রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

প্রভার ভিডিও ঘিরে গুঞ্জন

প্রভার ভিডিও ঘিরে গুঞ্জন


প্রভার ভিডিও ঘিরে গুঞ্জন

ছোট পর্দার আলোচিত অভিনেত্রী সাদিয়া জাহান প্রভা ইনস্টাগ্রামে সম্প্রতি একটি ভিডিও আপলোড করেছেন। গোসলের পর ভেজা চুলে ধারণ করা সেই ভিডিওতে প্রভা এক হাত দিয়ে ভালোবাসার চিহ্ন ফুটিয়ে বলেছেন, 'আমি তোমাকে ভালোবাসি'। ভিডিওটি এ পর্যন্ত দেখা হয়েছে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৪১৩ বার। প্রভা ভিডিওর ক্যাপশন দিয়েছেন, গোসলের পর উপলব্ধি।
এদিকে গুঞ্জন উঠেছিল, তিন দিন আগে দেয়া সেই ভিডিওটি সরিয়ে ফেলেছেন প্রভা। তবে তিনি ভিডিওটি সরাননি। প্রভার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে গেলেই দেখা যাচ্ছে ভিডিও।
বেশ কিছুদিন ধরে প্রেম, বিশ্বাস-অবিশ্বাস নিয়ে ইনস্টাগ্রামে লিখছেন প্রভা। এতে তিনি প্রেম করছেন কী না তা নিয়ে ভক্ত-অনুসারীদের মধ্যে গুঞ্জন ছড়িয়েছে। এ বিষয়ে অবশ্য প্রভার ভাষ্য, প্রেমের ক্যাপশন লিখলেই কি প্রেম হয়ে যায়?

নাসার লাইভ সম্প্রচারে ইউএফও! (ভিডিও)

নাসার লাইভ সম্প্রচারে ইউএফও! (ভিডিও)

  • Currently 4.00/5
  • 1
  • 2
  • 3

নাসার লাইভ সম্প্রচারে ইউএফও! (ভিডিও)
ফাইল ছবি

বেশ কিছুদিন যাবৎ লাইভ ভিডিও সম্প্রচার করে আসছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন বা আইএসএস (International Space Station) এর লাইভ ভিডিও নিয়মিত দেখানো হচ্ছে। ফলে পৃথিবীতে বসে আমাদের প্রিয় গ্রহটির বাইরের রূপ দেখে অনেকেই মুগ্ধ হচ্ছেন। কিন্তু সরাসরি এই সম্প্রচারে কিছু সমস্যাও দেখা দিয়েছে।
সমস্যাটি আর কিছুই নয়, ইউএফওবা (আন-আইডেন্টিফাইড ফ্লাইং অব্জেক্ট) ! এলিয়েন বিশ্বাসীরা প্রতিটি মুহুর্তে ঈগলের ন্যায় ভিডিও’এর দিকে তাকিয়ে থাকেন। ফলে মহাকাশে সন্দেহজনক কোনো বস্তুর চলাফেরা তাদের চোখ এড়ায় না।
সম্প্রতি নাসা’র লাইভ ভিডিও’তে আবারও ইউএফও’র উপস্থিতি তারা শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছেন। শনিবার আইএসএস থেকে সরাসরি সম্প্রচারিত ভিডিওতে দূরে লম্বা আকৃতির একটি রহস্যময় যানের ছবি তারা প্রত্যক্ষ করেন।
এরপরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ বিভিন্ন অনলাইনে তারা ইউএফও দেখার বিষয়টি ছবিসহ প্রকাশ করেন। যুক্তরাজ্যের সংবাদ সংস্থা ডেইলি স্টার’এর প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়, রহস্যময় যানটির আকৃতি অনেকটা বাসের মতো বলেই এলিয়েন বিশ্বাসীরা দাবি করেছেন। ছবিটি খুব ভালো করে দেখলে অবশ্য তাই মনে হয়।
অনেকে অবশ্য এটিকে এলিয়েন হিসেবে মানতে নারাজ। তাদের দাবি ভিনগ্রহের প্রাণী নয়, আসলে সেটি পৃথিবীর কক্ষপথে থাকা কোনো ভূ-উপগ্রহ কেন্দ্র হতে পারে।
এলিয়েন বিশ্বাসীরা তাই উল্টো প্রশ্ন ছুঁড়েছেন! বাস আকৃতির প্রকাণ্ড কোনো স্যাটেলাইট পৃথিবীর কক্ষপথে আছে কিনা সেটাই তাদের প্রশ্ন। তাছাড়া যানটি পৃথিবীর খুব কাছেও ছিল না। বিশেষ করে কোনো স্যাটেলাইট পৃথিবীর কক্ষপথের এতটা দূরে প্রদক্ষিণ করে না।
ইউএফও বিশ্বাসীদের আরও দাবি, যাদের মনে ভিনগ্রহের প্রাণী নিয়ে সন্দেহ রয়েছে তারা নিয়মিত নাসার লাইভ ভিডিও দেখতে পারেন। কেননা, কিছুক্ষণ ভালো করে দেখলে বিভিন্ন আকৃতির ইউএফও চোখে পড়বেই!
সূত্র: দ্য সান

ছুটি চাইতেই সেক্সের প্রস্তাব দিলেন বস!

ছুটি চাইতেই সেক্সের প্রস্তাব দিলেন বস!

ছুটি চাইতেই সেক্সের প্রস্তাব দিলেন বস!

গোটা বিশ্বের ফেসবুক ব্যবহারকারীরা দেখল সুন্দরী কর্মীকে বস বলছেন, 'সেক্স করো তাড়াতাড়ি ছুটি পাবে'! খটকা লাগলো?
অফিসে ৬ দিনের কমিউনিটি সার্ভিসের কাজ নিয়ে এসেছিলেন ২১ বছরের মাকানা মিলহো। বেশ সুন্দরী নারী। হাতের কাজ শেষ হতেই ভাবলেন বসকে বলে আজ একটু আগেভাগে বের হবেন। গেলেন বসের কামরায়। দিলদরিয়া বস! ছুটি চাইতেই রাজি হয়ে গেলেন। তবে শর্ত জুড়ে দিলেন সুন্দরী কর্মীকে। তার সঙ্গে সেক্স করলে তাড়াতাড়ি ছুটি দেওয়া হবে। না হলে উল্টো আটকে রেখে দীর্ঘক্ষণ কাজ করানো হবে।
কিন্তু ছুটি যে তার দরকার। অনিচ্ছা সত্ত্বেও ছুটি মঞ্জুর করাতে ৪৭ বছর বয়সী বস ভিলানুয়েভার প্রস্তাব মেনে নেন মাকানা। তবে যে কোন ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনার জন্য প্রস্তুত হয়ে গিয়েছিলেন মাকানা। কারণ এর আগেও কয়েকজন নারী কর্মীর দুর্বলতার সুযোগ নিয়েছেন বস। এবার সেক্সের প্রস্তাব দেওয়ার পুরো ঘটনাটি কৌশলে গোপন ক্যামেরায় ভিডিও করে নেন ওই কর্মী। পরে তা সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন। মুহূর্তেই ভিডিওটি ভাইরাল হয়ে যায়। তিরস্কারে জর্জরিত হতে থাকেন ভিলানুয়েভা। পরে তিনি ওই নারী কর্মীর কাছে ক্ষমা চান বলে জানা গেছে

জেরিনের যে অন্তরঙ্গদৃশ্যে সেন্সরের আপত্তি!(ভিডিও)

জেরিনের যে অন্তরঙ্গদৃশ্যে সেন্সরের আপত্তি!(ভিডিও)

জেরিনের যে অন্তরঙ্গদৃশ্যে সেন্সরের আপত্তি!(ভিডিও)
সংগৃহীত ছবি

হেট স্টোরি-থ্রি সিনেমায় অন্তরঙ্গদৃশ্যে অভিনয় করে সমালোচনার মুখে পড়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী জেরিন খান। এ অভিনেত্রীর পরবর্তী সিনেমা আকসার-টু। এর ‘আজ জিদ’ গান নিয়ে এবার আপত্তি তুলেছে ভারতীয় সেন্সর বোর্ড।
এতে জেরিন খান ও গৌতম রোড়েকে রোমান্স করতে ও অন্তরঙ্গ দৃশ্যে দেখা গেছে। গানটি গেয়েছেন অরিজিৎ সিং। গানটি টিভি দর্শকদের জন্য উপযুক্ত নয় বলে আপত্তি জানিয়েছে সেন্সর বোর্ড। কিন্তু কেন এটি আপত্তিকর তার কোনো ব্যাখ্যা পাননি সিনেমার পরিচালক অনন্ত নারায়ণ মহাদেব।
এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি জানি না কেন সেন্সর বোর্ড মনে করছে এটি দর্শকের জন্য উপযুক্ত না। গানটি ইউটিউবে রয়েছে এবং যারা দেখেছেন কেউ এর কনটেন্ট নিয়ে আপত্তি করেননি। এতে নায়ক-নায়িকাদের রোমান্স আপত্তিকরভাবে দেখানো হয়নি।’
তিনি আরো বলেন, ‘আমার মনে হয় সেন্সর বোর্ডের সদস্যরা বুঝতে পারছেন না কোন পদ্ধতিতে কাজ করতে হবে। আমি আশা করছি, তারা তাদের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করবেন এবং আমাদের প্রচারণার পরিকল্পনা অনুযায়ী গানটি টেলিভিশনে মুক্তি দেওয়ার অনুমতি দিবেন।’

বিছানায় গেলে বাড়ি ভাড়া 'ফ্রি'!

