শনিবার, ৪ জানুয়ারী, ২০২০

নতুন বছরে বন্ধু হবে ‘নিয়ন’

নতুন বছরে বন্ধু হবে ‘নিয়ন’

নতুন বছরে বন্ধু হবে ‘নিয়ন’
প্রিয় বন্ধুর মতোই মন খুলে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ দিতে ‘নিয়ন’ নামের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি আনতে যাচ্ছে স্যামসাং। প্রতিষ্ঠানটির দাবি, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কণ্ঠস্বর নিয়ন্ত্রিত ডিজিটাল সহকারী সেবাগুলোর তুলনায় বেশ আলাদা এই প্রযুক্তি। কারণ শুধু ব্যবহারকারীদের নির্দেশ মানা নয়; বরং তাদের সঙ্গে আলাপচারিতাও চালাতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তিটি। বন্ধুর মতো নিজের মতামত জানানোর পাশাপাশি অনুভূতিও প্রকাশ করতে পারে। আর তাই আগামী দিনে ‘নিয়ন’ই হবে মানুষের প্রিয় বন্ধু। 
সব কিছু ঠিক থাকলে ৭ জানুয়ারি থেকে যুক্তরাষ্ট্রের লাস ভেগাসে অনুষ্ঠেয় কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকস প্রদর্শনীতে নিজেদের তৈরি এই প্রযুক্তি তুলে ধরবে প্রতিষ্ঠানটি। এর আগে মুখের কথায় ডিভাইসের বিভিন্ন সেবা ও অ্যাপ নিয়ন্ত্রণের সুযোগ দিতে কণ্ঠস্বর নিয়ন্ত্রিত ডিজিটাল সহকারী ‘বিক্সবি’ চালু করে স্যামসাং।

সেলফি ক্যামেরা দিয়ে টাইপিং স্যামসাংয়ের স্মার্টফোনে!

সেলফি ক্যামেরা দিয়ে টাইপিং স্যামসাংয়ের স্মার্টফোনে!

সেলফি ক্যামেরা দিয়ে টাইপিং স্যামসাংয়ের স্মার্টফোনে!

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) প্রযুক্তির মাধ্যমে স্মার্টফোনের সামনের ক্যামেরা ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর আঙুলের নড়াচড়া বুঝে নিয়ে টাইপিংয়ের কাজ করে দেবে স্মার্টফোন! সেলফিটাইপ নামে এমনই একটি প্রোজেক্ট সামনে এনেছে স্যামসাং।
নতুন এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে ফোনের সেলফি ক্যামেরা ব্যবহার করে টাইপ করা যাবে। এ পদ্ধতিতে কিউডব্লিউইআরটিওয়াই কিবোর্ডের মাধ্যমে টাইপ করা যাবে।
স্যামসাং জানিয়েছে, সেলফিটাইপ প্রযুক্তি ব্যবহার করতে আলাদা হার্ডওয়্যারের প্রয়োজন হবে না। স্মার্টফোন, ট্যাবলেট এমনকি ল্যাপটপের সামনের ক্যামেরা ব্যবহার করে কাজ করবে সেলফিটাইপ।
২০১২ সালে প্রথম সি-ল্যাব শুরু করেছিল স্যামসাং। এর ফলে কম্পানির কর্মীরা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন এমন যে কোনো প্রজেক্টে তারা কাজ করতে পারেন। বিগত কয়েক বছর ধরেই কনজিউমার ইলেকট্রনিক শো (সিইএস) ইভেন্টে বিভিন্ন সি-ল্যাব প্রোজেক্ট গোটা বিশ্বের সামনে আনছে দক্ষিণ কোরিয়ার এ কম্পানি।
সেলফিটাইপ ছাড়াও ২০২০ সালের সিইএস ইভেন্টে আরও একগুচ্ছ নতুন প্রযুক্তি আনবে স্যামসাং। এর মধ্যে অন্যতম হলো চুল ঝরা কমাতে ব্যবহার করার জন্য ‘বিকন’ এবং কৃত্রিম উপায়ে সূর্যের আলো তৈরি করতে পারে এমন প্রযুক্তি ‘সানিসাইড’ প্রোজেক্ট।
এছাড়াও স্যাসসাং একটি নতুন সেন্সর চালু করবে। নতুন এই সেন্সর ব্যবহার করে অতিবেগুনী রশ্মি মাপা যাবে। ওয়্যারেবেল ডিভাইসে এই সেন্সর ব্যবহার হতে পারে। এর ফলে অতিবেগুনী রশ্মি থেকে বিকিরণ থেকে দূরে থাকা যাবে।

কলব্যাক করলেই বিপদ যে নম্বরে!

