বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৯

মার্কিন মহাকাশ বাহিনী' গঠন করলেন ট্রাম্প

মার্কিন মহাকাশ বাহিনী' গঠন করলেন ট্রাম্প


'মার্কিন মহাকাশ বাহিনী' গঠন করলেন ট্রাম্প

'মার্কিন মহাকাশ বাহিনী' নামে এবার নতুন বাহিনী গঠন করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) এই নতুন বাহিনীর অনুমোদন দিয়েছেন। খবর দ্য গার্ডিয়ান'র।

খবরে বলা হয়, নতুন এই বাহিনী মার্কিন বিমানবাহিনীর অধীনে কাজ করবে। ১৯৪৭ সালের পর প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রে নতুন কোনো সামরিক সেবা চালু করা হলো।

নতুন এই বাহিনী গঠন সম্পর্কে ওয়াশিংটনে এক সামরিক ক্যাম্পে এসে ট্রাম্প বলেছেন, নিকট ভবিষ্যতে মহাকাশই হবে নতুন যুদ্ধক্ষেত্র। আগামী কয়েক মাসে বাকি দেশগুলোর চেয়ে অনেকটা এগিয়ে যাব আমরা। নতুন এই মহাকাশ বাহিনী যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি অন্য দেশের আগ্রাসন হ্রাস করতে সহায়তা করবে।
নতুন এই বাহিনীর জন্য বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে শুক্রবার। প্রথম বছরে নতুন এই বাহিনীর জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে ৪০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। আর পুরো সামরিক বাহিনীর জন্য বাজেট বরাদ্দ করা হয়েছে ৭৩৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।

নবগঠিত এই বাহিনী কিন্তু মহাশূন্যে গিয়ে সরাসরি যুদ্ধ করবে না। বরং মহাকাশে বিদ্যমান মার্কিন সম্পদগুলো রক্ষার প্রতি বিশেষ মনোযোগী হবে এই বাহিনী। যেমন যোগাযোগ ও পর্যবেক্ষণের জন্য স্থাপন করা শতাধিক মার্কিন স্যাটেলাইটের নিরাপত্তার দিকটি দেখভাল করবে এই বাহিনী।

চিকিৎসাখাতে ব্যবহৃত পণ্যের দেশীয় উৎপাদন ও বিকাশের সম্ভাবনা


চিকিৎসাখাতে ব্যবহৃত পণ্যের দেশীয় উৎপাদন ও বিকাশের সম্ভাবনা

আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তির যুগে দেশীয় পণ্যের প্রসার ও প্রচারে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতেও নানা উদ্যোগ গ্রহণ করছেন উদ্যোক্তারা। বাংলাদেশে তৈরি পণ্য দেশ ও বিদেশে ডিজিটাল বাংলাদেশকে নতুন করে তুলে ধরছে। বিশেষ করে ইলেক্ট্রো ম্যানুফ্যাকচারিং সার্ভিসেস (ইএমএস) খাতে বাংলাদেশের ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সম্ভাবনাকে মাথায় রেখেই ২০১৫ সালে মেইড ইন বাংলাদেশ প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে সেলট্রন ইলেক্ট্রো ম্যানুফ্যাকচারিং সার্ভিসেস লিমিটেড প্রথমবারের মতো বাংলাদেশেই চিকিৎসাসেবায় ব্যবহৃত পণ্য উৎপাদন শুরু করে।

চিকিৎসাসেবায় ব্যবহৃত যন্ত্রপাতি বিভিন্ন দেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এতো সম্ভাবনাময় হওয়া সত্বেও আমদানি করে স্থানীয় বাজারে বিক্রিতে অনেক লাভ হওয়ায় কেউ উৎপাদনখাতে সরাসরি বিনিয়োগ করতে উৎসাহী নয়। কিন্তু স্রোতের বিপরীতে দাঁড়িয়ে এই সম্ভাবনাময় খাতে বিনিয়োগের উদ্যোগ নেয় সেলট্রন ইলেক্ট্রো মেডিকেল সার্ভিসেস লিমিটেড।

