শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

ওয়াই-ফাই স্পিড বাড়ানোর সহজ কিছু উপায়

ওয়াই-ফাই স্পিড বাড়ানোর সহজ কিছু উপায়


ওয়াই-ফাই স্পিড বাড়ানোর সহজ কিছু উপায়
প্রতীকী ছবি

আমরা অনেকেই ইন্টারনেটের ধীর গতি নিয়ে বিরক্ত বোধ করি। ওয়াই-ফাই সংযোগে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চাইলেও অনেক সময় দেখা যায় সংযোগ রয়েছে কিন্তু গতি একেবারেই নেই। অর্থাৎ ইন্টারনেট স্পিড নেই। তবে এই সমস্যা হতে খুব সহজেই মুক্তি মিলতে পারে! চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ওয়াই-ফাই স্পিড বাড়াবেন-
১. রাউটারের লোকেশন পরিবর্তন করুণ:
ওয়াই-ফাই সংযোগের গতি বাড়াতে হলে প্রথমেই আপনাকে রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন বা অবস্থানের মাঝে সমন্বয় রক্ষা করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, রাউটার বাড়ির ভিতরে আসা ইন্টারনেট তারের খুব কাছাকাছি রাখা হয়ে থাকে। এটা মোটেও উচিত নয়। আবার অনেক সময় রাউটারের অ্যান্টেনার অবস্থান ঠিক করে রাখা হয় না। যে কারণে অ্যান্টেনার থেকে সব দিকে সংকেত পাঠানো এবং রিসিভ করা সম্ভব হয় না। সে কারণে রাউটারকে এমন স্থানে রাখা উচিত, যাতে রাউটারটি সবদিকে সংকেত পাঠাতে পারে অথবা সংকেত রিসিভ করতে পারে।
২. ওয়্যারলেস রাউটারে উন্নত অ্যান্টেনা যোগ করা:
অনেক সময় রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন করেও ইন্টারনেটের গতি উন্নত বা বাড়ানো সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অ্যান্টেনা পরিবর্তন করতে পারেন। রাউটারের চারপাশে যদি অনেক দেওয়াল বা অনেক বাধা থাকে তবে সেক্ষেত্রে একটি এক্সটারনাল অ্যান্টেনা রাউটারের সামনে বা সঠিকভাবে ব্যবহার করে রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারেন। কারণ রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়লে ইন্টারনেটের স্পিডও বাড়বে।
৩.ওয়্যারলেস রিপিটার যোগ করুণ:
আপনি ইচ্ছে করলে রাউটারে নেটওয়ার্কের পরিসীমা বাড়ানোর জন্য একটি ওয়্যারলেস রিপিটারের সাহায্য নিতে পারেন। এই রিপিটার রাউটার এবং সংযুক্ত ডিভাইসের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে। কম দামে বাজারে এমন অনেক ভালো ভালো রিপিটার পেয়ে যাবেন।
৪. ব্যাকগ্রাউন্ডের ডেটা ডাউনলোড বন্ধ করা:
অনেক সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে চলা একাধিক কাজের জন্য ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের গতি স্লো হতে পারে। ব্যবহারকারী কম্পিউটার, ট্যাবলেট বা ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে যদি একাধিক ট্যাব একইসঙ্গে চলতে থাকে তবে ইন্টারনেটের গতি এমনিতেই কমে যাবে। সেক্ষেত্রে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে হলে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন বা ট্যাব বন্ধ করতে হবে। তাহলে দেখবেন ইন্টারনেটের স্পিড আগের থেকে অনেক বেড়েছে। তাছাড়াও অনেক সময় ইন্টারনেটের গতি কমে গেলে রাউটারটি রিস্টার্ট দিয়ে নিলেও কাজ হয়। রাউটারটি রিস্টার্ট দিলে আবার গতি স্বাভাবিকভাবে কাজ করে।

চাঁদে যাওয়ার জন্য যাত্রী খুঁজছে নাসা

চাঁদে যাওয়ার জন্য যাত্রী খুঁজছে নাসা


চাঁদে যাওয়ার জন্য যাত্রী খুঁজছে নাসা!
প্রতীকী ছবি

এবার মঙ্গল ও চাঁদে পাড়ি দিতে চলেছে মহাকাশচারীরা। এর জন্য মার্কিন নাগরিকত্বের পাশাপাশি সম্পর্কিত বিষয়ে মাস্টার ডিগ্রি থাকতে হবে। মাটি থেকে ৪০০ কিলোমিটার উপরে তৈরি ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে থাকার জন্য তৈরি থাকতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের স্পেস এজেন্সি নাসা গত মঙ্গলবার (১১ ফেব্রুয়ারি) মহাকাশে যাত্রার অগ্রিম পদক্ষেপ তৈরি করার ঘোষণা করে দিয়েছে। 
আপাতত নাসার কাছে ৪৮ জন মহাকাশচারী রয়েছে। নাসার এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ২০২৪ সালের মধ্যে চাঁদে প্রথম নারী ও অপর একজন মহাকাশচারীকে পাঠাতে চলেছে ৷ প্রতিভাশালী নারী ও পুরুষদের আমরা চাকরি দেব ৷ এর জন্য সায়েন্স, ইঞ্জিনিয়ারিং ও স্টেমে মাস্টার ডিগ্রির সঙ্গে দু’বছরের 'STEM' পিএইচডি থাকলে আরও ভাল হয় ৷ আবেদনকারীদের কাছ মেডিকেল ডিগ্রি থাকলে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হবে ৷
তিনি আরও জানিয়েছেন, এর পাশাপাশি আবেদনকারীর কাছে ফ্লাইয়িংয়ের দু’বছরের প্রোফেশনাল এক্সপার্টাইজ থাকতে হবে। পাইলটের জন্য কমপক্ষে ১০০০ ঘণ্টার পাইলট ইন কমান্ড টাইম থাকতে হবে। আবেদনকারীদের দু’ঘণ্টার একটি অনলাইন টেস্ট দিতে হবে। এর জন্য নাসার তরফে ৫৩,৮০০ ডলার থেকে ৭০,০০০ ডলারের মধ্যে বেতন দেওয়া হবে।
নাসার তরফে জানানো হয়েছে যে, ২০২১ সালের মধ্যে তারা যোগ্য প্রার্থী পেয়ে যাবেন ৷ এরপর দু’বছরের ট্রেনিং প্রোগ্রাম হিউস্টনে জনসন স্পেস সেন্টারে তাদের পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

