সোমবার, ২ মার্চ, ২০২০

অ্যান্টার্কটিকার বুকে রক্তমাখা তুষারের ছবি ভাইরাল! অতঃপর...

অ্যান্টার্কটিকার বুকে রক্তমাখা তুষারের ছবি ভাইরাল! অতঃপর...

অ্যান্টার্কটিকার বুকে রক্তমাখা তুষারের ছবি ভাইরাল! অতঃপর...
সংগৃহীত ছবি

সাদা বরফ হয়ে গেছে লাল! যেন চাপ-চাপ রক্তের ছোপ। যত দূর চোখ যায় একই ছবি। অ্যান্টার্কটিকার এ ছবি দেখতে কজনই বা অভ্যস্ত! যেন সেখানে একখণ্ড মঙ্গলগ্রহ। তুষারের বুক বেয়ে নেমে আসা রক্তস্রোত হিমশীতল জমাট বেঁধে গিয়েছে! অ্যান্টার্কটিকার এ ছবি এখন ভাইরাল নেটরাজ্যে।
তবে এই কৌতূহলের রহস্য ভেদ করেছে ইউক্রেনের শিক্ষা ও বিজ্ঞান মন্ত্রণালয়। কিছুদিন আগে তারাই এই অদ্ভুত ছবি ছেড়েছিল ফেসবুকে। শেয়ার হতে হতে ভাইরাল সেই লাল বরফের ছবি।
সেই ছবিতে দেখা গেছে, প্রাক্তন ব্রিটিশ গবেষণাগারের চারপাশের তুষার ক্রমে লালবর্ণ ধারণ করছে। ইউক্রেনের বিজ্ঞান মন্ত্রণালয় জানাচ্ছে, এই লাল মাইক্রোস্কোপিক অ্যালগি বা শেত্তলার কারণে। হিমশীতল তাপমাত্রাতেও এই শ্যাওলারা দিব্য বেঁচে থাকতে পারে।
ট্যুইটারে এই ছবি শেয়ার করে ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, অ্যান্টার্কটিকার রক্তলাল বরফ জলবায়ু পরিবর্তনের অশুভ লক্ষণ। যদিও ইউক্রেনের বিজ্ঞান মন্ত্রণালয় তা বলছে না। এই মন্ত্রণালয়ের দাবি, অ্যান্টার্কটিকায় গ্রীষ্মের মাসগেলোতে পরিবেশ অনুকূল থাকার কারণেই এই মাইক্রোস্কোপিক শ্যাওলার জন্ম হয়।
তারা আরও জানাচ্ছে, লালবর্ণের কারণে তুষার থেকে কম সূর্যের আলো প্রতিফলিত হয়। ফলে, বরফ দ্রুত গলে যায়। যার জন্য শ্যাওলাকে আরও উজ্জ্বল দেখায়।
জানা গেছে, ক্ল্যামিডোমোনাস নিভালিস নামের এই শৈবালগুলোর কোষগুলোতে একটি লাল ক্যারোটিন স্তর থাকে। যা এই শ্যাওলাকে অতিবেগুনি বিকিরণের হাত থেকে রক্ষা করে। সেইসঙ্গে তুষারে লাল দাগ তৈরি করে। এই লাল রঙের কারণেই, তুষার কম সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে, দ্রুত গলে যায়।

