মঙ্গলবার, ২৪ মে, ২০২২

রাশিয়ায় নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল!

প্রতীকী ছবি

রাশিয়ায় নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল

রাশিয়ায় নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল!

রাশিয়ায় গুগলের সব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এর জেরে এবার দেশটিতে নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল। এই মর্মে ইতিমোধ্যে একটি নোটিশও দিয়েছে সংস্থাটি। জানিয়েছে, রুশ সরকারের এই সিদ্ধান্তে কর্মীদের বেতনও দিতে পারছে না গুগল।

সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে গুগলের এক মুখপাত্র বলেন, “রুশ সরকার আমাদের সমস্ত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করেছে। ফলে এই দেশে কাজ চালানোর মতো পরিস্থিতি নেই। বেতন পাচ্ছেন না কর্মীরা। একটা চরম সঙ্কটের মুখে দাঁড়িয়ে রয়েছে সংস্থা।”

রুশ সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে যে রাশিয়া থেকে তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিতে চলেছে গুগল, সংস্থার মুখপাত্রের কথাতেই তা স্পষ্ট। ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের বিরোধিতা করে গুগল-সহ বেশি কিছু সংস্থা তাদের পরিসেবা বন্ধ করে রুশ সরকারের উপর চাপ সৃষ্টির পদক্ষেপ নেয়। কিন্তু গুগলের সেই সিদ্ধান্তই এবার ব্যুমেরাং হয়ে ফিরে এল বলে মনে করা হচ্ছে।

মাসখানেক ধরেই রুশ সরকার গুগলের উপর পাল্টা চাপ বাড়াতে শুরু করে। শেষমেশ ‘শায়েস্তা’ করতে সংস্থার সমস্ত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করে রাশিয়া। গত বছরের মে মাসেও গুগলকে ৮২ হাজার ডলার জরিমানা করেছিল দেশটি। গুগলকে তখন বলা হয়েছিল সরকারবিরোধী বেশ কিছু বিষয় মুছে ফেলতে হবে। কিন্তু গুগল তা না করায় জরিমানার মুখে পড়তে হয়।

তবে গুগল জানিয়েছে, পরিসেবা বন্ধ করলেও গুগল সার্চ, ম্যাপ এবং ইউটিউব পরিসেবা বিনামূল্যে দেওয়া হবে।

নবজাতকের নাম ঠিক করেই লাখ লাখ টাকা আয়

টেইলর এ. হামফ্রেই

নবজাতকের নাম ঠিক করেই লাখ লাখ টাকা আয়

নবজাতকের নাম ঠিক করেই লাখ লাখ টাকা আয়

‌‘রোমিও জুলিয়েট’ নাটকে ইংরেজ কবি ও নাট্যকার উইলিয়াম শেকসপিয়র বলেছিলেন, ‘নামে কী যায় আসে? গোলাপকে অন্যনামে ডাকলেও তার গন্ধ সমান মিষ্টিই লাগবে।’ অর্থাৎ সর্বকালের অন্যতম সেরা নাট্যকার কোনো কিছুর নামকরণকে খুব একটা গুরুত্ব দিতে চাননি। তবে নামকরণকে পেশা বানিয়ে নিয়েছেন নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সাবেক এক শিক্ষার্থী। ২০১৫ সাল থেকে টেইলর এ. হামফ্রেই নামের ওই তরুণী নবজাতকদের নামকরণ করা শুরু করেন। এটা করেই আয় করেছেন লাখ লাখ টাকা। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে দ্য নিউ ইয়র্কার

গত বছর শতাধিক শিশুর নামকরণ করেছেন টেইলর এ. হামফ্রেই। whatsinababyname নামের তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট আছে। ১৫০০ ডলারের বিনিময়ে হামফ্রেই পছন্দের নামের তালিকা করে দেন। ১০ হাজার ডলারের বিনিময়ে নির্দিষ্ট নাম বাছাই করে দেন তিনি। এ জন্য অভিভাবকদের কাছ থেকে নানা প্রশ্নের জবাব শুনে নেন। তাদের পরিবারের সদস্যদের নাম, আর্থ-সামাজিক অবস্থা, জাতিগত ঐতিহ্য নিয়েও প্রশ্ন করেন। অনেকে সন্তান হওয়ার আগেই তার কাছে নাম ঠিক করার আবদার করেন।

টেইলর এ. হামফ্রেই পড়াশুনা শেষে চিত্রনাট্য লেখার কাজ নিয়েছিলেন। সেখানে চরিত্রের নাম দেওয়ার সময়টা ভীষণ উপভোগ করতেন। ছোটবেলায় বাচ্চাদের বই পড়তে ভীষণ ভালোবাসতেন। নামকরণের কাজটি খুবই উপভোগ করেন তিনি। এখন এটিই তার পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিত্রনাট্য লেখা ছাড়াও আরও নানা কাজে যুক্ত হয়েছিলেন। তবে এখন নবজাতকদের নামকরণ নিয়েই বেশি ব্যস্ত থাকেন ৩৩ বছর বয়সী টেইলর এ. হামফ্রেই।

১৭০ বছর পর দার্জিলিংয়ে দেখা মিলল সেই বিরল পাখির

সংগৃহীত ছবএক বা দুই বছর কিংবা কয়েক দশক নয়। ১৭০ বছর পর ভারতের দার্জিলিং জেলার সিঞ্চল অভয়ারণ্যে দেখা মিলল বিরল প্রজাতির পাখি স্যাটায়র ট্র্যাগোপানের। জুওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার (জেডএসআই) বিজ্ঞানীরা এই বিলুপ্ত প্রজাতির পাখির খোঁজ পেয়েছেন। 

