শুক্রবার, ২৪ জানুয়ারী, ২০২০

HOT GIRLS ROCKING SEPTUM PIERCINGS

Via Instagram

10

Via Instagram

9

Via Instagram

4

Via Instagram

1

Via Instagram

3

Via Instagram

2

Via Instagram

8

Via Instagram

7

Via Instagram

6

Via Instagram

5

Via Instagram

11



15 Provocative Photos of Thigh Brows on Instagram







15 Provocative Photos of Thigh Brows on Instagram
Via Instagram

Thigh Brows 2 copy

Via Instagram

Thigh Brows 1

Via Instagram

Thigh Brows 17

Via Instagram

Thigh Brows 9

Via Instagram

Thigh Brows 4

Via Instagram

Thigh Brows 3

Via Instagram

Thigh Brows 18

Via Instagram

Thigh Brows 13

Via Instagram

Thigh Brows 8

Via Instagram

Thigh Brows 12

Via Instagram

Thigh Brows 7

Via Instagram

Thigh Brows 15

Via Instagram

Thigh Brows 11

Via Instagram

Thigh Brows 6

Via Instagram

Thigh Brows 14

Via Instagram

Thigh Brows 10

Via Instagram

Thigh Brows 5

Hot Girls Wanted

Hot Girls Wanted

Hot Girls Wanted porn star 'living in fear' after real name revealed

The adult star alleges that producers falsely promised to cut a scene which made her uncomfortable

শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী, ২০২০

রান্নার কিছু গোপন কথা

রান্নার কিছু গোপন কথা

১) গ্রিল ফিশ- এই লোভনীয় খাবার আরও লোভনীয় করতে হলে সহজ উপায় হলো হাতের কাছে থাকা ” মেয়োনিজ “, কিচেনের ব্রাশে মেয়নিজ লাগিয়ে মাছের ফিলেতে স্বাদমতো নুন আর প্রয়োজনীয় মসলা দিয়ে গ্রিল করলে খুব সুন্দর সোনালী রং আসে আর খেতেও ভালো হয় |গ্রিল করার পরে লেবুর রস ছড়িয়ে নিতে ভুলবেন না যেন |
২) ক্রিমি আলুভাতে – সেদ্ধ আলুকে ভালো করে ঠান্ডা করে তপ্ত তাওয়ায় জল শুকিয়ে নিতে হবে , তবে ভাজলে হবে না | এরপর আলু গুলোকে তুলে নিয়ে ক্রিমি দুধ দিয়ে , ওর মধ্যে আলু গুলোকে দিয়ে শক্ত করে মেখে স্বাদমতো নুন দিয়ে নিলেই তৈরী এই ডিশ |
৩) ভেজেটেবিল সুপ্ – নানা রকম সবজি দিয়ে গরম সূপ বানানোর আগে যদি সবজি গুলো বাটারে কিংবা অলিভ তেলে একটু নেড়েচেড়ে নেয়া যায় তবে স্যুপের স্বাদ ই পাল্টে যায় |আসলে এই ভাজা প্রক্রিয়াটা সবজি গুলোর মধ্যে থাকা মিষ্টি স্বাদটা ধরে রাখে আর সাথে অন্যরকম গন্ধ ও নিয়ে আসে |
৪) সুন্দর প্যানকেক- যত রকম ই প্যানকেক বানাও , ওই গোলাটার মধ্যে যদি ২ চামচ সাওর ক্রিম মেখে নাও তবে প্যানকেক খুবই ফ্লাপি হবে আর দেখতে ও পরিষ্কার হবে মানে কোনো ক্র্যাক থাকবে না |
৫) ক্রিস্পি পিজ্জা ক্রাস্ট – বাড়িতেই পিজ্জা ক্রাস্ট বানানোর সময় তা ক্রিস্পি করার উপায় হচ্ছে বেকিং করার সময় ওভেনে অন্য একটা ট্রেতে জল রেখে বেক করা |এই জলের বাষ্পটা ক্রাস্ট টা কে ক্রিস্পি করে তোলে |
৬) পেঁয়াজ ভাজা- ভালো করে পেঁয়াজ ভাজার জন্য বাটার আর কুকিং তেল দুটোই মিশিয়ে নিলে ভালো হয় | মিডিয়াম তাপমাত্রায় প্যানের মধ্যে পেঁয়াজ দিয়ে ই যদি নুন দিয়ে দেয়া হয় তো পেঁয়াজ ছোট জলদি ভাজা হয়ে যায় আর রং ও আসে |তবে আরো ভালো রং পেতে হলে প্যানে গলে যাওয়া বাটার দিন |
৭) রসুনের গন্ধ – অনেকেই রসুন নামক জিনিষটার গন্ধকে সমঝে চলেন , রান্নায় দিতে ভয় পান পাচ্ছে মুখ থেকে গন্ধ ছারে | কিন্তু রসুন অনেক ভালো রান্নারই প্রিয় উপকরণ | এই গন্ধর হাত থেকে বাঁচার উপায় হলো রসুন থেঁতো করে টা থেকে রস বের করে নিয়ে রান্নার মধ্যে দেয়া | দরকারমতো স্বাদ তো আসবেই আবার গন্ধ ও ছাড়বে না |
৮) জুসি চিকেন টিক্কা- চিকেন টিক্কা নরম হলে খেতে খুবই ভালো লাগে | তার জন্য চিকেনের পিস্ গুলো ৩ কাপ জল, ১/৪ কাপ নুন আর ১//৪ কাপ চিনির মিশ্রনে সারারাত ডুবিয়ে রাখতে হবে | তবে ৮ ঘন্টার বেশি আর ১/২ ঘন্টার কম রাখলে হবে না | আর টিক্কার মসলার সাথে মিক্স করার আগে চিকেনের পিস্ গুলি অবশ্যই শুকিয়ে নিতে হবে |
৯) লংকার ঝাল – অনেকেই লংকার গন্ধ, স্বাদ পছন্দ করে কিন্তু খুব বেশি ঝাল খেতে পারে না | সেক্ষেত্রে লংকার বীজ আর শিরা গুলো কেটে নিয়ে রান্না করলে ঝালের পরিমান কমে যায় |
১০ ) ফ্রেঞ্চ ফ্রাই – আলু যদি কেটে ময়দা মাখিয়ে তেলে ভাজার বদলে বেক করা যায় তবে টেস্টের খুব বেশি পার্থক্য হবে না |
১১ ) স্যালাড – ভালো সালাড বানাতে হলে প্রথমে নুন মাখিয়ে নিয়ে পরে অলিভ তেল কিংবা অন্য কিছু দিয়ে ড্রেসিং করা উচিত | ড্রেসিংয়ের পরে নুন দিলে , সালাদের সাথে নুন ঠিক মেশে না |
১২) তেল গরম – অনেক সময় কিছু ভাজার আগে আমরা ঠিক করে বুঝতে পারি না যতটা দরকার ততটা গরম হয়েছে কি না | একটা কাঠের কাঠি নিয়ে যদি তেলে ডুবিয়ে ধরেন আর দেখেন তখন ও তেলের মধ্যে বুদ্বুদ কাটছে , তবে বুঝতে হবে তেল তখন প্রয়োজনমতো গরম হয়নি |
১৩)পাস্তা সেদ্ধ- পাস্তা বানানোর সময় সমস্যা হয় যে সেদ্ধ পাস্তা গায়ে গায়ে লেগে যায় | এর জন্য দরকার অনেক পরিমানে জল , মানে ১ লিটার জলে ১০০ গ্রাম পাস্তা এই অনুপাত |

ভালো মেয়ে না খারাপ মেয়ে ?

ভালো মেয়ে না খারাপ মেয়ে ?

