IT IS HOT NEWS. Some information and news unknown to everyone. Which is only possible in F S S T S T L. SO keeps watching and keeps telling others.
বৃহস্পতিবার, ৩ মার্চ, ২০১৬
আসছে প্লেস্টেশন ভিআর
প্লেস্টেশনে গেইমিং-এর অভিজ্ঞতাকে আরও বেশি আনন্দদায়ক করতে এর জন্য ভিআর হেডসেট আনতে যাচ্ছে সনি। চলতি বছরের ১৫ মার্চ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্যান ফ্র্যানসিসকো-তে অনুষ্ঠিতব্য গেইম ডেভেলপারস কনফারেন্স-এ বিশেষ প্লেস্টেশন ভিআর ইভেন্ট আয়োজন করার ঘোষণা দিয়েছে জাপানিজ ইলেকট্রনিক্স পণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি।
বিলেতি ট্যাবলয়েড মিরর জানিয়েছে, গত দুই বছর যাবত এটি তৈরির কাজ চলে
আসছিল। তবে, এই ভিআর হেডসেটটি বিশেষভাবে শুধু প্লেস্টেশন ৪-এর জন্যই বানানো
হয়েছে। নতুন এই ভিআর হেডসেটের সাহায্যে এখন ৩ডি গেইম খেলা যাবে। তাই এটি
ব্যবহারকারীকে তার পছন্দের গেইমটির ৩৬০ ডিগ্রি ভার্চুয়াল রিয়ালিটিতে খেলার
অভিজ্ঞতা দেবে।
ভিআর হেডসেটে কোন কোন গেইম খেলা যাবে সে ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কিছু জানায়নি সনি।
নতুন এই ভিআর হেডসেটটির মূল্য কত হবে সে বিষয়েও এখনও নিশ্চিত করে কিছু বলা হয়নি। তবে, বেশ কিছু তথ্য অনুযায়ী প্লেস্টেশন প্রধান অ্যান্ড্রু হাউজ-এর মতে এর মূল্য হবে নতুন একটি গেইম কনসোলের সমান। মার্চের ওই ইভেন্টেই এর মূল্য জানানো হতে পারে বলেও মনে করছেন অনেক বিশেষজ্ঞ।
ভিআর হেডসেটের অপর দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ফেইসবুকের মালিকানাধীন অকুলাস রিফট এবং এইচটিসি ভাইভ। অকুলাস রিফট-এর মূল্য ১৪৯৯ মার্কিন ডলার এবং ভাইভের মূল্য ৬৮৯ ব্রিটিশ পাউন্ড ধরা হয়েছে। আর ভিআর হেডসেট যেহেতু প্লেস্টেশন ৪ এর সমমূল্যের হবে তাই এর দাম ৩৪৯ মার্কিন ডলার হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ভিআর হেডসেটে কোন কোন গেইম খেলা যাবে সে ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কিছু জানায়নি সনি।
নতুন এই ভিআর হেডসেটটির মূল্য কত হবে সে বিষয়েও এখনও নিশ্চিত করে কিছু বলা হয়নি। তবে, বেশ কিছু তথ্য অনুযায়ী প্লেস্টেশন প্রধান অ্যান্ড্রু হাউজ-এর মতে এর মূল্য হবে নতুন একটি গেইম কনসোলের সমান। মার্চের ওই ইভেন্টেই এর মূল্য জানানো হতে পারে বলেও মনে করছেন অনেক বিশেষজ্ঞ।
ভিআর হেডসেটের অপর দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ফেইসবুকের মালিকানাধীন অকুলাস রিফট এবং এইচটিসি ভাইভ। অকুলাস রিফট-এর মূল্য ১৪৯৯ মার্কিন ডলার এবং ভাইভের মূল্য ৬৮৯ ব্রিটিশ পাউন্ড ধরা হয়েছে। আর ভিআর হেডসেট যেহেতু প্লেস্টেশন ৪ এর সমমূল্যের হবে তাই এর দাম ৩৪৯ মার্কিন ডলার হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
উইন্ডোজ ডিফেন্ডারে ‘অ্যান্টি-হ্যাকিং’ টুল
