ফটোগ্রাফি আপনার একটি বিষয় হতে
পারে।
ডাউনলোড করে খাওয়া যাবে খাবার
বর্তমানে উন্নতির মূলমন্ত্র সম্ভবত প্রযুক্তি। একসময় মানুষ যেটি কল্পনাও করতে পারেনি, উন্নত প্রযুক্তি সেটিরও বাস্তব রূপ দিচ্ছে। আকাশে উড়তে পারা গাড়ি ‘সুপার স্কাইস্ক্র্যাপার’, পানির নিচে বাড়ি এবং ৩ডি প্রিন্টেড বাড়ির মতো কাল্পনিক সব ধারণাতো সিনেমার পর্দায় এতদিন সবাই দেখেছেন। একবার ভাবুন তো, সেগুলো আদৌ কি বাস্তবে কখনো সম্ভব?
সম্প্রতি
এক প্রতিবেদনে এমন সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে দক্ষিণ কোরিয়ান ইলেক্ট্রনিক্স জায়ান্ট স্যামসাং-এর
মালিকানাধীন 'ইন্টারনেট অফ থিংস (আইওটি)' সম্পর্কিত প্রতিষ্ঠান ‘স্মার্টথিংস’। একদল ভবিষ্যতচর্চাবিদ বা ‘ফিউচারোলজিস্ট’ আর বিশেষজ্ঞদের নিয়ে গঠিত এই প্রতিষ্ঠানটি
মনে করে, আগামী এক
শতকের মধ্যে মানুষ ‘আর্থ-স্ক্র্যাপার’-এ বসবাস করতে পারবে, ২৫ তলার সমান মাটির নিচ পর্যন্ত যেতে সক্ষম হবে এটি।
না, এখানেই শেষ নয়, আছে আরও কিছু খবর। স্মার্টথিংস-এর স্থাপত্যবিদ আর নগরবিদরা মনে করেন, পানির নিচে মানুষের বসবাসের জন্য ঘর তৈরি করা যেতে পারে, যার নাম হবে ‘বাবল সিটি’। তারা আরও বিশ্বাস করেন পরিবহনের ক্ষেত্রে নিজস্ব ড্রোনগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে। এমনকি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের এসব ড্রোন ছুটির দিনে পুরো বাড়িটিকেই পৃথিবীর মধ্যে যেকোন জায়গায় নিয়ে যেতে পারবে।
স্মার্টথিংস
এর ওই প্রতিবেদনের সহ-সম্পাদক ও মহাকাশবিজ্ঞানী ড. ম্যাগি অ্যাডেরিন-পোকক বলেন, “এক শতক আগের আমাদের জীবন, আর বর্তমান অবস্থা সম্পূর্ণ ভিন্ন, যেটি চেনার উপায় নেই। ইন্টারনেট আমাদের যোগাযোগ, শিক্ষা এবং জীবনের উপর নিয়ন্ত্রণের
উপায়ে বিপ্লব এনেছে।”১০ বছর আগেও
স্মার্টথিংস এর মতো প্রযুক্তিগুলো বিশ্বাসযোগ্য ছিলনা। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপট তার
থেকে অনেক আলাদা। আমরা এখন স্মার্টফোনের একটি অ্যাপের মাধ্যমে আমদের জীবনযাত্রা দেখাশোনা, নিয়ন্ত্রণ ও সুরক্ষিত করতে পারি।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, শুধু ঘরের আসবাবপত্রই নয় পুরো বাড়ির রেপ্লিকা হতে পারে ৩ডি প্রিন্টেড। কর্মক্ষেত্রে হলোগ্রামের মাধ্যমে ভার্চুয়াল মিটিংও করা যেতে পারে। ইতোমধ্যেই পাওয়া যায় ৩ডি প্রিন্টেড খাবার। খুব শিগগির পছন্দের রাঁধুনির তৈরি খাবার ১ মিনিটের মধ্যে ডাউনলোড করে খাওয়া যাবে, এমন ধারণার কথাও জানানো হয় ওই প্রতিবেদনে।
না, এখানেই শেষ নয়, আছে আরও কিছু খবর। স্মার্টথিংস-এর স্থাপত্যবিদ আর নগরবিদরা মনে করেন, পানির নিচে মানুষের বসবাসের জন্য ঘর তৈরি করা যেতে পারে, যার নাম হবে ‘বাবল সিটি’। তারা আরও বিশ্বাস করেন পরিবহনের ক্ষেত্রে নিজস্ব ড্রোনগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করবে। এমনকি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের এসব ড্রোন ছুটির দিনে পুরো বাড়িটিকেই পৃথিবীর মধ্যে যেকোন জায়গায় নিয়ে যেতে পারবে।
প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, শুধু ঘরের আসবাবপত্রই নয় পুরো বাড়ির রেপ্লিকা হতে পারে ৩ডি প্রিন্টেড। কর্মক্ষেত্রে হলোগ্রামের মাধ্যমে ভার্চুয়াল মিটিংও করা যেতে পারে। ইতোমধ্যেই পাওয়া যায় ৩ডি প্রিন্টেড খাবার। খুব শিগগির পছন্দের রাঁধুনির তৈরি খাবার ১ মিনিটের মধ্যে ডাউনলোড করে খাওয়া যাবে, এমন ধারণার কথাও জানানো হয় ওই প্রতিবেদনে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)