মঙ্গলবার, ৩ জানুয়ারী, ২০২৩

স্তনের ঝুলে পড়া রোধে করণীয় কী?



শারীরিক গঠন ফিট না থাকলে মন খারাপ হতেই পারে। নারীর ক্ষেত্রে এই মন খারাপের কারণ হতে পারে স্তন ঝুলে যাওয়া নিয়ে। অল্প বয়সেই অনেক নারীর স্তন ঝুলে যাওয়ার সমস্যায় পড়তে হয়। এর অনেকগুলো কারণও আছে। তবে কারণ ও সমাধান জানা থাকলে এর থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।



স্তন ঝুলে যাওয়ার কারণ:শরীরের গঠনের তারতম্যের কারণে স্তন ঝুলে যেতে পারে। শরীর মোটা থেকে চিকন বা চিকন থেকে মোটা হওয়ার কারণে স্তন ঝুলে যেতে পারে। অনেক সময় অতিরিক্ত ব্যয়ামও স্তন ঝুলে যাওয়ার একটি কারণ।

সন্তান জন্মদানের কারণে অর্থাৎ প্রসূতিকালীন স্তনের আকার বড় হয়ে যাওয়ার কারণে স্তন ঝুলে যায়। আবার স্তন অতিরিক্ত বড় ও ভারী হওয়ার কারণেও ঝুলে যেতে পারে।

বয়সের কারণে স্বাভাবিকভাবেই স্তন ঝুলে যায়। অপ্রতুল স্তন-সার্পোটের কারণেও স্তন ঝুলে যায়। ধূমপানের চামড়ার স্থিতিস্থাপকতা দুর্বল করে দেয় যা স্তন ঝুলে যেতে সাহায্য করে।

মেডিসিন:-

1)

ডোজ:-10 ফোটা 1/2 কাপ জলসহ। (কাঁচের গ্লাস /চিনামাটির কাপে খাবেন) দিনে দুইবার । (3–6 মাস )

ব্যাহিক প্রয়োগ :- নারকেল তেল পরিমান মতো + sabal serrulata-Q পরিমান মতো (নারকেল তেল 20 ড্রপ + মেডিসিন 10 ড্রপ)।

=} রাত্রে ব্রেস্টে মালিশ করে , টাইট ড্রেস পরে ঘুমাতে হবে।

—————————————————————————————

2)

ডোজ:- দুই চামচ করে দিনে তিনবার। (6 মাস)

সকালে দুটো ডিম সেদ্ধ খেতে হবে।

—————————————————————————

যদি ঝুলে গিয়েই থাকে, তাহল তাকে ফিট রাখার উপায়ও আছে। জেনে নিন কয়েকটি উপায়:

সঠিক ব্রা ব্যবহার: আপনি অবশ্যই এমন ব্রা পরুন যা আপনার স্তনকে সম্পুর্ন সাপোর্ট দেয়। লক্ষ রাখতে হবে আপনার ব্রা অবশ্যই আপনার সাথে সাবলীল ভাবে চলতে পারে- অর্থাৎ চলার সময় আপনার ব্রা লেইস যেন কাঁধ থেকে খসে না পড়ে অথবা বন্ধনি অতিরিক্ত টাইট কিংবা অতিরিক্ত লুজ না হয়। যখন ব্রা সাইজ নেবার জন্য মাপতে যাবেন, অবশ্যই খেয়াল রাখবেন আপনার পুরাতন ব্রা পরনে থাকতে হবে এবং সে অবস্থায় স্তনের ঠিক নিচে মাপ নিচ্ছেন। এছাড়া কিছু ব্যায়ামও করতে পারেন-

মেডিসিন বল স্ল্যাম: দু’হাতে একটা মেডিসিন বলকে ধরুন। মাথার ওপরে বলটা ধরে তুলুন। হাঁটু সামান্য ভাঁজ করতে পারেন। এবার বলটাকে যত জোরে সম্ভব মাটিতে আছড়ে ফেলুন। আবার তুলে তিনটে সেটে করে মোট তিনবার করুন। আপনি বলটাকে যখন মাটিতে আছড়ে ফেলবেন,তখনই কিন্তু আপনার বুকের ব্যায়াম হয়। যত জোরে আছড়ে ফেলবেন,ততই বেশি আপনার পেশী কাজ করবে। তাই বুকের পেশীকে টোন করতে এই ব্যায়ামটা করেই ফেলুন নিয়ম করে।

