শুক্রবার, ২৯ মে, ২০২০

পোস্ট পর্যালোচনার জন্য বিচারক প্যানেল গঠন করল ফেসবুক

পোস্ট পর্যালোচনার জন্য বিচারক প্যানেল গঠন করল ফেসবুক

পোস্ট পর্যালোচনার জন্য বিচারক প্যানেল গঠন করল ফেসবুক
ব্যবহারকারীদের পোস্ট পর্যালোচনার জন্য একটি বিচারক প্যানেল গঠন করেছে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম সংস্থা ফেসবুক। 
প্রতিষ্ঠানটির কর্তৃপক্ষ গত বুধবার এই প্যানেল গঠনের ঘোষণা দিয়ে বলেছে ,স্বাধীন এই প্যানেল ফেসবুক ও ইন্সটাগ্রামে বিতর্কিত পোস্ট পর্যালোচনা করে তা মুছে ফেলা হবে নাকি থাকবে সে বিষয়ে চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। 
অর্থাৎ ফেসবুকের প্লাটফর্মে স্বাধীন সুপ্রিম কোর্টের ভূমিকা পালন করবে প্যানেলটি।  এ কারণেই এই প্রশাসক প্যানেলকে ‘ফেসবুকের সুপ্রিম কোর্ট’ বা ফেসবুকে সর্বোচ্চ আদালত বলে আখ্যায়িত করা হয়েছে।
এ নিয়ে মার্ক জাকারবার্গ বলেছেন, “প্রতিদিন আমাদের নীতিমালা প্রয়োগ করার পাশাপাশি প্রতি সপ্তাহে লাখ লাখ সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকি। তবে আমি মনে করি না, আমাদের মতো প্রাইভেট কোম্পানিগুলো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিজেরা নিতে পারি।”
এ দলের সদস্যদের মধ্যে রয়েছেন বিভিন্ন দেশের বিচারক, মানবাধিকারকর্মী, শান্তিতে নোবেলজয়ী একজন, সাংবাদিক ও ডেনমার্কের সাবেক একজন প্রধানমন্ত্রী। 
তবে করোনা সংক্রমণের ভয়ে দেশে দেশে গণজমায়েত আর ভ্রমণের উপর বিধিনিষেধ চলছে। তাই কবে নাগাদ এই প্যানেল বিচার কাজ শুরু করতে পারবে তা স্পষ্ট নয়।

রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে যা খাওয়া জরুরি

রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে যা খাওয়া জরুরি

রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে যা খাওয়া জরুরি
রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা ঠিক থাকলে বিভিন্ন রোগ ও সংক্রমণ থেকে বাঁচা যায়। ভিটামিন সি শরীরের এই ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে।


যেসব খাবারে পাওয়া যায়
বিভিন্ন ফল ও সবজিতে ভিটামিন সি পাওয়া যায়। যেমন ফলের মধ্য়ে আছে কিউই, লেবু, কমলা, পেঁপে, পেয়ারা, আঙুর, জাম্বুরা, আমলকী, আমড়া, স্ট্রবেরি। আর সবজির মধ্যে ব্রাসেলস স্প্রাউট, ব্রকোলি, মরিচ এসব। তবে মনে রাখতে হবে ভিটামিন সি তাপ-সংবেদনশীল। তাই রান্নার সময় একটু সতর্ক থাকতে হবে।
উপকারিতা
শরীরের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে ভিটামিন সি। সাধারণ সর্দি-কাশিতেও এটি অনেক উপকারী। এছাড়া ত্বক, দাঁত ও চুল ভালো রাখতে সহায়তা করে ভিটামিন সি।
অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট
ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, টিউমার, ক্যানসারসহ নানান কঠিন অসুখের জন্য দায়ী ফ্রি-র‌্যাডিক্য়াল, যা ফরমালিন ও কীটনাশকযুক্ত খাবার খাওয়ার কারণে আমাদের শরীরে প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে। এছাড়া দূষিত পরিবেশে বসবাস, অনেক বেশি ফাস্টফুড খাওয়া, মাত্রাতিরিক্ত ওষুধ সেবন ইত্যাদি কারণেও শরীরে ফ্রি-র‌্যাডিক্য়াল তৈরি হয়। ভিটামিন সি-র মতো অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এসব ফ্রি-র‌্যাডিক্য়ালের ক্ষতিকর প্রভাব প্রশমিত করতে পারে।
কোলাজেন তৈরি
আমাদের শরীরের মাংসপেশী, হাড়, রক্তনালী, পরিপাকতন্ত্র ও ত্বকে কোলাজেন প্রোটিন রয়েছে। এটি কোষের স্বাস্থ্য ও স্থিতিস্থাপকতা ঠিক রাখে। বয়স হলে কোলাজেনের পরিমাণ কমতে থাকে। তাই তখন ত্বক ঝুলে যেতে শুরু করে। ভিটামিন সি এই কোলাজেন তৈরিতে ভূমিকা রাখে।
লড়াই
সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়তে শরীরে ভিটামিন সি দরকার। কারণ শরীরের কোনও অংশে সংক্রমণ দেখা দিলে সেখানে রোগ-প্রতিরোধী কোষ পাঠাতে সহায়তা করে ভিটামিন সি।
স্কার্ভি থেকে মুক্তি
ভিটামিন সি-এর অভাবে স্কার্ভি রোগ হতে পারে। সম্ভাব্য প্রাণঘাতী এই রোগের লক্ষণগুলো হচ্ছে ক্ষত তাড়াতাড়ি না শুকানো, চুল ও দাঁত পড়া, কালশিটে দাগ পড়া ও জয়েন্টে ব্যাথা। স্কার্ভি থেকে বাঁচতে প্রতিদিন ১০ মিলিগ্রাম সমপরিমাণ ভিটামিন সি খাওয়া যথেষ্ট।
প্রতিদিন কতটুকু খাওয়া উচিত?
জার্মানির পরামর্শক সংস্থার হিসেবে একজন পুরুষের দৈনিক ১১০ মিলিগ্রাম ও একজন নারীর ৯৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়া উচিত। তবে যুক্তরাষ্ট্রের অরেগন স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষকে প্রতিদিন ৪০০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি খাওয়ার পরামর্শ দেন।

