সোমবার, ২ মার্চ, ২০২০

প্রেমিকের কাছে পর্নোতারকা পাঠালেন প্রেমিকা, অতঃপর.. (ভিডিও)

প্রেমিকের কাছে পর্নোতারকা পাঠালেন প্রেমিকা, অতঃপর.. (ভিডিও)

প্রেমিকের কাছে পর্নোতারকা পাঠালেন প্রেমিকা, অতঃপর.. (ভিডিও)
সংগৃহীত ছবি
প্রেমিকের সততা পরীক্ষা করতে প্রেমিকা এক পর্নোতারকাকে পাঠিয়েছিলেন সাহায্য নিয়েছিলেন এক নারী। কিন্তু পরবর্তীতে এই কাজের জন্যই তার মধ্যে জেগেছে ঈর্ষা, সেই সঙ্গে তৈরি হয়েছে অস্বস্তিবোধও। এই ঘটনাটি  ‘টু ক্যাচ এ চিটার’ শিরোনামের একটি শোতে প্রচারের জন্য ভিডিওটি ধারণ করা হয়। পরে সেই ভিডিওটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইউটিউবে প্রকাশ করা হয়।
ইউটিউবে প্রকাশিত সেই ভিডিওটিতে দেখা যায়, ওই প্রেমিকা পর্নোতারকা ভ্যালেরি হোয়াইটকে তার প্রেমিকের কাছে পাঠান। ভ্যালেরি ওই তরুণীর প্রেমিককে তার দিকে আকৃষ্ট করার চেষ্টা করেন। প্রেমিক ওই যুবকের কাছে ফোন নম্বর চান ভ্যালেরি। কিন্তু যুবক ভ্যালেরিকে নিজের ফোন নম্বর দেওয়া থেকে বিরত থাকেন। কিন্তু এর পরও দমে যাননি ভ্যালেরি। তিনি যুবকের বাড়িতে থাকতে চান। এক পর্যায়ে তিনি ওই যুবকের যৌনাঙ্গে স্পর্শ করতে চান। কিন্তু যুবক ভ্যালেরির কাছ থেকে সরে গিয়ে নিজের গাড়িতে উঠতে যান। সে সময় ভ্যালেরিও গাড়ি পর্যন্ত হেঁটে যান
একপর্যায়ে ভ্যালেরি সেই যুবকের উদ্দেশে বলেন, ‘আপনি সমকামীদের মতো নন, তাই তো?’ তার প্রতিউত্তরে ওই যুবক ভ্যালেরির উদ্দেশে বলেন, তার মেয়েবন্ধু আছে। ।
এ সময় সম্পূর্ন দৃশ্যটি একটি মনিটরে দেখতে থাকেন সেই যুবকের প্রেমিকা। এতে তিনি অস্বস্তিবোধ করেছেন। তিনি মনে করছেন, পর্নোতারকাকে তার প্রেমিক পাগল করে দিয়েছে। সে সত্যিই সত্যিই তার প্রেমিককে তার কাছ থেকে বাগাতে চেয়েছিল।
 

