বুধবার, ১৩ জুলাই, ২০১৬

নতুন প্রেমে পড়েছেন? এই মহিলাদের থেকে সাবধান!

নতুন প্রেমে পড়েছেন? এই মহিলাদের থেকে সাবধান!

 

   

প্রেমের ফাঁদ পাতা ভুবন জুড়ে। সে থাকুক, তাই বলে যার তার সঙ্গে তো আর প্রেম করা যায় না! প্রেম করা স্বাস্থ্য, মন সব কিছু ভালো থাকে। আমরা না, এটা বলছেন মনোবিদরা। তবে যদি সঠিক সঙ্গী মেলে তবেই। আর যদি ঠিক সঙ্গী না পান, তা হলে এক কথায় লাইফ হেল! ঝোঁকের মাথায় তেমন কাউকে বিয়ে করে ফেললে তো আর কথাই নেই। গোদের ওপর বিষফোড়া যাকে বলে।
ইংরেজিতে একটা কথা আছে, প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর। মানে, ভুল করে পস্তানোর চেয়ে ভুল করার আগে সাবধান হওয়া ভালো। তাই সাবধান হওয়ার টিপস দিচ্ছি আমরা। যদি নতুন ডেটিং করেন, তবে এই ৮ ধরনের মহিলাদের থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়। দেখে নিন কেমন তাঁরা।
১) উগ্র নারীবাদী: সমাজে যা কিছু খারাপ হচ্ছে, এবং যা আগামী দিনে হতে চলেছে তা সবই পুরুষদের জন্য হয়েছে এবং হবে। এ ধারণা যাঁদের মাথায় গেড়ে বসে, তাঁদের থেকে একটু দূরত্ব বজায় রাখাই ভালো। শুধু তাই নয়, এঁরা সব ব্যাপারে নিজেদের শ্রেষ্ঠ ভাবেন। বিশ্বে এমন কোনও কাজ নেই যা এঁরা পুরুষদের থেকে ভালো করতে পারেন না। ফলে বুঝতেই পারছেন, আপনি যা খুশি করুন, মন পাবেন না। আপনার প্রতিটি কাজে ভুল খুঁজেত খুঁজতেই জীবন কাটিয়ে দিতে পারবেন ইনি।
২) তুমি নয়, তোমার টাকা চাই: আপনি হলেন উপলক্ষ্য মাত্র, নজর আসলে আপনার ওয়ালেটের দিকে। এ ধরনের মহিলাদের সঙ্গে সম্পর্ক রাখা বেশ খরচ সাপেক্ষ। মানে মেন্টেন্যান্স খরচ খুব বেশি। সম্পর্কে এঁরা খুব বেশি প্রত্যা করেন না, রীতিমতো ডিমান্ড করেন। 'এটা চাই, ওটা চাই, সব কিছু চাই'। এটা তাঁদের জীবনের মূলমন্ত্র। দামি গাড়ি থেকে সাতমহলা বাড়ি এক নিঃশ্বাসে চাইতে এঁরা যথেষ্ট পটু। যদি সামলাতে পারেন, তবে শুভেচ্ছা রইল। যদি না পারেন তো সরে আসুন।
৩) স্বপ্নচারিণী: রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত তাঁর 'স্বপনচারিনী'কে 'বুঝিতে' পারেননি তো আপনি কোন ছাড়! এঁরা সাধারণত গল্পের বইতে পড়া জগতে বাস করেন। এঁদের কাছে সব কিছু পারফেক্ট হতে হবে। মানে প্রেমের পথে গোলাপের পাপড়ি ছড়ানো থাকবে। আপনি রাজকুমার রূপে তাঁর সঙ্গে সেই পথ দিয়ে হেঁটে যাবেন। সবটাই ফুল ফুল ব্যাপার। বাস্তবটা যে কতটা কঠিন তার বিন্দুমাত্র ধারণা এঁদের থাকে না। সাধারণত, এঁরা খুব আদরে পালিতা হন বা আগে যদি কোনও সম্পর্ক থেকে থাকে, সেখানে তাঁকে একেবারে রানির পর্যায়ে তোলা হয়েছিল ধরে নিন। ফলে আপনি যদি তাঁর কোনও ইচ্ছে পূরণ না করতে পারেন তো শিরে সংক্রান্তি।
৪) দ্য অ্যাংরি ইয়াং ওম্যান: '৭০-এর দশকে অমিতাভ বচ্চনের মহিলারূপ কল্পনা করে নিন। রাগ এঁদের নাকের ডগায় থাকবে সব সময়। আপনার সঙ্গে কথা বললেও মনে করবেন, দয়া করলাম। আসলে এর পেছনে সাধারণত কয়েকটি কারণ থাকে। তার মধ্যে প্রথমটা বার বার প্রত্যাখ্যাত হওয়া হতে পারে। ফলে সেই সব সম্পর্কের জমা-খরচের হিসেব কষে এঁরা সব পুরুষকেই নিজেদের ব্যক্তিগত শত্রু মনে করেন। অবস্থা-পরিস্থিতি না বুঝে যে কোনও সময় এঁরা নিজে থেকেই রাগে ফেটে পড়তে পারেন।
৫) মিস অনিশ্চয়তা: প্রথম প্রথম কিছুই বুঝতে পারবেন না। ব্যবহার অতি মনোরম থাকবে। পারলে আপনাকে মাথায় বসিয়ে রাখেন। কিন্তু যখন ইনি খাপ খুলবেন তখন আপনি পালাবার পথ পাবেন না। দিনে অন্তত বার পঞ্চাশেক ফোন করবেন। মেক আপ থেকে পোশাক, সব ব্যাপারেই মারাত্মক খুঁতখুঁতে এবং আপনাকেই এ ব্যাপারে মতামত দিতে হবে। তার সঙ্গে চোখের কোলে গ্যালন গ্যালন জল। এতে কাজ না হলে হঠাত্‍ রেগে যাওয়া। আর সব সময় ভয়, যদি আপনি অন্য কোনও মহিলার প্রতি আকৃষ্ট হন। কারণ এঁরা নিজেরাও জানেন, এই স্বভাবের জন্য আপনি অতিষ্ট হচ্ছেন। কিন্তু তাতে এঁদের কিছু আসে যায় না। তাঁর শুধু একটাই দাবি, আমায় দেখো, আমায় ভাবো, আমায় চোখে হারাও।
৬) সদ্য সম্পর্ক ভেঙে বেরিয়ে আসা: ব্রেক আপ হয়েছে মাত্র ক' দিন। এর মধ্যেই ফের সম্পর্ক। এঁরা সাধারণত আগের সম্পর্কের ক্ষত নিয়েই পরবর্তী সম্পর্ক তৈরি করেন। ফলে পুরনো ক্ষত মাঝে মধ্যেই উঁকি মারবে। এঁরা একাধারে রোম্যান্টিক হবেন, অন্য দিকে তাঁর সঙ্গে খাপ খাওয়ানোটাও ভীষণ মুশকিল হবে। এঁরা ফ্লার্টও করবেন, কিন্তু আগের সম্পর্ক নিয়ে মাথাও খারাপ করবেন।
৭) এখনই বিয়ে করব: মনে হবে, বিয়ের পুরোহিত থেকে আসর সব রেডি করে ডেটিংয়ে বেরিয়েছেন। কোনও ক্রমে আপনাকে নিয়ে সেখানে ফেলতে পারলেই হয়। ব্যস্, সাত পাকে একেবারে বেঁধেই ফেলবেন। প্রথম ডেট হোক বা পঞ্চাশতম, ইনি সব সময়ই উতলা। অত জেনে বুঝে কী হবে! শেষ পর্যন্ত তো বিয়েই করব। এটাই তাঁদের জীবনের মূলমন্ত্র। একটা ব্যাপার মনে রাখবেন, শুধু আপনি নন, এঁরা যার সঙ্গেই ডেট করুন, এফেক্ট সেই একই থাকবে।
৮) পরিচালক: যত বড় অভিনেতাই আপনি হোন না কেন, ইনি পরিচালকের সিটে বসবেন সব সময়। আপনি কী খাবেন, কী পরবেন, কোথায় যাবেন, কার সঙ্গে কথা বলবেন এমনকী আপনি কখন বাথরুমে যাবেন সেটা পর্যন্ত এঁরা ঠিক করে দেবেন। আপনার ইচচ্ছা-অনিচ্ছার কোনও দাম নেই। যদি বিদ্রোহের কথা ভুলেও ভাবেন, তা হলেই পরিস্থিতি একেবারে অগ্নিগর্ভ। ছলে, বলে, কৌশেলে যে কোনও উপায়ে আপনাকে কথা শুনিয়ে তবে তিনি খান্ত হবেন। সেটা মেনে নেওয়া ছাড়া আপনার কাছে দ্বিতীয় কোনও রাস্তা খোলা থাকবে না।

