বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৯

নতুন বছর থেকে যেসব ফোনে চলবে না হোয়াটসঅ্যাপ

নতুন বছর থেকে যেসব ফোনে চলবে না হোয়াটসঅ্যাপ

বেশ কিছু ফোনে ১ জানুয়ারি থেকে আর হোয়াটসঅ্যাপ করা যাবে না। কারণ ওই ফোনে যে অপারেটিং সিস্টেম রয়েছে সেগুলো যথেষ্ট পুরনো- ফলে সেগুলোতে হোয়াটসঅ্যাপ সাপোর্ট করবে না। এই তালিকায় ‘উইন্ডোজ’-এর সব ফোনের সঙ্গে রয়েছে কিছু ‘অ্যান্ড্রয়েড’ ও ‘আইওএস’ ফোনও।

হোয়াটসঅ্যাপ ঘোষণা করেছে, কোনও উইন্ডোজ ফোনেই ১ জানুয়ারি থেকে আর তাদের পরিষেবা মিলবে না। এখন আর উইন্ডোজ ফোন বেশি ব্যবহার হয় না। তাই অনেক অ্যাপ আগেই উইন্ডোজ ভার্সনে সাপোর্ট দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। ফলে সেই অ্যাপগুলো আর কাজ করে না উইন্ডোজ ফোনে। ধীরে ধীরে উইন্ডোজ ফোন ব্যবহার বন্ধের পথে। তাই শেষ পর্যন্ত হোয়াটসঅ্যাপও আর সাপোর্ট দিচ্ছে না বলে ঘোষণা করে দিল।

কিছু পুরনো অ্যান্ড্রয়েড ও আইওএস-এওসাপোর্ট দেওয়া বন্ধ করতে চলেছে হোয়াটসঅ্যাপ। অ্যান্ড্রয়েট ২.৩.৭ বা তার আগের ভার্সনে আর সাপোর্ট পাওয়া যাবে না। ফলে এখনও যদি কেউ এই পুরনো অপারেটিং সিস্টেমের ফোন ব্যবহার করেন, তবে তারা আর হোয়াটসঅ্যাপ করতে পারবেন না। অ্যান্ড্রয়েডের এই পুরনো ভার্সনগুলোতে হোয়াটসঅ্যাপ পরিষেবা বন্ধ হয়ে যাবে ১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ থেকে।
একই ভাবে ‘আইওএস ৮’ বা তার পুরনো ভার্সনের ফোনগুলোতেও আর মিলবে না হোয়াটসঅ্যাপ সাপোর্ট। ‘আইওএস ৮’২০১৫ সালের আগস্ট মাসে লঞ্চ করে। ফলে এখনও যাদের ডিভাইস এই অপারেটিং সিস্টেমেই চলছে তারা আর সেই ফোনে হোয়াটসঅ্যাপ পরিষেবা পাবেন না। এক্ষেত্রেও পরিষেবা বন্ধ হয়ে যাবে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে।

২৬ কোটি ৭১ লাখ ফেসবুক ব্যবহারকারীর স্পর্শকাতর তথ্য ফাঁস

২৬ কোটি ৭১ লাখ ফেসবুক ব্যবহারকারীর স্পর্শকাতর তথ্য ফাঁস


২৬ কোটি ৭১ লাখ ফেসবুক ব্যবহারকারীর স্পর্শকাতর তথ্য ফাঁস

ফেসবুকের ২৬ কোটি ৭১ লাখ ৪০ হাজার ৪৩৬ জন ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁস হয়ে গেছে যার অধিকাংশই আমেরিকান নাগরিক। ফাঁস হওয়া এসব তথ্য স্প্যামিং ও ফিশিংয়ের মতো প্রতারণামূলক কাজে ব্যবহার হতে পারে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।

যুক্তরাজ্যের গবেষণা প্রতিষ্ঠান কম্পারিটেকের তথ্য অনুযায়ী, নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ বব ডিয়াচেঙ্কো সম্প্রতি ফেসবুক থেকে ফাঁস হওয়া তথ্যের ডেটাবেইস খুঁজে পান। ৪ ডিসেম্বর ওই ডেটাবেইস অনলাইনে ইনডেক্স করা হয়। পরে ওই ডেটাবেইস সরিয়ে ফেলা হয়েছে।

ওই ডেটাবেইস সরিয়ে ফেলার আগ পর্যন্ত একটি হ্যাকার ফোরামে ডাউনলোডযোগ্য ফাইল হিসেবে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল। ফাঁস হওয়া তথ্যের মধ্যে রয়েছে ফেসবুক আইডি, ফোন নম্বর ও পূর্ণ নাম।

মেকআপ ছাড়া যেমন দেখায় সারা আলী খানকে

মেকআপ ছাড়া যেমন দেখায় সারা আলী খানকে

মেকআপ ছাড়া যেমন দেখায় সারা আলী খানকে
সারা আলি খান

শুটিংয়ের মাঝে এবার নতুন ছবি শেয়ার করলেন সারা আলি খান। যেখানে মেকআপ রুমে বসে পরপর দুটি ছবি শেয়ার করেন সাইফ-কন্যা। যে ছবি দেখে অবাক হয়েছেন অনেকেই। ওই ছবিতে সারা আলি খান তুলে ধরেন, মেকআপ করার সময়ের লুক। সেই সঙ্গে মেক আপ তোলার পর সারাকে দেখতে কেমন লাগে, সেই ছবিও নিজেই তুলে ধরেন সারা।

ছবি দু’টি প্রকাশর পরই তা ভাইরাল হয়ে যায়। সারা বর্তমানে কুলি নাম্বার ওয়ান-এর সিক্যুয়েল নিয়ে ব্যস্ত। এই সিনেমায় বরুণ ধাওয়ানের বিপরীতে অভিনয় করছেন তিনি। কুলি নাম্বার ওয়ানের পাশাপাশি লভ আজকাল-এও দেখা যাবে সারাকে। পরিচালক ইমতিয়াজ আলির এই সিনেমায় সারার বিপরীতে রয়েছেন কার্তিক আরিয়ান।

প্রসঙ্গ, কার্তিক আরিয়ানের সঙ্গে নাকি বিচ্ছেদ হয়ে গেছে সারার। বিচ্ছেদের পরও শুটিং ফ্লোরে সারার সঙ্গে কার্তিকের যে কোনও বিভেদ দাগ কাটতে পারেনি, তা স্পষ্ট করে দেন বলিউডের এই জুটি। সম্প্রতি একটি অনুষ্ঠানে হাজির হয়েও হাসিমুখে কার্তিক আরিয়ানের সঙ্গে মঞ্চ ভাগ করে নেন সারা আলি খান। সূত্র : জি নিউজ।
ছবি দু’টি দেখতে এখানে ক্লিক করুন...

