রবিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জাতি-বর্ণের নারীরা বিভিন্নভাবে সুন্দর

বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জাতি-বর্ণের নারীরা বিভিন্নভাবে সুন্দর

আপনার কাছে কোন জিনিস বা বিষয়টা খুব আশ্চর্য লাগে?

বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জাতি-বর্ণের নারীরা বিভিন্নভাবে সুন্দর—এই বিষয়টি আমার কাছে আশ্চর্য লাগে। এই সৌন্দর্যের বৈচিত্র্য সত্যি অবাক করার মতো।

ককেশীয়, মঙ্গলয়েড, নিগ্রয়েড ও অস্ট্রালয়েড—এই ৪ প্রধান জাতির ভিত্তিতে পৃথিবীর সমস্ত মানুষকে ভাগ করা হয়েছে। যেমন ইউরোপ, রাশিয়া, মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ সাধারণত ককেশীয় জাতিভুক্ত। চীনা, জাপানি, কোরিয়ান, মঙ্গলীয়রা মঙ্গলয়েড জাতিভুক্ত। আফ্রিকার কৃষ্ণাঙ্গরা নিগ্রয়েড জাতির অন্তর্ভুক্ত। ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলংকার অনেক মানুষ প্রোটো-অস্ট্রালয়েড জাতির অন্তর্ভুক্ত।

একই দেশে একাধিক জাতির মানুষ থাকতে পারে যেমন ভারত ও নেপালে অস্ট্রালয়েড, মঙ্গলয়েড, নিগ্রয়েডের মিশ্রণ আছে। তবে এ নিয়ে প্রচুর বিতর্কও আছে। যেমন অনেকে দাবি করেন মধ্যপ্রাচ্যের মানুষরা ককেশীয় নয় অথবা ভারতীয়রা অস্ট্রালয়েড নয় ইত্যাদি। আমরা সে বিতর্কে না গিয়ে বরং বিভিন্ন দেশের নারীদের রূপবৈচিত্র্যের পার্থক্য দেখা যাক।

নরওয়ের নন্দিনী

রুশ রূপসী

ইনি ভারতীয়

আর ইনি বঙ্গললনা

এই নারী ইরানি

আর এই নারী ব্রিটিশ

ইনি পাকিস্তানি

ইনি এস্তোনীয় বিস্ময়

আর এই নারী আরবীয়

রোমানীয় মেয়ে

নাইজেরীয় কৃষ্ণ সুন্দরী

ইনি আফগান

জার্মানির মনোহরা

নেপালি কন্যা

সার্বিয়ার সুন্দরী

ইরাকি নিরুপমা

ব্রাজিলীয় তন্বী

তুর্কি রমণী

ইথিওপিয়ার কৃষ্ণ গোলাপ

ইন্দোনেশীয় রূপবতী

সিরীয় সাহসিনী

ভিয়েতনামের সুহাসিনী

আর চীনা অনিন্দিতা

ইউক্রেনের স্বর্ণকেশী

ইতালির বিড়ালাক্ষী

জাপানের মিষ্টি মেয়ে

এই নারী স্লোভেনিয়ার

আর এই নারী সুইডেনের

উজবেকিস্তানের উজবেক

ইনি কিরগিজস্তানের কিরগিজ

শ্রীলঙ্কার লাস্যময়ী

স্পেনের সুনয়না

মিশরীয় তুলনাহীনা

নারীর নমুনা থেকে রূপবৈচিত্র্যের রকমফের কিছুটা হলেও অনুধাবন করা গেল। লক্ষ্য করলে দেখবেন বিভিন্ন জাতির নারীদের ত্বক, চুল, চোখ, দাঁত, চিবুক, চোয়াল প্রভৃতি বৈশিষ্ট্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে। এ বৈচিত্র্য এক আশ্চর্যের বিষয়ই বটে।

পুরুষত্বহীনতা নিয়ে কি নারীদের কোনো অভিযোগ আছে নাকি তারা সয়ে যান?

রাতে বউকে আদর করতে না জানলে বউ থাকবে না। নানা অযুহাতে ঝগড়া ঝাটি, ক্যাট ক্যাট করবে। তাই প্রতিটি দায়িত্ববান পুরুষের উচিত স্ত্রীকে রাতের বেলায় সময় দেয়া।

নিজের পুরুষত্ব নিয়ে যদি কোনো সমস্যা থাকে তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে মেডিসিন খান। স্ত্রী এসব সরাসরি বলবে না কিন্তু তার ব্যবহারে আপনি বুঝে যাবেন স্ত্রী কি চায়। তাই অবশ্যই শারীরিক ব্যাপারটা গুরুত্ব দিবেন দাম্পত্য জীবনে। এটা যার ঠিক নেই তার দাম্পত্য জীবন অসুখের হয়।

একটা বিবাহিত মেয়েরও মাসিক হয় নিয়মিত প্রতি মাসে। তার শারীরিক চাহিদা না মেটালে মেয়েটির মাসিকেরও সমস্যা হয়। বিয়ের পরে স্বামীর সাথে শারীরিক মিলনের কারনে তার শরীরে নানাবিধ পরিবর্তন আসে। যার কারনে পুরুষ স্বামী যদি মিলনে অক্ষম হয় তবে মেয়েটির শারীরিক ও মানসিক দুই ধরনের কষ্ট হয়।

