শনিবার, ২৮ মে, ২০২২

মেয়েদের মন সম্পর্কে কিছু আকর্ষনীয় মনস্তাত্বিক তথ্য অর্থাৎ

মেয়েদের মন সম্পর্কে কিছু আকর্ষনীয় মনস্তাত্বিক তথ্য অর্থাৎ

• একজন মহিলার কোনো কথা বা বিষয় গোপন রাখতে পারার গড় সময় মাত্র ৪৭ ঘন্টা ১৫ মিনিট বা প্রায় দুইদিন।

• গড়ে নারীরা বছরে ৩০-৬০ বার কাঁদে (যেখানে পুরুষরা প্রায় ৬বার কাঁদে)

• নারীরা স্বাভাবিকভাবেই পুরুষদের চেয়ে ভাল মিথ্যাবাদী। এছাড়াও তারা মিথ্যা সনাক্ত করতে ভাল পারে (ভাল মিথ্যাবাদীরা অন্যের মিথ্যা সনাক্ত করতে দক্ষ) । তাই যদি কোন মেয়ে আপনাকে একটা প্রশ্ন করে, তাহলে তাকে সত্যিটা বলাই ভাল। সম্ভবত সে জিজ্ঞেস করছে কারণ সে ইতিমধ্যেই উত্তর জানে আর আপনাকে পরীক্ষা করতে চাচ্ছে।

• মেয়েদের সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম ব্যাপার মনে রাখলে তারা নিজেদের স্পেশাল অনুভব করে। ( যেমন তাদের বলা কোনো কথা বা পড়া কোনো ড্রেস এর কথা সুযোগ পেলেই তাদের মনে করিয়ে দিন )।

• মেয়েরা জন্মগতভাবেই অধিকার সূচক হয়ে থাকে এবং আপনাকে অন্যকারো সাথে কথা বলতে দেখলেও ঈর্ষান্বিত হয়।

• আপনি নিজের সব ভয়, সমস্যা, ভিতরের অনুভূতির কথা খুলে বললে মেয়েরা তা পছন্দ করে। এতে তারা নিজেকে আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে।

• আপনার গম্ভীর বলিষ্ঠ গলার স্বর মেয়েদের কাছে সঙ্গীতের মত শোনায়।

• মেয়েরা বিশেষ কারণ ছাড়া কোনো পোস্ট বা স্ট্যাটাস শেয়ার করে না, এর পেছনে সবসময়ই কোনো কারণ থাকে।

• বন্ধু বা পরিবারকে তাদের ব্যাপারে জানালে মেয়েরা খুবই খুশি হয়।

• মেয়েরা এটা পছন্দ করে যখন আপনি আপনার জীবনে তাদের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেন। তারা হয়তো আপনার কিছু পয়েন্ট অস্বীকার করছে কিন্তু মেয়েরা লজ্জা বোধ করে অথবা ভেতর থেকে খুব খুশি বোধ করে।

• মেয়েরা গোপনে আপনি প্রথমে টেক্সট করার জন্য অপেক্ষা করে।

• কোন নারীই দুর্বল পুরুষের সাথে থাকতে চায় না, মেয়েরা মাঝে মাঝে আধিপত্য পছন্দ করে।

• যখন মেয়েরা বলে “আমি তোমাকে ভালবাসি”, তারা এটা আসলেই বোঝায়।

• মেয়েরা জানে তাদের কেমন দেখায় তাও তারা তা জিজ্ঞাসা করে কারণ মেয়েরা প্রশংসা ভালোবাসে।

• মেয়েরা এমন পুরুষের উপর সহজে হাল ছেড়ে দেয় না যাকে মেয়েরা ভালোবাসে, কিন্তু একবার মেয়েদের অনুভূতি শেষ হয়ে গেলে, আপনি যাই করুন না কেন, মেয়েরা আর ফিরে আসে না।

• মেয়েরা খারাপ ছেলের সাথে থাকতে চায় না। নারীরা যা চায় তা হচ্ছে একজন চমৎকার লোকের সাথে থাকা, যে আত্মবিশ্বাসী এবং একজন নেতৃত্ববান ; যে সীমা লঙ্ঘন করে না , নিজেকে সম্মান করে আর তাকেও।

• যখনই মেয়েরা তাদের পোস্টের নোটিফিকেশনে আপনার নাম দেখে তখন তাদের হৃদয় লাফিয়ে উঠে।

• মনোবিজ্ঞানীরা নির্ধারণ করেছেন যে একজন মহিলা একজন অপরিচিত ব্যক্তির মূল্যায়ন করতে মাত্র ৪৫ সেকেন্ড সময় নেয়। এর মধ্যে ১০ সেকেন্ড এটি ফিগারের সামগ্রিক ছাপ তৈরি করে, ৮ সেকেন্ড চোখ, ৭ সেকেন্ড ঠোঁট এবং চিবুকে ১০ সেকেন্ড তাকায় , ৫ সেকেন্ড – কাঁধে। আর শেষ ৫ টা বিয়ের আংটির দিকে তাকিয়ে- যদি তা থাকে।

• মেয়েরা যখন আপনার প্রতি পুরোপুরি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে তারা খুবই ব্যস্ত থাকার ভান করে।

• পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতার প্রবণতা বেশি।

• মেয়েরা সবসময় আপনার উপর নির্ভরশীল থাকতে পছন্দ করেনা , তারা আপনাকে অর্থনৈতিক ও মানসিকভাবে সাহায্য করতে পছন্দ করে।

• যখন কোন মহিলা আপনার প্রতি আর হতাশ এবং রাগান্বিত হয় না, তখন আপনি প্রায় গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারেন যে সে আপনাকে নিয়ে কোনো পরোয়া করে না।

• উচ্চতর আইকিউ সম্পন্ন অর্থাৎ বুদ্ধিমতি মহিলাদের সঙ্গী খুঁজে পেতে কষ্ট হয়।

• ছেলেরা যেমন মেয়েদের দিকে তাকায়, মেয়েরাও ছেলেদের দিকে তাকায়। হয়তো আরো বেশি।

মঙ্গলবার, ২৪ মে, ২০২২

মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল

মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল



যৌনমিলন বা সহবাস একটি জৈবিক ক্রিয়া, যেখানে স্বামী-স্ত্রী একে অপরের সাথে অন্তরঙ্গ ঘনিষ্ঠ হয়। যৌন উত্তেজনা মেয়েদের একটু বেশি হলেও সমাজ, পরিবার, আত্মীয় এসবের সমালোচনার স্বীকার হয়ে লজ্জায় বলতে পারে না বা আগ্রহ দেখায় না। তাই মেয়েদের উওেজনা করার উপায় ও সহবাসে রাজী করানোর কৌশল বা সেক্সে রাজি করার উপায় জানাটা পুরুষের কাছে খুবই বাঞ্ছনীয়।


মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল আয়ত্তে আনার আগে জানতে হবে সহবাসের উপকারীতা, সহবাসের সঠিক সময় এবং কোন সময় মেয়েরা সবথেকে রোমান্টিক থাকে? অর্থাৎ একজন পুরুষের মধ্যে সহবাসের জ্ঞান থাকাটা একান্ত জরুরী। তাই আজকের আলোচনায় আমরা দেখে নেবো :

সহবাসের উপকারীতা :

১. প্রতিদিন সহবাস বা যৌনমিলন মানসিক শান্তির সাথে সাথে শারীরিক ক্লান্তি কাটিয়ে দেয়।

২. প্রতিদিন সহবাস করলে শরীরে আইজি এ অ্যান্টিবডির সংখ্যা বাড়িয়ে রোগ প্রতিরোধে সক্ষম করে।

৩.যৌনমিলনে সময় অর্গাজমের ফলে শরীর এন্ডোরফিনস ক্ষরণ করে যা শরীরের ব্যাথা কমায়।

৪. প্রত্যেকবার সহবাসে বা যৌনমিলনে ৮০ ক্যালোরি ক্ষয় হয় যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

৫. সপ্তাহে অন্তত ২ দিন সহবাস করলে পুরুষের যেমন হার্ট অ্যাট্যাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয় তেমনি নারীর ক্ষেত্রে সহবাস চলাকালীন অতিরিক্ত ইস্ট্রোজেন ক্ষরণ হাওয়ায় হার্ট সুস্থ থাকে।

৬. যৌনমিলনের পর ঘুম আরাম এবং শান্তির হয় ফলে শরীর অনেক সুস্থ ও ঝরঝরে লাগে।

৭. সপ্তাহে অন্তত ৩ বার যৌনমিলন বাহ্যিকভাবে বয়সের বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে।

সহবাসের সঠিক সময় :

কোন সময় মেয়েরা সবথেকে রোমান্টিক থাকে?