সানি লিওনের যে ভিডিওটি সবচেয়ে বেশিবার দেখা হয়

সানি লিওনের যে ভিডিওটি সবচেয়ে বেশিবার দেখা হয়

সানি লিওনের যে ভিডিওটি সবচেয়ে বেশিবার দেখা হয়!
ফাইল ছবি

নীল ছবির দুনিয়া ছেড়ে বলিপাড়ায় পা রেখেছেন বেশ কয়েক বছর হলো। বরাবরই তাকে নিয়ে চর্চায় এতটুকু খামতি হয় না। নীল ছবির অতীত থেকে বর্তমান দুনিয়ার গ্ল্যামার, বিতর্ক থেকে ব্যবসা, উইমেন এমপাওয়ারমেন্ট থেকে আইটেম সং- সব মিলিয়ে নিঃসন্দেহে এক ধাঁধার নাম সানি লিওন।
সম্প্রতি জানা যায়, তার একটি ভিডিওই সবচেয়ে বেশিবার দেখেছেন সাড়া বিশ্বের মানুষ।
যদি ভাবা হয় আসলে নীল ছবির ভিডিওতেই এখনও বাজিমাত করে চলেছেন সানি লিওন, তবে ভুল। কেননা নীল দুনিয়া তিনি একেবারেই ছেড়েছেন। আর তাই তার খোঁজ নতুন নতুন সাফল্যের।
সম্প্রতি এক স্বপ্নপূরণের মাইলস্টোনে পৌঁছেছেন সানি লিওন। সেই ‘কাল হো না হো’ দেখা থেকেই শাহরুখের সঙ্গে কাজ করার স্বপ্ন তার। এতদিনে তা খানিকটা পূরণ হয়েছে। শাহরুখের আগামী ছবি রইস-এ ‘লায়লা ও লায়লা’ গানে দেখা যাবে। আইটেম সং হলেও সানি সকলের নজর কেড়ে নিয়েছেন এবং ২৪ ঘণ্টায় বিশ্বে সবচেয়ে বেশিবার ভিডিওর রেকর্ডও ছুঁয়ে ফেলেছে তার গানের ভিডিও।
এ কথা খুশি মনে ফ্যানদের নিজেই জানিয়েছেন সানি লিওন।
ইন্টারনেটে গানটি মুক্তি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভিডিও দেখতে ভিড় জমিয়েছিলেন সানির ফ্যানরা। সেই সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন শাহরুখ ফ্যানরা। দুয়ে মিলে ভিডিওটির জনপ্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়া। ২৪ ঘণ্টায় সারা বিশ্বে ‘মোস্ট ওয়াচড ভিডিও’র মধ্যে সানির গানের ভিডিও প্রথম স্থানটি দখল করে নেয়।
ভিডিও :


লিপ ইয়ার কেন হয়

লিপ ইয়ার কেন হয়


লিপ ইয়ার কেন হয়?
প্রতীকী ছবি

লিপ ইয়ার। যে বছর ফেব্রুয়ারি মাসে ২৯ দিন থাকে, সেই বছরটাকেই লিপ ইয়ার বলা হয়- আমরা অধিকাংশ মানুষ এটাই জানি। কিন্তু লিপ ইয়ারের গল্প এটুকু নয়। লিপ ইয়ারের প্রয়োজনীয়তা কী, তা কি জানেন?
আসলে আমরা বছর গণনা করি ৩৬৫ দিনে। কিন্তু পৃথিবীর সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করে আসতে ৩৬৫ দিনের কিছু বেশি সময় লাগে। এই সময়টা হলো ৩৬৫ দিন ৫ ঘণ্টা ৪৮ মিনিট ৪৭ সেকেন্ড। অর্থাৎ, আমরা প্রতি বছরে কয়েক ঘণ্টা কম হিসাব করি। এই কয়েক ঘণ্টার তাহলে কী হবে?
এই ভাবনা থেকেই এসেছে লিপ ইয়ার। প্রতি চার বছরে আমাদের এই না হিসাব করা সময়টা মিলে প্রায় একদিন হয়ে যায়। সেজন্য চার বছর পর পর একটা বছরে একটা দিন বাড়তি হিসাব করা হয়। সেই বছরে থাকে ৩৬৬ দিন। এই বাড়তি দিনটাই হল ২৯ ফেব্রুয়ারি। আর এরকম বছরকেই বলা হয় লিপ ইয়ার বা অধিবর্ষ।
কোন কোন বছর লিপ ইয়ার হয়?
গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসারে যেই বছরগুলো ৪ দিয়ে বিভাজ্য, সেগুলোই লিপ ইয়ার বা অধিবর্ষ। তবে এক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আছে। পৃথিবী সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করে আসতে ঠিক ৩৬৫.২৫ দিন নেয় না, কিছুটা কম সময় নেয়। তাই চার বছর পর পর বছরে একদিন বেশি হিসাব করলে প্রতি চারশ বছরে তিনদিন বেশি হয়ে যায়। এই সমস্যার সমাধান করতে যেসব বছর ১০০ দ্বারা বিভাজ্য, কিন্তু ৪০০ দ্বারা নয়- তাদের লিপ ইয়ার হিসেবে গণনা করা হয় না।
২০২০ সালটা কিন্তু লিপ ইয়ার, এবং আজ এই বছরের বিশেষ এবং অতিরিক্ত দিন- ২৯ ফেব্রুয়ারি। আবার এই দিনটা আসবে ঠিক চার বছর পর, ২০২৪ সালে।