স্পর্শ ছাড়াই উড়ল হেলিকপ্টার (ভিডিও)

স্পর্শ ছাড়াই উড়ল হেলিকপ্টার (ভিডিও)


স্পর্শ ছাড়াই উড়ল হেলিকপ্টার (ভিডিও)

হাতের কোনো স্পর্শ ছাড়াই হেলিকপ্টারকে নিয়ে উড়েছে স্কাইরিস নামের একটি স্টার্টআপ। অটোমেশন প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে এই হেলিকপ্টার পরিচালনায় কোনো স্পর্শ প্রয়োজন নেই।

যদিও এর আগেও অনেকগুলো এয়ার ট্যাক্সিতে অটোমেশন প্রযুক্তি পরীক্ষা করে দেখানো হয়েছে। এসব এয়ার ট্যাক্সি ওড়ানো সম্ভব হয়েছে বিদ্যুতের মাধ্যমে চার্জ দিয়ে। তবে অন্যগুলো থেকে ব্যতিক্রম ক্যালিফোর্নিয়া ভিত্তিক স্টার্টআপ স্কাইরিস। প্রচলিত হেলিকপ্টার রবিনসন আর-৪৪ এ তারা অটোমেশন প্রযুক্তিটি যুক্ত করে।

হেলিকপ্টারটি চালাতে ও স্থির রাখতে কাজ করে কয়েকটি সেন্সর। যাত্রাপথ, সময় ও উচ্চতা পরিমাপ করা হয় ফেডেরাল এভিয়েশন অ্যাডমিন্ট্রেশন সিস্টেম ও স্মার্ট হেলিপ্যাডের সেট করা সেন্সরের মাধ্যমে। সেন্সরগুলো আবহাওয়ার গতি প্রকৃতি, উড়ন্ত বস্তু কিংবা পাখি ও বাতাস ট্র্যাক করতে পারবে।
হাতের স্পর্শ ছাড়া হেলেকপ্টারটি কিভাবে উড়ছে তা দেখাতে ইউটিউবে দেড় মিনিটের একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, হেলিকপ্টারটিতে দুজন পাইলট বসে আছেন। তাদের একজন মার্ক গ্রোডেন। ২৯ বছর বয়সী এই ইঞ্জিনিয়ারই স্কাইরিস স্টার্টআপটির প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও।






সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড হওয়া ১০ অ্যাপ

সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড হওয়া ১০ অ্যাপ
প্রতীকী ছবি

এই দশকে সবচেয়ে বেশি ডাউনলোড হওয়া অ্যাপের তালিকা প্রকাশ করেছে ‘অ্যাপ অ্যানি’। সেখানে ২০১০ সাল থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত যে অ্যাপ বেশি ডাউনলোড করা হয় তার নাম প্রকাশ করা হয়েছে। তালিকায় থাকা অ্যাপগুলো হল-

১. ফেসবুক :
তালিকার সবার ওপরে যথারীতি রয়েছে ফেসবুক। গুগলের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম অর্কুট-কে এতটাই টক্কর দিতে শুরু করে যে, শেষপর্যন্ত বন্ধ হয়ে যায় সেটি। ২০০৪ সালে প্রথম বাজারে আসে ফেসবুক। ২০১৯-এর সেপ্টেম্বর পর্যন্ত হিসেবে দেখা যাচ্ছে, ফেসবুক ইউজারের সংখ্যা ২৪৫ কোটির বেশি। যা প্রতিদিন বাড়ছে।

২. ফেসবুক ম্যাসেঞ্জার :
হোয়াটসঅ্যাপের থেকেও বেশি ডাউনলোড হয়েছে এই অ্যাপটি। ২০১১ সালে অ্যান্ড্রয়েড, আইওএস প্ল্যাটফর্মে লঞ্চ করে। ফেসবুকের বন্ধু তালিকায় থাকা যে কেউ এই অ্যাপের মাধ্যমে ইউজারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন।
৩. হোয়াটসঅ্যাপ :
ফেসবুকের সঙ্গে এ নিঃশ্বাসে যে অ্যাপটির নাম নেওয়া হয় সেটি হল হোয়াটসঅ্যাপ। টেক্সট ছাড়াও অডিও, ভিডিও, ছবি, ডকুমেন্ট ফাইল সেন্ড করা যায় এই প্ল্যাটফর্মে। প্রতিদিন এর ইউজারের সংখ্যা বাড়ছে।

৪. ইনস্টাগ্রাম :
ফেসবুকের এই অ্যাপটি সেলিব্রিটিদের পছন্দের তালিকায় ওপরের দিকে রয়েছে। ২০১০ সালে লঞ্চ করে সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ ইনস্টাগ্রাম। এতে মূলত ছবি, ভিডিও শেয়ার হয়। অন্য অনেক ছবি শেয়ারিং অ্যাপের তুলনায় ইনস্টাগ্রামে ছবির মান অনেক ভালো হয়।

৫. স্ন্যাপচ্যাট :
২০১১ সালে বাজারে আসে এই অ্যাপ। ফটো শেয়ার ও এডিটিং করা যায় এই চ্যাটিং অ্যাপে।

৬. স্কাইপ :
এই টেলিকমিউনিকেশন অ্যাপ্লিকেশনটি তালিকায় ষষ্ঠ স্থান দখল করেছে। মূলত ভিডিও ও ভয়েজ কলিংয়ের জন্য ব্যবহার এই অ্যাপটি। হোয়াটসঅ্যাপ বা ফেসবুক ম্যাসেঞ্জারের থেকে কিছুটা পিছিয়ে রয়েছে এই অ্যাপটি। ওই দু’টি অ্যাপেও একই সুবিধা পাওয়া যায়।

৭. টিকটক :
২০১৭ সালে চীনের বাইরের বাজারে আসে এই অ্যাপ। তারপর থেকে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে ভিডিও শেয়ারিং সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপটি। এই অ্যাপে ভিডিও এডিটও করা যায়। বাইটড্যান্স নামে এক সংস্থার অ্যাপটি তালিকায় সপ্তম স্থানে রয়েছে।