গুরু ভোজনের পর সহবাস করলে হজম ক্ষমতা কমতে পারে। ভোরের বেলা সহবাস শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক হতে পারে। রাতে শোবার পর সঙ্গে সঙ্গে সহবাস করা উচিত নয়।
একটু ঘুমানোর পর রাত্রির দ্বিতীয় প্রহরের সময় ছেলে ও মেয়েরা সবথেকে রোমান্টিক থাকে তাই এটাই সব থেকে উপযুক্ত সময় সহবাস বা যৌনমিলনের জন্য।

মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল :

সহবাস যে দুজন মানুষের মধ্যে হচ্ছে উভয়েরই একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা, আসক্তি ও সম্মতি থাকা দরকার। তাই পুরুষ সঙ্গীটির উচিত নিজেকে প্রিয় সঙ্গীনির কাছে এমন ভাবে হাজির করা যাতে মেয়েটি সহবাসে বা যৌনমিলনে সম্মতি না দিয়ে থাকতে পারবেই না। আসুন দেখে নেওয়া যাক পুরুষ সঙ্গীর তাঁর সঙ্গীনিকে সহবাসে সম্মতিদান বা মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল:

আগ্রহ :

পুরুষরা সাধারণত সহবাসে বা যৌনমিলনে আগ্রহ দেখায়। তাহলে মহিলারা কি যৌনমিলনে অংশগ্রহণ করেনা?? মহিলারা ও সহবাসে বা যৌনমিলনে সমান অংশীদার। কিন্তু মহিলারা সেই আগ্রহটা সুপ্ত রাখে। তাই পুরুষ সঙ্গীটির উচিত সুপ্ত আগ্রহকে জাগিয়ে তুলে নিজ স্ত্রী বা মহিলাটিকে সেক্সে রাজী করানো।

প্রতিশ্রুতি :

সাধারণত রতিক্রিয়ায় সম্পূর্ণ তৃপ্তি পেলে মহিলারা স্বর্গসুখ পায়। তাই পুরুষ যদি সম্পূর্ণ আনন্দ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় তাহলে তাঁর স্ত্রী বা মহিলারা সহবাসে সম্মতি দেয়।

ভরসা :

অনেক মহিলা সহবাস নামে আতঙ্কিত। তাই পুরুষ সঙ্গীর উচিত যৌনমিলন বা সহবাস সম্পর্কে ভয় কাটিয়ে দিয়ে নিজের সঙ্গীনিকে বা স্ত্রীকে যৌনমিলনে রাজী করানো ও তাঁর ভরসা হয়ে ওঠার।

সুরক্ষা :

সহবাসের ফলে সবচেয়ে বড়ো ঝুঁকি হল গর্ভধারণ করা। সেজন্য পুরুষের উচিত কন্ডোম ব্যবহার করে গর্ভধারণের ঝুঁকি থেকে নারীকে মুক্ত রাখা ও যৌন সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা করা।

এছাড়া ও বলা বাহুল্য আজকাল অত্যাধুনিক ইন্টারনেট যুগে দাঁড়িয়ে বেশিরভাগ পুরুষ বা নারী বিয়ের আগেই যৌনমিলনে বা সহবাসে লিপ্ত হয়ে যায় সেক্ষেত্রে পুরুষ সঙ্গীটি মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল এভাবে সফল করতে পারে :

১. সততা :

প্রেম করলে বা কাউকে ভালোবাসলে পুরুষ-নারী উভয়ের একে অপরের প্রতি আকর্ষণ থেকে যৌনমিলনের চাহিদা আসতেই পারে ফলে পুরুষ সঙ্গী তার সঙ্গীনিকে সহবাসে রাজী করাতে পারে। তবে এক্ষেত্রে একটা কথা খুবই জরুরী- শুধুমাত্র যৌনমিলন বা সহবাস করার জন্য কোনও মহিলার সাথে ভালবাসার অভিনয় করতে যাওয়া একদমই উচিত না।

২. বন্ধুত্ব পূর্ণ আচরণ :

কোনো মেয়ের সাথে মিলিত হতে চাইলে প্রথমে মেয়েটির সাথে বন্ধুর মত আচরণ করে একটা মানসিক যোগাযোগ গড়ে তুলুন। মেয়েটির পছন্দের মানুষ হয়ে উঠুন।

৩. পছন্দের পুরুষ হয়ে উঠুন :

পছন্দের মানুষ হয়ে উঠলে তবেই ধীরে ধীরে মেয়েটির পছন্দের মানুষ হয়ে উঠতে পারবেন। মেয়েটির সাথে গল্প করুন, মেয়েটির পছন্দ অপছন্দ জানুন। রাতে দু একটা দুষ্টুমির ইঙ্গিত দিলেও মেয়েটির প্রতি যে শারীরিক ভাবে আসক্ত সেটা জানানোর দরকার নেই তাহলে কিন্তু মেয়েটির পছন্দের তালিকা থেকে বেরিয়ে যাবেন।

৪. যৌন উত্তেজক কথা :

মেয়েটির পছন্দের মানুষ হয়ে ওঠার পর ধীরে ধীরে রাতে দুষ্টুমিভরা ম্যাসেজ বাড়িয়ে দিন । দেখবেন মেয়েটির ও সাড়া দিচ্ছে আলতো যৌন স্পর্শে।

৫. সঙ্গম কাল :

মেয়েটির সাথে সেক্স চ্যাট হয়েছে মানে উভয়ে চাইলে মিলিত হতে পারবেন। একটা কথা মনে রাখবেন, আপনার ডাকে সাড়া দিয়ে মেয়েটি সহবাসে রাজী হলে প্রথমেই তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। প্রথমে তাঁকে ধীর স্পর্শে আলতো চুমু দিন এবং উষ্ণ কথায় উত্তেজিত করে তুলুন তারপর যৌনমিলন করুন।


মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল অবলম্বন করে সঙ্গমে যুক্ত করতে হলে অবশ্যই জানতে হবে মেয়েদের সেক্সে উত্তেজিত করার পদ্ধতি :

একজন পুরুষের উত্থিত লিঙ্গ নারীর যোনীর অভ্যন্তরে প্রবেশ করলে সহবাস বা যৌনমিলন হয়। আর সহবাস তখনই সফল হবে পুরুষ যখন নারীকে উত্তেজিত করে সহবাসে বা যৌনমিলনে লিপ্ত করে। সহবাসের আগে পুরুষের অবশ্যই উচিত মেয়েদের উত্তেজিত করা তানাহলে মেয়েদের অতৃপ্তি থেকে যাবে।

মেয়েদের উত্তেজিত করার বেশ কিছু পদ্ধতি :

হর্নি করা :

নারীদের সেক্সে রেডি করা বা হর্নি করার জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি হল স্পর্শ। ঠিকমতো স্পর্শ করতে পারলেই নারীদের উত্তেজিত ও কামুকি করে তোলা যায়।

সিঙার :

বেশিরভাগ নারী সরাসরি যৌনমিলনে না গিয়ে সিঙারে তৃপ্তি পায়। তাই ফোরপ্লেতে সময় দিন।

কল্পনা /ফ্যান্টাসি :

যৌনমিলন কাল বা অন্য সময় যৌনতা নিয়ে কল্পনা করে সঙ্গীর সাথে সুখকর যৌন আবেশে জড়িয়ে পড়তে পারেন।

সরাসরি মিলনে দেরী করা :

নারীরা যৌন উত্তেজক বিষয় বেশি কামনা করে। তাই নারীর কাম উত্তেজনা বৃদ্ধি করতে, নারীর মুখ কপাল ও গালে ঘন ঘন চুমু খাওয়া ও ঘর্ষণ করা উচিত।