বিশ্বের প্রথম হাইড্রোজেনচালিত ইয়টের মালিক হচ্ছেন বিল গেটস

বিশ্বের প্রথম হাইড্রোজেনচালিত ইয়টের মালিক হচ্ছেন বিল গেটস


বিশ্বের প্রথম হাইড্রোজেনচালিত ইয়টের মালিক হচ্ছেন বিল গেটস

এই মুহূর্তের বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ ধনী বিল গেটস। তার সম্পদের পরিমাণ ১১৮ বিলিয়ন ডলার। সময় পেলেই নিয়মিত সুপার ইয়টে ছুটি কাটান বিল গেটস। তবে এতদিন তার নিজস্ব কোনো ইয়ট ছিল না। নিজের প্রয়োজনে ইয়ট ভাড়া নিতেন ৬৪ বছর বয়সী এ ধনকুবের। ভূমধ্যসাগরে ইতালীয় দ্বীপ সার্দিয়ানায় বিল গেটস যে ইয়টে ছুটি কাটিয়েছেন সেটির দাম ছিল ৩৩০ মিলিয়ন ডলার। 
তবে এবার আর ইয়ট ভাড়া নিতে হবে না বিল গেটসকে। তিনি নিজস্ব সুপারইয়টের মালিক হচ্ছেন। এরইমধ্যে আকুয়া শিপকে নিজের চাহিদার কথা জানিয়ে দিয়েছেন মাইক্রোসফটের এই সহ-প্রতিষ্ঠাতা। ১১২ মিটার (৩৭০ ফুটের) এ ইয়ট নির্মাণে ব্যয় হবে প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলার। বিশ্বের প্রথম এই হাইড্রোজেন চালিত ইয়টে থাকবে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাড, স্পা এবং জিম। ২০২৪ সালে ওই ইয়ট তার যাত্রা শুরু করবে। তরল হাইড্রোজেনে পরিচালিত হবে সে ইয়ট।
একবার জ্বালানি পূর্ণ করেই ইয়টটিতে করে লন্ডন থেকে নিউ ইয়র্ক ভ্রমণ করা যাবে। এরপর জ্বালানি নেয়ার প্রয়োজন পড়বে। পরিবেশবান্ধব এ ইয়টে শীত দূর করতে কাঠ ও কয়লা পোড়ানোর প্রয়োজন হবে না। ৫ ডেক বিশিষ্ট এ ইয়টে ১৪ জন অতিথি ও ৩১ জন ক্রু সদস্যের থাকার ব্যবস্থা রয়েছে 

সূর্য গবেষণায় নয়া দিগন্ত, প্রথম সৌর অরবিটর উৎক্ষেপণ

সূর্য গবেষণায় নয়া দিগন্ত, প্রথম সৌর অরবিটর উৎক্ষেপণ


সূর্য গবেষণায় নয়া দিগন্ত, প্রথম সৌর অরবিটর উৎক্ষেপণ

সূর্য তথা মহাকাশ গবেষণায় নাসা এবং ইএসএ (ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সি)-র যৌথ উদ্যোগে উৎক্ষেপণ হল প্রথম সৌর অরবিটার। ইউরোপীয় সময় রাত ১১টা ৩ মিনিটে ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল এয়ার ফোর্স স্টেশন থেকে লঞ্চ কমপ্লেক্স ৪১ থেকে ইউনাইটেড লঞ্চ অ্যালায়েন্স অ্যাটলাস ভি রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হয়। এই প্রথম মহাকাশ থেকে সূর্যের মেরুগুলোর ছবি তুলে পৃথিবীতে পাঠাতে পারবে এই মহাকাশযান।
উৎক্ষেপণের পরের দিন সোমবার সকাল ১২টা ১২ মিনিটে জার্মানির ডারমস্টাডেটের ইউরোপীয় স্পেস অপারেশনস সেন্টারের মহাকাশ বিজ্ঞানীরা মহাকাশযান থেকে একটি সঙ্কেত পেয়েছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, সোলার অরবিটারের সৌর প্যানেলগুলো সফলভাবে প্রতিস্থাপিত হয়েছে।
নাসা জানিয়েছে, উৎক্ষেপণের পরে প্রথম দু’দিন সৌর অরবিটার কয়েকটি অ্যান্টেনা স্থাপন করবে যা পৃথিবীর সঙ্গে যোগাযোগ করবে। তার পর শুরু হবে তথ্য সংগ্রহ এবং পৃথিবীতে পাঠানোর কাজ। সোলার অরবিটার একটি অনন্য কক্ষপথে রয়েছে, যেখান থেকে সূর্যের মেরুগুলোর ছবি তুলে পাঠাতে পারবে। এই কক্ষপথে সূর্যের কাছাকাছি মোট ২২টি অবস্থান পড়বে। বুধের কক্ষপথের মধ্যে থেকে সূর্য এবং পৃথিবীতে তার প্রভাব সম্পর্কে পর্যবেক্ষণ করবে এই মহাকাশযান।
ইএসএ-র ডিরেক্টর মহাকাশবিজ্ঞানী গুন্থার হেসিঙ্গার বলেছেন, ‘‘পৃথিবীতে প্রাণের জন্য সূর্যের গুরুত্ব কতটা, মানুষ হিসেবে তা আমরা জানি, এটাকে পর্যবেক্ষণ করি এবং কীভাবে কাজ করে চলেছে, তা নিয়ে নিরন্তর পরীক্ষানিরীক্ষা করে চলেছি। আবার আমরা এটাও জানি যে, একটা সৌরঝড় আমাদের দৈনন্দিন জীবনের কাজকর্ম ব্যাহত করতে পারে।’’ 
আর নতুন এই অভিযান সম্পর্কে তাঁর মত, এই সোলার অরবিটার মিশনের শেষে আমরা সূর্যের আচরণের পরিবর্তনের জন্য দায়ী কী এবং আমাদের গ্রহের উপর তার প্রভাবই বা কতটা, সে সম্পর্কে আরও বেশি কিছু এবং আরও বিস্তারিত জানতে পারব।’