৮. ইউসি ব্রাউজার :
চীনের আলিবাবা গ্রুপের এই ব্রাউজিং অ্যাপ তালিকায় অষ্টম স্থান দখল করছে। এশিয়ার কিছু এলাকায় গুগল ক্রোমের থেকেও ইউসি ব্রাউজার বেশি ব্যবহার হয়। এমনটাই জানিয়েছে ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল।

৯. ইউটিউব : গুগলের এই প্ল্যাটফর্মটি ভিডিও শেয়ারের জন্য অন্যতম জনপ্রিয় একটি অ্যাপ। ২০০৫ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি লঞ্চ করে ইউটিউব। তারপর থেকে এর জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে।

১০. টুইটার : ২০০৬ সালে লঞ্চ করে মাইক্রোব্লগিং প্ল্যাটফর্ম টুইটার। ২৮০ ক্যারেক্টারের মধ্যে রাখতে এই সোশ্যাল মিডিয়ার যে কোনও পোস্ট। ছবিও পোস্ট করা যায়। এখন সরকারিভাবে কিছু বলার সময় এই প্ল্যাটফর্মকে অনেকে ব্যবহার করেন।

মার্কিন মহাকাশ বাহিনী' গঠন করলেন ট্রাম্প

মার্কিন মহাকাশ বাহিনী' গঠন করলেন ট্রাম্প


'মার্কিন মহাকাশ বাহিনী' গঠন করলেন ট্রাম্প

'মার্কিন মহাকাশ বাহিনী' নামে এবার নতুন বাহিনী গঠন করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) এই নতুন বাহিনীর অনুমোদন দিয়েছেন। খবর দ্য গার্ডিয়ান'র।

খবরে বলা হয়, নতুন এই বাহিনী মার্কিন বিমানবাহিনীর অধীনে কাজ করবে। ১৯৪৭ সালের পর প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রে নতুন কোনো সামরিক সেবা চালু করা হলো।

নতুন এই বাহিনী গঠন সম্পর্কে ওয়াশিংটনে এক সামরিক ক্যাম্পে এসে ট্রাম্প বলেছেন, নিকট ভবিষ্যতে মহাকাশই হবে নতুন যুদ্ধক্ষেত্র। আগামী কয়েক মাসে বাকি দেশগুলোর চেয়ে অনেকটা এগিয়ে যাব আমরা। নতুন এই মহাকাশ বাহিনী যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি অন্য দেশের আগ্রাসন হ্রাস করতে সহায়তা করবে।
নতুন এই বাহিনীর জন্য বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে শুক্রবার। প্রথম বছরে নতুন এই বাহিনীর জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর পুরো সামরিক বাহিনীর জন্য বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে ৭৩৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

নবগঠিত এই বাহিনী কিন্তু মহাশূন্যে গিয়ে সরাসরি যুদ্ধ করবে না। বরং মহাকাশে বিদ্যমান মার্কিন সম্পদগুলো রক্ষার প্রতি বিশেষ মনোযোগী হবে এই বাহিনী। যেমন যোগাযোগ ও পর্যবেক্ষণের জন্য স্থাপন করা শতাধিক মার্কিন স্যাটেলাইটের নিরাপত্তার দিকটি দেখভাল করবে এই বাহিনী।

চিকিৎসাখাতে ব্যবহৃত পণ্যের দেশীয় উৎপাদন ও বিকাশের সম্ভাবনা


চিকিৎসাখাতে ব্যবহৃত পণ্যের দেশীয় উৎপাদন ও বিকাশের সম্ভাবনা

আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির যুগে দেশীয় পণ্যের প্রসার ও প্রচারে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতেও নানা উদ্যোগ গ্রহণ করছেন উদ্যোক্তারা। বাংলাদেশে তৈরি পণ্য দেশ ও বিদেশে ডিজিটাল বাংলাদেশকে নতুন করে তুলে ধরছে। বিশেষ করে ইলেক্ট্রো ম্যানুফ্যাকচারিং সার্ভিসেস (ইএমএস) খাতে বাংলাদেশের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সম্ভাবনাকে মাথায় রেখেই ২০১৫ সালে মেইড ইন বাংলাদেশ প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সেলট্রন ইলেক্ট্রো ম্যানুফ্যাকচারিং সার্ভিসেস লিমিটেড প্রথমবারের মতো বাংলাদেশেই চিকিৎসাসেবায় ব্যবহৃত পণ্য উৎপাদন শুরু করে।

চিকিৎসাসেবায় ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এতো সম্ভাবনাময় হওয়া সত্বেও আমদানি করে স্থানীয় বাজারে বিক্রিতে অনেক লাভ হওয়ায় কেউ উৎপাদনখাতে সরাসরি বিনিয়োগ করতে উৎসাহী নয়। কিন্তু স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে এই সম্ভাবনাময় খাতে বিনিয়োগের উদ্যোগ নেয় সেলট্রন ইলেক্ট্রো মেডিকেল সার্ভিসেস লিমিটেড।

কঠোর পরিশ্রম আর সরকার ও বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের সৌহার্দপূর্ণ দিকনির্দেশনা ও সহযোগিতায় কঠোর মাননিয়ন্ত্রণের যাচাই বাছাই শেষে চারটি মেডিকেল ইকুপমেন্ট তৈরির লাইসেন্স পায় সেলট্রন ইএমএস। বর্তমানে সফলতার সাথে বাংলাদেশেই তারা ১২ ও ৬ চ্যানেল ইসিজি মেশিন, ফটোথেরাপি, এক্সরে ভিউবক্স ও পেশেন্ট মনিটর তৈরি ও বাজারজাত করছে।
চিকিৎসাখাতে ব্যবহৃত পণ্য উৎপাদন অনেক সূক্ষ্ম ও জটিল একটি প্রযুক্তি। এখানে পণ্যের গুণগত মান নিয়ন্ত্রণ, কারখানার সক্ষমতা ইত্যাদি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এসকল বিষয়ে শতভাগ সক্ষমতা অর্জন করায় সেলট্রন অর্জন করেছে ISO সার্টিফিকেট। একইসাথে তারা জাপান সরকারের অনুমোদনও পেয়েছে।

