ওজন কমাতে আপেল সিডার ভিনেগার
ওজন কমাতে আপেল সিডার ভিনেগার
অ- অ অ+
অতিরিক্ত ওজন হোক বা না হোক, আমরা সকলেই বিষাক্ত পদার্থ থেকে মুক্তি পেতে চাই। আপনি অবশ্যই জুস ডিটক্স, সালাদ ডিটক্স সম্পর্কে শুনেছেন, কিন্তু আপনি কি আপেল সিডার ভিনেগার ডিটক্সের কথা শুনেছেন? কিছু মশলার সাথে আপেল সিডার ভিনেগার একটি মিশ্রণ হল নতুন শুদ্ধি যা লোকেদের ওজন কমানোর চেষ্টা করছে।
ডিটক্স জনগণের ওজন হ্রাস করতে, তাদের কোলেস্টেরল কমাতে, রক্তে শর্করাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে, রক্তচাপকে হ্রাস করতে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে তুলতে, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে এবং শরীরের পিএইচ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।
১–২ টেবিল-চামচ কাঁচা ছাপানো আপেল সিডার ভিনেগার, ২৫০ মিলি বিশুদ্ধ পানি এবং ১- ২ টেবিল চামচ সুইটেনার্স (মধু, ম্যাপেল সিরাপ বা স্টেভিয়া) নিন। সুবিধার জন্য অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য (সপ্তাহ বা মাস) নিয়মিত এটি গ্রহণ করতে হবে।
২০০৯ সালে পরিচালিত একটি জাপানি গবেষণায় ১৫৫ জনকে নিয়ে গবেষণা করা হয়েছিল। এই লোকদের তিনটি গ্রুপে বিভক্ত করা হয়েছিল যার একটি গ্রুপের একটি প্লাসবো ছিল, অন্য গ্রুপে ছিল ১ টেবিল চামচ এসিভি এবং তৃতীয় গ্রুপে ২ টেবিল চামচ এসিভি রয়েছে।
১২ সপ্তাহ পরে, এটি পাওয়া গেছে যে প্ল্যাসেবো ছিল এমন লোকেরা কোনও ওজন কমাতে পারেনি। যাদের ভিনেগার ছিল তারা অধ্যয়ন শেষে ২–৪ পাউন্ড কমিয়েছিলেন। আপেল সিডার ক্লিনসকে ব্যয় করা হয় বলে বলা হয়, যা আপনাকে ওজন কমাতে সহায়তা করতে পারে। ভিনেগারের অম্লতা কম পিএইচ এবং ধীরে ধীরে হজমকে সক্রিয় করতে পারে। ধীরে ধীরে হজম মানে পরিপূর্ণ হয়।
IT IS HOT NEWS. Some information and news unknown to everyone. Which is only possible in F S S T S T L. SO keeps watching and keeps telling others.
বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৯
আরবদের বহু বিবাহ প্রথা ও কিছু কথা
আরবদের বহু বিবাহ প্রথা ও কিছু কথা
আরবদের বহু বিবাহ প্রথা ও কিছু কথা
অ- অ অ+
বিয়ে একটি সামাজিক ও ধমীয় প্রথা। তবে একাধিক বিয়ে নিয়ে রয়েছে নানা মত। একাধিক বিয়ে নিয়ে কেউ সুখী আবার কেউ বা দুঃখী। যেমন, আমিরাতের (ইউএই) আরবদের একাধিক বিয়ে সংক্রান্ত ধ্যান-ধারণা কৌতুহলোদ্দীপক। একাধিক বিয়ে বা বউ নিয়ে তারা অত্যধিক সুখী না হলেও দুঃখী কাউকে দেখা যায় না। একাধিক বিয়ে নিয়ে আরবদের অনেকেই তেমন কিছু বলতে চান না। তবে অনেক ঘনিষ্ঠজনের কাছে প্রসঙ্গক্রমে বলেন অনেক কিছুই- সেসব থেকে জানা কিছু কিছু বিসয় তুলে ধরা হরো এখানে।