আমাদের মেয়েদের একটা করে নরম হৃদয় থেকে থাকে , যার কারণে ছোট থেকেই আমরা চাই আমাদের চারপাশের মানুষ জন যেন খুশি থাকে | এই লোকজনদের খুশি রাখতে আমরা অনেক রকমের ত্যাগ স্বীকার করতে ও পিছুপা হই না | এই কথা গুলো ঠিক আমি বলছি না , বলছেন জিল .পি . ওয়েবার নামের এক নামি মনোবিদ , থাকেন আমেরিকার ওয়াশিংটনে |
তিনি আরো বলেছেন , মেয়েরা আসলে নিজেদের খুশি রাখতেই বাকি সবাইকে খুশি রাখতে চায় | অন্যদের খুশি রেখে যে প্রশংসা পাওয়া যায় তাতেই তারা আনন্দ পায় | কিন্তু অন্য রকমের মেয়েও যে চোখে পরে না , তা নয় | আর তারা নিজের খুশি , নিজের আনন্দে থাকা টাকেই বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকে | আমরা তাদের ঠিক পছন্দ করি না |প্রথম দলের মেয়েরা যদি হয় ” ভালো মেয়ে ” তো এই অন্য দলের মেয়েরা হয় ” খারাপ মেয়ে “| কিন্তু বাস্তবে ঠিক কি হয় এই দুই ধরণের মেয়েদের সাথে চলুন জানি …
১) ঘুম
ভালো মেয়ে : ঘরের -বাইরের সব কাজ মুখ বুজে সামলাতে চেষ্টা করে | সব কাজ করার ফলে খুবই ক্লান্ত হয়ে পরে |
খারাপ মেয়ে : নিজেদের বিশ্রাম, ঘুম , সৌন্দর্য সব কিছুকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে নিজের বিশ্রামকেই প্রাধান্য দেয় | তারা ভাবে ঘুম কম হলে দিনের ক্লান্তি কাটবে না |
ফল : ক্যালিফর্নিয়া উনিভার্সিটির রিসার্চের দাবি , সত্যি করেই যারা ঘুমকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে তারাই খুশি থাকে | দিনের পর দিন কম ঘুম , মানুষকে খিটখিটে করে তোলে | যার চাপ পরে তার শরীরে , মনে এমনকি সম্পর্কে ও |
২) শখ
ভালো মেয়ে : হয়তো তার ভালো লাগে কোনো ক্লে-মডেলিংয়ের শো দেখতে কিন্তু বাকি লোকেরা মজা করবে বলে সকলের দেখাদেখি কোনো রিয়ালিটি শো ই দেখবে |
খারাপ মেয়ে : তারা নিজেদের পছন্দ অন্যদের জানাতে দ্বিধা করে না | লোকেদের বিচার করার ভয় সরিয়ে নিজের পছন্দের শো ই সে দেখে থাকে |
ফল : লিওনার্ড রেইনেকে নামের মনোবিদ , মেইঞ্জ উনিভার্সিটির , এই স্বভাবের বিচার করে বলছেন , নিজের পছন্দকে সব সময় লুকিয়ে রাখতে থাকলে নিজেদেরই ইচ্ছা-শক্তির ক্ষয় হয় | তাই দোষবোধ থেকে মুক্ত হয়ে নিজের শখ কে পূরণ করাই হলো আসল আনন্দ |
৩) প্রতিদানহীন
ভালো মেয়ে : যদি কাউকে ভালোবাসে তবে নিজের খুবই আবেগ দিয়ে ভালোবাসে | তাই কখনো যদি তার প্রতিদানে সম পরিমান ভালোবাসা না পায় , বা কখনো যদি ভালোবাসায় প্রত্যাখ্যাতও হয় তবে তাদের পক্ষে ঘটনাটা থেকে বেরিয়ে আসতে খুবই কষ্টদায়ক হয় |
খারাপ মেয়ে : ভালোবাসেনা তা নয় কিন্তু নিজেদের সবটুকু বিকিয়ে দিয়ে নয় | তাই কখনো প্রতিদান না পেলে তা বোঝে নিশ্চয় কিছু কম ছিল দু পক্ষেই | তাই একই জিনিস নিয়ে পরে না থেকে , নিজেকে ব্যস্ত করে তোলে | অন্য সম্পর্কের খোঁজেও লেগে পরে |
ফল : রিসার্চারদের দাবি , সমাজের এই তথাকথিত ” ভালো মেয়ে” দের ছোট থেকেই শেখানো হয় তাদের একমাত্র কাজ হলো অন্যদের খুশি করে চলা | বড়ো হয়েও তারা এটাই বিশ্বাস করে তাই ভালোবাসায় প্রতিদান না পেলে তারা নিজেদেরকেই দোষী করে আর হতাশা গ্রস্ত হয়ে যায় | অন্যদিকে ” খারাপ মেয়ে”দের এই চিন্তা থাকে না | তাই তারা সহজেই সেই সম্পকের খোঁজে বেরিয়ে পরে যেখানে ভালোবাসা আসবে বিনা চেষ্টায় |
৪) অপেক্ষা
ভালো মেয়ে : কারোর জন্য বা কোনো বন্ধুর জন্য অপেক্ষা করতে হলে অপেক্ষা করে থাকে | এমনকি সময় পেরিয়ে গেলেও কোনো বিরক্তি না দেখিয়ে অপেক্ষা করতে থাকে |
