রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

নাচ দিয়ে উষ্ণতা ছড়িয়ে ভাইরাল তরুণী (ভিডিও)

নাচ দিয়ে উষ্ণতা ছড়িয়ে ভাইরাল তরুণী (ভিডিও)
নাচ দিয়ে উষ্ণতা ছড়িয়ে ভাইরাল তরুণী (ভিডিও)

এখন চলছে ভাইরালের যুগ। আজ এই পাকিস্তানি চা-ওয়ালা, তো কাল নেপালের সবজিবিক্রেতা। কিংবা সামান্য বেতনে অখ্যাত কোনো ক্যাফেতে কাজ করা সুদর্শন যুবক। তবে এসব ভাইরালের মধ্যে বেশ মিল রয়েছে। নিখুঁত শারিরীক গঠন এবং সৌন্দর্য দিয়েই সামাজিক মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছেন তারা। এবার আর রূপ নয়, গুণ দিয়ে ভাইরাল হয়েছে এক তরুণী। 
সেই তরুণীর নাম, পরিচয় সম্পর্কে বিস্তাারিত জানা যায়নি। সে নিয়ে আলোচনাও হচ্ছে না। সবাই মুগ্ধ নৃত্যে তার প্রতিভা দেখে। সেই তরুণীর যে নাচে দক্ষ, বিষয়টি সবাই একবাক্যে মেনে নিয়েছেন। তার শারিরীক নমনীয়তাও দারুণ। সম্প্রতি তার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে তিনি যেভাবে নেচেছেন তা এক কথায় দুর্দান্ত। সেই নাচের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। মেয়েটির নাচ নিয়ে প্রবল আলোচনাও হচ্ছে। 

ঘুমালেই যৌন স্বপ্ন, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

ঘুমালেই যৌন স্বপ্ন, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা


ঘুমালেই যৌন স্বপ্ন, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

যৌন স্বপ্ন আপনার স্বাভাবিক ঘুমটুকু নষ্ট করে দিচ্ছে! কিবা রাতের বেলা ঘুম আসতে না আসতেই আজেবাজে দেখে দেখে রাতটা পার করেছেন! কিন্তু কেন এমন স্বপ্ন? এই প্রশ্নের জবাবে গবেষকরা জানিয়েছে, যারা ঘুমনোর আগে দেড় ঘণ্টার মধ্যে ভয়ের বা সন্ত্রাসের কোন টেলিভিশন প্রোগ্রাম দেখেন তাদের রাতে ভয়ের স্বপ্ন দেখার সম্ভাবনা ১৩ গুণ বেড়ে যায়। ঠিক তেমনই যৌনতার কোন অনুষ্ঠান দেখলেও যৌন স্বপ্ন দেখার সম্ভাবনা বেড়ে যায় প্রায় ৬ গুণ। আর এই গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে অনলাইন জার্নাল ড্রিমিং-এ।
'আমরা সারা দিন মিডিয়ায় যা দেখি ঘুমের সময় তার প্রভাব পড়ে। প্রায় ১,০০০ জন তুরস্কবাসী জানিয়েছেন যত বেশি তারা সন্ধ্যার পর টেলিভিশনে এই ধরনের অনুষ্ঠান দেখেছেন ততই তারা নিয়মিত ভয়ের ও যৌন স্বপ্ন দেখেছেন। তাই যতটা সম্ভব এই ধরনের অনুষ্ঠান দেখা কমিয়ে দিন। বিশেষ করে রাতে ঘুমনোর আগে অবশ্যই এই সব অনুষ্ঠান দেখা থেকে বিরত থাকুন।' সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্য ওহিও স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ব্র্যাড বুশম্যান এই উপদেশ দেন। 

যৌনতার টানে যেসব দেশে ছুটে যান পর্যটকরা

যৌনতার টানে যেসব দেশে ছুটে যান পর্যটকরা

যৌনতার টানে যেসব দেশে ছুটে যান পর্যটকরা

বিশ্বে সেক্স ট্যুরিজমের মানচিত্রে নিত্যনতুন যুক্ত হচ্ছে বিভিন্ন দেশ। পর্যটকরা যৌনতার ক্ষুধা মেটাতে ছুটে যান এসব দেশে। নারী সান্নিধ্যের আশায় পছন্দ ও সাধ্যের ভিত্তিতে পাড়ি জমান দেশে দেশে। জেনে নিন জনপ্রিয়তার নিরিখে তালিকার প্রথম দিকে থাকা কয়েকটি দেশ ও স্থানের নাম।
লাস ভেগাস:
আমেরিকার এই শহর 'সব পেয়েছি'র ঠিকানা। কী নেই এখানে! শহরে যৌনতার রমরমা সম্পর্কে ইঙ্গিত করতে বলা হয়, 'হোয়াট হ্য়াপেনস ইন ভোস, রিমেইনস ইন ভেগাস।' এখানে যৌনতা শুধু ব্যবসা অথবা বিনোদন নয়, শরীরী ভাষা উদযাপনের মাধ্যম। মরুভূমি অধ্যূষিত নিসর্গে অচেনা সঙ্গীর দেহজ সান্নিধ্যে পর্যটকরা খুঁজে ফেরেন কাঙ্খিত সুখ।