নিজেদের অ্যান্টি-ভাইরাস সফটওয়্যার উইন্ডোজ ডিফেন্ডার-এর জন্য ‘অ্যান্টি-হ্যাকিং টুল’ নামে নতুন ফিচার যোগ করতে যাচ্ছে মাইক্রোসফট। টুলটির সাহায্যে মাইক্রোসফট নিজ গ্রাহককে হ্যাকিং বিষয়ে সতর্ক করতে পারবে।
শুধু সতর্ক করাই নয়, নতুন টুলটির সাহায্যে গ্রাহকদেরকে
সাইবার অপরাধীদের শনাক্ত করতে এবং আক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার আগে তা ঠেকাতেও সহযোগিতা করবে
মাইক্রোসফট।
মাইক্রোসফটের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, তাদের নতুন এই অ্যান্টি-হ্যাকিং টুলটি শতকোটিরও বেশি উইন্ডোজ ডিভাইসের তথ্য, আড়াই লাখ ওয়েবসাইট ও দশ লাখ সন্দেহজনক ফাইল বিশ্লেষণ করেছে। কোনো গ্রাহকের উইন্ডোজ ডিভাইসে সাইবার হামলার আভাস পাওয়ামাত্র মাইক্রোসফটের তরফ থেকে টুলটির সাহায্যে গ্রাহককে জানিয়ে দেওয়া হবে, তিনি সাইবার আক্রমণের শিকার হতে যাচ্ছেন।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, টুলটিতে অনেকটা হুট করেই ধরা পড়ল কোনো সন্দেহজনক আইপি অ্যাড্রেস, মাইক্রোসফটের গ্রাহক নেটওয়ার্কের ডিভাইসে যুক্ত হতে চাচ্ছে। বিষয়টি শনাক্ত হওয়া মাত্র টুলটি গ্রাহককে সতর্কবার্তা জানাবে, যাতে তিনি সে ব্যাপারে সময় মতো ব্যবস্থা নিতে পারেন।
প্রতি সাইবার আক্রমণের পেছনে কর্পোরেট গ্রাহকদের গড়ে এক কোটি ২০ লাখ ডলার খরচ হয়ে থাকে বলেই জানিয়েছে মাইক্রোসফট। সাধারণত সাইবার আক্রমণ শনাক্ত করতে কর্পোরেট গ্রাহকদের গড়ে ২০০ দিন সময় ব্যয় হয় এবং আরও ৮০ দিন ব্যয় হয় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে।
এ বিষয়ে মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ প্রধান টেরি মায়ারসন বলেন, “সবসময়ই এ ধরনের আক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে, এখন আক্রমণ শনাক্ত করার জন্য গতানুগতিক ২০০ দিন সময় ব্যয় না করে, এভাবে খুব দ্রুত আক্রমণ শনাক্ত করা সম্ভব হবে।”
উইন্ডোজ ডিফেন্ডার-এর নতুন এই টুলটির সুবিধা, শুধু পিসি-তে উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করছেন এমন কর্পোরেট গ্রাহকরা পাবেন।
পেন্টাগনের ৪০ লাখ কম্পিউটারে আগামী ১২ মাসের মধ্যে উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করা হবে এমন ঘোষণা আসার সপ্তাহ কয়েক পরেই মাইক্রোসফট নতুন এই টুলটি আনার ঘোষণা দিয়েছে
মাইক্রোসফটের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, তাদের নতুন এই অ্যান্টি-হ্যাকিং টুলটি শতকোটিরও বেশি উইন্ডোজ ডিভাইসের তথ্য, আড়াই লাখ ওয়েবসাইট ও দশ লাখ সন্দেহজনক ফাইল বিশ্লেষণ করেছে। কোনো গ্রাহকের উইন্ডোজ ডিভাইসে সাইবার হামলার আভাস পাওয়ামাত্র মাইক্রোসফটের তরফ থেকে টুলটির সাহায্যে গ্রাহককে জানিয়ে দেওয়া হবে, তিনি সাইবার আক্রমণের শিকার হতে যাচ্ছেন।
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, টুলটিতে অনেকটা হুট করেই ধরা পড়ল কোনো সন্দেহজনক আইপি অ্যাড্রেস, মাইক্রোসফটের গ্রাহক নেটওয়ার্কের ডিভাইসে যুক্ত হতে চাচ্ছে। বিষয়টি শনাক্ত হওয়া মাত্র টুলটি গ্রাহককে সতর্কবার্তা জানাবে, যাতে তিনি সে ব্যাপারে সময় মতো ব্যবস্থা নিতে পারেন।
