শুক্রবার, ১০ জুন, ২০১৬

লিভ ইন রিলেশনে মেয়েদের দারুন ৭ সুবিধা

লিভ ইন রিলেশনে মেয়েদের দারুন ৭ সুবিধা

মেট্রো শহরগুলিতে এখন অনেকেই বিয়ে না করেই একসঙ্গে থাকেন এবং সন্তানপালনও করেন। এই ব্যবস্থার বিপদ যেমন আছে, সুবিধেও তেমন আছে, বিশেষত মেয়েদের ক্ষেত্রে।
লিভ-ইন করা উচিত কি অনুচিত তা এই প্রতিবেদনের বিচার্য বিষয় নয়। লিভ-ইন করার জন্য উৎসাহ দেওয়াও আমাদের কাজ নয়। বলা হয় লিভ-ইন করলে ছেলেদের পক্ষে সুবিধা কারণ তাদের কোনও দায়িত্ব নিতে হয় না। কিন্তু সুবিধাটি শুধু ছেলেদের নয়, মেয়েরাও এই ট্রেন্ড থেকে প্রচুর সুবিধাভোগ করেন—
১) মেয়েদের সবচেয়ে কষ্টের সময় হল বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ি যাওয়া। বহু মেয়ের কাছেই এটা ট্রমায় পরিণত হয়। লিভ-ইনে শ্বশুরবাড়ি যাওয়ার কোনও ব্যাপারই নেই।
২) লিভ-ইন মানেই বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আলাদা একটি বাড়িতে দু’জনে একসঙ্গে থাকা, অর্থাৎ বাবা-মায়ের শাসন নেই, শ্বশুর-শাশুড়ির চোখরাঙানিও নেই। উইক-এন্ডে বন্ধুদের সঙ্গে রাতভর পার্টি করতে কেউ আটকাচ্ছে না।
৩) লিভ-ইন মানেই একটি সমান-সমান সম্পর্ক। ছেলেরা এখানে ‘পার্টনার’, স্বামী নন। তাই সামাজিক ট্রেন্ড অনুযায়ী অতিরিক্ত কর্তৃত্ব করার কোনও জায়গা নেই।
৪) দু’টি মানুষের মধ্যে বনিবনা না হলেও, সম্পর্ক অসহনীয় হয়ে উঠলেও একসঙ্গে থাকার বাধ্যবাধকতা নেই, যা বেশিরভাগ বিবাহিত মেয়েদের ক্ষেত্রে রয়েছে।
৫) দু’জন মানুষের মধ্যে সম্পর্ক দু’জন মানুষের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে লিভ-ইন-এ। টিভি সিরিয়ালে যেমন দেখা যায় সেরকম ননদ বা জা-এর কূটকচালির কোনও জায়গাই নেই এখানে।
৬) বেশিরভাগ মেয়েদেরই বিয়ের পরে শুনতে হয় যে বাড়ির ‘বউ’-কে কী কী করতে নেই এবং কী কী করা উচিত। লিভ-ইনে এই সব বলার কেউ নেই।
৭) লিভ-ইন-এ সন্তানের জন্ম হলে তার ন্যাচারাল গার্ডিয়ান কিন্তু মা, বাবার স্টেটাস সেখানে বায়োলজিক্যাল ফাদার। কিন্তু বিবাহিত হলে গার্ডিয়ান স্টেটাস কিন্তু বাবারই থাকে। শিক্ষা-দীক্ষা থেকে শুরু করে বিয়ে, বাবার সিদ্ধান্তই মূলত গৃহীত হয়। লিভ-ইন-এর সন্তানের ক্ষেত্রে কিন্তু মায়ের হাতেই সব ক্ষমতা।