নেপাল:
রাজধানী কাঠমুন্ডু এবং পোখরা ও তরাইয়ের শহরাঞ্চলে দেহ ব্যবসার রমরমা অবস্থা। বাণিজ্য জমে ওঠে হোটেলের দামি ঘর থেকে শুরু করে নিষিদ্ধ পল্লির অন্ধকার আস্তানায়। কাঠমুন্ডুর থামেল এলাকায় ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে ম্যাসাজ পার্লার, যেখানে অবৈধ দেহ ব্যবসার পসার সাজানো। এছাড়া বিভিন্ন রেস্তোরাঁর কেবিন ও ডান্স বারগুলিতেও মিলবে অফুরন্ত দেহজ বিনোদনের সম্ভার।
থাইল্যান্ড:
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যৌনতার নতুন ঠিকানা হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে থাইল্যান্ড। ব্যাঙ্ককের বিখ্যাত 'পিং পিং' শো-ই হোক অথবা বিভিন্ন স্পা- এগুলোর ছদ্মবেশে মূলত যৌনতার ছড়াছড়ি। এখানে বিভিন্ন নাইটক্লাবের নামকরণ হয়েছে নারী শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর অঙ্গের নামে যা বিদেশি পর্যটককে সহজেই টেনে নেয় ভেতরে। দেশজুড়ে অবাধ ও নিরাপদ দেহ ব্যবসার রমরমা অবস্থা এখানে বিশ্বের নানা দেশের স্ত্রী-পুরুষকে আকৃষ্ট করছে। তাই সুযোগ পেলেই অনেকেই ছুটে যাচ্ছেন সমুদ্রের কোল ঘেষা দেশটিতে।
আর্জেন্টিনা:
১৮৮৭ সাল থেকে এদেশে বৈধতা পেয়েছে সমকামিতা। এই কারণে এখানে সমকামী দেহ ব্যবসায়ীদের চাহিদা তুঙ্গে। সরকারের তরফ থেকেও বিশ্বের সমকামী পর্যটকদের আকর্ষণ করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যৌন পর্যটনের হাত ধরেই অর্থনীতি চাঙ্গা করতে চাইছে ম্যারাডোনা-মেসির এই দেশ।
বুলগেরিয়া:
যৌন পর্যটনের পীঠস্থান সানি বিচ রিসর্ট ঘিরে তৈরি হয়েছে বাস্তব ও কল্পনার অভাবনীয় মিশেল। শোনা যায়, এই সৈকতে প্রতিদিন কয়েক হাজার দেহ ব্যবসায়ী ভিড় জমান। তাদের অনেকেই আসেন প্রতিবেশী দেশ থেকে।
দক্ষিণ কোরিয়া:
এদেশে যৌনতা নিয়ে রাকঢাক নেই। ক্ষণিকের শয্যাসঙ্গী জোগাড় করতে বিশেষ পরিশ্রম করতে হয় না। গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলিতে রয়েছে একাধিক এসকট সার্ভিসের ব্যবস্থা। হোটেলে কয়েক ঘণ্টার জন্য ঘর ভাড়াও মেলে সুলভে।
কিউবা:
নিসর্গ, সংস্কৃতি ও চুরুটের স্বর্গরাজ্য এ দ্বীপরাষ্ট্রে প্রতি বছর পাড়ি জমান অজস্র পর্যটক। তবে পর্যটকদের বড় একটি অংশ সেখানে যান শুধুমাত্র যৌনতার আকর্ষণে। শুধু প্রাপ্তবয়স্ক নয়, চাইলে অপ্রাপ্তবয়স্ক যৌনসঙ্গীও সুলভে মেলে এই দেশে।
রাশিয়া:
গত এক দশকে রাশিয়ায় দেহ ব্যবসার রমরমা শুরু হয়েছে। মূলত উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের অন্যান্য দেশের পর্যটকরাই এখানে যৌনতার টানে ছুটে আসেন। তবে রুশ যৌন বাজারে দালালদের দাপট অনেক বেশি।
কলাম্বিয়া:
অন্যান্য দেশের তুলনায় সস্তা বলে যৌন পর্যটনস্থল হিসেবে ইদানীং জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই দেশ। দরিদ্র দেশে এসে নামমাত্র খরচে অবাধ যৌনতার লোভে প্রতি বছর এখানে ভিড় করেন ইউরোপ ও আমেরিকার পর্যটকরা।
কম্বোডিয়া:
বিশ্বের অন্যতম বড় যৌন ব্যবসা স্থল এই দেশ। কিন্তু তার বেশির ভাগটাই অবৈধ। তবে আইনের ফাঁক গলে অবাধ যৌনতার হাতছানিতে সাড়া দিতে প্রতি বছর ছুটে যান বিশ্বের বহু পর্যটক।

বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০১৯

লুমিনাতি


#ইলুমিনাতি__কী?