শারীরিক দিক থেকে মেয়েটির মাসিকের সমস্যা হতে পারে। মেয়েটির জরায়ুতে সমস্যা হতে পারে। শরীরের যন্ত্রনা বা কামনা লাঘবে মেয়েটির তখন মাস্টারবেশন করতে হয়।

তাই বিবাহিত পুরুষের প্রথম দায়িত্ব স্ত্রীকে বিছানায় হ্যাপী রাখা। তাকে সময় দেয়া। প্রচুর চুম্মন, মর্দন এসব করা। এর পরে নিজের পুরুষাংগ দিয়ে সহবাসে মিলিত হওয়া।

এটা যে পুরুষ করতে পারে না সে পুরুষ অক্ষম। তার পুরুষত্বে সমস্যা আছে।

স্ত্রী তখন তার ভিতরে অনেক সময় সেই কষ্ট পুষে রাখে। নিজের মধ্যে রেখে দেয় ও নিজে ভিতরে ভিতরে শারীরিক চাহিদা মেটানোর তাড়নায় পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে। তখন সে সময় কাটানোর জন্য এই ছেলে, সেই ছেলের সাথে মোবাইলে সুখ দুঃখের কথা বলে বা নাটক, সিরিয়াল দেখার নাম করে নায়ক বা টিভি অভিনেতাকে নিয়ে নিজের মনে ফ্যান্টাসীর জগতে চলে যায়। অনেক সময় খারাপ সম্পর্কেও জড়িয়ে যায়।

তাই প্রতিটি পুরুষের উচিত স্ত্রী যাতে পরকীয়ায় আসক্ত না হয় সেই জন্য নিয়মিত সহবাস করা। যদি কোনো দিন ইচ্ছে নাও করে তবুও স্ত্রীর প্রতি দায়িত্ব হিসেবে সহবাসে প্রচুর আদর ভালোবাসা দেয়া।

যদি ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা পুরুষাংগ উত্থান জনিত সমস্যা থাকে তবে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করে নিজের পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসা করতে হবে এবং অবশ্যই কনডম পড়ে বউকে আদর করতে হবে। তা না হলে দেশের জনসংখ্যা বাড়তেই থাকবে। যখন বাচ্চা চাইবেন সেই সময় ছাড়া বাকি সময়ে কনডম অবশ্যই ব্যবহার করুন। প্রতিটি বিবাহিত পুরুষের জন্যেই এটা অবশ্য কর্তব্য।

এমন কিছু লিখবেন কি, যা শুধু বাংলাদেশেই সম্ভব?

সচেতনতামূলক বার্তা যা শুধুই বাংলাদেশীদের জন্যঃ-

১. ঢাকায় এলে কখনো বাসে জানালার পাশে বসে মোবাইল টিপবেন না। কখন নিয়ে যাবে, টের পাবেন না।

২. রিকশাতে বসে কোলের ব্যাগ রাখবেন না। পাশ থেকে মটরসাইকেল কিংবা গাড়িতে করে এসে হ্যাচকা টান দেবে।

৩. রাস্তায় কিছু খাবেন না, কিছুই না। দূরপাল্লার যাত্রা হলে বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে আসুন অথবা প্যাকেটজাত কিছু খান। পাশের যাত্রী কিছু দিলে খাবেন না। তাতে কি? হয়তো যে পানি বা ডাব খেলেন, বা অন্যকিছু তাতেই থাকতে পারে ঔষধ।

৪. ট্রেন জার্নিতে দরজার পাশে, দুই বগির পাশে দাড়াবেন না। কিংবা যতোই ভালো লাগুক দরজায় দাঁড়িয়ে সিগারেট খাবেন না। ট্রেনের ছাদে চলাচল যতোই রোমান্টিক লাগুক, যে গ্যাং গুলো ছিনতাই করে, তারা খুবই নির্দয় এবং বেপরোয়া। অনেক যাত্রীর লাশ পাওয়া যায় সারাদেশের ট্রেন লাইনের আশেপাশে। বেশিরভাগই বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করে ফেলা হয়।

৫. কপাল খারাপ হলে ছিনত্যাইয়ের শিকার হবেন। ধরা যাক হলেন। কি করবেন ? ছিনতাইকারী বেশ কয়েকজন। আপনি একা, চারপাশে কেউ নেই। আপনাকে ঘেরাও করে রেখেছে। আপনার পকেটে দামী ফোন। এসবক্ষেত্রে ভালো হয় ফোনের মায়া ত্যাগ করা। কারণ যারা ছিনতাইকারী তাদের বেশিরভাগই নেশাগ্রস্থ। আপনার জীবনের দাম পৃথিবীর যেকোনো দামী ফোনের চেয়েও অনেক বেশি।

