মঙ্গলবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২০

হোয়াটঅ্যাপ হ্যাকিং আতঙ্ক! যা করবেন

হোয়াটঅ্যাপ হ্যাকিং আতঙ্ক! যা করবেন

হোয়াটঅ্যাপ হ্যাকিং আতঙ্ক! যা করবেন
জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমেও কিন্তু হ্যাক হতে পারে আপনার ফোনের যাবতীয় তথ্য। এই ধরণের জালিয়াতির ক্ষেত্রে প্রথমে হ্যাকার একটি মেসেজ পাঠায় হোয়াটসঅ্যাপে। তারপরে বন্ধুত্বের ছল করে আপনাকে বলা হবে একটি ওটিপি ভুল করে আপনার নম্বরে চলে এসেছে।

সেই ওটিপি আপনি দিলেই হ্যাকার আপনার ব্যক্তিগত চ্যাটের বিস্তারিত তথ্য পেয়ে যাবে। এরপর আপনার হোয়াটসঅ্যাপ হ্যাকার নিজে ব্যবহার করতে পারবে ও ফোনের কনট্যাক্টসদের থেকে টাকা চাইতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনার নিজের ফোনে আর আপনার হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্টটি কাজ করবে না।

কিন্তু কীভাবে এই জালিয়াতি আটকাবেন। এ জন্য রয়েছে দুটি বিশেষ পথ। প্রথম উপায়ে আপনাকে যাচাই করতে হবে মেসেজ যে পাঠিয়েছে, সে সত্যি আপনার বন্ধু নাকি রহস্যজনক কোনও অপরিচিত।

দ্বিতীয়ত হোয়াটসঅ্যাপে টু স্টেপ ভেরিফিকেশন অন রাখা। এতে অ্যাকাউন্টে লগ ইন করলেই ৬ ডিজিটের একটি পিন আসবে। এতে অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত থাকবে।

১. প্রথমে হোয়াটসঅ্যাপের সেটিংসে যান।

২. এরপর ‘অ্যাকাউন্ট’ অপশনে ট্যাপ করে টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন এনেবল করুন।

৩. এরপর আপনার পছন্দমত ছয় ডিজিটের একটি পিন বেছে নিন এবং কনফার্ম করুন।

৪. অ্যাকাউন্ট অ্যাক্সেস করার জন্য একটি ই-মেইল আইডি দিন অথবা ই-মেইল না দিতে চাইলে ‘স্কিপ’ বোতামে প্রেস করুন। হোয়াটসঅ্যাপ এখানে আপনাকে একটি ই-মেইল অ্যাড্রেস দিতে বলবে, যাতে টু-স্টেপ ভেরিফিকেশন রিসেট করা যায়। এটি আপনার অ্যাকাউন্টকে আরো সুরক্ষিত রাখতে সাহায্য করে।

৫. এরপর ‘নেক্সট’ বাটনে ক্লিক করুন।

৬. ই-মেইল অ্যাড্রেস কনফার্ম করে ‘সেভ’ অথবা ‘ডান’ বাটনে ক্লিক করুন। এরপর যখনই আপনি হোয়াটসঅ্যাপে লগ ইন করবেন, তখনই ওই ৬ ডিজিটের পিন আপনার মোবাইলে দিতে হবে। এতে হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত থাকবে।

স্ট্রোকের ঝুঁকি আছে কি না? জানাবে অ্যাপ

স্ট্রোকের ঝুঁকি আছে কি না? জানাবে অ্যাপ

স্ট্রোকের ঝুঁকি আছে কি না? জানাবে অ্যাপ
সংখ্যাটা কোভিড আক্রান্তদের তুলনায় অনেক বেশি। বিশ্বে প্রতি ৪০ সেকেন্ডে ১ জন ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হন, প্রতি ৪ মিনিটে ১ জন স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এটি সম্পর্কে সচেতন হলে ৭০% ক্ষেত্রে এড়িয়ে চলা যায়।

যারা বেঁচে যান, তাদের একটা বিশাল অংশ পক্ষাঘাতগ্রস্ত হয়ে গৃহবন্দি থাকতে বাধ্য হন। অনেক ছোটখাট উপসর্গও ব্রেন স্ট্রোকের পূর্বাভাস হতে পারে। চোখে ঝাপসা দেখা থেকে শুরু করে হাত পায়ের সাড় কিছুক্ষণের জন্যে চলে যাওয়া, কথা আটকে যাওয়া কিংবা আচমকা পড়ে যাওয়ার মত অনেক ছোটখাট ঘটনাও ব্রেন স্ট্রোকের উপসর্গ হতে পারে।