''মোটা'' বলে বিয়ে ভেঙে যাওয়া সেই পাত্রীই সেরা সুন্দরী

''মোটা'' বলে বিয়ে ভেঙে যাওয়া সেই পাত্রীই সেরা সুন্দরী

''মোটা'' বলে বিয়ে ভেঙে যাওয়া সেই পাত্রীই সেরা সুন্দরী!
তিন বছর আগের কথা। তখনও খুব জাঙ্ক ফুড খেতেন যুক্তরাজ্যের বাসিন্দা জেন আটকিন। ফলে স্বাভাবিকের থেকে অনেক বেশি ওজন। এতে করে তাকে বেশ দৃষ্টিকটু দেখাতো। এর ফলে প্রেমিকের সঙ্গে সম্পর্ক এবং বিয়ে-দুটিই ভেঙে যায় তার। সম্প্রতি, সেই তিনিই জিতে নিলেন গ্রেট ব্রিটেন সুন্দরীর শিরোপা।
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম জানায়, প্রেমিক বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানানোর পর খুব কষ্ট পেয়েছিলেন জেন। সেই শুরু। এরপর ওজন ঝরাতে জিমে ভর্তি হন। ডায়েট মেনে শুরু করেন খাওয়া-দাওয়া। দুই বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমের পর আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেই চিনতে পারেননি জেন। তারপর নাম দেন গ্রেট ব্রিটেন সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায়। এবার ছিনিয়ে নিলেন সেরার মুকুটও।
ইংলন্ডের লেস্টার শহরে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় জিতে জেনার উচ্ছ্বসিত মন্তব্য, "আমি এখনও আমার জয় নিয়ে অবাক হই। ভাষায় বোঝাতে পারছি না আমি কত খুশি। আজ যেন সব অপমানের জবাব দেওয়া হল।'' 
জেন আরও বলেন, "মিস গ্রেট ব্রিটেন শিরোপা জয়ের সঙ্গে সঙ্গে আমার জীবন অনেকটাই বদলেছে। যদিও আমি ভেতরে ভেতরে একই আছি। আমার জেদই আমাকে আজ এই জায়গায় পৌঁছে দিয়েছে।" 

পর্নস্টারের পরামর্শ

পর্নস্টারের পরামর্শ

পর্নস্টারের পরামর্শ!

মাত্র একটি টুইট। আর তাতেই তোলপাড় নেট-দুনিয়ায়।
২০১১ সালের পরে আর সেভাবে পর্নোগ্রাফিতে দেখা যায়নি ব্রি অলসনকে। ততদিনে তিনি নিজেকে এমন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন, যা অনেক পর্নস্টারেরই স্বপ্ন। কিন্তু এই ব্রি অলসনই মেয়েদের প্রতি পাঠালেন সতর্কবার্তা। বলে দিলেন, ভুলেও পর্ন-দুনিয়ায় কেউ যেন পা না-রাখেন।
কী বলেছেন ব্রি? পড়লে চমকে উঠতে হয়। গ্ল্যামার আর সাফল্যের হাসির আড়ালে কত যন্ত্রণার আখ্যান লুকিয়ে রয়েছে, তা ব্রি-র টুইটে পরিষ্কার।
তিনি লিখেছেন, ''পর্ন করলে তুমি সমাজ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়বে। তোমার মানবাধিকার রয়েছে। কিন্তু, সেটিকে একপাশে সরিয়ে রেখেই সমাজ তোমার মানবাধিকার কেড়ে নিতে উদ্যত হবে।''
ব্রি লিখেছেন, ''পর্ন খারাপ, এ কথা আমি বলছি না। কিন্তু বাকিরা তোমার সঙ্গে কীভাবে আচরণ করছে, সেটাই তোমার জীবনের প্রধান বিষয়। যদি মনে কর, মেয়েদের কোনও আড্ডায় যোগদান করবে, তা হলে স্রেফ পেশার জন্যই তুমি সেখানে ঠাঁই পাবে না।''
এর পরেই বলেছেন সাংঘাতিক সেই কথা।
বলেছেন, সমাজে পর্নস্টারদের সন্তানরা এককোনে পড়ে থাকে নিঃসঙ্গ হয়ে। তোমরা কি চাও যে, তোমাদের সন্তানরা স্কুলে যাক আর সর্বদা তাদের খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে শৈশবটাই কেড়ে নেওয়া হোক? বাড়িতে তোমার সঙ্গে বাচ্চাদের থাকতে দেওয়া হবে না।
মনে করা হবে, একবার যখন পর্নস্টারের তকমা তোমার গায়ে লেগে গেছে, তখন তুমি বাড়িতেও সবসময়ে যৌনতার হাট খুলে বসে আছ। আর এই সমস্যাটা এককভাবে মেয়েদের ক্ষেত্রেই হয়।''

