বুধবার, ১২ মে, ২০২১

টুইটার আনছে রিভিউ অপশন

টুইটার আনছে রিভিউ অপশন


টুইটার আনছে রিভিউ অপশন
এবার রিভিউ অপশন চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে টুইটার। টুইটারকে আরও স্বাধীন করার জন্যই এমন সিদ্ধান্ত বলে জানিয়েছে দ্য গার্ডিয়ান পত্রিকা।

নতুন ফিচারটি আসছি সপ্তাহ থেকেই চালু হবে। ফলে এখন থেকে কেউ আক্রমণাত্মক বা ক্ষতিকর টুইট করলে সেটিকে আবার যাচাই করে দেখার নোটিফিকেশন প্রদান করা হবে। টুইটারের মেশিন ল্যাঙ্গুয়েজ টুইটের ধরন বুঝেই এ নোটিফিকেশন পাঠাবে। নোটিফিকেশনের সঙ্গে টুইট এডিট করা, ডিলিট করা অথবা কোনো পরিবর্তন ছাড়াই পাঠানোর অপশন দেয়া হবে।

জানা গেছে এই নতুন ফিচারটি শুরুতেই চালু করা হবে আইফোন ব্যবহারকারীদের জন্য। দ্বিতীয় ধাপে অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্যও এটি উন্মুক্ত করা হবে।

টুইটার জানিয়েছে, এ ফিচারের মাধ্যমে তারা আক্রমণাত্মক ও ক্ষতিকর টুইটের পরিমাণ উল্লেখযোগ্য হারে কমাতে সক্ষম হবে।

যে অ্যাপসগুলো কখনই মোবাইলে রাখবেন না

যে অ্যাপসগুলো কখনই মোবাইলে রাখবেন না


যে অ্যাপসগুলো কখনই মোবাইলে রাখবেন নাদৈনন্দিন নানা প্রয়োজনে আমরা বিভিন্ন ধরনের অ্যাপস মোবাইলে ইন্সটল করি। তবে এই অ্যাপসগুলোর কিছু থাকে যাতে ম্যালওয়্যার বহন করে থাকে। 

আপনি যদি স্যামসাং, হুয়াওয়ে ইত্যাদির মতো অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করে থাকেন তবে আজকের উল্লেখিত এই অ্যাপসগুলো অতি দ্রুত আপনার ফোন থেকে আনইন্সটল করে দেয়া উচিত। 

সাইবার সিকিউরিটি সংস্থা ট্রেন্ড মাইক্রো আবিষ্কার করেছে যে ৯ টি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনের মধ্যে এমন ম্যালওয়্যার রয়েছে যা ব্যবহারকারীর তথ্য সংগ্রহ করে অপরাধীদের কম্পিউটারে সরবরাহ করে।

অ্যান্ড্রয়েড এই অ্যাপসগুলো গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যায়। কিন্তু এই অ্যাপসগুলো নিরাপদ কিনা তা যাচাইয়ের কোনো ব্যবস্থা প্লে স্টোর এর পক্ষ থেকে রাখা হয়নি। তবে অ্যাপল সব সময়ই এ ব্যাপারে খুবই সতর্ক। কারণ আপনি কোন অ্যাপস ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন এবং তা আপনার ফোনের জন্য নিরাপদ কিনা সেটা যাচাই করা খুবই জরুরই একটি ব্যাপার। এই অ্যাপসগুলো কোন কোম্পানির অন্তর্ভুক্ত তা প্রথমেই আমাদের খতিয়ে দেখা দরকার। কারণ অনেক সময়ই এই অ্যাপসগুলোকে সাধারণ অ্যাপস এর মত রূপ দেয়া হলেও প্রকৃতপক্ষে তা ম্যালওয়্যার বা ভাইরাস হিসেবে কাজ করে।