আমিরাতে বিয়ে করতে গেলে কনে পক্ষকে বিপুল পরিমাণ মোহরানার অর্থ দিতে হয়। এ কারণে বেশ কিছু আরব স্থানীয় আরব মেয়ের পরিবর্তে ভিনদেশি মেয়েদের বিয়ের ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। আর আরব মেয়েরাও এতে তেমন একটা পিছিয়ে নেই। অবশ্য এখন অনেকেই একাকী জীবন যাপনে অভ্যস্ত হয়ে উঠছেন। তাদের মতে সতীনের সঙ্গে ঘর করার চেয়ে একা থাকাই ভালো। এ কারণে অনেক আরব মেয়ে বিয়ে করেননি।
আবার অনেকে বিয়ে করে কিছুদিন সংসার করে পিতৃগৃহে বা নিজ ঘরে বসে আছেন। এখানে তালাক দেওয়া-নেওয়ার ঘটনা প্রচুর। যাদের ঘরে তিন-চারটা মেয়ে রয়েছে, তাদের ২-১ জনের বিয়ে হলেও ঘুরে ফিরে আবার তাদের বাপের বাড়িতেই দেখা যায়।
আহমদ আল শামসির (ছদ্মনাম) বয়স ৩৪, একটা কম্পানির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, তার দুজন স্ত্রী এবং চারটি সন্তান। বিয়ের ব্যাপারে কথা বলতেই বলে ওঠেন, “এখন পর্যন্ত দুটো। তবে চারটা পর্যন্ত করার ইচ্ছে। এখন দুইজনকে দুই ঘরে রাখি, ঝামেলা তেমন একটা হয় না।" কৌশলে সব কিছু ম্যানেজ করেন বলে জানান তিনি। তার বাবার, শ্বশুরের আর দাদারও দুটো করে বউ ছিল বলে জানান।
এস হারিবের (ছদ্মনাম) বয়স ৩২, একটি সরকারি অফিসের বিশেষ বিভাগের প্রধান। বিয়ের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে জানান, বউ তার একটাই। তবে ছয়জন ছেলেমেয়ে। ২২ বছর বয়সে নিজের কাজিনকে বিয়ে করেন তিনি।
হারিব আরও জানান, তার বাবার তিন বউ, শ্বশুরের চার বউ। আর বিয়ে করবেন কিনা জানতে চাইলে জানান, অন্তত দুই থেকে তিনটি বিয়ে করবেন তিনি। তবে এখন নয়- তা হবে চল্লিশের পর।
তিনি আরো জানান, তার তিনটি মোবাইল, একটি মোবাইলে তিন চারজন গার্ল ফ্রেন্ডের সঙ্গে যোগাযোগ। পরে হয়তো এদের কাউকে বিয়ে করতে পারেন বলে জানান। বউয়ের সঙ্গে এদের কোনো সমস্যা হবে কিনা প্রশ্ন করলে তিনি জানান, এসব কিছু ম্যানেজ করতে হবেই। শুধু বাড়ি, গাড়ি আলাদা করে দিলেই হলো। তবে তার বউ নাকি নিশ্চিত তার আরো দুই তিনজন সতীন আসবে।
আবু জিদান (ছদ্ম নাম) অর্থাৎ জিদানের বাবার বয়স ৫২ বছর। তার ছেলের নাম জিদান তাই তাকে সবাই আবু জিদান বলেই ডাকেন। আরবে কোনো ব্যক্তিকে তার বড় ছেলের নামের আগে আবু যুক্ত করে ডাকার রেওয়াজ রয়েছে। আবু জিদান একজন চৌকস ব্যবসায়ী, ঘরে রয়েছে তিনজন বউ। আলাদা দুই বাড়িতে দুই বউকে, আর তৃতীয়জনকে রেখেছেন একটি ফ্লাটে। ছেলেমেয়েদের কথা জিজ্ঞেস করতেই মুচকি হেসে বলেন, “অনুমান করেন, কয়টি হবে?” বললাম, “১০ জন হবে।” মুচকি হেসে ‘হাঁ’ বললেন এ বুড়ো খোকা।
জানলাম, কয়েক মাস পূর্বে জর্ডান থেকে আরেকটি বিয়ে করে নিয়ে এসেছেন। তার আগে আনলেন মরক্কো থেকে একটি। কেন এসব করছেন- জিজ্ঞেস করলে বলেন, “মন তো আরো বেশি চায়।”