১৭০ বছর পর দার্জিলিংয়ে দেখা মিলল সেই বিরল পাখির

১৭০ বছর পর দার্জিলিংয়ে দেখা মিলল সেই বিরল পাখির

এক বা দুই বছর কিংবা কয়েক দশক নয়। ১৭০ বছর পর ভারতের দার্জিলিং জেলার সিঞ্চল অভয়ারণ্যে দেখা মিলল বিরল প্রজাতির পাখি স্যাটায়র ট্র্যাগোপানের। জুওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার (জেডএসআই) বিজ্ঞানীরা এই বিলুপ্ত প্রজাতির পাখির খোঁজ পেয়েছেন।

এ ব্যাপারে জেডএসআইয়ের কর্মকর্তা ধৃতি ব্যানার্জি বলেন, ১৭০ বছর পর স্যাটায়র ট্র্যাগোপানের খোঁজ পাওয়া সত্যিই উৎসাহজনক। এতে বোঝা যায় বন্যপ্রাণীদের সংরক্ষণের কাজ এই এলাকায় ভালো হচ্ছে। 

জেডএসআই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পুরুষ স্যাটায়র ট্র্যাগোপান ভারতের সুন্দর পাখিদের মধ্যে অন্যতম। দার্জিলিং জেলার নেওড়া ভ্যালিতে এদের দেখা যায়। সেই সঙ্গে সিঙ্গালিলা জাতীয় উদ্যানেও কিছু পাখি আছে। তবে সিঞ্চালে গত ১৭০ বছরে এদের দেখা মেলেনি। এই পুরুষ পাখি লম্বায় ৬৮ সেন্টি মিটার হয়। গায়ের রং হয় লাল। তার মধ্যে সুন্দর সাদা সাদা ছাপ থাকে। স্ত্রী পাখিরা লম্বায় ছোটো। তত উজ্জ্বলও নয়। স্ত্রী পাখিদের রং হয় খয়েরি। 

এই স্যাটায়র ট্র্যাগোপান ক্রিমসন হর্নড ফেজান্টের অন্তর্গত। এই পাখিদের শিকারের ভয় রয়েছে। বাসস্থানেরও সমস্যা রয়েছে। এই পাখিরা আর্দ্র ওক এবং রডোডেনড্রনের জঙ্গলে থাকে। যার নীচে ঘন আগাছা ও বাঁশবন থাকে। গ্রীষ্মকালে ২৪০০-৪২০০ মিটার এবং শীতকালে ১৮০০ মিটার উচ্চতায় বসবাস করে। স্থানীয়রা এই পাখিকে ‘মুনার’ বলেন। ১৮৪২ সালে দার্জিলিং জেলার কার্শিয়াং ও সোনাদা অঞ্চলেএই পাখিকে প্রথমবার দেখা গিয়েছিল।

Real-life 'mermaid' Naomi Trott!

Pictures collected from Mirror Onliho has not heard of the mermaid since childhood? How many stories, how many fairy tales about the mermaid. What a colorful wave of dreams in the minds of children that this mermaid. But, although these are just stories, this time the real-life mermaid was found in Britain.

Real-life 'mermaid' Naomi Trott!

Real-life 'mermaid' Naomi Trott!

Her name is Naomi Trott. This woman can stay under water for up to 4 minutes. However, it did not happen in one day. He has been able to do this after a long training. Naomi lives in Bristol, India. The 34-year-old is an archaeologist by profession.

If you are an archaeologist by profession, Naomi is a mermaid. She performs as a mermaid from Friday to Sunday of the week. Work the rest of the day. But Naomi made the children happy by being a mermaid for three days. She swims in the water like a mermaid with other aquatic animals.

Naomi has been performing as a mermaid since 2019. He usually has to perform 20 minutes in each shift

The ticket went viral, the forest fire, the storm of condemnation with the young woman

Collected pictures

The ticket went viral, the forest fire, the storm of condemnation with the young woman

The ticket went viral, the forest fire, the storm of condemnation with the young woman

Collected pictures

A video of Pakistani ticker Humaira Asghar has sparked controversy. He was recently seen in a viral video, standing in front of a forest fire . The video, which was made as a part of the movie using various effects, has been uploaded on various social media. However, netizens are good at destroying forests with fire in order to become viral.

Humaira Asghar is being criticized on social media in Pakistan. This was reported by Al-Arabiya and DawnAccording to the news, Humaira has one crore 10 lakh followers. However, these followers are now condemning him. Some are demanding his arrest. 

Note that the world is in a very bad situation due to climate change. The situation in Pakistan is also deplorable, with temperatures in some parts of the country exceeding 51 degrees Celsius. Heatstroke has started in more than one place. Poor people in Pakistan are fighting hard to survive. Where glaciers have melted due to climate change. Somewhere again the fire has been created. For these reasons, people have started reacting to such videos.

However, Humayun said in a statement that he did not set the fire himself and that no one was harmed in making the video. That footage has been deleted from TickTock. Rina Saeed Khan Satti, chairperson of the Islamabad Wildlife Management Board and an environmental activist, said such videos were sending a very bad message to the people. Not trying to explain how important the environment is.

Referring to the provision of life imprisonment for forest fires in Australia, he demanded that a similar law be enacted in Pakistan. According to Rina, these mentally ill young people should be sent to jail immediately. For this reason, he requested to immediately inform the Pakistan Wildlife Board if there is any information about such incidents.

Monkey escaped by stealing evidence of murder case!