কেমন বন্ধুদের থেকে দূরে থাকবেন

কেমন বন্ধুদের থেকে দূরে থাকবেন


কেমন বন্ধুদের থেকে দূরে থাকবেন?
প্রতীকী ছবি

স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়, নাচ-গান শেখার স্কুল, আড্ডা, খেলার সঙ্গী, অফিসে অনেকের সঙ্গেই আপনার বন্ধুত্ব নামক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। কিন্তু যাদের সঙ্গে আপনি জীবনের অনেকটা সময় কাটাচ্ছেন তারা কি সত্যিই আপনার বন্ধু? নাকি আপনার অজান্তে আপনার সে ক্ষতি করছে?
যারা আপনার অনুপস্থিতিতে আপনার সম্পর্কে নেতিবাচক কথা বলে, এমন ক্ষতিকর বন্ধুর কাছ থেকে দূরেই থাকতে হবে। জীবন ছোট, আর তাতে ভালো বন্ধু সত্যিই দুর্লভ। তাই ভালোভাবে থাকতে হলে ভালো বন্ধু খুঁজে বের করুন এবং বিষাক্ত বন্ধুত্ব ত্যাগ করুন। কেমন বন্ধুদের থেকে দূরে থাকবেন? রইল কয়েকটি পরামর্শ-
কথা না রাখা বন্ধু-
কোথাও ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা, গেট টুগেদার বা পিকনিকে উপস্থিত থাকার আশ্বাস দিলেও শেষ মুহূর্তে কথা রাখতে পারে না কেউ কেউ। এরা আপনার সময়ের মূল্য দিতে পারে না বেশিরভাগ সময়।

সুবিধাবাদী বন্ধু-
আপনার বন্ধু তালিকায় এমন একাধিক বন্ধুকে হয়তো পেয়ে যাবেন, যারা মূলত স্বার্থের জন্যই আপনার সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখছে। দেখা যায় এদের নিয়ে কোথাও খেতে বসলে সব সময় আপনাকেই খাবারের বিল দিতে হচ্ছে। তার ওয়ালেট সঙ্গে নেই বা বেশ সংকটে দিন কাটছে, এ ধরনের অজুহাত এ ধরনের বন্ধুরা দেয় বেশি। এমন বন্ধুর কাছ থেকে দূরত্ব বজায় রাখাই বুদ্ধিমানের কাজ।
প্রতিযোগী বন্ধু-
কেরিয়ারের জন্য অনেকেই কঠোর পরিশ্রম করেন। তবে আপনার কাছেরই কিছু বন্ধু থাকতে পারে, যারা সবসময় প্রতিযোগিতা করে আপনার থেকে এগিয়ে থাকার জন্য। এরা নিজেদের কার্যসিদ্ধির জন্য বেশিরভাগ সময় প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ পদে যিনি রয়েছেন তার ঘনিষ্ঠ হওয়ার চেষ্টা করে। এদেরকে বন্ধুতালিকা থেকে ছেঁটে ফেলুন।
নিয়ন্ত্রক বন্ধু-
কিছু বন্ধু আছে, যারা সবসময় আপনাকে বা অন্য বন্ধুদের চিন্তাধারা, সিদ্ধান্ত এমনকী কাজকর্ম নিয়ন্ত্রণ করতে চায়। এরা সব সময় সুপিরিয়র বা ইন্টেলেকচুয়াল বন্ধুর মতো আচরণ করে। অন্যদের নিয়ন্ত্রণ করতে বা দিক নির্দেশনা দিতেই পছন্দ করে। একটা পর্যায়ে এমন বন্ধুরা আপনার ইচ্ছার বিরুদ্ধে হলেও আপনাকে কোনও কাজ করতে বাধ্য করবে। তাই এসব বন্ধুর কাছ থেকে দূরে থাকুন।
পরচর্চাকারী বন্ধু-
কিছু বন্ধু থাকে, যারা সব সময় অন্যদের নিয়ে সমালোচনা বা পরচর্চা করতে পছন্দ করে। এমনকী অন্যদের নিয়ে গল্প সাজাতেও তাদের জুড়ি নেই। আপনার পিছনে ছুরি বসানোর কাজটিও তারা ভালোভাবে করে যায়। এদের কাছ থেকে দূরে থাকুন।