বাংলাদেশে তৈরি ওষুধের বিপুল চাহিদা রয়েছে বিদেশে। ওষুধ শিল্পের পাশাপাশি চিকিৎসা সেবায় ব্যবহৃত পণ্য উৎপাদনের এই উদ্যোগ চতুর্থ প্রজন্মের শিল্প বিপ্লবে বাংলাদেশের অংশগ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও স্বনির্ভরতার প্রতীক হিসেবে সেলট্রনের তৈরি প্রোডাক্টগুলোর ব্যান্ড নাম দেয়া হয়েছে অপরাজেয়।

দেশীয় পণ্য হওয়ার প্রথম দিকে গুণগত মান নিয়ে মানুষ প্রশ্ন তুললেও এখন পাল্টে গেছে সেই চিত্র। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল-নার্সিং হোম, ক্লিনিকে সেলট্রনের তৈরি মেডিকেল ইকুইপমেন্ট ব্যবহৃত হচ্ছে। কাঁচামালের সহজলভ্যতা, সস্তা শ্রম ও স্থানীয় বাজারের কারণে এসব পণ্যের দামও হাতের নাগালে।

সর্বস্তরের জনগণের আস্থা ও সহযোগিতা পেলে দেশীয় চাহিদা পূরণ করে একসময় প্রতিবেশী রাষ্ট্রসহ আফ্রিকার বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশেও বাংলাদেশে তৈরি মেডিকেল পণ্য রপ্তানি করা সম্ভব হবে বলে আশা করা যায়।

৫০টি ‘বিপজ্জনক’ পাসওয়ার্ড!

৫০টি ‘বিপজ্জনক’ পাসওয়ার্ড!


৫০টি ‘বিপজ্জনক’ পাসওয়ার্ড!
প্রতীকী ছবি

২০১৯ সালেও সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান স্প্ল্যাশডাটা ৫০ লাখ ফাঁস হওয়া পাসওয়ার্ড বিশ্লেষণ করে দেখে ৫০টি পাসওয়ার্ডকে হ্যাকারদের সবচেয়ে শেয়ার করা পাসওয়ার্ড হিসেবে উল্লেখ করেছে। বিশেষজ্ঞরা এসব ‘বিপজ্জনক’ পাসওয়ার্ড এখনই ব্যবহার বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছেন।

সেই ৫০টি বিপজ্জনক পাসওয়ার্ডের তালিকা:

123456
123456789
qwerty
password
1234567
12345678
12345
iloveyou
111111
123123
abc 123
qwerty 123
1 q2 w3 e4 r
admin
qwertyuiop
654321
555555
lovely
7777777
welcome
888888
princess
dragon
password1
123 qwe
666666
1 qaz2 wsx
333333
michael
sunshine
liverpool
777777
1 q2 w3 e4 r5 t
donald
freedom
football
charlie
letmein
!@#$%^&*
secret
aa 123456
987654321
zxcvbnm
passw0 rd
bailey
nothing
shadow
121212
biteme
ginger

নতুন গ্রহের সন্ধান, জল্পনা তুঙ্গে

নতুন গ্রহের সন্ধান, জল্পনা তুঙ্গে


নতুন গ্রহের সন্ধান, জল্পনা তুঙ্গে

অনেকটা তুলার বলের মতো বা হাওয়াই মিঠাইয়ের মতো নতুন গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার হাবল টেলিস্কোপে এ গ্রহের উপস্থিতি ধরা পড়েছে।

এ ব্যাপারে নাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কেপলার ৫১ মানের নক্ষত্রমণ্ডলীর মধ্যে অবস্থান করছে নতুন গ্রহটি।

কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক জেসিকা লিবি-রবার্টস বলছিলেন, এটা সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত ছিল। আমরা বড় ওই কেপলার ৫১ তে পানির উপস্থিতির অনুসন্ধান করছিলাম। তখনই হঠাৎ এই পেঁজা তুলার বলের মতো দেখতে নতুন গ্রহটি আমাদের নজরে আসে।
৫১ মানের নক্ষত্রমণ্ডলীতে প্রধানত তিনটি বৃহদাকার গ্রহ রয়েছে। দূর থেকে দেখলে মনে হয়, তুলার আস্তরণে ঢাকা ওই তিনটি গ্রহ। এর মধ্যে একটি গ্রহ ২০১২ সালে নাসার বিজ্ঞানীদের নজরে আসে।

সূত্র : ইনসাইডার

সোমবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৯

খোঁজ মিলল ল্যান্ডার বিক্রমের

খোঁজ মিলল ল্যান্ডার বিক্রমের, চাঁদের মাটিতে ধ্বংসাবশেষ


খোঁজ মিলল ল্যান্ডার বিক্রমের, চাঁদের মাটিতে ধ্বংসাবশেষ
সংগৃহীত ছবি


অবশেষে খোঁজ মিলেছে চন্দ্রযান -২ এর ল্যান্ডার বিক্রমের। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা চাঁদের মাটিতে বিক্রমের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে বের রেছে।

সংস্থাটির পক্ষ থেকে টুইট করে জানানো হয়েছে, নাসা'র উপগ্রহের এলআরও ক্যামেরায় ধরা পড়ছে বিক্রমের ধ্বংসাবশেষের ছবি।

নাসা'র প্রকাশ করা ছবিতে নীল ও সবুজ রঙ করে বিক্রমের ধ্বংসাবশেষ চিহ্নিত করা হয়েছে। সংস্থা জানিয়েছে, নীল রঙ দিয়ে বিক্রমের ধ্বংসাবশেষ চিহ্নিত করা হয়েছে। অন্যদিকে, সবুজ রঙ দিয়ে বোঝানো হয়েছে বিক্রমের ভেঙেপড়া টুকরোর ধাক্কায় সরে যাওয়া চাঁদের মাটিকে।
উল্লেখ্য, গত ৭ সেপ্টেম্বর চাঁদের মাটিতে অবতরণের (সফট ল্যান্ডিং) সময়ে চন্দ্রযান ২ এর অরবিটারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ল্যান্ডার বিক্রমের। চাঁদের মাটি থেকে ২.১ কিলোমিটার ওপরে সংকেত পাঠানো বন্ধ হয়ে যায়। এই বিক্রমের মধ্যেই ছিল রোভার প্রজ্ঞাণ। তখনই মনে করা হয়েছিল, চাঁদের বুকে কোথাও মুখ থুবড়ে পড়েছে বিক্রম।