সালমা আলীর (ছন্দনাম) বয়স ৩৬। একটি সরকারি অফিসে ভালো চাকরি করতেন। চার সন্তান নিয়ে আগের স্বামীকে ডিভোর্স দিয়েছেন তিনি। চাকরির সুবাদে আলাপ ও দেখা হত ২৬ বছরের যুবক আলীর সঙ্গে। প্রতিদিনের আলাপে ফেঁসে যান আলী। একদিন সালমা আলীর ঘরে বউ হয়ে আসেন। তাদের রয়েছে এখন চারটি ছেলেমেয়ে। আগের ঘরের ছেলেরাও মায়ের সঙ্গে থাকেন। সালমা জানেন, সুযোগ বুঝে আলীও কয়েকটি বিয়ে করবেন।
তবে বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে একাধিক প্রেমের প্রবণতা প্রবল থাকলেও বিয়ের প্রবণতা অনেক কমেছে। আরবের অনেক শেখের উপযুক্ত ছেলেরাও এখনো বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চান না। যাদের পেতে বা বিয়ে করতে অনেক মেয়েই পাগল। আরবের নতুন প্রজন্মও বোঝে, বিয়ে বা বহু বিবাহ সব সমস্যার সমাধান নয়। বহু বিবাহ তাদের রীতি; বাপ দাদারা করে এসেছেন, তাই তারা করেন। কিন্তু এখন অনেকেই এক বউ বা এক সংসারে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। যদিও নারী আসক্তিটা তাদের কমবেশি রয়েছেই।
মন্তব্য
আরবদের বহু বিবাহ প্রথা ও কিছু কথা
অ- অ অ+
বিয়ে একটি সামাজিক ও ধমীয় প্রথা। তবে একাধিক বিয়ে নিয়ে রয়েছে নানা মত। একাধিক বিয়ে নিয়ে কেউ সুখী আবার কেউ বা দুঃখী। যেমন, আমিরাতের (ইউএই) আরবদের একাধিক বিয়ে সংক্রান্ত ধ্যান-ধারণা কৌতুহলোদ্দীপক। একাধিক বিয়ে বা বউ নিয়ে তারা অত্যধিক সুখী না হলেও দুঃখী কাউকে দেখা যায় না। একাধিক বিয়ে নিয়ে আরবদের অনেকেই তেমন কিছু বলতে চান না। তবে অনেক ঘনিষ্ঠজনের কাছে প্রসঙ্গক্রমে বলেন অনেক কিছুই- সেসব থেকে জানা কিছু কিছু বিসয় তুলে ধরা হরো এখানে।
আমিরাতে বিয়ে করতে গেলে কনে পক্ষকে বিপুল পরিমাণ মোহরানার অর্থ দিতে হয়। এ কারণে বেশ কিছু আরব স্থানীয় আরব মেয়ের পরিবর্তে ভিনদেশি মেয়েদের বিয়ের ব্যাপারে আগ্রহী হয়ে ওঠেন। আর আরব মেয়েরাও এতে তেমন একটা পিছিয়ে নেই। অবশ্য এখন অনেকেই একাকী জীবন যাপনে অভ্যস্ত হয়ে উঠছেন। তাদের মতে সতীনের সঙ্গে ঘর করার চেয়ে একা থাকাই ভালো। এ কারণে অনেক আরব মেয়ে বিয়ে করেননি।
আবার অনেকে বিয়ে করে কিছুদিন সংসার করে পিতৃগৃহে বা নিজ ঘরে বসে আছেন। এখানে তালাক দেওয়া-নেওয়ার ঘটনা প্রচুর। যাদের ঘরে তিন-চারটা মেয়ে রয়েছে, তাদের ২-১ জনের বিয়ে হলেও ঘুরে ফিরে আবার তাদের বাপের বাড়িতেই দেখা যায়।
আহমদ আল শামসির (ছদ্মনাম) বয়স ৩৪, একটা কম্পানির উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, তার দুজন স্ত্রী এবং চারটি সন্তান। বিয়ের ব্যাপারে কথা বলতেই বলে ওঠেন, “এখন পর্যন্ত দুটো। তবে চারটা পর্যন্ত করার ইচ্ছে। এখন দুইজনকে দুই ঘরে রাখি, ঝামেলা তেমন একটা হয় না।" কৌশলে সব কিছু ম্যানেজ করেন বলে জানান তিনি। তার বাবার, শ্বশুরের আর দাদারও দুটো করে বউ ছিল বলে জানান।