কঠোর পরিশ্রম আর সরকার ও বিভিন্ন কর্তৃপক্ষের সৌহার্দপূর্ণ দিকনির্দেশনা ও সহযোগিতায় কঠোর মাননিয়ন্ত্রণের যাচাই বাছাই শেষে চারটি মেডিকেল ইকুপমেন্ট তৈরির লাইসেন্স পায় সেলট্রন ইএমএস। বর্তমানে সফলতার সাথে বাংলাদেশেই তারা ১২ ও ৬ চ্যানেল ইসিজি মেশিন, ফটোথেরাপি, এক্সরে ভিউবক্স ও পেশেন্ট মনিটর তৈরি ও বাজারজাত করছে।
চিকিৎসাখাতে ব্যবহৃত পণ্য উৎপাদন অনেক সূক্ষ্ম ও জটিল একটি প্রযুক্তি। এখানে পণ্যের গুণগত মান নিয়ন্ত্রণ, কারখানার সক্ষমতা ইত্যাদি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এসকল বিষয়ে শতভাগ সক্ষমতা অর্জন করায় সেলট্রন অর্জন করেছে ISO সার্টিফিকেট। একইসাথে তারা জাপান সরকারের অনুমোদনও পেয়েছে।

বাংলাদেশে তৈরি ওষুধের বিপুল চাহিদা রয়েছে বিদেশে। ওষুধ শিল্পের পাশাপাশি চিকিৎসা সেবায় ব্যবহৃত পণ্য উৎপাদনের এই উদ্যোগ চতুর্থ প্রজন্মের শিল্প বিপ্লবে বাংলাদেশের অংশগ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। মুক্তিযুদ্ধ, স্বাধীনতা ও স্বনির্ভরতার প্রতীক হিসেবে সেলট্রনের তৈরি প্রোডাক্টগুলোর ব্যান্ড নাম দেয়া হয়েছে অপরাজেয়।

দেশীয় পণ্য হওয়ার প্রথম দিকে গুণগত মান নিয়ে মানুষ প্রশ্ন তুললেও এখন পাল্টে গেছে সেই চিত্র। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল-নার্সিং হোম, ক্লিনিকে সেলট্রনের তৈরি মেডিকেল ইকুইপমেন্ট ব্যবহৃত হচ্ছে। কাঁচামালের সহজলভ্যতা, সস্তা শ্রম ও স্থানীয় বাজারের কারণে এসব পণ্যের দামও হাতের নাগালে।

সর্বস্তরের জনগণের আস্থা ও সহযোগিতা পেলে দেশীয় চাহিদা পূরণ করে একসময় প্রতিবেশী রাষ্ট্রসহ আফ্রিকার বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশেও বাংলাদেশে তৈরি মেডিকেল পণ্য রপ্তানি করা সম্ভব হবে বলে আশা করা যায়।

৫০টি ‘বিপজ্জনক’ পাসওয়ার্ড!

৫০টি ‘বিপজ্জনক’ পাসওয়ার্ড!


৫০টি ‘বিপজ্জনক’ পাসওয়ার্ড!
প্রতীকী ছবি

২০১৯ সালেও সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান স্প্ল্যাশডাটা ৫০ লাখ ফাঁস হওয়া পাসওয়ার্ড বিশ্লেষণ করে দেখে ৫০টি পাসওয়ার্ডকে হ্যাকারদের সবচেয়ে শেয়ার করা পাসওয়ার্ড হিসেবে উল্লেখ করেছে। বিশেষজ্ঞরা এসব ‘বিপজ্জনক’ পাসওয়ার্ড এখনই ব্যবহার বন্ধ করার পরামর্শ দিয়েছেন।

সেই ৫০টি বিপজ্জনক পাসওয়ার্ডের তালিকা:

