বৃহস্পতিবার, ২২ এপ্রিল, ২০২১

তেলাপোকার ভয়ে ১৮ বার বাসা বদল করেও রেহাই নেই, অতঃপর

তেলাপোকার ভয়ে ১৮ বার বাসা বদল করেও রেহাই নেই, অতঃপর

তেলাপোকার ভয়ে ১৮ বার বাসা বদল করেও রেহাই নেই, অতঃপর…
কেউ কেউ তেলাপোকা ভয় পান। তাই চোখের সামনে দেখলে কী করবেন বুঝতে পারেন না। চেঁচামিচি লাফালাফি শুরু করে দেন।তেলাপোকার ভয় নিয়ে একটি ঘটনা ঘটেছে ভারতের মধ্যপ্রদেশের ভোপালে। তেলাপোকা দেখলে ভীষণ ভয় স্ত্রীর। আর সেই ভয়ের কারণেই এক দম্পতি তিন বছরে ১৮ বার বাসা বদলেছেন। ২০১৭ সালে বিয়ের পর স্বামী প্রথম জানলেন স্ত্রী তেলাপোকা ভয় পান। স্ত্রীর তেলাপোকা ভীতি কাটানোর জন্য স্বামী একাধিক মনোবিদকেও দেখিয়েছেন।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তেলাপোকা দেখে মাত্রাতিরিক্ত এই ভয় আসলে একটি রোগ। একে বলা হয় ‘কাটসারিডফোবিয়া’। নির্দিষ্ট চিকিৎসা করালে এ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। 

রান্না ঘরে একদিন তেলাপোকা দেখে এমন চিৎকার করেছিলেন স্ত্রী যে, প্রকৌশলী স্বামী একেবারে হতভম্ব হয়ে যান। কিছুক্ষণ পরই স্ত্রীর চিৎকারের কারণ বুঝতে পারেন তিনি। যেখানেই যান, তেলাপোকা যেন পিছু ছাড়ে না। আর এই ক্ষুদ্র প্রাণীটিকে দেখা মাত্রই স্ত্রী আর সেই বাসায় থাকতে চান না। চলে নতুন বাসার খোঁজ-খবর। কিন্তু কয়েকদিন পরপরই এই বাসা বদলাতে গিয়ে স্বামী বেচারা বেশ ‘ক্লান্ত’। এবার তাই বিচ্ছেদ চাইছেন তিনি। 

বিষয়টি নিয়ে বেশ কয়েকবার কাউন্সেলিংও করা হয়েছে। কিন্তু তাতেও কোনো লাভ হয়নি। তিনি এখন বিবাহবিচ্ছেদের মামলা করবেন বলেই ঠিক করেছেন। স্বামীর অভিযোগ, তার স্ত্রী চিকিৎসা করাতে বা ওষুধ খেতে রাজি না।

বেতনসহ ছুটি আদায় করতে একই স্ত্রীকে ৪ বার বিয়ে, ৩ বার ডিভোর্স

বেতনসহ ছুটি আদায় করতে একই স্ত্রীকে ৪ বার বিয়ে, ৩ বার ডিভোর্স

বেতনসহ ছুটি আদায় করতে একই স্ত্রীকে ৪ বার বিয়ে, ৩ বার ডিভোর্স!
অফিস থেকে বেতনসহ ছুটি আদায় করার জন্য একই স্ত্রী’কে তিন বার ডিভোর্স দিয়ে চার বার বিয়ে করলেন তাইওয়ানের রাজধানী তাইপের এক ব্যক্তি। শেষ বার বিয়ের ৩৭ দিনের মাথায় স্ত্রী’কে ডিভোর্স দেন ওই ব্যক্তি। তার একটাই উদ্দেশ্য, বৈতনিক ছুটিকে আরও দীর্ঘায়িত করা।

গত বছরের ৬ এপ্রিল বিয়ে করেন ব্যাংক পেশায় কর্মরত ওই ব্যক্তি। তখন তিনি ৮ দিনের বৈতনিক ছুটি পান।

ছুটি শেষ হওয়ার কিছু দিনের মাথায় স্ত্রী’কে ডিভোর্স দেন ওই ব্যক্তি। তারপর ফের বিয়ের জন্য ছুটির আবেদন করেন এবং একই মেয়েকে বিয়ে করেন। এভাবে মোট তিন বার স্ত্রী’কে ডিভোর্স দেন ওই ব্যক্তি। আর মোট বিয়ে করেন চার বার।

আসলে ব্যাংকের কাছে আবেদন করেও অতিরিক্ত সবেতন ছুটি পাচ্ছিলেন না ওই ব্যক্তি। বারবার আবেদন করেও প্রত্যাখ্যাত হন তিনি।এরপরেই বিয়ের ফন্দি আঁটেন। চার বার বিয়ে করার জন্য ৩২ দিনের সবেতন ছুটির আবেদন করেন তিনি।

কিন্তু চতুর্থবারে বিষয়টি ব্যাংকের নজরে আসে। খোঁজ নিয়ে কর্তৃপক্ষ জানতে পারে ছুটি পেতে ওই ব্যক্তি একই নারীকে বারবার বিয়ে করছেন আবার ডিভোর্স দিচ্ছেন। এরপরই ব্যাংক ওই ব্যক্তিকে ফের ছুটি দিতে অস্বীকার করে।

তবে ওই ব্যক্তির ভাষ্য, তিনি আইন লঙ্ঘন করে কিছু করেননি। এরপর ব্যাংকের বিরুদ্ধে তাইপে সিটি লেবার ব্যুরোতে অভিযোগ করেন তিনি।

তদন্তে দেখা যায়, ওই ব্যক্তির উদ্দেশ্য অসৎ হলেও তিনি আইনের বাইরে কিছু করেননি। তাইওয়ানের প্রচলিত আইন অনুযায়ী কোনো কর্মচারী বিয়ে করলে ব্যাংক তাকে আট দিনের বৈতনিক ছুটি দিতে বাধ্য। ব্যাংক তা পালন না করে আইন ভেঙেছে। এ অপরাধে ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে ২০ হাজার তাইওয়ান মুদ্রা (বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৬০ হাজার টাকা) জরিমানা করা হয়।

বুলগেরিয়ার গুহায় ৪৫ হাজার বছর আগের 'রহস্যময়' মানবচিহ্ন

বুলগেরিয়ার গুহায় ৪৫ হাজার বছর আগের 'রহস্যময়' মানবচিহ্ন

বুলগেরিয়ার গুহায় ৪৫ হাজার বছর আগের 'রহস্যময়' মানবচিহ্ন
বুলগেরিয়ার ড্রায়ানোভো শহরের বাচো কিরো গুহায় মিলেছে মানবজাতির অতিপ্রাচীন দেহাবশেষ। সেই অবশেষের ডিএনএ টেস্ট করে দেখা যাচ্ছে, তা ৪৫ হাজার বছর আগের মানুষের!   

বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এই অবশেষ পরীক্ষা করে জানা গিয়েছে এর মধ্যে রয়েছে নারী ও পুরুষ উভয়ের নিদর্শন। এর মধ্যে রয়েছে তিন পুরুষের দেহাংশ যা ৪৫,০০০ বছরের পুরনো। পাওয়া গেছে এক নারীর দেহাংশও। তবে সেটি ৩৫,০০০ বছরের পুরনো।

কিন্তু তথ্য হলো হোমো সেপিয়েন্স এ গ্রহে প্রথম এসেছিল তিন লাখ বছর আগে আফ্রিকায়। পরে সেখান থেকে তারা অন্যত্র ছড়িয়ে পড়ে। তা হলে বুলগেরিয়ার এই গুহায় যে নিদর্শন মিলল তা কি আফ্রিকা থেকেই আসা? এখানে নিয়ান্ডার্থাল গোষ্ঠীর মানবজাতি সঙ্গে হোমো সেপিয়েন্সের একটা তুল্যমূল্য আলোচনার অবকাশও তৈরি হয়ে যায়।

এ গ্রহ থেকে মোটামুটি ৪০,০০০ বছর আগেই মুছে গিয়েছে নিয়ান্ডার্থাল গোষ্ঠীর রাজত্ব। এর পরে ক্রমে শুরু হয় হোমো সেপিয়েন্সের পর্ব।

ব্যাগটি দেখতে বিমানের মতো, দাম প্রকৃত বিমানের চেয়েও বেশি

ব্যাগটি দেখতে বিমানের মতো, দাম প্রকৃত বিমানের চেয়েও বেশি


ব্যাগটি দেখতে বিমানের মতো, দাম প্রকৃত বিমানের চেয়েও বেশি
‘কীপল’ নামের এই ব্যাগটি দেখতে একেবারেই যেন খুদে বিমান
শীর্ষ ফরাসি ফ্যাশন হাউসের অন্যতম লুই ভিটনের একটি ব্যাগ নিয়ে অনলাইনে চলছে তুমুল রসিকতা আর বিতর্ক। ব্যাগটির নকশা করেছেন লুই ভিটনের মেনসওয়্যার কালেকশনের শিল্প পরিচালক ভার্জিল আবলোহ। বিমান আকৃতির এই ব্যাগটির দাম ধরা হয়েছে একক ইঞ্জিনচালিত একটি প্রকৃত বিমানের চাইতেও বেশি! 

ভার্জিল আবলোহ’র বিশেষত্ব হলো তিনি, যা কিছুই নকশা করেন, তার পেছনে ব্যক্তিগত দর্শন ও ভাবনাকে এক করে ফেলেন। ফলে মাঝেমাঝেই এসব ভাবনা উদ্ভট নকশার খোরাক জোগায়। আবলোহ’র নকশাকৃত পণ্যও প্রায়ই সমালোচক এবং ফ্যাশন অনুরাগীদের বিভক্ত করে ফেলে। 

গত জানুয়ারিতে পুরুষদের জন্য আসন্ন ফ’ল বা উইন্টার কালেকশন প্রকাশ করে লুই ভিটন। বিখ্যাত স্থাপত্য ও জনপ্রিয় সব ল্যান্ডমার্কের অনুকরণে সেসব পোশাকের নকশা করা হয়। কিন্তু সব ছাপিয়ে নেটিজেনদের আকর্ষণ কেড়ে নিয়েছে এই কালেকশনের একটি ব্যাগ- কেননা বিমান আকৃতির ব্যাগটির গায়ে সেঁটে দেওয়া হয়েছে ৩৯ হাজার ডলারের ‘প্রাইস ট্যাগ’। 

পাখা, চাকা, ইঞ্জিন- সবমিলিয়ে ‘কীপল’ নামের এই ব্যাগটি দেখতে একেবারেই যেন খুদে বিমান। শুধু বাড়তি হিসেবে লুই ভিটনের অন্য সব পণ্যের মতো এর গা জুড়েও প্রতিষ্ঠানটির মনোগ্রাম। 

আবলোহ’র এই বিমান সদৃশ হ্যান্ডব্যাগের ছবিগুলো কয়েক মাস ধরে অনলাইনে প্রকাশিত হয়ে থাকলেও ‘ভাইরাল’ হয়েছে সম্প্রতি। আমেরিকান ই-কমার্স সাইট ইবে-তে একটি সিঙ্গেল ইঞ্জিনের তৈরি সেসনা বিমানের মূল্যমান ৩২ হাজার ৩০০ ডলার। অন্যদিকে এই ব্যাগের দাম এর প্রায় ৬ হাজার ডলার বেশি! ব্যস টুইটারে একজন ব্যবহারকারী এই তুলনা প্রকাশ করতেই আলোচনা-সমালোচনার ঝড় শুরু হয়। 

গুগল ম্যাপস দেখে অন্য কনের বাড়িতে পৌঁছে গেল বরযাত্রী

গুগল ম্যাপস দেখে অন্য কনের বাড়িতে পৌঁছে গেল বরযাত্রী

'গুগল ম্যাপস' দেখে অন্য কনের বাড়িতে পৌঁছে গেল বরযাত্রী!
অচেনা ঠিকানায় পৌঁছতে গুগল ম্যাপস খুবই ভরসাযোগ্য এখন মানুষের কাছে। কিন্তু বিয়ের দিন গুগল ম্যাপস দেখে অন্য কনের বাড়িতে পৌঁছে গেলেন বরযাত্রীরা। ইন্দোনেশিয়ার এই ঘটনা ভাইরাল হয়েছে নেটদুনিয়ায়।

জানা গেছে, ইন্দোনেশিয়ায় একটি গ্রামে একই দিনে দুই আলাদা কনের বিয়ে ও বাগদানের অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছিল। অন্য এলাকা থেকে আসা বরযাত্রীরা গুগল ম্যাপসের সহায়তা নিয়ে বিয়ের কনের বাড়িতে না ঢুকে বাগদান হচ্ছিল যে মেয়েটির তার বাড়িতে ঢুকে পড়েন। 