এস হারিবের (ছদ্মনাম) বয়স ৩২, একটি সরকারি অফিসের বিশেষ বিভাগের প্রধান। বিয়ের ব্যাপারে জিজ্ঞেস করলে জানান, বউ তার একটাই। তবে ছয়জন ছেলেমেয়ে। ২২ বছর বয়সে নিজের কাজিনকে বিয়ে করেন তিনি।
হারিব আরও জানান, তার বাবার তিন বউ, শ্বশুরের চার বউ। আর বিয়ে করবেন কিনা জানতে চাইলে জানান, অন্তত দুই থেকে তিনটি বিয়ে করবেন তিনি। তবে এখন নয়- তা হবে চল্লিশের পর।
তিনি আরো জানান, তার তিনটি মোবাইল, একটি মোবাইলে তিন চারজন গার্ল ফ্রেন্ডের সঙ্গে যোগাযোগ। পরে হয়তো এদের কাউকে বিয়ে করতে পারেন বলে জানান। বউয়ের সঙ্গে এদের কোনো সমস্যা হবে কিনা প্রশ্ন করলে তিনি জানান, এসব কিছু ম্যানেজ করতে হবেই। শুধু বাড়ি, গাড়ি আলাদা করে দিলেই হলো। তবে তার বউ নাকি নিশ্চিত তার আরো দুই তিনজন সতীন আসবে।
আবু জিদান (ছদ্ম নাম) অর্থাৎ জিদানের বাবার বয়স ৫২ বছর। তার ছেলের নাম জিদান তাই তাকে সবাই আবু জিদান বলেই ডাকেন। আরবে কোনো ব্যক্তিকে তার বড় ছেলের নামের আগে আবু যুক্ত করে ডাকার রেওয়াজ রয়েছে। আবু জিদান একজন চৌকস ব্যবসায়ী, ঘরে রয়েছে তিনজন বউ। আলাদা দুই বাড়িতে দুই বউকে, আর তৃতীয়জনকে রেখেছেন একটি ফ্লাটে। ছেলেমেয়েদের কথা জিজ্ঞেস করতেই মুচকি হেসে বলেন, “অনুমান করেন, কয়টি হবে?” বললাম, “১০ জন হবে।” মুচকি হেসে ‘হাঁ’ বললেন এ বুড়ো খোকা।
জানলাম, কয়েক মাস পূর্বে জর্ডান থেকে আরেকটি বিয়ে করে নিয়ে এসেছেন। তার আগে আনলেন মরক্কো থেকে একটি। কেন এসব করছেন- জিজ্ঞেস করলে বলেন, “মন তো আরো বেশি চায়।”
সালমা আলীর (ছন্দনাম) বয়স ৩৬। একটি সরকারি অফিসে ভালো চাকরি করতেন। চার সন্তান নিয়ে আগের স্বামীকে ডিভোর্স দিয়েছেন তিনি। চাকরির সুবাদে আলাপ ও দেখা হত ২৬ বছরের যুবক আলীর সঙ্গে। প্রতিদিনের আলাপে ফেঁসে যান আলী। একদিন সালমা আলীর ঘরে বউ হয়ে আসেন। তাদের রয়েছে এখন চারটি ছেলেমেয়ে। আগের ঘরের ছেলেরাও মায়ের সঙ্গে থাকেন। সালমা জানেন, সুযোগ বুঝে আলীও কয়েকটি বিয়ে করবেন।
তবে বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে একাধিক প্রেমের প্রবণতা প্রবল থাকলেও বিয়ের প্রবণতা অনেক কমেছে। আরবের অনেক শেখের উপযুক্ত ছেলেরাও এখনো বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চান না। যাদের পেতে বা বিয়ে করতে অনেক মেয়েই পাগল। আরবের নতুন প্রজন্মও বোঝে, বিয়ে বা বহু বিবাহ সব সমস্যার সমাধান নয়। বহু বিবাহ তাদের রীতি; বাপ দাদারা করে এসেছেন, তাই তারা করেন। কিন্তু এখন অনেকেই এক বউ বা এক সংসারে অভ্যস্ত হয়ে পড়েছেন। যদিও নারী আসক্তিটা তাদের কমবেশি রয়েছেই।
মন্তব্য
অফিস পৌঁছাতে দেরি হলে অনীহা বাড়ে কাজে!
অফিস পৌঁছাতে দেরি হলে অনীহা বাড়ে কাজে!
অফিস পৌঁছাতে দেরি হলে অনীহা বাড়ে কাজে!