File picture

Monkey escaped by stealing evidence of murder case!

There is nothing new to say about the monkey. From the jungle to the courtyard, their monkeys are the same size everywhere. However, the monkey infestation in Jaipur, Rajasthan, India is a little higher than all other places. Evidence of a recent murder case has been leaked by a naughty monkey. The investigating officers of the case are in danger.


Monkey escaped by stealing evidence of murder case!

According to police sources, a person died at a health center in the Chandwaji police station area in 2016. The family members brought the charge of murder in the incident. Then Jaipur police called to investigate the incident. Within five days, police arrested two residents of Chandwaji, Rahul Kandera and Mohanlal Kandera. The monkey caused such an incident just before the hearing of that case.

Police said all the information was brought with evidence to present the culprits in court. The bag in which everything was kept for a while under a tree in the courtyard. And that is what caused the disaster. Suddenly a monkey ran away with the bag. Even the knife that the criminals used to kill was in the bag. The bag could not be rescued even after chasing the monkey.

মাটির ৬৩০ ফুট নিচে বনাঞ্চলের খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা

মাটির ৬৩০ ফুট নিচে বনাঞ্চলের খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা

মাটির ৬৩০ ফুট নিচে বনাঞ্চলের খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা

সংগৃহীত ছবি

মাটির ৬৩০ ফুট গভীরে সিঙ্কহোলের খোঁজ পেয়েছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। শুধু তাই নয়, এ সিঙ্কহোলের ভেতর বিশাল এক প্রাচীন বনাঞ্চল খুঁজে পেয়েছেন তারা। ইতোমধ্যে এ সিঙ্কহোলে থাকা বনাঞ্চলের ছবি ভাইরাল হয়েছে। তবে এবারই কিন্তু প্রথম নয়, এর আগে মেক্সিকো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কিছু অংশে এমন সিঙ্কহোলের সন্ধান পাওয়া গেছে।

চীনা বিজ্ঞানীদের দ্বারা সম্প্রতি আবিষ্কৃত সিঙ্কহোলটির গভীরতা ৬৩০ ফুট, দৈর্ঘ্য ১০০০ ফুট ফুট ও প্রস্থ ৪৯০ ফুট। আবিষ্কার হওয়া বিশাল সিঙ্কহোলের ভেতর যে বনাঞ্চল পাওয়া গেছে সেখানে বিশাল উচ্চতার গাছও রয়েছে। সেখানে ১৩১ ফুট বা ১৩ তলা ভবনের সমান গাছের অস্তিত্ব মিলেছে বলেই জানিয়েছেন চীনা বিজ্ঞানীরা। তারা জানিয়েছেন, সিঙ্কহোলটির ভেতরের প্রবেশের তিনটি পথেরও সন্ধান পেয়েছেন তারা। ভেতরে গাছগুলো সূর্যের দিকে মুখ করে বেড়ে উঠেছে।

চীনা সংবাদমাধ্যম সিজিটিএনের খবরে বলা হয়, প্রকৃতিতে হঠাৎ সৃষ্টি হওয়া বিশালাকার গর্ত সিঙ্কহোল নামে পরিচিত। সম্প্রতি চীনা বিজ্ঞানীরা দেশটির দক্ষিণাঞ্চলের গুয়াঞ্জি ঝুয়াং স্বায়ত্বশাসিত অঞ্চলে ৬৩০ ফুট গভীর এক সিঙ্কহোল খুঁজে পেয়েছেন। আর এর ভেতরে লুকিয়ে রয়েছে বিশাল এক প্রাচীন বনাঞ্চল। এই বনাঞ্চলে এর আগে কখনো মানুষ প্রবেশ করেনি বলেই দাবি করেছেন দেশটির বিজ্ঞানীরা। গবেষক দলের প্রধান চেন লিক্সিন বলেন, সিঙ্কহোলের ভেতর যেমন ছোট গাছ রয়েছে তেমনই রয়েছে ১৩১ ফুটের বিশালাকার গাছও। এখানে এমন কিছু আবিষ্কারের সম্ভাবনা রয়েছে যা আগে কখনোই দেখা যায়নি।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে যেসব খাবার

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে যেসব খাবার

শরীরে অগ্ন্যাশয় যদি যথার্থ ইনসুলিন তৈরি করতে না পারে অথবা শরীরে ইনসুলিনের সঠিক কাজ ব্যাহত হয় তাহলে তাকে ডায়াবেটিস বলা হয়। এ রোগে আক্রান্তদের ঘন ঘন প্রস্রাব হয়; অধিক তৃষ্ণার্ত অনুভব করে এবং বারবার মুখ শুকিয়ে যায়। আক্রান্তরা অতিশয় দুর্বলতা, সার্বক্ষণিক ক্ষুধা, স্বল্পসময়ে দেহের ওজন হ্রাস, চোখে ঝাপসা দেখাসহ নানা সমস্যায় ভোগে। ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সহায়ক কয়েকটি খাবার নিয়ে আলোচনা করা হলো।

সবুজ চা : সবুজ চা মানুষের শরীরে ইনসুলিনের মতো কাজ করে; ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।

ওয়াইল্ড স্যামন : ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য অন্যতম একটি ঔষধী খাদ্য ওয়াইল্ড স্যামন। এতে উচ্চমাত্রায় ওমেগা-৩ রয়েছে। ফ্যাটি অ্যাসিডের একটি বড় উৎস এটি। ডায়াবেটিসের পাশাপাশি কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁঁকিও কমায় ওয়াইল্ড স্যামন।