মেকআপ ছাড়া প্রথম ডেটিং মেয়েদের করে আত্মবিশ্বাসী

মেকআপ ছাড়া প্রথম ডেটিং মেয়েদের করে আত্মবিশ্বাসী

নারী-পুরুষ উভয়ের কাছে এক বিশেষ আবেদন রাখে প্রথম ডেটিং। এই দিনটিতে দুজনই এমন সাজে পরস্পরের সামনে আসতে চান, যেন একে অপরকে দেখে মুগ্ধ হয়ে যান। এ ক্ষেত্রে মেয়েদের বিষয়টিই আলাদা। সবাই ভাবেন, ওই দিনটিতে মেয়েরা একটা জম্পেশ সাজ দিয়ে থাকেন। চেহারায় মেকআপ বা লিপস্টিকের কমতি থাকে না। আসলেই কি এতে ডেটিংয়ে বিশেষ সুবিধা মেলে? জনপ্রিয় অনলাইন ডেটিং অ্যাপ ‘ট্রুলিম্যাডলি’ সম্প্রতি এক জরিপ চালায়। দেশজুড়ে পরিচালিত জরিপে বিভিন্ন বয়সী ৫০০ নারীর মতামত নেওয়া হয়েছে। প্রথম ডেটিংয়ের সৌন্দর্য রহস্য উন্মোচনে এই আয়োজন। ধারণা যা করা হতো, ফলাফল বেরিয়েছে সম্পূর্ণ বিপরীত। ৫১ শতাংশ নারী জানান, প্রথম ডেটিংয়ে সাজসজ্জা কোনো কাজে দেয় না। বরং কোনো মেকআপ ছাড়াই তারা অনেক আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠেন। অপরের মনে ঠাঁই করে নিতে বা তার কাছে পছন্দনীয় হয়ে উঠতে মেকআপ কোনো উপায় বলে গণ্য হতে পারে না। বরং আপনি যেমন, তেমনটাই ফুটিয়ে তুলুন। জরিপের তথ্য বেরিয়ে এসেছে যে, ৪০ শতাংশ নারী প্রথম ডেটিংয়ে অন্তত লিপ গ্লস না ব্যবহার করে বেরোতে পারেননি। ৩১ শতাংশ চোখে মাস্কারার ব্যবহার করতে পছন্দ করেন। আর ম্যাটিফাইং পাউডার ও ব্লাশনের শরণাপন্ন হয়েছে যথাক্রমে ১৬ ও ৮ শতাংশ নারী। প্রথম ডেটে ঠোঁটের যত্নে ২০ শতাংশ নারী অন্তত দুটো শেডের লিপস্টিক ব্যবহারে অনন্য এক রং পাওয়ার চেষ্টা করেছেন। ৩২ শতাংশ হট পিঙ্ক বেছে নিয়েছেন। আর যারা প্রথম ডেটিংয়ে খুব বেশি মেকআপ করতে চান তারা বেশি পরিমাণ ফাউন্ডেশন ব্যবহার করেন। লিপস্টিকের চেয়ে গাঢ় রংয়ের আইলাইনার ব্যবহারের পক্ষপাতী তারা।

ইউটিউবে যুক্ত হল নতুন টুলস




ইউটিউবে যুক্ত হল নতুন টুলস

প্রতিদিন লাখ লাখ নতুন ভিডিও আপলোড করা হয়ে থাকে ইউটিউবে। প্রায়ই দেখা যায়, কিছু ভিডিওতে কোনো সংবেদনশীল, স্পর্শকাতর কিংবা আপত্তিকর বিষয় থাকে, যা কি না প্রদর্শন করা সম্ভব হয় না।
photo-1456548630এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ইউটিউবে আপলোড করা ভিডিওর সংবেদনশীল অংশগুলোকে ঝাপসা করে দেওয়ার নতুন একটি অপশন যোগ করা হয়েছে।