অ- অ অ+
বাড়ি থেকে সময়মতোই বের হচ্ছেন। তারপরও নির্দিষ্ট সময়ের পরে অফিসে পৌঁছাচ্ছেন। নিজেকে দোষারোপ করছেন। সে সঙ্গে অফিসও বাঁকা চোখে দেখছে আপনাকে। তা নিয়ে আপনি নিশ্চয়ই অত্যন্ত বিরক্ত হয়ে থাকেন। ভাববেন না, আপনার মতো এমন অসংখ্য মানুষ রয়েছে যাদের অফিস পৌঁছানোর সময় এতটাই বেশি যে পৌঁছনোর পর অফিসের কাজ হয়ে ওঠে অসহ্য।
আবার দিনে দিনে যানজটের পরিমাণ বেড়েই চলেছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তার জ্যাম টপকে অফিস পৌঁছানো এবং বাড়ি ফেরা অসম্ভভ ক্লান্তিকর। আর এই বিষয়টি নিয়ে সম্প্রতি হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ একটি গবেষণা করেছে। তাতে দেখা গেছে, যতটা সময় ধরে কেউ অফিস পৌঁছান, তার জব স্যাটিসফেকশন ততটাই কম। অফিসের কাছে যার বাড়ি তার থেকে অনেকাংশেই কম অন্তত।
সম্প্রতি পশ্চিম ইংল্যান্ডের এক দল গবেষক অফিস পৌঁছানোর জন্য অতিবাহিত সময় এবং কাজের প্রতি ভালোবাসার মধ্যে একটি যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন। তাদের দাবি, প্রতি বাড়তি এক মিনিটে কর্মীর মানসিক চাপ বাড়তে থাকে এবং কাজের প্রতি অনীহা বাড়ে। বলা হচ্ছে, ২০ মিনিট বাড়তি সময় কাটিয়ে ফেললে তা কর্মীর মনে ১৯ শতাংশ বেতন কেটে নেওয়ার মতো প্রভাব ফেলে। এর ফলে কাজের কোনো আনন্দ উপভোগ করেন না কর্মচারী।
হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ’র রিপোর্ট অনুযায়ী, ইউরোপের ছয়টি শহরের প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার মানুষের মত, পৌঁছাতে দেরির কারণে কর্মক্ষেত্রে যে মানসিক হয়রানি তৈরি হয় তার পরিমাণ অনেক বেশি নতুন বাড়িতে শিফট করা বা ডেন্টিস্টের কাছে যাওয়ার চাইতে। আসলে, অফিস থেকে বাড়ি এবং বাড়ি থেকে অফিসে আসার সময় একজন মানুষকে তার 'চরিত্র' পরিবর্তন করতে হয়। তবে অনেক বেশি সময় ভ্রমণ করলে সমস্ত শক্তি ও এনার্জি নষ্ট হয়ে যায়। মানুষ অনেক বেশি বিরক্ত হয়ে পড়েন। সে কারণে ধীরে ধীরে জীবন উপভোগ করার ইচ্ছেটাই মরে যায়।
অফিস পৌঁছাতে দেরি হলে অনীহা বাড়ে কাজে!
অ- অ অ+
বাড়ি থেকে সময়মতোই বের হচ্ছেন। তারপরও নির্দিষ্ট সময়ের পরে অফিসে পৌঁছাচ্ছেন। নিজেকে দোষারোপ করছেন। সে সঙ্গে অফিসও বাঁকা চোখে দেখছে আপনাকে। তা নিয়ে আপনি নিশ্চয়ই অত্যন্ত বিরক্ত হয়ে থাকেন। ভাববেন না, আপনার মতো এমন অসংখ্য মানুষ রয়েছে যাদের অফিস পৌঁছানোর সময় এতটাই বেশি যে পৌঁছনোর পর অফিসের কাজ হয়ে ওঠে অসহ্য।
আবার দিনে দিনে যানজটের পরিমাণ বেড়েই চলেছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা রাস্তার জ্যাম টপকে অফিস পৌঁছানো এবং বাড়ি ফেরা অসম্ভভ ক্লান্তিকর। আর এই বিষয়টি নিয়ে সম্প্রতি হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ একটি গবেষণা করেছে। তাতে দেখা গেছে, যতটা সময় ধরে কেউ অফিস পৌঁছান, তার জব স্যাটিসফেকশন ততটাই কম। অফিসের কাছে যার বাড়ি তার থেকে অনেকাংশেই কম অন্তত।
সম্প্রতি পশ্চিম ইংল্যান্ডের এক দল গবেষক অফিস পৌঁছানোর জন্য অতিবাহিত সময় এবং কাজের প্রতি ভালোবাসার মধ্যে একটি যোগসূত্র খুঁজে পেয়েছেন। তাদের দাবি, প্রতি বাড়তি এক মিনিটে কর্মীর মানসিক চাপ বাড়তে থাকে এবং কাজের প্রতি অনীহা বাড়ে। বলা হচ্ছে, ২০ মিনিট বাড়তি সময় কাটিয়ে ফেললে তা কর্মীর মনে ১৯ শতাংশ বেতন কেটে নেওয়ার মতো প্রভাব ফেলে। এর ফলে কাজের কোনো আনন্দ উপভোগ করেন না কর্মচারী।