খারাপ মেয়ে : ঠিক যে সময় বলেছে তার থেকে বেশি সময় ধরে অপেক্ষা করে না কারোর জন্য |
ফল : বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন , সময় খুবই দামি | যদি কোনো কারণে ঠিক সময়ে আসতে না পারা যায় তবে অবশ্যই কাউকে অপেক্ষা না করিয়ে জানিয়ে দেয়া ভালো | দরকারে অন্য দিনের ব্যবস্থাও করে নেয়া ভালো | তাই দেখা যাচ্ছে ,এই একগুঁয়ে খারাপ মেয়েরা ঠিক ই করে সময়কে সকলের থেকে বেশি গুরুত্ব দিয়ে |
৫) বিরক্তি
ভালো মেয়ে : নিজের মত প্রকাশে অন্য লোকের কেমন লাগতে পারে তা নিয়ে ভেবে ভেবে আর কিছু বলেই না , তা ব্যাপারটা যত খারাপি লাগুক না কেন | মত প্রকাশের ভয়ে তারা পালিয়ে বেড়ায় |
খারাপ মেয়ে : মনে যা মুখেও তাই ধরণের | কারোর কেমন লাগবে সেটা নিয়ে ভাববার সময় থাকে | নিজেরা বিরক্ত হলে তা দেরি না করেই জানিয়ে দেয় |
ফল : মনোবিদদের মতে , নেগেটিভ ইমোশন বয়ে বেড়ানো খুবই খারাপ , আমাদের ডিপ্রেসেড করে তোলে | শরীর-মন, চারপাশের মানুষদের, সম্পর্ক সবই ক্ষতিগ্রস্ত হয় | সমস্যা থেকে পালিয়ে না গিয়ে সেটার সাথে খোলাখুলি লড়লেই নিজের আত্মবিশ্বাস বাড়ে |
৬) ঝগড়া
ভালো মেয়ে : এই ধরণের মেয়েরা সকলের সাথেই সম্পর্ক ভালো রাখতে চায় তাই পারত পক্ষে ঝগড়া করতেই চায় না | এদের , মা-মেয়ের সম্পর্কেও , মায়েরা অনেক সময় জোর করে মেয়ের উপর অনেক কিছু চাপিয়ে দেয় | আর এরা মুখ বুঝে সব মেনে নেয় |
খারাপ মেয়ে : এরা সকলেই অন্যকে ভালোবাসা, শ্রদ্ধা , সম্মান দিয়ে থাকলে ও নিজের সিদ্ধান্তে বেশ জেদি হয় | অন্যের দ্বারা প্রভাবিত না হয়ে নিজেরদের স্বাধীনিতাকেই বড়ো করে দেখে | দরকারে মায়ের সাথেও ঝগড়া করে |
ফল : কইরা বিরদিত নামের সমাজ বিশেষজ্ঞের , মিশিগান ইউনিভার্সিটির , দাবি যে এই স্বাধীনতা প্রিয় মানসিকতাই মানুষকে হারতে দেয় না | নিজেদের সিদ্ধান্তে অটল থেকে , তার ভালো ফল না হলেও তারা মনের জোর বাড়িয়ে নিতে পারে সহজেই | তাতে এই ” খারাপ মেয়ে” রা খুব তাড়াতাড়ি সমঝদার হয়ে ওঠে |
৭) চিন্তা -ভাবনা
ভালো মেয়ে : সুযোগের অপেক্ষায় থাকে | নিজের নতুন কোনো চিন্তা-ভাবনাকে কার্যে রূপ দিতে অনেক কিছুর উপর ভরসা করে বসে থাকে | যেমন ধরুন , কোনো রান্নার প্রতিটা জিনিস পাওয়া গেলে তবেই সেটা বানানোর চেষ্টা করবে | কারণ সেই এক , যাতে লোকে ভালো বলে প্রশংসা করে |
খারাপ মেয়ে : চিন্তা- ভাবনা আঁকড়ে বসে না থেকে কি করে তাকে গড়ে তোলা যায় তাই চেষ্টা করবে | হয়তো রান্নার কিছুই জানে না , কিন্তু বাড়িতে যা আছে তাই দিয়েই একটা কিছু বানিয়ে ফেলবে | পুরো ঘটনাটা ই সে খুব উপভোগ করে, ফলটা নয় |
ফল : অলিভিয়া রেমিস নামের কেমব্রিজ উনিভার্সিটির বিশেষজ্ঞর দাবি , যদি কোনো জিনিস নিয়ে বেশি ভাবনা-চিন্তা করতে থাকেন তবে নিজের ক্ষমতার উপর সন্দেহ হওয়া শুরু হয় | আর এই সন্দেহ আবার আমাদের আত্ম-মর্যাদা বোধকেও কম করে দেয় |
আচ্ছা এই যে এতকিছু জানালাম , এর পর কি মনে হচ্ছে ? আসলে আমরা ছোট করে যাদের ” খারাপ মেয়ে ” বলে ভেবে থাকি তারা ঠিক রাগী বা উদ্ধত নয় | নিজেদের জন্য নিজেরাই যথেষ্ট , দৃঢ় মানসিকতার একজন মানুষ | তারা আসলে সাহসী , তারা নিজেদের কে ভালোবাসে আর সম্মান করে |ফলে তারাই সব থেকে খুশি থাকে | এবার চট করে বলে ফেলুন তো , আপনি ঠিক কোন ধরণের ?