সব সময় বাড়ি থেকে কাজ করার সুযোগ পেলেন টুইটার কর্মীরা

সব সময় বাড়ি থেকে কাজ করার সুযোগ পেলেন টুইটার কর্মীরা

সব সময় বাড়ি থেকে কাজ করার সুযোগ পেলেন টুইটার কর্মীরা
করোনাভাইরাস সংক্রমণ রোধে বিশ্বজুড়ে সব কর্মীকে বাড়ি থেকে কাজ করার আদেশ দিয়েছিল মাইক্রোব্লগিং সাইট টুইটার। তবে এবার সব সময় বাড়ি থেকে কর্মীদের কাজ করার সুযোগ দিল প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জ্যাক ডরসি। খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান'র।
টুইটারের একজন মুখপাত্র জানান, করোনাভাইরাসের সংক্রমণের পর টুইটার প্রথম কোম্পানি যারা বাড়ি থেকে কাজ করার নির্দেশ দেয়। তবে টুইটার আর অফিসে কাজ করার সিদ্ধান্তে এখনই ফিরে যাচ্ছে না। এই মুহূর্তে টুইটারের যাকে প্রয়োজন তাকে ডেকে নিয়ে কাজ পরিচালনা করবে। এছাড়া কর্মীরা যতদিন চাইবেন ততদিন বাড়ি থেকে কাজ করতে পারবেন। এমন ঘোষণা তাদের জানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
সিইও জ্যাক ডরসি বলেন, সেপ্টেম্বরের আগে টুইটার তার অফিস খুলবে না। এ বছর অফিস খুললেও মানুষ সম্পর্কিত কোন কাজ হবে না। ২০২১ সালে কি পরিকল্পনা হবে তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে।
উল্লেখ্য, টুইটার গত ২ মার্চ থেকে কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার উৎসাহ দিচ্ছে। ১১ মার্চ থেকে বিশ্বজুড়ে এটি বাধ্যতামূলক করেছে টুইটার। এমনকি বাড়িতে অফিস বসানোর জন্য যে খরচ লাগবে সেগুলোও বহন করার ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানটি।

মঙ্গলবার, ৫ মে, ২০২০

করোনাভাইরাস এবং ক্যান্সার

করোনাভাইরাস এবং ক্যান্সার

অধ্যাপক পারভীন শাহিদা আখতার

  • Currently 0/5
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
করোনাভাইরাস এবং ক্যান্সার


বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়া আতঙ্কের নাম করোনাভাইরাস কোভিড-১৯। প্রধানত আক্রান্ত ব্যাক্তির সংস্পর্শে এলেই, তার হাঁচি, কাশির মাধ্যমে এ রোগ ছড়ায়। এটি অতি মাত্রায় ছোঁয়াছে রোগ। আক্রান্ত ব্যক্তির সংর্স্পশ আসা মাত্রই করোনা আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি। এ ভাইরাস আক্রান্ত স্থানে হাত পড়লে তা সংক্রামিত হয়। পরবর্তীতে সংক্রামিত হাত চোখে মুখে নাকে লাগলে রোগ দেহে প্রবেশ করে এবং আক্রান্ত হয়। দেহের সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত স্থান হলো ফুসফুস। নিউমোনিয়া হয়। এ নিউমোনিয়াকে বলে নবেল করোনা আক্রান্ত নিউমোনিয়া। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা অনুযায়ী, এ ধরনের নিউমোনিয়া হলে মৃত্যুর ঝুঁকি থাকে ৪.৩%।
উপসর্গ
আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে এলেই বা আক্রান্ত স্থান স্পর্শ করলেই সাথে সাথেই উপসর্গ শুরু হয় না। দুই সপ্তাহ এ রোগ সুপ্ত অবস্থায় থাকে। সাধারণ উপসর্গগুলো হলো অন্যান্য ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের মত। যেমন, জ্বর, সর্দি কাঁশি,  হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়া, নাক বন্ধ, গলা ব্যথা, খাবারের স্বাদ কমে যাওয়া, পাতলা পায়খানা, গা, হাত, পা ব্যথা। ফুসফুস বেশী মাত্রায় আক্রান্ত হতে থাকলে বুকে চাপ, ব্যথা অনুভব, শ্বাসকষ্ট, ঠোঁট, মুখ নীল বর্ণ ও চৈতন্য হারানো। 
কভিড-১৯ এর জন্য অধিকতর ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি 
বয়স্ক ব্যক্তি (৬৫ বছর ঊর্ধ), ফুসফুসের দীর্ঘস্থায়ী রোগ (হাঁপানি, ব্রঙ্কাইটিস, সিওপিডি) আছে,  হৃদরোগ, ডায়াবেটিস, কিডনির জটিলতা, ক্যান্সার আছে এমন ব্যক্তি।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে এ রোগ আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। ক্যান্সার এবং ক্যান্সার চিকিৎসা উভয়ই দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। তবে সকল ক্যান্সার রোগী সমান ঝুঁকিপূর্ণ নয়। ক্যান্সার রোগীদের মধ্যে বেশী ঝুঁকিপূর্ণ হলো
রক্তরোগ ক্যান্সারে আক্রান্ত (লিউকেমিয়া, লিম্ফোমা, মাল্টিপল মায়লোমা)
কেমোথেরাপি চিকিৎসারত 
রক্তে শ্বেতকণিকার সংখ্যা স্বাভাবিক মাত্রার নিচে নেমে আসা
খাবারে পুষ্টির ঘাটতি থাকা
এ সময় ক্যান্সারের উপসর্গ থাকা অর্থাৎ ক্যান্সারের সম্ভাব্য রোগী, ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়া এবং ক্যান্সার চিকিৎসা নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়। আতঙ্কের মাত্রা বেড়ে যায়। ক্যান্সার চিকিৎসার সার্থকতা বিপরীতে করোনাভাইরাসের ঝুঁকি বিবেচনায় ক্যান্সার চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের পরামর্শে চিকিৎসার রুটিনের পরিবর্তন করা উচিত। 
তবে সকল ক্যান্সার রোগীকে করোনাভাইরাস ও প্রতিরোধ সম্পর্কে প্রাথমিক স্বাস্থ্য বিষয়ক শিক্ষা থাকতে হবে যাতে করোনার উপসর্গ দেখা দেয়া মাত্রই পরীক্ষা করা যায়, চিকিৎসা নেয়া ও পৃথক থাকা যায়। করোনাভাইরাস থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য করোনাভাইরাস প্রতিরোধের সাধারন বিষয়গুলো যেমন মুখে মাস্ক ব্যবহার করা, বাড়িতে থাকা, বারবার সাবান দিয়ে নিয়মমত হাত ধোয়া, চোখে মুখে হাত না লাগানো, ব্যক্তি সংস্পর্শ এড়িয়ে চলা (হাত ধরা, কোলাকুলি), কমপক্ষে মিটার দূরত্ব বজায় রাখা।
রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে
এখন পর্যন্ত করোনাভাইরাস আক্রান্তদের চিকিৎসা আবিস্কৃত হয়নি। তাই এ মুহূর্তে রোগ মুক্তির একমাত্র উপায় শুধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানো। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে:
যথেষ্ট পরিমাণ বিশ্রাম নেয়া। কমপক্ষে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো। 
ব্যয়াম করা 
মুক্ত বাতাসে হাঁটা
পুষ্টিকর এবং সুষম খাবার গ্রহণ (মাছ, মাংস, ডিম, দুধ, বাদাম, শস্যদানা,  শাকসবজি, ফলমূল, ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া) 
পানি এবং পুষ্টি সমৃদ্ধ পানীয় পান করা
ধূমপান ও পানের সাথে সাদাপাতা জর্দা কোনভাবে গ্রহণ না করা
দেহের রক্তচাপ, রক্তের সুগার, ফুসফুসের প্রদাহ জনিত রোগ এবং কিডনি কার্যকারিতা স্বাভাবিক রাখা
সর্বোপরি মানসিক চাপ রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া ফেলে। তাই সব সময় যতটা সম্ভব নিরুদ্বেগ ও স্বচ্ছন্দ জীবন যাপন করা।
 