মাছ : গবেষণায় দেখা যায় মাছের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি গ্লুকোজের ঘনত্ব কমিয়ে ডায়াবেটিস রোগের ঝুঁকি হ্রাসে সহায়তা করে। এতে চর্বিহীন প্রোটিন রয়েছে।

ডিমের সাদা অংশ : ডিম পেশি গঠনকারী খাদ্য। এতে উচ্চমানের প্রোটিন রয়েছে। ডিমের সাদা অংশে উচ্চমানের চর্বিহীন প্রোটিন ও কম মাত্রায় কার্বোহাইড্রেট রয়েছে যা দুই ধরনের ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।

লেবু : লেবু ও লেবুজাতীয় ফল ডায়াবেটিস প্রতিরোধে কাজ করে। গবেষণায় দেখা গেছে, শরীরে ভিটামিন সির অভাবে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি রয়েছে। তবে লেবুজাতীয় ফল খেলে ভিটামিন সির অভাব পূরণ হয়। জাম্বুরা, কমলা, লেবু ও লাইমস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিনের মতো কাজ করে।

সবুজ শাকসবজি : সবুজ শাকসবজি দুই ধরনের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়। পালং শাক, পাতাকপি, শালগম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লেটুসপাতা ইত্যাদি খাবারে ক্যালরি ও কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কম। গবেষণায় বলা হয়, সবুজ শাকসবজি খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ১৪ শতাংশ পর্যন্ত কমে

ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন বদহজমের সমস্যা

ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন বদহজমের সমস্যা

ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন বদহজমের সমস্যা

খাবার বদহজম হলে শারীরিক অস্বস্তি, পেটে ব্যথা, জ্বলন ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। এমনকি বমির মত উপসর্গও দেখা দেয়। অনেকেই এই ভয়ে অনেক ধরনের খাবার এড়িয়ে চলেন। তাই আপনার জন্য রইল ঘরোয়া প্রতিকার, যা আপনাকে বদহজমের সমস্যা থেকে দ্রুত আরাম দেবে।

বেকিং সোডা- বেকিং সোডার মধ্যে সোডিয়াম বাইকার্বোনেট রয়েছে যা পেটের অ্যাসিডকে নিষ্ক্রিয় করতে সহায়তা করে। পানির সঙ্গে বেকিং সোডা মধু এবং লেবুর রস দিয়ে পান করলে আপনি বদহজমের সমস্যা থেকে রক্ষা পাবেন।

আদা- আদায় জিঞ্জারোলসহ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা বদহজম এবং বমি বমি ভাব উপশম করার জন্য পরিচিত। এর ফেনোলিক যৌগগুলো গ্যাস্ট্রিক সংকোচন হ্রাস করে এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল জ্বালা উপশম করে।

ধনিয়ার বীজ- ধনিয়ার বীজ অ্যান্টিস্প্যাসমোডিক এবং বিরোধী প্রদাহজনক বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত যা আপনাকে পেট খারাপ বা বদহজম থেকে মুক্তি দেয়, আপনার হজম প্রক্রিয়াকে আরও উদ্দীপিত করে।

মৌরি- পেটের সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করে মৌরি। মৌরি পানিতে ভিজিয়ে এবং চিবিয়ে খেতে পারেন।

আমলকী- আমলকীর মধ্যে বিভিন্ন অ্যাফ্রোডিসিয়াক, মূত্রবর্ধক, জোলাপ, কার্মিনেটিভ, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই বৈশিষ্ট্যগুলো আপনার হজম প্রক্রিয়াকে উদ্দীপিত করতে সহায়তা করে, বদহজম, অম্বল বা অম্লতাকে নিরাময় করে।

অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার- অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারে ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য খনিজ পদার্থের একটি চমৎকার উৎস যা হজমে সহায়তা করে। এক গ্লাস পানিতে মধুর সঙ্গে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার পান করতে পারেন।

নখ, ত্বক, চুলের যেসব পরিবর্তন জানান দেবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা

 নখ, ত্বক, চুলের যেসব পরিবর্তন জানান দেবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা

নখ, ত্বক, চুলের যেসব পরিবর্তন জানান দেবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা

প্রতীকী ছবি

উচ্চমাত্রার স্ট্রেস, স্থূলত্ব, খারাপ জীবনশৈলী ও নিম্নমানের খাদ্যাভ্যাসের কারণে বর্তমানে তরুণ-তরুণীর মধ্যেও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা যাচ্ছে। হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ মূলত লাইফস্টাইল ডিজিজ। ফলে উচ্চ রক্তচাপ থাকার অর্থ অন্যান্য শারীরিক সমস্যার আশঙ্কাও বেড়ে যাওয়া। উদাহরণ হিসেবে করোনারি আর্টারি ডিজিজ, স্ট্রোক, হার্ট ফেলিওর, আট্রিয়াল ফিব্রিলেশন, দৃষ্টিশক্তি হ্রাস পাওয়া, ক্রনিক কিডনি ডিজিজ, এবং ডিমেনশিয়ার কথা বলা যায়।

মুশকিল হলো- একজন সাধারণ মানুষ কীভাবে বুঝবেন যে তিনি ইতিমধ্যেই হাইপারটেনশনের মতো সমস্যায় আক্রান্ত? কিছু সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে, একজন ব্যক্তির ত্বক, নখ, চুলের অবস্থা দেখেও কিন্তু ওই মানুষটি উচ্চ রক্তচাপের সম্পর্কে আগাম আভাস করতে পারেন। 