প্লেনের ভেতর শান্তির কবুতর অশান্তি ছড়ালো! ভিডিও ভাইরাল

প্লেনের ভেতর শান্তির কবুতর অশান্তি ছড়ালো! ভিডিও ভাইরাল

প্লেনের ভেতর শান্তির কবুতর অশান্তি ছড়ালো! ভিডিও ভাইরাল

শান্তির কবুতর অশান্তি ছড়ালো প্লেনের মধ্যে। এ কারণে আধ ঘণ্টা দেরিতে উড়াল দেয় ভারতের আহমেদাবাদ-জয়পুর গো এয়ারের প্লেন। কবুতরটি ধরতে প্লেনের ভেতরের হইচইয়ের ভিডিও এখন ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়।
শনিবার গো এয়ারের ওই প্লেন আহমেদাবাদ ছাড়ার কিছুক্ষণ আগে উদয় হয় কবুতরটি। প্লেনের ভেতরে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত, প্রাণ ভয়ে উড়তে শুরু করে কবুতরটি। যাত্রীরা তাদের ধরার চেষ্টা করলে আরও আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। 
প্লেনের ভেতরের হইচইয়ের ওই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন রাকেশ ভগত নামে এক যাত্রী। টুইটারে তিনি লিখেছেন, বাস্তবিকই বড় পাখির মধ্যে ছোট পাখি। আহমেদাবাদ-জয়পুর ফ্লাইট ৩০ মিনিট লেটে উড়াল দিল।
প্রশান্ত নামে অন্য এক যাত্রী লিখেছেন, ‘প্লেনের ভেতরে উড়ে বেড়াচ্ছে একটি পায়রা’। যাত্রীরা উঠে দাঁড়িয়ে পায়রাটিকে ধরতে যাওয়ায় প্রবল হইচই শুরু হয়ে যায় প্লেনের মধ্যে। অনেক বলতে থাকেন প্লেনের পেছনের দরজা খুলে দেওয়া হোক। ওখান থেকে বেরিয়ে যাবে পায়রাটি।


অ্যান্টার্কটিকার বুকে রক্তমাখা তুষারের ছবি ভাইরাল! অতঃপর...

অ্যান্টার্কটিকার বুকে রক্তমাখা তুষারের ছবি ভাইরাল! অতঃপর...

অ্যান্টার্কটিকার বুকে রক্তমাখা তুষারের ছবি ভাইরাল! অতঃপর...
সংগৃহীত ছবি

সাদা বরফ হয়ে গেছে লাল! যেন চাপ-চাপ রক্তের ছোপ। যত দূর চোখ যায় একই ছবি। অ্যান্টার্কটিকার এ ছবি দেখতে কজনই বা অভ্যস্ত! যেন সেখানে একখণ্ড মঙ্গলগ্রহ। তুষারের বুক বেয়ে নেমে আসা রক্তস্রোত হিমশীতল জমাট বেঁধে গিয়েছে! অ্যান্টার্কটিকার এ ছবি এখন ভাইরাল নেটরাজ্যে।
তবে এই কৌতূহলের রহস্য ভেদ করেছে ইউক্রেনের শিক্ষা ও বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়। কিছুদিন আগে তারাই এই অদ্ভুত ছবি ছেড়েছিল ফেসবুকে। শেয়ার হতে হতে ভাইরাল সেই লাল বরফের ছবি।
সেই ছবিতে দেখা গেছে, প্রাক্তন ব্রিটিশ গবেষণাগারের চারপাশের তুষার ক্রমে লালবর্ণ ধারণ করছে। ইউক্রেনের বিজ্ঞান মন্ত্রণালয় জানাচ্ছে, এই লাল মাইক্রোস্কোপিক অ্যালগি বা শেত্তলার কারণে। হিমশীতল তাপমাত্রাতেও এই শ্যাওলারা দিব্য বেঁচে থাকতে পারে।
ট্যুইটারে এই ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, অ্যান্টার্কটিকার রক্তলাল বরফ জলবায়ু পরিবর্তনের অশুভ লক্ষণ। যদিও ইউক্রেনের বিজ্ঞান মন্ত্রণালয় তা বলছে না। এই মন্ত্রণালয়ের দাবি, অ্যান্টার্কটিকায় গ্রীষ্মের মাসগেলোতে পরিবেশ অনুকূল থাকার কারণেই এই মাইক্রোস্কোপিক শ্যাওলার জন্ম হয়।
তারা আরও জানাচ্ছে, লালবর্ণের কারণে তুষার থেকে কম সূর্যের আলো প্রতিফলিত হয়। ফলে, বরফ দ্রুত গলে যায়। যার জন্য শ্যাওলাকে আরও উজ্জ্বল দেখায়।
জানা গেছে, ক্ল্যামিডোমোনাস নিভালিস নামের এই শৈবালগুলোর কোষগুলোতে একটি লাল ক্যারোটিন স্তর থাকে। যা এই শ্যাওলাকে অতিবেগুনি বিকিরণের হাত থেকে রক্ষা করে। সেইসঙ্গে তুষারে লাল দাগ তৈরি করে। এই লাল রঙের কারণেই, তুষার কম সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে, দ্রুত গলে যায়।