অ্যাপস:
১। Shoot Clean

২। Shoot Clean Lite

৩। Super Clean

৪। Speed Clean

৫। Rocket Cleaner

৬। Rocket Cleaner Lite

৭। Quick Games

৮। H5 Game box

৯। LinkWorldVPN

উল্লেখিত এই ৯ টি অ্যাপ্লিকেশন ৪ লক্ষ ৭০ হাজার বার ডাউনলোড করা হয়েছে। বর্তমানে গুগল প্লে স্টোর থেকে এগুলো সরিয়ে দেয়া হয়েছে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে আপনার ফোন থেকে এগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে অদৃশ্য হয়ে যাবে। এটার জন্য আপনাকে নিজেই ফোন থেকে আনইন্সটল করতে হবে।

রকেটের কবরস্থান 'পয়েন্ট নিমো'

রকেটের কবরস্থান 'পয়েন্ট নিমো'


রকেটের কবরস্থান 'পয়েন্ট নিমো'
'পয়েন্ট নিমো' দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের একটি এলাকা। ১৯৭১ সাল থেকে এখানে শায়িত আছে প্রায় ২৬০টি রকেটের ধ্বংসাবশেষ। নিমো শব্দের অর্থ ‘কেউ নেই।' এই স্থানটি পৃথিবীর ভূমি থেকে অনেক দূরে অবস্থিত। এর আড়াই হাজার কিলোমিটার এলাকার মধ্যেই নেই কোনো ভূখণ্ড। তাই এখানে রকেটগুলো পড়লে মানবজাতির কোনো সমস্যা হয় না।

রকেট মহাশূন্যে পাঠানো যেমন জটিল, তেমনই এর প্রত্যাবর্তনটাও জটিল। প্রচণ্ড গতি নিয়ে যখন এটি ফিরে আসে তখন ঘর্ষণে এটি বিস্ফোরিত হয়ে যায়। ফলে ছোট রকেটগুলোর কোনো অস্তিত্ব পাওয়া না গেলেও বড়গুলো বিস্ফোরণের পর ছড়িয়ে পরে পৃথিবীতে। এগুলো যাতে মানুষের ক্ষতি না করে তাই নিয়ন্ত্রিতভাবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করান বিজ্ঞানীরা। 

রকেট সায়েন্স শিক্ষার্থী শাহ জালাল জোনাক বলেন, 'রকেট বানানোর আগেই সিদ্ধান্ত হয়ে যায়- এটি পৃথিবীতে আর ফিরে আসবে কি আসবে না। সেভাবেই পরিকল্পনা আগায়।'

তবে গত ৬ দশকে প্রায় ৫২টি রকেট প্রত্যাবর্তন করেছে অনিয়ন্ত্রিতভাবে। এর মধ্যে গত রোববার (৯ মে) আছড়ে পড়েছিল চীনের লং মার্চ-৫বি ওয়াই২ রকেটটি মালদ্বীপের ওপর দিয়ে ভারত মহাসাগরের আরব সাগর অংশে আছড়ে পড়ে। গত বছরও চীনের আরেকটি রকেট পৃথিবীতে আছড়ে পড়েছিল। তাই চীনের দায়িত্বশীলতা নিয়ে এখন প্রশ্ন উঠছে।

এক মিনিটে মোবাইলে পর্নসাইট বন্ধ করুন

এক মিনিটে মোবাইলে পর্নসাইট বন্ধ করুন


এক মিনিটে মোবাইলে পর্নসাইট বন্ধ করুন

গেম, কার্টুন, ইউটিউব ইত্যাদি অজুহাতে মোবাইল এখন অপ্রাপ্তবয়স্কদের হাতে জায়গা করে নিয়েছে। এদিক সেদিক ক্লিক করতেই অজান্তে নানান অ্যাডাল্ট সাইট ওপেন হয়ে যাচ্ছে। যা খুবই বিব্রতকর এবং বাচ্চাদের মানসিক বিকাশের জন্য খুবই ভয়ঙ্কর।

বিব্রত পরিস্থিতি থেকে বাঁচতে ছোট্ট একটি সেটিংস করে নিতে পারেন। এই সেটিংস করা থাকলে আপনার মোবাইল দিয়ে কখনোই আজেবাজে সাইট চালু হবে না।