১১ মাস মহাকাশে কাটিয়ে রেকর্ড নারী মহাকাশচারী'র

১১ মাস মহাকাশে কাটিয়ে রেকর্ড নারী মহাকাশচারী'র 


১১ মাস মহাকাশে কাটিয়ে রেকর্ড নারী মহাকাশচারী'র (ভিডিও)
ক্রিশ্চিয়ানা কোচ

প্রায় ১১ মাস মহাকাশে থেকে পৃথিবীর মাটি ছুঁলেন মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মহাকাশচারী ক্রিশ্চিয়ানা কোচ। প্রথম মহিলা মহাকাশচারী হিসেবে এতদিন মহাকাশে কাটালেন তিনি। গত বৃহস্পতিবার পৃথিবীতে নিরাপদে ফিরে আসেন তিনি।
আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে ৩২৮ দিন ছিলেন ক্রিশ্চিয়ানা। তার সঙ্গেই পৃথিবীতে ফেরেন ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির নুকা পারমিটানো এবং রাশিয়ান স্পেস এজেন্সির আলেকজান্দার সোভোস্তভ। কাজাখিস্তানের ল্য়ান্ডিং সাইটে স্পেস শাটলের মধ্যে হাসিমুখে বসে থাকতে দেখা যায় ক্রিশ্চিয়ানাকে। গত বছর ১৪ মার্চ পৃথিবী ছেড়েছিলেন তিনি।
ট্যুইট করে ক্রিশ্চিয়ানাকে অভিন্দন জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার জন্য গোটা যুক্তরাষ্ট্র গর্বিত বলে জানিয়েছেন ট্রাম্প। এর আগে নাসার মহাকাশচারী পেগি হুইটসন ২০১৬-১৭ সালে নারী হিসেবে সর্বোচ্চ ২৮৯ দিন মহাকাশে কাটিয়ে আসেন। সেই রেকর্ড ভাঙলেন ৪১ বছরের ক্রিশ্চিয়ানা।


বিয়ের আগেই অন্তঃসত্ত্বা যেসব অভিনেত্রী

বিয়ের আগেই অন্তঃসত্ত্বা যেসব অভিনেত্রী


বিয়ের আগেই অন্তঃসত্ত্বা যেসব অভিনেত্রী
(বাঁ থেকে) মাহি গিল, এমি জ্যাকসন ও নেহা ধুপিয়া।

তারকাদের প্রেম, বিয়ে, সন্তানসহ ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে ভক্তদের আগ্রহের কমতি নেই। বিভিন্ন কাজে ভক্তদের কাছ থেকে প্রশংসা ও নিন্দা উভয়ই পেয়ে থাকেন তাঁরা। তবে নিন্দার ভয়ে কি আর কারো ব্যক্তিগত জীবন থেমে থাকে?
সমাজের গৎবাঁধা ধারণা ভেঙে ফেলতে তারকাদের অন্যতম ভূমিকা পালন করতে দেখা যায়। মানুষের বদ্ধমূল চিন্তাধারাকে আমূল বদলে দেওয়ার মতো অনেক কিছুই ব্যক্তিগত জীবনে করে থাকেন তাঁরা। চলুন, দেখে নেওয়া যাক, কোন তারকারা বিয়ের আগেই মা হয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার জন্ম দিয়েছেন।
মাহি গিল
কয়েক মাস আগেই অভিনেত্রী মাহি গিল তাঁর তিন বছর বয়সী কন্যাসহ প্রেমিকের সঙ্গে লিভ টুগেদার প্রসঙ্গে আলোচনায় আসেন।
সম্প্রতি বয়ফ্রেন্ড থাকার কথা স্বীকার করেন এই অভিনেত্রী। তবে তার নাম প্রকাশ্যে আনতে নারাজ মাহি জানান, আলোচনার বাইরে থাকতেই পছন্দ করেন তার প্রেমিক।
এমি জ্যাকসন
এ বছরের শুরুতেই ভক্তদের দারুণভাবে চমকে দেন বলিউড অভিনেত্রী এমি জ্যাকসন। সবাইকে নিজের অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার খবর দেন তিনি। 
সম্প্রতি এমি তার সন্তানের জন্ম দেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা ওই ছবিতে বয়ফ্রেন্ড জর্জকে তার কপালে চুমু দিতে দেখা যায়। আর ছবিতে এমিকে সন্তান স্তন্যপান করানো অবস্থায় দেখা যায়।
কালকি কোয়েচলিন
এই অভিনেত্রী সম্প্রতি জানিয়েছেন, তিনি পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা। তার বয়ফ্রেন্ডের নাম গাই হার্শবার্গ। এই ব্যাপারে কালকি সংবাদমাধ্যমকে জানান, তিনি এরই মধ্যে তাঁর ভেতরে আসা পরিবর্তনগুলো অনুভব করছেন। এটি তাঁকে আরো শান্ত ও ধীর করে তুলেছে।
গ্যাব্রিয়েলা দিমিত্রিয়াদেস
বলিউড অভিনেতা অর্জুন রামপালের প্রেমিকা গ্যাব্রিয়েলা দিমিত্রিয়াদেস এ বছরের জুলাইয়ে একটি ছেলেশিশুর জন্ম দিয়েছেন। সন্তান জন্মের কয়েক মাস পেরিয়ে গেলেও এখনো বিয়ের পিঁড়িতে বসেনি এই জুটি।
নেহা ধুপিয়া
এই তারকা অভিনেত্রীর বিয়ের আগে তাঁর অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়া নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়। সব গুঞ্জনকে সত্যি করে দিয়ে বিয়ের অল্প কয়েক মাসের মধ্যেই নেহা সন্তান জন্ম দেন। এর পরেই বিয়ের পূর্বে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার ব্যাপারটি স্বীকার করে নেন এই অভিনেত্রী। মূলত তাঁর কাজ যাতে বন্ধ না হয়ে যায়, সে জন্যই অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার বিষয়টি চেপে যান তিনি।