''মোটা'' বলে বিয়ে ভেঙে যাওয়া সেই পাত্রীই সেরা সুন্দরী

''মোটা'' বলে বিয়ে ভেঙে যাওয়া সেই পাত্রীই সেরা সুন্দরী

''মোটা'' বলে বিয়ে ভেঙে যাওয়া সেই পাত্রীই সেরা সুন্দরী!
তিন বছর আগের কথা। তখনও খুব জাঙ্ক ফুড খেতেন যুক্তরাজ্যের বাসিন্দা জেন আটকিন। ফলে স্বাভাবিকের থেকে অনেক বেশি ওজন। এতে করে তাকে বেশ দৃষ্টিকটু দেখাতো। এর ফলে প্রেমিকের সঙ্গে সম্পর্ক এবং বিয়ে-দুটিই ভেঙে যায় তার। সম্প্রতি, সেই তিনিই জিতে নিলেন গ্রেট ব্রিটেন সুন্দরীর শিরোপা।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম জানায়, প্রেমিক বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানানোর পর খুব কষ্ট পেয়েছিলেন জেন। সেই শুরু। এরপর ওজন ঝরাতে জিমে ভর্তি হন। ডায়েট মেনে শুরু করেন খাওয়া-দাওয়া। দুই বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমের পর আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেই চিনতে পারেননি জেন। তারপর নাম দেন গ্রেট ব্রিটেন সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায়। এবার ছিনিয়ে নিলেন সেরার মুকুটও।
ইংলন্ডের লেস্টার শহরে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় জিতে জেনার উচ্ছ্বসিত মন্তব্য, "আমি এখনও আমার জয় নিয়ে অবাক হই। ভাষায় বোঝাতে পারছি না আমি কত খুশি। আজ যেন সব অপমানের জবাব দেওয়া হল।'' 
জেন আরও বলেন, "মিস গ্রেট ব্রিটেন শিরোপা জয়ের সঙ্গে সঙ্গে আমার জীবন অনেকটাই বদলেছে। যদিও আমি ভেতরে ভেতরে একই আছি। আমার জেদই আমাকে আজ এই জায়গায় পৌঁছে দিয়েছে।" 

পর্নস্টারের পরামর্শ

পর্নস্টারের পরামর্শ

পর্নস্টারের পরামর্শ!