লেখক: মেডিকেল অনকোলজিস্ট,
শান্তি ক্যান্সার ফাউন্ডেশন
সাবেক বিভাগীয় প্রধান, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল

সোমবার, ৪ মে, ২০২০

লকডাউনে সুস্থ ও সবল থাকতে যা করবেন

লকডাউনে সুস্থ ও সবল থাকতে যা করবেন

লকডাউনে সুস্থ ও সবল থাকতে যা করবেন



কভিড-১৯ করোনাভাইরাসের এখনো কোনো প্রতিষেধক আবিষ্কৃত হয়নি। তাই প্রতিরোধই একমাত্র উপায়। লকডাউনের এ সময়টাতে সবার শরীরের রোগ প্রতিরোধ বাড়ানোর পাশাপাশি শরীরকে সুস্থ ও সবল রাখার ওপর মনোনিবেশ করা উচিত। এ জন্য যা করতে পারেন: 
১. সক্রিয় থাকুন
ঘরে আছেন, তাই বলে বসে থাকবেন না। ঘরের কাজকর্ম করতে করতে ৫ হাজার কদম হাঁটার টার্গেট করুন। ইয়োগা, প্ল্যাংক, স্কিপিং, স্পট জগিংসহ নানা ধরনের ঘরোয়া ব্যয়াম করতে পারেন। সিঁড়ি দিয়ে উঠানামা করুন। এতে আপনার অনেক ধরনের উপকার হবে। ঘুম ভালো হবে, ওজনও বাড়বে না। ঘরে বসে থাকতে থাকতে যে একঘেয়েমি তৈরি হয়েছে সেটাও দূর হবে। 
২. খেতে পারেন শুকনো ফল
এসময় যতটা সম্ভব বাইরে কম বের হওয়াই ভালো। এক্ষেত্রে তার পুষ্টি চাহিদা পূরণে ভালো উৎস হতে পারে শুকনো ফল। ডুমুর, খেঁজুর, অ্যাপ্রিকোটসহ নানা শুকনো ফল স্বাস্থ্যের জন্য বেশি উপকারী।
৩.  ভালো চর্বি জাতীয় খাদ্য গ্রহণ
বাতাম, বীজ, নারিকেল তেল, ঘি ভালো চর্বির উৎস। এ ধরনের খাবার আপনার মস্তিষ্কের ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। পাশাপাশি খসখসে ত্বককেও সুরক্ষা দেবে।
৪. সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করুন
চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ভিটামিন সি ও ভিটামিন ডি সাপ্লিমেন্ট গ্রহণ করতে পারেন। 
৫.  শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে
শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে শক্তিশালীর করার উপায় আমাদের রান্নাঘরেই আছে। আদা, গোলমরিচ, হলুদ, দারুচিনি এগুলো খুবই উপকারী। ভালো ঘুমে সাহায্য করে হলুদ ও দুধের মিশ্রণ। এটি শরীরের প্রতিরোধ ক্ষমতাকেও বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া ওষধি হিসেবে তুলসির জুড়ি মেলা ভার। 
৬. গরম পানির ভাপ
করোনার একটি গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ শ্বাসকষ্ট। কিন্তু অন্য কারণেও শ্বাসকষ্ট হতে পারে। অনেকে আবার দীর্ঘদিন ধরেই এ ধরনের সমস্যায় ভোগেন। শ্বাস প্রশ্বাস জনিত সমস্যা থাকলে সকালে উঠার পর প্রথম কাজই হতে পারে গরম পানির ভাপ নেওয়া। দিনে ১/২বার এটি করতে পারেন।