পুশ আপস: ঝুলে যাওয়া স্তনকে আবার তার টোনড শেপে ফিরিয়ে আনতে পুশ আপস কিন্তু বেশ কার্যকরী। উপুড় হয়ে সোজা হয়ে শোন। হাত দুটো বগলের পাশে ভাঁজ করে রাখুন। পেটটা টান করে রাখবেন। এবার হাতের ওপর ভর দিয়ে পুশ আপস করুন। যতবার পারেন,ততবারই করবেন। নিয়ম করে করুন। আপনার স্তনকে টোনড করতে শুধু নয়, কাঁধের পেশীকে শক্তিশালী করতেও এই পুশ আপস দারুণ কাজ দেয়।বাড়িতে বসে খুব সহজেই করতে পারবেন।

ট্রাইসেপ ডিপস: একটা বেঞ্চে বসে হাত দুটো আপনার পাশে রাখুন। পা ছড়িয়ে টান করে রাখুন। এবার হাতদুটো আগের জায়গাতেই রেখে বেঞ্চ থেকে নিজেকে তুলুন। আস্তে আস্তে কনুই ভাঁজ করে নিজেকে মেঝের কাছে নিয়ে যান। এভাবে যতক্ষণ পারবেন করুন। আস্তে আস্তে সময় বাড়াবেন। এভাবে নিয়মিত করবেন। এই ব্যায়াম আপনার ট্রাইসেপের ওপর জোর দিলেও বুকের পেশী আর হাতের মাসলকেও কিন্তু টোনড রাখতে সাহায্য করে। আর বাড়িতে করাও খুব সোজা।

ডাম্বেল ফ্লাইস: সোজা হয়ে শুয়ে পরুন। এবার হাতদুটোকে কনুই ভাঁজ করে বুকের কাছে এনে রাখুন। দু’হাতে দুটো ডাম্বেল যেন থাকে। বেশি ওজন তোলার দরকার নেই। হাঁটু ভাঁজ করে রাখবেন। এবার হাতদুটো ছড়িয়ে সোজা করে আস্তে করে খুলুন। আবার আগের ভাঁজ করা অবস্থায় আনুন। এভাবে যতক্ষণ পারবেন করুন। বুকের পেশীকে টান করে ঝোলা স্তনকে নিজের শেপে ফিরিয়ে আনতে এই ব্যায়াম ট্রাই করুন।

মেডিসিন বল পুশ আপস: পুশ আপ পোজিশনে শোন। তবে এবার মাটিতে হাত রাখার বদলে হাত দুটো একটা মেডিসিন বলের ওপরে রাখুন। এবার পুশ আপ করতে শুরু করুন। একটা হাত মাটিতে আর একটা হাত বলের ওপরে আধা মিটার দূরত্বে রেখে পুশ আপ করুন। ১০-২০ বার করে তিনটি বা চারটি সেটে কমপ্লিট করুন। নিয়ম করে করবেন। ঝুলে যাওয়া স্তনকে টোনড অ্যান্ড ফিট করার জন্য এটি পারফেক্ট ব্যায়াম। আর ঘরে বসেই সহজে করতে পারবেন। তাহলে এবার দেরি না করে আজ থেকেই শুরু করুন নিজেকে পারফেক্ট শেপে ফিরিয়ে আনার অভিযান।

জাপানে স্থায়ী হওয়া কতটা যুক্তিসংগত

জাপানে স্থায়ী হওয়া কতটা যুক্তিসংগত

(ভাল বা খারাপদিক বা কী কী বিষয়ে চিন্তা করা লাগবে স্থায়ী হওয়ার আগে)

প্রথমেই ধন্যবাদ ৮৯৯+ আপভোটের জন্য

আমার মামা জাপানে ৬ বছর বসবাসরত, আমিও ২ বছর আগে জাপানে গিয়েছিলাম। শীঘ্রই গোটা পরিবার নিয়ে সেখানে বাস করবো। আমার মামার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ও আমার ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতার বিচারে জাপানে স্থায়ী হওয়া যুক্তিসংগত ; ভালো ও খারাপ দিক বিচার করে।