ছেলেদের দিকে তাকিয়ে এই ১০টি অদ্ভুত জিনিসই সবার আগে দেখে মেয়েরা

ছেলেদের দিকে তাকিয়ে এই ১০টি অদ্ভুত জিনিসই সবার আগে দেখে মেয়েরা

যখন মেয়েরা তাকায় কোনও ছেলের দিকে, তখন কোন দিকে সবার আগে যায় তাদের চোখ? সেই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজতে সম্প্রতি একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল লাইফস্টাইল ম্যানেজমেন্ট সংস্থা ওয়ার্ল্ড অফ আমোর।

Love Relationship
লুকিয়ে-চুরিয়ে
রাস্তাঘাটে চলতে-ফিরতে কত অজস্র অচেনা পুরুষের সঙ্গেই তো দেখা হয় মেয়েদের। তাদের মধ্যেই কেউ কেউ বিশেষ কারণে আকর্ষণ করে নেয় তাদের দৃষ্টি। আড়চোখে হোক, কিংবা সোজাসুজি— তখন সেই পুরুষের দিকে না তাকিয়ে যেন আর থাকা যায় না। কিন্তু যখন মেয়েরা তাকায় কোনও ছেলের দিকে, তখন কোন দিকে সবার আগে যায় তাদের চোখ? সেই প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজতে সম্প্রতি একটি সমীক্ষা চালিয়েছিল লাইফস্টাইল ম্যানেজমেন্ট সংস্থা ওয়ার্ল্ড অফ আমোর। তাদের সমীক্ষার ফলে উঠে এসেছে এমন ১০টি বিষয়, ছেলেদের দিকে তাকানোর সময়ে যেগুলির দিকে সবার আগে চোখ যায় মেয়েদের। আসুন, জেনে নেওয়া যাক—




























১. ছেলেটি কোন দিকে তাকিয়ে রয়েছে: সাধারণ ভাবে যে কোনও অপরিচিত মানুষের দিকে তাকানোর সময়ে মেয়েরা তাদের চোখের দিকেই তাকায়। সে ক্ষেত্রে সেই মানুষটি কোন দিকে তাকিয়ে রয়েছে, বা কী দেখছে, সে দিকেও নজর যায়। কোনও পুরুষের দৃষ্টি কোন দিকে নিবদ্ধ, সেটা তার মানসিকতারও পরিচায়ক বটে। ফলে সেই সম্পর্কেও মেয়েরা একটা ধারণা করে নিতে চায় কোনও পুরুষের চোখের দিকে তাকিয়ে। 
২. ছেলেটি কতটা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন: মেয়েদের কাছে পরিচ্ছন্নতা সব সময়েই অত্যন্ত গুরুত্ব পায়। স্বভাবতই তারা যখন কোনও পুরুষের দিকে তাকায়, তখন যাচাই করে নেয়, ছেলেটি কতটা পরিচ্ছন্ন। সে কেমন পোশাক পরে রয়েছে, কিংবা তার জুতোটা কতটা পরিষ্কার— এগুলো দেখে তারা বুঝে নিতে চায় ছেলেটি কতটা পার্সোনাল হাইজিনে বিশ্বাসী। 
৩. ছেলেটি কী ধরনের পোশাক পরে রয়েছে: কোনও মানুষের পোশাক তার সামাজিক অবস্থান, ব্যক্তিত্ব, রুচি— সব কিছুরই পরিচয় বহন করে। কোনও পুরুষের পোশাক পর্যবেক্ষণ করে মেয়েরা সেই সমস্ত বিষয় সম্পর্কে একটা ধারণা তৈরি করে নিতে চায়। 