মঙ্গলবার, ৫ জুলাই, ২০১৬

Juno probe enters into orbit around Jupiter

Juno probe enters into orbit around Jupiter

Media captionCelebrations at Nasa as the Juno satellite is now orbiting Jupiter
The US space agency has successfully put a new probe in orbit around Jupiter.
The Juno satellite, which left Earth five years ago, had to fire a rocket engine to slow its approach to the planet and get caught by its gravity.
A sequence of tones transmitted from the spacecraft confirmed the braking manoeuvre had gone as planned.
Receipt of the radio messages prompted wild cheering at Nasa's mission control in Pasadena, California.
"All stations on Juno co-ord, we have the tone for burn cut-off on Delta B," Juno Mission Control had announced. "Roger Juno, welcome to Jupiter."
Scientists plan to use the spacecraft to sense the planet's deep interior. They think the structure and the chemistry of its insides hold clues to how this giant world formed some four-and-a-half-billion years ago.
Image copyright NASA
Image caption Artist's impression: Juno will fly more than 30 times around Jupiter in the course of its mission
Engineers had warned in advance that the engine firing was fraught with danger.
No previous spacecraft has dared pass so close to Jupiter; its intense radiation belts can destroy unprotected electronics.
One calculation even suggested the orbit insertion would have subjected Juno to a dose equivalent to a million dental X-rays.
But the probe is built like a tank with titanium shielding, and the 35-minute rocket burn appeared to go without a hitch.
While the radiation dangers have not gone away, the probe should now be able to prepare its instruments to start sensing what lies beneath Jupiter's opaque clouds.
Tuesday's orbit insertion has put Juno in a large ellipse around the planet that takes just over 53 days to complete.
A second burn of the rocket engine in mid-October will tighten this orbit to just 14 days. It is then that the science can really start.
This will involve repeat passes just a few thousand kilometres above the cloudtops.
At each close approach, Juno will use its eight remote sensing instruments - plus its camera - to peer down through the gas planet's many layers, to measure their composition, temperature, motion and other properties.
A priority will be to determine the abundance of oxygen at Jupiter. This will be bound up in its water.
"How much water Jupiter has tells us a lot about where the planet formed early in the Solar System," explained team-member Candy Hansen.
"We think that Jupiter may not have formed where it is today, and if it formed further away or closer in - that tells us a lot about how the Solar System in general formed. Because when we look at planets around other stars we see quite a menagerie of possibilities."
  • Jupiter is 11 times wider than Earth and 300 times more massive
  • It takes 12 Earth years to orbit the Sun; a 'day' is 10 hours long
  • In composition it resembles a star; it's mostly hydrogen and helium
  • Under pressure, the hydrogen becomes an electrically conducting fluid
  • This 'metallic hydrogen' is likely the source of the magnetic field
  • Most of the visible cloudtops contain ammonia and hydrogen sulphide
  • Jupiter's 'stripes' are created by strong east-west winds
  • The Great Red Spot is a giant storm vortex twice as wide as Earth

The probe will also try to settle old arguments over whether the planet hosts a solid core or whether its gases go all the way down to the centre in an ever more compressed state.
And it will look for the deep swirling sea of liquid metallic hydrogen that theory suggests is the driver behind Jupiter's immense magnetic field and its spectacular auroras.
Media captionBefore beginning the orbit insertion, Juno caught sight of its quarry
Principal investigator Scott Bolton said he wanted particularly to understand more about the Great Red Spot - a long-lived, giant storm.
"I love that Great Red Spot. We see it evolving, and it's been getting smaller ever since I first got amazed by it which was when I was a child," he told reporters.
"The fact that it's lasted so long - there are records of it going back hundreds of years - means that it must have fairly deep roots.
"It looks a little like a hurricane on the Earth but we know it can't be working exactly like that because hurricanes on the Earth need an ocean underneath and feed off the liquid and then change when they go on land. At Jupiter, it's all gas."
Media captionScott Bolton: "Absolutely you can have rain on Jupiter"
Nasa plans to run Juno through to February 2018, assuming any radiation damage has not made it inoperable by then. The performance of the camera, for example, is expected to degrade rapidly within a few months.
In line with the practice on many previous planetary missions, the probe will be commanded to end its days by ditching into the atmosphere of Jupiter.
This ensures there is no possibility of Juno crashing into and contaminating the gas giant's large moons, at least one of which, Europa, is considered to have the potential to host microbial life.
Image caption For scale: No solar-powered spacecraft has worked so far from the Sun, hence its huge panels

Medina explosion: Suicide bombing near Saudi holy site

Medina explosion: Suicide bombing near Saudi holy site

Media captionThe attack occurred soon after sundown at during the holy month of Ramadan
A suicide bomber has killed four security officers and injured five others near one of Islam's holiest sites in the Saudi city of Medina, according to the interior ministry.
The bomber detonated his explosives after being stopped outside the Prophet's Mosque, a statement said.
The mosque is the burial place of the Prophet Muhammad and Medina the second-holiest city in Islam after Mecca.
Suicide blasts also struck two other Saudi cities on Monday.
That an attack happened in Medina at such a place is likely to leave Muslims around the world aghast, BBC World Service's Middle East editor, Alan Johnston, says.
Suspicion is likely to fall on so-called Islamic State (IS), he adds.
Image copyright Reuters
Image caption Images showed a blazing vehicle near the mosque in Medina
Al-Arabiya gave a different account of the incident, saying the bomber had targeted the security officers by pretending he wanted to break his Ramadan fast with them.
Qari Ziyaad Patel, 36, from South Africa, who was in the mosque, told the Associated Press news agency people had at first thought it was the sound of the cannon fire that marks the breaking of fast.
The ground shook, he said, adding: "The vibrations were very strong. It sounded like a building imploded."
Image copyright EPA/Saudipressagency
Image caption The site is one of Islam's holiest
Earlier, at least one explosion rocked Qatif, an eastern city which is home to many minority Shia Muslims.
The blast appeared to target a Shia mosque. The attacker was killed but no other casualties were reported.
A suspected suicide bomber also died after detonating a device near the US consulate in the city of Jeddah. Two security officers were slightly injured as they tackled the man, but no-one else was hurt.
No-one has yet said they were behind any of the attacks.
They come with the holy month of Ramadan drawing to a close and ahead of the Eid al-Fitr holiday.
Saudi Arabia has been the target of attacks by IS over the past two years.
In June, the interior ministry said there had been 26 "terror attacks" in the kingdom in that time.
A series of deadly attacks worldwide were either claimed by, or blamed on, IS over the past week:

সৌদি আরব ও আমিরাতে ঈদ বুধবার

সৌদি আরব ও আমিরাতে ঈদ বুধবার
০৫ জুলাই ২০১৬, ০০:১৭
সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের আকাশে আজ সোমবার সন্ধ্যায় পবিত্র শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। ফলে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ আশপাশের কয়েকটি দেশে পবিত্র রমজান মাস ৩০ দিনে হবে। সে ক্ষেত্রে ৩০ রোজা পূর্ণ করে সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতে আগামী বুধবার উদযাপিত হবে পবিত্র ঈদুল ফিতর।
গালফ নিউজের খবরে এসব কথা বলা হয়েছে। খবরে বলা হয়, আজ সোমবার আরব আমিরাতের চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক শেষে কমিটি সদস্যরা সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে এই ঘোষণা দেন।
সৌদি আরবের একদিন পরে বাংলাদেশে পবিত্র রমজান মাস শুরু হয়েছিল।

সোমবার, ৪ জুলাই, ২০১৬

In pictures: Hostage drama in Bangladesh

In pictures: Hostage drama in Bangladesh

Twenty civilians and two police officers killed in attack at popular cafe in Dhaka.