`ইলুমিনাতি’ একটি রহস্যপূর্ণ গোপন সংগঠন যার সদস্যবৃন্দের মধ্যে রয়েছেন বিশ্বের ক্ষমতাধর ব্যাংকার, রাজনীতিবিদ এবং বিশ্ব মিডিয়ার রাঘব বোয়ালগন। ইলুমিনাতি একটি গুপ্তসভা যা বিশ্বের সকল দেশের রাজনীতি, অর্থনীতি এবং মিডিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। এদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে ক্রমবর্ধমান শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে দেশে দেশে অত্যাচারী সরকার ব্যবস্থা কায়েম করে দেশ ও জাতি নির্বিশেষে মানুষের ধর্মীয়, মানবিক, সামাজিক এমনকি ব্যক্তিগত অস্তিত্বের উপর নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করা।
ইলুমিনাতি মূলত বিভিন্ন শক্তিশালী ধর্মীয় সংগঠন, রাজনৈতিক সংগঠন এবং সরকার ব্যবস্থার মধ্যে অনুপ্রবেশ করে এবং মিডিয়া ও অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান সমূহের মালিকানা এবং কর্তৃত্ব গ্রহণ করে বিশ্বকে ধ্বংসের দিকে এগিয়ে নিতে সর্বোচ্চ চেষ্টায় লিপ্ত থাকে। তাদের কর্মকান্ডের মাধ্যমে বিশ্বের প্রায় প্রধান প্রধান যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছে এবং সম্ভবত ভবিষ্যতে আরও হবে। বিশ্বের নানা ধরণের বিপ্লব, অর্থনৈতিক মন্দার জন্য মূলত এরাই দায়ী। এমনকি সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ৯/১১ এর জন্যও এদেরকে দায়ী করা হয়। চলমান `সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ও দেশে দেশে পুলিশি রাষ্ট্র কায়েমের জন্য তাদের একটি অজুহাত মাত্র।
`কেন্দ্রীয় ব্যাংক কার্টেল স্ক্রিপ্ট’ হচ্ছে ঐতিহাসিক এবং সংস্কৃতিগত ভাবে এদের একটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা। এদের মূল অস্ত্র হচ্ছে যুদ্ধ, যা তারা তাদের বিত্ত এবং ক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে মাথা খাটিয়ে বাধিয়ে থাকে। যুদ্ধ করার জন্য এরা প্রথমে প্রচুর পরিমাণে অর্থ হাতিয়ে নেয়ার ধান্দা করে এবং পরে পুনর্গঠনের নামে আবারো সমৃদ্ধ করে তাদের অর্থের ভান্ডার।
ইলুমিনাতি `গণতন্ত্র’ এবং চার্চাকে সম্পূর্ণ নিজেদের নিয়ন্ত্রণে রেখেছে বংশগত ভাবে অভিজাত শ্রেণীর ক্ষমতা এবং তাদের অর্থের ক্ষমতার মাধ্যমে। রাজনীতি এবং চার্চ এখন তাদের সম্পূর্ণ দখলে।
ইলুমিনাতি ব্যাংকারগণ ক্রমবর্ধমান ভাবে দখলে নিয়েছে বিশ্বের সকল দেশের ঋণ ব্যবস্থাকে। একটি সর্বগ্রাসী বিশ্ব সরকার বা `দ্য নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার’ কায়েমের লক্ষ্যে এবং তাদের নিজস্ব ঋণ সমূহকে নিরাপদ রাখতে ও সুদমুক্ত বা বিনামূল্যে ঋণ পেতে তারা রাষ্ট্রগুলোকে খেলাপী করে তুলতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