অটোমেটিক অ্যাডাল্ট সাইট ব্লক হয়ে যাবে। সার্চ করলেও বাজে সাইট খুঁজে পাবেন না। আপনার ঘরের মোবাইলগুলোতে সেটিংসটি করে রাখুন। কিছুটা হলেও নিশ্চিন্তে থাকা যাবে। নিজে করুন, অন্যকে জানিয়ে দিন। আগামী প্রজন্ম সুস্থ মস্তিষ্কে বড় হয়ে উঠুক।

সেটিংস বিস্তারিত:

আসুন জেনে নেই, কীভাবে ফোনের সেটিংস থেকে সকল প্রকার পর্নসাইট একবারে বন্ধ করে দেবেন। এটি করলে গুগলে সার্চ করে কোনো পর্নসাইট খুঁজে পাওয়া যাবে না।

শুরুতে আপনাকে ফোনের সেটিংসের  wireless connections অপশনে যেতে হবে। সেখানে যাওয়ার পর, Private DNS অপশনটিতে যেতে হবে। তবে বলে রাখা ভালো যে, কিছু কিছু ফোনে Private DNS অপশনটি অন্য জায়গায়ও থাকতে পারে। পর্নসাইট বন্ধ করার জন্য এই Private DNS অপশনটিই প্রয়োজন। তাই, আপনার ফোনের সেটিংস থেকে Private DNS অপশনটি খুঁজে বের করুন। এরপর, Private DNS অপশনটিতে ক্লিক করার পর তিনটি অপশন পাবেন। এর মধ্যে একটি অপশনে ক্লিক করলে এডিট করা যায়। যেটিতে এডিট করা যায়, সেটিতে adult-filter-dns.cleanbrowsing.org লিখে সেভ করে দিন।

এতটুকু করলেই সমস্ত পর্নসাইট আপনার ফোন থেকে বন্ধ হয়ে যাবে। কোনো রকম পর্নসাইট আর আপনার ফোন থেকে খুঁজে পাওয়া যাবে না।

নিচে একটি ফোনে করে দেখানো হয়েছে। এই ফোনটিতে এডিট অপশনটি Designated Private DNS নামে দেওয়া ছিল। কিছু কিছু ফোনে এটি Private DNS provider hostname নামেও থাকে। সূত্র: Police Cyber Support for Women..

করোনাযুদ্ধে ভারতকে ১৫ মিলিয়ন ডলার সাহায্য করল টুইটার

করোনাযুদ্ধে ভারতকে ১৫ মিলিয়ন ডলার সাহায্য করল টুইটার


করোনাযুদ্ধে ভারতকে ১৫ মিলিয়ন ডলার সাহায্য করল টুইটার
জ্যাক প্যাট্রিক ডোরসি।

করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এবার ভারতের পাশে টুইটার। মারণরোগ ঠেকাতে ভারতকে ১৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার সাহায্য করল জনপ্রিয় এই মাইক্রোব্লগিং সাইট।

সংস্থার সিইও জ্যাক প্যাট্রিক ডোরসি সোমবার টুইট করে জানান, আর্থিক সাহায্যের পুরোটাই তিনটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে। এক সংস্থাকে দেওয়া হয়েছে ১০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ও বাকি দুই সংস্থার এক একটিকে ২.৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে এই সুসংবাদ পেয়ে জানানো হয়েছে, ‘টুইটারের এই অনুদান জীবনদায়ী সরঞ্জাম কেনার জন্য ব্যবহৃত হবে। ওই টাকা দিয়ে অক্সিজেন কনসেনট্রেটর, ভেন্টিলেটর, বাই PAP, CPAP মেশিন কিনে তা সরকারি হাসপাতাল ও কোভিড-১৯ কেয়ার সেন্টার ও হাসপাতালগুলোতে বিতরণ করা হবে।’

অনুদান পেয়ে আরেক সংস্থা জানায়, তারা প্রথম সারির যোদ্ধাদের জন্য পিপিই কিট, মাস্কসহ অক্সিজেন জোগানের ব্যবস্থা করবে। একইসাথে জনসাধারণের টিকাকরণের জন্যও কাজ করবে। অনুদান পেয়ে বিভিন্ন মেডিকেল সরঞ্জাম কিনে তা প্রত্যন্ত এলাকায় পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করবে বলে এগিয়ে এসেছে তৃতীয় সংস্থাটি।