বিছানায় গেলে বাড়ি ভাড়া 'ফ্রি'!


বিছানায় গেলে বাড়ি ভাড়া 'ফ্রি'!

বাড়ি ভাড়া নিলে কোনো টাকা দেওয়া লাগবে না। তবে এর পরিবর্তে এক সপ্তাহ বাড়ি মালিকের সঙ্গে বিছানায় কাটাতে হবে। আর এমনই এক প্রস্তাব দিয়ে বিপাকে পড়েছেন ব্রিটেনের কার্ডিফের এক বাড়ি মালিক। মাত্র ৬৫০ পাউন্ডে বাড়ি ভাড়ার বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন অভিযুক্ত ব্যক্তি। সেখানে 'বিকল্প পেমেন্ট'-এর অপশনও রাখেন তিনি। যা করলে বাড়ি ভাড়া কমে যেতে পারে। কিন্তু কী সেই 'বিকল্প পেমেন্ট'?
জি নিউজের খবর, এই 'বিকল্প পেমেন্ট'-এর উত্তর খুঁজতে তদন্তে নেমে পড়েন আইটিভি ওয়েলসের সাংবাদিক সিয়ান থমাস। ওই বাড়িওয়ালার কাছে নারী সেজে উপস্থিত হন সাংবাদিক। সে সময়েই বিভিন্ন কথার মধ্যে এক সপ্তাহ 'সেক্স' করার অফার দেয় ওই বাড়িওয়ালা। পরিবর্তে বিনামূল্য থাকতে দেওয়ার আশ্বাস দেন তিনি। পুরো কথপোকথন ক্যামেরাবন্দি করেন থমাস। পরে সেটি সম্প্রচার করা হয়। 
তবে, ব্রিটেনে এমন ঘটনা কিন্তু নতুন নয়। বাড়ি ভাড়া পেতে প্রায়ই এমন অফার পেয়ে থাকেন ব্রিটেনের নারীরা। এমনকী 'সেক্স ফর রেন্ট' এই শব্দটা তাঁদের কাছে এখন বিভীষিকা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সম্প্রতি, ইউগভ নামে এক সংস্থা সমীক্ষা করে জানিয়েছে, গত বছর ব্রিটেনে প্রায় ১.৯০ লক্ষ নারী 'সেক্স ফর রেন্ট'-এর শিকার হয়েছেন। এমনকী গত পাঁচ বছর সেই সংখ্যাটা আড়াই লক্ষের বেশি।

যেখানকার মানুষ সারাদিন শুধু পর্ন দেখেন!

যেখানকার মানুষ সারাদিন শুধু পর্ন দেখেন!

  • Currently 5.00/5
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5

যেখানকার মানুষ সারাদিন শুধু পর্ন দেখেন!

পর্ন ছবি নিয়ে ভারতে মাথামাতির কমতি নেই। একারণে দেশটিতে পন্য ছবির ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেওয়ায় খবরও পাওয়া যায়, তবে প্রতিবাদের মুখে পুনরায় তা চালু করাও হয়। দক্ষিণ এশিয়ার জনবহুল এই দেশটিতে মানুষের পর্ন দেখার মাত্রা এতটায় বেশি যে, পর্নগ্রাফি ভিডিও দেখার বিষয়ে অলিম্পিক হলে সেখানে ব্রোঞ্জ পদক পেতো ভারত। খবর ২৪ঘণ্টার।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় নীল ছবির ওয়েবসাইটে পর্ন হাব-এর সমীক্ষা অনুযায়ী পর্ন ভিডিও দেখায় গোটা বিশ্বে ভারতের অবস্থান তৃতীয়। এমন খবর তো অনেক শুনলেন। কিন্তু এই রিপোর্টেই অদ্ভুত এক তথ্য উঠে এসেছে। দেখা যাচ্ছে বিশ্বের মাত্র একটা শহরের মানুষ সব সময় পর্নগ্রাফিক ভিডিও দেখছেন। কোন না কোন সময় সেই শহরের অন্তত হাজারজন মানুষ নীল ছবির মায়াজালে আচ্ছন্ন। এমনটা বিশ্বের এমন কোন শহরে হয়নি। তবে একেবারে পরিষ্কার করে বলা হয়নি সেই শহরের নাম। তবে মেক্সিকোর কোন এক শহরে এই ঘটনা ঘটেছে বলে এক ওয়েবসাইটের খবর।
পর্নগ্রাফিক দেখার বিষয়ে প্রথম ১০ দেশ: ১) আমেরিকা, ২) গ্রেট ব্রিটেন, ৩) ভারত, ৪) কানাডা, ৫) জার্মানি, ৬) অস্ট্রেলিয়া, ৭) ইতালি, ৮) ব্রাজিল, ৯) মেক্সিকো, ১০) জাপান।

বিয়ের আগে যে ৬টি প্রশ্ন করবেন আপনার সঙ্গীকে

বিয়ের আগে যে ৬টি প্রশ্ন করবেন আপনার সঙ্গীকে

বিয়ের আগে যে ৬টি প্রশ্ন করবেন আপনার সঙ্গীকে

বিবাহিত জীবনের সাফল্য বহুলাংশেই নির্ভর করে উপযুক্ত জীবনসঙ্গী নির্বাচনের উপর। ভালবেসে বিয়ে করুন, কিংবা সম্বন্ধ করে— আপনার জীবনসঙ্গী আপনার স্বামী বা স্ত্রী হওয়ার উপযুক্ত কি না তা যাচাই করে নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। কীভাবে করবেন তা? নিজের হবু জীবনসঙ্গীকে করুন এই ছ’টি প্রশ্ন—
১. তুমি কেন আমাকে ভালবাসো:
সব থেকে জরুরি প্রশ্ন এটি এবং এই প্রশ্নের একটা সঠিক উত্তর আপনার সঙ্গীর থেকে কাম্য। কেউ যদি এই প্রশ্নের উত্তরে বলে ‘তোমাকে ভালবাসি তাই ভালবাসি’, তাহলে সেটি খুব গ্রহণযোগ্য উত্তর হল না। আপনার সঙ্গীর উত্তর থেকে বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন, সে আপনার সবটুকু মিলিয়ে আপনাকে ভালবাসে কি না। শুধু আপনার ক্ষমতা নয়, আপনার অক্ষমতাগুলোকেও সে মেনে নিতে প্রস্তুত কি না, তা বুঝে নিন।
 
২. তুমি কেন বাকি জীবনটা আমার সঙ্গে কাটাতে চাও:
এই প্রশ্নের উত্তরে অনেকেই বলবেন, ‘আমি তোমাকে ভালবাসি বলে।’ কিন্তু এটাই কি সেই উত্তর যা আপনি শুনতে চাইছেন? সম্ভবত নয়। বরং দেখুন তার উত্তর থেকে তার জীবনে আপনার প্রয়োজনীয়তা, আপনার মূল্য সম্পর্কে কোন ধারণা তৈরি করতে পারেন কি না। আপনার সঙ্গীর মনেও এই বিষয়টি সম্পর্কে একটা স্বচ্ছ ধারণা গড়ে ওঠা খুব জরুরি।
 