৪. ছেলেটির শরীরী ভাষা কেমন: শরীর, বিশেষত বডি ল্যাঙ্গুয়েজ যে মনের আয়না, তা নতুন করে বলা নিষ্প্রয়োজন। যেমন, কোনও মানুষ যদি মুঠো বন্ধ করে বসে থাকে তা হলে সে গোপনতাপ্রিয়। শিরদাঁড়া টানটান করে যে বসে রয়েছে, সে কোনও কারণে উদ্বিগ্ন কিংবা উত্তেজিত। কোনও ছেলের বডি ল্যাঙ্গুয়েজের এই বিষয়গুলি খতিয়ে দেখে মেয়েরা তার মনের অবস্থাটার একটা আভাস পেতে চায়। 
৫. ছেলেটি পায়ে জুতো কেমন পরেছে: পোশাকের মতোই, কোনও মানুষের জুতোও তার সম্পর্কে অনেক কথা বলে। পাশাপাশি কোনও মানুষের বর্তমান অবস্থা কেমন, সে সম্পর্কেও আভাস দেয় জুতো। যেমন ধরুন, আপনি কোনও চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেলে যে ধরনের জুতো পরেন, বন্ধুদের সঙ্গে পার্টিতে গেলে নিশ্চয়ই তার থেকে আলাদা ধরনের জুতো পরেন। মেয়েরা কোনও পুরুষের জুতোর দিকে তাকিয়ে সেই বিষয়গুলিই আঁচ করতে চায়। 
৬. ছেলেটি কতটা মনোযোগী শ্রোতা: যদি কোনও ছেলে তার বন্ধু বা পরিচিতদের সঙ্গে থাকে, তা হলে একটি মেয়ে তার দিকে তাকিয়ে খেয়াল করে, কতটা মনোযোগী হয়ে সে অন্যদের কথা শুনছে। আদৌ অন্যদের কথা শোনার মানসিকতা ছেলেটির মধ্যে রয়েছে কি না, সেটা বোঝার চেষ্টা করে সে। যে মানুষ অন্যদের কথা শুনতে রাজি নয়, সে সাধারণত মেয়েদের মন জিততে পারে না।
৭. ছেলেটি কতটা খরুচে: কোনও শপিং মল বা কোনও মার্কেটে যখন কোনও ছেলে কেনাকাটায় ব্যস্ত রয়েছে, তখন একটি মেয়ে তার দিকে তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করে, তার টাকা খরচের হাত কেমন। সব সময়ে খরুচে ছেলেরাই যে মেয়েদের বেশি পছন্দ হবে, তা নয়। বুঝেশুনে খরচ করে যে ছেলে, তার বিবেচনাবোধ বেশি, এমন ধারণাও থাকে অনেক মেয়ের। 
৮. ছেলেটি অন্যদের সঙ্গে কেমন ব্যবহার করছে: কোনও মানুষ তার আশেপাশের বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে কেমন ভাবে মিশছে, কী ভাবে কথা বলছে— সেটা তার মানসিকতার বিরাট বড় পরিচায়ক। আশাপাশের মানুষদের সঙ্গে কোনও ছেলের ব্যবহার লক্ষ করে মেয়েরা তার মানসিকতা বোঝার চেষ্টা করে। 
৯. ছেলেটি কতটা ঘন ঘন হাসে: প্রাণ খুলে হাসতে পারে যে মানুষ, তার মনটাও বড় হয়— এমনটাই প্রচলিত ধারণা। আবার কথায় কথায় যে হাসে, তার রসবোধ নিশ্চয়ই খুব সূক্ষ্ণ নয়। কোনও ছেলের হাসির আধিক্য দেখে মেয়েরা তার সম্পর্কে এমনই কিছু ধারণা গড়ে নিতে চায়। 
১০. ছেলেটি ম্যানার্স জানে কি না: লিফটের দরজা খুলে গেলে পাশে দাঁড়িয়ে থাকা মেয়েটিকে ‘লেডিজ ফার্স্ট’ বলে এগিয়ে দেয় যে পুরুষ, কিংবা বাসে বয়স্ক মানুষকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে নিজের সিট ছেড়ে দেয় যে যুবক— তাদের প্রতি মেয়েদের একটা আলাদা আকর্ষণ থাকে সব সময়েই। কোনও ছেলের দিকে তাকানোর সময়ে মেয়েরা তাই দেখে নিতে চায়, সেই ছেলের সৌজন্যবোধ রয়েছে কি না। 