চরম সত্য ভালো দিকঃ ( আমার বিচারে)

  • গোটা  বছরে কোনো নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম একবারও বাড়ে নি।
  • ৯৯% দুর্নীতিমুক্ত, এ জন্যই তো ওখানে ১৬ বছরের অধিক হলে ছাত্র-ছাত্রীরা কাজ করতে পারে। কাজের জন্য আজীবন ঘুরতে হয় না। আপনি কোনো রেসটুরেন্টে গেলে দেখবেন যে অনেক ভদ্র, কম বয়সী, সুন্দরী মেয়ে আপনাকে সার্ভ করছেন। ওরা আসলে কোনো না কোনো স্কুল —কলেজের শিক্ষার্থী। এটা ওদের পার্ট টাইম জব।
  • আমার কাছে সবচেয়ে পছন্দের জিনিস হচ্ছে, রাস্তাঘাট বিশেষ করে যখন বৃষ্টি পড়ে তখন ইহা যেন আয়না হয়ে আপনার কাছে ধরা দেয়। এতো পরিষ্কার, এতো স্বচ্ছ। আবহাওয়া এতো সুন্দর! প্রকৃতি এতো সুন্দর বলার বাহিরে! নদী এতো পরিষ্কার। প্রকৃতিপ্রেমীকরাই উপভোগ করতে পারবে।
  • সাম্যতা সব জায়গায়। যাই কাজ করুন না কেন কেউ অসম্মান করবে না। আপনাকে জিজ্ঞেসাও করবে না আপনার চাকরি। বিয়ের সময় মেয়ের অভিভাবকই যদি এ প্রশ্ন জিজ্ঞেস না করে, আর কে করবে? যে ব্যক্তিকে আপনি আজকে স্যার বললেন ওই ব্যক্তিই কোনো না কোনো ক্ষেত্রে আপনাকে স্যার বলবে।
  • একটা পুলিশও সরকারি টাকা বাদে কোনো টাকা নেই না। অদ্ভুত বিষয়! তারা যদি একটু গোপন রাখতো তাহলেই কিন্তু তারা সুদ, ঘোষ নিতে পারে। কিন্তু কেন জানি কেউ করে না, একজনও না।
  • আমার মামার দীর্ঘ ৬ বছরে তিনি ১৪ বার গাড়ির হর্ন শুনেছেন টোকিওর মতো ব্যস্ত শহরে। পাখির গুনগুনানি শুনেছেন ৬ বছর প্রত্যেক ভোরে।
  • অপরাধমুক্ত নয়, কিন্তু উল্লেখযোগ্য কম অপরাধ। জাপানের পত্রিকায় অপরাধের স্থান মাসে বড়জোর একবার মেলে। আর বাংলাদেশের....
  • আপনি কাউকে চর দিলেও কেউ খামাখা তার মূল্যবান সময় নষ্ট করে আপনার সাথে তর্ক করবে না
  • নীরব দেশ। সব জায়গায় চুপচাপ। কেউ আপনাকে এসে বাধা দিবে না, কেউ আপনার কাছে এসে কথা পাড়ি দিবে না।
  • খুব শৃঙ্খল জাতি
  • পোশাক, রঙ, সবকিছুর স্বাধীনতা, যখন ইচ্ছা রাস্তা থেকে বের হয়ে খেলতে পারবেন। যা ইচ্ছা করেন কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে, এতে যেন অপরের অধিকার হস্তক্ষেপ না হয়। বাংলাদেশে এমন স্বাধীনতা দিলেই রাস্তা হয়ে উঠবে চোর, ডাকাত, নগ্ন নারির বাসস্থান।
  • শুধু বিনয়, বিনয় আর বিনয়।
  • ওই সমাজে পুরুষ নারীদের পিছনে দৌড়ায় না, নারী দৌড়ায় পুরুষের পিছনে। তার জন্যই না ঘটে ধর্ষণ, না ঘটে নারী নির্যাতন। বিয়ের প্রস্তাবও দেয় মেয়ের পক্ষ থেকে।
  • সব কিছু অনেক কিউট।