স্ট্রোক সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করতে ওয়ার্ল্ড স্ট্রোক অর্গানাইজেশন ১৭টি ভাষায় একটি বিশেষ অ্যাপ চালু করেছে। স্মার্ট ফোনে এই অ্যাপটি ডাউনলোড করে নিলে স্ট্রোকের ঝুঁকি সম্পর্কে জেনে নিয়ে প্রতিরোধ করা সহজ হবে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

বিশ্বের যে কোনও অঞ্চলের মানুষ স্মার্ট ফোনের অ্যাপ স্টোর থেকে স্ট্রোক রিস্কোমিটার অ্যাপটি লোড করে নিলে জেনে নিতে পারবেন ব্যবহারকারীর ব্রেন স্ট্রোকের ঝুঁকি কতটা।

অ্যাপ ব্যবহারকারী আগামী ৫ বছরে ও ১০ বছরে নিজের বা বাড়ির অন্যদের স্ট্রোকের ঝুঁকি সম্পর্কে একটা ধারণা পাবেন। শুধু স্ট্রোকই নয় এই অ্যাপের মাধ্যমে ডায়াবেটিস, ডিমেনশিয়া ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি সম্পর্কেও জানা যাবে। 

স্মার্ট ফোন ব্যবহারকারীদের এই অ্যাপটি ব্যবহারের উপর জোর দিতে অনুরোধ করছে ওয়ার্ল্ড স্ট্রোক অর্গানাইজেশন এবং স্ট্রোকের চিকিৎসকরা। 

১৭টি ভাষায় বানানো এই অ্যাপটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে মোবাইলে আপলোড করে নেয়া যায়। বিশেষজ্ঞদের গবেষণাভিত্তিক মোট ২০টি প্রশ্নের উত্তর দিয়ে নিজের বা নিকটজনের স্ট্রোকের ঝুঁকি সম্পর্কে জানিয়ে দেবে এই অ্যাপ। 

২০ বছর থেকে ৯০ বছর বয়সের যেকোনো মানুষই এই অ্যাপ ব্যবহার করে নিজের ও নিকটজনের স্ট্রোকের ঝুঁকি সম্পর্কে জেনে নিয়ে সতর্ক হতে পারবেন। 

ইতোমধ্যে বিশ্বের প্রায় ১৬০টি দেশের অজস্র মানুষ এই অ্যাপ ব্যবহার করে অনেকাংশে স্ট্রোকের মারাত্মক দিক সম্পর্কে সচেতন হয়েছেন।

চিপ সংকটে বিশ্ব, হুমকিতে স্মার্টফোন-ল্যাপটপ উৎপাদন

চিপ সংকটে বিশ্ব, হুমকিতে স্মার্টফোন-ল্যাপটপ উৎপাদন

চিপ সংকটে বিশ্ব, হুমকিতে স্মার্টফোন-ল্যাপটপ উৎপাদন
করোনাভাইরাসের হানায় লণ্ডভণ্ড বিশ্ব। আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। তবে বিশ্ব অর্থনীতি কভিড-১৯ মহামারীর ধাক্কা সামলে স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে। তথ্যপ্রযুক্তি পণ্যের চাহিদাও বাড়তে শুরু করেছে। অথচ এমন এক সময় স্মার্টফোন, ল্যাপটপ ও ট্যাবলেটসহ বিভিন্ন ইলেকট্রনিকস ডিভাইস ছাড়াও আধুনিক গাড়ির অত্যাবশ্যকীয় চিপের সরবরাহ সংকট দেখা দিয়েছে, যা ডিভাইসগুলোর উৎপাদন হুমকির মুখে ফেলেছে। খবর রয়টার্স।

বিশ্বজুড়ে চিপ সংকট দেখা দেয়ার একাধিক কারণ রয়েছে বলা হচ্ছে। প্রযুক্তি খাতসংশ্লিষ্ট নির্বাহী এবং বিশ্লেষকদের ভাষ্যে, চীনভিত্তিক হুয়াওয়ের ওপর মার্কিন বাণিজ্য বিভাগের নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং কালো তালিকাভুক্তি চিপ সংকট দেখা দেয়ার অন্যতম কারণ। বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার প্রভাব এবং কতদিন স্থায়ী হবে তা বিবেচনায় নিয়ে বিভিন্ন উৎস থেকে বিপুলসংখ্যক চিপ মজুদ করেছে হুয়াওয়ে। 