মাত্র একটি টুইট। আর তাতেই তোলপাড় নেট-দুনিয়ায়।
২০১১ সালের পরে আর সেভাবে পর্নোগ্রাফিতে দেখা যায়নি ব্রি অলসনকে। ততদিনে তিনি নিজেকে এমন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন, যা অনেক পর্নস্টারেরই স্বপ্ন। কিন্তু এই ব্রি অলসনই মেয়েদের প্রতি পাঠালেন সতর্কবার্তা। বলে দিলেন, ভুলেও পর্ন-দুনিয়ায় কেউ যেন পা না-রাখেন।
কী বলেছেন ব্রি? পড়লে চমকে উঠতে হয়। গ্ল্যামার আর সাফল্যের হাসির আড়ালে কত যন্ত্রণার আখ্যান লুকিয়ে রয়েছে, তা ব্রি-র টুইটে পরিষ্কার।
তিনি লিখেছেন, ''পর্ন করলে তুমি সমাজ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়বে। তোমার মানবাধিকার রয়েছে। কিন্তু, সেটিকে একপাশে সরিয়ে রেখেই সমাজ তোমার মানবাধিকার কেড়ে নিতে উদ্যত হবে।''
ব্রি লিখেছেন, ''পর্ন খারাপ, এ কথা আমি বলছি না। কিন্তু বাকিরা তোমার সঙ্গে কীভাবে আচরণ করছে, সেটাই তোমার জীবনের প্রধান বিষয়। যদি মনে কর, মেয়েদের কোনও আড্ডায় যোগদান করবে, তা হলে স্রেফ পেশার জন্যই তুমি সেখানে ঠাঁই পাবে না।''
এর পরেই বলেছেন সাংঘাতিক সেই কথা।
বলেছেন, সমাজে পর্নস্টারদের সন্তানরা এককোনে পড়ে থাকে নিঃসঙ্গ হয়ে। তোমরা কি চাও যে, তোমাদের সন্তানরা স্কুলে যাক আর সর্বদা তাদের খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে শৈশবটাই কেড়ে নেওয়া হোক? বাড়িতে তোমার সঙ্গে বাচ্চাদের থাকতে দেওয়া হবে না।
মনে করা হবে, একবার যখন পর্নস্টারের তকমা তোমার গায়ে লেগে গেছে, তখন তুমি বাড়িতেও সবসময়ে যৌনতার হাট খুলে বসে আছ। আর এই সমস্যাটা এককভাবে মেয়েদের ক্ষেত্রেই হয়।''

কেমন বন্ধুদের থেকে দূরে থাকবেন

কেমন বন্ধুদের থেকে দূরে থাকবেন


কেমন বন্ধুদের থেকে দূরে থাকবেন?
প্রতীকী ছবি

স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, নাচ-গান শেখার স্কুল, আড্ডা, খেলার সঙ্গী, অফিসে অনেকের সঙ্গেই আপনার বন্ধুত্ব নামক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু যাদের সঙ্গে আপনি জীবনের অনেকটা সময় কাটাচ্ছেন তারা কি সত্যিই আপনার বন্ধু? নাকি আপনার অজান্তে আপনার সে ক্ষতি করছে?
যারা আপনার অনুপস্থিতিতে আপনার সম্পর্কে নেতিবাচক কথা বলে, এমন ক্ষতিকর বন্ধুর কাছ থেকে দূরেই থাকতে হবে। জীবন ছোট, আর তাতে ভালো বন্ধু সত্যিই দুর্লভ। তাই ভালোভাবে থাকতে হলে ভালো বন্ধু খুঁজে বের করুন এবং বিষাক্ত বন্ধুত্ব ত্যাগ করুন। কেমন বন্ধুদের থেকে দূরে থাকবেন? রইল কয়েকটি পরামর্শ-
কথা না রাখা বন্ধু-
কোথাও ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা, গেট টুগেদার বা পিকনিকে উপস্থিত থাকার আশ্বাস দিলেও শেষ মুহূর্তে কথা রাখতে পারে না কেউ কেউ। এরা আপনার সময়ের মূল্য দিতে পারে না বেশিরভাগ সময়।