প্রতি সাইবার আক্রমণের পেছনে কর্পোরেট গ্রাহকদের গড়ে এক কোটি ২০ লাখ ডলার খরচ হয়ে থাকে বলেই জানিয়েছে মাইক্রোসফট। সাধারণত সাইবার আক্রমণ শনাক্ত করতে কর্পোরেট গ্রাহকদের গড়ে ২০০ দিন সময় ব্যয় হয় এবং আরও ৮০ দিন ব্যয় হয় সে বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে।
এ বিষয়ে মাইক্রোসফটের উইন্ডোজ প্রধান টেরি মায়ারসন বলেন, “সবসময়ই এ ধরনের আক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে, এখন আক্রমণ শনাক্ত করার জন্য গতানুগতিক ২০০ দিন সময় ব্যয় না করে, এভাবে খুব দ্রুত আক্রমণ শনাক্ত করা সম্ভব হবে।”
উইন্ডোজ ডিফেন্ডার-এর নতুন এই টুলটির সুবিধা, শুধু পিসি-তে উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করছেন এমন কর্পোরেট গ্রাহকরা পাবেন।
পেন্টাগনের ৪০ লাখ কম্পিউটারে আগামী ১২ মাসের মধ্যে উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করা হবে এমন ঘোষণা আসার সপ্তাহ কয়েক পরেই মাইক্রোসফট নতুন এই টুলটি আনার ঘোষণা দিয়েছে
মার্কিন সেনাদের হাতে আসছে লেজার অস্ত্র
যুদ্ধক্ষেত্রে লেজার অস্ত্র ব্যবহারের ‘খুব কাছাকাছি’ চলে গেছে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী, এমনটাই জানিয়েছেন দেশটির একজন সামরিক কর্মকর্তা।
বানানো হয়ে গেলে শূন্যে থাকা মিসাইল, ড্রোন এমনকি কামানের গোলাও এই অস্ত্র ব্যবহার করে ঠেকান যাবে। এর ব্যবহার সৈন্যদের আয়ত্তে আনতে রণক্ষেত্রে ব্যবহারের আগে তাদের দিয়ে এই লেজার অস্ত্রগুলো কঠোরভাবে পরীক্ষা করা প্রয়োজন হবে বলে জানিয়েছে ব্রিটিশ দৈনিক ইন্ডিপেনডেন্ট।
মিলার বলেন, “লেজার ব্যবহারের বিষয়টি প্রতিশ্রুত হয়ে আসছে, কিন্তু কখনও এটি দিয়ে যা করার কথা তা করা হয়নি।” এ কারণে এটি চালানো নিয়ে এখনও আইনগতভাবে সন্দেহ রয়েছে বলে জানান তিনি।
এরই মধ্যে, কম ক্ষমতাসম্পন্ন লেজার অস্ত্রগুলো ‘অপেক্ষাকৃত জলদি’ আনা হবে। এর ফলে, সামরিক বাহিনীর সদস্যরা ধ্বংসাত্মক অস্ত্রগুলো ব্যবহারের আগে কিছুটা অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
এর আগে কিছু লেজার অস্ত্র নিয়ে পরীক্ষা চালানো হয়েছিল, আর ইতোমধ্যে মার্কিন সামরিক বাহিনীর কিছু ক্ষেত্রে এই প্রযুক্তির কিছু অস্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে।
সভায় আরও বক্তব্য রাখেন ইউএস এয়ার ফোর্স-এর প্রযুক্তি কর্মকর্তা ড. ডেভিড ওয়াকার। তিনি জানান, লেজারসমৃদ্ধ প্লেনগুলো ‘প্রতিদিনই’ উড়ছে, আর এগুলো আক্রমণরত মিসাইল ঠেকাতে ব্যবহৃত ‘অবলোহিত পাল্টা আক্রমণের ব্যবস্থা’ হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
মানুষের উপর লেজার অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে জেনেভা কনভেনশন-এ বিধিনিষেধ আছে বলে জানিয়েছে
ভুল পথে ইসরায়েলি সেনা, অতঃপর...
