বুধবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

ডুয়াল কোর অ্যাটম প্রসেসর আনলো ইনটেল


খবর >

ডুয়াল কোর অ্যাটম প্রসেসর আনলো ইনটেল


1 / 1
বিশ্বের সর্ববৃহৎ ইলেক্ট্রনিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ইনটেল নতুন প্রজন্মের স্মার্টফোন ও ট্যাবলেট ডিভাইসের জন্য ডুয়াল কোর অ্যাটম প্রসেসর এনেছে। প্রসেসরটির কোড নাম ‘ক্লোভারট্রেইল প্লাস’। এর সিস্টেম অন চিপ (এসওসি) পূর্ববর্তী প্রজন্মের মিডফিল্ড এবং ক্লোভারট্রেইল প্রসেসরের চেয়ে লক্ষ্যণীয়ভাবে আলাদা হবে বলে জানিয়েছে জিএসএম এরিনা।

 তিনটি ভিন্ন মোড়কে চিপটি বাজারজাত করা হবে। সবচেয়ে দ্রুতগতির চিপটি হচ্ছে অ্যাটম জি২৫৮০। এর পরে রয়েছে জি ২৫৬০ এবং জি২৫২০।

নতুন ক্লোভারট্রেইল-এ বাড়তি সল্টওয়েল সিপিইউ কোর সংযুক্ত করা হয়েছে, যার মূল শক্তি  ৩২এনএম প্রসেসসিং। হাইপার থ্রেডিং পরিচালনায় থাকছে চারটি থ্রেডস। জি২৫৮০ চিপটির ক্লক স্পিড পৌঁছাবে ২.০ গিগাহার্টজে। জি২৫৬০ এবং ২৫২০-এ ক্লক স্পিড থাকবে ১.৬ গিগাহার্টজ এবং ১.২ গিগাহার্টজ। মিডফিল্ড চিপের ফলে সিপিইউ আগের চেয়ে দ্বিগুণ গতিতে কাজ করবে বলেও জানিয়েছে ইনটেল।
সূত্র জানিয়েছে, অ্যাপলের তৃতীয় প্রজন্মের ডিভাইস রেটিনা ডিসপ্লে আইপ্যাডে ব্যবহৃত প্রসেসরের এ৫এক্স-এর চেয়ে শক্তিশালী প্রযুক্তি ব্যবহার করেছে ইনটেল। দ্রুতগতির জিপিইউ ব্যবহারে পর্দার রেজুলিউশনও ১০২৪ বাই ৭৬৮ থেকে ১৯২০ বাই ১২০০ তে উন্নীত হবে।

রবিবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০১৩

কিশোর বয়সে ধূমপানে অল্প বয়সে মৃত্যুর ঝুঁকি

কিশোর বয়সে ধূমপান করলে অল্পবয়সেই হৃদরোগে মৃত্যু হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায় বলে পাওয়া গেছে এক গবেষণায়। এমনকি পরবর্তীতে ধূমপান সম্পূর্ণ ছেড়ে দিলেও এ আশঙ্কা থেকেই যায় বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।

যারা কিশোর বয়সে ধূমপান শুরু করে সারাজীবন তা ধরে রাখে, তাদের মৃত্যুর ঝুঁকি অধূমপায়ীদের তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ বলেওজানিয়েছেন গবেষকরা।

জার্নাল অব দি আমেরিকান কলেজ অব কার্ডিওলজিতে প্রকাশিত এক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়।

ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডনের গবেষক ডেভিড ব্যাটি বলেন, এ ঝুঁকি সময়ের সঙ্গে বাড়তে থাকে, তবে যতো শিগগির ধূমপানের অভ্যাস ছেড়ে দেয়া যায় ততোই মঙ্গল।

এর আগেও কমবয়সে ধূমপানের সঙ্গে ভবিষ্যতে হৃদরোগ ও ক্যান্সারের ঝুঁকির সম্পর্ক নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে। তবে মধ্যবয়সী ব্যক্তিরা কতো বেশি ধূমপান করছেন তার উপর নির্ভর করে করা এসব গবেষণা খুব বেশি নির্ভরযোগ্য নয় বলে মনে করেন গবেষকরা।

তবে সাম্প্রতিক গবেষণাটিতে তরুণ বয়সীরা কী পরিমাণ ধূমপান করছেন সে উপাত্ত নিয়ে গবেষণা করা হয়।