123456
123456789
qwerty
password
1234567
12345678
12345
iloveyou
111111
123123
abc 123
qwerty 123
1 q2 w3 e4 r
admin
qwertyuiop
654321
555555
lovely
7777777
welcome
888888
princess
dragon
password1
123 qwe
666666
1 qaz2 wsx
333333
michael
sunshine
liverpool
777777
1 q2 w3 e4 r5 t
donald
freedom
football
charlie
letmein
!@#$%^&*
secret
aa 123456
987654321
zxcvbnm
passw0 rd
bailey
nothing
shadow
121212
biteme
ginger

নতুন গ্রহের সন্ধান, জল্পনা তুঙ্গে

নতুন গ্রহের সন্ধান, জল্পনা তুঙ্গে


নতুন গ্রহের সন্ধান, জল্পনা তুঙ্গে

অনেকটা তুলার বলের মতো বা হাওয়াই মিঠাইয়ের মতো নতুন গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার হাবল টেলিস্কোপে এ গ্রহের উপস্থিতি ধরা পড়েছে।

এ ব্যাপারে নাসার পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, কেপলার ৫১ মানের নক্ষত্রমণ্ডলীর মধ্যে অবস্থান করছে নতুন গ্রহটি।

কলোরাডো বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক জেসিকা লিবি-রবার্টস বলছিলেন, এটা সম্পূর্ণ অপ্রত্যাশিত ছিল। আমরা বড় ওই কেপলার ৫১ তে পানির উপস্থিতির অনুসন্ধান করছিলাম। তখনই হঠাৎ এই পেঁজা তুলার বলের মতো দেখতে নতুন গ্রহটি আমাদের নজরে আসে।
৫১ মানের নক্ষত্রমণ্ডলীতে প্রধানত তিনটি বৃহদাকার গ্রহ রয়েছে। দূর থেকে দেখলে মনে হয়, তুলার আস্তরণে ঢাকা ওই তিনটি গ্রহ। এর মধ্যে একটি গ্রহ ২০১২ সালে নাসার বিজ্ঞানীদের নজরে আসে।

সূত্র : ইনসাইডার

সোমবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৯

খোঁজ মিলল ল্যান্ডার বিক্রমের

খোঁজ মিলল ল্যান্ডার বিক্রমের, চাঁদের মাটিতে ধ্বংসাবশেষ


খোঁজ মিলল ল্যান্ডার বিক্রমের, চাঁদের মাটিতে ধ্বংসাবশেষ
সংগৃহীত ছবি


অবশেষে খোঁজ মিলেছে চন্দ্রযান -২ এর ল্যান্ডার বিক্রমের। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা চাঁদের মাটিতে বিক্রমের ধ্বংসাবশেষ খুঁজে বের রেছে।

সংস্থাটির পক্ষ থেকে টুইট করে জানানো হয়েছে, নাসা'র উপগ্রহের এলআরও ক্যামেরায় ধরা পড়ছে বিক্রমের ধ্বংসাবশেষের ছবি।

নাসা'র প্রকাশ করা ছবিতে নীল ও সবুজ রঙ করে বিক্রমের ধ্বংসাবশেষ চিহ্নিত করা হয়েছে। সংস্থা জানিয়েছে, নীল রঙ দিয়ে বিক্রমের ধ্বংসাবশেষ চিহ্নিত করা হয়েছে। অন্যদিকে, সবুজ রঙ দিয়ে বোঝানো হয়েছে বিক্রমের ভেঙেপড়া টুকরোর ধাক্কায় সরে যাওয়া চাঁদের মাটিকে।
উল্লেখ্য, গত ৭ সেপ্টেম্বর চাঁদের মাটিতে অবতরণের (সফট ল্যান্ডিং) সময়ে চন্দ্রযান ২ এর অরবিটারের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় ল্যান্ডার বিক্রমের। চাঁদের মাটি থেকে ২.১ কিলোমিটার ওপরে সংকেত পাঠানো বন্ধ হয়ে যায়। এই বিক্রমের মধ্যেই ছিল রোভার প্রজ্ঞাণ। তখনই মনে করা হয়েছিল, চাঁদের বুকে কোথাও মুখ থুবড়ে পড়েছে বিক্রম।