৩. প্রেমকে বাঁচিয়ে রাখার জন্য বিয়ের পর তুমি কী করবে:
প্রশ্নটা আপাতদৃষ্টিতে বোকা বোকা ঠেকতে পারে। কারণ পরিস্থিতি অনুযায়ী প্রয়োজন বদলে যায়। কিন্তু এই প্রশ্নের সামনে দাঁড়িয়ে আপনার সঙ্গী যদি উত্তর দিতে ইতস্তত করেন, বা বলেন যে, ‘‘সেসব ভবিষ্যতে দেখা যাবে’’, তাহলে বুঝতে হবে, আপনাদের সম্পর্কের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে তিনি আদৌ ভাবেন না। সেটা খুব ভাল লক্ষণ নয়। 
৪. তুমি কি আমার কষ্টগুলোর ভাগ নিতে প্রস্তুত:
জীবন সর্বদা সরলরেখা মেনে চলে না। জীবনে উত্থান-পতন আসবেই। সেক্ষেত্রে যে বিষয়টা বিয়ের আগে জেনে নেওয়া সবচেয়ে জরুরি তা হল, যাকে আপনি বিয়ে করতে যাচ্ছেন তিনি আপনার দুঃখ এবং কষ্টগুলোর অংশীদার হতে প্রস্তুত কিনা। আপনার জীবনের অন্ধকার সময়ে তিনি যদি আপনার কষ্টের ভাগ নিতে না পারেন, তাহলে তিনি আপনার উপযুক্ত নন। 
৫. তুমি কি আমার জন্য জীবনে আপোস করতে প্রস্তুত:
বিয়ে মানেই কিন্তু একগুচ্ছ আপোস। আপনার সঙ্গী সেগুলো করতে প্রস্তুত কি না, তা বিয়ের আগেই জেনে নিন। বিয়ের পরে আপনার ভালবাসার সঙ্গে তার নিজের জীবনের কোন তুচ্ছ চাহিদার দ্বন্দ্ব দেখা দিলে তিনি কোনটিকে গুরুত্ব দেবেন, তা বিয়ের আগেই বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন। 
৬. সন্তানদের জন্য তুমি কতটুকু ত্যাগ স্বীকার করতে পারবে:
বিবাহিত জীবনে সন্তান আর একটি আপোসের জায়গা। আপনার হবু জীবন সঙ্গীর মধ্যে সন্তানদের জন্য সেই আপোসটুকু করার মতো মানসিকতা রয়েছে তো? তিনি একজন অত্যন্ত দায়িত্বপূর্ণ অভিভাবক হতে প্রস্তুত তো? বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন বিয়ের আগেই।
একথা বলা বাহুল্য যে, এই সমস্ত প্রশ্নের ইতিবাচক উত্তর পাওয়ার পরেও কারো কারো বিবাহিত জীবনে নেমে আসতে পারে ব্যর্থতা  এবং কেউ এই প্রশ্নগুলির উত্তর দেওয়ার ব্যাপারে কতোটা সৎ থাকবেন সেটাও আপনার পক্ষে বুঝে উঠে মুশকিল। তবুও এই প্রশ্নগুলির সুচিন্তিত এবং সৎ উত্তর যদি কেউ দেন, তাহলে বিবাহিত জীবন সম্পর্কে তার মানসিকতা অনেকটাই যাচাই করে নেওয়া সম্ভব। 
মনে রাখবেন, এই প্রশ্নমালা কিন্তু একতরফা নয়। এইসব প্রশ্নের সামনে দাঁড় করান নিজেকেও। দাম্পত্য জীবন সম্পর্কে আপনার ধারণাই বা কী, সেটাও বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করুন, বুঝতে দিন আপনার সঙ্গীকেও। যদি সবকিছু বিচার করে দু’জনকে একে অন্যের উপযুক্ত বলে মনে হয় তবেই এগিয়ে যান বিয়ের দিকে। অন্যথায় নির্দ্বিধায় বেড়িয়ে আসুন সম্পর্ক থেকে। একটা নিষ্ফল সম্পর্ককে বাঁচিয়ে রাখার চেয়ে তা থেকে বেড়িয়ে আসাই বুদ্ধিমানের কাজ নয় কী?

সেলফি তুলতে ট্রেনে যে কাণ্ড করলেন এই তরুণী! (ভিডিও)

সেলফি তুলতে ট্রেনে যে কাণ্ড করলেন এই তরুণী! (ভিডিও)

  • urrently 0/5
  • 1
সেলফি তুলতে ট্রেনে যে কাণ্ড করলেন এই তরুণী! (ভিডিও)

সেলফি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা অনেকের কাছেই নিত্যদিনের কাজ। সেলফিতে নতুনত্ব আনতে নানা কৌশলও অবলম্বন করে থাকেন অনেকে। 
কিন্তু সম্প্রতি নিউ ইয়র্কের বাসিন্দা জেসিকা জর্জ নামের এক তরুণী সেলফি তুলতে গিয়ে যা করেছেন তা নিয়েই আলোচনায় মেতেছেন নেটিজেনরা। ভাইরাল হয়েছে সেলফি তুলার একটি ভিডিও। 
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, জেসিকা নামে ওই তরুণী বিভিন্ন ভঙ্গিতে মেট্রো রেলের ভেতরেই সেলফি তুলার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। আশপাশ সব ভুলে একা একাই নিজের পোজে মুগ্ধ হচ্ছেন জেসিকা। তারপর আবার নতু‌ন পোজ ট্রাই করছেন।
বহু মানুষই জেসিকার আত্মবিশ্বাস দেখে মুগ্ধ। একা একাই এমন গ্ল্যামারাস ফোটো শ্যুট করার পরে তারা প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়েছেন জেসিকাকে। 


দৈহিক শক্তি বাড়ানোর ঘরোয়া কৌশল

দৈহিক শক্তি বাড়ানোর ঘরোয়া কৌশল

দৈহিক শক্তি বাড়ানোর ঘরোয়া কৌশল
প্রতীকী ছবি

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে নারীদের দৈহিক শক্তি যেমন কমতে থাকে তেমনই পুরুষদেরও দৈহিক শক্তি হ্রাস পায়। চল্লিশোর্ধ্ব পুরুষদের মধ্যে অনেকেই নিজের সঙ্গিনীকে শারীরিকভাবে তৃপ্ত করতে পারার অক্ষমতায় ভোগেন।
আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে পুরুষের লুপ্ত দৈহিক শক্তি পুনরুদ্ধারের উপায় হল টেস্টোস্টেরন রিপ্লেসমেন্ট থেরাপি (টিআরটি) নামের হরমোন চিকিৎসা। কিন্তু এই চিকিৎসা যথেষ্ট ব্যয়বহুল। তুলনামূলকভাবে পুরুষের দৈহিক শক্তি অটুট রাখার কিছু সহজ ঘরোয়া কৌশল দিতে পারে আয়ুর্বেদ শাস্ত্র। আয়ুর্বেদিক রিসার্চ অ্যান্ড ট্রিটমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন-এর প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে দেওয়া হয়েছে এমনকিছু খাবারের কথা যেগুলির নিয়মিত সেবন প্রাকৃতিক উপায়ে পুরুষের দৈহিক শক্তি ধরে রাখতে সাহায্য করে। কী ধরনের খাবার সেগুলি? আসুন, জেনে নিই—
১. আমলকি: 
কাঁচা আমলকিতে থাকে ভিটামিন সি, আয়রন এবং জিংক। এগুলো পুরুষদের শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়াতে যেমন সাহায্য করে, তেমনই বিছানায় বেশিক্ষণ ভালবাসার শক্তিও জোগায়। তাছাড়া দৈহিক চাহিদা বৃদ্ধিতেও আমলকি অদ্বিতীয়।
২. শুকনো ফল: 
বাদাম, আখরোট, কিসমিস, কিংবা পেস্তার মতো শুকনো ফল শুধু যে আপনার স্বাস্থ্যের সামগ্রিক উন্নতি সাধন করে তা-ই নয়, এর ফলে শরীরে রক্ত আর কর্মক্ষমতাও বৃদ্ধি পায়। পরিণামে পুরুষদের মধ্যে বেড়ে যায় দৈহিক চাহিদা এবং ক্ষমতা।
৩. ভিটামিন ডি: 
তেলওয়ালা মাছ, চিজ বা ডিম-এর মতো খাবারে ভিটামিন ডি থাকে প্রচুর পরিমাণে। ভিটামিন ডি শরীরে টেস্টোস্টেরন বাড়াতে সাহায্য করে।
৪. বাদাম: 
বাদামে থাকে আর্জিনিন নামের অ্যামাইনো অ্যাসিড, যা শরীরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে। পরিণামে যৌন ইচ্ছা এবং ইরেকশন বাড়ে পুরুষ শরীরে।  
৫. ডিম: 
দৈহিক দুর্বলতা দূর করতে এক অসাধারণ খাবার ডিম। প্রতিদিন সকালে, না পারেন সপ্তাহে অন্তত ৫ দিন ১টি করে ডিম সিদ্ধ করে খান। এতে দৈহিক দুর্বলতার সমাধান হবে।  
৬. মধু: 
দৈহিক দুর্বলতার সমাধানে মধুর গুণের কথা সবারই কম-বেশি জানা। তাই দৈহিক শক্তি বাড়াতে প্রতি সপ্তাহে অন্তত ৩/৪ দিন ১ গ্লাস গরম পানিতে ১ চামচ খাঁটি মধু মিশিয়ে পান করুন।
৭. রসুন: 
দৈহিক সমস্যা থাকলে এখনই নিয়মিত রসুন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। স্মরণাতীতকাল থেকেই নারী পুরুষ উভয়েরই দৈহিক উদ্দীপনা বাড়াতে রসুনের পুষ্টিগুণের কার্যকারিতা সর্বজনস্বীকৃত। রসুনে রয়েছে এলিসিন নামের উপাদান যা দৈহিক ইন্দ্রিয়গুলোতে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়।

ভায়াগ্রার চেয়েও কার্যকর যে ৫টি খাবার!

ভায়াগ্রার চেয়েও কার্যকর যে ৫টি খাবার!

ভায়াগ্রার চেয়েও কার্যকর যে ৫টি খাবার!