রোবটে যুক্ত হচ্ছে স্পর্শের অনুভূতি



রোবটে যুক্ত হচ্ছে স্পর্শের অনুভূতি


রোবটের মধ্যে থাকবে স্পর্শের অনুভূতি। এমনই উদ্যোগ নিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। গত মাসে কৃত্রিম চামড়া উন্মোচন করা হয় যার মাধ্যমে রোবট স্পর্শের অনুভূতি বুঝতে পারবে এবং শারিরীকভাবে সাড়া দিতে পারবে। এতে মানুষের সঙ্গে রোবটের যোগাযোগও কার্যকরী হবে।

আন্তর্জাতিক রোবট ফেডারেশনের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৭ সালে সারা বিশ্বে প্রতি ১০০০ কর্মচারীর মধ্যে ৮৫টি করে রোবট ব্যবহার করা হয়েছে বিভিন্ন পণ্য উৎপাদন প্রতিষ্ঠানে। ২০২১ সালের মধ্যে শিল্প প্রতিষ্ঠানে রোবট সরবরাহের হার ১৪ শতাংশ করে বাড়বে বলেও আশা প্রকাশ করা হয়েছে।


অধ্যাপক গর্ডন চেং

মিউনিখের টেকনিকাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক গর্ডন চেং ও তার দল মানবিক রোবট তৈরির বিষয়ে কাজ করছেন। তিনি বলেন, বর্তমানে যেসব রোবট ব্যবহার করা হচ্ছে তার মধ্যে স্পর্শের বিষয়ে কোনো অনুভূতি কাজ করে না। স্পর্শের অনুভূতি রোবটকে আরও নিরাপদ করবে। এতে বস্তু, মানুষ ও রোবট নিজের ক্ষতি করা ছাড়াই সঠিকভাবে কাজ করতে পারবে বলে আশা করছেন তিনি।

সূত্র: সিএনএন

শুক্রবার, ৮ নভেম্বর, ২০১৯

ঘূর্ণিঝড় বুলবুল

ঘূর্ণিঝড় বুলবুল
খুলনা-বরিশাল অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে 'বুলবুল'
বরিশালের বিভিন্ন স্থানে মাইকিং করে জনগণকে নিরাপদে যাওয়ার আহ্বান

প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘বুলবুল’ বঙ্গোপসাগর থেকে উত্তর-পশ্চিম উপকূলের দিকে এগিয়ে আসছে। আবহাওয়াবিদরা জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড়টি শনিবার মধ্যরাতের দিকে খুলনা-বরিশাল অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে। তবে উপকূলে আঘাত হানার আগে কিছুটা দুর্বল হয়ে যেতে পারে ধারণা করছেন তারা।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থানরত ঘূর্ণিঝড় বুলবুল আরও উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে পশ্চিম-মধ্য বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন পূর্ব-মধ্য বঙ্গোপসাগর এলাকায় অবস্থান করছে।

চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসমূহকে চার নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
আবহাওয়া অধিদফতরের খবরে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে ঝড়টি চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৯০ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৩৫ কিমি দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭১৫ কিমি দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৬৯০ কিমি দক্ষিণে অবস্থান করছিল। এটি আরও ঘনীভূত হয়ে উত্তর-উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে গত রাত থেকে পটুয়াখালী উপকুলজুড়ে থেমে থেমে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। জেলায় দুপুর ১২টা পর্যন্ত ৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া বিভাগ।

এদিকে, সাগর উত্তাল রয়েছে নদ-নদীর পানি স্বাভাবিকের চেয়ে সামান্য বৃদ্ধি পেয়েছে।

ঘূর্ণিঝড় বুলবুল মোকাবিলায় জেলায় সকল ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে জেলা প্রশাসন।
শুক্রবার সকালে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসকের দরবার হলে দুর্যোগ প্রস্তুতি বিষয়ে জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পায়রা সমুদ্র বন্দরসহ জেলার সকল উন্নয়ন কর্মকাণ্ড স্থগিত রেখে শ্রমিকদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ৬৫ ফুটের চেয়ে ছোট সকল নৌযান চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে বিআইডাব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ। এছাড়া সকল মাছ ধরা ট্রলার নিরাপদে আশ্রয় নিচ্ছে।

পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক মতিউল ইসলাম চৌধুরী জানান, জেলায় মোট ৪০৩টি সাইক্লোন শেল্টার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। সার্বিক বিষয় মনিটরিং করতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে একটি কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। দুর্যোগে ত্রাণ কার্যক্রম পরিচালনার জন্য ১শ’ মেট্রিক টন চাল, ২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা, ১৬৬ বান্ডিল টিন এবং ৩ হাজার ৫০০টি কম্বল মজুত রাখা হয়েছে।

এদিকে, সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন এলাকায় মাইকিং করছেন বিভিন্ন সংগঠন ও সংস্থার স্বেচ্ছাসেবকরা।

রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

সালমানকে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দিলেন ক্যাটরিনা! (ভিডিও)

সালমানকে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দিলেন ক্যাটরিনা! (ভিডিও)


সালমানকে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দিলেন ক্যাটরিনা! (ভিডিও)
সংগৃহীত ছবি

বলিউড ভাইজান সালমান খান ও লাস্যময়ী ক্যাটরিনা কাইফের প্রেমের কথা সবারই জানা। পর্দায় ও পর্দার বাইরে এই জুটিকে সবার পছন্দ। তাদের ভক্তদের বেশির ভাগই চায় তারা বিয়ে করুক। তবে সালমান-ক্যাটরিনার প্রেমের সম্পর্ক নিয়ে গুঞ্জন থাকলেও বিয়ের প্রশ্নে তারা বরাবরই নিরব থাকেন। 
 এবার বলিউডের মোস্ট এলিজেবল এই ব্যাচেলর সুপারস্টারকে সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব দিলেন তারই বহুদিনের প্রেমিক ক্যাটরিনা! সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমনই একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। যে ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, একটি রেস্তোরাঁয় বসে সালমানকে ক্যাটরিনা সরাসরি বললেন, বিয়ের বয়স তো আমার পার হয়ে যাচ্ছে; তো, কবে বিয়ে করবে?
আগামী ৫ জুন এই অভিনেতার বড় বাজেটের চলচ্চিত্র ‘ভারত’ মুক্তি পাচ্ছে। এ ছবিতে সালমান ও ক্যাটরিনার অভিনয় করাকে কেন্দ্র করে তাদের প্রেম জোড়া লাগার গুঞ্জন রয়েছে। এর মধ্যে এমন একটি ভিডিওতে ভক্তদের খুশি হওয়ার কিছু নেই। কেননা ‘দি প্রপোজাল’শিরোনামের এই ভিডিওটি শেয়ার করেছেন ছবির নির্মাতা আলি আব্বাস জাফর। ভিডিওটি মূলত ‘ভারত’ সিনেমার অংশ। 
ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন

স্বামীর অস্বস্তি ঢাকতে প্রিয়াঙ্কার কাণ্ড

স্বামীর অস্বস্তি ঢাকতে প্রিয়াঙ্কার কাণ্ড

স্বামীর অস্বস্তি ঢাকতে প্রিয়াঙ্কার কাণ্ড

এমটিভি ভিডিও মিউজিক অ্যাওয়ার্ডসে 'সাকার' গানের জন্য সেরা পপ গানের পুরস্কার পেয়েছে জোনাস ব্রাদার্স। পুরস্কার ঘোষণার পর জো জোনাস ও কেভিন জোনাসকে জড়িয়ে চুমু খেয়ে অভিনন্দন জানান তাদের স্ত্রীরা। তবে অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন না নিক জোনাসের স্ত্রী প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। দুই ভাইয়ের মাঝখানে তিনি একা দাঁড়িয়ে নিক অস্বস্তির হাসি হাসছিলেন। সেই ছবিই পরে ভাইরাল হয়ে গেছে ইন্টারনেটে।
তবে প্রিয়াঙ্কা তার নিজস্ব স্টাইলে জানিয়ে দিয়েছেন, অনুষ্ঠানে না থাকলেও তিনি তার স্বামী ও তার পরিবারের সঙ্গেই আছেন। তিনি অনুষ্ঠানের ছবিটি ফটোশপ করে তার সঙ্গে নিজের ছবিও জুড়ে দিয়েছেন। প্রিয়াঙ্কা তাতে লিখেছেন, নিক, তোমার সঙ্গে আমি সবসময় রয়েছি। জোনাস-ভাইদের আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা।
নিকের সঙ্গে প্রিয়াঙ্কার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় সব সময়েই সুপারহিট। এমনকি দুই জা সোফি ও ড্যানিয়েলের সঙ্গে ছবিও পোস্ট করেন তিনি। বিভিন্ন সাক্ষাৎকারে প্রিয়াঙ্কা জানিয়েছেন, নিকের ভাইয়ের বউ সোফি ও ড্যানিয়েল আমার বোনের মতো। আমরা একসঙ্গে সময় কাটাতে ভালোবাসি।

যৌনশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে ডিম

যৌনশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে ডিম

যৌনশক্তি বাড়াতে সহায়তা করে ডিম
প্রতীকী ছবি

দেহের চাহিদা মেটাতে, দেহকে সবল ও কর্মক্ষম রাখতে যেমন খাবার প্রয়োজন, তেমনি যৌন জীবন ঠিক রাখতে দরকার কিছু সুনির্দিষ্ট খাবার। যে খাবারগুলো সেক্স অরগানগুলোকে সতেজ রাখতে যে হরমোন প্রয়োজন, তার উৎপাদনে সহায়তা করে। চলুন এক নজরে জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু খাবার।
দুধ : সুষম খাদ্য হিসেবে খাদ্য তালিকার একেবারেই প্রথমে থাকে দুধ। দুধে আছে প্রচুর পরিমাণে ফ্যাট, যা সেক্স পারফর্মেন্স বাড়াতে সহায়তা করে। কারণ পুরুষের ক্ষেত্রে টেঁস টো সটেরন এবং নারীদের ক্ষেত্রে ইস্ত্রজেন হরমোন, যা মূলত যৌন জীবন নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। শুক্রাণুর উৎপাদন, মহিলাদের অভুলেশনের মাধ্যমে ডিম্বাণু তৈরি এবং উভয়ের যৌন আকাঙ্ক্ষা বাড়াতে এই দুই হরমোনের বিকল্প নেই। এছাড়াও এই দুই হরমোন তৈরিতে ফ্যাট জাতীয় খাবারের বিকল্প নেই।
কলিজা: কলিজায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিংক। দেহের হরমোন উৎপাদনে এই জিংক অপরিহার্য। পিটুইটারি গ্রন্থি হতে হরমোন নিঃসরণে কাজ করে জিংক। এস্ট্রোজেন তৈরিতে জিঙ্কের ভূমিকা অনেক। শুক্রাণু তৈরিতে জিংক সহায়তা করে।
ডিম: অনেকের প্রিয় খাবার ডিমে রয়েছে কোলেস্টেরল ও ভিটামিন বি, যা হরমোন উৎপাদন এবং আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি করে।
কলা: কলাতে আছে প্রচুর পরিমাণে লৌহ, জিংক, পটাশিয়াম, মিনারেল, ম্যাগনেসিয়াম, ভিটামিন- বি কমপ্লেক্স এবং কিছু এনজাইম। যেগুলো সরাসরি সেক্স পারফর্মেন্সে ভূমিকা রাখে।
মিষ্টি আলু: মিষ্টি আলুতে থাকে প্রচুর শর্করা, যা যৌন ক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে।
চকলেট: চকলেট তৈরিতে থিওব্রমাইন নামক কেমিকেল ব্যবহার করা হয়। এই কেমিকেল ক্যাফেইনের মত কাজ করে। থিওব্রমাইন সেরোটোনিন নামক নিউরো ট্রান্সমিটারের নিঃসরণ ঘটায়, যা যৌন আকাঙ্ক্ষা এবং সেক্স পারফরমেন্সের জন্য প্রয়োজন।
জয়ফল: ভেষজ চিকিৎসা বিজ্ঞানে, জয়ফল বহু বছর আগে থেকেই যৌন শক্তি বৃদ্ধিতে ব্যবহার হয়ে আসছে। জয়ফলে রয়েছে বিশেষ এক ধরনের কেমিক্যাল, যা সরাসরি কামোদ্দীপক হিসেবে ব্যবহার হয়। স্নায়ুর কোষকে উত্তেজিত করতে পারে এই জয়ফল। যে কারণে, রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পেয়ে পুরুষাঙ্গের পেনাইল টিস্যুগুলো ফুলে শক্ত হয়ে পুরুষাঙ্গের উত্তান ঘটায় এবং তা দীর্ঘস্থায়ী রাখে।
সূর্যমুখী বীজ: সূর্যমুখী বীজ হরমোন বাড়াতে সাহায্য করে থাকে। যে কারণে সূর্যমুখী বীজ খেলে যৌন আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি পায়।
শিমের বীজ: ফাইটোইসট্রয়জেন সমৃদ্ধ বলে শিমের বীজ যৌন আকাঙ্ক্ষা এবং শক্তি বাড়াতে কাজ করে।

রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে কাজ করে আমড়া

রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে কাজ করে আমড়া

রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে কাজ করে আমড়া

আমড়াতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ক্যারোটিন, কার্বোহাইড্রেট রয়েছে। এক কথায় আমড়া পুষ্টিগুণে ভরপুর। জেনে নিন আমড়ার গুণাগুণ-
আমড়া রক্তের ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে স্ট্রোক ও হৃদরোগের হাত থেকে রক্ষা করে। ভিটামিন সি ও ক্যালসিয়াম দাঁত ও মাড়ির বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে এবং শরীরের পেশী গঠনে সহায়তা করে।
এ ফলটিতে বিদ্যমান পেকটিন জাতীয় ফাইবার বদহজম ও কোষ্ঠকাঠিন্য প্রতিরোধে সাহায্য করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সারসহ অন্যান্য রোগ প্রতিরোধ করে শরীরকে সুস্থ রাখে।
আমড়া ত্বক, নখ ও চুল সুন্দর রাখতে সহায়তা করে। বিশেষ করে ত্বককে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। আমড়াতে প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় শরীরের রক্তের চাহিদা পূরণ হয় এবং রক্ত জমাট বাঁধতে সহয়তা করে।
আমড়া খেলে মুখের অরুচিভাব দূর হয় এবং ক্ষুধা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে ঠাণ্ডা, কাশি ও কফ দূর করে এ ফলটি।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পেয়ারা

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পেয়ারা

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে পেয়ারা

দেশী ফলগুলোর মধ্যে পেয়ারা বেশ পরিচিত এবং জনপ্রিয় একটি ফল। সাধারণ এবং সহজলভ্য এই ফলটির পুষ্টিগুণ অনেক। শুধু ফল নয়, পেয়ারা পাতায়ও রয়েছে নানা পুষ্টিগুণ। 
পেয়ারার পুষ্টিগুণ:
পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি এবং ভিটামিন এ। একটি পেয়ারাতে ৪ গুণ বেশি ভিটামিন সি রয়েছে একটি মাঝারি আকৃতির কমলা থেকে। ১০ গুণ বেশি ভিটামিন এ রয়েছে লেবুর তুলনায়। এছাড়া ভিটামিন বি২, ই, কে, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, কপার, আয়রন, ফসফরাস এবং পটাসিয়াম রয়েছে।
উপকারিতা:
১। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি
পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে। যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং শরীরকে বিভিন্ন রোগের সাথে যুদ্ধ করার শক্তি প্রদান করে।
২। ক্যান্সারের ঝুঁকি হ্রাস
পেয়ারাতে লাইকোপিন, ভিটামিন সি, কোয়ারসেটিন এর মত অনেকগুলো অ্যান্টি অক্সিডেন্ট উপাদান রয়েছে যা শরীরের ক্যান্সারের কোষ বৃদ্ধি রোধ করে। এটি প্রোসটেট ক্যান্সার এবং স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
৩। হার্ট সুস্থ রাখতে
১৯৯৩ সালে “Journal of Human Hypertension” এ প্রকাশিত হয় যে নিয়মিত পেয়ারা খেলে রক্ত চাপ ও রক্তের লিপিড কমে। পেয়ারাতে প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম, ভিটামিন সি রয়েছে। পটাশিয়াম নিয়মিত হৃদস্পন্দনের এবং উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে বিশেষ ভূমিকা রাখে। নিয়মিত ভাবে লাইকোপিন সমৃদ্ধ গোলাপি পেয়ারা খেলে কার্ডিওভাস্কুলার রোগের ঝুঁকি কমায়।
৪। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে
চাইনিজ চিকিৎসা শাস্ত্ররে অনেক বছর ধরে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পেয়ারা ব্যবহার হয়ে আসছে। ১৯৮৩ সালে American Journal of Chinese Medicine প্রকাশ করেন যে, পেয়ারার রসে থাকা উপাদান ডায়াবেটিস মেলাইটাসের চিকিৎসায় খুবই কার্যকর। ডায়াবেটিস প্রতিরোধে পেয়ারা পাতাও বেশ কার্যকর। কচি পেয়ারা পাতা শুকিয়ে মিহি গুঁড়ো করে ১ কাপ গরম পানিতে ১ চা চামচ দিয়ে ৫ মিনিট ঢেকে রেখে তারপর ছেঁকে নিয়ে পান করতে পারেন প্রতিদিন।
৫। ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর করতে
বিভিন্ন ঠান্ডাজনিত সমস্যা যেমন ব্রংকাইটিস সারিয়ে তুলতে ভূমিকা রাখে পেয়ারা। উচ্চ পরিমাণে আয়রন এবং ভিটামিন সি থাকায় এটি শ্লেষ্মা কমিয়ে দেয়। তবে কাঁচা পেয়ারা ঠান্ডা জনিত সমস্যা দূর করতে কার্যকর।
৬। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে
পেয়ারা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এর পটাশিয়াম রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
৭। দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে
ভিটামিন এ চোখের জন্য উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন এ কর্নিয়াকে সুস্থ রাখে এবং রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় পেয়ারা রাখুন। কাঁচা পেয়ারা ভিটামিন এ এর ভাল উৎস।