চরম সত্য মন্দ দিকগুলো

  • লিখিত নিয়মের চেয়ে অলিখিত নিয়ম অনেক বেশি। অর্থাৎ যে নিয়ম ভাংলে আপনাকে আইনি ভাবে শাস্তি দেয়া হবে না কিন্তু সমাজ থেকে পাবেন তীব্র নিন্দা। ( যেমন- পাবলিক ট্রান্সপোর্টে কথা না বলা, রাস্তায় কোনো কিছু না ফেলা, উচ্চস্বরে না হাসা, প্রাণখুলে কথা না বলা)
  • চাকরি জীবনে আপনাকে গোটা সময় চাকরির কাজেই থাকতে হবে। বউ-বাচ্চার খোঁজখবর নেয়ার কোনো সুযোগ নেই। সকাল ভোরে উঠে কাজে যাওয়া আর রাত ৯-১০ টায় ক্লান্ত শরীর নিয়ে আসে। এজন্যই তো ওই দেশে ডিভোর্সের সংখ্যা অনেক বেশি। যেমন- ওই দেশের একজন ইংলিশ শিক্ষকের মাসিক বেতন ৩-৬ লাখ কাজ করতে হবে ১৪-১৮ ঘণ্টা । যেখানে অন্যান্য উন্নত রাষ্ট্রের বেতন প্রায় দ্বিগুণ এবং কাজঘণ্টাও কম।
  • আপনি যত বছরই থাকেন না কেন, তাদের সংস্কৃতিতে আপনি আজীবন ভিনগ্রহী থাকবেন।
  • তাদের কাছে তাদের জাতিই বেস্ট। বাকিরা যেন বৈরাগী। তাদের বাহ্যিক আচরণে তা বোঝা যায় না, কিন্তু এটা শুধু আপনি অনুভবই করতে পারবেন।

বাস, আরো কিছু বলার ছিল লেখার পরিধি অনেক বড় হয়ে গেছে। তাই আর বললাম না, মেইন পয়েন্টগুলা বলে দিলাম।

২০২৬ বিশ্বকাপ হোস্ট করার জন্য আমেরিকার ১০ টি স্টেডিয়াম

 ২০২৬ বিশ্বকাপ হোস্ট করার জন্য আমেরিকার ১০ টি স্টেডিয়াম

সোমবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২২

ইতিহাসের একটি মজার ঘটনা কি যা অধিকাংশ মানুষ জানে না?

#1 1930-এর দশকে, অ্যাপার্টমেন্ট বিল্ডিংগুলিতে বসবাসকারী শিশুরা পর্যাপ্ত তাজা বাতাস এবং সূর্যালোক পায় তা নিশ্চিত করার জন্য শিশু-খাঁচা ব্যবহার করা হয়েছিল।

#2 সুইডেন বাম দিকে ড্রাইভিং থেকে ডানদিকে ড্রাইভিং করার পর প্রথম সকালে, 1967

#3 ভিক্টোরিয়ান যুগে, মহিলার চুলকে তার চেহারার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসাবে বিবেচনা করা হত এবং এটি তার মর্যাদা এবং তার নারীত্বকে চিহ্নিত করেছিল।

#4 1933 সালে বিলুপ্ত তাসমানিয়ান বাঘের শেষ ছবি

#5 অনলাইন ডেটিং 1896 সালে

কাম সূত্রে 529টি যৌন অবস্থান রয়েছে।

কাম সূত্রে 529টি যৌন অবস্থান রয়েছে।

একটি প্রচলিত দম্পতি 4 ব্যবহার করে।

4/529।

আপনার পুরো জীবন "মমি ড্যাডি", "কাউগার্ল", "সব চারে" এবং "একপাশে" এর মধ্যে পর্যায়ক্রমে ব্যয় করার দরকার নেই, এটি নতুন কিছুর উপর বাজি রাখা অনেক বেশি আকর্ষণীয়, বিশেষত যদি সম্পর্কটি পুরানো হয়। কিন্তু দম্পতিরা যখন নতুন অবস্থানের চেষ্টা করে তখন একটি শক্তিশালী বাধা রয়েছে: 529 টির মধ্যে কোনটি বেছে নেবেন তা সিদ্ধান্তহীনতা।

এবং তারপর এটি এখানে আসে:

আমি এটি সবচেয়ে ঘন ঘন ক্লায়েন্টদের সাথে ব্যবহার করি, যখন এটি উদ্ভাবনের প্রয়োজন হয়। নিয়ম হল: পাশা রোল করুন এবং যে পজিশনে নেমে আসবে তা অনুসরণ করুন। এটি সম্ভব কিনা অনুমান করবেন না, শুধু চেষ্টা করুন। যদি এটি ভুল হয়ে যায়, তবে আরও প্রচলিত একটিতে স্থানান্তর করার সময় থাকবে।

এটি যৌনতার ক্ষেত্রে অভ্যাস পরিবর্তন করতে সাহায্য করতে পারে।

মানুষের চেয়ে খারাপ সন্তান জন্মদানকারী প্রাণী আছে কি?

