রবিবার, ১৫ আগস্ট, ২০২১

বিশ্বকে পাল্টে দেয়া ওয়েবের ৩০ বছর

বিশ্বকে পাল্টে দেয়া ওয়েবের ৩০ বছর


বিশ্বকে পাল্টে দেয়া ওয়েবের ৩০ বছর
১৯৯০ এর দশকে সার্নের গবেষণাগারে টিমোথি বার্নার্স-লি

সাধারণত যে কোনো তথ্য জানার প্রয়োজন পড়লেই ইন্টারনেটে ঢু মারি আমরা। প্রথমে গুগলে সার্চ করি, ইউটিউবে ভিডিও দেখি- এর বাইরে নয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমও। তবে এই সবকিছুর পেছনে একটা ইতিহাস আছে। যার উৎপত্তি হয়েছিল আজ থেকে ঠিক ৩০ বছর আগে ১৯৯১ সালে। 

ব্রিটিশ গবেষক টিমোথি বার্নার্স-লি তখন সুইজারল্যান্ডে গবেষণারত ছিলেন। সর্বপ্রথম তার হাত ধরেই চালু হয় ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব বা ডব্লিউডব্লিউডব্লিউ। যেকোনো ওয়েবসাইটের ঠিকানা লেখার আগে শুরুতেই লিখতে হয় ডব্লিউডব্লিউডব্লিউ ডটকম। ৩০ বছর আগে টিমোথির এই আবিষ্কার বদলে দিয়েছে আজকের পৃথিবী।

১৯৯৩ সালে ডব্লিউডব্লিউডব্লিউ সফটওয়্যারকে পাবলিক ডোমেইনে ছেড়ে দেয় সার্ন। উন্মুক্ত লাইসেন্সের মাধ্যমে সবার জন্য এটা সহজলভ্য করা হয়। তার এক বছর বাদে প্রথম ব্লগ চালু হয়। জাস্টিন হল নামে এক ছাত্র তার লেখালেখি প্রকাশের প্লাটফর্ম হিসেবে ওয়েবসাইট ব্যবহার করেন।

পরে ১৯৯৫ সালে জেফ বেজোস নামে ওয়াল স্ট্রিট-ফেরত ব্যাংকার প্রতিষ্ঠা করেন অ্যামাজন। শুরুতে বইয়ের ই-কমার্স প্লাটফর্ম হিসেবে যাত্রা করলেও বর্তমানে এটি বিশ্বের বৃহত্তম ই-কমার্স ওয়েবসাইট। ২০০১ সালে যাত্রা করে উইকিপিডিয়া। এ ডিজিটাল এনসাইক্লোপিডিয়ার ডোমেইনের রেজিস্ট্রেশন হয়েছিল জিমি ওয়ালেস ও ল্যারি স্যাঙ্গারের নামে।

২০২১ সালের ১৮ জুন নাগাদ বিশ্বে অনলাইন ওয়েবসাইটের সংখ্যা ১৮৬ কোটি। সাইটফি বলছে, বিশ্বজুড়ে গড়ে ৫ লাখ ৪৭ হাজার ২০০টি নতুন ওয়েবসাইট চালু হচ্ছে।

ওয়েবসাইটের ৩০ বছরের পরিক্রমা নিয়ে ডব্লিউপি ইঞ্জিনের শীর্ষ কর্মকর্তা ফেবিও তোরলিনি বলেন, তিন দশক আগে যাত্রার পর এখন সব ব্যবসার কেন্দ্রে রয়েছে ওয়েবসাইট। এখন সব জীবিকার নিত্যসঙ্গী ডব্লিউডব্লিউডব্লিউ।

তিনি আরো বলেন, ওপেন সোর্স প্লাটফর্ম ওয়ার্ডপ্রেসের যে ইকোসিস্টেমে বিশ্বের অর্ধেকেরও বেশি ওয়েবসাইট রয়েছে, তার বাজারমূল্য ৫৯ হাজার ৬৭০ কোটি ডলার। যদি ওয়ার্ডপ্রেস কোনো দেশ হতো, তাহলে বিশ্বের ৩৯তম বৃহৎ অর্থনীতি সুইডেনের সমান হতো তার আকার।

উল্লেখ্য, ১৯৯১ সালের ৬ আগস্ট প্রথম ওয়েবসাইটের যাত্রা হয়। গত সপ্তাহে ৩০ বছরে পা দিল ওয়েবসাইট সেবা। এ তিন দশকে চেহারা, কার্যপরিধি ও নকশার জায়গা থেকে ওয়েবসাইটে অনেক বড় পরিবর্তন এসেছে। ওয়েবসাইটের যাত্রার ৩০ বছরের পরিক্রমা আধুনিক বিশ্বের চিত্তাকর্ষক ঘটনাই বটে।

As modern a mobile charger

As modern a mobile charger

See which one you are using?