Twenty civilians were killed, with many of them hacked to death, in a hostage -taking attack at a popular cafe in the capital of Bangladesh, Dhaka.
Bangladeshi troops stormed the Holey Artisan Bakery in Dhaka's Gulshan area on Saturday morning to end the 10-hour standoff, killing six attackers and rescuing 13 hostages, officials said.
The attack, which was claimed by the Islamic State of Iraq and the Levant (ISIL, also known as ISIS) group, also left at least two police officers dead and dozens wounded.

Eid moon sighting in Saudi Arabia today



Eid moon sighting in Saudi Arabia today
July 4, 2016

41933440-7a36-4758-a0ee-ae7bcba12da4_16x9_788x442
RIYADH: A moon-sighting committee will meet in Saudi Arabia today (Monday) to decide about sighting or otherwise of the Shawwal moon.
The Saudi Supreme Court has called on all Muslims throughout the Kingdom to look for the crescent of the Islamic month of Shawwal on Monday evening to determine the beginning of the Eid ul-Fitr.
Eid al-Fitr starts when the new moon is spotted in the sky, making the Eid holiday different around the world. The celebrations begin when the fasting month of Ramadan ends and the following month of Shawwal begins.
ramadan-moon-sighting-in-saudi-arabia-today-6287
In Pakistan, The Central Ruet-e-Hilal Committee would meet at Aiwan-e-Auqaf, Lahore on Tuesday evening (Ramzan-ul- Mubarak 29, July 05) for sighting the moon of Shawal-ul-Mukaram 1437 AH.
Chairman Central Ruet-e-Hilal Committee Mufti Muneeb-ur-Rehman will chair the meeting of committee.
The meetings of Zonal/Central Ruet-e-Hilal Committees would be held at their respective offices. The other members of the committee will attend the meetings of zonal and district

Hostage drama in Bangladesh

In pictures: Hostage drama in Bangladesh
Twenty civilians and two police officers killed in attack at popular cafe in Dhaka.

Mahmud Hossain Opu | 02 Jul 2016 12:29 GMT | Bangladesh, Asia, ISIS
Listen to this page using ReadSpeaker

[Share via Facebook] [Share via Twitter] [Share via Reddit] All SocialShares: 4904

[Email] [Print] [Send Feedback]

Twenty civilians were killed, with many of them hacked to death, in a hostage-taking attack at a popular cafe in the capital of Bangladesh, Dhaka.

Bangladeshi troops stormed the Holey Artisan Bakery in Dhaka's Gulshan area on Saturday morning to end the 10-hour standoff, killing six attackers and rescuing 13 hostages, officials said.

The attack, which was claimed by the Islamic State of Iraq and the Levant (ISIL, also known as ISIS) group, also left at least two police officers dead and dozens wounded.

The hostage crisis began when a group of gunmen ran into the restaurant, which was packed with people waiting for tables [Mahmud Hossain Opu/Al Jazeera]

A police officer is wounded by a grenade thrown by the attackers near the Holey Artisan Bakery in Dhaka, Bangladesh [Mahmud Hossain Opu/Al Jazeera]

Bangladeshi soldiers taking position on a street close to the cafe in Dhaka's Gulshan area [Mahmud Hossain Opu/Al Jazeera]

Army soldiers arrive on a boat to take part in the rescue mission [Mahmud Hossain Opu/Al Jazeera]

A surviving suspected attacker taken by the police to a secure location [Mahmud Hossain Opu/Al Jazeera]

Family members of victims grieve for their losses [Mahmud Hossain Opu/Al Jazeera]

Police said that security forces had initially tried to negotiate a way out of the crisis [Mahmud Hossain Opu/Al Jazeera] [Al Jazeera]

Thirteen hostages were rescued by the police [Mahmud Hossain Opu/Al Jazeera]

The rescued included two Sri Lankans and a Japanese citizen, who was wounded [Mahmud Hossain Opu/Al Jazeera]

[Share via Facebook] [Share via Twitter] [Share via Reddit] All Social

[Email] [Print] [Send Feedback]

শনিবার, ২ জুলাই, ২০১৬

Gunmen take hostages in Bangladeshi capital Dhaka

BBC
Accessibility links
Skip to contentAccessibility Help
Sign in
BBC navigation
Menu
Search the BBC
News navigation Sections
Asia
Gunmen take hostages in Bangladeshi capital Dhaka
16 minutes ago
From the section Asia
Share


Media captionGunmen take hostages at Dhaka cafe
Gunmen have stormed a popular cafe in the diplomatic area of the Bangladeshi capital, Dhaka, taking a number of hostages, officials say.
Several foreigners are among those being held by eight or nine armed men in the city's Gulshan district, they add.
Two police officers have been killed about 30 others injured in a gun battle, a spokesman said.
So-called Islamic State has said it carried out the attack.
A statement on the group's self-styled news agency Amaq said militants had attacked a restaurant "frequented by foreigners". It said that more than 20 people "of different nationalities" had been killed but this has not been confirmed.
Security forces say they are trying to negotiate the hostages' release.
Initial reports said that as many as 20 foreigners were among those taken captive.
Italian nationals are believed to be among them, a source at the Italian foreign ministry said, quoted by Reuters.
People help injured person after gunmen attack restaurant in Dhaka, Bangladesh, Friday, July 1, 2016Image copyrightAP
Image caption
Passers-by helped to carry the injured away from the Holey Artisan Bakery
"We want to resolve this peacefully. We are trying to talk to the attackers," said Benazir Ahmed, chief of the Rapid Action Battalion, Bangladesh's elite police force.
"Our first priority is to save the lives of the people trapped inside."
Police said the gunmen burst into the Holey Artisan Bakery cafe at about 21:20 (13:20 GMT) and opened fire.
The cafe is described as being popular with expatriates, diplomats and middle-class families.
Injured policeman in Dhaka. 1 July 2016Image copyrightREUTERS
Image caption
About 30 police officers were reported to be injured in a gun battle
Bangladeshi security forces near restaurant attacked by unidentified gunmen in Dhaka. July 2, 2016Image copyrightGETTY IMAGES
Image caption
Police and officers of Bangladesh's Rapid Action Battalion are at the scene
Is extremism on the rise in Bangladesh?
Lurching from secularism to sectarian terror?
Media reports quoted witnesses as saying that "Allahu Akbar", meaning "God is greatest", was heard as the attack took place.
An eyewitness said she heard a loud noise, followed by continuous gunfire.
"The glass of my drawing room shattered," Rashila Rahim said.
"My auntie, her daughter and two friends went there for Iftar (breaking of the Ramadan fasting) and they have not come back. We cannot even check where they are."
Another local resident, Tarique Mir, said he could hear sporadic gunfire nearly three hours after the attack began.
"It is chaos out there. The streets are blocked. There are dozens of police commandos," he said.
BBC South Asia editor Jill McGivering says that although high-profile gun attacks are rare in Bangladesh, the latest incident follows a series of murders widely blamed on Islamist extremists.
Map locator
Are you in the area? Have you been affected? You can share your experience by emailing haveyoursay@bbc.co.uk.
Please include a contact number if you are willing to speak to a BBC journalist. You can also contact us in the following ways:
Whatsapp: +44 7525 900971
Send pictures/video to yourpics@bbc.co.uk
Upload your pictures / video here
Tweet: @BBC_HaveYourSay
Send an SMS or MMS to +44 7624 800 100
Or use the form below
Your contact details
Name

Your E-mail address (required)

Town & Country

Your telephone number

Comments (required)

If you are happy to be contacted by a BBC journalist please leave a telephone number that we can contact you on. In some cases a selection of your comments will be published, displaying your name as you provide it and location, unless you state otherwise. Your contact details will never be published. When sending us pictures, video or eyewitness accounts at no time should you endanger yourself or others, take any unnecessary risks or infringe any laws. Please ensure you have read the terms and conditions.
Terms and conditions

