শুক্রবার, ১৮ জুন, ২০২১

সরকারকে ব্যবহারকারীর তথ্য জানাবে না হোয়াটসঅ্যাপ

সরকারকে ব্যবহারকারীর তথ্য জানাবে না হোয়াটসঅ্যাপ

সরকারকে ব্যবহারকারীর তথ্য জানাবে না হোয়াটসঅ্যাপ
হোয়াটসঅ্যাপ

ব্রিটেনে গোপনীয়তাকে গুরুত্ব দিয়ে বিজ্ঞাপনী প্রচারণা শুরু করছে ফেসবুকের মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ। গোপনীয়তা নিয়ে হোয়াটসঅ্যাপের নীতিমালার বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন ব্যবহারকারীরা। চলতি বছরের শুরুতে ওই নীতিমালা ঘোষণা করে হোয়াটস অ্যাপ জানায়, এসব নিয়ম মেনে না নিলে অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হবে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করে ব্যবহারকারীরা। অনেকে নিজে থেকেই অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেন। এরপরই গ্রাহকের গোপনীয়তাকে গুরুত্ব দিয়ে প্রচারণা শুরু করেছে হোয়াটসঅ্যাপ।

সোমবার থেকে বিজ্ঞাপনটি জার্মানি ও ব্রিটেনে প্রচারিত হবে। এরপর ক্রমান্বয়ে সারা বিশ্বে এটি প্রচারিত হবে। 

ব্রিটেন ও ভারত এরইমধ্যে গ্রাহকদের তথ্য জানার জন্য হোয়াটসঅ্যাপের ওপর চাপ সৃষ্টি করেছে। তবে হোয়াটসঅ্যাপ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা সরকারের চাপের কাছে নতিস্বীকার করবে না এবং গ্রাহকদের তথ্য সরকারের কাছে দেবে না। 

২০২৫ সালের মধ্যে চালকবিহীন গাড়ি প্রযুক্তি নিয়ে আসার চেষ্টা হুয়াওয়ের

২০২৫ সালের মধ্যে চালকবিহীন গাড়ি প্রযুক্তি নিয়ে আসার চেষ্টা হুয়াওয়ের


২০২৫ সালের মধ্যে চালকবিহীন গাড়ি প্রযুক্তি নিয়ে আসার চেষ্টা হুয়াওয়ের
আগামী ২০২৫ সালের মধ্যে চালকবিহীন গাড়ি প্রযুক্তি নিয়ে আসার চেষ্টা চালাচ্ছে হুয়াওয়ে। সম্প্রতি এক ইন্ডাস্ট্রি কনফারেন্সে ওয়াং জুন নামে কোম্পানিটির এক জ্যেষ্ঠ নির্বাহী বলেন, 'আমাদের টিমের লক্ষ্য হচ্ছে ২০২৫ সালের মধ্যে সত্যিকারের চালকবিহীন গাড়ি নিয়ে আসা।'

সিলিকনভ্যালির প্রযুক্তি জায়ান্টগুলোর সঙ্গে টেক্কা দিয়ে চালকবিহীন গাড়ি প্রযুক্তিতে মনোযোগ দিয়েছে চীনা প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো। চীনের সার্চ ইঞ্জিন লিডার বাইদু থেকে শুরু করে হুয়াওয়ে এতে মনোযোগ বাড়িয়েছে। ভবিষ্যতের পরিবহন খাতে এ প্রযুক্তি বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে বলে মনে করছেন এ খাতসংশ্লিষ্টরা।

সূত্র: https://www.reuters.com/business/autos-transportation/chinas-huawei-aims-reach-driverless-car-technology-2025-2021-06-11/

প্রথমবারের মতো নভোচারী দল নিজস্ব মহাকাশ স্টেশনে পাঠাল চীন

প্রথমবারের মতো নভোচারী দল নিজস্ব মহাকাশ স্টেশনে পাঠাল চীন

প্রথমবারের মতো নভোচারী দল নিজস্ব মহাকাশ স্টেশনে পাঠাল চীন
মহাকাশ কর্মসূচিতে ক্রমশই উচ্চাকাঙ্ক্ষী হয়ে ওঠা চীন পৃথিবীর কক্ষপথে নিজেদের নতুন মহাকাশ স্টেশনে প্রথমবারের মতো পাঠিয়েছে তিন নভোচারী। চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলীয় গোবি মরুভূমির জিকুয়ান উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ২২ মিনিটে শেনঝু-১২ ক্যাপসুল নিয়ে লংমার্চ টু এফ রকেটের উৎক্ষেপণ সম্পন্ন হয়েছে সফলভাবে। খবর বিবিসির। 