এছাড়া চিপ সংকট দেখা দেয়ার পেছনে জাপানের একটি বৃহৎ চিপ উৎপাদন কারখানায় অগ্নিকাণ্ড, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ঘোষিত লকডাউনের প্রভাব এবং ফ্রান্সে টানা ধর্মঘট পরিস্থিতির অবনতি নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে।

প্রতিবেদনে সবচেয়ে বড় ও মৌলিক কারণ হিসেবে ৮ ইঞ্চি সাইজের অধিকাংশ চিপ উৎপাদক কারখানার মালিক এশীয় হওয়াকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এসব কারখানা মালিকের সক্ষমতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিনিয়োগের ঘাটতি রয়েছে। বিশ্বজুড়ে পঞ্চম প্রজন্মের মোবাইল নেটওয়ার্ক প্রযুক্তি ফাইভজি সমর্থিত ফোন, ল্যাপটপ ও ট্যাবলেটের পাশাপাশি গাড়ি উৎপাদনে চিপের চাহিদা প্রত্যাশার চেয়ে দ্রুতগতিতে বেড়েছে। বিনিয়োগ ঘাটতি থাকায় তারা এ ক্রমবর্ধমান চাহিদার সঙ্গে কুলিয়ে উঠতে পারছে না।

সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রে জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হচ্ছে হুয়াওয়ের স্মার্ট পিভি টেকনোলোজি

সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রে জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হচ্ছে হুয়াওয়ের স্মার্ট পিভি টেকনোলোজি


সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রে জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হচ্ছে হুয়াওয়ের স্মার্ট পিভি টেকনোলোজি
ময়মনসিংহে দেশের সর্ববৃহৎ সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রে হুয়াওয়ে স্মার্ট ফটোভোলটাইক (পিভি) সমাধান ইনস্টল করা হয়েছে। এর মাধ্যমে সম্প্রতি জাতীয় গ্রিডের সাথে যুক্ত হয়েছে এ সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র।

২০২১ সালের মধ্যে নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহার করে দেশের সর্বমোট বিদ্যুতের ১০ শতাংশ উৎপাদনে সরকারের লক্ষ্য অর্জনে বিশেষ ভূমিকা রাখবে ৭৩ মেগাওয়াট পিভি সক্ষমতার এ সোলার পাওয়ার প্ল্যান্ট।

একটি ফটোভোলটাইক সিস্টেম, পিভি সিস্টেম বা সৌর শক্তি ব্যবস্থা, এমন একটি বিদ্যুৎ ব্যবস্থা যা ব্যবহারযোগ্য সৌরবিদ্যুৎ সরবরাহে কাজ করে।

সৌর প্যানেল, সোলার ইনভার্টার, মাউন্টিং, ক্যাবলিং এবং অন্যান্য বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশ সম্বলিত এই ফটোভোলটাইক সিস্টেম সব কিছুর মধ্যে সামঞ্জস্য বজায় রেখে ওয়ার্কিং সিস্টেম নিশ্চিত করে।

দক্ষিণ এশিয়াতে আদ্র ও উষ্ণ জলবায়ু দেশ বাংলাদেশে প্রতিবছর ২৫’শ ঘণ্টার বেশি সূর্যালোক থাকে। আর এটা বিবেচনায় রেখে এ প্রকল্পের সর্বোচ্চ সক্ষমতায় আইপি৬৬ উচ্চস্তরের সুরক্ষা এবং অ্যান্টি-পিআইডি প্রযুক্তিসহ হুয়াওয়ে এসইউএন২০০০-১৮৫কেটিএল স্মার্ট পিভি স্ট্রিং ইনভার্টার ব্যবহার করা হয়েছে।

এ প্রকল্পটি ময়মনসিংহের গৌরীপুরে ব্রক্ষ্মপুত্র নদীতীরে অবস্থিত। ১৭৩কে সোলার প্যানেল এবং ৩৩২ ইনভার্টারের মাধ্যমে এ প্রকল্প জাতীয় গ্রিডে বিশেষ অবদান রাখবে।