বিশ্বের অধিকাংশ নেতা আন্তর্জাতিক এই সংগঠনের কনিষ্ঠ সদস্য। এই সকল সদস্যকে ব্ল্যাকমেইলিং, অবৈধ যৌন আনন্দ প্রদান, অর্থনৈতিক সুবিধা কিংবা শোষণ, নির্যাতন এমনকি হত্যার হুমকি দিয়ে সংগঠনভুক্ত করা হয়।
ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ ছিল সপ্তদশ শতাব্দী থেকে ইলুমিনাতির বিশ্ব নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতার একটি ছদ্মরূপ। একই কারণে, উনিশ শতকে জার্মানি গড়ে ওঠার পর তারা দু’দুটো বিশ্বযুদ্ধ মঞ্চায়ন করে, তারপর আরও একটি লাভজনক স্নায়ু যুদ্ধের সূচনা করে সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে ব্যবহার করে। আর এখন তাদের লক্ষ্য, আমেরিকার ঘাড়ে পা দিয়ে সকল ক্ষমতা তথাকথিত বিশ্ব সরকার ব্যবস্থার কাছে হস্তান্তর করা যা কিনা পুরোটাই তাদের নিয়ন্ত্রণে।
ইতিহাস নিজেই নিজের পুনরাবৃত্তি ঘটিয়ে থাকে, কারণ এটা একটি পূর্বলিখিত স্ক্রিপ্ট অনুসরণ করে চলে। দুইশ বছরেরও বেশি সময় ধরে `রথসচাইল্ড ব্যাংকিং সিন্ডিকেট’ স্বৈর শাসনকে এগিয়ে নেয়ার লক্ষ্যে ইলুমিনাতিকে ব্যবহার করে আসছে যুদ্ধের মদদ দাতা হিসেবে। ইলুমিনাতি নিয়ন্ত্রণ করে সকল দিক। আমরা সবাই দাবার গুটি হিসেবে নিয়ন্ত্রিত হই যা কিনা ইলুমিনাতি তৈরী করেছে আমাদের বর্তমান সভ্যতা ধ্বংস করতে এবং আমাদের ধ্বংসস্তূপের উপর তৈরী করতে চাইছে তাদের নতুন বিশ্ব স্বৈর ব্যবস্থা।
#কিভাবে__তৈরী__হলো__ইলুমিনাতি?
আধুনিক ইলুমিনাতির প্রতিষ্ঠাতা এমশেল মেয়ার রথসচাইল্ড ১৭৭০ সালে `এমশেল মেয়ার রথসচাইল্ড’ এর নেতৃত্বে ইউরোপীয় ব্যাংকার সিন্ডিকেট প্রতিষ্ঠা করে ইলুমিনাতি নামের এই সংগঠনটির। ইলুমিনাতি প্রতিষ্ঠার মূল লক্ষ্য ছিল খ্রিষ্ট ধর্মের বিনাশ, রাজতন্ত্রের বিনাশ, বিশ্ব সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা, পারিবারিক বন্ধন এবং বিবাহ ছিন্ন করা, উত্তরাধিকার এবং ব্যক্তিগত সম্পত্তির অধিকার রদ করা এবং সর্বোপরি জাতিগত পরিচয় মুছে ফেলা।
১৭৭৩ সালে রথসচাইল্ড ১২ জন ইহুদি ক্যাবালিস্ট ব্যাংকারদের নিয়ে অর্থনৈতিক আধিপত্য বিষয়ে একটি পরিকল্পনা সভার আয়োজন করেন এবং ১৭৭৬ সালে এই দলটি এডাম ওয়াইশপট নামে ২২ বছর বয়সী বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ইন্সট্রাক্টরকে নিয়োগ দেয় ইলুমিনাতিকে পুনর্গঠিত করতে। এই এডাম ছিল একজন ইহুদি ধর্মযাজকের ছেলে কিন্তু সে নিজেকে পরিচয় দিত একজন ক্যাথলিক হিসেবে। ১৭ থেকে ২০ শতকের মধ্যে যতগুলি বিপ্লব এবং সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড সংগঠিত হয়েছে তার পিছনে ছিল এই ক্যাবালিস্ট ব্যাংকারদের হাত। এদের একচেটিয়া ক্ষমতা এবং নিয়ন্ত্রণ ছিল সরকারের ঋণ সংক্রান্ত বিষয়ে এবং এটা তারা ব্যবহার করেছে বিশ্ব জয় করার জন্য।