কঠোর পরিশ্রম, ঠেলাঠেলি, বহিষ্কার: এটি প্রাণীজগতের সবচেয়ে বর্তমান এবং যত্নশীল পিতাদের একজনের সুখী ঘটনার একটি জিআইএফ: পুরুষ সামুদ্রিক ঘোড়া (হ্যাঁ, এটি সমুদ্র ঘোড়ার পিতা যে জন্ম দেয়, একটি বিরল প্রাকৃতিক ক্ষেত্রে পুরুষ গর্ভাবস্থার)।

মিলনের সময়, স্ত্রী পুরুষের পেটে অবস্থিত একটি বিশেষ ইনকিউবেটর থলিতে ডিম পাড়ে। অংশীদার লার্ভা পর্যায়ের সময়কালের জন্য তাদের নিষিক্ত করে এবং ঘরে রাখে, যা প্রায় 28 দিন পরে শেষ হয়। জন্ম প্রায় এক সপ্তাহ পরে ঘটে: ছন্দবদ্ধ এবং হিংস্র সংকোচনের একটি সিরিজে, যা মানুষের জন্মের কথা মনে করিয়ে দেয়, মাছটি প্রায় 7 মিলিমিটার লম্বা 20 থেকে 1,000 ক্ষুদ্র হিপ্পোক্যাম্পি বের করে দেয়।

"অনুগত" প্রাণী।

কয়েক বছর আগে মেলবোর্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক সামুদ্রিক ঘোড়ার পরম বিশ্বস্ততা আবিষ্কার করেছিলেন। লায়লা স্যাডলার এবং তার গবেষণা দলের দ্বারা 135 দিনের জন্য পর্যবেক্ষণে রাখা 50 জোড়া সামুদ্রিক ঘোড়াগুলির মধ্যে, প্রতারণার একটিও ঘটনা ঘটেনি। প্রতিদিন সকালে নর-নারী সূর্যোদয়ের পরপরই একই স্থানে মিলিত হতো এবং কয়েক মুহূর্ত একসাথে কাটাতো। গর্ভাবস্থা শেষ হওয়ার সাথে সাথে তারা আবার জুটি বাঁধবে। "পত্নী" এর মৃত্যুর পরে অংশীদার পরিবর্তনের একমাত্র ঘটনা ঘটেছে।

জনি ডেপের সাথে বিবাহিত হওয়ার সময় কি এলন মাস্ক অ্যাম্বার হার্ডকে বৃদ্ধ করেছিলেন?

জনি ডেপের সাথে বিয়ে হওয়ার সময় এলন মাস্ক অ্যাম্বার হার্ডের সাথে ডেটিং করছিলেন। তবে বলেছেন তিনি কোনো ভুল করেননি এবং সঠিকভাবে কাজ করেছেন। মাস্কের মতে, যখন তারা ডেটিং শুরু করেছিল তখন তার কোন ধারণা ছিল না যে তিনি বিবাহিত ছিলেন এবং তিনি জানতে পেরে আহত হয়েছিলেন। মাস্ক বলেছেন যে তিনি তখন বেশ 'রাগান্বিত' ছিলেন এবং অ্যাম্বারকে ডেট করার কোনো ইচ্ছা ছিল না।

এমন কিছু দৃশ্য কী যা অভিনেতাদের মধ্যে রোমান্টিক অনুভূতি জাগিয়ে তোলে?