মিলনের পূর্বে নারীর স্তন ও ভগাঙ্কুর মর্দন তার কাম উত্তেজনা বাড়ায়। চুম্বন, আলিঙ্গন ছাড়া ও ধীরে ধীরে আঘাত, দংশন ও নিপীড়ন করলে নারী উত্তেজিত হয়ে পড়ে। উত্তেজিত হয়ে নারীরা ধীরে ধীরে পুরুষের কাছে সমর্পন করলে যৌনমিলন বা সহবাস করা উচিত।

ভাইব্রেটর :

নারীকে উত্তেজিত করতে ভাইব্রেটরের বিকল্প হিসাবে পুরুষ তার মধ্যমা অঙ্গুলি দিয়ে নারীর যোনীর ভিতরে জি স্পট(যৌনাঙ্গের কিছুটা ভিতরে অতি সংবেদনশীল অঞ্চল) এ কম্পন সৃষ্টি করলে নারীর কাম উত্তেজনা চরমে পৌঁছায়। তখন নারী যৌনমিলনে লিপ্ত হয়।

মেয়েদের সহবাসে তৃপ্তি লাভ :

মেয়েদের সহবাসে (সেক্সে) রাজী করানোর কৌশল প্রয়োগ করে সহবাসে বা যৌনমিলনে যুক্ত করলে মেয়েরা সঙ্গমে তৃপ্তি লাভ করে ।

সহবাসে মেয়েদের চরম তৃপ্তি দিতে যৌনমিলনে পুরুষের সক্ষমতা বাড়াতে হবে।

যৌনমিলনে বা সহবাসে বারবার একই পোজ প্রয়োগ না করে যেটিতে মেয়েদের তৃপ্তি হয় সেগুলো প্রয়োগ করা দরকার।

পুরুষ তার সঙ্গীনিকে সহবাসে তৃপ্তি দিতে পারলে মেয়েদের সহবাসে আগ্রহ প্রবল হয়ে ওঠে।

স্কুইজ স্টাইল, টেনসিং স্টাইল, পজ অ্যান্ড প্লে স্টাইল ছাড়া ও ডগি স্টাইল এবং কাউগার্ল স্টাইল – এসব স্টাইলে সহবাসে মেয়েদের তৃপ্তি লাভ হয়। সর্বোপরি, এসব পোজ মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল ও উপযুক্ত পদ্ধতি। যার ফলে পুরুষের সঙ্গম সময়কালীন বীর্যপাতের মতোই মেয়েদের অর্গাজম ও সহজেই হয়ে থাকে এবং নারী স্বর্গসুখ লাভ করে।

বিভিন্ন নিউজ চ্যানেল, তথ্যসূত্র সংগৃহীত ও বিশেষজ্ঞদের তথ্যভিত্তিতেই – আলোচিত হল মেয়েদের সহবাসে (সেক্সে) রাজী করানোর কৌশল এবং সহবাস বা যৌনমিলনের তৃপ্তি লাভ। নারী-পুরুষের সুখময় সম্পর্কের আরো রসালো খবর জানতে আমাদের পেজটি লাইক করুন ।

কিভাবে বউকে খুশি রাখবো?

  1. বউকে পর্যাপ্তভাবে প্রশংসা করুন;
  2. বউয়ের সকল প্রকার দায়িত্ব নিন;
  3. বউকে মাঝে মাঝে গিফট করুন;
  4. বউকে নিয়ে ঘুরতে বের হোন;
  5. বউকে শারীরিকভাবে তৃপ্ত এবং সন্তুষ্ট রাখুন;
  6. বউকে গুরুত্ব দিন;
  7. বউকে প্রায়োরিটি দিন এবং রেস্পেক্ট করুন;
  8. বউয়ের চাহিদা পূরণ করার চেষ্টা করুন।
  9. বউকে নিয়মিত ফোরপ্লে করার মাধ্যমে উত্তেজিত করে রাখুন।

ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয়: মেনে চলুন এই ৫টি টিপস্ পাবেন স্বর্গ সুখ

ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয়: মেনে চলুন এই ৫টি টিপস্ পাবেন স্বর্গ সুখ

ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয়

আজকাল প্রায় সব দম্পতির মধ্যেই বিভিন্ন ধরনের অশান্তি লেগেই থাকে। তবে সব অশান্তির মূল কারণ হচ্ছে একে অপরের প্রতি ভালোবাসার অভাব। দেখা গেছে যে যৌন জীবনে বেশিরভাগ দম্পতি সন্তুষ্ট নয়। যৌন মিলনের সময় চরম তৃপ্তি পেতে ফোরপ্লের ভূমিকা অপরিসীম। আজ আমরা আলোচনা করবো কিভাবে ফোরপ্লে করতে হয় আর কিভাবে এর সাহায্যে যৌন মিলনের সম্পূর্ণ তৃপ্তি পাওয়া যায়।

এই পোস্টে যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলি আলোচিত হয়েছে:

  • ফোরপ্লে কী?
  • ফোরপ্লে পদ্ধতি

চলুন দেখে নেওয়া যাক।

ফোরপ্লে কী?

অনেকেই হয়তো জানেন না ফোরপ্লে কী? ফোরপ্লে হলো অরগাসমের প্রাথমিক ধাপ। বুঝলেন না তো? অরগাসম হচ্ছে যৌন মিলনের সবথেকে শেষ ধাপ অরগাসম হলেই প্রকৃত যৌন সুখ পাওয়া যায়। আর এই অরগাসমের প্রাথমিক ধাপ হলো ফোরপ্লে যেটা বাদ দিলে অরগাসম সম্পূর্ণ হয় না বা যৌন মিলনের চরম তৃপ্তি লাভ হয় না।
ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয়? সহজ ভাবে বললে ফোরপ্লে হলো আপনার সঙ্গী/সঙ্গীনী কে যৌন মিলনের ঠিক আগের মূহুর্তে শরীরের বিভিন্ন জায়গাতে স্পর্শ করে ও ভালোবেসে যৌন উত্তেজিত করা। ফোরপ্লের মাধ্যমে চরম যৌন সুখ পাওয়া যায়।

এখন অনেকেই ভাবছেন যে কিভাবে ফোরপ্লে করে? বা এর কি কোনো বিশেষ পদ্ধতি আছে?
হ্যাঁ, অবশ্যই ফোরপ্লের কিছু বিশেষ পদ্ধতি আছে যেটা মেনে কাজ করলে আপনি এবং আপনার পার্টনার উভয়েই পাবেন স্বর্গ সুখ।

ফোরপ্লে পদ্ধতি

একটা ছেলেই সবসময় তার পার্টনারকে উত্তেজিত করবে তা কিন্তু নয়। একটা মেয়েকেও সমানভাবে তার পার্টনারকে উত্তেজিত করা প্রয়োজন। মানে ফোরপ্লে উভয়কেই করতে হবে যৌন মিলনের সম্পূর্ণ সুখ পাওয়ার জন্য।

সবার যৌন উত্তেজনা সমান নয়। কেউ সামান্য হাগ ও চুম্বনেই উত্তেজিত হয়ে পড়ে আবার কারোর অনেকটা সময় লাগে উত্তেজিত হতে। তবে সে যেমনই হোক না কেন, সম্পূর্ণ যৌন তৃপ্তি পেতে সঠিকভাবে ফোরপ্লে করা প্রয়োজন।

ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয় সে সম্পর্কিত ৫ টি টিপস্ নীচে বর্ণনা করা হলো:

১. প্রথমেই সরাসরি যৌন মিলন বা যৌনাঙ্গে স্পর্শ করবেন না। প্রথমে আপনার পার্টনারকে টেনে নিজের বুকে নিন এবং তাকে জড়িয়ে ধরুন। এবং তার কপালে চুম্বন করুন। তাকে এটা বিশ্বাস করান যে সে আপনার কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

২. এরপর আপনি তার ঠোঁটে দীর্ঘ সময় ধরে চুম্বন করুন এবং আপনার পার্টনার কেও সমানভাবে সহযোগিতা করতে বলুন। একে অপরের সাথে ভালোবাসায় মিশে যান।