হার্ভার্ড বিজনেস রিভিউ’র রিপোর্ট অনুযায়ী, ইউরোপের ছয়টি শহরের প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার মানুষের মত, পৌঁছাতে দেরির কারণে কর্মক্ষেত্রে যে মানসিক হয়রানি তৈরি হয় তার পরিমাণ অনেক বেশি নতুন বাড়িতে শিফট করা বা ডেন্টিস্টের কাছে যাওয়ার চাইতে। আসলে, অফিস থেকে বাড়ি এবং বাড়ি থেকে অফিসে আসার সময় একজন মানুষকে তার 'চরিত্র' পরিবর্তন করতে হয়। তবে অনেক বেশি সময় ভ্রমণ করলে সমস্ত শক্তি ও এনার্জি নষ্ট হয়ে যায়। মানুষ অনেক বেশি বিরক্ত হয়ে পড়েন। সে কারণে ধীরে ধীরে জীবন উপভোগ করার ইচ্ছেটাই মরে যায়।
শরীরের এই পাঁচ জায়গায় চুম্বনে বোঝা যায় প্রেম কতটা গভীর!
শরীরের এই পাঁচ জায়গায় চুম্বনে বোঝা যায় প্রেম কতটা গভীর!
শরীরের এই পাঁচ জায়গায় চুম্বনে বোঝা যায় প্রেম কতটা গভীর!
অ- অ অ+
প্রেমে চুম্বনের গুরুত্ব বিরাট। প্রেমিক বা প্রেমিকা একে অপরকে ঠিক কীভাবে চুম্বন করেন, তার উপরে বোঝা যায় সম্পর্কের গভীরতা কতটা।
প্রেম করলে চুম্বনের ইচ্ছা জাগবেই। কিন্তু শরীরের কোথায় চুম্বন, তা দেখে বোঝা যায় অনেক কিছু।
কারও প্রেমে পড়লে তাকে চুম্বন করতে ইচ্ছে করে। এটা অত্যন্ত স্বাভাবিক অনুভূতি। কিন্তু সেই চুম্বনের ধরন দেখলে বোঝা যায় প্রেমের অনুভূতিটা কতটা গভীর। প্রেমের মধ্যে একাধিক অনুভূতি মিশে থাকে— স্নেহ, মমতা, শরীরী আকর্ষণ— সবকিছু মিলিয়েই প্রেমের অনুভূতি গড়ে ওঠে।
যদি প্রেমের মধ্যে মানসিক যোগাযোগ কম আর শরীরী আকর্ষণের মাত্রা বেশি থাকে, তবে চুম্বন হবে এক রকম। আবার যদি প্রেমে স্নেহের মাত্রা বেশি থাকে, তবে চুম্বনের ধরনটা অনেকটাই অন্যরকম হবে। শুধু তাই নয়, প্রেমিকার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার মুহূর্তে প্রেমিক ঠোঁট বাদ দিয়ে তার শরীরের কোন অঙ্গে বার বার চুম্বন করছে, সেটা দেখেও বোঝা যায় প্রেমের ধরনটা ঠিক কী রকম।
শরীরের বিশেষ ৫টি জায়গা এক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ— কপাল, গাল, নাক, নাভি বা কোমর ও হাতের উল্টো দিক।
কপাল— কপালে চুম্বন অত্যন্ত গভীর প্রেমের লক্ষ্ণণ। প্রেমিক যদি বার বার কপালে চুম্বন করেন তবে বুঝতে হবে তাঁর অনুভূতি অত্যন্ত প্রবল এবং সম্পর্ক নিয়ে তিনি খুবই সিরিয়াস।
গাল— বার বার গালে চুম্বন প্রবল সখ্যতার লক্ষ্ণণ অর্থাৎ প্রেমে বন্ধুত্বের জায়গাটি খুব দৃঢ়। এই প্রবণতা এটাও বলে দেয় যে এই সম্পর্কে একজন আর একজনকে প্যাম্পার করতে পছন্দ করেন।
নাক— একে অপরের জন্য প্রবল স্নেহ এবং বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাব থাকলে নাকে চুম্বন করার ইচ্ছেটা আসে।
নাভি বা কোমর— প্রেমিকার নাভি বা কোমরের কাছে চুম্বন যৌনতার প্রকাশ। যদি যৌনমিলন ছাড়াও এমনি সময়েও কোমরে বার বার চুম্বন করেন প্রেমিক তবে বুঝতে হবে তিনি প্রেমিকার প্রতি শারীরিকভাবে অত্যন্ত বেশি রকম আকৃষ্ট।
হাতের উল্টো পিঠ— এই চুম্বন পাশ্চাত্য সংস্কৃতিতে বেশি প্রচলিত। সেখানে এটি যে কোনও মেয়েকেই সম্মান জানানোর একটি ধরন। তা বাদ দিয়ে প্রেমের ক্ষেত্রে এর আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। প্রেমিকার হাতে যাঁরা এভাবে চুম্বন করেন, তাঁদের প্রেমিকার প্রতি গভীর সম্মান রয়েছে।
শরীরের এই পাঁচ জায়গায় চুম্বনে বোঝা যায় প্রেম কতটা গভীর!