As modern a mobile charger

Almost everyone has to worry about smartphone charges. When someone goes out, he repeatedly checks whether there is enough charge on the mobile. Otherwise, if the phone suddenly shuts down in the middle of work, there is danger. Smartphone companies are also competing to retain phone charges. They are constantly coming up with new technology.

Modern technology has made mobile charging, full charge in a few minutes, charging through solar power, charging with the touch of another mobile, etc. all possible. Some more technologies are coming up that have been in people's imagination for so long. But once in a while, it would take 4-6 hours to charge the smartphone. Some of the latest technology in smartphones are: 

Lithium-ion smartphone chargers:
Researchers say most mobile phones and personal electronic devices use lithium-ion rechargeable batteries. So far most smartphone companies use this technology. As the cellphone is transformed into a smartphone, its battery is also slowly becoming portable. The wall charger was once a classic cellphone charger. That situation is no more. In a word, as the cell phone charger and battery have shrunk, so has the charging time.

USB cable: The
The next technology for charging after lithium or wall charger is called a USB cable. It is also possible to transfer data simultaneously. This technology came to the market quickly and effectively after the nineties. How long it will take to charge the phone once depends on the choice of Amperage cable. However, its average charging time is about 3 hours. In fact, the USB cable is four times slower than the Wall Charger but it brings global diversity in terms of shape and connectivity.   

Wireless Charging :
Just a few years ago, wireless charging came to the market and caused a stir. There is no need to plug in the usual wall socket for charging the phone. No wiring is required. As a result, smartphone users can easily charge the phone without the hassle of wiring. The device's durability is enhanced by the absence of repeated plug and unplug problems, and the use of a charging port and cable protects the phone from damage.     

Hungry Flash Charging: In
2014, for the first time, the smartphone brand Oppo came up with hungry flash charging technology. With this, it takes less time to charge the smartphone than ever before. Some brands take less than an hour. This does not damage the phone even if the voltage fluctuates and ensures a durable battery.

Another advantage of the Vuk Flash Charge technology is that it has a five-tier security system. Apple, Samsung, Xiaomi, and some other brands have flash charging technology. However, in this case, Apo is the most advanced. One of the unique aspects of Apo's Hungry Flash Charge is that it will charge fast even when the screen is on.

Solar Charger:
As the days go by, people are realizing the importance of renewable energy. Due to its eco-friendliness, smartphones are now using solar or solar chargers. Depending on the efficiency of the charger, how long it will take to charge the mobile through solar energy. The higher the capacity of the charger, the faster the mobile will charge. It has no average time. However, it can take a maximum of four hours to charge the mobile once.

At present solar mobile phone charger is being widely used in GSM mobile phones. Samsung and LG were the first to bring solar chargers to the market, but they did not benefit much. Other brands are working on it.

Charging kiosks:
Another popular option for charging phones is kiosks. It has various chargers to charge different models of phones. It is easy to use and safe. Some have secret passwords for security reasons. However, on average, it does not take more than two hours to be fully charged once. It is twice as powerful as the QIS wireless charger. 

The most popular charging technology among the above charging technologies is the flash charger. This technology is becoming popular day by day as it is possible to charge the phone safely in the shortest time.

Facebook appeared with a new feature

Facebook appeared with a new feature


Facebook appeared with a new feature

This time, Facebook has come up with an 'end to end encryption system for Messenger's video and voice calls. So far it has been running on the text version of Messenger. The tech giant will now follow this privacy policy in the case of calls as well. In addition, Facebook has also updated the 'Disappearing Message' feature.

In a recent blog post, Facebook said that since 2016, Facebook has been using 'end-to-end encryption in the field of text messages. But in the last few years, the number of audio and video calls has increased rapidly, so this change has been brought in the case of audio and video calls.