এতে ১৯১৬ থেকে ১৯৫০ সাল পর্যন্ত ম্যাসাচুসেটসের হাভার্ড ইউনিভার্সিটি কলেজের শিক্ষার্থীরা তাদের প্রাতিষ্ঠানিক স্বাস্থ্যপরীক্ষায় ধূমপানের পরিমাণ বিষয়ে দেয়া তথ্য ব্যবহার করা হয়। পরে ’৬০, ’৭০ ও ’৮০’র দশকে ওই শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে প্রয়োজনীয় জরিপ চালানো হয়।

এ গবেষণায় ২৮ হাজারের বেশি মানুষের স্বাস্থ্যতথ্য অন্তর্ভূক্ত করা হয় যাদের মধ্যে অন্তত ১০ হাজার জন স্কুলে থাকতে ধূমপান করতেন। এসব ধূমপায়ীদের মধ্যে অন্তত অর্ধেক গড়ে ৫৩ বছর বয়সের আগেই মারা যান।

হাভার্ডের শিক্ষার্থীদের মধ্যে যারা শিক্ষাজীবনের পড়েও ধূমপান অব্যাহত রাখার কথা জানিয়েছেন তাদের মধ্যে মৃত্যুর হার প্রায় ৫০ শতাংশ। তবে যারা কিশোর বয়সে ধূমপান করতেন, তবে পরবর্তীতে ছেড়ে দেন তাদের মধ্যে মৃত্যুর হার প্রায় ২৯ শতাংশ।

মৃত্যুর কারণের মধ্যে ধূমপানজনিত হৃদরোগ ও ক্যান্সারই বেশি বলে জানান গবেষকরা।

বোস্টন ইউনিভার্সিটি স্কুল অব পাবলিক হেলথের গবেষক মাইকেল সিগেল জানান, এ গবেষণা চলার সময়ের মধ্যে যারা ধূমপান ছেড়ে দেন তাদের মৃত্যুর ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমে আসতে দেখা গেছে। তবে কমলেও তা অধূমপায়ীদের চেয়ে বেশিই থেকে যায়।

সাবানের ফেনায় পৃথিবীর সবচেয়ে পাতলা ডিসপ্লে


সাবানের ফেনায় পৃথিবীর সবচেয়ে পাতলা ডিসপ্লে

পৃথিবীর সবচেয়ে পাতলা ডিসপ্লে তৈরি করেছেন বিজ্ঞানীরা আর সেই ডিসপ্লেটি বিজ্ঞানীরা তৈরি করেছেন সোপ বাবল বা সাবানের ফেনা দিয়ে। এ প্রযুক্তি ব্যবহার করে সিনেমাও দেখা যাবে এই সোপ বাবল স্ক্রিনে। খবর বিবিসির।

বিজ্ঞানীদের দাবি, এই সোপ বাবল ডিসপ্লেটিই বিশ্বের সবচেয়ে পাতলা এবং স্বচ্ছ ডিসপ্লে। তাদের সোপ বাবল ডিসপ্লেটির বাবল বা ফেনার গঠন বাচ্চাদের খেলার জন্য তৈরি বাবল টয়ের তুলনায় একটু জটিল হলেও মূল উপাদান একই; আর তা হলো সাবান।

গবেষক দলটির দলনেতা টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ইয়োইচি ওচিআই বলেন ‘একা একরকম সাধারণ জ্ঞানেই বলা চলে যে, সোপ বাবল আসলে একটি মাইক্রো মেমব্রেন। ফলে এটির ভেতর দিয়ে আলো যেতে পারে এবং এটি আলোর প্রতিফলনও ঘটায়। আমরা খুবই পাতলা এবং নরম একটি ডিসপ্লে তৈরি করেছি দুই ধরনের তরল ব্যবহার করে।’

অন্যান্য ডিসপ্লের সঙ্গে সোপ বাবল ডিসপ্লের স্বচ্ছতা এবং আলোর প্রতিফলনে রয়েছে অনেক পার্থক্য। একাধিক সোপ বাবল ডিসপ্লেকে একত্রিত করা হলে দর্শকদের অনেকটা থ্রিডি ডিসপ্লের অনুভূতি দিতে পারে তা। এমনকি হলোগ্রাফিক প্রজেকশনের ইফেক্টও তৈরি করতে পারে সোপ বাবল ডিসপ্লে।