৬. বান্ধবী বা মেয়ে বন্ধুর সাথে রেস্টুরেন্ট বা পার্কে যাচ্ছেন। হঠাৎ দেখবেন আপনার চারপাশে একদল ছেলের আবির্ভাব। এরা কিন্তু একটা গ্যাং।
দেখবেন আপনাদের নিয়ে নানান রকম আজে বাজে কথা বলছে, বাজে ইঙ্গিত দিচ্ছে। আসলে ওরা চাইছেই আপনাকে উত্তেজিত করে একটা
ঝামেলায় বাধাতে। এতে ওদের লাভ, সেটা কিরকম ?
ধরা যাক আপনি মাথা গরম করে ঝামেলায় জড়ালেন। ওরা আপনাকে অপমান করেছে বলে আপনি পাল্টা কিছু বললেন বা করলেন। এই পেয়ে গেলো সুযোগ। ওরা তখন বাইরে থেকে নেতা গোছের কাউকে ধরে আনবে। যিনি এসেই আপনাকে আপনার বান্ধবীর সামনেই নানান
রকমভাবে জেরা করবে। তারপর বিচারে আপনাকেই দোষী বানিয়ে দেবে।
অত:পর মিটমাট করার নাম করে আপনার কাছ থেকে জরিমানা
বাবদ টাকা পয়সা কিংবা দামী ঘড়ি, ফোন অথবা ল্যাপটপটা রেখে দেবে। তাই এসব জায়গায় কথা বাড়ানো মানেই ঝামেলা ডেকে আনা। আর নির্জন জায়গা হলে এদের দেখা মাত্রই সরে পড়ুন।

৭. ভোররাতে ঢাকা এসে পৌঁছেছেন। সাহস দেখিয়ে রাস্তায় নেমে পড়তে যাবেন না। বাসস্টপে বা ট্রেন স্টেশনেই অপেক্ষা করুন। সকালে যখন রাস্তায় যথেস্ট মানুষ থাকবে তখন বের হন।

৮. ট্রেন স্টেশনে বা সদরঘাটে নিজে নিজে বয়ে নিয়ে যেতে পারেন না এমন বোঝা নিয়ে এসেছেন তো মরেছেন। মাথায় করে পৌঁছেব দেয়ার নামে আপনার কাছ থেকে চাদার মতো ৪০০-৫০০ টাকা খসিয়ে ছাড়বে কুলিরা। তাই সাবধানে থাকুন, দরদাম করে তারপর কুলি ঠিক করুন।

৯. নিউমার্কেট বা নীলক্ষেতের মত জায়গায় কেনা কাটা করতে গেলে খুবই সাবধান। কৌতুহলের বশে কোনো কিছুর দাম জিজ্ঞেস করলেও এখানে আপনাকে পাল্টা দাম বলার জন্য জোরাজুরি করবে। মনে রাখবেন এখানে মেজাজ দেখিয়ে লাভ নাই, এখানকার দোকানীরা সংঘবদ্ধ হয়ে কাজ করে।

১০. বাসে উঠলে প্যান্টের পিছনের পকেটে মোবাইল, মানিব্যাগ এসব কিছু রাখা নিরাপদ না। দেখবেন ভিড়ের মাঝে বাসে ওঠতেছেন যে য়কেউ টান মেরে নিয়ে যেতে পারে টের ও পাবেন না। তাই সামনের পকেটে এসব জিনিস রাখুন।

১১. বাণিজ্যমেলা, চিড়িয়াখানা, চন্দ্রিমা উদ্যান কিংবা শিশুপার্কে গিয়ে দাম খুব ভালো করে না জেনে কিচ্ছু খাবেন না। দেখা যাবে একটা সিংগাড়া কিংবা আধা প্লেট বিরিয়ানি খাইয়ে ৪০০-৫০০টাকার বিল ধরিয়ে দেবে আপনাকে।

১২. রাতে ঘোরাঘুরি না করাই ভালো। ছিনত্যাইকারী ধরলেতো কথাই নেই। এমনকি ‌( কিছু বিপথগামী)পুলিশ ( সক‌লেই নয় )ধরলেও বিপদ। যতই নির্দোষ হন, পুলিশ যদি বুঝতে না চায় আর আপনাকে আটকে রাখার নিয়ত যদি থাকে, তাহলে আপনার কিছুই করার থাকবে না। তাই বেশি রাতে ঘোরাঘুরি না করাই ভালো।

১৩. বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে আছেন, হঠাৎ একটা মাইক্রোবাস এসে থামলো আপনার সামনে। সেটা প্রাইভেট গাড়িও হতে পারে। আপনাকে চালক
বলবে সে গ্যারেজে ফেরার পথে বাড়তি কিছু ‘ট্রিপ’ নিচ্ছে। খুব অল্প ভাড়ায় আপনাকে পৌছে দেবার কথা বলবে। আপনি উঠবেন না। মেয়ে
হলেতো আরো আগে না।

১৪. রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছেন। হঠাৎ ভদ্রবেশি কেউ এসে, সে হতে পারে ছেলে বা মেয়ে বা বয়ষ্ক পুরুষ কিংবা মহিলা, আপনার ফোন চাইলো।
বললো, উনার কোন একটা সমস্যার কথা, এক্ষুনি একটা ফোন দিতে হবে কাউকে। আপনি বিশ্বাস করে ফোনটা দিলেন, দেখবেন পরক্ষণেই হুট
করে বাইকে উঠে হাওয়া।