৩. এরপর আপনি আপনার পার্টনারের সারা শরীরে চুম্বন করতে পারেন। তবে কয়েকটি বিশেষ জায়গা তে স্পর্শ বা চুম্বন অবশ্যই করবেন। যেমন:

কানের লতি – কানের লতি তে আলতো করে চুম্বন ও জিহ্বা দ্বারা স্পর্শ করতে পারেন। তবে ভুলেও কানের ছিদ্রে জিহ্বা দেবেন না, তাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে।

গলা ও ঘাড় – ফোরপ্লে পদ্ধতির মধ্যে এটি অন্যতম। আপনার পার্টনারের গলা ও ঘাড়ে আলতো চুম্বন ও জিহ্বা দ্বারা স্পর্শ করুন।

পিঠ – আপনার পার্টনারের উন্মুক্ত পিঠে ভালোবাসা পূর্ণ চুম্বন করুন।

পেট – সারা পেটে চুম্বন করুন, হাত দিয়ে পেটে হাল্কা মাসাজ করতে পারেন। তবে সবথেকে যেটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা হলো আপনার জিহ্বা দিয়ে আপনার সঙ্গীনীর নাভির চারপাশে ও নাভির ভিতর যতটা সম্ভব স্পর্শ করুন।

পায়ের আঙুল – আপনার সঙ্গীনীর পায়ের আঙুলে কিস করুন। তাছাড়া পায়ের আঙুলে জিহ্বা দ্বারা স্পর্শ করুন এবং প্রয়োজনে আঙুলটি মুখের ভিতরে নিয়েও আদর করতে পারেন।

৪. এরপর ফোরপ্লের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো আপনার পার্টনারের স্তনকে আদর করা।
প্রথমে আপনার হাতের সাহায্যে আপনার সঙ্গীনীর স্তনকে ধীরে ধীরে চাপুন এবং আঙুল দিয়ে স্তনের চারপাশে বোলাতে থাকুন। এরপর জিহ্বা দ্বারা স্তনে স্পর্শ করুন। তবে প্রথমেই স্তনবৃন্ততে স্পর্শ করবেন না। প্রথমে স্তনের চারিদিকে জিহ্বা দ্বারা স্পর্শ করুন এবং তারপর ধীরে ধীরে স্তনবৃন্ততে স্পর্শ করুন।

এই পদ্ধতি কেবল মাত্র ছেলেরা নয়, এমনকি একটা মেয়েও তার পার্টনারের সাথে করতে পারেন।

৫. এরপর স্ত্রী এবং পুরুষ উভয়েই একে অপরের যৌনাঙ্গ হাত দিয়ে ও জিহ্বা দিয়ে স্পর্শ করতে পারেন। প্রয়োজনে মুখে নিয়ে আদর করতে পারেন। এটা নিয়ে লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই। তবে হ্যাঁ এটা করার আগে অবশ্যই উভয়ের যৌনাঙ্গ ভালো করে পরিষ্কার করে নেবেন।

এই পদ্ধতি মেনে ফোরপ্লে করলে আপনাদের যৌন জীবন হয়ে উঠবে সুখময় এবং দাম্পত্য জীবনও হবে সুখের।

আইফোন-১৩ এর অজানা ফিচার

আইফোন-১৩ এর অজানা ফিচার

আইফোন-১৩ এর অজানা ফিচার

আইফোন ১৩ সিরিজের ফোনে কয়েকটি চমকপ্রদ ফিচার রয়েছে। তবে বেশির ভাগ ব্যবহারকারীই এসব ফিচারের কথা জানেন না।

রিচেবিলিটি : যেসব ব্যবহারকারীর আঙুল খুব ছোট, তাদের জন্য এই রিচেবিলিটি ফিচারটি। এই ফিচারটি ব্যবহার করে আইফোন ১৩ প্রো ম্যাক্সও অপারেটর করা খুব সহজ হবে।

ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ : অ্যান্ড্রয়েডের থেকে শত গুণে ভালো আইফোনের ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ ফিচারটি। এই ফিচারের সাহায্যে ব্যবহারকারীরা একটি অ্যাপ থেকে আরেকটি অ্যাপে খুব সহজেই ছবি বা টেক্সট ড্র্যাগ করতে পারেন।

লাইভ টেক্সট ফিচার : এটি অপটিক্যাল ক্যারেক্টার রিকগনিশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছবি থেকে টেক্সট এক্স-ট্র্যাক্ট করার মাধ্যমে কাজ করে। ফিচারটির সাহায্যে ছবি স্ক্যান করে সেখান থেকে টেক্সট পেতে পারেন।

ব্যাক ট্যাপ জেসচার : ব্যাক ট্যাপ জেসচারের মাধ্যমে একাধিক ফিচার্স অ্যাক্সেস করতে পারবেন আইফোন ১৩ ব্যবহারকারীরা। এ জন্য ফোনের স্ক্রিনও ট্যাপ করার প্রয়োজন পড়বে না। ব্যবহারকারীরা স্ক্রিনশট নিতে পারবেন, টর্চ টার্ন অফ ও অন করতে পারবেন। একই সঙ্গে আবার ফোনের ব্যাক প্যানেলে সামান্য ট্যাপ করেই ক্যামেরা ওপেন করতে পারবেন।

ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড কম করা : এটি গ্রাহকের স্ট্রেস কমাতে পারে। ডিভাইসের অ্যাক্সেসিবিলিটি সেটিংস থেকেই এই ফিচারটি অ্যাক্টিভেট করা যেতে পারে।

ক্যাপশনস ফিচার : ছবি ও ভিডিওতে ক্যাপশন দেওয়ার মতোও একটি চমৎকার ফিচার রয়েছে আইফোনের ঝুলিতে। এ জন্য ব্যবহারকারীদের ছবি বা ভিডিওতে সোয়াইপ করলেই চলে যাবে।

অ্যাপ লুকিয়ে রাখা : ব্যবহারকারীরা যে কোনো অ্যাপ লুকিয়ে রাখতে রিমুভ অ্যাপ অপশনে ক্লিক করতে হবে এবং তার পরে মুভ টু অ্যাপ লাইব্রেরি অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে।

রাশিয়ায় নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল!

প্রতীকী ছবি

রাশিয়ায় নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল

রাশিয়ায় নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল!

রাশিয়ায় গুগলের সব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এর জেরে এবার দেশটিতে নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল। এই মর্মে ইতিমোধ্যে একটি নোটিশও দিয়েছে সংস্থাটি। জানিয়েছে, রুশ সরকারের এই সিদ্ধান্তে কর্মীদের বেতনও দিতে পারছে না গুগল।

সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে গুগলের এক মুখপাত্র বলেন, “রুশ সরকার আমাদের সমস্ত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করেছে। ফলে এই দেশে কাজ চালানোর মতো পরিস্থিতি নেই। বেতন পাচ্ছেন না কর্মীরা। একটা চরম সঙ্কটের মুখে দাঁড়িয়ে রয়েছে সংস্থা।”

রুশ সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে যে রাশিয়া থেকে তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিতে চলেছে গুগল, সংস্থার মুখপাত্রের কথাতেই তা স্পষ্ট। ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের বিরোধিতা করে গুগল-সহ বেশি কিছু সংস্থা তাদের পরিসেবা বন্ধ করে রুশ সরকারের উপর চাপ সৃষ্টির পদক্ষেপ নেয়। কিন্তু গুগলের সেই সিদ্ধান্তই এবার ব্যুমেরাং হয়ে ফিরে এল বলে মনে করা হচ্ছে।

মাসখানেক ধরেই রুশ সরকার গুগলের উপর পাল্টা চাপ বাড়াতে শুরু করে। শেষমেশ ‘শায়েস্তা’ করতে সংস্থার সমস্ত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করে রাশিয়া। গত বছরের মে মাসেও গুগলকে ৮২ হাজার ডলার জরিমানা করেছিল দেশটি। গুগলকে তখন বলা হয়েছিল সরকারবিরোধী বেশ কিছু বিষয় মুছে ফেলতে হবে। কিন্তু গুগল তা না করায় জরিমানার মুখে পড়তে হয়।