ড্রু ব্যারিমোরকে চুম্বন করার সময় অভিনেতা মাইকেল ভার্তান খুব উত্তেজিত হয়েছিলেন। তিনি অনুভূতিও ধরেছিলেন।

ব্যারিমোর স্বীকার করেছেন যে চুম্বনের সময় তিনি "এটির জন্য গিয়েছিলেন" কারণ তিনি অনুভব করেছিলেন যে তিনি কাউকে বিরক্ত করবেন না কারণ ভার্তান সেই সময়ে বিবাহিত ছিলেন না।

মেকআউট সেশনের সময় যখন তিনি তার মুখে হাত রেখেছিলেন তখন তিনি "চুম্বনের সাথে রোম্যান্সে চূড়ান্ত" পৌঁছানোর জন্য তার প্রশংসা করেছিলেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মেরিন কর্পস

ইউএস এয়ার ফোর্স (ইউএসএএফ) এর পরে এবং সঙ্গত কারণেই মার্কিন নৌবাহিনীর বিমানবাহিনী বিশ্বের #2 বিমান বাহিনী। ক্রুজার, ডেস্ট্রয়ার, সাবমেরিন এবং সাপোর্ট শিপের সমন্বয়ে গঠিত 11টি কমিশনযুক্ত ইউএস এয়ারক্রাফ্ট ক্যারিয়ার এবং তাদের এসকর্টিং ক্যারিয়ার স্ট্রাইক গ্রুপগুলি ইউএসএএফ-এর বিপরীতে বিশ্বের যেকোন জায়গায় মার্কিন সামরিক শক্তি প্রজেক্ট করতে সক্ষম যা একটি স্থল ভিত্তিক এয়ারফিল্ডে অ্যাক্সেস দ্বারা সীমাবদ্ধ।

এমনকি এরিয়াল রিফুয়েলিং দিয়েও, একজন USAF ফাইটার পাইলট হাজার হাজার মাইল দূরের মিশন সম্পূর্ণ করার জন্য 8+ ঘন্টা খুব সীমিত জায়গায় বসে থাকতে পারে না। মার্কিন নৌবাহিনীকে আন্তর্জাতিক জলসীমা থেকে কাজ করতে এবং মিশন সম্পূর্ণ করতে নৌবাহিনীর বিমান চালু করতে কোনো দেশের অনুমতির প্রয়োজন নেই। ইউএস এয়ারক্রাফ্ট ক্যারিয়ারকে প্রায়শই 4.5 একর সার্বভৌম মার্কিন অঞ্চল হিসাবে উদ্ধৃত করা হয় এবং এটি সাধারণত মার্কিন প্রতিরক্ষা বিভাগের প্রথম প্রতিক্রিয়ার অস্ত্র। সর্বশেষ মার্কিন বিমানবাহী জাহাজ ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড:

চীনা DF-21 এবং DF-26-এর মতো হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রের আবির্ভাবের সাথে, গুয়ামের অ্যান্ডারসন AFB-এর মতো স্থির এয়ারফিল্ডগুলি ঝুঁকিপূর্ণ। ইউএস এয়ারক্রাফ্ট ক্যারিয়ার 30+ নট এবং খুব মোবাইলে ভ্রমণ করে অনেক বেশি চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য উপস্থাপন করে।

রবিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২২

বাংলাদেশ সম্পর্কে সবচেয়ে দুঃখজনক বিষয় কোনটি?

ঢাকা থেকে পরিদর্শক এসেছে গ্রামের একটা স্কুল পরিদর্শনে, অষ্টম শ্রেণীর কক্ষ ঢুকলেন।

এক ছাত্রকে প্রশ্ন করলেনঃ-

পরিদর্শকঃ- আমাদের দেশের রাষ্ট্রপতি কে?

ছাত্রঃ- শেখ হাসিনা।

পরিদর্শকঃ- আমি তোমাকে জিজ্ঞাসা করেছি

প্রেসিডেন্ট কে?

ছাত্রঃ- প্রেসিডেন্ট!! খালেদা জিয়া।

পরিদর্শকঃ- তুমি ক্লাস এইটে উঠছো কিভাবে ?

আমি তোমার নাম কেটে দেবো।

ছাত্রঃ- আমারতো স্কুলের খাতায় নামই নেই।

আপনি কাটবেন কেমনে?

পরিদর্শকঃ- নাম নেই মানে...??

ছাত্রঃ- আমি স্কুলের মাঠে গরু নিয়া আইছিলাম,

স্যারে কইলো তোরে দশ টাকা দিমুনে তুই ক্লাসে আইস্যা বইস্যা থাক।

পরিদর্শকঃ- ছিঃ মাষ্টার সাহেব,

আপনাদের লজ্জা করে

না, শিক্ষা নিয়া ব্যবসা করেন...??