১৫. সাথে সবসময় আইডি কার্ড রাখুন। বিপদে পড়লে খুব কাজে দেয়। হয়তো কোনো দূর্ঘটনা ঘটেছে, অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছেন, তখন যারা
উদ্ধার কাজে আসবে তারা আপনার পরিবার পরিজনকে জানাতে পারবে।

১৬. নতুন বিবাহিত হলে এবং স্ত্রীকে সাথে নিয়ে ঘুরতে এলে কাবিননামার ছবি মোবাইলে তুলে রাখুন। কখন কোন কাজে লেগে যাবে বুঝতেও
পারবেন না।

পুনশ্চঃ ১০০০+ আপভোটের জন্য ধন্যবাদ সবাইকে।

(সংগ্রহকৃত)

কোন মেয়েদের সেক্স চাহিদা বেশি

কোন মেয়েদের সেক্স চাহিদা বেশি

নারী পুরুষ যৌনতার ব্যাপার সবসময়ই অতিরঞ্জিত একটা ব্যাপার। এই ব্যাপারে মতামতও মানুষের ভিন্ন। যৌনতার ক্ষেত্রে কখনও এরকমও শোনা যায় যে নারীদের যৌন আকাঙ্খা পুরুষদের থেকে অনেক গুণ বেশি। আবার কখনও এটাকে ভুল প্রমাণ করেও দেখানো হয়ে থাকে। কিন্তু এসব ছাড়াও যৌনতার ইতিহাস আজ থেকে নয় সেই আদিম থেকেই চলে আসছে এর ধারা। আর এখনও পর্যন্ত সারা বিশ্বব্যাপী চলছে সুস্থ এবং স্বাভাবিক যৌনতা।

তবে, একটা কথা মাথায় রাখা দরকার যে যৌনতা সবসময় স্বেচ্ছায় সংঘঠিত মিলন। এরূপ অন্যথা হলে সেটা আর যাইহোক সুস্থ যৌন সম্পর্ক একেবারেই নয়। ইচ্ছের বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো নারী কোনো পুরুষের সাথে কিংবা কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে যৌনতায় লিপ্ত হতে পারেননা। আর এর পাশাপাশি এটাও স্বাভাবিক যে সবার যৌন বাসনা বা আগ্রহ এক হয়না।

নারীদের কথাতেই যদি এক্ষেত্রে আসা যায় তবো দেখা যায় যে যৌনতা প্রসঙ্গে প্রত্যেক নারীর ইচ্ছে সমান হয়ে থাকেনা। কোনো কোনো নারী অত্যাধিক যৌন কাতর হয়ে থাকেন। আবার পুরুষদের ক্ষেত্রেও, কোনো কোনো পুরুষের যৌন ইচ্ছা থাকে বেশি অর্থাৎ যৌনতার ব্যাপারে তাদের আগ্রহ এবং যৌন মিলনের ইচ্ছা থাকে ব্যাপক।

আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ যৌনতার পক্ষপাতি এবং তারা প্রয়োজন মাফিক যৌন মিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ যৌ’নতাকে খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে। অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। যৌ’নতার ব্যাপার বিশেষ করে নারী, পুরুষের যৌ’নতার ব্যাপারে উৎসাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।

নারীদের যৌনইচ্ছার সময়সীমা : ১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌ’নইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌ’ন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এরপরে ভালই কমে যায়।২. ২৫ এর উর্দ্ধে মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌ’নকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্মের চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ নারীরা গল্পগুজব হৈ হুল্লোড় করে যৌ’নকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে।৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য যৌনকর্মের কোন দরকার নেই।৬. শারীরিক মিলনে নারীরা উত্তেজিত আর আনন্দিত হন ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।

শনিবার, ৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২

নিজেকে দোষারোপ করা বন্ধ করুন

নিজেকে দোষারোপ করা বন্ধ করুন

নিজেকে দোষারোপ করা বন্ধ করুন

আমরা মানুষ চলার পথে অনেক ভুল করি। কিন্তু ভুল আমাদের জীবনকে কোথা থেকে কোথায় নিয়ে যায়। সেটা শুধু বোঝা যায় যখন ভুলের মাশুল আমরা গুণি। তাই আমরা অন্যের সমালোচনা না করে নিজের ভুল গুলো নিয়েই ভাবা উচিত। কিন্তু ভুল হয় বলে প্রতি মুহূর্তে নিজেকে দোষারোপ করা মোটেই ঠিক নয়। এতে আত্মবিশ্বাস ও ভালো কাজের স্পৃহা কমে যায়। 

তবে আমাদের আত্মসমালোচনা করতে হবে। এতে ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি সৃষ্টি হবে। কিন্তু সবসময় নিজেকে দোষারোপ অনেক সময় নিজের প্রতি সহ্যক্ষমতাও সীমার বাইরে চলে যায়। এ অবস্থায় সানন্দে বাঁচা যায় না। বরং জীবনের প্রতি বিতৃষ্ণা চলে আসে। তাই সামনের দিনগুলোর সুন্দর ভিত্তি দাঁড় করাতে এবং আনন্দ-উল্লাসে বাঁচতে কয়েকটি সহজ অনুশীলন করুন। আত্ম-দোষারোপের অভ্যাস থেকে বেরিয়ে আসুন এখনই।