তবে গুগল জানিয়েছে, পরিসেবা বন্ধ করলেও গুগল সার্চ, ম্যাপ এবং ইউটিউব পরিসেবা বিনামূল্যে দেওয়া হবে।

নবজাতকের নাম ঠিক করেই লাখ লাখ টাকা আয়

টেইলর এ. হামফ্রেই

নবজাতকের নাম ঠিক করেই লাখ লাখ টাকা আয়

নবজাতকের নাম ঠিক করেই লাখ লাখ টাকা আয়

‌‘রোমিও জুলিয়েট’ নাটকে ইংরেজ কবি ও নাট্যকার উইলিয়াম শেকসপিয়র বলেছিলেন, ‘নামে কী যায় আসে? গোলাপকে অন্যনামে ডাকলেও তার গন্ধ সমান মিষ্টিই লাগবে।’ অর্থাৎ সর্বকালের অন্যতম সেরা নাট্যকার কোনো কিছুর নামকরণকে খুব একটা গুরুত্ব দিতে চাননি। তবে নামকরণকে পেশা বানিয়ে নিয়েছেন নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সাবেক এক শিক্ষার্থী। ২০১৫ সাল থেকে টেইলর এ. হামফ্রেই নামের ওই তরুণী নবজাতকদের নামকরণ করা শুরু করেন। এটা করেই আয় করেছেন লাখ লাখ টাকা। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে দ্য নিউ ইয়র্কার

গত বছর শতাধিক শিশুর নামকরণ করেছেন টেইলর এ. হামফ্রেই। whatsinababyname নামের তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট আছে। ১৫০০ ডলারের বিনিময়ে হামফ্রেই পছন্দের নামের তালিকা করে দেন। ১০ হাজার ডলারের বিনিময়ে নির্দিষ্ট নাম বাছাই করে দেন তিনি। এ জন্য অভিভাবকদের কাছ থেকে নানা প্রশ্নের জবাব শুনে নেন। তাদের পরিবারের সদস্যদের নাম, আর্থ-সামাজিক অবস্থা, জাতিগত ঐতিহ্য নিয়েও প্রশ্ন করেন। অনেকে সন্তান হওয়ার আগেই তার কাছে নাম ঠিক করার আবদার করেন।

টেইলর এ. হামফ্রেই পড়াশুনা শেষে চিত্রনাট্য লেখার কাজ নিয়েছিলেন। সেখানে চরিত্রের নাম দেওয়ার সময়টা ভীষণ উপভোগ করতেন। ছোটবেলায় বাচ্চাদের বই পড়তে ভীষণ ভালোবাসতেন। নামকরণের কাজটি খুবই উপভোগ করেন তিনি। এখন এটিই তার পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিত্রনাট্য লেখা ছাড়াও আরও নানা কাজে যুক্ত হয়েছিলেন। তবে এখন নবজাতকদের নামকরণ নিয়েই বেশি ব্যস্ত থাকেন ৩৩ বছর বয়সী টেইলর এ. হামফ্রেই।

১৭০ বছর পর দার্জিলিংয়ে দেখা মিলল সেই বিরল পাখির

সংগৃহীত ছবএক বা দুই বছর কিংবা কয়েক দশক নয়। ১৭০ বছর পর ভারতের দার্জিলিং জেলার সিঞ্চল অভয়ারণ্যে দেখা মিলল বিরল প্রজাতির পাখি স্যাটায়র ট্র্যাগোপানের। জুওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার (জেডএসআই) বিজ্ঞানীরা এই বিলুপ্ত প্রজাতির পাখির খোঁজ পেয়েছেন। 

১৭০ বছর পর দার্জিলিংয়ে দেখা মিলল সেই বিরল পাখির

১৭০ বছর পর দার্জিলিংয়ে দেখা মিলল সেই বিরল পাখির

এক বা দুই বছর কিংবা কয়েক দশক নয়। ১৭০ বছর পর ভারতের দার্জিলিং জেলার সিঞ্চল অভয়ারণ্যে দেখা মিলল বিরল প্রজাতির পাখি স্যাটায়র ট্র্যাগোপানের। জুওলজিক্যাল সার্ভে অব ইন্ডিয়ার (জেডএসআই) বিজ্ঞানীরা এই বিলুপ্ত প্রজাতির পাখির খোঁজ পেয়েছেন।

এ ব্যাপারে জেডএসআইয়ের কর্মকর্তা ধৃতি ব্যানার্জি বলেন, ১৭০ বছর পর স্যাটায়র ট্র্যাগোপানের খোঁজ পাওয়া সত্যিই উৎসাহজনক। এতে বোঝা যায় বন্যপ্রাণীদের সংরক্ষণের কাজ এই এলাকায় ভালো হচ্ছে। 

জেডএসআই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পুরুষ স্যাটায়র ট্র্যাগোপান ভারতের সুন্দর পাখিদের মধ্যে অন্যতম। দার্জিলিং জেলার নেওড়া ভ্যালিতে এদের দেখা যায়। সেই সঙ্গে সিঙ্গালিলা জাতীয় উদ্যানেও কিছু পাখি আছে। তবে সিঞ্চালে গত ১৭০ বছরে এদের দেখা মেলেনি। এই পুরুষ পাখি লম্বায় ৬৮ সেন্টি মিটার হয়। গায়ের রং হয় লাল। তার মধ্যে সুন্দর সাদা সাদা ছাপ থাকে। স্ত্রী পাখিরা লম্বায় ছোটো। তত উজ্জ্বলও নয়। স্ত্রী পাখিদের রং হয় খয়েরি। 

এই স্যাটায়র ট্র্যাগোপান ক্রিমসন হর্নড ফেজান্টের অন্তর্গত। এই পাখিদের শিকারের ভয় রয়েছে। বাসস্থানেরও সমস্যা রয়েছে। এই পাখিরা আর্দ্র ওক এবং রডোডেনড্রনের জঙ্গলে থাকে। যার নীচে ঘন আগাছা ও বাঁশবন থাকে। গ্রীষ্মকালে ২৪০০-৪২০০ মিটার এবং শীতকালে ১৮০০ মিটার উচ্চতায় বসবাস করে। স্থানীয়রা এই পাখিকে ‘মুনার’ বলেন। ১৮৪২ সালে দার্জিলিং জেলার কার্শিয়াং ও সোনাদা অঞ্চলেএই পাখিকে প্রথমবার দেখা গিয়েছিল।

Real-life 'mermaid' Naomi Trott!

Pictures collected from Mirror Onliho has not heard of the mermaid since childhood? How many stories, how many fairy tales about the mermaid. What a colorful wave of dreams in the minds of children that this mermaid. But, although these are just stories, this time the real-life mermaid was found in Britain.

Real-life 'mermaid' Naomi Trott!

Real-life 'mermaid' Naomi Trott!

Her name is Naomi Trott. This woman can stay under water for up to 4 minutes. However, it did not happen in one day. He has been able to do this after a long training. Naomi lives in Bristol, India. The 34-year-old is an archaeologist by profession.

If you are an archaeologist by profession, Naomi is a mermaid. She performs as a mermaid from Friday to Sunday of the week. Work the rest of the day. But Naomi made the children happy by being a mermaid for three days. She swims in the water like a mermaid with other aquatic animals.

Naomi has been performing as a mermaid since 2019. He usually has to perform 20 minutes in each shift

The ticket went viral, the forest fire, the storm of condemnation with the young woman

Collected pictures

The ticket went viral, the forest fire, the storm of condemnation with the young woman

The ticket went viral, the forest fire, the storm of condemnation with the young woman

Collected pictures

A video of Pakistani ticker Humaira Asghar has sparked controversy. He was recently seen in a viral video, standing in front of a forest fire . The video, which was made as a part of the movie using various effects, has been uploaded on various social media. However, netizens are good at destroying forests with fire in order to become viral.

Humaira Asghar is being criticized on social media in Pakistan. This was reported by Al-Arabiya and DawnAccording to the news, Humaira has one crore 10 lakh followers. However, these followers are now condemning him. Some are demanding his arrest. 