দেশে ৩ কোটি অবৈধ স্মার্টফোন বন্ধের প্রক্রিয়া শুরু

দেশে ৩ কোটি অবৈধ স্মার্টফোন বন্ধের প্রক্রিয়া শুরু


দেশে ৩ কোটি অবৈধ স্মার্টফোন বন্ধের প্রক্রিয়া শুরু
প্রতীকী ছবি

দেশে প্রায় তিন কোটি অবৈধ স্মার্টফোন বন্ধের প্রক্রিয়া শুরু করেছে সরকার। অবৈধ মোবাইল ফোন বন্ধের বিষয়ে এতো দিন নানা আলোচনা হলেও এবার সত্যি সেগুলো বন্ধের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। 
অবৈধ মুঠোফোন বন্ধ করতে ন্যাশনাল ইকুইপমেন্ট আইডেনটিটি রেজিস্ট্রার (এনইআইআর) ব্যবস্থার প্রযুক্তি সরবরাহ ও পরিচালনার জন্য দরপত্র আহ্বান করেছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)।
মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) বিটিআরসি এ বিষয়ে দরপত্র আহ্বান করেছে। আগামী জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে এনইআইআর চালুর জন্য এ দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে বলে গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন বিটিআরসির সংশ্লিষ্টরা।
এনইআইআর পদ্ধতি চালু হলে অবৈধভাবে দেশে আনা মুঠোফোন মোবাইল অপারেটরদের নেটওয়ার্কে চালু করা যাবে না। বিটিআরসির জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক (গণমাধ্যম) জাকির হোসেন খান গণমাধ্যমকে বলেন, মুঠোফোনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতেই এ উদ্যোগ। এর মধ্যে আমরা অবৈধ মুঠোফোন ঠেকানোর ব্যবস্থাপনাকে একপর্যায়ে নিতে পারব আশা করি।
নতুন ব্যবস্থা চালু হলে বিদেশ থেকে আসার সময় কিনে আনা, প্রবাসী স্বজনদের পাঠানো সেট ইত্যাদি ক্ষেত্রে কী হবে, জানতে চাইল জাকির হোসেন বলেন, ‘এসব ক্ষেত্রে ব্যবস্থা থাকবে।’

কোন দেশে কত রোবট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করে

কোন দেশে কত রোবট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করে

কোন দেশে কত রোবট বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করে?

রোবট এখন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করে। বিভিন্ন দেশেই রোবটের ব্যবহার রয়েছে। আসুন জেনে নিই কোন দেশে কত রোবট কাজ করে?
১. জাপান
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ১০ হাজার কর্মচারীর মধ্যে গড়ে ২৯৫ টি রোবট কাজ করে।
২. সিঙ্গাপুর
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ১০ হাজার কর্মচারীর মধ্যে গড়ে ১৬৯ টি রোবট কাজ করে।
৩. দক্ষিণ কোরিয়া
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ১০ হাজার কর্মচারীর মধ্যে গড়ে ১৬৪ টি রোবট কাজ করে।
৪. জার্মানি
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ১০ হাজার কর্মচারীর মধ্যে গড়ে কাজ করে ১৬৩ টি রোবট।
৫. সুইডেন
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ১০ হাজার কর্মচারীর মধ্যে গড়ে ১২৬ টি রোবট কাজ করে।
৬. ইতালি
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ১০ হাজার কর্মচারীর মধ্যে গড়ে কাজ করে ১২৪ টি রোবট।
৭. ফিনল্যান্ড
এই দেশে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ১০ হাজার কর্মচারীর মধ্যে গড়ে ৯৮ টি রোবট কাজ করে।
৮. বেলজিয়াম
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ১০ হাজার কর্মচারীর মধ্যে গড়ে কাজ করে ৮৯ টি রোবট।
৯. যুক্তরাষ্ট্র
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ১০ হাজার কর্মচারীর মধ্যে গড়ে ৮৬ টি রোবট কাজ করে।
১০. স্পেন
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ১০ হাজার কর্মচারীর মধ্যে গড়ে ৮৪ টি রোবট কর্মচারী রয়েছে।

মহাকাশ থেকে কেমন দেখতে রাতের পৃথিবী

মহাকাশ থেকে কেমন দেখতে রাতের পৃথিবী 

মহাকাশ থেকে কেমন দেখতে রাতের পৃথিবী (ভিডিও)

মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা বাল্ব আবিষ্কারের পর থেকে মানুষ কীভাবে রাতের পৃথিবীকে সাজিয়ে তুলেছে তা ক্যামেরা বন্দী করেছে। পরে ই-বই আকারে প্রকাশ করেছে মার্কিন এই সংস্থাটি।
রাতের বেলায় যখন বিভিন্ন প্রান্তে রং-বেরং এর আলো জ্বলে তখন মহাকাশ থেকে অবাক লাগে এই পৃথিবীকে।১৫০টিরও বেশি দুর্লভ ছবি সম্বলিত ২০০ পাতার ‘আর্থ অ্যাট নাইট’ (ই-বুক) নামে একটি বই প্রকাশ করে নাসা। 
নাসার তথ্য অনুসারে ২০০ পাতার এই বইতে রয়েছে ১৫০টিরও বেশি ছবি। ২৫ বছর ধরে ছবিগুলো তোলা হয়। প্রতিটি ছবির সঙ্গে রয়েছে ব্যাখ্যাও।


অল্পের জন্য রক্ষা পেল পৃথিবী

অল্পের জন্য রক্ষা পেল পৃথিবী


অল্পের জন্য রক্ষা পেল পৃথিবী!

