রবিবার, ২২ মে, ২০১৬

প্রোগ্রামিংয়ে রাশিয়ার শ্রেষ্ঠত্ব

প্রোগ্রামিংয়ে রাশিয়ার শ্রেষ্ঠত্ব

           
আইসিপিসির চূড়ান্ত পর্বে প্রোগ্রামিং নিয়ে ব্যস্ত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় দল। ছয়টি সমস্যার সমাধান করেছে এ দলটি l আইসিপিসির ওয়েবসাইটরাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গ স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা শ্রেষ্ঠত্ব দেখাল বিশ্ব প্রোগ্রামিংয়ের সবচেয়ে বড় আসরে। বৃহস্পতিবার থাইল্যান্ডের ফুকেটে এসিএম আইসিপিসির চূড়ান্ত পর্বে ১১টি সমস্যার সমাধান করে তারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ এই প্রতিযোগিতায় এবার দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে চীনের সাংহাই জিয়াও তং বিশ্ববিদ্যালয় ও যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়। এ দল দুটি যথাক্রমে ১১ ও ১০টি সমাধান দিতে পেরেছে। বাংলাদেশের দলগুলোর মধ্যে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ৬টি সমাধান দিয়ে ৫০তম স্থানে রয়েছে। দুটি করে সমস্যার সমাধান করে শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি রয়েছে ১১১ ও ১১৩তম স্থানে। পাঁচ ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় মোট ১৩টি প্রোগ্রামিং সমস্যা ছিল। এবারের প্রতিযোগিতায় ১২৮টি দল চূড়ান্ত পর্বে অংশ নেওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছিল।
সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে প্রতিযোগিতা শুরু হওয়ার পর থাইল্যান্ডের চুলালংকর্ন ইউনিভার্সিটি ১১ মিনিটের মাথায় প্রথম সমস্যার সমাধান করে। প্রতিটি সমস্যার সমাধানের জন্য ছিল ভিন্ন ভিন্ন রঙের বেলুন। প্রতিযোগিতার স্কোর বোর্ড বেশ কয়েকটি বড় পর্দায় দেখানো হচ্ছিল। প্রশিক্ষক, কর্মকর্তা ও অতিথিরা অত্যন্ত আগ্রহ নিয়ে স্কোর বোর্ডগুলোর সামনে ভিড় করেন। অনলাইনেও সরাসরি ফলাফল দেখার সুযোগ ছিল সবার জন্য।
সমাপনী অনুষ্ঠান শুরু হয় বিকেল ৪টায়। এ সময়  আঞ্চলিক শ্রেষ্ঠত্বের জন্য ছয়টি বিশ্ববিদ্যালয়কে পুরস্কৃত করা হয়। তারপরে দেওয়া হয় সোনা, রুপা ও ব্রোঞ্জ পদক। আগামী বছর চূড়ান্ত পর্ব হবে যুক্তরাষ্ট্রে।
বিস্তারিত ফলাফল: https://icpc.baylor.edu/scoreboard
পদক তালিকা 

স্যামসাং-আলীবাবার যৌথ উদ্যোগ




ফেসবুকের ভুয়া বন্ধু!

ফেসবুকের ভুয়া বন্ধু!