উচ্চ রক্তচাপ একদিনে হয় না। দিনের পর দিন অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের ফলশ্রুতি হল হাইপারটেনশন। ফলে অনেকক্ষেত্রেই ধীরে ধীরে চুল, ত্বক ও নখের স্বাস্থ্যে বিশেষ কুপ্রভাব ফেলতে পারে হাইপারটেনশন। এক সংস্থার করা দীর্ঘদিনের স্টাডি অনুসারে, উচ্চ রক্তচাপ ও ত্বকের বলিরেখার মধ্যে যথেষ্ট সম্পর্ক রয়েছে। বিশেষ করে ৪০ থেকে ৪৯ বছর বয়সি নারীদের মধ্যে এই ধরনের সম্পর্কের সত্যতা পাওয়া গেছে।

রক্তে উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরলের উপস্থিতি হার্টের নানা আর্টারিকে অনমনীয় করে দেয় যা রক্তে এবং অন্যান্য অঙ্গে যথেষ্ট মাত্রায় অক্সিজেন পৌঁছনোর ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। বিশেষ করে শরীরের সবচাইতে বড় অঙ্গ ত্বকেও রক্ত সঞ্চালনের ক্ষেত্রে বিশেষ সমস্যা তৈরি হতে পারে। ত্বকে সঠিক মাত্রায় রক্ত না পৌঁছলে, স্কিন দ্রুত শুষ্ক হয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। বলিরেখাও পড়ে দ্রুত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নারীদের ক্ষেত্রে সামগ্রিক যৌবনময় উপস্থিতির উপর প্রভাব ফেলতে পারে। অন্যদিকে পুরুষের ক্ষেত্রে তাদের মুখে বিশেষভাবে প্রভাব ফেলে উচ্চ রক্তচাপ। তবে ত্বক ছাড়াও চুল এবং নখেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে উচ্চ রক্তচাপ।

বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, চুল ঝরে যাওয়াও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যার দিকে ইঙ্গিত করতে পারে। গবেষকরা উচ্চ রক্তচাপ ও চুল পড়ার মধ্যে বিশেষ যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন। তাদের তত্ত্ব অনুসারে উচ্চ রক্তচাপের কারণে চুলের গোড়ায় রক্তপ্রবাহ কমে যায়। ফলে চুল ঝরতে থাকে। এমনকী পড়তে পারে টাকও। প্রজননক্ষম বয়সে নারীদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা প্রায়ই ধরা পড়ে। আবার রেনিন-অ্যাঞ্জিওটেনসিন-অ্যালডোস্টেরন সিস্টেম (ব্লাড প্রেশারের নিয়ন্ত্রক) এর সঙ্গে হাইপারটেনশনের বিশেষ যোগ রয়েছে যা নারীদের মধ্যে ফাইব্রোসিস এর সমস্যা তৈরি করে যা চুল ঝরার মতো সমস্যাও তৈরির জন্য দায়ী।

অন্যদিকে কিছু কিছু স্টাডি ও বিশেষজ্ঞদের মত অনুসারে, মাঝের আঙুলের নখের গোড়ায় সাদা অংশের অনুপস্থিতি উচ্চ রক্তচাপের দিকে ইঙ্গিত করে। নখের গোড়ায় কিউটিকলের ঠিক উপরে থাকে এমন অর্ধচন্দ্রাকার লুনুলা। এমনকি ভগ্ন স্বাস্থ্য, রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা কমে যাওয়ার দিকেও নির্দেশ করে নখের গোড়ায় সাদা অংশের অনুপস্থিতি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উপরিউক্ত উপসর্গগুলি দেখলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, ব্লাড প্রেশার চেক করান। এছাড়া ডায়েটের প্রতি বিশেষ নজর দিন। বিশেষ করে লবণ খাওয়া কমান। খাবারে কাঁচা লবণ খাওয়া চলবে না। চলবে না রান্নায় বেশি লবণের ব্যবহার। মাখন, চিজ যথাসম্ভব কম খেতে হবে। এড়িয়ে চলতে হবে দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য। স্ট্রেস লেভেল কম করার জন্য চা এবং কফি যথাসম্ভব এড়িয়ে চলাই ভালো। এছাড়া প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট এক্সারসাইজ করতেই হবে। কিছু না পারলে ঘাম ঝরিয়ে হাঁটতে হবে। এক্সারসাইজ ব্লাড প্রেশার কমাতে সাহায্য করে।

যন্ত্রণাদায়ক স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে যে পার্থক্য

প্রতীকী ছবি

যন্ত্রণাদায়ক স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে যে পার্থক্য

যন্ত্রণাদায়ক স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে যে পার্থক্য

বিশ্বজুড়ে মাঙ্কিপক্সে আক্রান্তের খবর মিলছে। ইউরোপের দেশগুলোতে এর প্রভাব বেশি দেখা যাচ্ছে। অন্যদিকে আমেরিকা থেকে অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে এই মাঙ্কিপক্স। এই রোগের মূল উৎস আফ্রিকায় খুঁজে পাওয়া গেলেও তা এবার ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে।

স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে মিল

ভারতের বিশিষ্ট চিকিৎসক সুলেমান লাধানি বলেছেন, স্মলপক্সের মতো অতটা তীব্র নয় মাঙ্কিপক্স। যদি দুটি রোগই অর্থপক্সের মতো ভাইরাসের এক একটি ধরন থেকে শরীরে দানা বাঁধে। মূলত আফ্রিকায় এই মাঙ্কিপক্স দেখা যায়। তবে আফ্রিকার বৃষ্টিঅরণ্যে এর মূল উৎস। স্মলপক্সের মতোই মাথার যন্ত্রণা, ব়্যাশ, জ্বর দিয়ে শুরু হয় এই পক্স।