সুস্থ দেহ ও সুন্দর মন পাওয়ার আকাঙ্খা সবারই থাকে। আজীবন তারুণ্য ধরে রাখতে এবং যৌবনের রঙিন দিন অতিবাহিত করতে কার না ইচ্ছে করে। আর সেই ইচ্ছে পূরণের জন্য নিয়মিত পুষ্টিকর ও সেই সঙ্গে ভেজালমুক্ত খাবার খাওয়ার কোনও বিকল্প নেই। শুধু তাই নয়, যৌনজীবনে উদ্দীপনা আনতে ভায়াগ্রার সাহায্য নেন অনেকেই। 
বর্তমান জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাসের কারণে আমাদের যৌনজীবনে শিথিলতা আসছে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় যদি থাকে এমন কিছু খাওয়ার যার মধ্যে রয়েছে জিনসিনোসাইড, তাহলে আপনার জীবনে ফিরে আসতে পারে যৌবন। জেনে নিন, এ জাতীয় ৫টি ভেষজ খাবারের নাম, যা ভায়াগ্রার চাইতে বেশি উত্তেজক-
১। সজনে ডাঁটা-
এক গ্লাস দুধে সজনে ফুল, লবন ও গোলমরিচ মিশিয়ে প্রতিদিন খেলেও আপনার যৌন ক্ষমতা বাড়বে।
২। রসুন-
রক্তে শর্করা ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে রসুন। ফলে প্রতিদিনের ডায়েটে যদি রসুন থাকে তবে যৌন উত্তেজনা বাড়বে। আফ্রিকান হেলথ সায়েন্সসও এটা প্রামাণ করেছে, আদার মতোই উপকারী রসুন।
৩। হিং-
রান্নায় আমরা হিং মেশাই। প্রতিদিন সকালে ১ গ্লাস জলে এক চিমটি হিং ফেলে খেলে আপনার কামনা বাড়বে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যদি টানা ৪০ দিন ধরে রোজ ০.০৬ গ্রাম হিং খাওয়া যায় তাহলে পেতে পারেন সুস্থ যৌনজীবন।
৪। জিরা-
জিরার মধ্যে থাকা পটাশিয়াম ও জিঙ্ক যৌনাঙ্গে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। ফলে বাড়ে যৌন উদ্দীপনা। প্রতিদিন এক কাপ গরম চায়ে জিরা ফেলে খেতে পারেন উপকার পাবেন।
৫। আদা-
বিভিন্ন ক্ষেত্রে আদার উপকারিতার কথা আমাদের সবার কম-বেশি জানা। সুস্থ যৌনজীবন বজায় রাখতেও অপরিহার্য্য হতে পারে আদা। আদার মধ্যে থাকা ভোলাটাইল অয়েল স্নায়ুর উত্তেজনা বাড়ায় ও রক্ত সঞ্চালনের মাত্রা ঠিক রাখে।

পর্নস্টারের পরামর্শ

পর্নস্টারের পরামর্শ

পর্নস্টারের পরামর্শ!

মাত্র একটি টুইট। আর তাতেই তোলপাড় নেট-দুনিয়ায়।
২০১১ সালের পরে আর সেভাবে পর্নোগ্রাফিতে দেখা যায়নি ব্রি অলসনকে। ততদিনে তিনি নিজেকে এমন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন, যা অনেক পর্নস্টারেরই স্বপ্ন। কিন্তু এই ব্রি অলসনই মেয়েদের প্রতি পাঠালেন সতর্কবার্তা। বলে দিলেন, ভুলেও পর্ন-দুনিয়ায় কেউ যেন পা না-রাখেন।
কী বলেছেন ব্রি? পড়লে চমকে উঠতে হয়। গ্ল্যামার আর সাফল্যের হাসির আড়ালে কত যন্ত্রণার আখ্যান লুকিয়ে রয়েছে, তা ব্রি-র টুইটে পরিষ্কার।
তিনি লিখেছেন, ''পর্ন করলে তুমি সমাজ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়বে। তোমার মানবাধিকার রয়েছে। কিন্তু, সেটিকে একপাশে সরিয়ে রেখেই সমাজ তোমার মানবাধিকার কেড়ে নিতে উদ্যত হবে।''
ব্রি লিখেছেন, ''পর্ন খারাপ, এ কথা আমি বলছি না। কিন্তু বাকিরা তোমার সঙ্গে কীভাবে আচরণ করছে, সেটাই তোমার জীবনের প্রধান বিষয়। যদি মনে কর, মেয়েদের কোনও আড্ডায় যোগদান করবে, তা হলে স্রেফ পেশার জন্যই তুমি সেখানে ঠাঁই পাবে না।''
এর পরেই বলেছেন সাংঘাতিক সেই কথা।
বলেছেন, সমাজে পর্নস্টারদের সন্তানরা এককোনে পড়ে থাকে নিঃসঙ্গ হয়ে। তোমরা কি চাও যে, তোমাদের সন্তানরা স্কুলে যাক আর সর্বদা তাদের খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে শৈশবটাই কেড়ে নেওয়া হোক? বাড়িতে তোমার সঙ্গে বাচ্চাদের থাকতে দেওয়া হবে না।
মনে করা হবে, একবার যখন পর্নস্টারের তকমা তোমার গায়ে লেগে গেছে, তখন তুমি বাড়িতেও সবসময়ে যৌনতার হাট খুলে বসে আছ। আর এই সমস্যাটা এককভাবে মেয়েদের ক্ষেত্রেই হয়।''

সেরা পর্নস্টার রিলে রেইড

সেরা পর্নস্টার রিলে রেইড

সেরা পর্নস্টার রিলে রেইড

চলতি বছর 'এভিএন অ্যাওয়ার্ড ফর ফিমেল পারফরমার অব দ্য ইয়ার' পুরস্কার জিতেছেন মাকির্ন যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ বছর বয়সী রমনী রিলে রেইড। তার অভিনীত ম্যানডিনগো ম্যাসাকার ৬ ছবির জন্য তিনি এই পুরস্কারের মনোনীত হন।
১৯৯১ সালে আমেরিকার ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে জন্ম রিলে রেইডের। পর্ন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশের আগে দুই মাসের মতো 'স্ট্রিপার' হিসাবে কাজ করেছিলেন। এরপর ২০১১ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে পর্ন দুনিয়ায় প্রথম পা রাখেন রিলে রেইড। পর্ন সিনেমাতে প্রথম দিকে তার ছদ্মনাম ছিল পেইজ রিলে।
এভিএন অ্যাওয়ার্ডের আগেই ২০১৩ সালে এক্সবিআইজেড 'বেস্ট নিউ স্টারলেট'-এর পুরস্কার পান রিলে রেইড। আর তার পরের বছরই 'এক্সবিআইজেড ফিমেল পারফরমার অব দ্য ইয়ার' এর পুরস্কার ছিনিয়ে নেন এই যুবতী।
সূত্র: জি নিউজ

চলন্ত ট্রেনে উন্মত্ত তরুণ-তরুণীর ভিডিও ভাইরাল

চলন্ত ট্রেনে উন্মত্ত তরুণ-তরুণীর ভিডিও ভাইরাল

চলন্ত ট্রেনে উন্মত্ত তরুণ-তরুণীর ভিডিও ভাইরাল
সংগৃহীত ছবি

ব্যস্ত সময়ে কিংবা তাড়াহুড়োয় গন্তব্যে পৌঁছতে মেট্রো ট্রেনের জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু মেট্রোয় উঠেই যদি দেখেন সামনের আসনে সঙ্গমরত অবস্থায় মত্ত যুগল, তাহলে? সম্প্রতি এমনই একটি ঘটনা ঘটেছে নিউইয়র্কের মেট্রোতে। যেখানে জনসমক্ষেই সঙ্গমে লিপ্ত হয়েছেন এক তরুণ ও তরুণী। আশপাশে যে আরও যাত্রী থাকতে পারে সেদিকে কোনো হুঁশ নেই। এর মধ্যেই এক যাত্রী সেটির ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন। আর সেই সৌজন্যেই মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে গেছে ভিডিওটি। অনেকেই যুবক-যুবতীর সঙ্গমের এই দৃশ্যের সমালোচনা করেছেন।
প্রকাশ্যে বা জনসমক্ষে এদেশে এখনও চুমু খাওয়া কিংবা জড়িয়ে ধরাকেই বাঁকা চোখে দেখা হয়। তবে আমেরিকা বা ইউরোপের মতো প্রগতিশীল দেশে জড়িয়ে ধরা কিংবা চুমু খাওয়া কোনও গর্হিত কাজ নয়। কিন্তু তাই বলে জনসমক্ষেই সঙ্গম! এরকমটা কিন্তু সচরাচর দেখা যায় না। আর তাই এই খবরটি শিরোনামে উঠে এসেছে। ওই যুগলের ভিডিওটি তোলা হয়েছে নিউইয়র্কের পাঁচ নম্বর মেট্রো রেলে। ট্রেনটি ব্রঙ্কস থেকে আসছিল। পরিচয় জানা গেলেও মনে করা হচ্ছে, ওই যুবক-যুবতী দু’জনেই নিউইয়র্ক ইয়াঙ্কি দলের সমর্থক। বোস্টন রেড সকস দলের বিরুদ্ধে নিজেদের দলের বেসবল ম্যাচ দেখতে গিয়েছিলেন তাঁরা। কারণ ভিডিওটিতে দু’জনের পরনেই ছিল ইয়াঙ্কিসের জার্সি। ভিডিওটিতে দেখা গেছে, প্রেমিকের কোলে বসে রয়েছেন যুবতী এবং দু’জনেই সঙ্গমে লিপ্ত। অপরদিকে, বহুদূরে এক যাত্রী বসে রয়েছেন। তাঁর কানে হেডফোন। অপর এক যাত্রী, যিনি কিনা যুবক-যুবতীর সবচেয়ে কাছে রয়েছেন তিনি তো বসার জায়গাতে ঘুমিয়েই পড়েছেন। নাকি লজ্জায় চোখ বুজেছেন!
‘সাবওয়ে ক্রিয়েচার্স’ নামে একটি ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে। এরপর থেকেই সেটি নেটদুনিয়ায় আলোড়ন ফেলে। অনেকেই নানা ধরনের মন্তব্যও করেছেন। কেউ মজা করেছেন। কেউ আবার সমালোচনা করেছেন যিনি ভিডিওটি তুলেছেন তাকে নিয়ে। তবে অনেকেই সেটি তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করেছেন। সেই ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