এরপর বেশ কিছুক্ষণ না জেনেই সেখানে সময় কাটিয়েও ফেলেন তারা। অবশেষে মেয়ের বাড়ির লোকেরাই বুঝতে পারেন যে কোথাও একটা ভুল হচ্ছে। এরপর বিষয়টি স্পষ্ট হতেই শেষ পর্যন্ত ক্ষমা চেয়ে সেখান থেকে বেরিয়ে যায় বরপক্ষ। এই ঘটনায় অবাক হয়ে ঐ বাড়ির মেয়েটিও। 

উলফা নামের ওই যুবতী এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছেন, 'বাগদানের জন্য আমি তখন মেক-আপ আর্টিস্টের কাজে সাজতে ব্যস্ত ছিলাম। তখন বরযাত্রীর ওই দলটি সেখানে আসে। আমি তাদের দেখতেও পাইনি। এদিকে, আমার পরিবার টাদের অভ্যর্থনা জানায়। উপহার আদান-প্রদানও হয়। তারপরই সবার ভুল ভাঙে। টারা জানায়, গুগল ম্যাপস ব্যবহার করায় এই ভুলটি হয়েছে।' 

পরবর্তীতে অবশ্য উলফার বাড়ির লোকজনই ওই বরযাত্রীদের সঠিক বাড়িতে পৌঁছাতে সাহায্য করে।

ঘরের কাজের জন্য সাবেক স্ত্রীকে ৬০ লাখেরও বেশি টাকা পারিশ্রমিক দেওয়ার নির্দেশ

ঘরের কাজের জন্য সাবেক স্ত্রীকে ৬০ লাখেরও বেশি টাকা পারিশ্রমিক দেওয়ার নির্দেশ


ঘরের কাজের জন্য সাবেক স্ত্রীকে ৬০ লাখেরও বেশি টাকা পারিশ্রমিক দেওয়ার নির্দেশ
৩০ বছরের সংসার। রান্নাবান্নাসহ করেছেন ঘরের নানান কাজ। কিন্তু সংসারের এত বছর কেটে যাওয়ার পর স্বামী-স্ত্রীর বিচ্ছেদ। এমন এক সাবেক স্ত্রীকে পারিশ্রমিক হিসেবে ৬০ হাজার ইউরো (৭২ হাজার ডলার, বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৬০ লাখ ৯৬ হাজার টাকা) পারিশ্রমিক দিতে নির্দেশ দিয়েছেন পর্তুগালের সুপ্রিম কোর্ট। 

একটা সময় ছিল, যখন ঘরের কাজকে স্ত্রীর দায়িত্ব হিসেবে দেখা হতো। কিন্তু অনেক দেশেই সেসব এখন পুরনো দিনের কথা। দাম্পত্যজীবন ভেঙে গেলে পারিশ্রমিক চেয়ে সাবেক স্বামীর বিরুদ্ধে মামলা করছেন অনেক নারী। এমনই এক সাম্প্রতিক মামলায় এ রায় দেওয়া হলো।

পর্তুগিজ সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা যায়, ৩০ বছরের দাম্পত্যজীবন ভেঙে যাওয়ার পর এ বছরের জানুয়ারিতে মামলাটি করেন ওই নারী। দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে দেশটির সর্বোচ্চ আদালত এ রায় দেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন অভিযুক্ত সাবেক স্বামী। 

কারাগারে মাদক পাচারের অভিযোগে বিড়াল আটক

কারাগারে মাদক পাচারের অভিযোগে বিড়াল আটক

কারাগারে মাদক পাচারের অভিযোগে বিড়াল আটক!
আটক বিড়াল
মাদকসহ একটি বিড়াল আটক করেছে পানামার পুলিশ। সাদা রঙের বিড়ালটি মাদক নিয়ে কারাগারের ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করছিল। ওই সময় বিড়ালটির শরীরে বাঁধা অবস্থায় অনেকগুলো মাদক জব্দ করা হয়।

বিশ্বের অনেক দেশেই বন্দিদের কাছে মাদকদ্রব্য সরবরাহের ঘটনা ঘটছে। আর উত্তর আর দক্ষিণ আমেরিকায় কারাগারে মাদকদ্রব্য সরবরাহের ঘটনা বেশ পুরোনো। তবে এসব কাণ্ডে কোনো প্রাণী আটকের ঘটনা বিরল। 

গত শুক্রবার পানামার রাজধানী শহর পানামা সিটির উত্তরে ক্যারিবিয়ান প্রদেশের করলান নিউইভা এস্পেরানজা কারাগারে এই ঘটনা ঘটে।

Bangladesh Pratidin

এই কারাগারে ১ হাজার ৭০০ কয়েদি আছেন। তবে এবারই প্রথম নয়, আগেও পানামার এই কারাগারে বন্দিদের কাছে এভাবেই মাদক সরবরাহের চেষ্টা করা হয়েছে। অনেক সময় বন্দিরা খাবার দিয়ে প্রাণীদের পোষ মানায়, তারপর সেই প্রাণীগুলোর মাধ্যমে বাইরে থেকে মাদক সংগ্রহ করে।

পানামার পেনশনারি সিস্টেমের প্রধান আন্দ্রেস গুতেরেস জানান, বিড়ালের গলায় একটি কাপড় বাঁধা ছিল। তাতে মাদকের প্যাকেট পাওয়া যায়।  

মঙ্গলের আকাশে উড়ল হেলিকপ্টার!

মঙ্গলের আকাশে উড়ল হেলিকপ্টার!

মঙ্গলের আকাশে উড়ল হেলিকপ্টার!
মঙ্গলের বুকে নতুন ইতিহাস রচনা করল নাসা। সোমবার লাল গ্রহের আকাশে উড়ল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থার হেলিকপ্টার ইনজেনুইটি। এই প্রথম অন্য কোনও গ্রহের আকাশে হেলিকপ্টার উড়তে দেখা গেল। 

নিঃসন্দেহে মহাকাশ অভিযানের ক্ষেত্রে এক নতুন অধ্যায় রচিত হলো। স্বাভাবিকভাবেই এমন সাফল্যের আনন্দে উচ্ছ্বসিত নাসার বিজ্ঞানী ও কর্মীরা। নাসার শেয়ার করা একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, পৃথিবীতে বসে স্ক্রিনে সাফল্যের মুহূর্তের সাক্ষী থাকার সময় কেমন করে দু’হাত তুলে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করছেন সকলে।
 
এই সাফল্যকে বর্ণনা করতে গিয়ে নাসার এক শীর্ষ ইঞ্জিনিয়ারের কথায়, ‘এটা আমাদের রাইট ব্রাদার্স মুহূর্ত।’’ 