ইলুমিনাতি কখনোই নিজের নামে কোনো কর্মকাণ্ড পরিচালিত করতো না বা করে না। এরা সবসময় নিজেদের পর্দার আড়ালে রাখে এবং অন্যের দ্বারা নিজেদের কাজ করিয়ে নিতে অভ্যস্ত। এ ব্যাপারে এডাম ওয়াইশপট তার লেখনীতে বলেছিলো যে, `আমাদের কর্মকান্ডের শক্তি হচ্ছে আমাদের লুকায়িত পরিচয়। একে উন্মোচিত করো না কখনো এবং কোথাও। সকল কাজ অন্যের নামে এবং অন্যকে দিয়ে করিয়ে নাও’।
রাজনীতিবিদ থেকে শুরু করে যে কোনো ধর্মের ধর্মীয় নেতা, ব্যবসায়ী, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবী, পেশাজীবী তা সে যে কোনো দেশেরই হোক তাদের অনেকেই গোপনে এই সংগঠনের সদস্য যা হয়তো তার পরিবারের লোকও জানে না। আপনার আমার আশে পাশেই হয়তো এমন অনেক প্রসিদ্ধ ব্যক্তিত্ব আছেন যাঁদের আমরা সম্মানের চোখে দেখি, তাঁরাও হয়তো এর সাথে কোন না কোন ভাবে যুক্ত ইচ্ছা কিংবা অনিচ্ছায়। সাধারণত এই লোকগুলো রাষ্ট্রের প্রচন্ড ক্ষমতাধর এবং প্রভাবশালী হয়ে থাকেন।
#ইলুমিনাতি_যে_সব_মার্কিন প্রেসিডেন্ট হত্যার সাথে জড়িত:
২০০৫ সালে স্যামুয়েল চার্চিল তাঁর মৃত্যুশয্যায় `মার্ডি গ্রাস সিক্রেটস’ নামে পরিচিত যে স্বীকারোক্তি দিয়েছিলেন তাতে তিনি বলেন `ইলুমিনাতি এজেন্ট বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে প্রেসিডেন্ট হেনরী হ্যারিসন এবং জ্যাকরী টেইলরকে হত্যা করে। তারা ১৮৫৭ সালে জেমস বুকাননকেও বিষ প্রয়োগ করে কিন্তু তিনি ভাগ্যগুনে বেঁচে যান…’। এই তিনজনই বাধা দিয়েছিলেন ইলুমিনাতি-রথসচাইল্ড পরিকল্পিত ১৮৬০ থেকে ১৮৬৫ সালের মার্কিন গৃহযুদ্ধের পরিকল্পনায়। একই ডকুমেন্ট উল্লেখ করে যে, প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কন এবং সিনেটর হিউ লং হত্যাকাণ্ডেও ইলুমিনাতির হাত ছিল। এ ছাড়াও উক্ত ডকুমেন্ট থেকে জানা যায় যে, প্রেসিডেন্ট কেনেডি, গারফিল্ড, ম্যাককিনলে এবং ওয়ারেন হার্ডিংও নিহত হন ইলুমিনাতিৰ যোগ সাজোশে।
এমনকি হালের বিখ্যাত হলিউড অভিনেতা পল ওয়াকারের মৃত্যুকে নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে যে, এটা নিছক দুর্ঘটনা ছিল না বরং এটা ছিল একটি পরিষ্কার হত্যাকাণ্ড এবং যার পিছনে সম্ভবত ইলুমিনাতির হাত রয়েছে। (সূত্র: Was Paul Walker Killed By The Illuminati?)