তীব্র গতিতে পৃথিবীর দিকে ছুটে আসছিল একটি বিশাল আকারের গ্রহাণু। গত শনিবার ভোরে সেটি পৃথিবীর পাশ দিয়ে বেরিয়ে যায়। রক্ষা পায় পৃথিবী। এমনটাই জানিয়েছে নাসা।
এ ব্যাপারে নাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, পৃথিবী থেকে ৫.৭৭ মিলিয়ন কিলোমিটার দূর থেকে চলে গিয়েছে ওই গ্রহাণুটি ফলে বিপদ হয়নি।
এদিকে মহাকাশ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, এই গ্রহাণু আকারে যে কোনও ইমারতের থেকে বিশাল বড়। এই ‘ক্ষতিকারক’ গ্রহাণু পৃথিবীর স্থলভাগে আঘাত হানলে পুরো একটা মহাদেশ ধ্বংস হওয়ার শঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন বিজ্ঞানীরা। এটি চওড়ায় ছিল ১ কিলোমিটার। ঘণ্টায় গতিবেগ ছিল ৫৪,৭১৭ কিলোমিটার।

অ্যান্ড্রয়েডে আসছে হোয়াটসঅ্যাপ পেমেন্ট

অ্যান্ড্রয়েডে আসছে হোয়াটসঅ্যাপ পেমেন্ট

অ্যান্ড্রয়েডে আসছে হোয়াটসঅ্যাপ পেমেন্ট
প্রতীকী ছবি

বর্তমানে বেশীরভাগ মানুষই ডিজিটাল পেমেন্টের উপরে নির্ভরশীল। আর তাই এই বছর থেকে হোয়াটসঅ্যাপে আসতে চলেছে এক নতুন পেমেন্ট সিস্টেম। কিন্তু এই নতুন ফিচার যোগ করতে হলে একটু সাবধান হতেই হবে।
যেভাবে সেট করবেন এই নতুন ফিচার
প্রথমে হোম স্ক্রিনে হোয়াটসঅ্যাপ খুলতে হবে। সেখান থেকে স্ক্রিনের উপরে ডানদিকের তিনটে ডটে ক্লিক করতে হবে। সেখান থেকে পেমেন্ট অপশনে ক্লিক করতে হবে।
অ্যাড পেমেন্ট অপশনে ক্লিক করতে হবে। তারপরে সেখান থেকে অ্যাকসেপ্ট অ্যান্ড কন্টিনিউ অপশনে ক্লিক করতে হবে। তার পরেই এই ফিচার চালু হবে। চূড়ান্ত পর্যায়ে নিজের ব্যাংক সিলেক্ট করলে করা যাবে লেনদেন।
এছাড়াও নিজেদের ফোন নম্বর দিতে হবে। তবে যে নম্বরটি হোয়াটসঅ্যাপে রয়েছে মনে করে সেই নম্বরটি দিতে হবে। সেটি যাচাই করার পরে তবে খোলা যাবে এই অ্যাকাউন্ট। পাশাপাশি চ্যাট ও করা যাবে।

যে কারণে অ্যাপলকে ২ কোটি ৭০ লাখ ডলার জরিমানা

যে কারণে অ্যাপলকে ২ কোটি ৭০ লাখ ডলার জরিমানা

যে কারণে অ্যাপলকে ২ কোটি ৭০ লাখ ডলার জরিমানা

প্রযুক্তি জায়ান্ট অ্যাপলকে ২৫ মিলিয়ন ইউরো (প্রায় দুই কোটি ৭০ লাখ ডলার) জরিমানা করা হয়েছে। ব্যবহারকারীদের না জানিয়ে ইচ্ছে করে আইফোনের পুরোনো মডেলে গতি কমিয়ে দেওয়ার কারণে এই জরিমানা করা হয়।
ফ্রান্সের প্রতিযোগিতা ও প্রতারণা বিষয়ক তদারকি সংস্থা ডিজিসিসিআরএফ এই জরিমানা আরোপ করে। তবে জরিমানাটা কবে কখন করা হয়েছে, তা নিশ্চিত করে পাওয়া যায়নি।
অ্যাপলের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ব্যবহারকারীদের আগে থেকে সতর্ক না করেই আইফোনের পুরোনো মডেলে গতি কমিয়ে দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
এর আগে ২০১৭ সালে অ্যাপল জানিয়েছিল, কিছু আইফোনের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে ডিভাইস আরও বেশি দিন যাতে কার্যকর থাকে, সে জন্যই এ কাজ করা হয়েছে বলেছিল মার্কিন প্রতিষ্ঠানটি।
ডিজিসিসিআরএফ বলছে, আইফোনের ব্যবহারকারীরা জানতেন না অপারেটিং সিস্টেম আইওএস আপডেট নেওয়ার কারণে তাদের ডিভাইসের গতি কমে যাবে। চুক্তি অনুযায়ী অ্যাপলের উচিত ছিল এ সংক্রান্ত নোটিশ দেওয়া। কিন্তু তা করেনি।
এদিকে, এই অভিযোগ বরাবরের মতো অস্বীকার করলেও জরিমানা পরিশোধ করতে সম্মত হয়েছে অ্যাপল।
আইফোনের পুরোনো ব্যবহারকারীদের অভিযোগ ছিল, নতুন মডেলের আইফোন বাজারে আনার পর ইচ্ছে করেই পুরোনো মডেলের ফোনগুলোর গতি কমিয়ে দিয়েছে অ্যাপল। মূলত নতুন মডেলের ফোনের বিক্রি বাড়ানোর জন্যই এটা করা হয়েছে।
তবে অ্যাপলের দাবি, নতুন মডেলের ফোনের বিক্রি বাড়াতে নয়, বেশি দিন টিকিয়ে রাখার জন্যই পুরোনো কিছু মডেলের গতি কমিয়ে দেওয়া হয়েছিল।