তবে নতুন এই ফিচার এখন শুধু ডেস্কটপ ব্যবহারকারীরাই ব্যবহার করতে পারবেন। ইউটিউবের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, নতুন এই ‘ভিডিও ক্রিয়েটর হাইড’ অপশনটির মাধ্যমে ভিডিও ফুটেজে থাকা লাইসেন্স প্লেট, ক্রেডিট কার্ডের নাম্বার, বিতর্কিত ছবি বা আপত্তিকর অংশগুলো ঝাপসা করে দেওয়া যাবে।
এর আগে ২০১২ সালে ভিডিওতে মুখমণ্ডল ঝাপসা করার একটি টুল যোগ হয়েছিল সাইটটিতে। এবার শুধু মুখ নয়, চাইলে ভিডিওর যেকোনো অংশই ঝাপসা করে দেওয়া যাবে।
যাঁরা ইউটিউবের ভিডিওর নতুন এই সুবিধা উপভোগ করতে চান, তাঁরা খুব সহজেই কাজটি সারতে পারবেন। আপলোডের পর ভিডিও এডিট করার সময় প্রথমে ‘এনহান্স টুল’ ট্যাবে যেতে হবে। সেখানে ‘ব্লারিং এফেক্টস’-এ গিয়ে সিলেক্ট করতে হবে ‘কাস্টম ব্লারিং’ অপশনে।
এরপর ভিডিওর ওপর একটি বক্স আসবে, যেটি ঝাপসা থাকবে। আপনি বক্সটি ভিডিওর যে অংশের ওপর রাখবেন, ভিডিওতে ওই অংশটুকু ঝাপসা হয়ে থাকবে। সাবজেক্টের সঙ্গে সঙ্গে ঝাপসা বক্সটিও সরবে।
এ ছাড়া ক্রিয়েটর নিজের ইচ্ছানুযায়ী বক্সটি সরাতে পারবেন, ছোট বা বড় করতে পারবেন এবং কখন বক্সটি থাকবে ও কখন থাকবে না, সেটিও নির্ধারণ করতে পারবেন।
আর ‘লক’ অপশনে ক্লিক করলে ঝাপসা বক্সটি আর সাবজেক্টের সঙ্গে নড়াচড়া করবে না, থাকবে একেবারে স্থির। এবং সবকিছু শেষে এডিটেড ভার্সনটির সঙ্গে আসল ভিডিওটিও প্রয়োজনে সেভ করা যাবে।

বৃষ্টির ওপর প্রভাব ফেলে চাঁদ

বৃষ্টির ওপর প্রভাব ফেলে চাঁদ!

9c1048f4bd9587df528aa4037b994af2-lunar-phasesপৃথিবীবাসীর কাছে চাঁদ দীর্ঘদিন ধরেই রহস্য আর কিংবদন্তি হয়ে আছে। চাঁদের কারণেই পৃথিবীতে জোয়ার-ভাটা হয়। পৃথিবীর ওপর নানা প্রভাব ফেলে তার একমাত্র উপগ্রহটি। সাম্প্রতিক এক গবেষণায় দেখা গেছে, পৃথিবীতে বৃষ্টিপাতের ওপরেও নাকি চাঁদের কিছুটা প্রভাব রয়েছে!
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা দাবি করেছেন, চাঁদ যখন সরাসরি মাথার ওপর আসে, তখন পরিবেশের ওপর কিছুটা প্রভাব ফেলে, পৃথিবীতে বৃষ্টি কম হয়। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট মাদারবোর্ডের এক প্রতিবেদনে এ কথা বলা হয়েছে। ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক তুবাসা কোহামা বলেন, ‘আমি যত দূর জানি, বৃষ্টিপাতের সঙ্গে চাঁদের সম্পর্কের প্রথম গবেষণা এটি।’কোহামা ও তাঁর গবেষক দল বায়ুমণ্ডলীয় তরঙ্গ বা চাপ ও তাপমাত্রার মতো বায়ুমণ্ডলীয় ব্যাঘাত সৃষ্টিকারী বিষয়গুলো নিয়ে গবেষণা করছেন।
২০১৪ সালে তাঁরা একটি গবেষণার ফল প্রকাশ করেন যাতে বলা হয়, পৃথিবী পৃষ্ঠে বায়ুর চাপ চাঁদের দশার ওপরও নির্ভর করে। এটি ১৮৪৭ সালেবিজ্ঞানীরা প্রথম পর্যবেক্ষণ করেছিলেন। সাম্প্রতিক গবেষণায় তাঁরা দেখেছেন, বায়ুমণ্ডলীয় পরিবর্তনের জন্য পৃথিবীতে বৃষ্টিপাতের তারতম্য দেখা যায়। ‘জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার্স’ সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে গবেষণাসংক্রান্ত নিবন্ধ। 
গবেষকেরা জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি ও নাসার ১৫ বছরের তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন। গবেষকেরা দাবি করেছেন, চাঁদের কারণে মোট বৃষ্টিপাতের ১ শতাংশ তারতম্য দেখা দিতে পারে।
গবেষকেরা মুষলধারে বৃষ্টিসহ বিভিন্ন ধরনের বৃষ্টিপাতের ওপর চাঁদের দশার বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করছেন।