অ- অ অ+
প্রেমে চুম্বনের গুরুত্ব বিরাট। প্রেমিক বা প্রেমিকা একে অপরকে ঠিক কীভাবে চুম্বন করেন, তার উপরে বোঝা যায় সম্পর্কের গভীরতা কতটা।
প্রেম করলে চুম্বনের ইচ্ছা জাগবেই। কিন্তু শরীরের কোথায় চুম্বন, তা দেখে বোঝা যায় অনেক কিছু।
কারও প্রেমে পড়লে তাকে চুম্বন করতে ইচ্ছে করে। এটা অত্যন্ত স্বাভাবিক অনুভূতি। কিন্তু সেই চুম্বনের ধরন দেখলে বোঝা যায় প্রেমের অনুভূতিটা কতটা গভীর। প্রেমের মধ্যে একাধিক অনুভূতি মিশে থাকে— স্নেহ, মমতা, শরীরী আকর্ষণ— সবকিছু মিলিয়েই প্রেমের অনুভূতি গড়ে ওঠে।
যদি প্রেমের মধ্যে মানসিক যোগাযোগ কম আর শরীরী আকর্ষণের মাত্রা বেশি থাকে, তবে চুম্বন হবে এক রকম। আবার যদি প্রেমে স্নেহের মাত্রা বেশি থাকে, তবে চুম্বনের ধরনটা অনেকটাই অন্যরকম হবে। শুধু তাই নয়, প্রেমিকার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হওয়ার মুহূর্তে প্রেমিক ঠোঁট বাদ দিয়ে তার শরীরের কোন অঙ্গে বার বার চুম্বন করছে, সেটা দেখেও বোঝা যায় প্রেমের ধরনটা ঠিক কী রকম।
শরীরের বিশেষ ৫টি জায়গা এক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ— কপাল, গাল, নাক, নাভি বা কোমর ও হাতের উল্টো দিক।
কপাল— কপালে চুম্বন অত্যন্ত গভীর প্রেমের লক্ষ্ণণ। প্রেমিক যদি বার বার কপালে চুম্বন করেন তবে বুঝতে হবে তাঁর অনুভূতি অত্যন্ত প্রবল এবং সম্পর্ক নিয়ে তিনি খুবই সিরিয়াস।
গাল— বার বার গালে চুম্বন প্রবল সখ্যতার লক্ষ্ণণ অর্থাৎ প্রেমে বন্ধুত্বের জায়গাটি খুব দৃঢ়। এই প্রবণতা এটাও বলে দেয় যে এই সম্পর্কে একজন আর একজনকে প্যাম্পার করতে পছন্দ করেন।
নাক— একে অপরের জন্য প্রবল স্নেহ এবং বন্ধুত্বপূর্ণ মনোভাব থাকলে নাকে চুম্বন করার ইচ্ছেটা আসে।
নাভি বা কোমর— প্রেমিকার নাভি বা কোমরের কাছে চুম্বন যৌনতার প্রকাশ। যদি যৌনমিলন ছাড়াও এমনি সময়েও কোমরে বার বার চুম্বন করেন প্রেমিক তবে বুঝতে হবে তিনি প্রেমিকার প্রতি শারীরিকভাবে অত্যন্ত বেশি রকম আকৃষ্ট।
হাতের উল্টো পিঠ— এই চুম্বন পাশ্চাত্য সংস্কৃতিতে বেশি প্রচলিত। সেখানে এটি যে কোনও মেয়েকেই সম্মান জানানোর একটি ধরন। তা বাদ দিয়ে প্রেমের ক্ষেত্রে এর আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। প্রেমিকার হাতে যাঁরা এভাবে চুম্বন করেন, তাঁদের প্রেমিকার প্রতি গভীর সম্মান রয়েছে।
ঊর্বশীর নগ্ন গোসলের ভিডিও ফাঁস
ঊর্বশীর নগ্ন গোসলের ভিডিও ফাঁস
ঊর্বশীর নগ্ন গোসলের ভিডিও ফাঁস
অ- অ অ+