ভালবাসা দিবস

ভালবাসা দিবস সম্পর্কে সৌদি আরবের সর্বোচ্চ ওলামা পরিষদের ফতোয়া
(
ফতোয়া নং ২১২০৩ তারিখঃ ২৩-১১- ১৪২০ হি
. )

ফতোওয়াটি সর্বোচ্চ ওলামা পরিষদে বিশ্লেষণের পর এই... মর্মে সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়েছে যে, কুরআন সুন্নাহর স্পষ্ট প্রমাণাদি দ্বারা কথা অকাট্যভাবে প্রমাণিত যে, ইসলামে ঈদ বা উৎসবের দিন মাত্র দু'টি সালাফে সালেহীনগণও বিষয়ে একমত হয়েছেন ইসলামে স্বীকৃত ঈদ দুটির একটি হল ঈদুল ফিতর, অপরটি হল ঈদুল আজহা বা কুরবানির ঈদ উল্লিখিত ঈদ দু'টি ব্যতীত যত ঈদ বা উৎসব আছে, হোক না তা কোন ব্যক্তির সাথে সম্পৃক্ত, বা কোন গোষ্ঠীর সাথে সম্পৃক্ত, বা কোন ঘটনার সাথে সম্পৃক্ত, তা বিদআত মুসলমানদের তা পালন করা বা পালন করতে বলা বৈধ নয় এবং উপলক্ষে আনন্দ প্রকাশ করা ব্যাপারে কিছু দিয়ে সাহায্য করাও নিষেধ কেননা ধরনের কাজ আল্লাহ তা'আলার সীমা লঙ্ঘন বৈ অন্য কিছু হবে না আর যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমা লঙ্ঘন করবে সে নিজের উপর অত্যাচার করবে ধরনের কালচার বিধর্মীদের অনুসরনের কল্পে গ্রহণ করা হলে অপরাধ আরো মারাত্বক হবে কারণ এর মাধ্যমে তাদের সদৃশ্যতা গ্রহণ করা এবং তাদেরকে এক ধরনের বন্ধু বানানো হয় অথচ আল্লাহ তাআলা মুমিনদেরকে থেকে বারণ করেছেন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, من تشبه بقوم فهو منهم যে ব্যক্তি কোনো সম্প্রদায়ের সাথে সাদৃশ্যতা অবলম্বন করল সে তাদের দলভুক্ত বলে গণ্য ভালবাসা দিবস পালন করাও নিষেধের অন্তর্ভুক্ত কেননা এটি খৃষ্টানদের উৎসব যে মুসলমান আল্লাহ এবং পরকালের প্রতি বিশ্বাস রাখে তার জন্য কাজ করা দেয়া বা এই দিনে কাউকে ফুল বা অন্যকোনো উপহার দেয়া বৈধ নয় বরং তার কর্তব্য হল আল্লাহ এবং তার রাসূলের হুকুম পালন করা এবং আল্লাহর শাস্তি গযব আসে এমন কাজ থেকে নিজেদূরে থাকা অন্যদের দূরে রাখা

অতএব দিবসকে কেন্দ্র করে পানাহার করা, ক্রয়-বিক্রয় করা, কোন কিছু প্রস্তুত করা বা উপঢৌকন দেয়া, চিঠি-পত্র চালাচালি করা প্রচার-পত্র বিলি করা অবৈধ সমস্ত কাজের মাধ্যমে আল্লাহ তাঁর রাসূলের নাফরমানি করা হয় আল্লাহ তা'আলা বলেন,
وَتَعَاوَنُوا عَلَى الْبِرِّ وَالتَّقْوَى وَلَا تَعَاوَنُوا عَلَى الْإِثْمِ وَالْعُدْوَانِ وَاتَّقُوا اللَّهَ إِنَّ اللَّهَ شَدِيدُ الْعِقَابِ المائدة2
ফতোয়াটি যারা সত্যায়ন করেছেন
:সৌদি আরবের গবেষণা ফতোয়া প্রদান বিষয়ক স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান সদস্যবৃন্দ:আব্দুল আযিয বিন আব্দুল্লাহ বিন মুহাম্মাদ আলে শেখ
.সদস্য: সালেহ বিন ফাওজান আল-ফাওজান
সদস্য: আব্দুল্লাহ বিন আব্দুর রহমান আল-গদইয়ান
. সদস্য: বকর বিন আব্দুল্লাহ আবু জায়েদ