গুগল ক্রোম হ্যাকিং থেকে বাঁচাবে আপনাকে

গুগল ক্রোম হ্যাকিং থেকে বাঁচাবে আপনাকে

hackerআপনি হয়তো কোনো ফ্রিওয়্যার অ্যাপ কিংবা কোনো কিছু ডাউনলোড করতে কোনো সাইটে ঢুকলেন। ঢুকে দেখলেন বড় বড় করে তিন-চার জায়গায় লেখা ‘ডাউনলোড,’ যার বেশির ভাগই আসলে ভুয়া বাটন। এ রকম ঘটনা প্রায় সবার সঙ্গেই কমবেশি ঘটে থাকে।
কিন্তু ভুয়া বাটনে ক্লিক করে আপনি যে শুধু বোকা হলেন তা নয়, সঙ্গে সঙ্গে এই একটি ক্লিকেই আপনার কম্পিউটারে ঢুকে যেতে পারে ভয়ংকর কোনো ম্যালওয়্যার, যার মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারের সব তথ্য চলে যাবে হ্যাকারদের কাছে।
গুগল এই ধরনের নিরাপত্তা-সংক্রান্ত সমস্যা দূর করার জন্য তাদের ক্রোম ব্রাউজারে নতুন একটি ফিচার যোগ করেছে, যার মাধ্যমে এখন থেকে আপনি এই ধরনের ভয়ংকর সাইটে ঢুকতে চাইলে গুগল আগেই আপনাকে সতর্ক করে দেবে। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবলের একটি প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে।
নতুন এই আপডেটটি আসলে গুগলের ‘সেফ ব্রাউজিং ফিচার’-এর একটি নতুন সংযোজন, যেটি হয়তো আপনাআপনি পৌঁছে গেছে আপনার ক্রোম ব্রাউজারে। বেশ কয়েকদিন ধরেই গুগল চেষ্টা করছে তাদের ব্রাউজারের ব্যবহারকারীদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে।
আপনি এই সেবাটি পাচ্ছেন কি না তা নিশ্চিত করতে প্রথমে যান আপনার গুগল ক্রমের প্রেফারেন্সে, সেখানে সেটিংসে গিয়ে ক্লিক করুন অ্যাডভান্সে, অ্যাডভান্স সেটিংসের প্রাইভেসি অপশনে দেখবেন ‘প্রটেক্ট ইউ অ্যান্ড ইওর ডিভাইস ফ্রম ড্যাঞ্জারাস সাইট’ লেখার পাশে একটি ছোট বক্স আছে। ওই খানে ‘টিক’ দিয়ে নিশ্চিত করুন আপনার ব্রাউজিংয়ের নিরাপত্তা।
যদি আপনি এই সেবাটি নিশ্চিত করে থাকেন, তাহলে এর পর থেকে আপনি ভুয়া ডাউনলোড বাটনের কোনো বিপজ্জনক সাইটে প্রবেশ করতে গেলে ক্রোম এই ব্যাপারে একটি লাল রঙের ‘ওয়ার্নিং পেজ’ প্রদর্শন করবে।
সেই পেজেই প্রতারক সাইটের ব্যাপারে আপনাকে সতর্ক করা হবে। সাধারণত এই পেজগুলোতে আপনাকে টোপ ফেলে এমন কোনো ম্যালওয়্যার প্রবেশ করানো হবে, যার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনার পাসওয়ার্ড, ফোন নম্বর কিংবা ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চলে যাবে হ্যাকারদের হাতে।