According to Facebook, Instagram is also considering taking such a step. However, for the time being, it will be implemented experimentally in some countries. Facebook has also said that it will start testing the system for group chat, group voice, and video calls.

Meanwhile, Facebook has brought a new update in the 'Disappearing Message' feature. This time 'Timer Control' has been added to this feature. That means users will be able to fix the time limit for deleting messages. After that time the message will be automatically deleted.

This time seven hungry astronauts will also find smoked pizza in space

This time seven hungry astronauts will also find smoked pizza in space


This time seven hungry astronauts will also find smoked pizza in space!
Collected pictures

U.S. space company Northrop Grumman has shipped goods to the International Space Station as the latest and largest shipment. It holds a smoky hot pizza for seven people that have already been shipped on the company's Cygnus cargo rocket.

In addition, a total of eight thousand two hundred 'pounds or three thousand seven hundred kilograms of goods have been sent to the International Space Station. It also contains fresh apples, tomatoes, and kiwi. With this, Northrop Grumman sent the product into space about 16 times through the US space agency NASA. Although this is the largest food delivery consignment.

শরীরে ইউরিক এসিড বাড়ে যেসব খাবারে

শরীরে ইউরিক এসিড বাড়ে যেসব খাবারে


শরীরে ইউরিক এসিড বাড়ে যেসব খাবারে
পিউরিনসমৃদ্ধ খাবারের 

পিউরিন নামক প্রোটিন ভেঙে উৎপন্ন হয় ইউরিক এসিড। এটি এক ধরনের কেমিক্যাল। এই অ্যাসিড কিডনি দ্বারা পরিশোধিত হয়ে প্রস্রাবের পথে দিয়ে বেরিয়ে যায়। তবে রক্তে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বেড়ে গেলে কিডনিও একে নির্গত করতে পারে না। শরীরে ইউরিক এসিডের স্তর বৃদ্ধি পেলে গাউট রোগ দেখা দিতে পারে। এই রোগে গাঁটে ব্যথা হয়, ফোলা ভাব দেখা দেয়, উঠতে-বসতে অসুবিধা হয়।

অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও খাদ্যাভাসের কারণে এ সমস্যায় পড়েন অনেকেই। সমস্যা বাড়লে হার্ট অ্যাটাক, মাল্টিপল অর্গ্যান ফেলিওর, কিডনি ফেলিওরের ঝুঁকি বেড়ে যায়। চিকিৎসা ও ওষুধের পাশাপাশি হাই ইউরিক এসিডের রোগীদের নিজের খাওয়া-দাওয়ার বিশেষ যত্ন নেওয়া উচিত। এমন কিছু খাবার আছে, যা শরীরে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। তা নিচে তুলে ধরা হলো-

পিউরিনসমৃদ্ধ খাবার

হাই ইউরিক এসিডের রোগীদের সবার আগে পিউরিনযুক্ত খাবার এড়িয়ে যাওয়া উচিত। কারণ, এই পিউরিন ভেঙেই শরীরে ইউরিক এসিড সৃষ্টি হয়। এমন পরিস্থিতিতে মাছ, মাংস খাবেন না।

ডাল ও বিনস

গাউটের রোগীরা কয়েকটি ডাল ও বিনস খাবেন না। দেশি ছোলা, কুলথী বা হর্স গ্রাম, রাজমা, কাবুলিছোলা ইত্যাদি নিজের খাদ্যতালিকা থেকে বাদ দিন। এই খাদ্যদ্রব্যগুলো শরীরে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। 

মিষ্টিজাতীয় খাবার ও ড্রিঙ্কস

মিষ্টি খাবার ও ড্রিঙ্কসে উপস্থিত ফ্রুক্টোজ পিউরিনের মেটাবলিজম বাড়ায়। মিষ্টি খাবার ওজন বৃদ্ধি করে, যার ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ে। তাই হাই ইউরিক এসিডের রোগীরা মিষ্টি ত্যাগ করুন।

এ ছাড়া দই, ভিনেগার, ঘোল, মদ্যপানও এড়িয়ে চলুন। উল্লেখ্য, দইয়ে উপস্থিত ট্রান্সফ্যাট শরীরে ইউরিক এসিডের পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। তাই দই বা দইয়ের কোনো খাবার না খাওয়াই ভালো।