শনিবার, ২৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২০

আপনার জন্য রইল প্রেম নিবেদনের পৃথিবী বিখ্যাত ১০ উক্তি




আপনার জন্য রইল প্রেম নিবেদনের পৃথিবী বিখ্যাত ১০ উক্তি। এগুলো থেকে শিক্ষা নিন, অনুপ্রাণিত হোন। তারপর তৈরি করে নিন নিজের ভালবাসার সঠিক অভিব্যক্তি
. তুমি, শুধু তুমি কাছে থাকলে আমি বুঝি আমি বেঁচে আছি। অন্য পুরুষরা দাবি করে, তারা নাকি পরীর দেখা পেয়েছে। আমি দেখেছি শুধু তোমাকে, আর সেটুকুই আমার পক্ষে যথেষ্ট।’— জর্জ মুর (আইরিশ ঔপন্যাসিক)
. তোমাকে যে ভালোবাসি তা কেবল তুমি কেমন মানুষ তা দেখে নয়, তোমার সংস্পর্শে আমি যেমনটা হয়ে উঠি তার আকর্ষণেও। এলিজাবেথ ব্যারেট ব্রাউনিং (১৯শ শতকের ব্রিটিশ কবি)
. হৃদয়ের সবটুকু দিয়ে তোমার কাছে মিনতি করছি, তোমার মন আর আমাদের মধ্যেকার ভালবাসার সবটুকু আমাকে জানতে দিও। সম্রাট অষ্টম হেনরি (১৬শ শতকের ইংল্যান্ড সম্রাট)
. ভালবাসা কী তা জানতে পেরেছি তোমার জন্যই। হারমান হেস (জার্মান কবি, ঔপন্যাসিক)
. এসো, আমরা প্রেমকে অমর করে দিই। হার্বার্ট ট্রেঞ্চ (আইরিশ কবি)
. ভালোবাসা, এসো, ঘুমিয়ে পড়ো হে, আমার নিকটে এসে, আমি জানি, আমি তোমার প্রেমের জোয়ারে গিয়েছি ভেসে। রবার্ট ব্রাউনিং (১৯শ শকের ব্রিটিশ কবি)
. আমি তোমায় ভালোবাসি, আমৃত্যু ভালোবাসব, আর মৃত্যুত্তর জীবন বলে যদি কিছু থাকে সেই জীবনেও ভালোবেসে যাব তোমাকে। কাসান্দ্রা ক্লেয়ার (মার্কিন ঔপন্যাসিক)
. আমার অন্তরতম অন্তরে, যেখানে আমি একেবারে একা, সেখানে তোমার ঝর্ণাধারা কখনও শুকোবার নয়।’— পার্ল এস বাক (আমেরিকান ঔপন্যাসিক)
. তোমার কাছে আমার যত ঋণ, 
সে ঋণ কভু শোধ হবার নয়,
যতই করি অর্থ ব্যয় আর
যতই করি দিবস অপচয়...
জেসি বেল রিটেনহাউস (আমেরিকান কবি)
১০. সবচেয়ে জরুরি কথাটিই বলা সবচেয়ে কঠিন, কারণ শব্দের বাঁধনে কথার অর্থ খাটো হয়ে আসে।
স্টিফেন কিং (আমেরিকান কথাসাহিত্যিক)