নিজের প্রশংসনীয় দিক খুঁজে বের করুন

কিছু মানুষ নিশ্চয়ই আপনার প্রশংসা করেন, সেগুলো সাদরে গ্রহণ করুন। প্রতিদিন ঘড়ি ধরে কিছু সময় নিজের ভালো দিকগুলো কাগজে লিপিবদ্ধ করুন। কখনোই নিজের অবমূল্যায়ন করবেন না।  

নিন্দনীয় দিকগুলোরও যত্ন করুন

ভালো-খারাপ অভ্যাস মিলিয়েই মানুষ। অন্যদের মতো আপনারও খারাপ কিছু অভ্যাস রয়েছে। সেগুলো নিয়েও সময় করে একদিন বসুন। কিভাবে সেগুলো বন্ধ করা যায়, ভাবুন। রাতারাতি তো বদলে যাবে না কোনো বদভ্যাস। সময় দিলেই কেবল দূর হতে পারে।  

অপরের প্রতি দয়ালু হোন

নিজের সর্বশ্রেষ্ঠ সমালোচক না হয়ে অপরের ভালো বন্ধুতে পরিণত হোন। নিজ এলাকায় সমাজসেবামূলক কাজে যোগদান করুন। দিন শেষে আয়নার দিকে তাকান এবং নিজেকে বিচার করুন। সর্বোপরি, কৃতজ্ঞ থাকুন সামান্য ভালোটুকুর প্রতিও।  

পরিকল্পনামাফিক নিজেকে উন্নত করুন

পারফেক্ট কিংবা নিখুঁত বলতে আদৌ কিছু নেই। কিন্তু অনুশীলনের মাধ্যমে এ চেষ্টা করা যেতেই পারে। পরিকল্পনামাফিক নিজেকে উন্নত করবার প্রচেষ্টা শুরু করুন। একদিন হোঁচট খেয়ে পড়ে গেলে পরের দিন মাথা উঁচু করে দাঁড়ান।  

সফলতাকে আপন করে নিন

ছোট কিংবা বড়- সফলতা মাত্রই সেটি উদযাপন করা উচিত। কাছের মানুষ, বন্ধু কিংবা সহকর্মীদের সঙ্গে সফলতাকে কাছে টেনে নিন। নিজেকে কিছু না কিছু উপহার দিন। প্রিয় কোনো কাজে নিজেকে মগ্ন রাখুন। নিজেকে ভালোবাসুন।  


বৃহস্পতিবার, ১ সেপ্টেম্বর, ২০২২

শান্তির ঘুম!

শান্তির ঘুম!

🌼

"আমি অনেক মানুষ দেখেছি যাদের শরীরে কোন পোশাক নেই, আমি অনেক পোশাক দেখেছি যেগুলোর ভিতর কোন মানুষ নেই!!

আপনার জীবন বদলে দেওয়া কিছু দার্শনিক উক্তি কোনগুলি?


সাহাবাদের ২৫ টি প্রশ্ন এবং রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর উত্তর

১. প্রশ্নঃ আমি ধনী হতে চাই!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, অল্পতুষ্টি অবলম্বন কর; ধনী হয়ে যাবে।

২. প্রশ্নঃ আমি সবচেয়ে বড় আলেম (ইসলামী জ্ঞানের অধিকারী) হতে চাই!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, তাক্বওয়া (আল্লাহ্ ভীরুতা) অবলম্বন কর, আলেম হয়ে যাবে।

৩. প্রশ্নঃ সম্মানী হতে চাই!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, সৃষ্টির কাছে চাওয়া বন্ধ কর; সম্মানী হয়ে যাবে।

৪. প্রশ্নঃ ভাল মানুষ হতে চাই!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, মানুষের উপকার কর।

৫. প্রশ্নঃ ন্যায়পরায়ণ হতে চাই!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, যা নিজের জন্য পছন্দ কর; তা অন্যের জন্যেও পছন্দ কর

৬. প্রশ্নঃ শক্তিশালী হতে চাই!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, আল্লাহর উপর ভরসা কর।

৭. প্রশ্নঃ আল্লাহর দরবারে বিশেষ মর্যাদার অধিকরী হতে চাই!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, বেশী বেশী আল্লাহকে স্মরণ (জিকির) কর।

৮. প্রশ্নঃ রিযিকের প্রশস্ততা চাই!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, সর্বদা অযু অবস্থায় থাকো।

৯. প্রশ্নঃ আল্লাহর কাছে সমস্ত দোয়া কবুলের আশা করি!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, হারাম খাবার হতে বিরত থাকো।

১০. প্রশ্নঃ ঈমানে পূর্ণতা কামনা করি!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, চরিত্রবান হও ৷

১১. প্রশ্নঃ কেয়ামতের দিন আল্লাহর সাথে গুনামুক্ত হয়ে সাক্ষাৎ করতে চাই!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, জানাবত তথা গোসল ফরজ হওয়ার সাথে সাথে গোসল করে নাও।

১২. প্রশ্নঃ গুনাহ্ কিভাবে কমে যাবে?