সুবিধাবাদী বন্ধু-
আপনার বন্ধু তালিকায় এমন একাধিক বন্ধুকে হয়তো পেয়ে যাবেন, যারা মূলত স্বার্থের জন্যই আপনার সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখছে। দেখা যায় এদের নিয়ে কোথাও খেতে বসলে সব সময় আপনাকেই খাবারের বিল দিতে হচ্ছে। তার ওয়ালেট সঙ্গে নেই বা বেশ সংকটে দিন কাটছে, এ ধরনের অজুহাত এ ধরনের বন্ধুরা দেয় বেশি। এমন বন্ধুর কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ।
প্রতিযোগী বন্ধু-
কেরিয়ারের জন্য অনেকেই কঠোর পরিশ্রম করেন। তবে আপনার কাছেরই কিছু বন্ধু থাকতে পারে, যারা সবসময় প্রতিযোগিতা করে আপনার থেকে এগিয়ে থাকার জন্য। এরা নিজেদের কার্যসিদ্ধির জন্য বেশিরভাগ সময় প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ পদে যিনি রয়েছেন তার ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করে। এদেরকে বন্ধুতালিকা থেকে ছেঁটে ফেলুন।
নিয়ন্ত্রক বন্ধু-
কিছু বন্ধু আছে, যারা সবসময় আপনাকে বা অন্য বন্ধুদের চিন্তাধারা, সিদ্ধান্ত এমনকী কাজকর্ম নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। এরা সব সময় সুপিরিয়র বা ইন্টেলেকচুয়াল বন্ধুর মতো আচরণ করে। অন্যদের নিয়ন্ত্রণ করতে বা দিক নির্দেশনা দিতেই পছন্দ করে। একটা পর্যায়ে এমন বন্ধুরা আপনার ইচ্ছার বিরুদ্ধে হলেও আপনাকে কোনও কাজ করতে বাধ্য করবে। তাই এসব বন্ধুর কাছ থেকে দূরে থাকুন।
পরচর্চাকারী বন্ধু-
কিছু বন্ধু থাকে, যারা সব সময় অন্যদের নিয়ে সমালোচনা বা পরচর্চা করতে পছন্দ করে। এমনকী অন্যদের নিয়ে গল্প সাজাতেও তাদের জুড়ি নেই। আপনার পিছনে ছুরি বসানোর কাজটিও তারা ভালোভাবে করে যায়। এদের কাছ থেকে দূরে থাকুন।

শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

আপনার জন্য রইল প্রেম নিবেদনের পৃথিবী বিখ্যাত ১০ উক্তি




আপনার জন্য রইল প্রেম নিবেদনের পৃথিবী বিখ্যাত ১০ উক্তি। এগুলো থেকে শিক্ষা নিন, অনুপ্রাণিত হোন। তারপর তৈরি করে নিন নিজের ভালবাসার সঠিক অভিব্যক্তি
. তুমি, শুধু তুমি কাছে থাকলে আমি বুঝি আমি বেঁচে আছি। অন্য পুরুষরা দাবি করে, তারা নাকি পরীর দেখা পেয়েছে। আমি দেখেছি শুধু তোমাকে, আর সেটুকুই আমার পক্ষে যথেষ্ট।’— জর্জ মুর (আইরিশ ঔপন্যাসিক)
. তোমাকে যে ভালোবাসি তা কেবল তুমি কেমন মানুষ তা দেখে নয়, তোমার সংস্পর্শে আমি যেমনটা হয়ে উঠি তার আকর্ষণেও। এলিজাবেথ ব্যারেট ব্রাউনিং (১৯শ শতকের ব্রিটিশ কবি)
. হৃদয়ের সবটুকু দিয়ে তোমার কাছে মিনতি করছি, তোমার মন আর আমাদের মধ্যেকার ভালবাসার সবটুকু আমাকে জানতে দিও। সম্রাট অষ্টম হেনরি (১৬শ শতকের ইংল্যান্ড সম্রাট)
. ভালবাসা কী তা জানতে পেরেছি তোমার জন্যই। হারমান হেস (জার্মান কবি, ঔপন্যাসিক)
. এসো, আমরা প্রেমকে অমর করে দিই। হার্বার্ট ট্রেঞ্চ (আইরিশ কবি)
. ভালোবাসা, এসো, ঘুমিয়ে পড়ো হে, আমার নিকটে এসে, আমি জানি, আমি তোমার প্রেমের জোয়ারে গিয়েছি ভেসে। রবার্ট ব্রাউনিং (১৯শ শকের ব্রিটিশ কবি)
. আমি তোমায় ভালোবাসি, আমৃত্যু ভালোবাসব, আর মৃত্যুত্তর জীবন বলে যদি কিছু থাকে সেই জীবনেও ভালোবেসে যাব তোমাকে। কাসান্দ্রা ক্লেয়ার (মার্কিন ঔপন্যাসিক)
. আমার অন্তরতম অন্তরে, যেখানে আমি একেবারে একা, সেখানে তোমার ঝর্ণাধারা কখনও শুকোবার নয়।’— পার্ল এস বাক (আমেরিকান ঔপন্যাসিক)
. তোমার কাছে আমার যত ঋণ, 
সে ঋণ কভু শোধ হবার নয়,
যতই করি অর্থ ব্যয় আর
যতই করি দিবস অপচয়...
জেসি বেল রিটেনহাউস (আমেরিকান কবি)
১০. সবচেয়ে জরুরি কথাটিই বলা সবচেয়ে কঠিন, কারণ শব্দের বাঁধনে কথার অর্থ খাটো হয়ে আসে।
স্টিফেন কিং (আমেরিকান কথাসাহিত্যিক)