আরও এক বলিউড অভিনেত্রীর এমএমএস কাণ্ড। 'সনম রে' সিনেমার শ্যুটিংয়ে এক গোসলের দৃশ্যে অভিনয়ের সময় ভিডিও ফাঁস হয়ে যায় ঊর্বশী রাউতেলার। দিব্যা খোসলা কুমার পরিচালিত এই সিনেমার শ্যুটিংয়ের ফাঁকে এই ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় বিরক্ত প্রযোজক সংস্থা। তবে কীভাবে এই দৃশ্যর ভিডিও ফাঁস হল তা নিয়ে মুখ খুলছেন না পরিচালক-প্রযোজকরা। যদিও এই ভিডিও যে ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা হয়েছিল, সেইখান থেকে ঊর্বশীর গোসলের কার্যত নগ্ন ভিডিও সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
ঊর্বশির পাশাপাশি 'সনম রে' সিনেমাটিতে আছেন পুলকিত শর্মা, ইয়ামি গৌতম। উত্তরাখণ্ডের ২১ বছরের মেয়ে ঊর্বশি ২০১২ সালে মিস ইন্ডিয়া ইউনিভার্সের খেতাব জেতেন। ২০১৩ সালে সানি দেওলের 'সিং সাব দ্য গ্রেট' সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি সনম রে মুক্তি পাচ্ছে। তার আগে এই সিনেমার মুক্তির সঙ্গে সঙ্গেই ইউটিউবে রেকর্ড পরিমাণ হিট হয়েছে গানটি। তার আগে ঊর্বশীর এই এমএমএস কাণ্ড সিনেমার প্রচারে কতটা সাহায্য করে সেটাই দেখার।
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি 'সনম রে' মুক্তি পাচ্ছে।
ঊর্বশীর নগ্ন গোসলের ভিডিও ফাঁস
অ- অ অ+
আরও এক বলিউড অভিনেত্রীর এমএমএস কাণ্ড। 'সনম রে' সিনেমার শ্যুটিংয়ে এক গোসলের দৃশ্যে অভিনয়ের সময় ভিডিও ফাঁস হয়ে যায় ঊর্বশী রাউতেলার। দিব্যা খোসলা কুমার পরিচালিত এই সিনেমার শ্যুটিংয়ের ফাঁকে এই ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় বিরক্ত প্রযোজক সংস্থা। তবে কীভাবে এই দৃশ্যর ভিডিও ফাঁস হল তা নিয়ে মুখ খুলছেন না পরিচালক-প্রযোজকরা। যদিও এই ভিডিও যে ইউটিউব চ্যানেলে আপলোড করা হয়েছিল, সেইখান থেকে ঊর্বশীর গোসলের কার্যত নগ্ন ভিডিও সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
ঊর্বশির পাশাপাশি 'সনম রে' সিনেমাটিতে আছেন পুলকিত শর্মা, ইয়ামি গৌতম। উত্তরাখণ্ডের ২১ বছরের মেয়ে ঊর্বশি ২০১২ সালে মিস ইন্ডিয়া ইউনিভার্সের খেতাব জেতেন। ২০১৩ সালে সানি দেওলের 'সিং সাব দ্য গ্রেট' সিনেমার মাধ্যমে বলিউডে পা রাখেন। আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি সনম রে মুক্তি পাচ্ছে। তার আগে এই সিনেমার মুক্তির সঙ্গে সঙ্গেই ইউটিউবে রেকর্ড পরিমাণ হিট হয়েছে গানটি। তার আগে ঊর্বশীর এই এমএমএস কাণ্ড সিনেমার প্রচারে কতটা সাহায্য করে সেটাই দেখার।
আগামী ১২ ফেব্রুয়ারি 'সনম রে' মুক্তি পাচ্ছে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)