মিশনটি গত পাঁচ বছরের মধ্যে চীনের প্রথম স্পেস ফ্লাইট যা কোনো মানুষ বহন করছে। দীর্ঘমেয়াদি এ মহাকাশ অভিযানে নেই হেইশিং, লিউ বোমিং এবং টাং হংবো ভূপৃষ্ঠ থেকে ৩৮০ কিলোমিটার ওপরে স্থাপিত মডিউলে তিন মাস কাটাবেন। তিয়াংগং মহাকাশ কেন্দ্রের মূল অংশে গিয়ে ভিড়বে শেনঝু-১২ নভোযানটি, যার নাম তিহানহি। যেটি মহাকাশে স্থাপন করা হয় গত ২৯ এপ্রিল। এ অভিযানের মাধ্যমে মহাকাশে আধিপত্য বিস্তারে সক্ষমতা ও আত্মবিশ্বাস বেড়ে গেল চীনের।

চীনা মহাকাশ সংস্থা চায়নিজ স্পেস এজেন্সির তথ্য মতে, মহাকাশে পৌঁছার পর শেনজু-১২ মহাকাশ স্টেশন তিয়ানগংয়ের প্রধান সেকশন তিহানহির সঙ্গে নোঙর করবে। দুই মাস আগেই এটাকে মহাকাশের কক্ষপথে স্থাপন করা হয়েছে। যাতে করে নভোচারীদের জন্য আগেই জ্বালানি, খাদ্য ও অন্যান্য সরঞ্জাম পাঠানো হয়েছে। তিহানহিতে নভোচারীদের থাকার জন্য ঘরও রয়েছে।

চীন গত ছয় মাসের মধ্যে একাধিক অভিযানে সফল হয়েছে। চাঁদ থেকে পাথর ও বালির নমুনা নিয়ে ফিরেছে একটি যান। এ ছাড়া মঙ্গলে সফলভাবে অবতরণ করেছে রোবোট। দুটি অভিযানই ছিল জটিল ও চ্যালেঞ্জিং। নতুন এ মহাকাশ স্টেশনে প্রত্যেকে নভোচারীর থাকার আলাদা মডিউল রয়েছে। তবে বাথরুম, ডাইনিং, ডাউনিং এরিয়া ও যোগাযোগ কেন্দ্র ভাগাভাগি করে ব্যবহার করতে হবে।

মিশনটি পরিচালিত হচ্ছে নেই হেইশিংয়ের নেতৃত্বে। আরও দুটি মহাকাশ ফ্লাইট মিশনে অংশ নেওয়ার অভিজ্ঞতা তার রয়েছে। তিনি পিপলস লিবারেশন আর্মির একজন এয়ারফোর্স পাইলট। অন্যরা চীনা সামরিক বাহিনীর সদস্য।

আগামী এক থেকে দেড় বছরে মহাকাশে আরও ১১টি মিশন চালানোর পরিকল্পনা নিয়েছে চীন। তাদের তৈরি মহাকাশ কেন্দ্রটিতে সোলার প্যানেল ও দুটি ল্যাবরেটরি মডিউল স্থাপনা করার কথা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, কানাডা, ইউরোপ ও জাপানের যৌথ প্রচেষ্টায় তৈরি আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্র (আইএসএস) চীনের ব্যবহারে বাধা দেয় ওয়াশিংটন। আর এতে ক্ষুব্ধ হয়ে নিজেই মহাকাশ কেন্দ্র তৈরি করেছে চীন।

আগামী ২০২৪ সালে আন্তর্জাতিক মহাকাশ কেন্দ্রের মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে। যদিও নাসা বলছে, একে ব্যবহার করা যাবে ২০২৮ সাল পর্যন্ত।

এদিকে তিয়ানগং মহাকাশ স্টেশনটির নির্মাণ কাজ দ্রুতগতিতেই এগিয়ে চলেছে। আইএসএসের চেয়ে অনেক ছোট তিয়াংগং আগামী ১০ বছর তার কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারবে। ২০২২ সালের মধ্যেই স্টেশনটি কার্যকর হবে বলে মনে করছে চীনা মহাকাশ সংস্থা চায়নিজ স্পেস এজেন্সি। 

এবার নতুন ভার্চুয়াল জগত নিয়ে অপো'র সাইবাররিয়েল

এবার নতুন ভার্চুয়াল জগত নিয়ে অপো'র সাইবাররিয়েল

এবার নতুন ভার্চুয়াল জগত নিয়ে অপো'র সাইবাররিয়েল
ভার্চুয়ালি মানুষের অভিজ্ঞতাকে আরো সমৃদ্ধ করতে অপো নিয়ে এসেছে সাইবাররিয়েল এআর (অগমেন্টেড রিয়েলিটি) নামে নতুন অ্যাপ্লিকেশন। অপো এর নিজস্ব এআই ইঞ্জিন দিয়ে তৈরি এই অ্যাপ্লিকেশন মানুষকে ‘অগমেন্টেড রিয়েলিটি’র স্বাদ দিবে। 