কলব্যাক করলেই বিপদ যে নম্বরে!

কলব্যাক করলেই বিপদ যে নম্বরে!
আপনি হয়তো প্রায়ই মোবাইল ফোনে অজানা নম্বর থেকে মিসডকল আসলে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে কলব্যাক করেন। কিন্তু এর ফলে আপনি যে কতবড় বিপদে পড়তে পারেন তা কি আপনার জানা আছে!  যেই নম্বর থেকে কলটি আসলো তার কোড যদি হয় +২২৬ অথবা +২৩২ এমন কোনো নম্বর, তাহলে আর আপনার রক্ষা নেই।
এমন নম্বরে আপনি কল ব্যাক করে দেখলেন কেউ একজন কল রিসিভ করেছে, কিন্তু কোনো কথা বলছে না। আর আপনিও হয়তো বিরক্ত হয়ে লাইন কেটে দিলেন। আর এভাবেই আপনি পড়ে গেলেন এক মহা বিপদের ফাঁদে। কারণ এরপর আপনার প্রিপেইড অ্যাকাউন্ট চেক করলে দেখবেন যে ব্যাল্যান্স পুরো শেষ, এক পয়সাও নেই!
এরকম ঘটনা আজকাল প্রায়ই হচ্ছে। আর এর অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে নতুন এক প্রতারণার ফাঁদ। একটা প্রযুক্তি আছে যার নাম ‘ওয়ান রিং স্ক্যাম’।
এই বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম বিষয়ক সংস্থা এফএফসিতে একটি বিবৃতির মাধ্যমে জানিয়েছে, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে যিনি কল করছেন, তিনি অটোমেটিক ডায়াল অপশন ব্যবহার করেন, যার মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে আন্দাজে একের পর এক নম্বরে ডায়াল করা হয়। এবং রিং বাজলেই কেটে যায় ফোন। আর স্বাভাবিকভাবেই ভিন্ন ধাঁচের নম্বর থেকে কল এলে তা গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে হতেই পারে কারও কাছে।
আরো বলা হয়, তবে যখনই আপনি কলব্যাক করছেন, তখনই উচ্চ রেটের আন্তর্জাতিক হটলাইনের সঙ্গে যুক্ত করা হচ্ছে আপনাকে। বিশেষ করে প্রাপ্তবয়স্কদের কোনো সাইটের সঙ্গে সংযোগ ঘটে। কলব্যাক করার পর তা অন্যপাশ থেকে তা রিসিভ হবে ঠিকই। তবে হয় বিশেষ কোনো মিউজিক শুনতে পাবেন অথবা কোনো শব্দই পাবেন না। এসব কল রিসিভ হওয়া মাত্রই শুধু হাইরেটে অর্থ কাটবে তাই নয়, যতক্ষণ আপনি অপেক্ষায় থাকবেন আপনার অ্যাকাউন্ট খালি হতেই থাকবে।
অনুসন্ধানে পাওয়া গেছে, আফ্রিকা ভিত্তিক কয়েকটি দল এসব কলের মাধ্যমে ফোনের অর্থ ও স্টোরেজ থেকে ডেটা হাতিয়ে নিচ্ছে। তাই মোবাইল ফোন বাবহারকারীদের এই ব্যাপারে সতর্ক হতে হবে। ভুলেও কলব্যাক করা যাবে না অপরিচিত এই ধরণের নম্বরে।

বুধবার, ১ জানুয়ারী, ২০২০

Bangladesh Homeopathic Board DHMS Exam Routine 2019

Bangladesh Homeopathic Board DHMS Exam Routine 2019
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড ডিএইচএমএস পরীক্ষার রুটিন 2019
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড ডিএইচএমএস পরীক্ষার রুটিন 2019



বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড ডিএইচএমএস পরীক্ষার রুটিন 2019
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড ডিএইচএমএস পরীক্ষার রুটিন 2019

Bangladesh Homeopathic Board was establish since 1972. This board has been leading a important role to Homeopathic study. Every year they are publish Bangladesh Homeopathic Board DHMS Exam Routine in their website. This year also publish DHMS exam routine. Now you can collect your routine from here. We are also published DHMS exam result on our site. So, you can easily collect your result from our site. Lets see Bangladesh Homeopathic Board DHMS Exam Routine 2019.

বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৯

মহাকাশে মিলল এলিয়েনের সন্ধান! (ভিডিওসহ)

মহাকাশে মিলল এলিয়েনের সন্ধান! (ভিডিওসহ)



অ- অ অ+

সম্প্রতি স্পেসএক্স স্যাটেলাইট লাইভ স্ট্রিমের নতুন একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে যে, একটি ইউএফও (আন আইডেন্টিফাইড ফ্লাইং অবজেক্ট) ফ্যালকন-৯ নামের একটি রকেটের নীচে পরিভ্রমণ করছে। স্যাটেলাইট জেসিএসএটি -১৮/ ক্যাসিফিক-১ মহাকাশে প্রেরণ করার সময় এটা দৃশ্যমান হয়েছে।

ভিডিওটি ফুটেজটি ইউটিউবে ধারণ করেছেন উইলইয়েজে। তিনি তাঁর পর্যবেক্ষণ সম্পর্কে লিখেছেন, সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল এয়ার ফোর্স স্টেশন কমপ্লেক্স ৪০ (এসএলসি -৪০) থেকে স্পেসএক্স মহাকাশে প্রেরণ করা হয়েছে। উপগ্রহটি লিফট অফের প্রায় ৩৩ মিনিটের পরে স্থাপন করা হয়েছিল।

তিনি জানান, ভিডিওটিতে একটি উজ্জ্বল অস্বাভাবিক বস্তুর গতি এবং দিক পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে। এর মাধ্যমে মহাকাশযানটির ঘূর্ণনের অভিমুখের পরিবর্তনকে ব্যাখ্যা করা যায়। স্থলভাগে অবস্থিত বস্তুগুলি দিক পরিবর্তন করে বলে মনে হয়। এটি গতির পরিবর্তনের ব্যাখ্যা দেয় না। পৃথিবীর আবর্তন একই গতিতে চলেছে।

ইউএফও বিশেষজ্ঞ স্কট ওয়ারিংও ভিডিওটি দেখেছেন। এ বিষয়ে তিনি তার ওয়েবসাইটে লিখেছেন, এই ভিডিওটিতে ৩.০২ তে যান এবং আপনি স্পেসএক্স উপগ্রহের নীচে এবংএকটি বাঁকা ট্র্যাজেক্টোরির শ্যুটে প্রায় এক মিটার জুড়ে একটি বিশাল সাদা ডিস্ক দেখতে পাবেন। মহাকাশে কোনও বস্তুর তার পথ বাঁকানোর কোনও উপায় নেই। কেবলমাত্র বুদ্ধি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত বা জীবিত জীবই এ জাতীয় বক্রতা অর্জন করতে পারে।

তাঁর অভিমত, এটি ১০০ ভাগ প্রমাণ যে, এলিয়েনরা স্পেসএক্স মিশনটি এত কাছ থেকে দেখছে যে তারা সেটা স্পর্শ করতে পারে।

তিনি বলেন, এটা (এলিয়েনের বিষয়ে) ১০০ ভাগ প্রমাণ।

রহস্যজনক ওই ফুটেজের বিষয়টি স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্কের মনেও প্রশ্ন তৈরি করেছিল। ইলন মাস্ক দীর্ঘকাল ধরে মঙ্গল গ্রহে বসতি স্থাপনের ইচ্ছা পোষণ করে আসছেন।

ওয়ারিং প্রশ্ন রাখেন, ইলন (এসআইসি) কেন এটিকে জনসাধারণের কাছ থেকে গোপন রাখছেন?