ফেসবুকে নজরদারি বাড়াতে ভুয়া অ্যাকাউন্ট করছে পুলিশবিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হচ্ছে, ফেসবুকে অচেনা-অজানা কাউকে বন্ধু বানাবেন না। কারণ ফেসবুকে ছদ্মবেশী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আপনার ওপর নজরদারি করা হতে পারে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও এখন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে বন্ধুর ছদ্মবেশে তথ্য সংগ্রহ করার কাজ শুরু করেছেন। সিএনএন এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল আদালতের একজন বিচারক গত সপ্তাহে রুল জারি করেছেন, এখন থেকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী প্রয়োজনে সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে ভুয়া প্রোফাইল তৈরি করে সন্দেহভাজন লোকজনের বিভিন্ন তথ্য অনুসন্ধান করতে পারবে। সন্দেহভাজন লোকজনের সঙ্গে এসব সাইটে বন্ধু হতে পারবেন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্য এবং ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম কিংবা অন্যান্য সাইটে তাঁর পোস্ট করা কনটেন্ট আদালতে উপস্থাপন করতে পারবেন।
ডিস্ট্রিক্ট জাজ উইলিয়াম মার্টিনির যুক্তি হচ্ছে, যেহেতু সন্দেহভাজন ব্যক্তি পুলিশ অফিসারকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করেন এবং তখনই তিনি তাঁর অ্যাকাউন্টের ছবি বা অন্য তথ্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যের কাছে সোপর্দ করেন, তাই এ ধরনের তথ্য সংগ্রহের জন্য আলাদা করে আর সার্চ ওয়ারেন্ট জারি করার দরকার নেই।
গত বছর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ফেসবুকে ভুয়া অ্যাকাউন্ট ব্যবহারের হার বাড়িয়েছেন, যা ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামের মতো সামাজিক যোগাযোগের সাইট কর্তৃপক্ষকে সমস্যায় ফেলছে। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা এখন গভীর সমস্যায় পড়েছে, কারণ ভুয়া অ্যাকাউন্টকে বন্ধু হিসেবে গ্রহণ করলেই ফেসবুক ব্যবহারকারীর কাছ থেকে আইনসম্মত সার্চের অনুমতি পাওয়া যাচ্ছে।
ফেসবুকের প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা জো সুলিভান এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘ছদ্মবেশী এই কার্যকলাপ ফেসবুক ব্যবহারকারীর সততাকে হুমকির মুখে ফেলবে। ফেসবুকে ভুয়া অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে অন্যের ওপর নজরদারি করা হলে বিশ্বাস নষ্ট হবে এবং ব্যবহারকারীরা ফেসবুক ব্যবহার করতে অনিরাপদ ও অস্বস্তি বোধ করবেন।’

এই নারী ফেসবুক ফ্রেন্ড হলে মুছে দিন!

এই নারী ফেসবুক ফ্রেন্ড হলে মুছে দিন!

মধু শাহের সব ফেসবুক প্রোফাইল ভুয়াঅনেকের সঙ্গে আপনার ফেসবুক বন্ধুত্ব থাকতে পারে। তবে সেই বন্ধু তালিকায় ভুয়া ফ্রেন্ড কেউ আছে কি না তা পরীক্ষা করে দেখুন। সম্প্রতি ফেসবুকে একজন নারীর নামে খোলা একটি ফেসবুক প্রোফাইল দ্রুত ছড়াচ্ছে। ওই ফেসবুক প্রোফাইলের নাম ‘মধু শাহ’। ওই নামে ৩৪ টির বেশি অ্যাকাউন্ট রয়েছে এবং সবগুলোই ভুয়া প্রোফাইল। ওই প্রোফাইলের ছবিগুলো এক হলেও স্থান ও প্রোফাইলের তথ্য ভিন্ন ভিন্ন।
ওই ভুয়া অ্যাকাউন্টটি থেকে স্প্যাম ছড়ানো ও ব্যক্তিগত তথ্য চুরির অভিযোগ উঠেছে। যদি মধু শাহ নামের অপরিচিত কেউ আপনার ফেসবুক বন্ধু তালিকায় থাকে দ্রুত তাকে আনফ্রেন্ড করে দিতে পারেন।
এরকম অনেক ভুয়া প্রোফাইল ফেসবুক জুড়ে রয়েছে। ফেসবুকের যে আইডিগুলোতে ব্যবহারকারী তার নাম, পরিচয়, লিঙ্গ, ছবি, ব্যক্তিগত তথ্য, কর্মক্ষেত্র, পড়াশোনার স্থানসহ কোনো কোনো ব্যক্তিগত বিষয়ে ভুয়া বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে থাকে, সেগুলোকে ফেক আইডি বলা হয়।
তথ্যপ্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফেসবুকে ভুয়া আইডি খোলা ও অন্যকে প্রতারণা করাটা ব্যবহারকারীর খারাপ দিক; এটি ফেসবুকের খারাপ দিক নয়। ভুয়া আইডির বিড়ম্বনা থেকে স্বস্তি পেতে বন্ধুত্বের অনুরোধগুলো ভালো করে যাচাই-বাছাই করে দেখা উচিত। বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ হচ্ছে, ফেসবুকে অচেনা-অজানা কাউকে বন্ধু বানাবেন না। কারণ ফেসবুকে ছদ্মবেশী অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে আপনার ওপর নজরদারি করা হতে পারে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও এখন সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইটে বন্ধুর ছদ্মবেশে তথ্য সংগ্রহ করার কাজ শুরু করেছেন।
আরও পড়ুন:

সেলফির ভালো-মন্দ


.যাঁরা নিয়মিত সেলফি তোলেন, তাঁরা নিজেদের সম্পর্কে অতিমূল্যায়ন করেন। অর্থাৎ আসলে যতটা আকর্ষণীয়, তার চেয়েও বেশি সুন্দর মনে করেন নিজেদের। কানাডার টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক এ কথা জানিয়েছেন।
স্মার্টফোনের ক্যামেরায় নিজেই নিজের ছবি তোলার নাম সেলফি। সামাজিক যোগাযোগের অনলাইন মাধ্যমের বদৌলতে এখন এ রকম ছবির ছড়াছড়ি বিশ্বজুড়ে। নিজেদের সম্পর্কে তাৎক্ষণিক অন্যদের জানিয়ে দেওয়ার কাজে সেলফি খুবই কার্যকর। টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের গবেষকেরা সেখানকার ১৯৮ জন ছাত্রছাত্রীর ওপর একটি জরিপ চালান, যাঁদের ১০০ জন নিয়মিত সেলফি তোলেন। তাঁদের সবাইকে একটি করে সেলফি তুলতে বলেন গবেষকেরা, তারপর বলেন প্রতিটি ছবিকে মূল্যায়ন করতে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে প্রকাশ করলে সেই সেলফি অন্যরা কতটা পছন্দ করবে, সেটাও জিজ্ঞেস করা হয়। ওই ১৯৮ জনের বাইরে আরও ১৭৮ জনের কাছে ছবিগুলো সম্পর্কে নিরপেক্ষ মতামত চাওয়া হয়। এতে দেখা যায়, সেলফিতে আসক্ত ব্যক্তিরা নিজেদের বেশি আকর্ষণীয় মনে করেন। ছবিতে তাঁদের চেহারা অন্যদের চেয়ে পছন্দনীয় দেখায় বলে তাঁরা মত দেন।
এ গবেষণায় নেতৃত্ব দেন মনোবিজ্ঞানী ড্যানিয়েল রে। এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন সোশ্যাল সাইকোলজিক্যাল অ্যান্ড পারসোনালিটি সায়েন্স সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে। এতে বলা হয়, সেলফিপ্রিয় মানুষেরা সাধারণত নিজেদের ইতিবাচক বৈশিষ্ট্যগুলোর দিকে বেশি মনোযোগ দেন। তাঁরা মনে করেন, সেলফিতে তাঁদের বেশি আকর্ষণীয় দেখায়—অন্য কারও তুলে দেওয়া ছবির চেয়ে। কিন্তু নিরপেক্ষ মতামত বলছে, এসব সেলফির চেয়ে অন্যদের তুলে দেওয়া ছবিতেই তাঁদের বেশি ভালো দেখায়।

বৃহস্পতিবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৬

শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৬

CHANNEL 69

CHANNEL 69
http://snappy.appypie.com/media/appfile/8c6505c15261.apk

Live Radio Apps

 http://www.appsbar.com/WebApp/Facebook/?AppID=445799&Style=phone&Device=Facebook
https://www.appsbar.com/WebApp/Facebook/?AppID=445799&Style=phone&Device=Facebook