প্রসঙ্গত, মানব সভ্যতার ইতিহাসে এক ঐতিহাসিক মুহূর্ত রচিত হয়েছিল যেদিন রাইট ভাইদের তৈরি বিমান আকাশে উড়েছিল। কার্যত সেই ইতিহাসেরই এক সম্প্রসারিত অধ্যায় হিসেবে এদিনে সাফল্যকে দেখছে নাসা। আর সেই কারণেই মঙ্গলে উড়া এই হেলিকপ্টারের মধ্যেই রাখা ছিল ছোট্ট কাপড়ের এক টুকরো। এই কাপড়ের টুকরোটি ছিল ফ্লাইয়ার ওয়ান নামের বিমানের ডানায়। ওই বিমানটিই ১৯০৩ সালে উড়িয়েছিলেন রাইট ভাইরা।

নাসার এই সাফল্য অবশ্য একদিনে আসেনি। বহুবারই উদ্যোগ নিয়েও শেষ মুহূর্তে পিছিয়ে এসেছেন বিজ্ঞানীরা। তবে হাল ছাড়েননি তারা। অবশেষে সোমবার এল কাঙ্ক্ষিত সাফল্য। 

এদিন মঙ্গল-পৃষ্ঠ থেকে প্রায় ১০ ফুট উপরে উড়তে দেখা যায় নাসার এই কপ্টারকে। কেবল আকাশে উড়াই নয়, এরপর ধীরে ধীরে সেটিকে মাটিকে নেমে আসতেও দেখা যায়। মঙ্গলে বাতাসের ঘনত্ব পৃথিবীর থেকে ৯৯ শতাংশ কম। এমন প্রতিকূলতায় হেলিকপ্টার উড়ানো ছিল রীতিমতো চ্যালেঞ্জের। ইনজেনুইটি কেবল উড়েইনি, মাটি থেকে তিন মিটার উপরেও উঠেছে। আর তাতেই অভিভূত নাসা। 

চলতি মাসের শুরুতেই পার্সিভিয়ারেন্স থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বেরিয়ে আসে হেলিকপ্টারটি। আশা করা হচ্ছে, নাসা কপ্টারটির উড়ে বেড়ানোর আরও ভিডিও পোস্ট করবে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

আকাশ থেকে সাগরে পড়ল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্লেন! (ভিডিও)

আকাশ থেকে সাগরে পড়ল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্লেন! (ভিডিও)

আকাশ থেকে সাগরে পড়ল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্লেন! (ভিডিও)

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের একটি প্লেন সমুদ্রে নামছে এমন একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। যেসময় প্লেনটি ল্যান্ড করে তখন অনেকেই সেখানে গোসল করছিলেন। আচমকা একটি প্লেনের অবতরণে সেখানে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। 

জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনার সময় এয়ারশো চলছিল। 'কোকোয়া বিচ এয়ারশো'  নামের এই অনুষ্ঠানে এই ঘটনাটি ঘটেছে। ঘটনার ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় আপলোড হতেই মুহূর্তের মধ্যে সেটি ভাইরাল হয়। প্লেনটি ভারসাম্য হারিয়ে ফেলে। ফলে সমুদ্রে ল্যান্ড করাতে হয় প্লেনটিকে। প্লেনটিকে আসতে দেখে উপস্থিত সকলে ভেবেছিল সেটি আকাশে উড়ে যাবে কিন্তু আস্তে আস্তে সেটি সমুদ্রে পড়ে যায়।

ঘটনার পর শিগগিরই প্লেন থেকে বেরিয়ে আসেন পাইলট।এ ঘটনায় কেউ আহত হয়নি বলেই জানা গিয়েছে। প্লেনটি আসতে দেখেই সকলে সেখান থেকে পালাতে শুরু করে। উপস্থিত মানুষ ঘটনার ভিডিও করে সেটি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে। ঘটনার পরও এয়ার শো জারি রাখা হয়েছিল।

প্লেনটি দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময়ের। এরকম একাধিক পুরনো প্লেন এয়ারশোতে যুক্ত করা হয়েছিল। এর আগে ২০১৯ সালে এরকম একটি প্লেন দুর্ঘটনায় ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

১৭ হাজার ৬০০ ফুট উঁচুতেও করোনার হানা

১৭ হাজার ৬০০ ফুট উঁচুতেও করোনার হানা

১৭ হাজার ৬০০ ফুট উঁচুতেও করোনার হানা
করোনাভাইরাস মহামারিতে কাঁপছে বিশ্ব। করোনাভাইরাসে সারা বিশ্বে মৃত্যু হয়েছে ৩০ লাখ ৫৭ হাজারের বেশি মানুষের। আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৪ কোটি ৩৫ লাখের বেশি। বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ১৪ কোটি ৩৫ লাখ ৪২ হাজার ৫৫০ জন। 

বরফরাজ্যেও হানা দিয়েছে করোনা। বিশ্বের সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট যাওয়া এক অভিযাত্রীর শরীরের মিলেছে করোনা। মাউন এভারেস্টের বেস ক্যাম্পে (উচ্চতা ১৭ হাজার ৬০০ ফুট) তিন অভিযাত্রীর শরীরে করোনার লক্ষণ দেখা দেয়। এরপর তাদের হেলিকপ্টারে করে সরিয়ে নেয়া হয়। পরীক্ষার পর তাদের মধ্যে একজনের করোনা শনাক্ত হয়েছে।

এ বিষয়ে এভারেস্ট অভিযান অপারেটর মিংমা শেরপা বলেন, ওই ক্যাম্পের অন্যান্য অভিযাত্রীরা তাদের অভিযান বাতিল করবেন না। কেননা বেসক্যাম্পে পৌঁছে রণে ভঙ্গ দেওয়া অর্থহীন। ঘটনার পর পর্বতারোহণ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অন্যদের সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বলছেন। এ ছাড়া ইতোমধ্যেই বেসক্যাম্পে একটি অস্থায়ী মেডিকেল ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে।

দেশে নারীদের গড় আয়ু ৭৫ বছর, পুরুষের ৭১

দেশে নারীদের গড় আয়ু ৭৫ বছর, পুরুষের ৭১


‘দেশে নারীদের গড় আয়ু ৭৫ বছর, পুরুষের ৭১’
জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ) জানিয়েছে, এখন বাংলাদেশের নারীদের প্রত্যাশিত গড় আয়ু ৭৫ বছর। একইসঙ্গে দেশের পুরুষদের গড় আয়ু ৭১ বছর।

বিশ্ব জনসংখ্যা পরিস্থিতি-২০২১ শীর্ষক এক বার্ষিক প্রকাশনায় এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে আরও বলা হয়, বর্তমানে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৬৩ লাখ। 