১১ বছর বয়সী মেয়ের 'সেক্সি' ছবিতে সমালোচিত তারকা মা

১১ বছর বয়সী মেয়ের 'সেক্সি' ছবিতে সমালোচিত তারকা মা



১১ বছর বয়সী মেয়ের 'সেক্সি' ছবিতে সমালোচিত তারকা মা
রিয়েলিটি টেলিভিশন শো তারকা টেরেসা গাইডিস। 'দ্য রিয়েল হাউজওয়াইভস' শো-তে দেখা গেছে তাকে। তিনি যতটা আলোচিত, তার চেয়ে বেশি সমালোচিত হলেন এবার। সোশাল মিডিয়াল তার ১১ বছর বয়সী কন্যার যেসব ছবি পোস্ট করেছেন, সেগুলোকে এক কথায় আবেদনময়ী বলে মন্তব্য করছেন মানুষ। এত ছোট একটা মেয়েকে এভাবে তুলে ধরায় ব্যাপক সমালোচিত হলেন তারকা মা।

রিয়েল হাউজওয়াইভস-এ তিনি নিজেকে আদর্শ গৃহিনী হিসাবে তুলে ধরতে পারেন। কিন্তু কতটুকু আদর্শ মা হতে পেরেছেন তা এখন প্রশ্নের সম্মুখীন। সম্প্রতি মেয়েকে নিয়ে সমুদ্র সৈকতে বেশ কিছু ছবি তুলেছেন তিনি। আর তাতেই দর্শকদের ক্ষোভ।

চার সন্তানের জননী ৪৪ বছর বয়সী টেরেসা। জিয়া (১৪), গ্যাব্রিয়েলা (১১), মিলানিয়া (১০) এবং আদ্রিয়ানা (৬)। এদেরকে নিয়ে সৈকতে রোদ্রস্নানে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানেই তুলেছেন ছবিগুলো।
গ্যাব্রিয়েলার বাথিং স্যুট তার বয়স অনুযায়ী মানানসই হয়নি বলে মনে করছেন সবাই। তা ছাড়া তার আবেদনময়ী ভঙ্গী দৃষ্টিকটু। একজন লিখেছেন, মেয়েটি সুন্দরী। কিন্তু এই ছবিগুলো ব্যক্তিগত এবং গোপন রাখাই ভালো।

ইন্সটাগ্রামে আরেকজন লিখেছেন, বাচ্চা মেয়েদের এসব সেক্সি ছবি সোশাল মিডিয়ায় না দেওয়াই উত্তম।
এক মন্তব্যকারী লিখেছেন, তাকে কি বাচ্চার মতো রাখাই ভালো না? সে অতি সাধারণ এক শিশুমাত্র। তাকে দিয়ে এসব 'অদ্ভুত' পোজ না দেওয়ানোই ভালো। সে নিশ্চয়ই এতে অস্বস্তিবোধ করেছে।
বয়স অনুযায়ী তাকে এসব পোশাকে মানায় না। মা হিসাবে আপনি কি তা বোঝেন না?, আরেকজন এভাবেই ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
টেরেসার এক ভক্ত বলছেন, ১১ বছর বয়সী মেয়েটার জন্য এই বাথিং স্যুট বড়দের মতো হয়ে গেছে।
অনেকে অবশ্য গ্যাব্রিয়েলাকে ফ্যাশন মডেল বেলা হাদিদের শৈশবের সঙ্গে তুলনা করেছেন। আবার অনেকের তার অতি ক্ষুদ্র পোশাক নিয়োই আপত্তি। গ্যাব্রিয়েলাকে এমন পোশাক পড়ানো হয়েছে যা পশ্চিমা মেয়েরা বিশের কোঠায় পরেন। মেয়েকে এভাবে আবেদনময়ী করে তোলার কি কারণ রয়েছে? কোনভাবেই মানতে পারছেন না ভক্তরা।