বৃহস্পতিবার, ৩ মার্চ, ২০১৬

ভার্জিন গ্যালাকটিকের নতুন মহাকাশযান

ভার্জিন গ্যালাকটিকভিএসএস ইউনিটি নামের নতুন মহাকাশযান উন্মুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশযান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভার্জিন গ্যালাকটিক। গতকাল শুক্রবার নতুন এই মহাকাশযানের কথা ঘোষণা দেন প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা রিচার্ড ব্র্যানসন। এই মহাকাশযানটিতে অর্থের বিনিময়ে মহাকাশ ভ্রমণ করার এবং নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরে আসার ব্যবস্থা রয়েছে।
নীল, রুপালি আর সাদা রঙের এই মহাকাশযানে যাত্রী নিয়ে রওনা দেওয়ার আগে অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা হবে। কবে নাগাদ যাত্রী পরিবহনে এই নভোযান ব্যবহার করা হবে, সে তথ্য এখনো প্রকাশ করেনি ভার্জিন গ্রুপের এ প্রতিষ্ঠানটি।
এর আগে এরকম মডেলের একটি ইউনিটি মহাকাশযান ২০১৪ সালের ৩১ অক্টোবর পরীক্ষামূলকভাবে ওড়ার সময় বিধ্বস্ত হয়। তবে ওই মহাকাশযান যাত্রী বহনের জন্য তৈরি করেনি ভার্জিন।
গতকাল নতুন মহাকাশযানের উদ্বোধনে রিচার্ড ব্র্যানসন বলেন, ‘মানুষকে মহাকাশে নিয়ে যাওয়াটা দারুণ একটা ব্যাপার।’
নতুন মহাকাশযান কতটা নিরাপদ? এ বিষয়টির নিশ্চয়তা হিসেবে বিখ্যাত তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং মহাকাশ ভ্রমণে যাবেন।
পরীক্ষামূলক উড্ডয়নের সময় ইউনিটির প্রথম সংস্করণ বিধ্বস্ত ও দুই পাইলটের মৃত্যুর ঘটনার পর এটিকে আরও নিরাপদ করতে নকশায় বেশ কিছু রদবদল করেছে ভার্জিন গ্যালাকটিক।

উজ্জ্বলতম ‘তারাটি’ আসলে কৃত্রিম উপগ্রহ


আসছে প্লেস্টেশন ভিআর



উইন্ডোজ ডিফেন্ডারে ‘অ্যান্টি-হ্যাকিং’ টুল

মার্কিন সেনাদের হাতে আসছে লেজার অস্ত্র


হাউজ অফ রিপ্রেজেনটেটিভস-এর সভায় বক্তব্য দানকালে সামরিক প্রযুক্তি সচিব ম্যারি জে. মিলার জানান, ২০২৩ সাল নাগাদ যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই অস্ত্র ব্যবহার শুরু করার লক্ষ্য ঠিক করেছে দেশটির সামরিক বাহিনী।
বানানো হয়ে গেলে শূন্যে থাকা মিসাইল, ড্রোন এমনকি কামানের গোলাও এই অস্ত্র ব্যবহার করে ঠেকান যাবে। এর ব্যবহার সৈন্যদের আয়ত্তে আনতে রণক্ষেত্রে ব্যবহারের আগে তাদের দিয়ে এই লেজার অস্ত্রগুলো কঠোরভাবে পরীক্ষা করা প্রয়োজন হবে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ দৈনিক ইন্ডিপেনডেন্ট।
মিলার বলেন, “লেজার ব্যবহারের বিষয়টি প্রতিশ্রুত হয়ে আসছে, কিন্তু কখনও এটি দিয়ে যা করার কথা তা করা হয়নি।” এ কারণে এটি চালানো নিয়ে এখনও আইনগতভাবে সন্দেহ রয়েছে বলে জানান তিনি।
এরই মধ্যে, কম ক্ষমতাসম্পন্ন লেজার অস্ত্রগুলো ‘অপেক্ষাকৃত জলদি’ আনা হবে। এর ফলে, সামরিক বাহিনীর সদস্যরা ধ্বংসাত্মক অস্ত্রগুলো ব্যবহারের আগে কিছুটা অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
এর আগে কিছু লেজার অস্ত্র নিয়ে পরীক্ষা চালানো হয়েছিল, আর ইতোমধ্যে মার্কিন সামরিক বাহিনীর কিছু ক্ষেত্রে এই প্রযুক্তির কিছু অস্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ইউএস এয়ার ফোর্স-এর প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. ডেভিড ওয়াকার। তিনি জানান, লেজারসমৃদ্ধ প্লেনগুলো ‘প্রতিদিনই’ উড়ছে, আর এগুলো আক্রমণরত মিসাইল ঠেকাতে ব্যবহৃত ‘অবলোহিত পাল্টা আক্রমণের ব্যবস্থা’ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
মানুষের উপর লেজার অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে জেনেভা কনভেনশন-এ বিধিনিষেধ আছে বলে জানিয়েছে

ভুল পথে ইসরায়েলি সেনা, অতঃপর...