আমি আপনাকে চাকরি

থেকে বরখাস্ত করবো।

ক্লাসশিক্ষকঃ- আরে আপনি আমাকে বরখাস্ত করতে পারবেন না।

আমি মাষ্টার না সামনে যে মুদি

দোকানটা দেখছেন ঐটা আমার।

মাষ্টার সাবে আমারে কইলো শহর থেকে এক বেটা আইবো আমি হাটে গেলাম তুই একটু ক্লাস ঘরে যাইয়া বইসা থাকবি।

পরিদর্শক :- (রেগে হেড স্যারের রুমে গিয়ে)

আপনি হেড স্যার....??

হেডস্যারঃ- জ্বী, কোনো সমস্যা...??

পরিদর্শকঃ- কি করছেন আপনারা এসব, নকল ছাত্র-

শিক্ষক দিয়ে স্কুল চালান...??

হেড স্যারঃ- আমি না!!

আমার মামা এই স্কুলের হেড

স্যার। উনি জমি কেনা-বেচার দালালী করেন।

কাস্টমার নিয়া অন্য গ্রামে গেছেন।

আমারে কইলো পরিদর্শক আইলে এক হাজার টাকার এই

বান্ডেলটা দিয়া দিস।

পরিদর্শকঃ- এই যাত্রায় আপনারা বেঁচে গেলেন,

আসলে আমিও ইন্সপেক্টর না, আমার দাদা ইন্সপেক্টর।

উনি ঠিকাদারীর কাজও করেন,

টেন্ডার জমা দিতে সিটি কর্পোরেশনে গেছেন।

আমাকে বললেন তুই আমার হয়ে পরিদর্শন করে আয়।

এই হলো আমাদের সোনার বাংলাদেশের অবস্থা।

সংগৃহীত

বিজ্ঞানীরা কেন সেলিব্রিটিদের মতো জনপ্রিয় হতে পারেন না?

আপনি চারপাশে দুর্নীতি দেখতে পেলেন৷ আপনি ধর্ষণের খবর দেখলেন৷ আপনি সন্ত্রাসের খবর শুনলেন৷ আপনি পরিবেশ দুষণ নিয়ে চিন্তা করছেন৷ আপনি চাকরি হারানোর ভয় করছেন৷ আপনি সারাদিন পরিশ্রম করেছেন। এখন আপনি ক্লান্ত।

সারা পৃথিবীটা আপনার কাছে নরকের মতো মনে হচ্ছে। এখন আপনার খুবই খারাপ লাগছে। আপনি এখান থেকে সুন্দর একটি জায়গায় যেতে চান৷ মন ভাল করতে চান৷

টিভিতে তার উপস্থিতি আপনার মন ভালো করে দেবে।

টিভিতে তার উপস্থিতি আপনার মন ভালো করে দেবে।

সে যদি একটা গোল দেয় তাহলে আপনি অনেক আনন্দ পাবেন।

তার ব্যাটের একটি ছক্কায় আপনার মন ভালো হয়ে যাবে৷

একটি সিনেমা আপনাকে কল্পনার জগতে নিয়ে যাবে ফলে আপনার ভালো লাগবে।

একজন খেলোয়াড় তার দক্ষতা দেখিয়ে আপনাকে আনন্দ দেবে।

আপনি পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিকে দেখবেন আর ধনী হওয়ার স্বপ্ন দেখবেন৷

কিন্তু এইরকম একটা সমীকরণ কি আপনার মন ভালো করবে?

বিজ্ঞানীদেরকে কেন সেলিব্রিটি হিসেবে ধরা হয়না?

কারণ তারা একজন মানুষকে আনন্দ দেয় না৷

কারণ তারা একজন হতাশ মানুষকে কল্পনার জগতে নিয়ে যেতে পারে না৷

প্রত্যেকেই বাস্তবতাকে এড়িয়ে যেতে চায়৷

বিজ্ঞানীরা কাউকে বাস্তব থেকে কল্পনার জগতে নিয়ে যায়না। তাই তাদেরকে সেলিব্রিটি হিসেবে ধরা হয় না।