নাচ দিয়ে উষ্ণতা ছড়িয়ে ভাইরাল তরুণী (ভিডিও)

নাচ দিয়ে উষ্ণতা ছড়িয়ে ভাইরাল তরুণী (ভিডিও)
নাচ দিয়ে উষ্ণতা ছড়িয়ে ভাইরাল তরুণী (ভিডিও)

এখন চলছে ভাইরালের যুগ। আজ এই পাকিস্তানি চা-ওয়ালা, তো কাল নেপালের সবজিবিক্রেতা। কিংবা সামান্য বেতনে অখ্যাত কোনো ক্যাফেতে কাজ করা সুদর্শন যুবক। তবে এসব ভাইরালের মধ্যে বেশ মিল রয়েছে। নিখুঁত শারিরীক গঠন এবং সৌন্দর্য দিয়েই সামাজিক মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছেন তারা। এবার আর রূপ নয়, গুণ দিয়ে ভাইরাল হয়েছে এক তরুণী। 
সেই তরুণীর নাম, পরিচয় সম্পর্কে বিস্তাারিত জানা যায়নি। সে নিয়ে আলোচনাও হচ্ছে না। সবাই মুগ্ধ নৃত্যে তার প্রতিভা দেখে। সেই তরুণীর যে নাচে দক্ষ, বিষয়টি সবাই একবাক্যে মেনে নিয়েছেন। তার শারিরীক নমনীয়তাও দারুণ। সম্প্রতি তার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে তিনি যেভাবে নেচেছেন তা এক কথায় দুর্দান্ত। সেই নাচের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। মেয়েটির নাচ নিয়ে প্রবল আলোচনাও হচ্ছে। 

ঘুমালেই যৌন স্বপ্ন, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

ঘুমালেই যৌন স্বপ্ন, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা


ঘুমালেই যৌন স্বপ্ন, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

যৌন স্বপ্ন আপনার স্বাভাবিক ঘুমটুকু নষ্ট করে দিচ্ছে! কিবা রাতের বেলা ঘুম আসতে না আসতেই আজেবাজে দেখে দেখে রাতটা পার করেছেন! কিন্তু কেন এমন স্বপ্ন? এই প্রশ্নের জবাবে গবেষকরা জানিয়েছে, যারা ঘুমনোর আগে দেড় ঘণ্টার মধ্যে ভয়ের বা সন্ত্রাসের কোন টেলিভিশন প্রোগ্রাম দেখেন তাদের রাতে ভয়ের স্বপ্ন দেখার সম্ভাবনা ১৩ গুণ বেড়ে যায়। ঠিক তেমনই যৌনতার কোন অনুষ্ঠান দেখলেও যৌন স্বপ্ন দেখার সম্ভাবনা বেড়ে যায় প্রায় ৬ গুণ। আর এই গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে অনলাইন জার্নাল ড্রিমিং-এ।
'আমরা সারা দিন মিডিয়ায় যা দেখি ঘুমের সময় তার প্রভাব পড়ে। প্রায় ১,০০০ জন তুরস্কবাসী জানিয়েছেন যত বেশি তারা সন্ধ্যার পর টেলিভিশনে এই ধরনের অনুষ্ঠান দেখেছেন ততই তারা নিয়মিত ভয়ের ও যৌন স্বপ্ন দেখেছেন। তাই যতটা সম্ভব এই ধরনের অনুষ্ঠান দেখা কমিয়ে দিন। বিশেষ করে রাতে ঘুমনোর আগে অবশ্যই এই সব অনুষ্ঠান দেখা থেকে বিরত থাকুন।' সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্য ওহিও স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ব্র্যাড বুশম্যান এই উপদেশ দেন। 

যৌনতার টানে যেসব দেশে ছুটে যান পর্যটকরা

যৌনতার টানে যেসব দেশে ছুটে যান পর্যটকরা

যৌনতার টানে যেসব দেশে ছুটে যান পর্যটকরা

বিশ্বে সেক্স ট্যুরিজমের মানচিত্রে নিত্যনতুন যুক্ত হচ্ছে বিভিন্ন দেশ। পর্যটকরা যৌনতার ক্ষুধা মেটাতে ছুটে যান এসব দেশে। নারী সান্নিধ্যের আশায় পছন্দ ও সাধ্যের ভিত্তিতে পাড়ি জমান দেশে দেশে। জেনে নিন জনপ্রিয়তার নিরিখে তালিকার প্রথম দিকে থাকা কয়েকটি দেশ ও স্থানের নাম।
লাস ভেগাস:
আমেরিকার এই শহর 'সব পেয়েছি'র ঠিকানা। কী নেই এখানে! শহরে যৌনতার রমরমা সম্পর্কে ইঙ্গিত করতে বলা হয়, 'হোয়াট হ্য়াপেনস ইন ভোস, রিমেইনস ইন ভেগাস।' এখানে যৌনতা শুধু ব্যবসা অথবা বিনোদন নয়, শরীরী ভাষা উদযাপনের মাধ্যম। মরুভূমি অধ্যূষিত নিসর্গে অচেনা সঙ্গীর দেহজ সান্নিধ্যে পর্যটকরা খুঁজে ফেরেন কাঙ্খিত সুখ।
নেপাল:
রাজধানী কাঠমুন্ডু এবং পোখরা ও তরাইয়ের শহরাঞ্চলে দেহ ব্যবসার রমরমা অবস্থা। বাণিজ্য জমে ওঠে হোটেলের দামি ঘর থেকে শুরু করে নিষিদ্ধ পল্লির অন্ধকার আস্তানায়। কাঠমুন্ডুর থামেল এলাকায় ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে ম্যাসাজ পার্লার, যেখানে অবৈধ দেহ ব্যবসার পসার সাজানো। এছাড়া বিভিন্ন রেস্তোরাঁর কেবিন ও ডান্স বারগুলিতেও মিলবে অফুরন্ত দেহজ বিনোদনের সম্ভার।
থাইল্যান্ড:
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যৌনতার নতুন ঠিকানা হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে থাইল্যান্ড। ব্যাঙ্ককের বিখ্যাত 'পিং পিং' শো-ই হোক অথবা বিভিন্ন স্পা- এগুলোর ছদ্মবেশে মূলত যৌনতার ছড়াছড়ি। এখানে বিভিন্ন নাইটক্লাবের নামকরণ হয়েছে নারী শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর অঙ্গের নামে যা বিদেশি পর্যটককে সহজেই টেনে নেয় ভেতরে। দেশজুড়ে অবাধ ও নিরাপদ দেহ ব্যবসার রমরমা অবস্থা এখানে বিশ্বের নানা দেশের স্ত্রী-পুরুষকে আকৃষ্ট করছে। তাই সুযোগ পেলেই অনেকেই ছুটে যাচ্ছেন সমুদ্রের কোল ঘেষা দেশটিতে।
আর্জেন্টিনা:
১৮৮৭ সাল থেকে এদেশে বৈধতা পেয়েছে সমকামিতা। এই কারণে এখানে সমকামী দেহ ব্যবসায়ীদের চাহিদা তুঙ্গে। সরকারের তরফ থেকেও বিশ্বের সমকামী পর্যটকদের আকর্ষণ করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যৌন পর্যটনের হাত ধরেই অর্থনীতি চাঙ্গা করতে চাইছে ম্যারাডোনা-মেসির এই দেশ।
বুলগেরিয়া:
যৌন পর্যটনের পীঠস্থান সানি বিচ রিসর্ট ঘিরে তৈরি হয়েছে বাস্তব ও কল্পনার অভাবনীয় মিশেল। শোনা যায়, এই সৈকতে প্রতিদিন কয়েক হাজার দেহ ব্যবসায়ী ভিড় জমান। তাদের অনেকেই আসেন প্রতিবেশী দেশ থেকে।
দক্ষিণ কোরিয়া:
এদেশে যৌনতা নিয়ে রাকঢাক নেই। ক্ষণিকের শয্যাসঙ্গী জোগাড় করতে বিশেষ পরিশ্রম করতে হয় না। গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলিতে রয়েছে একাধিক এসকট সার্ভিসের ব্যবস্থা। হোটেলে কয়েক ঘণ্টার জন্য ঘর ভাড়াও মেলে সুলভে।
কিউবা:
নিসর্গ, সংস্কৃতি ও চুরুটের স্বর্গরাজ্য এ দ্বীপরাষ্ট্রে প্রতি বছর পাড়ি জমান অজস্র পর্যটক। তবে পর্যটকদের বড় একটি অংশ সেখানে যান শুধুমাত্র যৌনতার আকর্ষণে। শুধু প্রাপ্তবয়স্ক নয়, চাইলে অপ্রাপ্তবয়স্ক যৌনসঙ্গীও সুলভে মেলে এই দেশে।
রাশিয়া:
গত এক দশকে রাশিয়ায় দেহ ব্যবসার রমরমা শুরু হয়েছে। মূলত উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের অন্যান্য দেশের পর্যটকরাই এখানে যৌনতার টানে ছুটে আসেন। তবে রুশ যৌন বাজারে দালালদের দাপট অনেক বেশি।
কলাম্বিয়া:
অন্যান্য দেশের তুলনায় সস্তা বলে যৌন পর্যটনস্থল হিসেবে ইদানীং জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই দেশ। দরিদ্র দেশে এসে নামমাত্র খরচে অবাধ যৌনতার লোভে প্রতি বছর এখানে ভিড় করেন ইউরোপ ও আমেরিকার পর্যটকরা।
কম্বোডিয়া:
বিশ্বের অন্যতম বড় যৌন ব্যবসা স্থল এই দেশ। কিন্তু তার বেশির ভাগটাই অবৈধ। তবে আইনের ফাঁক গলে অবাধ যৌনতার হাতছানিতে সাড়া দিতে প্রতি বছর ছুটে যান বিশ্বের বহু পর্যটক।

বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০১৯

লুমিনাতি


#ইলুমিনাতি__কী?
`ইলুমিনাতি’ একটি রহস্যপূর্ণ গোপন সংগঠন যার সদস্যবৃন্দের মধ্যে রয়েছেন বিশ্বের ক্ষমতাধর ব্যাংকার, রাজনীতিবিদ এবং বিশ্ব মিডিয়ার রাঘব বোয়ালগন। ইলুমিনাতি একটি গুপ্তসভা যা বিশ্বের সকল দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি এবং মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে ক্রমবর্ধমান শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে দেশে দেশে অত্যাচারী সরকার ব্যবস্থা কায়েম করে দেশ ও জাতি নির্বিশেষে মানুষের ধর্মীয়, মানবিক, সামাজিক এমনকি ব্যক্তিগত অস্তিত্বের উপর নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করা।
ইলুমিনাতি মূলত বিভিন্ন শক্তিশালী ধর্মীয় সংগঠন, রাজনৈতিক সংগঠন এবং সরকার ব্যবস্থার মধ্যে অনুপ্রবেশ করে এবং মিডিয়া ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান সমূহের মালিকানা এবং কর্তৃত্ব গ্রহণ করে বিশ্বকে ধ্বংসের দিকে এগিয়ে নিতে সর্বোচ্চ চেষ্টায় লিপ্ত থাকে। তাদের কর্মকান্ডের মাধ্যমে বিশ্বের প্রায় প্রধান প্রধান যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছে এবং সম্ভবত ভবিষ্যতে আরও হবে। বিশ্বের নানা ধরণের বিপ্লব, অর্থনৈতিক মন্দার জন্য মূলত এরাই দায়ী। এমনকি সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ৯/১১ এর জন্যও এদেরকে দায়ী করা হয়। চলমান `সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ও দেশে দেশে পুলিশি রাষ্ট্র কায়েমের জন্য তাদের একটি অজুহাত মাত্র।
`কেন্দ্রীয় ব্যাংক কার্টেল স্ক্রিপ্ট’ হচ্ছে ঐতিহাসিক এবং সংস্কৃতিগত ভাবে এদের একটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা। এদের মূল অস্ত্র হচ্ছে যুদ্ধ, যা তারা তাদের বিত্ত এবং ক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মাথা খাটিয়ে বাধিয়ে থাকে। যুদ্ধ করার জন্য এরা প্রথমে প্রচুর পরিমাণে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার ধান্দা করে এবং পরে পুনর্গঠনের নামে আবারো সমৃদ্ধ করে তাদের অর্থের ভান্ডার।
ইলুমিনাতি `গণতন্ত্র’ এবং চার্চাকে সম্পূর্ণ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রেখেছে বংশগত ভাবে অভিজাত শ্রেণীর ক্ষমতা এবং তাদের অর্থের ক্ষমতার মাধ্যমে। রাজনীতি এবং চার্চ এখন তাদের সম্পূর্ণ দখলে।
ইলুমিনাতি ব্যাংকারগণ ক্রমবর্ধমান ভাবে দখলে নিয়েছে বিশ্বের সকল দেশের ঋণ ব্যবস্থাকে। একটি সর্বগ্রাসী বিশ্ব সরকার বা `দ্য নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার’ কায়েমের লক্ষ্যে এবং তাদের নিজস্ব ঋণ সমূহকে নিরাপদ রাখতে ও সুদমুক্ত বা বিনামূল্যে ঋণ পেতে তারা রাষ্ট্রগুলোকে খেলাপী করে তুলতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
বিশ্বের অধিকাংশ নেতা আন্তর্জাতিক এই সংগঠনের কনিষ্ঠ সদস্য। এই সকল সদস্যকে ব্ল্যাকমেইলিং, অবৈধ যৌন আনন্দ প্রদান, অর্থনৈতিক সুবিধা কিংবা শোষণ, নির্যাতন এমনকি হত্যার হুমকি দিয়ে সংগঠনভুক্ত করা হয়।
ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ ছিল সপ্তদশ শতাব্দী থেকে ইলুমিনাতির বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতার একটি ছদ্মরূপ। একই কারণে, উনিশ শতকে জার্মানি গড়ে ওঠার পর তারা দু’দুটো বিশ্বযুদ্ধ মঞ্চায়ন করে, তারপর আরও একটি লাভজনক স্নায়ু যুদ্ধের সূচনা করে সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ব্যবহার করে। আর এখন তাদের লক্ষ্য, আমেরিকার ঘাড়ে পা দিয়ে সকল ক্ষমতা তথাকথিত বিশ্ব সরকার ব্যবস্থার কাছে হস্তান্তর করা যা কিনা পুরোটাই তাদের নিয়ন্ত্রণে।
ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটিয়ে থাকে, কারণ এটা একটি পূর্বলিখিত স্ক্রিপ্ট অনুসরণ করে চলে। দুইশ বছরেরও বেশি সময় ধরে `রথসচাইল্ড ব্যাংকিং সিন্ডিকেট’ স্বৈর শাসনকে এগিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে ইলুমিনাতিকে ব্যবহার করে আসছে যুদ্ধের মদদ দাতা হিসেবে। ইলুমিনাতি নিয়ন্ত্রণ করে সকল দিক। আমরা সবাই দাবার গুটি হিসেবে নিয়ন্ত্রিত হই যা কিনা ইলুমিনাতি তৈরী করেছে আমাদের বর্তমান সভ্যতা ধ্বংস করতে এবং আমাদের ধ্বংসস্তূপের উপর তৈরী করতে চাইছে তাদের নতুন বিশ্ব স্বৈর ব্যবস্থা।
#কিভাবে__তৈরী__হলো__ইলুমিনাতি?
আধুনিক ইলুমিনাতির প্রতিষ্ঠাতা এমশেল মেয়ার রথসচাইল্ড ১৭৭০ সালে `এমশেল মেয়ার রথসচাইল্ড’ এর নেতৃত্বে ইউরোপীয় ব্যাংকার সিন্ডিকেট প্রতিষ্ঠা করে ইলুমিনাতি নামের এই সংগঠনটির। ইলুমিনাতি প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য ছিল খ্রিষ্ট ধর্মের বিনাশ, রাজতন্ত্রের বিনাশ, বিশ্ব সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, পারিবারিক বন্ধন এবং বিবাহ ছিন্ন করা, উত্তরাধিকার এবং ব্যক্তিগত সম্পত্তির অধিকার রদ করা এবং সর্বোপরি জাতিগত পরিচয় মুছে ফেলা।
১৭৭৩ সালে রথসচাইল্ড ১২ জন ইহুদি ক্যাবালিস্ট ব্যাংকারদের নিয়ে অর্থনৈতিক আধিপত্য বিষয়ে একটি পরিকল্পনা সভার আয়োজন করেন এবং ১৭৭৬ সালে এই দলটি এডাম ওয়াইশপট নামে ২২ বছর বয়সী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ইন্সট্রাক্টরকে নিয়োগ দেয় ইলুমিনাতিকে পুনর্গঠিত করতে। এই এডাম ছিল একজন ইহুদি ধর্মযাজকের ছেলে কিন্তু সে নিজেকে পরিচয় দিত একজন ক্যাথলিক হিসেবে। ১৭ থেকে ২০ শতকের মধ্যে যতগুলি বিপ্লব এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড সংগঠিত হয়েছে তার পিছনে ছিল এই ক্যাবালিস্ট ব্যাংকারদের হাত। এদের একচেটিয়া ক্ষমতা এবং নিয়ন্ত্রণ ছিল সরকারের ঋণ সংক্রান্ত বিষয়ে এবং এটা তারা ব্যবহার করেছে বিশ্ব জয় করার জন্য।
ইলুমিনাতি কখনোই নিজের নামে কোনো কর্মকাণ্ড পরিচালিত করতো না বা করে না। এরা সবসময় নিজেদের পর্দার আড়ালে রাখে এবং অন্যের দ্বারা নিজেদের কাজ করিয়ে নিতে অভ্যস্ত। এ ব্যাপারে এডাম ওয়াইশপট তার লেখনীতে বলেছিলো যে, `আমাদের কর্মকান্ডের শক্তি হচ্ছে আমাদের লুকায়িত পরিচয়। একে উন্মোচিত করো না কখনো এবং কোথাও। সকল কাজ অন্যের নামে এবং অন্যকে দিয়ে করিয়ে নাও’।
রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে যে কোনো ধর্মের ধর্মীয় নেতা, ব্যবসায়ী, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী তা সে যে কোনো দেশেরই হোক তাদের অনেকেই গোপনে এই সংগঠনের সদস্য যা হয়তো তার পরিবারের লোকও জানে না। আপনার আমার আশে পাশেই হয়তো এমন অনেক প্রসিদ্ধ ব্যক্তিত্ব আছেন যাঁদের আমরা সম্মানের চোখে দেখি, তাঁরাও হয়তো এর সাথে কোন না কোন ভাবে যুক্ত ইচ্ছা কিংবা অনিচ্ছায়। সাধারণত এই লোকগুলো রাষ্ট্রের প্রচন্ড ক্ষমতাধর এবং প্রভাবশালী হয়ে থাকেন।
#ইলুমিনাতি_যে_সব_মার্কিন প্রেসিডেন্ট হত্যার সাথে জড়িত:
২০০৫ সালে স্যামুয়েল চার্চিল তাঁর মৃত্যুশয্যায় `মার্ডি গ্রাস সিক্রেটস’ নামে পরিচিত যে স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন তাতে তিনি বলেন `ইলুমিনাতি এজেন্ট বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট হেনরী হ্যারিসন এবং জ্যাকরী টেইলরকে হত্যা করে। তারা ১৮৫৭ সালে জেমস বুকাননকেও বিষ প্রয়োগ করে কিন্তু তিনি ভাগ্যগুনে বেঁচে যান…’। এই তিনজনই বাধা দিয়েছিলেন ইলুমিনাতি-রথসচাইল্ড পরিকল্পিত ১৮৬০ থেকে ১৮৬৫ সালের মার্কিন গৃহযুদ্ধের পরিকল্পনায়। একই ডকুমেন্ট উল্লেখ করে যে, প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কন এবং সিনেটর হিউ লং হত্যাকাণ্ডেও ইলুমিনাতির হাত ছিল। এ ছাড়াও উক্ত ডকুমেন্ট থেকে জানা যায় যে, প্রেসিডেন্ট কেনেডি, গারফিল্ড, ম্যাককিনলে এবং ওয়ারেন হার্ডিংও নিহত হন ইলুমিনাতিৰ যোগ সাজোশে।
এমনকি হালের বিখ্যাত হলিউড অভিনেতা পল ওয়াকারের মৃত্যুকে নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে যে, এটা নিছক দুর্ঘটনা ছিল না বরং এটা ছিল একটি পরিষ্কার হত্যাকাণ্ড এবং যার পিছনে সম্ভবত ইলুমিনাতির হাত রয়েছে। (সূত্র: Was Paul Walker Killed By The Illuminati?)
স্যামুয়েল চার্চিল ছিলেন গুপ্ত নিউ অর্লিন্স মার্ডি গ্রাস সোসাইটির একজন উচ্চ পর্যায়ের সদস্য। এই সংগঠনটি `The Mystick Crewe of Comus’ নামেও পরিচিত। এই সংগঠনটি ১৮৫৭ সালে মার্ডি গ্রাস উৎসবের পুনঃপ্রচলন করে যার একটি অংশ ছিল `স্কাল এন্ড বোন্স’ নামে। চার্চিল বলেন ইলুমিনাতির রিং লিডার ছিলেন ক্যালেব কাশিং নামে একজন মার্কিন কূটনীতিক যিনি উইলিয়াম রাসেল নামে একজন আফিম চোরাকারবারিরও পার্টনার ছিলেন। এরাই মূলত ১৮৩২ সালে স্কাল এন্ড বোন্স সোসাইটি তৈরী করেন। রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ঘটানোই এই সংগঠনটির প্রধান কাজ। বিশেষত যারা ইলুমিনাতি কিংবা রথসচাইল্ডের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে থাকে তাদের হত্যা করে বিশ্বের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতা দখল করাই এদের মূল উদ্দেশ্য।
স্কাল এন্ড বোন্স সোসাইটির ক্ষমতাধর সদস্যবৃন্দ
‘মার্ডি গ্রাস সিক্রেটস’ এর মতে আমেরিকা যদি তার গণতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে চায় তবে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিতে হবে। ঐতিহাসিক ভাবে `ইলুমিনাতি-রথসচাইল্ড’ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে নির্দিষ্ট ছকের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। যাঁরা এই নিয়ন্ত্রণকে অস্বীকার করেন তাঁরা একটি ফ্যান্টাসির মধ্যে বসবাস করছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র `ইলুমিনাতি-রথসচাইল্ড’ এর একটি ক্রাউন ফিনান্সিয়াল কলোনী মাত্র:১৯০১ থেকে ১৯০৯ সালে টেডি রুজভেল্ট প্রশাসনের সময়ে মূলত ব্রিটিশ ব্যাংকারগণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি এবং ব্যবসায় বাণিজ্য অধিগ্রহণ করে। সেই সময় জে. পি. মরগানকে সামনে রেখে রথসচাইল্ড মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ ভাগ ব্যবসায় নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয়। ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের আসল পরিচয়কে আড়াল করে এর ছদ্মনাম দেওয়া হয় `ক্রাউন’। ক্রাউন শব্দটি একটি প্রতীক হয়ে দাঁড়ায় আন্তর্জাতিক ফিনান্সিয়াল ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে যার প্রধান কার্যালয় ছিল লন্ডনে। ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড একটি ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান এবং ব্রিটিশ পার্লামেন্টের কোনো নিয়ম এদের জন্য প্রযোজ্য ছিল না। এটা ছিল একটি সম্পূর্ণ স্বাধীন বিশ্ব ক্ষমতার প্রতীক।
ব্রিটিশ, আমেরিকান, জার্মান, জাপানিজ এমনকি ইহুদি সাম্রাজ্যবাদ বলে আসলে কিছু নেই। এরা সবাই এই একক রথসচাইল্ড সাম্রাজ্যবাদের পুতুল মাত্র যারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ইসরাইল সহ পুরো পৃথিবীকে একটি উপনিবেশ বানিয়ে রেখেছে। এবং এটাই হচ্ছে `দ্য নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার’।
শেষ কথা:বাংলাদেশ কিংবা তৃতীয় বিশ্বতো কোন ছাড়, আমরা ডোনাল্ড ট্রাম্প বা হিলারী ক্লিনটনকে নিয়ে যতই গলা ফাটাই, ইলুমিনাতি যাকে চাইবে সেই হবে আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট। সুতরাং যুদ্ধের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, শোষনের বিরুদ্ধে যতই লেখালেখি, প্রতিবাদ আর সভা সেমিনার করেন, কিছুতেই কিছু হবে বলে মনে হয় না। সবই চলে ইলুমিনাতির সুতোর টানে।