যেসব স্মার্টফোনে যুক্ত হচ্ছে ই-সিম

যেসব স্মার্টফোনে যুক্ত হচ্ছে ই-সিম


যেসব স্মার্টফোনে যুক্ত হচ্ছে ই-সিম

আপনার ফোনে সিম কার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ। এ সিম কার্ড আপনার ফোনকে সেলুলার নেটওয়ার্কের সঙ্গে যুক্ত করে, এতে ফোন নাম্বার ব্যবহার করে আপনি কল করতে পারেন, বার্তা পাঠাতে পারেন। ই-সিমও একই কাজ করে। তবে প্লাস্টিক চিপের পরিবর্তে যেটি আপনি চাইলেই ফোন থেকে বের করতে পারেন, তেমনটা নয় ই-সিম। এটি ফোনের ভেতরকারই একটি অংশ যা আপনি ফোন থেকে খুলে ফেলতে পারবেন না।
বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের স্মার্টফোনে যুক্ত করা হচ্ছে ই-সিম। এ তালিকায় রয়েছে আইফোন এক্সএস, এক্সএস ম্যাক্স, এক্সআর, ১১, ১১ প্রো এবং ১১ প্রো ম্যাক্স। আইফোনের বাইরে গুগল পিক্সেল ২, ৩, ৩এ, ৪ মডেলেও যুক্ত করা হয়েছে এটি। এ ছাড়া স্যামসাং গ্যালাক্সি ফোল্ড মডেল, মটোরোলা রেজর, স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২০, এস২০ প্লাস মডেলে থাকছে ই-সিম।
আধুনিক স্মার্টফোন গবেষকেরা জানিয়েছেন, ই-সিম মূলত ‘এমবেডেড সাবস্ক্রাইবার আইডেন্টিটি মডিউল’। এটি ছোট একটি ইলেকট্রনিক চিপ, যার সাহায্যে স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরা নতুন কোনও সিম ছাড়াই প্রাথমিক নেটওয়ার্ক খুঁজে পাবেন। এই সিমে আলাদা কোনও সিম ট্রে থাকছে না। এটি বিল্ট-ইন অবস্থায় স্মার্টফোনেই থাকছে।
নতুন ই-সিম যুক্ত করে গ্রাহক যখন নতুন স্মার্টফোন চালু করবেন, তখনই তিনি কোন নেটওয়ার্ক নিশ্চিত করবেন তা জানতে চাওয়া হয়। তখন ব্যবহারকারী যদি কোনো সিম ব্যবহারের কথা না জানাতে পারেন, তবে ই-সিম নির্বাচন করেই স্মার্টফোনটি সক্রিয় করা যাবে।

আপত্তিকর ছবি ডিলিট করতে টুইটারে নতুন ফিল্টার

আপত্তিকর ছবি ডিলিট করতে টুইটারে নতুন ফিল্টার


আপত্তিকর ছবি ডিলিট করতে টুইটারে নতুন ফিল্টার
প্রতীকী ছবি

অযাচিত আপত্তিকর ছবি ডিলিট করতে নতুন একটি ফিল্টার নিয়ে এসেছে টুইটারে। সেফ ডিএম (Safe DM) নামের ফিল্টারটি আপত্তিকর ছবি পাঠানো বন্ধের পাশাপাশি ডিলিট করতে পারবে।
ডেভেলপার কেলসি ব্রেসার অপরিচিত এক পুরুষের কাছ থেকে আপত্তিকর ছবি পাওয়ার পর নতুন এই ফিল্টারের কথা ভাবেন।
মিস ব্রেসার বলছেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো ইচ্ছা করলে তার ব্যবহারকারীদের সাইবারফিশিং থেকে আরও রক্ষা করতে পারে।
নতুন এই ফিল্টারটি অন্য যোগাযোগমাধ্যমে এখনই ব্যবহার করা যাবে না বলে জানিয়েছেন ব্রেসার, ‘অন্য সাইটে এটি ব্যবহার করার বিষয়ে আমরা আলোচনার পর্যায়ে আছি।’
সেফ ডিএম টিমের দাবি, ফিল্টারটি তৈরি করার পর সাধারণ মানুষের থেকে তারা ৪ হাজার আপত্তিকর ছবি পেয়েছেন। প্রায় সবগুলোই ডিলিট হয়ে গেছে।
 সফটওয়্যারটি আপত্তিকর ছবি শনাক্ত করে উভয় ব্যবহারকারীকে সতর্ক করে ছবি ডিলিট করবে।
ফিল্টারটি তৈরি করা হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি বা এআই ব্যবহার করে।

১৬ শতাংশ ফেসবুক আইডি ভুয়া

১৬ শতাংশ ফেসবুক আইডি ভুয়া

১৬ শতাংশ ফেসবুক আইডি ভুয়া

বিশ্বের সর্ব বৃহৎ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে যত আইডি আছে ব্যবহারকারীদের তার ১৬ শতাংশ আইডিই ভুয়া অথবা নকল।
সম্প্রতি জার্মানির পরিসংখ্যান ও বিশ্লেষণী সাময়িকী স্ট্যাটিসটা প্রকাশ করেছে এমনই তথ্য।
ফেসবুক সূত্রের বরাতে স্ট্যাটিসটা জানায়, এই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পৃথিবীতে সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ২৪০ কোটি। তবে ফেসবুক এ আইডির সংখ্যা ব্যবহারকারীর সংখ্যার থেকেও বেশি।
ফেসবুক নিজেই জানায়, তাদের সাইটে যতো আইডি আছে, গ্রাহকদের তার ১৬ শতাংশই ভুয়া অথবা নকল। এখানে নকল বলতে একই ব্যক্তির একাধিক আইডিকে বোঝানো হচ্ছে বলে ফেসবুকের বরাতে জানায় স্ট্যাটিসটা।
স্ট্যাটিসটার পরিসংখ্যানে দেখা যায়, ২০১৫ সালে সক্রিয় ব্যবহারকারীর তুলনায় এতে নকল আইডির অনুপাত ছিল প্রায় ৫ শতাংশ। এরপর ২০১৮ পর্যন্ত সেটি বাড়তেই থাকে। ’১৬ সালে এসে সেটি হয় ৬ শতাংশ, ’১৭ সালে ১০ শতাংশ এবং ’১৮ সালে তা এসে ১১ শতাংশে। ২০১৯ সালে নকল আইডির সংখ্যা না বাড়লেও, কমেনি অবশ্য।
অন্যদিকে ২০১৫ সালে ভুয়া আইডির অনুপাত ছিল দুই শতাংশের কিছু কম। ’১৬ সালে ছিল প্রায় এক শতাংশ। ’১৭ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৩ থেকে ৪ শতাংশে। তবে ’১৮ সালে ভুয়া আইডির অনুপাত আরও একটু বেড়ে হয় ৫ শতাংশ। অবশ্য সেটিও অপরিবর্তিত আছে ২০১৯ অবধি।