সংস্থাটি জানিয়েছে, প্রাথমিক বিদ্যালয়ে যাওয়ার উপযুক্ত বয়সী শিশুদের ৯৫ শতাংশ বিদ্যালয়ে যায়। আর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে যাওয়ার উপযুক্ত বয়সীদের মধ্যে এই হার ৬২ শতাংশ।

নারী নির্যাতন নিয়ে নিয়ে বলা হয়, বাংলাদেশে ১৮ বছর বয়স পূর্ণ হওয়ার আগে ৫৯ শতাংশ কিশোরীর বিয়ে হয়ে যায়। আর স্বামীর হাতে নির্যাতনের শিকার হন ২৯ শতাংশ নারী।

বড় সাফল্য! মঙ্গল গ্রহে প্রথমবার অক্সিজেন তৈরি করল নাসার রোভা

বড় সাফল্য! মঙ্গল গ্রহে প্রথমবার অক্সিজেন তৈরি করল নাসার রোভার

বড় সাফল্য! মঙ্গল গ্রহে প্রথমবার অক্সিজেন তৈরি করল নাসার রোভার
তৈরি হচ্ছে একের পর এক ইতিহাস। এবার মঙ্গলের বুকে অক্সিজেন তৈরি করল নাসার রোভার পারসিভেরান্স। 

বুধবার এই সফল প্রয়াসের কথা জানাল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা।

‘মঙ্গলগ্রহে বিদ্যমান কার্বন-ডাই-অক্সাইড থেকে অক্সিজেন তৈরির ক্ষেত্রে এটি প্রথম ও বড় পদক্ষেপ,’ জানালেন নাসার স্পেস টেকনোলজি মিশনের কর্তা জিম রয়টার। গত ২০ এপ্রিল সফলভাবে অক্সিজেন তৈরি করে পারসিভেরান্স।

এর উদ্দেশ্য কী?

ভবিষ্যতে মঙ্গলে মানুষ প্রেরণ করাই এখন নাসা, স্পেসএক্স- সংস্থাগুলোর কাছে চ্যালেঞ্জ। কিন্তু মঙ্গলে দীর্ঘ সময় নভোচারীদের থাকার জন্য প্রয়োজন অক্সিজেনযুক্ত বাতাস। সেই কারণেই এই প্রয়াস অত্যন্ত্য গুরুত্বপূর্ণ।

এছাড়া রকেটেও জ্বালানির সুষ্ঠ দহনের জন্য অক্সিজেন প্রয়োজন। মঙ্গলের মাটিতেই যদি অক্সিজেন প্রস্তুত করা যায় সেক্ষেত্রে সুবিধা হবে। মঙ্গল থেকে ফিরতি পথে সেই অক্সিজেন ব্যবহার করা যাবে রকেটে। পৃথিবী থেকে অতিরিক্ত বয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন হবে না।

একটি সোনালি রঙের বাক্স। পারসিভেরান্স রোভারের সামনের ডানদিকের অংশে এটি রয়েছে।

এটিকে যন্ত্র উদ্ভিদ বলেও অভিহিত করা হয়। কারণ উদ্ভিদের মতোই এটি কার্বন ডাই অক্সাইড থেকে অক্সিজেন উত্পাদনে সক্ষম।

প্রথম রান-এ MOXIE মোট ৫ গ্রাম অক্সিজেন উত্পাদন করে। এতে একজন নভোশ্চর প্রায় ১০ মিনিট পর্যন্ত শ্বাস নিতে পারবেন। আপাতত ঘণ্টায় ১০ গ্রাম করে অক্সিজেন প্রস্তুত করতে সক্ষম এই যন্ত্র।

MOXIE-এর নকশা তৈরি হয়েছে ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির গবেষণাগারে। নিকেলের সংকর দিয়ে তৈরি এই যন্ত্র প্রায় ৮০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উত্তাপ সহ্য করতে সক্ষম।

মঙ্গলে অঢেল কার্বন ডাই অক্সাইড

কার্বন ডাই অক্সাইড থেকে অক্সিজেন উত্পাদনের মূল কারণ একটাই। তা হল মঙ্গলে CO2-এর প্রতুলতা। মঙ্গলগ্রহের ৯৬%-ই কার্বন ডাই অক্সাইড। ফলে এটাই সহজতম পন্থা।

এছাড়াও থিওরিগতভাবে বলা হয় যে মঙ্গলের ভূস্তরের নিচের বরফ বের করে সেটা ইলেক্ট্রোলাইজিং করে অক্সিজেন উত্পাদন সম্ভব। কিন্তু বাস্তবে তা বেশ কঠিন, ব্যয়সাপেক্ষ ও সময়সাপেক্ষ।

প্রসঙ্গত, চলতি সপ্তাহেই মঙ্গলে সফল উড়ান হয় নাসার হেলিকপ্টার Ingenuity-র। তাতে ছিল রাইট ব্রাদার্সদের তৈরি বিশ্বের প্রথম বিমানের কাপড়। ফলে পরের পর ইতিহাসের সাক্ষী থাকছে মহাকাশ গবেষণার জগত।

নাসার রোভার পারসিভেরান্স-এর সঙ্গে ফেব্রুয়ারিতেই মঙ্গলে পৌঁছায় হেলিকপ্টারটি। প্রায় ৬ মাস যাত্রার পর নির্বিঘ্নে মঙ্গলের মাটি ছোঁয় পার্সিভিয়ারেন্স ও ইনজেনুইটি। চলতি মাসের শুরুতেই পার্সিভিয়ারেন্স-এর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে বেরিয়ে আসে হেলিকপ্টারটি। হেলিকপ্টারটির মিশন দৈর্ঘ্য মোট ৩০ দিন।

বিজ্ঞাপন ছাড়া ইউটিউবে ভিডিও দেখার উপায়

বিজ্ঞাপন ছাড়া ইউটিউবে ভিডিও দেখার উপায়

বিজ্ঞাপন ছাড়া ইউটিউবে ভিডিও দেখার উপায়
ভিডিও স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবে বিজ্ঞাপন প্রায় সময় বিরুক্তির উদ্রেক করে। তবে বিজ্ঞাপন দূরে সরিয়ে ইউটিউবে ভিডিও দেখা যায়। সহজেই ইউটিউবে অ্যাড ব্লক করা সম্ভব। এজন্য যা করবেন : 

* ইউটিউব ওপেন করুন।

* যে ভিডিও প্লে করবেন সেটি সিলেক্ট করুন।

* এবার ভিডিও URL এর মধ্যে Youtube.com লেখার পরে একটি ফুল স্টপ (.) যোগ করুন। এটা করলেই YouTube-এ আর কোনও বিজ্ঞাপন দেখা যাবে না।

