ধেয়ে আসছে চীনের মহাকাশ স্টেশন
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ধীরে ধীরে পৃথিবীর দিকে এগিয়ে আসছে ‘তিয়ানগং-১’ নামের চীনের প্রথম মনুষ্যবাহী মহাকাশ স্টেশন। গত কয়েক মাসে এ নিয়ে নানা খবর বের হলেও চীন তা এত দিন গুজব বলেই উড়িয়ে দিয়ে এসেছে। সেপ্টেম্বর মাসে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি স্বীকার করে নেন চীনের মহাকাশ গবেষণাকেন্দ্রের বিশেষজ্ঞরা। ২০১৭ সাল নাগাদ পৃথিবীর বুকে তিয়ানগং-১ আছড়ে পড়বে বলেও জানিয়েছেন তাঁরা। বর্তমানে মহাকাশ স্টেশনটি নিজস্ব কক্ষপথে পৃথিবী থেকে প্রায় ২৩০ মাইল ওপরে পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করছে।
পৃথিবীর বুকে পতনের সময়ে মহাকাশ স্টেশনটির বেশির ভাগ অংশ পুড়ে যাবে বলেও জানান চীনের মনুষ্যবাহী মহাকাশ প্রকৌশল কার্যালয়ের উপপরিচালক উ পিং। তিয়ানগং-১-এর গতিবিধি সর্বক্ষণ পর্যবেক্ষণ করছে দেশটির মহাকাশ গবেষণাকেন্দ্র। এটি কবে ও কোথায় পতিত হবে, তা পরবর্তী সময়ে জানিয়ে দেওয়া হবে বলে জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।
তিয়ানগং-১ নামের অর্থ ‘স্বর্গীয় প্রাসাদ’। ২০১১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর পৃথিবী থেকে উৎক্ষেপণ করা হয় ৩৪ ফুট লম্বা এই মহাকাশ স্টেশন। এরপর অনেক জ্যোতির্বিজ্ঞানী এর গতিবিধির ত্রুটি লক্ষ করলেও চীন সরকার তা আমলে নেয়নি। তিয়ানগং-১-এর কতটুকু অংশ এখন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে, তা এখনো নিশ্চিত করে বলেনি চীন।
পৃথিবীর বুকে পতনের সময়ে মহাকাশ স্টেশনটির বেশির ভাগ অংশ পুড়ে যাবে বলেও জানান চীনের মনুষ্যবাহী মহাকাশ প্রকৌশল কার্যালয়ের উপপরিচালক উ পিং। তিয়ানগং-১-এর গতিবিধি সর্বক্ষণ পর্যবেক্ষণ করছে দেশটির মহাকাশ গবেষণাকেন্দ্র। এটি কবে ও কোথায় পতিত হবে, তা পরবর্তী সময়ে জানিয়ে দেওয়া হবে বলে জানানো হয় সংবাদ সম্মেলনে।
তিয়ানগং-১ নামের অর্থ ‘স্বর্গীয় প্রাসাদ’। ২০১১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর পৃথিবী থেকে উৎক্ষেপণ করা হয় ৩৪ ফুট লম্বা এই মহাকাশ স্টেশন। এরপর অনেক জ্যোতির্বিজ্ঞানী এর গতিবিধির ত্রুটি লক্ষ করলেও চীন সরকার তা আমলে নেয়নি। তিয়ানগং-১-এর কতটুকু অংশ এখন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হচ্ছে, তা এখনো নিশ্চিত করে বলেনি চীন।
এদিকে গত সপ্তাহে চীন তাদের নতুন পরীক্ষামূলক মহাকাশ স্টেশন তিয়ানগং-২ উৎক্ষেপণ করেছে।