ইসরায়েলি সেনাদের ভুল দিক নির্দেশনা দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছে গুগলের মালিকানাধীন ট্রাফিক অ্যাপ ‘ওয়েইজ’।
ওয়েইজ
হলো ইসরায়েলিদের বানানো একটি অ্যাপ। ২০১৩ সালে ৮৩.৫ কোটি ইউরো দিয়ে ভৌগলিক দিক
নির্দেশনা দানকারী ওই অ্যাপ কিনে নেয় গুগল। স্মার্টফোন বা
ট্যাবের জন্য প্রচলিত প্রতিটি অপারেটিং সিস্টেমের জন্যই এটি পাওয়া যায়।
এই অ্যাপের দেখানো দিক নির্দেশনা অনুযায়ী দুই ইসরায়েলি সৈন্য কালান্দিয়া ক্যাম্প অঞ্চলের একটি নিষিদ্ধ এলাকায় ঢুকে পড়েন। এর ফলে সেখানে বিশৃংখলা সৃষ্টি হলে, পরে আরও ইসরায়েলি সৈন্য পাঠানোর পর সেখানে যুদ্ধ বেঁধে যায়।
এই ঘটনায় একজন বাইশ বছর বয়স্ক পুরুষ মারা যান এবং এর সঙ্গে কয়েকজন আহত হন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মশে ইয়ালুন জানান, সৈন্যরা পথ খুঁজে বার করতে ওয়েইজ ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু সেই সময় ওয়েইজ-এর একটি নিরাপত্তা ফিচার বন্ধ ছিল।
ওয়েইজ অ্যাপ কর্তৃপক্ষ বলেছে, “ইসরায়েলিদের জন্য এই অ্যাপের সেটিংসে এমন একটি ব্যবস্থা রয়েছে যার মাধ্যমে তারা খুব সহজে নিষিদ্ধ এবং বিপদজনক রাস্তাগুলো চিহ্নিত করে দেখানো হয়। এই ক্ষেত্রে সেটিংটি বন্ধ ছিল, এর ফলে সৈন্যরা সঠিক পথ হারিয়ে নিষিদ্ধ এলাকায় প্রবেশ করে ফেলেন।”
এই অ্যাপের দেখানো দিক নির্দেশনা অনুযায়ী দুই ইসরায়েলি সৈন্য কালান্দিয়া ক্যাম্প অঞ্চলের একটি নিষিদ্ধ এলাকায় ঢুকে পড়েন। এর ফলে সেখানে বিশৃংখলা সৃষ্টি হলে, পরে আরও ইসরায়েলি সৈন্য পাঠানোর পর সেখানে যুদ্ধ বেঁধে যায়।
এই ঘটনায় একজন বাইশ বছর বয়স্ক পুরুষ মারা যান এবং এর সঙ্গে কয়েকজন আহত হন বলে জানিয়েছে বিবিসি।
দেশটির প্রতিরক্ষা মন্ত্রী মশে ইয়ালুন জানান, সৈন্যরা পথ খুঁজে বার করতে ওয়েইজ ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু সেই সময় ওয়েইজ-এর একটি নিরাপত্তা ফিচার বন্ধ ছিল।
ওয়েইজ অ্যাপ কর্তৃপক্ষ বলেছে, “ইসরায়েলিদের জন্য এই অ্যাপের সেটিংসে এমন একটি ব্যবস্থা রয়েছে যার মাধ্যমে তারা খুব সহজে নিষিদ্ধ এবং বিপদজনক রাস্তাগুলো চিহ্নিত করে দেখানো হয়। এই ক্ষেত্রে সেটিংটি বন্ধ ছিল, এর ফলে সৈন্যরা সঠিক পথ হারিয়ে নিষিদ্ধ এলাকায় প্রবেশ করে ফেলেন।”
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)