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, বেশী বেশী ইস্তেগফার (আল্লাহর নিকট কৃত গুনাহের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা) কর।

১৩. প্রশ্নঃ কেয়ামত দিবসে আলোতে থাকতে চাই!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, জুলুম করা ছেড়ে দাও।

১৪. প্রশ্নঃ আল্লাহ্ তা’য়ালার অনুগ্রহ কামনা করি!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, আল্লাহর বান্দাদের উপর দয়া-অনুগ্রহ কর।

১৫. প্রশ্নঃ আমি চাই আল্লাহ্ তা’য়ালা আমার দোষ-ত্রুটি গোপন রাখবেন!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, অন্যের দোষ-ত্রুটি গোপন রাখ।

১৬. প্রশ্নঃ অপমানিত হওয়া থেকে রক্ষা পেতে চাই ?

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, যিনা (ব্যভিচার) থেকে বেঁচে থাকো।

১৭. প্রশ্নঃ আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূল (সাঃ) এর নিকট প্রিয় হতে চাই ?

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, যা আল্লাহ্ এবং তাঁর রাসূলের (সাঃ) এর নিকট পছন্দনীয় তা নিজের জন্য প্রিয় বানিয়ে নাও।

১৮. প্রশ্নঃ আল্লাহর একান্ত অনুগত হতে চাই!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, ফরজ সমূহকে গুরুত্বের সহিত আদায় কর।

১৯. প্রশ্নঃ ইহ্সান সম্পাদনকারী হতে চাই!

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, এমন ভাবে আল্লাহর এবাদত কর যেন তুমি আল্লাহকে দেখছ অথবা তিনি তোমাকে দেখছেন।

২০. প্রশ্নঃ ইয়া রাসূলুল্লাহ! (সাঃ) কোন বস্তু গুনাহ্ মাফে সহায়তা করবে?

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন,

ক) কান্না। (আল্লাহর নিকট, কৃত গুনাহের জন্য)

খ) বিনয়।

গ) অসুস্থতা।

২১. প্রশ্নঃ কোন জিনিষ দোযখের ভয়াবহ আগুনকে শীতল করবে?

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, দুনিয়ার মুছিবত সমূহ।

২২. প্রশ্নঃ কোন কাজ আল্লাহর ক্রোধ ঠান্ডা করবে?

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, গোপন দান এবং আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষা।

২৩. প্রশ্নঃ সবচাইতে নিকৃষ্ট কি?

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, দুশ্চরিত্র এবং কৃপণতা।

২৪. প্রশ্নঃ সবচাইতে উৎকৃষ্ট কি?

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, সচ্চরিত্র, বিনয় এবং ধৈর্য্য।

২৫. প্রশ্নঃ আল্লাহর ক্রোধ থেকে বাঁচার উপায় কি?

উঃ রাসূলুল্লাহ (সাঃ) ইরশাদ করলেন, মানুষের উপর রাগান্বিত হওয়া পরিহার কর।

আল্লাহ্ তা’য়ালা আমাদের সবাইকে আমল করার তৌফিক দান করুন…।


সোমবার, ২২ আগস্ট, ২০২২

যৌবন ধরে রাখতে চাইলে যে খাবার গুলো খাওয়া উচিত ছেলেদের ?

যৌবন ধরে রাখতে চাইলে যে খাবার গুলো খাওয়া উচিত ছেলেদের ?


যৌবন ধরে রাখতে চাইলে যে খাবার গুলো খাওয়া উচিত ছেলেদের ?

যৌবন ধরে রাখতে আমরা কি না করি। সকলেই চায় আজীবন যৌবন ধরে রাখতে। সুস্থ-সবল থাকতে এবং তারুণ্য ও যৌবন ধরে রাখতে হলে পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই।

নিজেদের সুস্থ-সবল রাখতে পুষ্টিকর জাতীয় খাবারের দিকে নজর দেয়া দরকার। কিছু কিছু খাবার আছে যা নিয়ম মেনে খেলে আপনার যৌবন থাকবে আজীবন। চলুন জেনে নেয়া যাক, যৌবন ধরে রাখবে যে ১৫টি খাবার।

যৌবন ধরে রাখবে যে ১৫টি খাবার:

১. দই:

দই আমাদের অনেকের পছন্দের একটি খাবার। দই মেদ বা ভুড়ি ও কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। সেইসাথে যারা যৌবন ধরে রাখবেন তারা নিয়মিত দই খাবেন। দই এর মধ্যে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম আছে যা শরীরের গঠন ভালো রাখে এবং হাড়ের ক্ষয়-রোধ করতে সাহায্য করে।

বয়সজনিত রোগগুলো প্রতিরোধে দই সহায়তা করে। এছাড়া দই ত্বককে দাগমুক্ত রাখে। তাই যৌবন ধরে রাখতে হলে নিয়মিত দই খাবেন।

২. সামুদ্রিক মাছ:

যৌবন ধরে রাখতে সামুদ্রিক মাছ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দীর্ঘ দিন যৌবন ধরে রাখতে হলে প্রতিদিনের খাবার তালিকায় লাল মাংস পরিবর্তে সামুদ্রিক মাছ রাখুন। সামুদ্রিক মাছ খাওয়ার ফলে শরীরে প্রয়োজনীয় প্রোটিনের চাহিদা পূরণ হয়ে যাবে এবং যৌবন ধরে রাখবে দীর্ঘ দিন।

৩. পালং শাক:

পালং শাক মধ্যে প্রচুর পরিমাণে লুটেইন রয়েছে, যা শরীরের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ এবং যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন পালং শাক খাওয়ার ফলে ত্বক ও চোখের বয়সজনিত সমস্যা কমে যায়। পাশাপাশি পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকায় শরীরের নানা রকম অসুবিধা দূর করে এবং শরীরে পুষ্টি ও শক্তির যোগায়।

৪. কলা:

কলাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ, বি ও সি এবং পটাশিয়াম। পটাশিয়ামের অভাবে ত্বক রুক্ষতার মতো হয়, কলা পটাশিয়ামের অভাব পূরণ করে দেয় এবং ত্বক রুক্ষতা দূর হয়ে যায়।

কলা ভিটামিন-বি ও পটাশিয়াম মানবদেহের যৌনরস উৎপাদন বৃদ্ধি করে। সেই সাথে কলায় রয়েছে ব্রোমেলিয়ানও যা শরীরের টেস্টোস্টেরনের মাত্রা বাড়িয়ে দেয় এবং যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে।

৫. আমলা:

আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় আমলাকে পুরুষের শারীরিক সক্ষমতা মন্ত্র হিসেবে বলা হয়। পুরুষের শরীরের তাপমাত্রা বজায় রাখতে আমলা দারুণ কার্যকর।

৬. ফলমূল:

ফলমুলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন, ফাইবার ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা শরীরের পুষ্টি জোগায় ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। যৌবন ধরে রাখতে হলে নিয়মিত ফলমুল খাবেন।

৭. সবুজ শাক-সবজি:

সবুজ শাক-সবজিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন যা শরীরের চাহিদা মেটার পাশাপাশি শরীরকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। প্রতিদিন সবুজ শাকসবজি খেলে আপনার যৌবন থাকবে তর তাজা।

৮. কমলালেবু:

শরীরের জন্য কমলালেবু খুবই উপকারী। কারণ কমলালেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-সি রয়েছে। ত্বক টানটান ও উজ্জ্বল রাখতে কমলালেবু সহায়তা করে।

৯. অলিভ অয়েল:

অলিভ অয়েল আপনার যৌবনকে ধরে রাখতে সহায়তা করে। রান্নার মধ্যে অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে শরীরের মধ্যে ক্ষতিকর কোলেস্টেরলের পরিমাণ কমে যায় এবং শরীরে মেদ জমে না। পাশাপাশি দৈনিক ঘুমানোর আগে ত্বকে অলিভ অয়েল ম্যাসাজ করলে ত্বকের বলিরেখা পরে না সহজেই। ফলে দীর্ঘ দিন যৌবন ধরে রাখতে সহায়তা করে।

১০. ডার্ক চকলেট:

ডার্ক চকলেট যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে। ডার্ক চকলেটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। যা শরীরের পুষ্টি জোগাতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। নিয়মিত ছোট এক টুকরা ডার্ক চকলেট খেলে তারা দীর্ঘদিন যাবৎ যৌবন ধরে রাখতে পারবেন।

১১. স্ট্রবেরি:

স্ট্রবেরি আপনার শরীরের জন্য খুবই উপকারী। কারণ- স্ট্রবেরিতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন-সি থাকে। যা আপনার ত্বককে সতেজ রাখতে সহায়তা করে।

১২. রসুন:

রসুনে আছে এলিসিন নামক উপাদান ইন্দ্রিয় গুলোতে রক্তের প্রবাহ বাড়িয়ে তোলে। দৈহিক কোনো সমস্যা থাকলে রসুন খাওয়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন।

১৩. গাজর ও টমেটো:

গাজর ও টমেটো ত্বকের ও শরীরের জন্য খুবই উপকারী। বিশেষত যৌবন ধরে রাখার ক্ষেত্রে এই সবজিগুলো খুবই উপকারী। গাজর ও টমেটোয় প্রচুর পরিমাণে ফাইটো-নিউট্রিয়েন্ট ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। পাশাপাশি রয়েছে বিটা ক্যারোটিন ও লুটেইন, যা শরীরের বুড়িয়ে যাওয়া রোধ করে।

১৪. আঙ্গুর:

যৌবন ধরে রাখতে আঙ্গুরের কোনো জুড়ি নেই। আঙ্গুরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে। আঙ্গুর প্রতিদিন খেলে ত্বক ও দেহ সুন্দর ও সুস্থ-সবল থাকে।

১৫. মিষ্টি কুমড়ার বিচি:

মিষ্টি কুমড়ার বিচিতে প্রচুর পরিমাণে সাইটোস্টেরোল থাকে। মিষ্টি কুমড়ার বিচি পুরুষদের দেহের মধ্যে টেসটোস্টেরন হরমোনের ভারসাম্যতা রক্ষা করে। এটির অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ফ্যাটি এসিড পুরুষদের শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে। পুরুষদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক মিষ্টি কুমড়ার বিচি।