লেখাটা খুবই জরুরী!! অদ্ভুত একটা বিষয়, কিন্তু সবার জানাটা উচিত। শুনলে অবাক লাগে। মনে হয়, না... এসব সত্য না। এজন্যেই মূলত লেখা। ইন্টারেস্ট থাকলে একবার চোখ বুলিয়ে নেয়া যায় সহজেই- 'ইলুমিনাতি' বিষয়টা নিয়ে আমাদের জ্ঞান খুবই অল্প। বাঙালীরা তো জানি'ই না। যারা মুভিখোরের পর্যায়ে পড়ে তারা বিভিন্ন মুভি দেখে এই শব্দটা মোটামুটি শুনেছেন.... অল্প কথায় একটু আইডিয়া দিই। আমেরিকা নামক রাষ্ট্রটি নিয়ন্ত্রণ করে ইলুমিনাতি নামক একটি গ্রুপ। যারা শয়তানের পূজা করে। অর্থাৎ 'ডেভিল ওরশিপার'। আমেরিকার প্রত্যেকটি প্রেসিডেন্ট এই ইলুমিনাতি দলের সদস্য। আমেরিকান সরকার আমেরিকান সিটিজেনদের প্রয়োজনের চেয়েও অতিরিক্ত সুযোগ- সুবিধা দেয় একটা কারণে... যাতে তারা হাতের কাছে সবকিছু পেতে পেতে আস্তে আস্তে অলস হয়ে পড়ে। এই অলস আমেরিকানরা যাতে প্রয়োজন হলে কোন ধরণের বিদ্রোহ বা রায়ট করতে না পারে.... যা'ই হোক। আগের প্রেসিডেন্টদের কথা থাক। সাম্প্রতিক কালে আসি। জর্জ ডাব্লিও বুশের বাবা জর্জ বুশ 'নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার' একটি প্রস্তাবনা আনেন। যার মূল বক্তব্য ছিলো এমন- বিশ্বের জনসংখ্যা কমিয়ে ২ বিলিয়নে নিয়ে আসতে হবে.... এরপর সেই ২০০ কোটি মানুষকে নিয়ে নতুন করে নতুন আইনে বিশ্ব পরিচালনা শুরু হবে।" বিশ্বের জনসংখ্যা কমিয়ে ২ বিলিয়নে আনার একটাই উপায়... একটা বিরাট মাস জেনোসাইড বা বড় গণহত্যা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ একটি উদাহরণ মাত্র। এবার সবচেয়ে ভয়াবহ কথাটি বলি... এইডস রোগের ভাইরাস সৃষ্টি করা হয়েছে আমেরিকার গোপন ল্যাবরেটরী তে... এই ভাইরাস টেস্ট করা হয় আফ্রিকারবানরের উপর। সেখান থেকে নানান পর্যায় ঘুরে একজন আমেরিকান সমকামী এই ভাইরাস আমেরিকায় নিয়ে আসেন। কয়েকদিন আগে মালেশিয়ান এয়ারলাইন্সের যে প্লেনটি উধাও হয়, সেটিতে বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী ছিলেন যারা এইডসের প্রতিষেধক নিয়ে কাজ করছিলেন... তাঁদের কিছু টীম মেম্বারদের মতে তারা সফলতার বেশ কাছাকাছি চলে গিয়েছিলেন। তবে কি তাঁদের হত্যা করার জন্যেই পুরো প্লেনগায়েব করে ফেলা হলো...?? নতুন ইবোলা ভাইরাসের সৃষ্টি করা হয়েছে আমেরিকান এয়ার ফোর্সের ল্যাবরেটরীতে... এরপর ছড়ানো হয়েছে আফ্রিকায়। কারণটা কি...?? আমেরিকার প্রত্যেকটা প্রেসিডেন্ট দুইবার করে নির্বাচিত। যারা দুইবারের বেশি নির্বাচিত হবার সম্ভাবনা দেখিয়েছেন, তাঁদের আততায়ীর মাধ্যমে হত্যা করা হয়নি... যে আমেরিকার এফবিআই লাদেন বা সাদ্দাম হোসেনকে গর্তের ভেতর থেকে বের করে এনেছে, বিশ্বের সব শক্তিশালী স্যাটেলাইট যাঁদের... তারা নিজের দেশের প্রেডেন্টের হত্যাকারীকে গ্রেফতার করতে পারলো না...?? একটু অবাক করার মতো বিষয় নয় কি?? জর্জ বুশের সন্তান পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট হওইয়া জর্জ ডব্লিও বুশ কোন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ছিলেন না। কিছু নির্দিষ্ট সিনেটরের সম্মতিতে তাঁকে প্রেসিডেন্ট বানানো হয়... যিনি ছিলেন ইলুমিনাতি দলের অন্যতম একজন নেতা। বুশ এসেই পৃথিবী কাঁপালেন কিছু ইস্যু দিয়ে। জর্জ বুশ দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এলেন শুধুমাত্র নাইন ইলেভেন বা টুইন টাওয়ার ট্র্যাজেডীর জন্য নেয়া একশনের কারণে.... যার নাম দেয়া হলো টেরোরিজম দমন'। একটা মজার বিষয়হলো বুশকে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আনার জন্যে টুইন টাওয়ার ট্রাজেডী ছিলো সম্পূর্ণ সাজানো একটা নাটক। আমরা দুই আঙ্গুল উঁচিয়ে 'রক এন্ড রোল' এর যে সাইন দেখাই, সেটা শয়তানের সাইন। তাছাড়া স্ট্যাচু অফ লিবার্টির হাতে যে জ্বলন্ত মশাল আছে সেতাকে বলা হয় আলোকবর্তিকা। কিন্তু এই মশাল শয়তানের একটি রূপ 'লুসিফার' এর সাইন। ইলুমিনাতির সবচেয়ে পপুলার সাইন হলো একটি চোখ.... যেটি আমেরিকার এক ডলার নোটে আছে। 'দাজ্জাল' সম্পর্কে যারা জানেন, তাদের কি মনে পড়ে যে দাজ্জালেরও একটি চোখ থাকবে...?? যাকে ধ্বংস করার জন্যে আখেরী জমানায় আবার আসবেন ঈসা আ: ...?? তবে কি এই ইলুমিনাতি'ই দাজ্জাল...??? ইলুমিনাতির টিম মেম্বাররা ভয়ংকর স্মার্ট.... হলিউডে নায়ক-নায়িকা, পপ তারকা হতে হলে ইলুমিনাতি মেম্বার হতে হয়। ইলুমিনাতি যখনই টুইন টাওয়ার টাইপ কোন কান্ড ঘটাতে যায়, তখনই আমেরিকায় নতুন নোট চালু করে সেই নোটে ক্লু দিয়ে দিয়ে দেয়। একেবারে প্রকাশ্যে সবকিছু জানিয়ে তারপর কাজ সারে.... এমনি টুইন টাওয়ার ধ্বংসের কাহিনীও ২০০১ এর আগেই আমেরিকান ৫ ডলার নোটে দেয়া হয়েছিলো। কেউ সেটা বুঝতে পারে নি। ইলুমিনাতির সাইন আছে জাতিসংঘের লোগো তে, আছে এমিনেম বা লেডি গাগার ভিডিও তে। সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাপার প্রচন্ড জনপ্রিয় সিম্পসন্স কার্টুনের নানান সময়ের এপিসোডে পরবর্তী ভয়াবহ ঘটনাগুলোর অনেক আগে থেকে ইঙ্গিত দিয়ে দেয়া.... যেমন ১৯৯৭ সালে ৯/১১ এর ঘটনার ইঙ্গিত, ২০১৪ বিশ্বকাপের ৩মাস আগেই জার্মানীর চ্যাম্পিয়ন হবার ইঙ্গিত, ১৯৯৭ তেই ইবোলা ভাইরাস আসার ইঙ্গিত... যেটার ব্রেকডাউন হয় ১৭ বছর পর ২০১৪ তে.... আজ থেকে ১৫ বছর আগে ২০০০ সালের একটি এপিসোডে তাঁরা ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন করা এবং জয়ী হবার ঘটনা প্রচার করে। এর মাঝখানে অলরেডি দুইবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়ে গেছে... এই কার্টুন ১৫ বছর আগেই এই ভবিষ্যদ্বাণী কিভাবে করলো...?? এখন ট্রাম্প নির্বাচিত হলেই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর মিলবে। ওয়াশিংটন ডিসির হোয়াইট হাউসেরসামনে থেকে সে স্ট্রীট গুলো বিভিন্ন দিকে চলে গেছে, সেগুলো কে রেখা ধরে পরস্পর যোগ করা হলে পাওয়া যায় একটি পেন্টাগ্রাম বা পঞ্চভূজ। যা শয়তানের সাইন হিসেবে বেশ পাকাপোক্ত। ইউরোপ আমেরিকার প্রায় সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপণা বানানো হয়েছে পিরামিডের আদলে.... যে পিরামিড ফারাওদের নিশান এবং একটি প্রধান ইলুমিনাতি সাইন। এতো কথা বলার একটা'ই কারণ। 'জানা' এবং 'জানানো'। সচেতন হবার সময় এসেছে... জ্ঞানের পরিধি খুলুক, এটাই কামনা। বাংলাদেশ কিংবা তৃতীয় বিশ্বতো কোন ছাড় নেই,, আমরা ডোনাল্ড ট্রাম্প বা হিলারী ক্লিনটনকে নিয়ে যতই গলা ফাটাই, ইলুমিনাতি যাকে চাইবে সেই হবে আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট। সুতরাং যুদ্ধের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, শোষনের বিরুদ্ধে যতই লেখালেখি, প্রতিবাদ আর সভা সেমিনার করেন, কিছুতেই কিছু হবে বলে মনে হয় না। সবই চলে ইলুমিনাতির সুতোর টানে।