Share this story About sharing
Email
Facebook
Twitter
WhatsApp
Linkedin
More on this story

Is violent extremism on the rise in Bangladesh?
5 May 2016
Bangladesh: Lurching from secularism to sectarian terror?
1 December 2015
Bangladesh profile - Overview
1 December 2015
Asia
annual pro-democracy protest in Hong Kong
Thousands at HK pro-democracy protest
1 July 2016
From the section China
Full article Thousands at HK pro-democracy protest
Winter Horsemen
Image gallery
Image gallery
Mongolia snap bags top photography prize
1 July 2016
From the section In Pictures
Full article Mongolia snap bags top photography prize
This handout photo taken and released by Taiwan's Central News Agency (CNA) shows a damaged fishing boat at a harbour in southern Tainan, on 1 July
One killed by Taiwan accidental missile
1 July 2016
From the section Asia
Full article One killed by Taiwan accidental missile
Top Stories
Hostage crisis in Bangladeshi capital
EU, UK officials clash on Brexit talks
Somme fallen honoured 100 years on
Features & Analysis

Abbominotum can produce intense sonic waves of negativity
Australis Minor
A surreal land where PM's battle for power

A Palestinian protester uses a slingshot to hurl stones towards Israeli security forces during clashes following a weekly demonstration against the expropriation of Palestinian land by Israel on 1 July
Settlement question
Blame and bitterness keeping Middle East peace at bay
Abdul Samad Lone
Rise and shine and pray
The Ramadan wake-up call drummers of Kashmir

Li Tingting in the middle and two others wear paint-spattered wedding dresses
Speaking out
China's women tackling harassment online
Evie Prichard
Who are you again?
I can't recognise faces - even my Mum's

Toffler on a BBC Horizon show, 1995
Predicting the internet
What Alvin Toffler got right - and wrong
Picture of 'Iranian Hulk' VIDEO 1:38
'Iranian Hulk'
The giant Iranian social media star who wants to fight in Syria

Chris Martin
7 days quiz
Who joined Chris Martin on stage at Glastonbury?
Huseyin Tunc
'Rest in peace'
Lives of the victims of attack on Istanbul airport
Most Popular popular
Read selected
Watched
Most read
1
Hostage crisis in Bangladeshi capital
2
EU, UK officials clash on Brexit talks
3
Tory leadership contest and Brexit latest
4
Indian official resigns over 'rape victim selfie'
5
US woman sentenced over Hawking threats
6
Somme fallen honoured 100 years on
7
Court overturns Austria presidential poll
8
Powers warn of endless Mid-East conflict
9
Gove: I want to be PM to change country
10
Rebels 'kill' Syria pilot after crash
News navigationSections
BBC News Services
On your mobile
On your connected tv
Get news alerts
Contact BBC News
Explore the BBC

News
Sport
Weather
Shop
Earth
Travel
Capital
Culture
Autos
Future
TV
Radio
CBBC
CBeebies
Food
iWonder
Bitesize
Music
Arts
Make It Digital
Taster
Nature
Local
Terms of Use
About the BBC
Privacy Policy
Cookies
Accessibility Help
Parental Guidance
Contact the BBC
Advertise with us
Ad choices
Copyright © 2016 BBC. The BBC is not responsible for the content of external sites. Read about our approach to external linking.

ISIS claims responsibility for Dhaka attack


Bangladeshi police take cover near a restaurant that has been attacked by unidentified gunmen in the early hours of July 2, 206 in Dhaka, Bangladesh. Gunmen have taken at least 20 foreigners hostage at a restaurant in the diplomatic area of Dhaka, the capital of Bangladesh.
ISIS claims responsibility for Dhaka attack

CNN's Jim Sciutto reports ISIS has claimed responsibility for carrying out an attack at a Bangladesh cafe in Dhaka.Source: CNN
Bangladeshi police take cover near a restaurant that has been attacked by unidentified gunmen in the early hours of July 2, 206 in Dhaka, Bangladesh. Gunmen have taken at least 20 foreigners hostage at a restaurant in the diplomatic area of Dhaka, the capital of Bangladesh.
ISIS claims responsibility for Dhaka attack

Former CIA officer: Uptick in violence is unprecedented
Bangladesh Dhaka gunfire udas beeper_00001723.jpg
Police exchange gunfire with assailants in Bangladesh
See More

Recommended For You

Africa's richest man is building a huge oil refinery

Funny or Die: Rebecca Romijn's 'hand bra' - CNN Video

Plane makes sideways, bumpy landing

Teens accused of posting rape photos - CNN Video

Mom vanishes when bf goes to Dairy Queen - CNN Video

Weiner sexting partner tries porn - CNN Video

Promoted Stories
Egg Spinach And Cheese Cups Grocery Store | Food Lion
Thai auto production up 25% on rebound from Toyota cut Nikkei Asian Review
No Bake Strawberry Lemonade Cheesecake Grocery Store | Food Lion
Kirin to lose license for Corona, Budweiser Down Under Nikkei Asian Review
Watch: Ron Perlman’s Role in Kid Cannabis is Terrifyingly Awesome Below are the posts from business.
Angelina Jolie Is Scary Skinny After Experts Claim She Weighs Only 79 Lbs. Radar Online
Recommended by
Best of CNN Digital Videos


Go inside F/A-18 bombing mission

5 things you didn't know about Playboy

Train driver does this seconds before a crash

North Korea's revered news anchor

London, United Kingdom Clear 13°

Regions
U.S. Politics

Entertainment
Tech
Sport
Travel

Features
Video
More…
International Edition
© 2016 Cable News Network. Turner Broadcasting System, Inc. All Rights Reserved.
Terms of UsePrivacy PolicyAdChoicesAdvertise with usAbout usNewslettersWork for usHelpTranscriptsLicense FootageCNN Newsource

শুক্রবার, ১০ জুন, ২০১৬

সামলাবেন কীভাবে আবেগপ্রবণ স্বামীকে

সামলাবেন কীভাবে আবেগপ্রবণ স্বামীকে ?

আবেগপ্রবণ স্বামী
এটা ঠিক, সম্পর্কে আবেগ থাকাটা খুবই জরুরি। কিন্তু মাত্রাতিরিক্ত আবেগ কোনো সম্পর্কের জন্যই ভালো নয়, বিশেষ করে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে। এমন মানুষের সঙ্গে সংসার করা খুবই যন্ত্রণাদায়ক। কী আর করবেন বলুন? হুট করেই তো আর কারো চরিত্র বদলে ফেলা সম্ভব নয়। তবে আপনি চাইলে একটু বুদ্ধি খাটিয়ে তাঁর এই আচরণগুলো সামলে নিতে পারেন। এ ক্ষেত্রে বোল্ডস্কাই ওয়েবসাইটের লাইফস্টাইল বিভাগের এই তালিকা একবার দেখে নিতে পারেন।
১. স্বামীর ভাবনাগুলো শুনুন
স্বামী কী বলতে চায়, তা শুনুন। বোঝার চেষ্টা করুন। এভাবে খোলামেলা আলোচনা অনেক সময় সুফল বয়ে নিয়ে আসে। কেননা, এর ফলে আপনি তাঁর মনের ভাবনা সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন এবং তাঁর ভালো লাগা ও মন্দ লাগার বিষয়গুলো সম্পর্কে সচেতন হতে পারবেন।
২. ইতিবাচক মনোভাব রাখা
আপনার স্বামী যদি সব সময় আবেগতাড়িত থাকেন, তাহলে তাঁকে নিয়ে বসুন এবং আবেগের কারণ জানতে চান। এমন অস্বাভাবিক আচরণের ব্যাখ্যা দিতে যদি সে অপারগ হয়, তাহলে রাগান্বিত হবেন না; বরং তাঁকে আশ্বস্ত করুন, আপনি তাঁর সঙ্গেই আছেন।
৩. আরো ঘনিষ্ঠ হন
স্বামীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হন। তাহলে তিনি আপনাকে নিয়ে আরো স্বস্তিবোধ করবেন। ফলে তিনি আপনাকে আরো বিশ্বাস করবেন। স্বামীর সঙ্গে অন্তরঙ্গতা বাড়ালে একদিকে যেমন তিনি আপনাকে নিয়ে অযথা চিন্তা করবেন না, অন্যদিকে আপনিও তাঁকে বোঝাতে সক্ষম হবেন যে আপনি তাঁকে কতটা ভালোবাসেন। আবেগপ্রবণ স্বামীকে সামলানোর অন্যতম উত্তম উপায় এটা।
৪. সমস্যার কারণ চিহ্নিত করতে হবে
স্বামীর সঙ্গে নিয়মিত আলোচনা করুন। এভাবে আলাপচারিতার মাধ্যমে তাঁর সমস্যাগুলো চিহ্নিত করুন এবং সমাধানের উৎকৃষ্ট পন্থা বের করুন।
৫. ধৈর্যশীল হোন
স্বামীর আচরণে আপনি কতটা বিরক্ত ও অধৈর্য হয়েছেন, তা প্রকাশ করবেন না। রাগ নিয়ন্ত্রণ করুন। আপনি ধৈর্যহারা হলে কিংবা রাগান্বিত হয়ে কোনো আচরণ করলে আপনার জীবনসঙ্গীকেই হারাতে পারেন চিরতরে। এমতাবস্থায় নিজেই নিজেকে উৎসাহ দিন, তাহলে কখনো ধৈর্যহারা হবেন না।