স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে পার্থক্য

মাঙ্কিপক্সের ফলে গ্ল্যান্ড বা লিম্ফ নোড বড় হওয়ার প্রবণতা থাকে। দুটি ক্ষেত্রেই সঙ্গে থাকে জ্বর। যদিও মাঙ্কিপক্সের মৃত্যুর হার ১০ শতাংশ, তবুও এই রোগে সচেতন থাকা প্রয়োজন। বলা হচ্ছে মাঙ্কিপক্স আসতে পারে পশু থেকে। ইঁদুর, কাঠবেড়ালির ত্বক বা তাদের আঁচড় থেকে এই পক্স হতে পারে। এ ছাড়া এই প্রাণীগুলোর রক্ত থেকে এই সমস্যা দানা বাঁধতে পারে। তবে যদি সেই প্রাণী নিজে এই রোগে আক্রান্ত থাকে, তবেই প্রাণী থেকে এই রোগ ছড়াতে পারে।

কীভাবে ছড়াচ্ছে মাঙ্কিপক্স?

মাঙ্কিপক্স আক্রান্তের সর্দি, কাশি থেকে এই রোগ ছড়িয়ে যায়। আক্রান্তের সঙ্গে অনেকক্ষণ মুখোমুখী কথা বললে এই রোগ ছড়িয়ে যেতে পারে। যৌন মিলন থেকেও এই রোগ ছড়াতে পারে। এ ছাড়া এমন কোনো জিনিস, বা পোশাক, ভাইরাস আক্রান্তের রক্ত থেকে ছড়িয়ে যায় এই রোগ।

কীভাবে সেরে যায় এই রোগ?

চিকিৎসক চিকিৎসক লাধানি বলেন, ২ সপ্তাহের মধ্যে সেরে যায় মাঙ্কিপক্স। এটি নিজে থেকেই সেরে ওঠে বেশিরভাগ সময়। তবে প্রয়োজনে ওষুধের দরকার পড়ে। অল্প থাকতেই বা লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসায় সেরে ওঠে মাঙ্কিপক্স।

শুক্রবার, ২০ মে, ২০২২

Huawei Matebook D15 has responded

Huawei Matebook D15 has responded

Huawei Matebook D15 has responded

Chinese multinational Huawei's MetBook D15. Built on Intel's 11th generation Core i5 processor, this new matbook is smarter and more advanced than any previous generation of Huawei computers.

The Huawei Matebook D15 incorporates all the innovative technologies like multi-screen collaboration, fingerprint power, dual-antenna Wi-Fi 8 and reverse charging. It has an Intel Iris XE graphics card aimed at providing faster graphics processing capabilities than ever before. 

Built in a minimalist design with a metal body, Huawei's new MetBook incorporates a 15-inch full HD IPS anti-glare display. 6% screen-to-body ratio and 18: 9 aspect ratio will give cinematic experience in viewing. Each MetBook D15 weighs 1 kg 560 grams with a slim design and has a variety of port assemblies. 

Reverse charging will be available even when Huawei's supercharged supported MetBook D15 is off. Fingerprint power buttons, residual cameras and other advanced features will make the MetBook D15 a more user-friendly device.

2022 Gartner Peer Insights Huawei Recognized as Consumer Choice

2022 Gartner Peer Insights Huawei Recognized as Consumer Choice

2022 Gartner Peer Insights Huawei Recognized as Consumer Choice

Huawei has recently been recognized as the 2022 Gartner Peer Insights Consumer Choice for WAN Edge Infrastructure. This is the third time in a row that the company has achieved this recognition. Huawei has the honor of being included in the 'Customer Choice' list in three sections of the SD-WAN Voice of the Customer Report. The categories are: Midsize Enterprise, Asia / Pacific, Europe, Middle East and Africa (EMEA).

As of December 31 last year, customers in various industries such as finance, manufacturing and services have reviewed WAN Edge infrastructure products and solutions from various vendors in terms of overall product functionality, deployment, O&M and service delivery. According to a report by Voice of the Customer, Huawei SD-WAN received a total of 102 reviews and received an overall 4.9 / 5 star rating from customers in various sectors around the world.

For the first time, IT research and consulting firm Gartner has categorized WAN Edge infrastructure vendors into four categories based on user interest, adoption and overall ratings. In the case of Willingness to Recommend, Huawei scored 100% and had the distinction of having the highest overall score of 4.9 / 5 star.

Elon Musk responds to Twitter CEO Pollen's long post below

Elon Musk responds to Twitter CEO Pollen's long post below

Elon Musk responds to Twitter CEO Pollen's long post below

Pollen Agarwal (left) and Elon Musk

How Elon Musk reacted to the lengthy post of Twitter's 'Chief Executive Officer (CEO)' Parag Agarwal! That is what is being discussed on the net now. Pollen made a long post (thread) with a hint of how to make themselves more error free. Somewhere at the bottom of that post, Elon wrote, "Have you started catching fake profiles at all?"

And at the center of most discussions is an emoji given by Elon in response to El Parag's comments. Everyone knows him as 'Pile of Pu' in the terminology of net media.

Elon Musk, who has stepped up to buy Twitter, wanted a few more changes, saying goodbye to fake and automated accounts from Twitter. In a recent post, Parag was discussing this in detail. He said that he will discuss various issues related to spam by judging the information, real and perspective.

That's how Elon used a response at the bottom of a serious and seemingly important post on pollen. Which is known as 'Pile of Pu' in the net. This response is usually meant to indicate annoyance at something.