গলায় মাছের কাটা বিঁধলে যা করবেন

গলায় মাছের কাটা বিঁধলে যা করবেন


গলায় মাছের কাটা বিঁধলে যা করবেন

মাছ একটি সুস্বাদু খাবার। অধিকাংশ মানুষই মাছ খেতে ভালবাসে। কিন্তু কিছু কিছু মাছ যেগুলোতে কাটার পরিমাণ একটু বেশি। অনেক সময় তাড়াহুড়ো করে খেতে গিয়ে গলায় বিঁধে যায় কারও কারও। কখনো গলায় মাছের কাটা বিঁধলে ৫টি ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করুন, সহজেই সমাধান হয়ে যাবে আপনার সমস্যা।
১) গলায় কাঁটা বিঁধলে উষ্ণ পানিতে সামান্য পাতিলেবুর রস মিশিয়ে ওই মিশ্রণ খান। পাতিলেবুর রসের অ্যাসিডিক ক্ষমতা কাঁটাকে নরম করে দেবে। ফলে গলায় বিঁধে থাকা কাঁটা সহজেই নরম হয়ে নেমে যাবে গলা থেকে।
২) লবণ কাঁটা নরম করতে অত্যন্ত কার্যকর। তবে শুধু লবণ না খেয়ে এক কাপ উষ্ণ পানিতে সামান্য লবণ মেশিয়ে নিন। এই উষ্ণ লবণ-পানি খেলে গলায় বিঁধে থাকা মাছের কাঁটা সহজেই গলা থেকে নেমে যাবে।
৩) গলায় কাঁটা বিঁধলে দেরি না করে সামান্য অলিভ অয়েল খেয়ে নিন। অলিভ অয়েল অন্য তেলের তুলনায় একটু বেশিই পিচ্ছিল। ফলে অলিভ অয়েল খেলে গলায় বিঁধে থাকা কাঁটা পিছলে সহজেই নেমে যাবে।
৪) গলায় কাঁটা বিঁধলে এক কাপ পানির সঙ্গে ২ চামচ ভিনিগার মিশিয়ে খেয়ে নিন। ভিনেগার গলায় বিঁধে থাকা মাছের কাঁটাকে নরম করতে সক্ষম। তাই পানির সঙ্গে ভিনেগার মিশিয়ে খেলে গলায় বিঁধে থাকা কাঁটা সহজেই নরম হয়ে নেমে যাবে।
৫) গলায় কাঁটা বিঁধলে খানিকটা ভাত বা পাউরুটি চটকে ছোট ছোট মণ্ড করে নিন। এবার একবারে গিলে ফেলুন। ভাত বা পাউরুটির মণ্ডের ধাক্কায় গলায় বিঁধে থাকা কাঁটা সহজেই নেমে যাবে।

শরীরের ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করতে পারে বাদাম

শরীরের ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করতে পারে বাদাম


শরীরের ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করতে পারে বাদাম
ফাইল ছবি

বয়স বাড়ছে মানেই হাড়ে ক্ষয়। বয়স বাড়লে হাড়ের ক্ষয় যেন স্বাভাবিক ব্যাপার। বয়স চল্লিশ বছর পার হলেই শরীরে দেখা দেয় ক্যালসিয়ামের অভাব। আর ক্যালসিয়ামের অভাব মানেই হাড়ে গন্ডগোল। বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা বেশি। হাড়ের ঘনত্ব কমতে থাকে। অস্টিওপরোসিসের সমস্যা দেখা দেয়।
আমাদের শরীরে যে হাড় তৈরি হয় তার ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি হয় ২০ থেকে ৩০ বছর পর্যন্ত। ৩০ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে হাড়ের যেমন ক্ষয় হয়, তেমনই রিপ্লেসমেন্টও হয়। এ দু'টোর ভারসাম্য থাকে। ৪০ বছরের পর থেকে হাড়ের ক্ষয় শুরু হয়। কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে তা একটু আগেই হয়। অস্টিওক্লাস্ট নামে একটি কোষ হাড়ের ক্ষয় করে। নারীদের ক্ষেত্রে ইসট্রোজেন হরমোন বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর অস্টিওক্লাস্টিং বেড়ে যায়। এতে হাড় ক্ষয় হতে পারে। আর পুরুষদের ক্ষেত্রে হয় সেনাইল অস্টিওপরোসিস।
তাই ৩০ বছর বয়স পর্যন্ত হাড়ের ঘনত্ব বাড়িয়ে রাখার জন্য কিছু পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। দুপুরে কিংবা রাতের খাবারে পর্যাপ্ত পরিমাণে মাছ, মাংস, ডিম, দুধ থাকুক বা না থাকুক, খাবারে কয়েকটা বাদাম রাখতেই হবে। চিকিৎসকরা প্রায়ই দিনে অন্তত তিন-চারটি বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেন। তবে আখরোট, কাজু থেকে হাড় মজবুত রাখতে ভাল সব ধরনের বাদামই। কোনও বাদামে কার্বোহাইড্রেট বেশি, কোথাও প্রোটিন। হাড় সুস্থ রাখতে কমবেশি সব বাদামই উপকারী।