স্যামুয়েল চার্চিল ছিলেন গুপ্ত নিউ অর্লিন্স মার্ডি গ্রাস সোসাইটির একজন উচ্চ পর্যায়ের সদস্য। এই সংগঠনটি `The Mystick Crewe of Comus’ নামেও পরিচিত। এই সংগঠনটি ১৮৫৭ সালে মার্ডি গ্রাস উৎসবের পুনঃপ্রচলন করে যার একটি অংশ ছিল `স্কাল এন্ড বোন্স’ নামে। চার্চিল বলেন ইলুমিনাতির রিং লিডার ছিলেন ক্যালেব কাশিং নামে একজন মার্কিন কূটনীতিক যিনি উইলিয়াম রাসেল নামে একজন আফিম চোরাকারবারিরও পার্টনার ছিলেন। এরাই মূলত ১৮৩২ সালে স্কাল এন্ড বোন্স সোসাইটি তৈরী করেন। রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ঘটানোই এই সংগঠনটির প্রধান কাজ। বিশেষত যারা ইলুমিনাতি কিংবা রথসচাইল্ডের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে থাকে তাদের হত্যা করে বিশ্বের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষমতা দখল করাই এদের মূল উদ্দেশ্য।
স্কাল এন্ড বোন্স সোসাইটির ক্ষমতাধর সদস্যবৃন্দ
‘মার্ডি গ্রাস সিক্রেটস’ এর মতে আমেরিকা যদি তার গণতন্ত্রকে টিকিয়ে রাখতে চায় তবে দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দিতে হবে। ঐতিহাসিক ভাবে `ইলুমিনাতি-রথসচাইল্ড’ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে নির্দিষ্ট ছকের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করে আসছে। যাঁরা এই নিয়ন্ত্রণকে অস্বীকার করেন তাঁরা একটি ফ্যান্টাসির মধ্যে বসবাস করছেন।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র `ইলুমিনাতি-রথসচাইল্ড’ এর একটি ক্রাউন ফিনান্সিয়াল কলোনী মাত্র:১৯০১ থেকে ১৯০৯ সালে টেডি রুজভেল্ট প্রশাসনের সময়ে মূলত ব্রিটিশ ব্যাংকারগণ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি এবং ব্যবসায় বাণিজ্য অধিগ্রহণ করে। সেই সময় জে. পি. মরগানকে সামনে রেখে রথসচাইল্ড মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ ভাগ ব্যবসায় নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নেয়। ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের আসল পরিচয়কে আড়াল করে এর ছদ্মনাম দেওয়া হয় `ক্রাউন’। ক্রাউন শব্দটি একটি প্রতীক হয়ে দাঁড়ায় আন্তর্জাতিক ফিনান্সিয়াল ক্ষমতার কেন্দ্রবিন্দু হিসেবে যার প্রধান কার্যালয় ছিল লন্ডনে। ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড একটি ব্যক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান এবং ব্রিটিশ পার্লামেন্টের কোনো নিয়ম এদের জন্য প্রযোজ্য ছিল না। এটা ছিল একটি সম্পূর্ণ স্বাধীন বিশ্ব ক্ষমতার প্রতীক।
ব্রিটিশ, আমেরিকান, জার্মান, জাপানিজ এমনকি ইহুদি সাম্রাজ্যবাদ বলে আসলে কিছু নেই। এরা সবাই এই একক রথসচাইল্ড সাম্রাজ্যবাদের পুতুল মাত্র যারা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং ইসরাইল সহ পুরো পৃথিবীকে একটি উপনিবেশ বানিয়ে রেখেছে। এবং এটাই হচ্ছে `দ্য নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার’।
শেষ কথা:বাংলাদেশ কিংবা তৃতীয় বিশ্বতো কোন ছাড়, আমরা ডোনাল্ড ট্রাম্প বা হিলারী ক্লিনটনকে নিয়ে যতই গলা ফাটাই, ইলুমিনাতি যাকে চাইবে সেই হবে আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট। সুতরাং যুদ্ধের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, শোষনের বিরুদ্ধে যতই লেখালেখি, প্রতিবাদ আর সভা সেমিনার করেন, কিছুতেই কিছু হবে বলে মনে হয় না। সবই চলে ইলুমিনাতির সুতোর টানে।