Note that the world is in a very bad situation due to climate change. The situation in Pakistan is also deplorable, with temperatures in some parts of the country exceeding 51 degrees Celsius. Heatstroke has started in more than one place. Poor people in Pakistan are fighting hard to survive. Where glaciers have melted due to climate change. Somewhere again the fire has been created. For these reasons, people have started reacting to such videos.

However, Humayun said in a statement that he did not set the fire himself and that no one was harmed in making the video. That footage has been deleted from TickTock. Rina Saeed Khan Satti, chairperson of the Islamabad Wildlife Management Board and an environmental activist, said such videos were sending a very bad message to the people. Not trying to explain how important the environment is.

Referring to the provision of life imprisonment for forest fires in Australia, he demanded that a similar law be enacted in Pakistan. According to Rina, these mentally ill young people should be sent to jail immediately. For this reason, he requested to immediately inform the Pakistan Wildlife Board if there is any information about such incidents.

Monkey escaped by stealing evidence of murder case!

File picture

Monkey escaped by stealing evidence of murder case!

There is nothing new to say about the monkey. From the jungle to the courtyard, their monkeys are the same size everywhere. However, the monkey infestation in Jaipur, Rajasthan, India is a little higher than all other places. Evidence of a recent murder case has been leaked by a naughty monkey. The investigating officers of the case are in danger.


Monkey escaped by stealing evidence of murder case!

According to police sources, a person died at a health center in the Chandwaji police station area in 2016. The family members brought the charge of murder in the incident. Then Jaipur police called to investigate the incident. Within five days, police arrested two residents of Chandwaji, Rahul Kandera and Mohanlal Kandera. The monkey caused such an incident just before the hearing of that case.

Police said all the information was brought with evidence to present the culprits in court. The bag in which everything was kept for a while under a tree in the courtyard. And that is what caused the disaster. Suddenly a monkey ran away with the bag. Even the knife that the criminals used to kill was in the bag. The bag could not be rescued even after chasing the monkey.

মাটির ৬৩০ ফুট নিচে বনাঞ্চলের খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা

মাটির ৬৩০ ফুট নিচে বনাঞ্চলের খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা

মাটির ৬৩০ ফুট নিচে বনাঞ্চলের খোঁজ পেলেন বিজ্ঞানীরা

সংগৃহীত ছবি

মাটির ৬৩০ ফুট গভীরে সিঙ্কহোলের খোঁজ পেয়েছেন চীনের বিজ্ঞানীরা। শুধু তাই নয়, এ সিঙ্কহোলের ভেতর বিশাল এক প্রাচীন বনাঞ্চল খুঁজে পেয়েছেন তারা। ইতোমধ্যে এ সিঙ্কহোলে থাকা বনাঞ্চলের ছবি ভাইরাল হয়েছে। তবে এবারই কিন্তু প্রথম নয়, এর আগে মেক্সিকো, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কিছু অংশে এমন সিঙ্কহোলের সন্ধান পাওয়া গেছে।

চীনা বিজ্ঞানীদের দ্বারা সম্প্রতি আবিষ্কৃত সিঙ্কহোলটির গভীরতা ৬৩০ ফুট, দৈর্ঘ্য ১০০০ ফুট ফুট ও প্রস্থ ৪৯০ ফুট। আবিষ্কার হওয়া বিশাল সিঙ্কহোলের ভেতর যে বনাঞ্চল পাওয়া গেছে সেখানে বিশাল উচ্চতার গাছও রয়েছে। সেখানে ১৩১ ফুট বা ১৩ তলা ভবনের সমান গাছের অস্তিত্ব মিলেছে বলেই জানিয়েছেন চীনা বিজ্ঞানীরা। তারা জানিয়েছেন, সিঙ্কহোলটির ভেতরের প্রবেশের তিনটি পথেরও সন্ধান পেয়েছেন তারা। ভেতরে গাছগুলো সূর্যের দিকে মুখ করে বেড়ে উঠেছে।

চীনা সংবাদমাধ্যম সিজিটিএনের খবরে বলা হয়, প্রকৃতিতে হঠাৎ সৃষ্টি হওয়া বিশালাকার গর্ত সিঙ্কহোল নামে পরিচিত। সম্প্রতি চীনা বিজ্ঞানীরা দেশটির দক্ষিণাঞ্চলের গুয়াঞ্জি ঝুয়াং স্বায়ত্বশাসিত অঞ্চলে ৬৩০ ফুট গভীর এক সিঙ্কহোল খুঁজে পেয়েছেন। আর এর ভেতরে লুকিয়ে রয়েছে বিশাল এক প্রাচীন বনাঞ্চল। এই বনাঞ্চলে এর আগে কখনো মানুষ প্রবেশ করেনি বলেই দাবি করেছেন দেশটির বিজ্ঞানীরা। গবেষক দলের প্রধান চেন লিক্সিন বলেন, সিঙ্কহোলের ভেতর যেমন ছোট গাছ রয়েছে তেমনই রয়েছে ১৩১ ফুটের বিশালাকার গাছও। এখানে এমন কিছু আবিষ্কারের সম্ভাবনা রয়েছে যা আগে কখনোই দেখা যায়নি।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে যেসব খাবার

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখে যেসব খাবার

শরীরে অগ্ন্যাশয় যদি যথার্থ ইনসুলিন তৈরি করতে না পারে অথবা শরীরে ইনসুলিনের সঠিক কাজ ব্যাহত হয় তাহলে তাকে ডায়াবেটিস বলা হয়। এ রোগে আক্রান্তদের ঘন ঘন প্রস্রাব হয়; অধিক তৃষ্ণার্ত অনুভব করে এবং বারবার মুখ শুকিয়ে যায়। আক্রান্তরা অতিশয় দুর্বলতা, সার্বক্ষণিক ক্ষুধা, স্বল্পসময়ে দেহের ওজন হ্রাস, চোখে ঝাপসা দেখাসহ নানা সমস্যায় ভোগে। ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সহায়ক কয়েকটি খাবার নিয়ে আলোচনা করা হলো।

সবুজ চা : সবুজ চা মানুষের শরীরে ইনসুলিনের মতো কাজ করে; ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।

ওয়াইল্ড স্যামন : ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য অন্যতম একটি ঔষধী খাদ্য ওয়াইল্ড স্যামন। এতে উচ্চমাত্রায় ওমেগা-৩ রয়েছে। ফ্যাটি অ্যাসিডের একটি বড় উৎস এটি। ডায়াবেটিসের পাশাপাশি কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁঁকিও কমায় ওয়াইল্ড স্যামন।

মাছ : গবেষণায় দেখা যায় মাছের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি গ্লুকোজের ঘনত্ব কমিয়ে ডায়াবেটিস রোগের ঝুঁকি হ্রাসে সহায়তা করে। এতে চর্বিহীন প্রোটিন রয়েছে।

ডিমের সাদা অংশ : ডিম পেশি গঠনকারী খাদ্য। এতে উচ্চমানের প্রোটিন রয়েছে। ডিমের সাদা অংশে উচ্চমানের চর্বিহীন প্রোটিন ও কম মাত্রায় কার্বোহাইড্রেট রয়েছে যা দুই ধরনের ডায়াবেটিস প্রতিরোধে সাহায্য করে।

লেবু : লেবু ও লেবুজাতীয় ফল ডায়াবেটিস প্রতিরোধে কাজ করে। গবেষণায় দেখা গেছে, শরীরে ভিটামিন সির অভাবে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি রয়েছে। তবে লেবুজাতীয় ফল খেলে ভিটামিন সির অভাব পূরণ হয়। জাম্বুরা, কমলা, লেবু ও লাইমস ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইনসুলিনের মতো কাজ করে।

সবুজ শাকসবজি : সবুজ শাকসবজি দুই ধরনের ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি কমায়। পালং শাক, পাতাকপি, শালগম, ফুলকপি, বাঁধাকপি, লেটুসপাতা ইত্যাদি খাবারে ক্যালরি ও কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ কম। গবেষণায় বলা হয়, সবুজ শাকসবজি খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ১৪ শতাংশ পর্যন্ত কমে

ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন বদহজমের সমস্যা

ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন বদহজমের সমস্যা

ঘরোয়া উপায়ে দূর করুন বদহজমের সমস্যা

খাবার বদহজম হলে শারীরিক অস্বস্তি, পেটে ব্যথা, জ্বলন ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। এমনকি বমির মত উপসর্গও দেখা দেয়। অনেকেই এই ভয়ে অনেক ধরনের খাবার এড়িয়ে চলেন। তাই আপনার জন্য রইল ঘরোয়া প্রতিকার, যা আপনাকে বদহজমের সমস্যা থেকে দ্রুত আরাম দেবে।

বেকিং সোডা- বেকিং সোডার মধ্যে সোডিয়াম বাইকার্বোনেট রয়েছে যা পেটের অ্যাসিডকে নিষ্ক্রিয় করতে সহায়তা করে। পানির সঙ্গে বেকিং সোডা মধু এবং লেবুর রস দিয়ে পান করলে আপনি বদহজমের সমস্যা থেকে রক্ষা পাবেন।

আদা- আদায় জিঞ্জারোলসহ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা বদহজম এবং বমি বমি ভাব উপশম করার জন্য পরিচিত। এর ফেনোলিক যৌগগুলো গ্যাস্ট্রিক সংকোচন হ্রাস করে এবং গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল জ্বালা উপশম করে।

ধনিয়ার বীজ- ধনিয়ার বীজ অ্যান্টিস্প্যাসমোডিক এবং বিরোধী প্রদাহজনক বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত যা আপনাকে পেট খারাপ বা বদহজম থেকে মুক্তি দেয়, আপনার হজম প্রক্রিয়াকে আরও উদ্দীপিত করে।

মৌরি- পেটের সমস্যা থেকে রক্ষা পেতে সাহায্য করে মৌরি। মৌরি পানিতে ভিজিয়ে এবং চিবিয়ে খেতে পারেন।

আমলকী- আমলকীর মধ্যে বিভিন্ন অ্যাফ্রোডিসিয়াক, মূত্রবর্ধক, জোলাপ, কার্মিনেটিভ, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি এবং অ্যান্টিভাইরাল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এই বৈশিষ্ট্যগুলো আপনার হজম প্রক্রিয়াকে উদ্দীপিত করতে সহায়তা করে, বদহজম, অম্বল বা অম্লতাকে নিরাময় করে।

অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার- অ্যাপেল সাইডার ভিনিগারে ম্যাগনেসিয়াম, ফসফরাস, পটাসিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং অন্যান্য খনিজ পদার্থের একটি চমৎকার উৎস যা হজমে সহায়তা করে। এক গ্লাস পানিতে মধুর সঙ্গে অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার পান করতে পারেন।

নখ, ত্বক, চুলের যেসব পরিবর্তন জানান দেবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা

 নখ, ত্বক, চুলের যেসব পরিবর্তন জানান দেবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা

নখ, ত্বক, চুলের যেসব পরিবর্তন জানান দেবে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা

প্রতীকী ছবি

উচ্চমাত্রার স্ট্রেস, স্থূলত্ব, খারাপ জীবনশৈলী ও নিম্নমানের খাদ্যাভ্যাসের কারণে বর্তমানে তরুণ-তরুণীর মধ্যেও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা দেখা যাচ্ছে। হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ মূলত লাইফস্টাইল ডিজিজ। ফলে উচ্চ রক্তচাপ থাকার অর্থ অন্যান্য শারীরিক সমস্যার আশঙ্কাও বেড়ে যাওয়া। উদাহরণ হিসেবে করোনারি আর্টারি ডিজিজ, স্ট্রোক, হার্ট ফেলিওর, আট্রিয়াল ফিব্রিলেশন, দৃষ্টিশক্তি হ্রাস পাওয়া, ক্রনিক কিডনি ডিজিজ, এবং ডিমেনশিয়ার কথা বলা যায়।

মুশকিল হলো- একজন সাধারণ মানুষ কীভাবে বুঝবেন যে তিনি ইতিমধ্যেই হাইপারটেনশনের মতো সমস্যায় আক্রান্ত? কিছু সমীক্ষা থেকে জানা যাচ্ছে, একজন ব্যক্তির ত্বক, নখ, চুলের অবস্থা দেখেও কিন্তু ওই মানুষটি উচ্চ রক্তচাপের সম্পর্কে আগাম আভাস করতে পারেন। 

উচ্চ রক্তচাপ একদিনে হয় না। দিনের পর দিন অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের ফলশ্রুতি হল হাইপারটেনশন। ফলে অনেকক্ষেত্রেই ধীরে ধীরে চুল, ত্বক ও নখের স্বাস্থ্যে বিশেষ কুপ্রভাব ফেলতে পারে হাইপারটেনশন। এক সংস্থার করা দীর্ঘদিনের স্টাডি অনুসারে, উচ্চ রক্তচাপ ও ত্বকের বলিরেখার মধ্যে যথেষ্ট সম্পর্ক রয়েছে। বিশেষ করে ৪০ থেকে ৪৯ বছর বয়সি নারীদের মধ্যে এই ধরনের সম্পর্কের সত্যতা পাওয়া গেছে।

রক্তে উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরলের উপস্থিতি হার্টের নানা আর্টারিকে অনমনীয় করে দেয় যা রক্তে এবং অন্যান্য অঙ্গে যথেষ্ট মাত্রায় অক্সিজেন পৌঁছনোর ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে। বিশেষ করে শরীরের সবচাইতে বড় অঙ্গ ত্বকেও রক্ত সঞ্চালনের ক্ষেত্রে বিশেষ সমস্যা তৈরি হতে পারে। ত্বকে সঠিক মাত্রায় রক্ত না পৌঁছলে, স্কিন দ্রুত শুষ্ক হয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে। বলিরেখাও পড়ে দ্রুত। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নারীদের ক্ষেত্রে সামগ্রিক যৌবনময় উপস্থিতির উপর প্রভাব ফেলতে পারে। অন্যদিকে পুরুষের ক্ষেত্রে তাদের মুখে বিশেষভাবে প্রভাব ফেলে উচ্চ রক্তচাপ। তবে ত্বক ছাড়াও চুল এবং নখেও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে উচ্চ রক্তচাপ।

বিশেষজ্ঞরা আরও বলছেন, চুল ঝরে যাওয়াও উচ্চ রক্তচাপের সমস্যার দিকে ইঙ্গিত করতে পারে। গবেষকরা উচ্চ রক্তচাপ ও চুল পড়ার মধ্যে বিশেষ যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন। তাদের তত্ত্ব অনুসারে উচ্চ রক্তচাপের কারণে চুলের গোড়ায় রক্তপ্রবাহ কমে যায়। ফলে চুল ঝরতে থাকে। এমনকী পড়তে পারে টাকও। প্রজননক্ষম বয়সে নারীদের উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা প্রায়ই ধরা পড়ে। আবার রেনিন-অ্যাঞ্জিওটেনসিন-অ্যালডোস্টেরন সিস্টেম (ব্লাড প্রেশারের নিয়ন্ত্রক) এর সঙ্গে হাইপারটেনশনের বিশেষ যোগ রয়েছে যা নারীদের মধ্যে ফাইব্রোসিস এর সমস্যা তৈরি করে যা চুল ঝরার মতো সমস্যাও তৈরির জন্য দায়ী।

অন্যদিকে কিছু কিছু স্টাডি ও বিশেষজ্ঞদের মত অনুসারে, মাঝের আঙুলের নখের গোড়ায় সাদা অংশের অনুপস্থিতি উচ্চ রক্তচাপের দিকে ইঙ্গিত করে। নখের গোড়ায় কিউটিকলের ঠিক উপরে থাকে এমন অর্ধচন্দ্রাকার লুনুলা। এমনকি ভগ্ন স্বাস্থ্য, রোগ প্রতিরোধী ক্ষমতা কমে যাওয়ার দিকেও নির্দেশ করে নখের গোড়ায় সাদা অংশের অনুপস্থিতি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, উপরিউক্ত উপসর্গগুলি দেখলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন, ব্লাড প্রেশার চেক করান। এছাড়া ডায়েটের প্রতি বিশেষ নজর দিন। বিশেষ করে লবণ খাওয়া কমান। খাবারে কাঁচা লবণ খাওয়া চলবে না। চলবে না রান্নায় বেশি লবণের ব্যবহার। মাখন, চিজ যথাসম্ভব কম খেতে হবে। এড়িয়ে চলতে হবে দুধ ও দুগ্ধজাত খাদ্য। স্ট্রেস লেভেল কম করার জন্য চা এবং কফি যথাসম্ভব এড়িয়ে চলাই ভালো। এছাড়া প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট এক্সারসাইজ করতেই হবে। কিছু না পারলে ঘাম ঝরিয়ে হাঁটতে হবে। এক্সারসাইজ ব্লাড প্রেশার কমাতে সাহায্য করে।