যে ৯টি ব্যক্তিগত প্রশ্ন অবশ্যই করবেন সম্পর্কে যাবার আগে

যে ৯টি ব্যক্তিগত প্রশ্ন অবশ্যই করবেন সম্পর্কে যাবার আগে

একজন মানুষের সাথে পরিচয়ের পর তাকে জানবেন কীভাবে? সবচেয়ে ভাল হয় প্রশ্ন করা। বিশেষ করে ছেলেদের ক্ষেত্রে। ছেলেরা নিজেদের কথা বলতে চায় না, তা নয়। কিন্তু তারা সহজে ব্যক্তিগত কথাগুলো বলে ফেলতে সাচ্ছন্দ্যবোধ করে না। কিন্তু আপনি যখন আপনার নতুন পরিচিত ব্যক্তিটি সম্পর্কে আগ্রহী তখন এর এগোনো ঠিক হবে কি না বা ইনিই সেই মানুষটি কিনা যার সাথে আপনি ঘনিষ্ট সম্পর্কের কথা ভাবতে পারেন তা বোঝার জন্য সাহায্য নিতে পারেন কয়েকটি মৌলিক কিন্তু কার্যকরী প্রশ্নের। এগুলোর উত্তর যদি সঠিকভাবে পেয়ে যান তাহলে ভবিষ্যতের সিদ্ধান্ত ভুল হবে না আপনার নিশ্চিতimages (1) images (2)
আপনার জীবনে সবচেয়ে বিব্রতকর ঘটনাটি কী?
এই প্রশ্নের উত্তরে অনেক উত্তর থাকতে পারে আবার সে উত্তর নাও দিতে পারে। আপনি শুধু তার আচরণ খেয়াল করুন। যদি মানুষটি আপনাকে নিজের জীবনের এমন সব ঘটনার কথা বলে যেই পরিস্থিতিগুলো নাজুক ছিল তার জন্য, ছিল বিব্রতকরও তাহলে বুঝতে হবে সে আপনার সাথে নিজেকে সহজ করে নিয়েছে। আপনাকে নিজের জীবনে এটুকু গ্রহণযোগ্যতা ইতিমধ্যেই দেওয়া হয়ে গেছে। আর যদি মানুষটি বলতে না চায় বা ইতস্তত বোধ করে তাহলে হয় সে হীনমন্যতায় ভোগে অথবা আপনার সাথে এমন ঘটনা বলতে আগ্রহী নয়।
কী করবেন যদি আপনার এক্স গার্লফ্রেন্ড ফিরে আসতে চায়?
খুবই জরুরী প্রশ্ন। তবে আমাদের দেশের মানুষের মন মানসিকতা বিচারে একটি কথা প্রথমেই বলা দরকার, তা হল কখনোই আশা করবেন না যে আপনিই হতে যাচ্ছেন মানুষটির জীবনে প্রথম প্রেমিকা। এটি অস্বাভাবিক। একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষ তার জীবনে অনেক সম্পর্ক পেরিয়ে আসতে পারে। তাই এটা আগে থেকেই মেনে নিন। এখন আপনি যখন প্রশ্নটি করছেন তখন তিনি কি উত্তর করছেন খেয়াল করুন। তিনি যদি বলেন, ফিরে যাবেন, তাহলে আর কোন কথাই থাকে না। আর যদি বলেন, তিনি নম্রভাবে ফিরিয়ে দেবেন, তার মানে তিনি পুরোনো সম্পর্কটি থেকে পুরোপুরি সরে এসেছেন। আর যদি তিনি বলেন, পুরোনো প্রেমিকাকে বলবেন, তিনি আর কারও কথা ভাবছেন মানে আপনার কথা ইঙ্গিত করেন তাহলে পুরো ফ্লোরই আপনার জন্য প্রস্তুত।
আপনার কি ধরণের ট্যাটুর প্রতি আগ্রহ?
ছেলেরা কিন্তু ট্যাটু খুব পছন্দ করে। এখন একজন মানুষ তার নিজের শরীরে একেবারে স্থায়ীভাবে এঁকে রাখতে চায় কি, সেটা দিয়ে আপনি তার পছন্দ, গুরুত্ব বিচার করতে পারেন। তার উত্তর হতে পারে মা এর নামের প্রথম বর্ণ। আবার হতে পারে ঈগল, এমনকি কার্টুন ক্যারেক্টারও। তার মনের দৃঢ়তা, পছন্দ অথবা ছেলেমানুষী ইত্যাদি সম্পর্কে অনেক তথ্য পেতে পারেন আপনি এই একটি প্রশ্নের মাধ্যমে।
আপনি এপর্যন্ত কয়টি সম্পর্কে গেছেন?
হ্যাঁ, উত্তরটি মিথ্যা হতে পারে। কৌশলে জিজ্ঞেস করুন। তিনি যদি কম সংখ্যা উল্লেখ করেন, বুঝতে হবে তিনি সম্পর্কের ব্যাপারে সিরিয়াস। আর যদি সংখ্যাটি হয় বড় তাহলে বুঝতে হবে তিনি আসলে সম্পর্ক করা, টিকিয়ে রাখা বা প্রতিশ্রুতি রাখার ব্যাপারে খুব একটা সিরিয়াস নন।
কখন খুব রাগ হয়?
আপনি হয়ত ভাবছেন রেগে তো সবাই যায়, এটা আবার কেমন প্রশ্ন! মানুষকে বুঝতে হলে তার রাগের কারণ বোঝা জরুরী। যে মানুষটি খুব অল্পতে রেগে যায়, দূর্ব্যবহার করে, অথবা পথাঘাটে সিন ক্রিয়েট করতে পারে তার ব্যক্তিত্ব আসলে খুবই দূর্বল। অপরদিকে যে মানুষটি সহজে রেগে যায় না, বরং অনেক বেশী ধৈর্য্যশীল ও তার ব্যক্তিত্বও অনেক বেশী দৃঢ়।
আপনি কী ধরণের প্রশ্নের উত্তর করেন না?
এই প্রশ্নটি সহজেই আপনাকে নিয়ে যাবে তার একান্ত ব্যক্তিগত বা ক্ষত আছে এমন কোন স্মৃতির দ্বারে। তিনি যদি প্রশ্নের উত্তর দেন তাহলে তো জেনেই গেলেন এমন দরকারি বিষয়টি। কিন্তু খুব সম্ভাবনা আছে প্রশ্নটি এড়িয়ে যাবার। তাই সাবধানে প্রশ্ন করুন।
আপনার আর্থিক অবস্থা কী?
এটি আপনাকে উত্তর দেবে অনেক কিছুর। টাকাপয়সার খোঁজ নিচ্ছেন বলে হীনমন্যতায় ভোগার বা বিব্রত হওয়ার কিছু নেই। একজন মানুষ জীবন সম্পর্কে কতটা সিরিয়াস তা বোঝা যায় তার আর্থিক অবস্থা বা ভবিষ্যতে এই বিষয়ে কি করবেন সেই পরিকল্পনা দ্বারা। নিজের পকেটের খবর কিন্তু আমরা সবার সাথে শেয়ার করি না। তো এই খবরটি যদি ভদ্রলোক আপনার সাথে শেয়ার করেন তাহলে এটাও বোঝা গেল যে আপনাকে তিনি যথেষ্টই গুরুত্ব দিচ্ছেন বা কাছের ভাবছেন।
ভালবাসার মানে কি আপনার কাছে?
হ্যাঁ, খুবই সহজ প্রশ্ন এটি। উত্তরও সহজ। তবু নতুন সম্পর্ক শুরু করার আগে তার মুখ থেকেই একবার জেনে নিন। সবাই একভাবে সম্পর্কের চর্চা করে না। কেউ প্রেম বলতে বোঝে প্রেম, বিয়ে, পরিবার। আবার কেউ কেউ প্রেম বলতে বোঝে শুধুই প্রেম। আবার কারও কাছে হয়ত ভালবাসা কোন মানেই রাখে না। এমন মানুষ হয়ত বলবেন, “আমি এসবে বিশ্বাস করি না”।
শেষ সম্পর্কটি কেন টেকে নি?
প্রত্যেকটি সম্পর্কই অনেক স্পেশাল হয়। ফেলে আসা সম্পর্কটির অনেক বাজে অভিজ্ঞতা থাকতে পারে। কিন্তু ভাল সময়টুকুর প্রতি শ্রদ্ধা থাকা জরুরী। তিনি যদি সমস্ত দোষ তার প্রাক্তন প্রেমিকার ঘাড়ে চাপিয়ে দেন তাহলে বুঝতে হবে তিনি নিজের ত্রুটিগুলো লুকাচ্ছেন। আজ আপনার কাছে নিজেকে যতটা মহৎ হিসেবে তুলে ধরছেন ততটা তিনি হয়ত নন।
প্রশ্নগুলো বোর্ড পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের মত লাগছে হয়ত। কিন্তু অবশ্যই এভাবে সরাসরি জিজ্ঞেস করবেন না। কৌশলেজিজ্ঞেস করবেন, কারণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য উত্তরগুলো ঠিকঠাক মত পাওয়া জরুরী।
FSS TSTL