URL এর মধ্যে একটি ফুল স্টপ ব্যবহার করলে হোস্টনেম নর্মালাইজ করে না ইউটিউব। সেক্ষেত্রে হোস্টনেম ম্যাচ না করার জন্য, পেজটি একাধিক ভাগে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে যায়। এর ফলে কোনও বিজ্ঞাপন, কুকিজ যুক্ত থাকে না। এই পদ্ধতি সবথেকে ভালো ইউটিউবের ওয়েব ভার্সনেই কাজ করে। মোবাইল থেকেও এই পদ্ধতিতে বিজ্ঞাপন ছাড়া ভিডিও দেখতে চাইলে ব্রাউজার থেকে লিঙ্ক ওপেন করে 'রিকোয়েস্ট ডেক্সটপ সাইট' অপশন সিলেক্ট করতে হবে।

করোনায় আক্রান্ত হয়ে বাড়িতে থাকলে যেসব বিষয় করণীয়

করোনায় আক্রান্ত হয়ে বাড়িতে থাকলে যেসব বিষয় করণীয়


করোনায় আক্রান্ত হয়ে বাড়িতে থাকলে যেসব বিষয় করণীয়

করোনাভাইরাসে সারা বিশ্বে মৃত্যু হয়েছে ৩০ লাখ ৫৭ হাজারের বেশি মানুষের। আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৪ কোটি ৩৫ লাখের বেশি। বিশ্বে এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ১৪ কোটি ৩৫ লাখ ৪২ হাজার ৫৫০ জন। আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে ৩০ লাখ ৫৭ হাজার ৫৪১ জনের। এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাস সৃষ্ট মহামারি কোভিড-১৯ থেকে সুস্থ হয়েছেন ১২ কোটি ১৮ লাখ ৯৬ হাজার ১৫৭ জন।

সারাবিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও বাড়ছে করোনায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। করোনা কখন হবে, কার হবে কেউ জানে না। নিয়ম মেনে ঘরে বসে থাকলেই যে রক্ষা পাওয়া পাওয়া যাবে, এমনও নয়। এদিকে, করোনার চিকিৎসা নিয়েওরয়েছে প্রচুর ভোগান্তি। 

সরকারি হাসপাতালে সহজে জায়গা পাওয়া যায় না। বেসরকারি হাসপাতালের খরচ বেলাগাম, স্থান পাওয়াও দুষ্কর। ফলে যাদের করোনা রিপোর্ট পজিটিভ কিন্তু উপসর্গ তেমন নেই বা হালকা থেকে মাঝারি উপসর্গ আছে তাদের ঘরেই আর সবার থেকে আলাদা করে আইসোলেশনে থাকতে বলা হচ্ছে। সঙ্গে চলছে চিকিৎসা ও নজরদারি।

চিকিৎসকদের মতে, করোনায় আক্রান্ত বেশিরভাগের ক্ষেত্রে হয় হালকা লক্ষণ থাকে বা তাদের কোনও লক্ষণ দেখা যায় না। যদি কোনও বিশেষ সমস্যা না হয় তবে তারা হাসপাতালে না গিয়ে বাড়িতে বসে ব্যবস্থা নিতে হবে। যাদের আপাতদৃষ্টিতে সুস্থ মনে হয়, কিন্তু তাদের মধ্যে জীবাণু থাকার আশঙ্কা আছে তাদেরই কোয়ারেন্টাইনে থাকার কথা। আপনার যদি খুব বেশি সমস্যা না হয় তবে ঘরে বসে নিজেকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সুস্থ করার চেষ্টা করুন।

লক্ষণগুলি শনাক্ত করুন-

সংক্রমণ মোকাবিলা করার জন্য প্রথমে লক্ষণগুলি বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। আপনি করোনায় সংক্রামিত হয়েছেন কিনা কীভাবে জানবেন? আপনার যদি জ্বর হয়, ক্রমাগত কাশি হয়, খাবারে স্বাদ না লাগে, গন্ধ চলে যায়, শ্বাস নিতে সমস্যা হয়, মাথা ব্যথা হয়, ক্লান্তি হয়, শরীরে ব্যথা হয় এবং গলা ব্যথা হয়- তবে নিজেকেই বাড়িতে আলাদা করে নিন। কারণ এগুলি করোনার লক্ষণ। এরপর পরীক্ষা করে যদি পজিটিভ আসে প্রথমে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

কীভাবে নিজেকে সকলের থেকে বিচ্ছিন্ন রাখবেন?

কোভিড-১৯ পজিটিভ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রথমে নিজেকে একটি ঘরে লক করুন। বাড়িতে থাকুন এবং জরুরি অবস্থা না থাকলে বাড়ি ছেড়ে বের হবেন না। এমনকি যদি আপনি কোনও সংক্রামিত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসেন তবে ১৪ দিনের জন্য নিজেকে আলাদা করে দিন। এই সময়ে বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখুন।

আইসোলেশনে থাকার সময় ঘরটির বাতাস চলাচল যেন পর্যাপ্ত থাকে

আইসোলেশনে থাকার জন্য এমন একটি ঘর বেছে নিন যেখাণে ভালো বাতাস চলাচল করে। মনে রাখবেন, যে আপনাকে এই ঘরে ১৪ দিন থাকতে হবে, তাই ঘরটিতে বাতাস চলাচল করা উচিত। যাতে আপনি স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। ওষুধ এবং খাবার গ্রহণের সময় পরিবারের সদস্যদের সংস্পর্শে আসবেন না। আপনার ব্যবহার করা পাত্র, তোয়ালে এবং বিছানাকে আলাদা রাখুন। কারও সঙ্গে শেয়ার করবেন না। ঘরের ভিতরে মাস্ক পরুন। বার বার হাত, নাক এবং মুখ সাবান দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

রান্নাঘরে যাবেন না

সংক্রামিত ব্যক্তিকে রান্নাঘরে যেতে দেওয়া হয় না। তবে সেই ব্যক্তি যদি ঘরে একা থাকে বা তিনি নিজে রান্নাঘরের দায়িত্ব নিতে হয় সে ক্ষেত্রে রান্না করে খেতে হবে নিজেকে। বিশেষজ্ঞরা অবশ্য রোগীর ঘরে খাবার দিতেই পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

বাথরুম ব্যবহার কেমন করে করবেন?