যেসব খাবারে বুদ্ধি বাড়ে

যেসব খাবারে বুদ্ধি বাড়ে

যেসব খাবারে বুদ্ধি বাড়ে

বর্তমান যুগে বুদ্ধি ছাড়া চলা বড় দায়। তাই বুদ্ধি বাড়াতে দরকার পুষ্টিকর খাবার। কারণ, বুদ্ধিমান হতে গেলে দরকার মস্তিষ্কের পুষ্টি। যেহেতু, বুদ্ধিই বল বা শক্তি।  সঠিক হেলদি ডায়েট আপনার মস্তিষ্ককে উর্বর করতে পারে। এক্ষেত্রে, শুধুমাত্র হেলথ ড্রিংকেই আটকে থাকলে চলবে না। দরকার অন্য কিছুর। তাই চলুন জেনে নিই, বুদ্ধির বীজকে কীভাবে বড় বৃক্ষে পরিণত করা যায়-
তৈলাক্ত মাছ : স্যামন, ম্যাকরেল, সারডিন, কডের মতো সামুদ্রিক মাছে আছে প্রচুর ফ্যাটি অ্যাসিড। এই ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্ক, চোখ ও স্নায়ুতন্ত্র গঠনে ভূমিকা রাখে। সপ্তাহে দু’দিন এই রকম মাছ খেতে পারলে মস্তিষ্ক ঘটিত সমস্যা কম হবে। ব্রেনও পুষ্ট হবে।
পাতাওয়ালা সবজি : সবুজ রঙের পাতাওয়ালা সবজি শরীরের পাশাপাশি মস্তিষ্ককেও পুষ্ট করে। প্রতিদিন সবুজ পাতাওয়ালা সবজি খেলে স্মৃতি বিলুপ্তির মতো ঘটনা ঘটবে না। বিশেষকরে পালং শাক, ব্রকোলি খাওয়া খুব উপকারি। কারণ, এতে রয়েছে  অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ফলিট, বিটা-ক্যারোটিন ও ভিটামিন- সি। 
 
ডিম : সুস্বাস্থের জন্য সপ্তাহে ছয়টি ডিম খাওয়া খুব জরুরি। প্রতিদিন খাবার প্লেটে একটি করে সেদ্ধ ডিম রাখা জরুরী। তবে ডিমের শুধু সাদা অংশ খেলেই হবেনা। খেতে হবে ডিমের কুসুমও। এরমধ্যে থাকে আয়রন। এই উপাদান লোহিত রক্ত কণিকা তৈরি করে। যা, মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ করতে সাহায্য করে। এছাড়া ভিটামিন বি-১২ ও আয়োডিন স্মৃতি শক্তি জোরদার করে। তাই নিজেকে সজাগ ও মনযোগী করে তুলতে চাইলে রোজ পাতে একটি করে ডিম রাখুন।
গ্রিন টি : মস্তিষ্কের প্রায় ৭০ শতাংশ জুড়ে পানি থাকে। এই পানি ব্রেণকে আদ্র রাখে বলেই ব্রেণ এত নিখুঁত কাজ করে। তাই যখনই ক্লান্ত লাগবে, এক কাপ গ্রিন টি পান করে নিন। নিমেষে চনমনে হয়ে উঠবেন। সেইসঙ্গে স্মৃতি শক্তির উন্নতি ঘটবে। নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে এর মধ্যে থাকা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বয়সকালে ডিমেনশিয়া না হওয়া থেকে রক্ষা করবে।
ডার্ক চকোলেট : ওবেসিটি-র ভয়ে যারা চকোলেট খাওয়া একপ্রকার ছেড়ে দিয়েছেন, তাঁদের জন্য রইল সুখবর। বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন- ডার্ক চকোলেট ব্রেনের জন্য খুব উপকারী। এর ফ্ল্যাবনয়েড উপাদান কগনিটিভ স্কিলের উন্নতি ঘটায়। এছাড়া মস্তিষ্কে নিউরোন তৈরি করে যা নতুন বিষয় মনে রাখতে সাহায্য করে। এমনকি মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক রাখতেও সাহায্য করে ডার্ক চকোলেট।

যেসব কাজে প্রমাণ দিচ্ছেন, 'আপনি ভালো মানুষ না'

যেসব কাজে প্রমাণ দিচ্ছেন, 'আপনি ভালো মানুষ না'

যেসব কাজে প্রমাণ দিচ্ছেন, 'আপনি ভালো মানুষ না'
প্রতীকী ছবি

কিছু নেতিবাচক বৈশিষ্ট্যের কারণে মানুষ আপনার সঙ্গ ত্যাগ করতে পারে। বন্ধু ও আত্মীস্বজনদের মধ্যে আপনি কোণঠাসা হয়ে পড়তে পারেন। আপনার কিছু আচরণের কারণে আপন মানুষেরাও বিরক্ত হতে পারে। তেমনই কিছু বৈশিষ্ট্য:
দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়া
সামর্থ্য থাকতেও দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়া সাইকোলজিক্যাল ডিজঅর্ডারের লক্ষণ। আর আশেপাশে মানুষ অবশ্যই আপনার এ বৈশিষ্ট্যকে ভালো চোখে দেখবে না। অনেকেই আছে দায়িত্ব নিতে সাহস পান না, ভুল করার কিংবা ব্যর্থ হওয়ার ভয়ে থাকেন, হীনমন্যভায় ভোগেন। অন্য কী বলবে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তায় দায়িত্ব নিতে চান না। 
সমালোচনা সহ্য করতে না পারা
কেউই সমালোচিত হতে চায় না। এমন কোনো মানুষ পাওয়া যাবে না যে সমালোচনায় আঘাত পায় না। কিন্তু কেউ কেউ আছেন, তারা তার সম্পর্কে সামান্য অপ্রীতিকর সত্যটাও শোনার ধৈর্য রাখেন না। তারা যুক্তির ধার ধারেন না, সমস্যাটাকে কমিয়ে আনতে আগ্রহী থাকেন না। কিন্তু আপনি যখন নিজের সম্পর্কে এমন কিছু উপলব্ধি করতে পারবেন তখন নিজেকে আরও ভালো মানুষ হিসেবে গড়ার সুযোগ পাবেন। 
অন্যের চেহারা, পোশাক নিয়ে হাসাহাসি
আমাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছেন যারা ইচ্ছাকৃতভাবে অন্যকে অপমান করতে ভালোবাসেন। অন্যের কমতি তাদের কাছে বিনোদনের উপকরণ হয়ে দাঁড়ায়, সামনে গোপনে তারা এসব নিয়ে রসালো আলাপ করেন। যেটা ঠিক না কারণ এটা দুই পক্ষের জন্যই ক্ষতিকর। অন্যের এসব আচরণে রাগ সামলানো কঠিন তবে ভালো উপায় হলো এসব আচরণে গুরুত্ব না দেয়া এবং এসব নেতিবাচক মানুষকে এড়িয়ে চলা বা যোগাযোগ কমিয়ে দেয়া।