সুতরাং, নিজেদর যৌবন ধরে রাখতে হলে পুষ্টিকর খাবার খাওয়া দরকার। উপরের খাবারগুলো আপনার যৌবনকে ধরে রাখবে আজীবন। তাই প্রতিনিয়ত পুষ্টিকর জাতীয় খাবার খান আর সর্বদা নিজেকে হাসি-খুশি মধ্যে রাখুন, চিন্তা-ভাবনা কোনোভাবেই ধারের কাছে ভিড়তে দেবেন না।

মঙ্গলবার, ১৬ আগস্ট, ২০২২

বউ-এর মুখ ঝামটা থেকে বাঁচার জন্য কোনও ঘরোয়া উপায় আছে কি?

তোমার প্রশ্ন শুনেই বুঝেছি বিয়ের আগে তুমি আমার সেই জগৎখ্যাত ক্র্যাশ কোর্সটি করোনি। কত পিছিয়ে আছে এই দেশ ! এই ভুলগুলো যে কেন কর তোমরা ?

ঠিক আছে আমি অল্প করে , হালকা করে বলে দিচ্ছি । বিন পয়সায় বেশী উপায় বলা যাবে না।

উপায়গুলো ভীষণ সোজা। একদম সিম্পল । নিয়মবিধি গুলো যদি মেনে চল তাহলে তোমার সংসারে মৃদুমন্দ মলয় পবন বইবে সর্বক্ষণ ।

  1. বিয়ের দিন থেকেই মনে এই বিশ্বাসটা রাখবে যে তোমার সাথে লেতিপেতি কোন মেয়ের বিয়ে হয়নি। একজন দেবীর সাথে তোমার বিয়ে হয়েছে। ওনার মধ্যে লক্ষী সরস্বতী একত্রে বাস করছেন।
  2. মনে রাখবে প্রজাপতি ব্রহ্মার নজর যখন তোমার ওপর পড়েছে তাহলে সেটা মঙ্গলের জন্যই পড়েছে। উনি চাইছেন তুমি একজন উৎকৃষ্ট মানবে পরিণত হও…তোমার খামতিগুলো ঠিক করার জন্য বিশেষ একজনকে স্ত্রী হিসেবে তোমার কাছে উনি পাঠিয়েছেন ।
  3. তোমার শিক্ষাদীক্ষা যাই হোক না কেন.. তুমি তোমার স্ত্রীর সামনে একখানা হাবাচন্ডী হয়ে থাকবে। দেখাবে যেন তুমি কিছুই জানো না, কিছুই শেখোনি। স্ত্রীর অপেক্ষায় ছিলে কবে সে এসে তোমাকে শিখিয়ে পড়িয়ে নেবে।
  4. বিভিন্ন বিষয়ে স্ত্রী তোমার চক্ষু উন্মোচন করবে। তুমি সেগুলো দেখে, শুনে, জেনে আনন্দ প্রকাশ করবে।
  5. তোমার রাগ তুমি একটা সিন্দুকে ঢুকিয়ে তালা মেরে চাবিখানাকে দরিয়া মে ফেক দো।
  6. প্রশংসা করতে শেখো…মানে অন্য কারো না, শুধু নিজের বৌয়ের। শব্দ ভান্ডার তৈরী কর। বৌকে সারাক্ষণ সুন্দর লাগছে, ভাল লাগছে , দুর্দান্ত রান্না বলতে থাকলে বৌয়েরা বোর হয়ে যায়। তাই বিভিন্ন ভাষা থেকে প্রশংসা সুলভ শব্দগুলো চয়ন করে একটা খাতায় লিখে রেখে মুখস্থ করো।
  7. অফিস থেকে বা কাজ থেকে ফিরে কখনও বলবে না যে তুমি পরিশ্রান্ত। বরং বৌকে জিজ্ঞাসা করবে…." তুমি খুব পরিশ্রান্ত না গো ? আমি আর অফিসে কি কাজ করি ? আমি তো শুয়ে বসে কাটিয়ে দিই। কাজ তো করো তুমি। "
  8. বৌয়ের ভুল ধরতে যেও না। ওরা ভুল করতে পারেনা এই দৃঢ় বিশ্বাসটা মনে গেঁথে রাখবে।
  9. শ্বশুরবাড়ী জিন্দাবাদ .. স্নান করে পবিত্র হয়ে এটা একশ আটবার জপ করবে।
  10. বৌয়ের মুখে মুখে কক্ষনো তর্ক করতে যাবে না। তুমি লাস্টে সেইতো হেরেই যাবে। তারচেয়ে মুখে সেলোটেপ আটকে চুপটি করে বসে থাকো। ঝড়কে বইতে দাও। প্রাকৃতিক বিপর্যয়কে কি কোন মানুষ আটকাতে পারে ?

আমার এই পয়েন্টগুলো যদি তুমি মেনে চল তাহলে বৌয়ের মুখ ঝামটা শোনার তোমার প্রয়োজনই পড়বে না। তোমার সংসার সুখে সমৃদ্ধিতে ভরে উঠবে।