এ রকম ঘটনা প্রায় সবার সঙ্গেই কমবেশি ঘটে থাকে। আপনি হয়তো কোনো ফ্রিওয়্যার অ্যাপ কিংবা কোনো কিছু ডাউনলোড করতে কোনো সাইটে ঢুকলেন। ঢুকে দেখলেন বড় বড় করে তিন-চার জায়গায় লেখা ‘ডাউনলোড,’ যার বেশির ভাগই আসলে ভুয়া বাটন।
কিন্তু ভুয়া বাটনে ক্লিক করে আপনি যে শুধু বোকা হলেন তা নয়, সঙ্গে সঙ্গে এই একটি ক্লিকেই আপনার কম্পিউটারে ঢুকে যেতে পারে ভয়ংকর কোনো ম্যালওয়্যার, যার মাধ্যমে আপনার কম্পিউটারের সব তথ্য চলে যাবে হ্যাকারদের কাছে।
গুগল এই ধরনের নিরাপত্তা-সংক্রান্ত সমস্যা দূর করার জন্য তাদের ক্রোম ব্রাউজারে নতুন একটি ফিচার যোগ করেছে, যার মাধ্যমে এখন থেকে আপনি এই ধরনের ভয়ংকর সাইটে ঢুকতে চাইলে গুগল আগেই আপনাকে সতর্ক করে দেবে। প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েবসাইট ম্যাশেবলের একটি প্রতিবেদনে এ খবর জানানো হয়েছে।
সেই পেজেই প্রতারক সাইটের ব্যাপারে আপনাকে সতর্ক করা হবে। সাধারণত এই পেজগুলোতে আপনাকে টোপ ফেলে এমন কোনো ম্যালওয়্যার প্রবেশ করানো হবে, যার মাধ্যমে খুব সহজেই আপনার পাসওয়ার্ড, ফোন নম্বর কিংবা ক্রেডিট কার্ডের তথ্য চলে যাবে হ্যাকারদের হাতে।
নতুন এই আপডেটটি আসলে গুগলের ‘সেফ ব্রাউজিং ফিচার’-এর একটি নতুন সংযোজন, যেটি হয়তো আপনাআপনি পৌঁছে গেছে আপনার ক্রোম ব্রাউজারে। বেশ কয়েকদিন ধরেই গুগল চেষ্টা করছে তাদের ব্রাউজারের ব্যবহারকারীদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে।
আপনি এই সেবাটি পাচ্ছেন কি না তা নিশ্চিত করতে প্রথমে যান আপনার গুগল ক্রমের প্রেফারেন্সে, সেখানে সেটিংসে গিয়ে ক্লিক করুন অ্যাডভান্সে, অ্যাডভান্স সেটিংসের প্রাইভেসি অপশনে দেখবেন ‘প্রটেক্ট ইউ অ্যান্ড ইওর ডিভাইস ফ্রম ড্যাঞ্জারাস সাইট’ লেখার পাশে একটি ছোট বক্স আছে। ওই খানে ‘টিক’ দিয়ে নিশ্চিত করুন আপনার ব্রাউজিংয়ের নিরাপত্তা।
যদি আপনি এই সেবাটি নিশ্চিত করে থাকেন, তাহলে এর পর থেকে আপনি ভুয়া ডাউনলোড বাটনের কোনো বিপজ্জনক সাইটে প্রবেশ করতে গেলে ক্রোম এই ব্যাপারে একটি লাল রঙের ‘ওয়ার্নিং পেজ’ প্রদর্শন করবে।