রাশি অনুযায়ী আপনার সঙ্গী কেমন হবে তা আজই জেনে নিন

রাশি অনুযায়ী আপনার সঙ্গী কেমন হবে তা আজই জেনে নিন

জ্যোতিষীরা বিশ্বাস করেন, রাশিভেদে প্রেমের সম্পর্কে আসে নানান উত্থান পতন। জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে কোন রাশির মানুষের সঙ্গে অপর কোন রাশির মানুষের সম্পর্ক কেমন হতে পারে তা জানাটা আমাদেরকে একটু হলেও স্বস্তি দিতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক, রাশি অনুযায়ী কে হবেন আপনার যোগ্য সঙ্গী।
মেষ ও কুম্ভ : এদের নিজেদের মধ্যে সম্পর্ক হবে মজা, খুনসুটি ও রোমাঞ্চে ভরপুর। এদের সম্পর্কে কখনও বিরক্তি আসবে না। নতুন কিছু করতে এদের উৎসাহ অসীম। সারাক্ষণ নতুন নতুন অ্যাডভেঞ্চার করতে ব্যস্ত থাকে এরা। এরা সম্পর্ককে উপভোগ করে। একে অন্যকে স্পেস দিতে জানে।
বৃষ ও কর্কট : ‘মেড ফর ইচ আদার’ কাপল। এদের সম্পর্ক আবেগে বাঁধা। একে অন্যকে ভালো বোঝেন। গুরুত্ব দেন অপরের মতামতকে। যত দিন যায়, তত আরও মজবুত হয় সম্পর্ক।
মিথুন ও কুম্ভ : এরা যখন ডেট করে, মনে হবে যেন কয়েক যুগের সম্পর্ক। দুজনেই অত্যন্ত শৈল্পিক। কাজের ক্ষেত্রে একে অন্যকে অনুপ্রেরণা দেয়। আইডিয়া শেয়ার করে। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সম্মান দেয়।
কর্কট ও মীন : এই দুই রাশিই জলকে বোঝায়। এদের জুটি যেন উপরওয়ালাই লিখে দিয়েছেন। এরা একে অপরের শক্তি ও দুর্বলতা সম্পর্কে সম্যক ওয়াকিবহাল হয়। এরা দুজনেই খুব মিশুকে প্রকৃতির হয়।
সিংহ ও ধনু : দু’জনেই জীবনকে পুরোদমে উপভোগ করে। দুজনেই উচ্চাকাঙ্ক্ষী। লক্ষ্যপূরণের জন্য এরা সারাক্ষণ একে অন্যকে উৎসাহ দেয়, সাহস যোগায়। এরা প্রচণ্ড আমুদে হয়।
কন্যা ও বৃষ : এরা আবার মাটির কাছাকাছি থাকতে ভালোবাসে। শান্ত প্রকৃতির হয়। বাস্তব পরিস্থিতি সম্পর্কে অত্যন্ত বিচক্ষণ এবং সেইমত সিদ্ধান্ত নেয়। সম্পর্কের ক্ষেত্রে এরা খুব সৎ ও সিরিয়াস। একে অন্যকে খুব ভালো বোঝে।
তুলা ও মিথুন : একই মানসিক গঠনের জন্য এরা কাছাকাছি আসে। কিন্তু ব্যক্তি স্বাতন্ত্র্যকে অত্যধিক গুরুত্ব দেওয়ায় এদের সম্পর্কে অনেকসময় স্থায়িত্ব কম হয়। বুদ্ধিদীপ্ত আলোচনা এদের অন্যতম পছন্দের।
বৃশ্চিক ও কর্কট : প্রচণ্ড আবেগতাড়িত হয় এরা। এরা একে অন্যের ভুল শুধরে দেয়। এক কথায় একে অপরের পরিপূরক। একই মূল্যবোধ এদের ‘পারফেক্ট কাপল’ করে তোলে।
ধনু ও মেষ : একেবারে যাকে বলে ‘আগুনে জুটি’। যত দিন যায়, ততই এদের সম্পর্ক গভীর হয়। এদের মধ্যে কিছুটা বন্যতাও থাকে। যেকোনও বাধা-বিপত্তি উপেক্ষা করে এরা সম্পর্কে অটল থাকে।
মকর ও বৃষ : অফুরন্ত ভালোবাসাই এদের সম্পর্কের ভিত্তি। এরা একে অন্যের সঙ্গ উপভোগ করে। অপরের প্রতি অগাধ বিশ্বাস এদের সম্পর্ককে মজবুত করে তোলে। এককথায় ‘সোলমেট’ বলতে যা বোঝায়, এরা সেই জুটি।
বৃশ্চিক ও মীন : এরা একে অন্যের মন বুঝে ফেলতে পারে। দু’জন দু’জনকে খুব ভালো বোঝে। আদ্যোপান্ত রোম্যান্টিক এই জুটি।

পুরুষদের যে কারণে হার্ট অ্যাটাক তুলনামুলক ভাবে বেশি হয়

পুরুষদের যে কারণে হার্ট অ্যাটাক তুলনামুলক ভাবে বেশি হয় !