সানি লিওনির কিছু হট এক্সক্লুসিভ ছবি

 সানি লিওনির কিছু হট এক্সক্লুসিভ ছবি 
আজ শুভ জন্মদিন নীল তারকার তকমা ঝেড়ে ফেলে বলিউডে পা রাখা ইন্দো-কানাডিয়ান স্টার সানি লিওনির। কথায় বলে মেয়েদের বয়স কাউকে বলতে নেই। তবে ইন্টারনেটের সৌজন্যে কোনও সেলেবসের ব্যক্তিগত কিছুই আর আজকের দিনে গোপন থাকে না। সানি লিওনি ওরফে করণজিত কৌর ভোহরা ১৯৮১ সালে এইদিনে জন্মেছিলেন। ৩৪ পেরিয়ে এদিন ৩৫ এর কোঠায় পা দিয়েও আজও একইরকম ঝকঝকে ও আকর্ষণীয় সানি। রূপ, যৌবন, খ্যাতি সবই ঈশ্বর তাঁকে দিয়েছেন এবং সযত্নে তা নিজের কাছে ধরে রেখেছেন তিনি। গতকয়েকবছরে ইন্টারনেট দুনিয়ার সবচেয়ে বেশি সার্চ করা সেলেবসদের মধ্যে তিনি ছিলেন অন্যতম। আর এবার কাঙ্খিত মহিলার তালিকায় দীপিকা পাডুকোনকে টপকে বলিউডের সেরার খেতাবও নিজের দখলে নিয়ে নিয়েছেন সানি। জন্মদিন উপলক্ষ্যে আসুন দেখে নেওয়া যাক সানির কিছু হট অ্যান্ড সেক্সি ছবি। Sponsored Dwayne ‘The Rock’ Johnson Picks Up $9.5 Million Georgia… Mansion Global সানি লিওনি পাঞ্জাবি পরিবারে জন্মানো সানি নিজের অতীত নিয়ে কখনই আফসোস করেননি। সানি লিওনি বরং সবসময়ই এটাই স্বীকার করে এসেছেন যে, তাঁর অতীতই তাঁকে আজকের বর্তমানে এনে দাঁড় করিয়েছে। Sponsored Mansion Global Daily: Celebs in the New York Suburbs, the… Mansion Global সানি লিওনি মাত্র ১৬ বছর বয়সে নিজের সতীত্ব হারান তিনি। এরপর ধীরে ধীরে নীল ছবির জগতে প্রবেশ করেন। সানি লিওনি নীল ছবির জগতে প্রবেশের সময় থেকে তিনি সানি লিওনি নামে পরিচিত হন। Sponsored Buyers Must Move Quickly in Australia as Key Housing… Mansion Global সানি লিওনি একজন নীল তারকা থেকে বলিউডের সর্বোচ্চ মঞ্চে এনে, আলাদা সংস্কৃতির সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেওয়া খুব একটা সহজ ছিল না সানির কাছে। সানি লিওনি তবে সবকিছুকে পিছনে ফেলে নিজের একক যোগ্যতায় বলিউডে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছেন সানি। Sponsored Paris, Hong Kong and Singapore are World’s Priciest… Mansion Global সানি লিওনি অভিনয় থেকে আইটেম ডান্স সবেতেই ধীরে ধীরে হাত পাকাতে শিখে গিয়েছেন সানি। সানি লিওনি বিভিন্ন স্যোশাল নেটওয়ার্কিং সাইটে সানির যা ফ্যান ফলোয়িং তা বড় বড় বলি তারকাকেও লজ্জায় ফেলে দেবে। Sponsored Why Are Property Taxes in Greece Higher Than Other… Mansion Global সানি লিওনি মস্তিজাদে, এক পহেলি লীলা, কুচ কুচ লোচা হ্যায় ইত্যাদি সিনেমায় হট বিকিনি দৃশ্যে দেখা গিয়েছে সানিকে যা পুরুষদের ঘুম কেড়ে নেওয়ার জন্য যথেষ্ট। সানি লিওনি সানিকে কেউ কেউ কিম কার্দাশিয়ানের ভারতীয় সংস্করণ বলে ডাকেন। কথাটা হয়ত খুব একটা খারাপ বলেন না, তাই না?