করোনা রোগীর সবসময় আলাদা বাথরুম ব্যবহার করা উচিত। ঘরে যদি অন্য কোনও ওয়াশরুম না থাকে তবে রোগীর ব্যবহারের পরে ওয়াশরুমটি ভালো করে পরিষ্কার করুন। সবার ব্যবহারের পর তাকে ব্যবহার করতে দিন।

প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন

এখন আপনি আলাদা ঘরে রয়েছেন, আপনার নিজের যত্নও নিতে হবে। এই কঠিন সময়ে নিজেকে হাইড্রেট করতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন এবং তরল জাতীয় খাবার খান। যতটা সম্ভব গরম পানি পান করুন। ধূমপান এবং অ্যালকোহল এড়িয়ে চলুন।

কখন চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করবেন?

যদি রোগীর অবস্থার অবনতি ঘটে যেমন- জ্বর বেড়ে যায় বা শ্বাস নিতে সমস্যা হয় তবে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান। এছাড়া চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনও ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।

মঙ্গলবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২১

বিশ্বে প্রথম আরব নারী নভোচারী হলেন নোরা

বিশ্বে প্রথম আরব নারী নভোচারী হলেন নোরা

বিশ্বে প্রথম আরব নারী নভোচারী হলেন নোরা
নোরা আল মাত্রোশি
আরব আমিরাতের মহাকাশ কর্মসূচির দ্বিতীয় ব্যাচের নভোচারী হিসাবে দুজনকে নির্বাচন করা হয়। নির্বাচিতদের মধ্যে বিশ্বে প্রথম আরব নারী নভোচারী হলেন নোরা আল মাত্রোশি।

কর্মসূচির অপর নভোচারী হলেন মোহাম্মদ আল মুল্লা। দেশটির প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন রাশিদ আল মাকতুম টুইটারে এক বার্তায় এই তথ্য নিশ্চিত করেন।

এছাড়াও আরব আমিরাত কর্তৃপক্ষের খালিজ টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, 'সংযুক্ত আরব আমিরাতের মহাকাশ কর্মসূচির দ্বিতীয় ব্যাচে দুজনকে নির্বাচিত করা হয়েছে।'

যে গ্রামে কেউ কাপড় পরে না!

যে গ্রামে কেউ কাপড় পরে না

যে গ্রামে কেউ কাপড় পরে না!
একমাত্র নগ্ন হতে রাজি হলেই সে কিনতে পারবে জমি। অন্যথায় জমিও মিলবে না, মিলবে না বাড়ি-ঘর বা বসবাসের সুযোগ। অবাক হচ্ছেন? যুক্তরাজ্যের হার্টফোর্ডশায়ারে অবস্থিত স্পিলপ্লাজ নামক গ্রামে এমনই রীতি! কারণও আছে, ওই গ্রামে কেউ কাপড়ই পরে না। তাই সেখানে থাকতে চাইলে তাদের মতো করেই থাকতে হবে আপনাকে।

নগ্ন বিচের কথা শোনা গেছে, নগ্ন অবকাশযাপন কেন্দ্রের কথাও অনেকের জানা, কিন্তু নগ্ন গ্রাম! হ্যা, দক্ষিণ আমেরিকায় ঘনজঙ্গলে কিছু আদিবাসী আছে যারা এখনও সভ্যতার ছোঁয়া পায়নি। তাদের ব্যাপার হলে ভিন্ন কথা ছিল। কিন্তু সভ্যতার পথপ্রদশক বলে যারা নিজেদের দাবি করে সেই যুক্তরাজ্যে এমন গ্রামের কথা শুনলে অনেকেই হয়ত অবাক হবেন। তবে গ্রামবাসী অবশ্য নগ্নতার মধ্যে অসভ্যতার কিছু দেখেন না। আর যেখানে ইউরোপ-আমেরিকার সামনের সারির সভ্য দেশগুলোর শিক্ষিতরা নগ্নতার দাবিতে আন্দোলন করছেন, রাস্তার মধ্যে কাপড় খুলে ব্যানার হাতে টিভি ক্যামেরার সামনে দাঁড়িয়ে যাচ্ছেন সেখানে ওই গ্রামবাসীকে অসভ্য বলার সুযোগই বা কোথায়? তারা তো নিজেদের মতো করে থাকছেন, কারও বাড়া ভাতে ছাই দিচ্ছেন না। এটা ওই গ্রামেরই মানুষের কথা।

মজার ব্যাপার হচ্ছে- ওই গ্রামের মানুষ বেশ সচেতন ও সৌখিন। তারা গায়ে কাপড়ের কোন পোশাক না পরলেও রোদ থেকে চোখ বাঁচাতে সানগ্লাস ঠিকই ব্যবহার করেন। গলায় স্বর্নের চেইন এমনকি আঙ্গুলে আংটিও পরেন শখ করে। গ্রামের ভেতর বেশ সমৃদ্ধ বারও আছে। শুধু পোশাকই নেই গায়ে।

মোর-৪ নামের একটি টিভি চ্যানেল সেই গ্রামের বাসিন্দাদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রা নিয়ে একটি ধারাবাহিক ডকুমেন্টরি তৈরি করছে। এর ফলেই নতুন করে আলোচনায় চলে আসে স্পিলপ্লাজ।

শোনা গেছে, ওই গ্রামের সবাই বস্ত্রহীন। প্রথম দর্শনে একে আর দশটি গ্রামের মতোই মনে হবে। ছবির মতো সুন্দর, বেশ পরিপাটি। কিন্তু আপনার ধারণা পাল্টাতে শুরু করবে যখন আপনি এই গ্রামের কোনো বাসিন্দার দেখা পাবেন। এই গ্রামের বাসিন্দারা গ্রামটিকে যুক্তরাজ্যের সবচেয়ে পুরনো নগ্নতাবাদী অঞ্চল বলে দাবি করেন। তারা এতটাই নগ্নতাবাদী যে আপনি যদি তাদের মতের সাথে একমত না হন তাহলে সেই গ্রামের কেউ আপনার কাছে জায়গা-জমি, বাড়ি-ঘর কিছুই বিক্রি করবে না।

এই গ্রামের বাসিন্দা ৮৫ বছর বয়সী ইছিয়ুট রিচার্ডসন বলেন, আমি বুঝি না এটা নিয়ে এত হৈচৈ করার কি আছে। আমি তো অন্য গ্রামের সাথে এই গ্রামের কোনো পার্থক্য দেখি না। ওরা যেভাবে জীবন ধারণ করে আমরাও সেইভাবে করি। সকালে ঘুম থেকে উঠি, দিনের কাজ শুরু করি, বাজারে যাই, পানশালায় যাই, দুধওয়ালা, পোষ্টম্যানরা আমাদের বাড়িতে আসে। সবই তো স্বাভাবিত, অস্বাভাবিক তো কিছু দেখি না। আমরা শুধু বস্ত্রহীন থাকি, এই যা।