Incidentally, the final process of buying Elon's Twitter for হাজার 4.4 billion has stalled due to doubts over the number of fake and automated accounts on Twitter. Elon wants netizens to have the same right to express themselves on Twitter. But fake and automated accounts created for specific purposes stand in the way.

Pollen was arguing in this regard on Twitter. In it, he first clarified Twitter's policy on identifying and rejecting fake users. At one point Elon asks, has Twitter started looking for fake accounts at all? After that, in another place of the same post, Elon posted 'Pile of Pu' in the context of pollen logic! The net world is surprised to see that.

Observers then question: Is Elon really interested in buying Twitter? Or is it a ploy to lower the price a bit more on the pretext of a fake account?

শনিবার, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২২

Ukraine-Russia tensions: US deploys fighter jets to Eastern Europe F-35

 Ukraine-Russia tensions: US deploys fighter jets to Eastern Europe

Ukraine-Russia tensions: US deploys fighter jets to Eastern Europe

F-35 fighter jets

Russia, one of the world's superpowers, is conducting military operations in Ukraine. The attack began early Thursday, local time. The Russia-Ukraine war is considered to be the biggest conflict in Europe since World War II.

In the midst of this tension, a contingent of American state-of-the-art F-35 fighter jets has arrived in Eastern Europe. The news comes as tensions between Washington and Moscow escalate over the ongoing crisis in Ukraine.

On Thursday, Russian President Vladimir Putin launched a military operation in the Donbass region of eastern Ukraine. The United States then deployed six F-35 fighter jets to the Eastern European countries of Estonia, Lithuania and Romania.

The United States has said the planes were deployed in Eastern Europe as part of President Joe Biden's order this week to restructure troops and military equipment in Eastern Europe.

Announcing the troop deployment, President Biden said it was a defensive move, not an aggressive one. At the time, he made it clear that the United States had no intention of engaging in war with Russia

Fancy opportunity to use the new space telescope

Fancy opportunity to use the new space telescope

Fancy opportunity to use the new space telescope

Collected pictures

There is no end to the excitement surrounding the James Webb Space Telescope among scientists and space enthusiasts. One researcher and his team are getting the opportunity to use that telescope at the very first stage.

Dominica Wilesalek is the first to get a chance to experiment with the new telescope. He was one of the 13 teams selected to use the new super telescope in space. 

Dominica says, "If you really start practicing astronomy and better understand the tiny fraction of the night sky that you see with the naked eye, it's a completely different perception. If I am aware of that again, it will still be a thorn in my side. "

Particularly interested in the massive black hole or black hole in the center of the Dominica galaxy. When matter is swallowed, strong air radiates from that cavity. He said that the wind could help in the process of birth of stars in the galaxy, but also to stop the process.

The role of black holes in the evolution of galaxies is one of the fundamental questions of astronomy. In this context, Dominica Wilsalek said, "A comparison of the size of the massive black hole and its host galaxy shows the difference. Much like comparing the size of the moon with the money made of metal. However, during active development, massive black holes could have a huge impact on the galaxy. "

As an astronomer, Dominica wants to know how black holes affect them. Because we also live in the Milky Way galaxy.

New telescopes in space will illuminate those galaxies more accurately. For more than 1,200 billion years, their light has penetrated through space. The light radiated at a time when black holes were swallowing up more matter and emitting stronger winds. Its effects on the surrounding environment can be gauged from the information captured by the telescope. 

Dominica Wilsalek, a researcher at the University of Heidelberg, said: That means there's a spectrum behind every pixel in that image. "

The spectrum will show exactly how much gas there is in a distant galaxy. The speed of the galaxy, the direction of motion can also be known. Based on that information, it will be possible to better understand the evolutionary process of the galaxy.

Dominica will examine distant galaxies with the help of a filter wheel mounted inside the camera. It was made at the Max-Planck Institute of Astronomy in Germany. Everyone is eagerly awaiting the application of that instrument.

For 14 years this campaign had to be postponed again and again. Dominica is now waiting to gather information from there. "We have a responsibility," said Dominica. Because with the help of that information, we will be able to know what other astronomers should know. I can tell you what James Webb really can do. So very good preparation is needed. "

To reach the final position in space and to be fully active, the telescope had to open the parts step by step. No satellite has ever been launched with so many parts that can move. It took two weeks to match everything. There was no room for error. Six months after launch, the telescope has begun delivering preliminary data.

 

What's in this version of Android 13?

What's in this version of Android 13?

What's in this version of Android 13?

With more importance on the security and privacy of the phone, this time Google has brought Android 13. This allows phone users to easily share specific photos and videos. Other files will be protected. Apart from this, differences have also been brought in the theme icons. The new Android operating system has been named Tiramisu. This new version has amazing features for the users. According to Google, the final stable version of Android 13 may come in August. Everything that is in Android 13 ...

Photo Picker: This allows you to give any other app access to the photo of your choice. The app will not be able to access other media files at will. As a result, the privacy of the phone will increase.

WiFi facility: Apps also need permission to connect to WiFi on Android 13 supported devices.

Custom Quick Settings: Notification Quick settings will have shortcut options. As a result, by tapping there, the active status of Facebook and Instagram can be turned off.

Pre-app language: It may contain different languages ​​in the system language of the apps, so that there is no problem in understanding the code.

Android update through Play Store: Now you don't need system upgrade to get new features in Android. In other words, Android 11 or 12 users will get any picker feature play update of Android 13. The result will be easily updated.

মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১

বদলে যাচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ, নতুন কী কী থাকছে

বদলে যাচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ, নতুন কী কী থাকছে


বদলে যাচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ, নতুন কী কী থাকছে

গত এক বছরে হোয়াটসঅ্যাপ নিয়ে নানা ধরনের বিতর্ক হয়েছে। এই ইনস্ট্যান্ট মেসেজিং অ্যাপে তথ্যের গোপনীয়তা রক্ষা হচ্ছে না- এমন অভিযোগ উঠেছিল। তার পরেই এর জনপ্রিয়তা কমতে থাকে। যদিও সংস্থার পক্ষ থেকে বার বার বলা হয়, এই দাবি সত্যি নয়, তবুও তত দিনে প্রচুর গ্রাহক হোয়াটসঅ্যাপের পরিষেবা ছেড়ে দেন।

এরপর থেকেই নিজেদের মেসেজিং মাধ্যমটিকে নানা ভাবে জনপ্রিয় করার চেষ্টা করে যাচ্ছে হোয়াটসঅ্যাপ। এমনই একটি পদক্ষেপ হিসাবে নতুন কয়েকটি বৈশিষ্ট্য যোগ করা হচ্ছে এতে। সেগুলো কী কী? 

মেসেজ ডিলিট করার সময়সীমা

এখন ১ ঘণ্টা ৮ মিনিট ১৬ সেকেন্ড পর্যন্ত পাঠানো মেসেজ ডিলিট করা যায় হোয়াটসঅ্যাপে। কিন্তু বদল আসছে এই সময়সীমায়। নতুন সময়সীমা হচ্ছে ৭ দিন ৮ মিনিট। তার মধ্যেই ডিলিট করা যাবে পাঠানো মেসেজ।

প্রোফাইল ছবি কারা দেখবেন

আপনার হোয়াটসঅ্যাপের প্রোফাইল ছবি কারা দেখবেন, তা ঠিক করতে পারেন আপনি নিজেই। তিনটি রাস্তা রয়েছে। কেউ দেখতে পাবেন না (নোবডি), সকলে দেখতে পাবেন (এভরিওয়ান), ফোনে যাঁদের নম্বর সেভ করা আছে, শুধু তারা দেখতে পাবেন (মাই কনট্যাক্টস)। এর সঙ্গে এ বার যুক্ত হচ্ছে নতুন একটি বিষয়। ফোনে যাঁদের নম্বর সেভ করা আছে, তাদের মধ্যে কয়েক জন বাদ দিয়ে বাকি সকলে দেখতে পাবেন ছবি (মাই কনট্যাক্টস... একসেপ্ট)।

ছবির সম্পাদনা

ছবি পাঠানোর আগে টুকটাক সম্পাদনা করা যায় হোয়াটসঅ্যাপে। ফোন কিংবা কম্পিউটার-দু’জায়গা থেকেই এই কাজ করা যায়। এবার ছবির সম্পাদনাতে জুড়ে যাচ্ছে আরও নতুন কয়েকটি বিষয়।

বানানো যাবে স্টিকার

এতোদিন ব্যবহারকারীরা শুধু হোয়াটসঅ্যাপের নিজস্ব স্টিকার বা থার্ড পার্টির তৈরি স্টিকার ব্যবহার করতে পারতেন। এবার থেকে তারা নিজেদের তৈরি করা স্টিকারও ব্যবহার করতে পারবেন এই মেসেজিং অ্যাপে।

গ্রহাণুর আঘাত থেকে পৃথিবীকে রক্ষার পরীক্ষামূলক মিশন শুরু

গ্রহাণুর আঘাত থেকে পৃথিবীকে রক্ষার পরীক্ষামূলক মিশন শুরু

গ্রহাণুর আঘাত থেকে পৃথিবীকে রক্ষার পরীক্ষামূলক মিশন শুরু

পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা গ্রহাণু ধ্বংস করার একটি পরীক্ষা চালাতে যাচ্ছে নাসা। পরীক্ষাটা চালানো হবে ডিমারফোস নামে একটি গ্রহাণুর ওপর। 

বুধবার (২৪ নভেম্বর) ভোরে ক্যালিফোর্নিয়ার ভ্যানডেনবার্গ স্পেস ফোর্স ঘাঁটি থেকে উৎক্ষেপণ করা হবে এটি। যানটিকে মহাকাশে নিয়ে যাবে ফ্যালকন-নাইন নামের একটি রকেট।

ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, মহাকাশযানটি গ্রহাণুর ওপর আঘাত হানবে। এরপর এর কক্ষপথ এবং গতিবেগে কোনো পরিবর্তন হলো কি না, তা পরীক্ষা করে দেখা হবে। অবশ্য যে গ্রহাণুটির ওপর এই পরীক্ষা চালানো হবে তা পৃথিবীর প্রতি কোনো হুমকি নয়। এই মিশনে ব্যয় হচ্ছে ৩২ কোটি ৫০ লক্ষ ডলার।

বলা হচ্ছে, ১৬০ মিটার চওড়া কোনো গ্রহাণু যদি পৃথিবীতে বিস্ফোরিত হয় সেটা হবে একটি পারমাণবিক বোমার চাইতেও বহুগুণ বেশি প্রচণ্ড। এতে জনবসতি আছে এমন এলাকায় ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ হবে এবং হাজার হাজার মানুষ মারা যাবে। আর ৩০০ মিটার বা তার চেয়ে বেশি বড় কোন গ্রহাণু পৃথিবীতে আঘাত করলে ধ্বংসযজ্ঞ ঘটবে পুরো মহাদেশের মত বড় এলাকা জুড়ে।