শুক্রবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

ওয়াই-ফাই স্পিড বাড়ানোর সহজ কিছু উপায়

ওয়াই-ফাই স্পিড বাড়ানোর সহজ কিছু উপায়


ওয়াই-ফাই স্পিড বাড়ানোর সহজ কিছু উপায়
প্রতীকী ছবি

আমরা অনেকেই ইন্টারনেটের ধীর গতি নিয়ে বিরক্ত বোধ করি। ওয়াই-ফাই সংযোগে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চাইলেও অনেক সময় দেখা যায় সংযোগ রয়েছে কিন্তু গতি একেবারেই নেই। অর্থাৎ ইন্টারনেট স্পিড নেই। তবে এই সমস্যা হতে খুব সহজেই মুক্তি মিলতে পারে! চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে ওয়াই-ফাই স্পিড বাড়াবেন-
১. রাউটারের লোকেশন পরিবর্তন করুণ:
ওয়াই-ফাই সংযোগের গতি বাড়াতে হলে প্রথমেই আপনাকে রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন বা অবস্থানের মাঝে সমন্বয় রক্ষা করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, রাউটার বাড়ির ভিতরে আসা ইন্টারনেট তারের খুব কাছাকাছি রাখা হয়ে থাকে। এটা মোটেও উচিত নয়। আবার অনেক সময় রাউটারের অ্যান্টেনার অবস্থান ঠিক করে রাখা হয় না। যে কারণে অ্যান্টেনার থেকে সব দিকে সংকেত পাঠানো এবং রিসিভ করা সম্ভব হয় না। সে কারণে রাউটারকে এমন স্থানে রাখা উচিত, যাতে রাউটারটি সবদিকে সংকেত পাঠাতে পারে অথবা সংকেত রিসিভ করতে পারে।
২. ওয়্যারলেস রাউটারে উন্নত অ্যান্টেনা যোগ করা:
অনেক সময় রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন করেও ইন্টারনেটের গতি উন্নত বা বাড়ানো সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অ্যান্টেনা পরিবর্তন করতে পারেন। রাউটারের চারপাশে যদি অনেক দেওয়াল বা অনেক বাধা থাকে তবে সেক্ষেত্রে একটি এক্সটারনাল অ্যান্টেনা রাউটারের সামনে বা সঠিকভাবে ব্যবহার করে রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারেন। কারণ রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়লে ইন্টারনেটের স্পিডও বাড়বে।
৩.ওয়্যারলেস রিপিটার যোগ করুণ:
আপনি ইচ্ছে করলে রাউটারে নেটওয়ার্কের পরিসীমা বাড়ানোর জন্য একটি ওয়্যারলেস রিপিটারের সাহায্য নিতে পারেন। এই রিপিটার রাউটার এবং সংযুক্ত ডিভাইসের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করবে। কম দামে বাজারে এমন অনেক ভালো ভালো রিপিটার পেয়ে যাবেন।
৪. ব্যাকগ্রাউন্ডের ডেটা ডাউনলোড বন্ধ করা:
অনেক সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে চলা একাধিক কাজের জন্য ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের গতি স্লো হতে পারে। ব্যবহারকারী কম্পিউটার, ট্যাবলেট বা ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে যদি একাধিক ট্যাব একইসঙ্গে চলতে থাকে তবে ইন্টারনেটের গতি এমনিতেই কমে যাবে। সেক্ষেত্রে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে হলে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন বা ট্যাব বন্ধ করতে হবে। তাহলে দেখবেন ইন্টারনেটের স্পিড আগের থেকে অনেক বেড়েছে। তাছাড়াও অনেক সময় ইন্টারনেটের গতি কমে গেলে রাউটারটি রিস্টার্ট দিয়ে নিলেও কাজ হয়। রাউটারটি রিস্টার্ট দিলে আবার গতি স্বাভাবিকভাবে কাজ করে।