মঙ্গলে নীল-হলুদ এলাকার বিস্ময়কর ছবি প্রকাশ

মঙ্গলে নীল-হলুদ এলাকার বিস্ময়কর ছবি প্রকাশ

মঙ্গলে নীল-হলুদ এলাকার বিস্ময়কর ছবি প্রকাশমঙ্গলের উত্তরমেরুর বিস্তীর্ণ এলাকা। নানা রকম তার রঙ। সেই ছবি সামনে আনল নাসা। এ যেন লাল গ্রহে নীল-হলুদের সমুদ্র। মঙ্গল-এর নর্দান পোলার ক্যাপ জুড়ে এই দৃশ্য। অবশ্য এই ছবি প্রকাশের একটি উপলক্ষ আছে। Mars Odyssey orbiter-এর ২০ বছর পূর্ণ হল।

নাসা জানিয়েছে, তারা যে ছবি তুলেছে সেটা এক বিস্তীর্ণ অঞ্চলের। প্রায় ১৯ মাইল জুড়ে। এই মঙ্গলের বুকে বালিবাতাসের সমুদ্র ছেয়ে রয়েছে প্রায় টেক্সাসের মতো আয়তনের এক এলাকা জুড়ে। ছবিতে যে রঙ দেখা যাচ্ছে, তা অবশ্য ওরিজিনাল নয়। কেননা, তাপমাত্রার সঙ্গে সঙ্গেই বদলে যায় এই এলাকার রঙ। নীল অঞ্চলটা শীতল, সূর্যতপ্ত অঞ্চলটা হলুদ।

নাসা জানিয়েছে, ছবিটি ২০০২ থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে তোলা। Odyssey-র অ্যানিভার্সারি উপলক্ষে এই ছবি পেয়ে উল্লসিত মহাকাশপ্রেমী মানুষ।

Mars Odyssey orbiter এক ধরনের robotic spacecraft। এই স্পেসক্র্যাফ্টটি মঙ্গলকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়। এতে রয়েছে একটি 'থার্মাল ইমেজার'। এর কাজ হল, মঙ্গলে পানি বা বরফের অস্তিত্ব খুঁজে বের করা ও তা চিহ্নিত করা।

এখনও পর্যন্ত এটিই মঙ্গল নিয়ে কাজ করা সবচেয়ে পুরনো স্পেসক্র্যাফ্ট। ২০০১ সালে এটি কাজ করেছিল

সোমবার, ৫ এপ্রিল, ২০২১

আম-পুদিনার শরবত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে

আম-পুদিনার শরবত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে

আম-পুদিনার শরবত রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে
কাঁচা আম সকলের কাছেই পছন্দনীয় এবং খেতেও সুস্বাদু। আচার, ভর্তা, শরবত বিভিন্নভাবেই খেতে এটি সমান জনপ্রিয়। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে 'ভিটামিন সি' যা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। করোনা মহামারি সংক্রমণ রোধে ভিটামিন সি খুবই কার্যকরি। 

শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো ছাড়াও বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ থেকে শরীরকে রক্ষা করে ভিটামিন সি। তাই এর ঘাটতি পূরণে খাদ্য তালিকায় কাঁচা আম রাখা সবচেয়ে সহজলভ্য।

কাঁচা আম বিভিন্ন উপায়ে খাওয়া গেলেও এর সঠিক পুষ্টিগুন পেতে শরবত খাওয়ার বিকল্প নেই। গরমে এক গ্লাস কাঁচা আমের শরবত খেলে যেন মুহূর্তেই শরীরে স্বস্তি দেয়। বিভিন্নভাবে কাঁচা আমের শরবত তৈরি করা যায়। এর মধ্যে সবচেয়ে সহজ একটি উপায় হলো 'কাঁচা আম ও পুদিনা পাতা' দিয়ে তৈরি শরবত। 

পুদিনা পাতা তাপ নিয়ন্ত্রণ করে শরীরকে ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে। এর রস পিষে দু'তিন ফোঁটা লেবুর রস দিয়ে পান করলে ক্লান্তিভাব দূর হয়। নিয়মিত পুদিনা পাতা খাওয়ার অভ্যাস করতে পারলে বুকে কফ জমতে পারেনা। এতে থাকা ‘মেন্থল’ পেশিকে শিথিল করার মাধ্যমে শরীরের ব্যথা কমায়।

দীর্ঘদিন আয়রনের ঘাটতিতে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ হয়

দীর্ঘদিন আয়রনের ঘাটতিতে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ হয়

দীর্ঘদিন আয়রনের ঘাটতিতে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ হয়
আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিনের মূল উপাদান গঠন করে। শরীরের আয়রনের পরিমাণ কমে গেলে রক্তশূন্যতা বা অ্যানিমিয়া দেখা দেয়। অধিক রক্তশূন্যতার জন্য রক্ত নেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে। মহিলাদের পিরিয়ডে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ ও গর্ভবতী মায়েদের রক্তশূন্যতার সমস্যা বেশি থাকলেও নারী-পুরুষ ভেদে সকলের আয়রন ঘাটতি হতে পারে।

আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তশূন্যতার সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হলো ক্লান্তি। কারণ তখন শরীর পর্যাপ্ত পরিমাণে আয়রনের অভাবে হিমোগ্লোবিন তৈরি করতে পারে না। পর্যাপ্ত হিমোগ্লোবিন ছাড়া পর্যাপ্ত পরিমাণ অক্সিজেন টিস্যু এবং পেশিতে পৌঁছায় না। শরীর ক্লান্তবোধ করে।

শরীরে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কম হলে ত্বক ফ্যাকাশে দেখায়। এমন সমস্যায় অনেকের মুখ, মাড়ি, ঠোঁট, নিচের চোখের পাতা এবং নখও ফ্যাকাশে দেখায়।

দীর্ঘদিন এ সমস্যার চিকিৎসা করা না হলে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ, হৃদরোগজনিত জটিলতা দেখা দিতে পারে। শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে হৃৎস্পন্দন বেড়ে যায়। সময়মতো চিকিৎসা করানো না হলে হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ারও ঝুঁকি বাড়ে।

ত্বক-চুলের ক্ষতি রক্তে হিমোগ্লোবিনের অভাবে কোষগুলোতে অক্সিজেন সরবরাহ কম হয়। ত্বক, চুল ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ত্বক শুষ্ক হয়ে যায়, চুল পড়া এবং নখ ভেঙে যাওয়ার মতো সমস্যা দেখা দেয়।