এ নিয়ে হুয়াওয়ে টেকনোলজিস (বাংলাদেশ) লিমিটেডের এন্টারপ্রাইজ বিজনেস গ্রুপের প্রেসিডেন্ট ইয়াং গুয়োবিং বলেন, ‘বাংলাদেশ দ্রুতগতিতে ডিজিটালকরণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে এবং এক্ষেত্রে বাংলাদেশের বাজার আমাদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

৭৩ মেগাওয়াটের এ প্রকল্পে আমাদের অংশীদারদের সাথে কাজ করতে পেরে আমরা অত্যন্ত আনন্দিত। ভবিষ্যতেও আমাদের উদ্ভাবন ও দক্ষতার মাধ্যমে আমরা বাংলাদেশের জ্বালানিখাতের ডিজিটালকরণ ও রূপান্তরে অবদান রাখতে চাই।’

বিগত কয়েক বছরে বাংলাদেশের নবায়নযোগ্য শক্তিখাতের দ্রুত উন্নতি সাধন হয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে সরকারের ৩১৬৮ মেগাওয়াট ইনস্টলেশন সক্ষমতার লক্ষ্য রয়েছে। এ মেগা প্রকল্প সে লক্ষ্য অর্জনে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ডিজিটাল তথ্যপ্রযুক্তিতে ৩০ বছরের বেশি অভিজ্ঞতাসহ হুয়াওয়ে উদ্ভাবন এবং নবায়নযোগ্য শক্তি উৎপাদনের মাধ্যমে প্রতিটি ব্যক্তি, বাসা ও সংস্থার ক্ষমতায়নে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। 

চাঁদের মাটিতে কি জন্মাতে পারে শাক-সবজি, গবেষণা চালাচ্ছে চীন

চাঁদের মাটিতে কি জন্মাতে পারে শাক-সবজি, গবেষণা চালাচ্ছে চীন


চাঁদের মাটিতে কি জন্মাতে পারে শাক-সবজি, গবেষণা চালাচ্ছে চীনবেশ কিছুদিন ধরে চাঁদের জমিতে চাষ করার ইচ্ছা নিয়ে কাজ করে চলেছে চীন। চীনা মহাকাশযান চেঙ্গি-৫ গত সপ্তাহের শেষে সফলভাবে চাঁদ থেকে প্রায় ১৭৩১ গ্রাম মাটি এবং শিলা নিয়ে পৃথিবীতে ফিরে এসেছে। বিজ্ঞানীরা এখন চাঁদ থেকে আনা এই নমুনাগুলো বিশ্লেষণ ও গবেষণা করে বুঝতে চাইছেন কীভাবে এই মাটি ব্যবহার করা যায়। খবর গ্লোবাল টাইমসের।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিজ্ঞানীরা দেখেছেন চাঁদের মাটিতে কোনও জৈব পুষ্টি নেই। এটা খুব শুকনো। এই মাটি শাক সবজি জন্মানোর পক্ষে বা আলু চাষের পক্ষে ভালো নয়। চাঁদের মাটি শাক সবজি জন্মানোর মতো না। তবে এটি অন্যান্য জিনিসের জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।

চীনা চ্যানেল সিসিটিভি’র পোস্ট করা একটি ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, দীর্ঘমেয়াদী সৌর বায়ু চাঁদের মাটিতে প্রচুর পরিমাণে হিলিয়াম-৩ প্রবেশ করিয়েছে। যা থার্মোনক্লিয়ার সংশ্লেষণের মাধ্যমে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা যেতে পারে।

এটা এমন নয় যে, চীন প্রথম চাঁদে এমন চাষ করার চেষ্টা করছে। ২০১৩ সালের পর তৃতীয়বারের মতো চীন চাঁদে পৌঁছেছে। এর আগে ২০১৯ সালের জানুয়ারি মাসে একটি চীনা মহাকাশযান চ্যাং-ই ৪ একটি ছোট রোবোটিক রোভারের মাধ্যমে চাঁদের অনেক গভীরে পৌঁছে গিয়েছিল, যা ইতিহাস সৃষ্টি করে।

আমেরিকা ৪০ বছর আগে চাঁদের নমুনা সংগ্রহ করতে মহাকাশযান পাঠিয়েছিল। তারপর এটা চীনের প্রথম প্রচেষ্টা। এখন দেখার চীনা বিজ্ঞানীরা আদৌ কি চাঁদের মাটিতে কোনওভাবে শাক সবজি ফলাতে পারেন, নাকি ব্যর্থ হবে চীনের এই স্বপ্ন।