লেখাটা খুবই জরুরী!! অদ্ভুত একটা বিষয়, কিন্তু সবার জানাটা উচিত। শুনলে অবাক লাগে। মনে হয়, না... এসব সত্য না। এজন্যেই মূলত লেখা। ইন্টারেস্ট থাকলে একবার চোখ বুলিয়ে নেয়া যায় সহজেই- 'ইলুমিনাতি' বিষয়টা নিয়ে আমাদের জ্ঞান খুবই অল্প। বাঙালীরা তো জানি'ই না। যারা মুভিখোরের পর্যায়ে পড়ে তারা বিভিন্ন মুভি দেখে এই শব্দটা মোটামুটি শুনেছেন.... অল্প কথায় একটু আইডিয়া দিই। আমেরিকা নামক রাষ্ট্রটি নিয়ন্ত্রণ করে ইলুমিনাতি নামক একটি গ্রুপ। যারা শয়তানের পূজা করে। অর্থাৎ 'ডেভিল ওরশিপার'। আমেরিকার প্রত্যেকটি প্রেসিডেন্ট এই ইলুমিনাতি দলের সদস্য। আমেরিকান সরকার আমেরিকান সিটিজেনদের প্রয়োজনের চেয়েও অতিরিক্ত সুযোগ- সুবিধা দেয় একটা কারণে... যাতে তারা হাতের কাছে সবকিছু পেতে পেতে আস্তে আস্তে অলস হয়ে পড়ে। এই অলস আমেরিকানরা যাতে প্রয়োজন হলে কোন ধরণের বিদ্রোহ বা রায়ট করতে না পারে.... যা'ই হোক। আগের প্রেসিডেন্টদের কথা থাক। সাম্প্রতিক কালে আসি। জর্জ ডাব্লিও বুশের বাবা জর্জ বুশ 'নিউ ওয়ার্ল্ড অর্ডার' একটি প্রস্তাবনা আনেন। যার মূল বক্তব্য ছিলো এমন- বিশ্বের জনসংখ্যা কমিয়ে ২ বিলিয়নে নিয়ে আসতে হবে.... এরপর সেই ২০০ কোটি মানুষকে নিয়ে নতুন করে নতুন আইনে বিশ্ব পরিচালনা শুরু হবে।" বিশ্বের জনসংখ্যা কমিয়ে ২ বিলিয়নে আনার একটাই উপায়... একটা বিরাট মাস জেনোসাইড বা বড় গণহত্যা। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ একটি উদাহরণ মাত্র। এবার সবচেয়ে ভয়াবহ কথাটি বলি... এইডস রোগের ভাইরাস সৃষ্টি করা হয়েছে আমেরিকার গোপন ল্যাবরেটরী তে... এই ভাইরাস টেস্ট করা হয় আফ্রিকারবানরের উপর। সেখান থেকে নানান পর্যায় ঘুরে একজন আমেরিকান সমকামী এই ভাইরাস আমেরিকায় নিয়ে আসেন। কয়েকদিন আগে মালেশিয়ান এয়ারলাইন্সের যে প্লেনটি উধাও হয়, সেটিতে বেশ কয়েকজন বিজ্ঞানী ছিলেন যারা এইডসের প্রতিষেধক নিয়ে কাজ করছিলেন... তাঁদের কিছু টীম মেম্বারদের মতে তারা সফলতার বেশ কাছাকাছি চলে গিয়েছিলেন। তবে কি তাঁদের হত্যা করার জন্যেই পুরো প্লেনগায়েব করে ফেলা হলো...?? নতুন ইবোলা ভাইরাসের সৃষ্টি করা হয়েছে আমেরিকান এয়ার ফোর্সের ল্যাবরেটরীতে... এরপর ছড়ানো হয়েছে আফ্রিকায়। কারণটা কি...?? আমেরিকার প্রত্যেকটা প্রেসিডেন্ট দুইবার করে নির্বাচিত। যারা দুইবারের বেশি নির্বাচিত হবার সম্ভাবনা দেখিয়েছেন, তাঁদের আততায়ীর মাধ্যমে হত্যা করা হয়নি... যে আমেরিকার এফবিআই লাদেন বা সাদ্দাম হোসেনকে গর্তের ভেতর থেকে বের করে এনেছে, বিশ্বের সব শক্তিশালী স্যাটেলাইট যাঁদের... তারা নিজের দেশের প্রেডেন্টের হত্যাকারীকে গ্রেফতার করতে পারলো না...?? একটু অবাক করার মতো বিষয় নয় কি?? জর্জ বুশের সন্তান পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট হওইয়া জর্জ ডব্লিও বুশ কোন নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ছিলেন না। কিছু নির্দিষ্ট সিনেটরের সম্মতিতে তাঁকে প্রেসিডেন্ট বানানো হয়... যিনি ছিলেন ইলুমিনাতি দলের অন্যতম একজন নেতা। বুশ এসেই পৃথিবী কাঁপালেন কিছু ইস্যু দিয়ে। জর্জ বুশ দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় এলেন শুধুমাত্র নাইন ইলেভেন বা টুইন টাওয়ার ট্র্যাজেডীর জন্য