  
অগমেন্টেড রিয়েলিটি ভার্চুয়াল রিয়েলিটির ধারণাকেই আরো বাস্তব রূপ দেয়। এখানে কৃত্রিম কোনো জগৎ নয় বরং বাস্তব জগৎকেই আপনার কল্পনার জায়গা বানিয়ে দেয়া হয়। অপো আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআাই) এবং অগমেন্টেড রিয়েলিটি'র যৌথ সমন্বয়ে সবার জন্য ধারণক্ষম একটি প্লাটফর্ম তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে। নতুন প্রযুক্তির সাথে খাপ খাওয়ানোর জন্যই সাইবাররিয়েল অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে এসেছে অপো।

এই প্রযুক্তির মাধ্যমে আগের যেকোন সময়ের চেয়ে চারগুণ বেশি গতিতে ছবি স্ক্যান করা যাবে। ঘন্টায় ১২ হাজারের বেশি ছবি স্ক্যান করতে সক্ষম এ প্রযুক্তি যেকোন ফ্ল্যাগশিপ স্টোরকে থ্রিডি রূপে পরিণত করতে এর সময় লাগে মাত্র কয়েক ঘণ্টা। অপোর নিজস্ব যে এআই প্লাটফর্ম রয়েছে সেটি যেকোন ছবিকে সুন্দর করে শর্ট ফ্রেমে রিয়েল টাইম থ্রিডি’তে পরিণত করে। এছাড়াও অপো নিজস্ব এআই এডিটিং টুলও তৈরি করেছে। 

গত এপ্রিলে প্রথমবারের মতো অপো’র বেইজিং উকেসং এবং গুয়াংঝাং ঝেংজিয়াং প্লাজার ফ্লাগশিপ স্টোরে আগত দর্শকরা এই প্রযুক্তি ব্যবহার করেন। ৪ মিটার লম্বা ফাইন্ড এক্স৩ প্রো ফোনের মাধ্যমে সাইবার রিয়েল প্রযুক্তির অভিজ্ঞতা লাভ করেন যেখানে দেখা যায় আকাশ থেকে ফোনটি দর্শকদের হাতে ধীরে ধীরে পড়ছে। 

ইনডোর পজিশনিং ঠিক করার জন্য অপো সাইবাররিয়েল এ বেশি কিছু প্রযুক্তি যুক্ত করেছে। এআই ও ক্লাউড কম্পিউটিং এর সমন্বয় করে অপো ৬ডিওএফ পোজ তৈরি করেছে যার মাধ্যমে দর্শক যেকোন দিক ও অবস্থান থেকে এআর ভিজ্যুয়াল দেখতে পারেন। এমনকি ৩৬০ ডিগ্রি কোণে লক্ষ্যবস্তুতে হাঁটতেও পারবেন। সর্বোপরি, অতীতের যেকোন সময়ের চেয়ে সাইবাররিয়েল আরো বেশি শক্তিশালী এবং কর্মক্ষম।

অপো সম্পর্কে:
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় স্মার্ট ডিভাইস ব্র্যান্ড অপো। ২০০৮ সালে প্রতিষ্ঠানটি তাদের প্রথম মোবাইল ফোন 'স্মাইলি ফেস' উন্মোচন করে। এরপর থেকে ক্রেতাদের শিল্প ও উদ্ভাবনী প্রযুক্তির মিশেলে তৈরি পণ্য সরবরাহের জন্য নিবেদিতভাবে কাজ করছে অপো। 

বর্তমানে অপো ফাইন্ড ও রোনো সিরিজসহ বিস্তৃত পরিসরের স্মার্টডিভাইস বাজারে নিয়ে আসছে। ডিভাইসের পাশাপাশি অপো তাদের গ্রাহকদের অপো ক্লাউড এবং অপো এর মতো কালারওএস অপারেটিং সিস্টেম ও ইন্টারনেট সেবা প্রদান করছে। 

বিশ্বের ৪০টিরও বেশি দেশ এবং অঞ্চলে অপো তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠানটির ৬টি গবেষণা ইনস্টিটিউট এবং ৫টি আরঅ্যান্ডডি সেন্টার রয়েছে। লন্ডনে অপোর একটি ডিজাইন সেন্টারও রয়েছে। বিশ্বব্যাপী গ্রাহকদের উন্নত সেবা প্রদানের লক্ষ্যে অপো'র ৪০,০০০ হাজারেরও বেশি কর্মী কর্মরত আছেন।