যন্ত্রণাদায়ক স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে যে পার্থক্য

প্রতীকী ছবি

যন্ত্রণাদায়ক স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে যে পার্থক্য

যন্ত্রণাদায়ক স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে যে পার্থক্য

বিশ্বজুড়ে মাঙ্কিপক্সে আক্রান্তের খবর মিলছে। ইউরোপের দেশগুলোতে এর প্রভাব বেশি দেখা যাচ্ছে। অন্যদিকে আমেরিকা থেকে অস্ট্রেলিয়ার মতো দেশে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে এই মাঙ্কিপক্স। এই রোগের মূল উৎস আফ্রিকায় খুঁজে পাওয়া গেলেও তা এবার ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করেছে।

স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে মিল

ভারতের বিশিষ্ট চিকিৎসক সুলেমান লাধানি বলেছেন, স্মলপক্সের মতো অতটা তীব্র নয় মাঙ্কিপক্স। যদি দুটি রোগই অর্থপক্সের মতো ভাইরাসের এক একটি ধরন থেকে শরীরে দানা বাঁধে। মূলত আফ্রিকায় এই মাঙ্কিপক্স দেখা যায়। তবে আফ্রিকার বৃষ্টিঅরণ্যে এর মূল উৎস। স্মলপক্সের মতোই মাথার যন্ত্রণা, ব়্যাশ, জ্বর দিয়ে শুরু হয় এই পক্স।

স্মলপক্স ও মাঙ্কিপক্সের মধ্যে পার্থক্য

মাঙ্কিপক্সের ফলে গ্ল্যান্ড বা লিম্ফ নোড বড় হওয়ার প্রবণতা থাকে। দুটি ক্ষেত্রেই সঙ্গে থাকে জ্বর। যদিও মাঙ্কিপক্সের মৃত্যুর হার ১০ শতাংশ, তবুও এই রোগে সচেতন থাকা প্রয়োজন। বলা হচ্ছে মাঙ্কিপক্স আসতে পারে পশু থেকে। ইঁদুর, কাঠবেড়ালির ত্বক বা তাদের আঁচড় থেকে এই পক্স হতে পারে। এ ছাড়া এই প্রাণীগুলোর রক্ত থেকে এই সমস্যা দানা বাঁধতে পারে। তবে যদি সেই প্রাণী নিজে এই রোগে আক্রান্ত থাকে, তবেই প্রাণী থেকে এই রোগ ছড়াতে পারে।

কীভাবে ছড়াচ্ছে মাঙ্কিপক্স?

মাঙ্কিপক্স আক্রান্তের সর্দি, কাশি থেকে এই রোগ ছড়িয়ে যায়। আক্রান্তের সঙ্গে অনেকক্ষণ মুখোমুখী কথা বললে এই রোগ ছড়িয়ে যেতে পারে। যৌন মিলন থেকেও এই রোগ ছড়াতে পারে। এ ছাড়া এমন কোনো জিনিস, বা পোশাক, ভাইরাস আক্রান্তের রক্ত থেকে ছড়িয়ে যায় এই রোগ।

কীভাবে সেরে যায় এই রোগ?

চিকিৎসক চিকিৎসক লাধানি বলেন, ২ সপ্তাহের মধ্যে সেরে যায় মাঙ্কিপক্স। এটি নিজে থেকেই সেরে ওঠে বেশিরভাগ সময়। তবে প্রয়োজনে ওষুধের দরকার পড়ে। অল্প থাকতেই বা লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসায় সেরে ওঠে মাঙ্কিপক্স।

শুক্রবার, ২০ মে, ২০২২

Huawei Matebook D15 has responded

Huawei Matebook D15 has responded

Huawei Matebook D15 has responded

Chinese multinational Huawei's MetBook D15. Built on Intel's 11th generation Core i5 processor, this new matbook is smarter and more advanced than any previous generation of Huawei computers.

The Huawei Matebook D15 incorporates all the innovative technologies like multi-screen collaboration, fingerprint power, dual-antenna Wi-Fi 8 and reverse charging. It has an Intel Iris XE graphics card aimed at providing faster graphics processing capabilities than ever before. 

Built in a minimalist design with a metal body, Huawei's new MetBook incorporates a 15-inch full HD IPS anti-glare display. 6% screen-to-body ratio and 18: 9 aspect ratio will give cinematic experience in viewing. Each MetBook D15 weighs 1 kg 560 grams with a slim design and has a variety of port assemblies. 

Reverse charging will be available even when Huawei's supercharged supported MetBook D15 is off. Fingerprint power buttons, residual cameras and other advanced features will make the MetBook D15 a more user-friendly device.

2022 Gartner Peer Insights Huawei Recognized as Consumer Choice

2022 Gartner Peer Insights Huawei Recognized as Consumer Choice

2022 Gartner Peer Insights Huawei Recognized as Consumer Choice

Huawei has recently been recognized as the 2022 Gartner Peer Insights Consumer Choice for WAN Edge Infrastructure. This is the third time in a row that the company has achieved this recognition. Huawei has the honor of being included in the 'Customer Choice' list in three sections of the SD-WAN Voice of the Customer Report. The categories are: Midsize Enterprise, Asia / Pacific, Europe, Middle East and Africa (EMEA).

As of December 31 last year, customers in various industries such as finance, manufacturing and services have reviewed WAN Edge infrastructure products and solutions from various vendors in terms of overall product functionality, deployment, O&M and service delivery. According to a report by Voice of the Customer, Huawei SD-WAN received a total of 102 reviews and received an overall 4.9 / 5 star rating from customers in various sectors around the world.

For the first time, IT research and consulting firm Gartner has categorized WAN Edge infrastructure vendors into four categories based on user interest, adoption and overall ratings. In the case of Willingness to Recommend, Huawei scored 100% and had the distinction of having the highest overall score of 4.9 / 5 star.

Elon Musk responds to Twitter CEO Pollen's long post below

Elon Musk responds to Twitter CEO Pollen's long post below

Elon Musk responds to Twitter CEO Pollen's long post below

Pollen Agarwal (left) and Elon Musk

How Elon Musk reacted to the lengthy post of Twitter's 'Chief Executive Officer (CEO)' Parag Agarwal! That is what is being discussed on the net now. Pollen made a long post (thread) with a hint of how to make themselves more error free. Somewhere at the bottom of that post, Elon wrote, "Have you started catching fake profiles at all?"

And at the center of most discussions is an emoji given by Elon in response to El Parag's comments. Everyone knows him as 'Pile of Pu' in the terminology of net media.

Elon Musk, who has stepped up to buy Twitter, wanted a few more changes, saying goodbye to fake and automated accounts from Twitter. In a recent post, Parag was discussing this in detail. He said that he will discuss various issues related to spam by judging the information, real and perspective.

That's how Elon used a response at the bottom of a serious and seemingly important post on pollen. Which is known as 'Pile of Pu' in the net. This response is usually meant to indicate annoyance at something.

Incidentally, the final process of buying Elon's Twitter for হাজার 4.4 billion has stalled due to doubts over the number of fake and automated accounts on Twitter. Elon wants netizens to have the same right to express themselves on Twitter. But fake and automated accounts created for specific purposes stand in the way.

Pollen was arguing in this regard on Twitter. In it, he first clarified Twitter's policy on identifying and rejecting fake users. At one point Elon asks, has Twitter started looking for fake accounts at all? After that, in another place of the same post, Elon posted 'Pile of Pu' in the context of pollen logic! The net world is surprised to see that.

Observers then question: Is Elon really interested in buying Twitter? Or is it a ploy to lower the price a bit more on the pretext of a fake account?