নেয়া একশনের কারণে.... যার নাম দেয়া হলো টেরোরিজম দমন'। একটা মজার বিষয়হলো বুশকে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আনার জন্যে টুইন টাওয়ার ট্রাজেডী ছিলো সম্পূর্ণ সাজানো একটা নাটক। আমরা দুই আঙ্গুল উঁচিয়ে 'রক এন্ড রোল' এর যে সাইন দেখাই, সেটা শয়তানের সাইন। তাছাড়া স্ট্যাচু অফ লিবার্টির হাতে যে জ্বলন্ত মশাল আছে সেতাকে বলা হয় আলোকবর্তিকা। কিন্তু এই মশাল শয়তানের একটি রূপ 'লুসিফার' এর সাইন। ইলুমিনাতির সবচেয়ে পপুলার সাইন হলো একটি চোখ.... যেটি আমেরিকার এক ডলার নোটে আছে। 'দাজ্জাল' সম্পর্কে যারা জানেন, তাদের কি মনে পড়ে যে দাজ্জালেরও একটি চোখ থাকবে...?? যাকে ধ্বংস করার জন্যে আখেরী জমানায় আবার আসবেন ঈসা আ: ...?? তবে কি এই ইলুমিনাতি'ই দাজ্জাল...??? ইলুমিনাতির টিম মেম্বাররা ভয়ংকর স্মার্ট.... হলিউডে নায়ক-নায়িকা, পপ তারকা হতে হলে ইলুমিনাতি মেম্বার হতে হয়। ইলুমিনাতি যখনই টুইন টাওয়ার টাইপ কোন কান্ড ঘটাতে যায়, তখনই আমেরিকায় নতুন নোট চালু করে সেই নোটে ক্লু দিয়ে দিয়ে দেয়। একেবারে প্রকাশ্যে সবকিছু জানিয়ে তারপর কাজ সারে.... এমনি টুইন টাওয়ার ধ্বংসের কাহিনীও ২০০১ এর আগেই আমেরিকান ৫ ডলার নোটে দেয়া হয়েছিলো। কেউ সেটা বুঝতে পারে নি। ইলুমিনাতির সাইন আছে জাতিসংঘের লোগো তে, আছে এমিনেম বা লেডি গাগার ভিডিও তে। সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাপার প্রচন্ড জনপ্রিয় সিম্পসন্স কার্টুনের নানান সময়ের এপিসোডে পরবর্তী ভয়াবহ ঘটনাগুলোর অনেক আগে থেকে ইঙ্গিত দিয়ে দেয়া.... যেমন ১৯৯৭ সালে ৯/১১ এর ঘটনার ইঙ্গিত, ২০১৪ বিশ্বকাপের ৩মাস আগেই জার্মানীর চ্যাম্পিয়ন হবার ইঙ্গিত, ১৯৯৭ তেই ইবোলা ভাইরাস আসার ইঙ্গিত... যেটার ব্রেকডাউন হয় ১৭ বছর পর ২০১৪ তে.... আজ থেকে ১৫ বছর আগে ২০০০ সালের একটি এপিসোডে তাঁরা ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন করা এবং জয়ী হবার ঘটনা প্রচার করে। এর মাঝখানে অলরেডি দুইবার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হয়ে গেছে... এই কার্টুন ১৫ বছর আগেই এই ভবিষ্যদ্বাণী কিভাবে করলো...?? এখন ট্রাম্প নির্বাচিত হলেই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর মিলবে। ওয়াশিংটন ডিসির হোয়াইট হাউসেরসামনে থেকে সে স্ট্রীট গুলো বিভিন্ন দিকে চলে গেছে, সেগুলো কে রেখা ধরে পরস্পর যোগ করা হলে পাওয়া যায় একটি পেন্টাগ্রাম বা পঞ্চভূজ। যা শয়তানের সাইন হিসেবে বেশ পাকাপোক্ত। ইউরোপ আমেরিকার প্রায় সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপণা বানানো হয়েছে পিরামিডের আদলে.... যে পিরামিড ফারাওদের নিশান এবং একটি প্রধান ইলুমিনাতি সাইন। এতো কথা বলার একটা'ই কারণ। 'জানা' এবং 'জানানো'। সচেতন হবার সময় এসেছে... জ্ঞানের পরিধি খুলুক, এটাই কামনা। বাংলাদেশ কিংবা তৃতীয় বিশ্বতো কোন ছাড় নেই,, আমরা ডোনাল্ড ট্রাম্প বা হিলারী ক্লিনটনকে নিয়ে যতই গলা ফাটাই, ইলুমিনাতি যাকে চাইবে সেই হবে আমেরিকার পরবর্তী প্রেসিডেন্ট। সুতরাং যুদ্ধের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে, সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে, শোষনের বিরুদ্ধে যতই লেখালেখি, প্রতিবাদ আর সভা সেমিনার করেন, কিছুতেই কিছু হবে বলে মনে হয় না। সবই চলে ইলুমিনাতির সুতোর টানে।