হার্ট অ্যাটাকের কিছু লক্ষণ

হার্ট অ্যাটাকের কিছু লক্ষণ


হার্ট অ্যাটাকের কিছু লক্ষণ
প্রতীকী ছবি

যখন হৃদপিণ্ডের কোনও শিরায় রক্ত জমাট বেঁধে হৃদপিণ্ডে রক্ত প্রবাহে বাঁধার সৃষ্টি করে তখনই হার্ট অ্যাটাক হয়। বয়স, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা, উচ্চ কোলেস্টোরলের সমস্যা, অতিরিক্ত মেদ, অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, মদ্যপান, মানসিক চাপ- এসবই মূলত হার্ট অ্যাটাকের কারণ। অনেক সময় হার্ট অ্যাটাক হলেও সঠিকভাবে বোঝা সম্ভব হয় না। সমস্যা হল কখনও কখনও বুকে কোনও ধরণের ব্যথা ছাড়াই হার্ট অ্যাটাক হতে পারে, ফলে হার্ট অ্যাটাক হয়েছে কিনা তা খুব ভাল করে বোঝা যায় না। তাই জেনে নেওয়া যাক হার্ট অ্যাটাকের অন্যান্য লক্ষণগুলি সম্পর্কে-
১) হৃদরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে, হার্ট অ্যাটাকের প্রায় একমাস আগে থেকেই দুর্বলতা এবং ঘন ঘন শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা শুরু হয়ে যায়। কোনও কারণ ছাড়াই শারীরিক দুর্বলতা এবং খুব সহজেই হাঁপিয়ে উঠে ঘন ঘন শ্বাস নেওয়ার সমস্যা শুরুর বিষয়ে সতর্ক থাকুন। এই রকম শারীরিক দুর্বলতা এবং শ্বাসপ্রশ্বাসের সমস্যা হলে বুঝতে হবে হৃদপিণ্ডের বিশ্রামের প্রয়োজন।
২) হটাৎ করে অতিরিক্ত ঘেমে যাওয়ার সমস্যা শুরু হলে অবহেলা করবেন না। কারণ এটিও হার্ট অ্যাটাকের একটি লক্ষণ। যখন হার্ট ব্লক হয় তখন রক্ত সঞ্চালনে হৃদপিণ্ডের অনেক বেশি কাজ করতে হয়। এই অতিরিক্ত পরিশ্রমের ফলে ঘামের সৃষ্টি হয় এবং এই ঘাম সাধারণত অনেক ঠাণ্ডা হয়ে থাকে। এই ধরনের সমস্যাকে অবহেলা না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
৩) একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, হার্ট অ্যাটাকের আগে থেকে বেশিরভাগ আক্রান্তরই বদহজমের সমস্যা এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়াও বুক জ্বালা যা আমরা অনেকে স্বাভাবিক বদহজমের সমস্যা ভেবে অবহেলা করি, তাও হতে পারে হার্ট অ্যাটাকের ইঙ্গিত। এর পাশাপাশি কোনও কারণ ছাড়াই মাথা ঘোরানো, বমি বমি ভাব এবং বমি করার বিষয়গুলি অবহেলা করবেন না।
৪) অনেক সময় হার্ট অ্যাটাকের সময় বুকে ব্যথা অনুভূত হয় না। এ ক্ষেত্রে বুকে অস্বস্তিকর অনুভূতি এবং বুকে চাপ ধরা ভারি ভাব অনুভব করার বিষয়টিতে নজর দিতে হবে। এই সময় শ্বাস নিতেও সমস্যা হতে পারে। এসব বিষয় নজরে পড়লে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত।
৫) শুধু বুকে ব্যথাই নয়, শরীরের অন্যান্য বিশেষ কিছু অঙ্গে ব্যথা অনুভব হওয়াও হতে পারে হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। পেটের উপরের অংশ, কাঁধ, পিঠ, গলা, দাঁত ও চোয়াল এবং বাম বাহুতে হুট করে অতিরিক্ত ব্যথা হওয়া বা চাপ অনুভব অথবা আড়ষ্টতা অনুভব করাও হতে পারে হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। তাই এই বিষয়গুলিকে মোটেই অবহেলা করবেন না।

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কী করবেন

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কী করবেন

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কী করবেন
প্রতীকী ছবি

যে কোনো ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়া শরীরকে তখনই কাবু করতে পারে যখন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। জেনে নেওয়া যাক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে বাড়াতে কী করা যেতে পারে।
রঙিন ফলমূল ও শাক-সবজি : শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে প্রয়োজন নানা উপাদান। শাক-সবজি, রঙিন ফলমূলে তার অনেকটাই পাওয়া যায়। প্রতিদিনের খাবারে তাই এসব রাখার চেষ্টা করুন।
প্রয়োজনীয় টিকা দিন : আপনার সব প্রয়োজনীয় টিকা দেওয়া থাকতে হবে। প্রাপ্তবয়স্করা ভ্যাকসিন রিফ্রেশ করতে ভুলবেন না! বিশেষ করে ডিপথেরিয়া, হুপিং কাশি, পোলিও, হেপাটাইটিস, মেনিনজাইটিস, হাম, ইনফ্লুয়েঞ্জা এবং এমন অন্যান্য রোগের টিকা নিন।
ভাইরাস পালিয়ে যাবে : বৈজ্ঞানিক গবেষণায় দেখা গেছে, শরীরের পেশিগুলো নিয়মিত, অর্থাৎ সপ্তাহে তিন দিন জগিং, নর্ডিক ওয়াকিং বা হাঁটাহাঁটি ও ব্যায়াম করে ঠিক রাখলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। প্রয়োজন যথেষ্ট ঘুম : ঘুম শরীরকে শুধু বিশ্রামই দেয় না, গভীর ঘুমের মধ্যে শরীরে নিউরোট্রান্সমিটার ছড়িয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও সচল রাখে। চাই জীবনে ‘আনন্দ’ : সমীক্ষায় জানা যায়, শক্তিশালী প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্য ভালো মন-মেজাজ এবং জীবনে আনন্দের বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। আমরা নিজেরাও দেখে থাকি যে, তুলনামূলকভাবে হাসি-খুশি মানুষের অসুখ-বিসুখ কম হয়ে থাকে।
মানসিক চাপ এড়িয়ে চলুন : বর্তমান বিশ্বে ‘স্ট্রেস’ বা মানসিক চাপ বহুল উচ্চারিত একটি শব্দ। তবে নেতিবাচক চাপ শরীরে কর্টিসোলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। তাই এ চাপ কমাতে শরীরের ব্যাটারিকে রিচার্জ করুন, অর্থাৎ নিয়মিত যোগব্যায়াম, মেডিটেশন বা এমন কিছু করুন।
হাঁটুন : তাজা বাতাস এবং হাঁটা দুটোই শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতার ভারসাম্য বজায় রাখতে সহায়তা করে। মুক্ত বাতাসে হাঁটার সময় শরীরে রক্ত সঞ্চালনও ঠিকভাবে হয়।