২০২৫ সালের মধ্যে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের বাজার হবে অগমেন্টেড রিয়েলিটি

২০২৫ সালের মধ্যে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের বাজার হবে অগমেন্টেড রিয়েলিটি

২০২৫ সালের মধ্যে ৩০০ বিলিয়ন ডলারের বাজার হবে অগমেন্টেড রিয়েলিটিহুয়াওয়ে এবং বিশেষজ্ঞদের তথ্য অনুযায়ী, ২০২৫ সালের মধ্যে অগমেন্টেড রিয়েলিটির (এআর) বাজার দাঁড়াবে ৩শ’ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। এ বিষয়টির ওপর আবারও জোর দিলেন হুয়াওয়ে ক্যারিয়ার বিজনেস গ্রুপের প্রধান বিপণন কর্মকর্তা বব কাই । 

তিনি গতকাল বৃহষ্পতিবার চীন থেকে অনলাইনে আয়োজিত হুয়াওয়ের বেটার ওয়ার্ল্ড সামিট ২০২১ -এ ‘ফাইভজি + এআর, টার্নিং ড্রিমস ইনটু রিয়েলিটি’ শীর্ষক মূল বক্তব্য উপস্থাপনের সময় এ বিষয়ে কথা বলেন। 

বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘ফাইভজি এআর চালু করবে এবং এআর ফাইভজি প্রযুক্তিকে আরও ত্বরান্বিত করবে। শিক্ষা, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং, কেনাকাটা, ভ্রমণ ও নেভিগেশন এবং গেমিং – এই পাঁচটি শিল্পখাত প্রথমেই এআর প্রযুক্তিকে বিস্তৃতভাবে গ্রহণ করবে। জড়জগৎ আর ডিজিটাল জগতকে একসাথে করার মাধ্যমে আমাদের কল্পনাগুলোকে বাস্তবে পরিণত করবে এআর।’

সামিটে অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ অংশগ্রহণ করেন এবং বক্তব্য রাখেন। যাদের মধ্যে ছিলেন, শেনঝেন কমিউনিকেশন ম্যানেজমেন্ট ব্যুরো’র পরিচালক হে চেংজিয়ান; স্ট্রাটেজি অ্যানালিটিক্স’র নির্বাহী পরিচালক ডেভিড ম্যাকক্যুইন; শেনঝেন টিভি স্টেশনের প্রধান নির্মাতা হুয়াং হে; রিয়েলম্যাক্স’র সিইও ওয়েই রঙ্গজি; মিলিপ সিইও হিরোশি ফুকুদা; এইচএডিও চীন রিজিওন’র প্রতিনিধি লিয়াং জিনহাও এবং শেনজেন এআর অ্যাসোসিয়েশনের নির্বাহী পরিচালক ফু জি। 

সামিটে বব কাই এআর'র বিভিন্ন বিষয় ও অ্যাপ্লিকেশন নিয়ে হোয়াইট পেপার প্রকাশের ঘোষণা দেন। হোয়াইট পেপারে এআর শিল্পখাতের ডিভাইস, অ্যাপ্লিকেশন ও নেটওয়ার্কিং নিয়ে বিস্তারিত অনেক তথ্য রয়েছে। 

কোভিড-১৯ -এর বৈশ্বিক মহামারির কারণে সারা বিশ্বের ছড়িয়ে থাকা হুয়াওয়ের গ্রাহকগণ হুয়াওয়ের অফিস পরিদর্শন করতে পারছেন না। এজন্য হুয়াওয়ে এআর -এর সাহায্যে অনলাইনে এর শীর্ষস্থানীয় নানা পণ্য ও সমাধান নিজের গ্রাহকদের সামনে তুলে ধরার মাধ্যমে অনলাইন যোগাযোগকে আরও কার্যকরী করে তুলেছে। 

এছাড়াও হুয়াওয়ে নিজে এআর ব্যবহার করে ফাইভজি বেইজ স্টেশনগুলোর হস্তান্তর প্রক্রিয়া খুব সহজ ও দ্রুততর করেছে। হুয়াওয়ের এআর ব্যবহারের এরকম বেশ কিছু কেস স্টাডিও দেখানো হয় এই অনুষ্ঠানে। 

কাই আরো বলেন, ‘আপনি যদি দ্রুত কোথাও যেতে চান তবে একা যান; আর আপনি যদি অনেক দূর যেতে চান, তাহলে সবাইকে নিয়ে একসাথে যান। এআর বিকাশের জন্য পুরো শিল্পকে একসাথে কাজ করতে হবে এবং আমাদের সবার যৌথ উদ্যোগে প্রবৃদ্ধিশীল ফাইভজি+এআর ভ্যালু চেইন তৈরি করা প্রয়োজন।’