আজকের কম্পিটিশনের দুনিয়ায় স্ট্রেস একটি দৈনন্দিন সঙ্গী হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর তাই হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার সমস্যাও ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। বাড়ছে মৃত্যুর ঝুঁকিও। আর এই স্ট্রেসকে দূরে সরিয়ে রাখতে বিজ্ঞানীরা এবার নতুন এক উপায় বের করেছেন। তবে, তা বেশিভাবে প্রজোয্য পুরুষদের ক্ষেত্রেই। তাঁদের এই নতুন পন্থা ইতিমধ্যেই নাকি সফলভাবে প্রয়োগ করা হয়েছে পুরুষদের উপর।
বৈজ্ঞানিকদের মতে শত ব্যস্ততার মাঝেও সময় বের করে স্ত্রীর সঙ্গে সময় কাটালে, কথা বললে নাকি ভালো থাকা যায়। প্রচণ্ডরকম ক্লান্তিতে বা বিষাদগ্রস্ততায় স্ত্রীর সঙ্গে মনের সব কথা শেয়ার করলে হৃৎপিণ্ডটি সুস্থ থাকবে। মার্কিন এই গবেষকরা তাঁদের গবেষণায় দেখেছেন, সঙ্গীর সঙ্গে ইতিবাচক কথা বললে হার্টঅ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়।
সম্প্রতি আমেরিকায় কয়েকজন গবেষক জানিয়েছেন, স্ত্রীর সঙ্গে নাকি অতিরিক্ত নেতিবাচক কথা বললে তা সরাসরি হার্টের সমস্যা তৈরি করে দেয়। বিভিন্ন পরীক্ষায় তা ইতিমধ্যেই নাকি প্রমাণিত।
তাঁরা আরও জানিয়েছেন, যারা স্ত্রীর সঙ্গে বেশি ঝগড়া করেন তাদের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে হার্ট অ্যাটাক হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। ফলে, ঝগড়া নয় ইতিবাচক কথাই বলুন স্ত্রীর সঙ্গে। ভালো থাকবেন। সুস্থ্য থাকবেন। দাবি গবেষকদের।

কন্ডোম ছাড়াই এক বছর নিশ্চিন্ত। পুরুষদের জন্য সুখবর

কন্ডোম ছাড়াই এক বছর নিশ্চিন্ত। পুরুষদের জন্য সুখবর!


sexমাত্র একটা ইনজেকশন। তাহলেই একবছরের জন্য কন্ডোম ব্যবহারের ঝামেলা থেকে মুক্তি।
শিকাগোর ইলিনয়েস বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক মিলে ‘ভ্যাসালজেল’ নামে পুরুষদের জন্য একটি বিশেষ গর্ভনিরোধক তৈরি করেছেন। তাঁদের দাবি,
একবার এই গর্ভনিরোধক ইনজেকশন নিয়ে নিলেই তা পরবর্তী এক বছর কাজ করবে। অর্থাৎ পরবর্তী এক বছর কন্ডোম না পরে সঙ্গম করলেও পার্টনারের গর্ভধারণের কোনও সম্ভাবনা নেই।
ইতিমধ্যেই বেশ কিছু খরগোশের উপরে এই গর্ভনিরোধকটির প্রাথমিক পরীক্ষা সফল হয়েছে। গবেষক দলের প্রধান ডোনাল্ড ওয়ালার-এর দাবি, পরীক্ষায় প্রত্যাশার থেকেও বেশি ভাল ফল পাওয়া গিয়েছে। শরীরে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ‘ভ্যাসালজেল’ গর্ভনিরোধক হিসেবে দ্রুত কাজ করতে শুরু করে বলেই গবেষকরা জানিয়েছেন। খুব শিগগিরই মানুষের শরীরে এই ‘ভ্যাসালজেল’-এর পরীক্ষামূলক প্রয়োগ শুরু হবে।
এই পর্যায়টি সফল হলে সারা পৃথিবীর নারী-পুরুষই একটি বড় চিন্তা থেকে মুক্তি পাবেন। মেয়েদেরও গর্ভনিরোধক পিল খেতে হবে না। এই পিলগুলির বহু সাইড এফেক্ট রয়েছে এবং এ থেকে গর্ভাশয়ে ক্যানসারও হতে পারে। অবাঞ্ছিত গর্ভপাতের সংখ্যাও কমে যাবে।

সন্তানকে বড় করতে গিয়ে এই ৯ ভুল আপনিও করছেন নাতো

সন্তানকে বড় করতে গিয়ে এই ৯ ভুল আপনিও করছেন নাতো?

সন্তান লালন-পালনে বাবা-মায়ের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। কিন্তু অনেক বাবা-মা এ ব্যাপারটিকে জটিল করে ফেলেন। তাদের নানা ভুলের কারণে সন্তান বিপথগামী হয়ে পড়তে পারে। এ লেখায় তুলে ধরা হলো তেমন কয়েকটি ভুল। বিজনেস ইনসাইডার এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে।
১) স্বাধীন হতে উৎসাহ না দেওয়া
সন্তানকে স্বাধীন হতে উৎসাহ দেওয়া উচিত প্রত্যেক বাবা-মায়েরই। কিন্তু তারা যদি এ কাজটি না করে বরং আবেগগতভাবে তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে থাকেন তাহলে তা তাদের ওপর নানা বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করে।
২) বকাঝকা
শিশুকে বকাঝকা করা, শিশুর সামনে চিৎকার, চেঁচামেচি কিংবা অন্য কোনো উপায়ে রাগ প্রকাশ করেন অনেকেই। ২০১৩ সালের ইউনিভার্সিটি অব পিটসবার্গের এক গবেষণায় এ ধরনের আচরণে শিশুর নানা ধরনের ক্ষতি হয় বলে জানিয়েছেন গবেষকরা। আর এ ধরনের শিশুরা প্রায়ই আচরণগত কিংবা বিষণ্ণতাজনিত মানসিক সমস্যায় ভোগেন।
৩) সংযুক্ত বনাম অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণের পার্থক্য বোঝা
সন্তানের সঙ্গে সংযুক্ত থাকার অর্থ এই নয় যে, আপনি তার সব বিষয়ে নিয়ন্ত্রণ করবেন। সন্তানের সব বিষয়ে সংযুক্ত থাকার পরেও তাকে নিয়ন্ত্রণ করা উচিত নয়। যে বাবা-মায়েরা সন্তানকে অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করেন তাদের সন্তানেরা পরবর্তীতে বিগড়ে যান এবং নানা অযাচিত কর্মকাণ্ডে উৎসাহিত হয়ে পড়েন।
৪) অনিয়মিত ঘুম
সন্তানের অনিয়মিত ঘুম তার আচরণকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। এ কারণে বাবা-মায়ের সর্বদা শিশুর ঘুম যেন নিয়মিত এবং নির্দিষ্ট সময়ে হয় সেজন্য লক্ষ্য রাখা উচিত।
৫) অতিরিক্ত টিভি দেখা
যে শিশুরা তিন বছর বয়সের আগে অতিরিক্ত টিভি দেখে তারা কথা শিখতে দেরি করে। এছাড়া যে শিশুরা ছোট থাকতেই সারাক্ষণ টিভি দেখা রপ্ত করে তারা স্কুলে সমস্যায় পড়ে এবং নানা সামাজিক ও আচরণগত সমস্যায় পড়ে।
৬) স্বৈরাচারী বাবা-মায়ের সন্তান
মনোবিদ ডায়ানা বাউমরাইড ১৯৬০ সালেই জানিয়েছিলেন স্বৈরাচারি বাবা-মায়ের সন্তানেরা নানা সমস্যার মাঝে পড়েন। এ কারণে সন্তান যেন বাবা-মাকে স্বৈরাচারি মনে না করেন এ বিষয়টি পরিষ্কার করা জরুরি।
৭) অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহারকারী বাবা-মা
যে বাবা-মায়েরা সন্তানের সামনে অতিরিক্ত মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন তারা নিজেদের মানসিক চাপ অনেকাংশে বাড়িয়ে দেন। আর এ মানসিক চাপ তাদের সন্তানের মাঝেও সঞ্চারিত হয়। এ কারণে স্মার্টফোন ব্যবহারে সতর্ক হওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন গবেষকরা।
৮) সন্তানের সঙ্গে দূরত্ব
যে বাবা-মায়েরা সন্তানের সঙ্গে মানসিকভাবে কাছাকাছি থাকেন না তাদের ক্ষেত্রে প্রায়ই বিচ্ছিন্নতা তৈরি হয়। এতে সন্তান পিতা-মাতার সঙ্গে আবেগগতভাবে সংযুক্ত হতে পারে না এবং কোনো পারিবারিক বন্ধনও বোধ করে না। ফলে এ ধরনের সন্তান প্রায়ই বিপথগামী হয়ে যায়।
৯) শারীরিক শাস্তি
সন্তানকে শারীরিক শাস্তি দেওয়া কখনোই উচিত নয়। শারীরিক শাস্তি দিলে তা শিশুর মানসিক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। বিভিন্ন গবেষণাতে বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে

আপনার গার্লফ্রেন্ড আপনার জন্য ওভার পজেসিভ কিনা জানুন এই ৮ লক্ষনে

আপনার গার্লফ্রেন্ড আপনার জন্য ওভার পজেসিভ কিনা জানুন এই ৮ লক্ষনে

তিন বছর হয়ে গিয়েছে ঋক আর তানিয়ার সম্পর্কের। সকলের চোখে তারা বেশ স্টেডি কাপল। কিন্তু ঋকের কেমন যেন আজকাল বেসুরো ঠেকছে সব কিছু। কোথাও যেন একটা তাল কাটছে। প্রথম দিকে যা তানিয়ার ভালবাসা বলে মনে হত, এখন সেগুলোই কেমন দমবন্ধ ঠেকে। তানিয়া কি একটু বেশি পজেসিভ? আপনারও কি এমনটাই মনে হয়? জেনে নিন ৮ লক্ষণ।Signs Of An Over-Possessive Girlfriend
১। ফোন না ধরলেই কি ক্ষেপে ওঠেন উনি? সে আপনি মিটিং-এই ব্যস্ত থাকুন আর যাই হোক সব কারণই তখন তুচ্ছ।
২।আপনার কোনও মেয়ে বন্ধুকেই কি ওঁর পছন্দ নয়? যেদিন থেকে সম্পর্কে জড়িয়েছেন ধীরে ধীরে সব মেয়ে বন্ধুদেরই বিদায় জানাতে হয়েছে?
৩।পরিবারের সঙ্গে আপনি সময় কাটালেই উনি মনে করেন আপনি গুরুত্ব দিচ্ছেন না?
৪।আর মেসেজের উত্তর দিতে দেরি হলে? এরপর কী হতে চলেছে ভেবেই ভয় কাঁপতে থাকেন আপনি
৫।নিজের সঙ্গে সময় কাটাতে ভুলেই গেছেন। দিনের ২৪ ঘণ্টাই কি ওঁকেই সময় দিতে হয়? সে সামনসামনি হোক, ফোন বা টেক্সট যে ভাবেই হোক না কেন।
৬।সব সময়ই কি উনি চান আপনি সকলের সামনে ভালবাসা প্রকাশ করবেন? যাকে বলে পাবলিক ডিসপ্লে অফ অ্যাফেকশন? তাতে আপনি বিশেষ স্বচ্ছন্দ না হলেই উনি মনে করেন আপনি ভালবাসেন না?
৭।উনি কি সারাক্ষণ আপনাকে চোখে চোখে রাখতে চান? সব কিছু নিয়ে প্রশ্ন করেন? ফোন নিয়ে ঘাঁটতে থাকেন?
৮।বন্ধুদের সঙ্গে সময় কাটালেই উনি অশান্তি শুরু করেন? বয়েজ নাইট আউটের প্ল্যান করেও শেষমেষ ওঁর সঙ্গেই ডেটে যেতে হয়?

ভালবাসার সম্পর্কে যেসব কারণে ফাটল ধরে

ভালবাসার সম্পর্কে যেসব কারণে ফাটল ধরে

সুখী ও সুন্দর একটা জীবনের জন্য একটা সুন্দর সম্পর্ক খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাইতো সবাই নিজেদের সম্পর্কগুলোকে দীর্ঘমেয়াদী করতে চায়। সম্পর্কে পরিপূর্ণতা থাকলে দীর্ঘকালের সম্পর্কে ভেঙে যাওয়ার ভয় থাকে না।

কিন্তু বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন ভিন্ন কথা, বহুকালের সম্পর্কও ভেঙে যেতে পারে। আর এর পেছনে বিশেষ কিছু কারণ বিদ্যামান থাকে। এ সম্পর্কগুলো ভাঙার পেছনের কারণগুলো জেনে নিন।
– আর্থিক অবস্থা সম্পর্ক ভাঙনের অন্যতম কারণ হতে পারে। দাম্পত্য জীবনে একেক জনের অর্থ বিষয়ে একেক দৃষ্টিভঙ্গি থাকে। এতে খুব বেশি অমিল হলে ভাঙার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়।
– হয়ত সম্পর্কে আগেই খারাপ হয়ে গেছে। কিন্তু সন্তানের দিকে তাকিয়ে দুজনই একসঙ্গে আছেন। এভাবে বেশিদিন জীবন চালানো যায় না। এ সম্পর্ক সন্তানের জন্যে ক্ষতিকর হয়ে দাঁড়ায়। এক্ষেত্রে যেকোনো সময় বিচ্ছেদ ঘটতে পারে।
– মাঝে মাঝে অথবা একেবারেই নয়, যৌনজীবন এমন হলে সম্পর্কে ভেঙে যাওয়ার ভয় থাকে। বিশেষজ্ঞরা জানান, ২০ বছরের দাম্পত্য জীবনও এই একটিমাত্র কারণে নষ্ট হতে পারে।
– দু’জনের মাঝে যোগাযোগের অভাব থাকলে সম্পর্কে ভাঙন আসে। দৈহিক ও মানসিক যোগাযোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এতে অভাব থাকলে দুজনের মাঝে দূরত্ব ক্রমেই বাড়তে থাকে।
– বিবাদ বা মনের অমিল থাকবেই। এসব ক্ষেত্রে দুজনের যেকোনো একজনকে ত্যাগী হতে হয়। কিন্তু নিজের বিষয়ে অটল মনোভাব শেষ পর্যন্ত খারাপ কিছু এনে দেয়। ত্যাগ না থাকলে দীর্ঘদিনের সম্পর্কও টেকে না।
– প্রতারণা সম্পর্কের জন্যে বড় হুমকি। কেউ-ই প্রতারিত হতে চান না। গোপনে অন্যের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলার বিষয়টি কোনোভাবে ফাঁস হলে ভাঙনের সম্ভাবনা বহুগুণ বেড়ে যায়। আবার মানুষের জীবন যেকোনো সময় নতুন সম্পর্ক ঘটে যেতে পারে।
এমনও দেখা গেছে, দুজন এই ছাদের নিচে ২২ বছর সময় কাটিয়েছেন। এদের একজন অন্য সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার কারণে বিচ্ছেদ ঘটে গেছে।
– মনের মিল দেখে মানুষ সম্পর্কের বিষয়ে আশাবাদী হয়ে ওঠেন। তবে দুজন মানুষের সবকিছু মেলে না। সবাই আলাদা বৈশিষ্ট্য বহন করেন। তবে দুজনের মিলের বিষয়ে খুব বেশি অভাব থাকলেও শেষ পর্যন্ত একে অপরের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারেন না।
– খুব ভালো সম্পর্কের মাঝেই হঠাৎ করেই খারাপ কিছু ঘটে যেতে পারে। এমন হয় যে, সেই সমস্যা থেকে আর বেরিয়ে আসা যায় না। যেকোনো ধরনের ঘটনাই ঘটতে পারে। সম্পর্কে চরম অবনতি ঘটায় এমন ঘটনা ঘটলে তার ফল শেষ পর্যন্ত ভালো হয় না।
– দুজনের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের অভাব পরিণতিতে বিচ্ছেদ ঘটায়। একের প্রতি অপরের সহমর্মিতা বা সমবেদনা না থাকা একই ফল বয়ে আনে। এ ক্ষেত্রে প্রত্যেকে অপরের কাছে নিজেকে মূল্যহীন বলে মনে করেন। ক্রমেই সম্পর্কে বিষণ্ন হয়ে ওঠে। একসময় তা ভেঙে যায় অনায়াসে।
– এমন হয় যে যেকোনো একজন একের পর এক বড় ধরনের সমস্যা ঘটিয়ে যেতে। অপরজন দুরবস্থা থেকে বের হয়ে আসার চেষ্টা করলেও তা সফল হয় না। একতরফাভাবে কেউ ঝামেলা করতে থাকলে অপরের পক্ষে তা সামাল দেওয়া দুষ্কর। কাজেই এ সম্পর্ক ভাঙতে বাধ্য।