মঙ্গলবার, ৩১ মে, ২০২২

ঘুমানোর সময় ব্রা পরার ক্ষতিকর দিকগুলো

রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত: রাতে ঘুমানোর সময়ে ব্রা পড়ার অভ্যাস থাকলে ঘুমের মধ্যে আপনার রক্তচলাচলে ব্যাঘাত ঘটার সম্ভাবনা থাকে। বিশেষ করে অতিরিক্ত টাইট ইলাস্টিক থাকলে স্বাভাবিক রক্ত চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে। ফলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়।

ত্বকে দাগ বসে যায়: ঘুমানোর সময়ে নিয়মিত ব্রা পড়ার অভ্যাস থাকলে আপনার ত্বকে ধীরে ধীরে ব্রায়ের ইলাস্টিকের দাগ বসে যেতে পারে। বিশেষ করে অতিরিক্ত টাইট ইলাস্টিক হলে দাগ পড়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। তাই রাতে ঘুমানোর সময়ে ব্রা না পরাই ভালো।

ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে: অতিরিক্ত টাইট ব্রা পরে ঘুমাতে গেলে ঘুমে ব্যাঘাত ঘটে। কারণ অতিরিক্ত টাইট ব্রা পরে আপনি অস্বস্তিবোধ করবেন এবং রাতে আপনার গভীর ঘুম হবে না। ফলে সারাদিন ক্লান্তি অনুভূত হবে আপনার।

ত্বক চুলকাতে পারে: টাইট ফিটিং ব্রা পরে ঘুমালে রাতে ত্বকে চুলকানি অনুভূত হতে পারে। বিশেষ করে সুতি কাপরের ব্রা না হলে এই সমস্যা দেখা দেয়ার সম্ভাবনা বেশি। যারা রাতে একেবারেই ব্রা ছাড়া ঘুমাতে পারেন না তাদেরকে ডাক্তাররা স্পোর্টস ব্রা পরে ঘুমানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন। স্পোর্টস ব্রা স্বাস্থ্যের কোনো ক্ষতি করে না।

ক্যান্সার: ব্রা পরে ঘুমালে ক্যান্সার হয় নাকি হয় না এটা নিয়ে অনেকদিন ধরেই তর্ক-বিতর্ক চলছে। কেউ বলছেন নিয়মিত ব্রা পরে ঘুমালে ব্রেস্ট ক্যান্সার হতে পারে আবার কেউ বলছেন হয়না। তবে বেশ কিছু গবেষণায় জানানো হয়েছে যে নিয়মিত টাইট ফিটিং ব্রা পরে ঘুমালে ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকটাই বেড়ে যায়।

নন ক্যান্সারাস লাম্প: সিস্ট এবং লাম্প হলো নন ক্যান্সারাস টিস্যু। অতিরিক্ত টাইট ফিটিং এর ব্রা পরে নিয়মিত রাতে ঘুমানোর অভ্যাস থাকলে ব্রেস্টে সিস্ট এবং নন ক্যান্সারাস লাম্প এর সৃষ্টি হতে পারে যা পরবর্তিতে নানান রকম সমস্যা করে।

তাই যথাসম্ভব রাতে ব্রা বর্জন করুন।

সোমবার, ৩০ মে, ২০২২

ছেলেদের দেখলে মেয়েরা বার বার ওড়না ঠিক করে কেন?

হুম এটা সত্য। মেয়েরা ছেলেদের দেখলে বার বার ওড়না ঠিক করে। এর তিনটা কারণ হতে পারে।

  • আপনি যা ভাবছেন তাই। হয়তো ছেলেদের মনযোগ আকর্ষনের চেস্টা। কিন্ত এটা খুব রেয়ার কেইস। মেয়েরা যারা ওড়না পড়ে তারা থ্রি পিচ ও পড়ে। আর অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় থ্রি পিচ পড়া মেয়েরা মধ্যবিত্ত ঘরের হয়। আর মধ্যবিত্ত ঘরের মেয়েরা প্রায় সবাই ধর্মীয় জ্ঞানে বিশ্বাসী, ধর্মকর্ম পালন করে সেই সাথে মার্জিত শিক্ষা সম্পন্ন। মধ্যবিত্ত দের পেটের চেয়ে সম্মান বেশি দামি এজন্য এরা মার্জিত শিক্ষা পেয়ে থাকে। আর এমন ঘরের মেয়েরা কোন ছেলের আকর্ষনের জন্য বার বার ওড়না ঠিক করবে এটা খুব কমই হওয়ার চান্স আছে।
  • হতে পারে মেয়েটার ওড়না বেকায়দায় ছিলো।এজন্য ঠিক করে নিলো। আপনার দেখার সাথে সম্পূর্ণ কাকতালীয়। তবে এটা হওয়ার চান্স আছে।
  • আর তিন নাম্বার কারণ হলো বখাটে ছেলেরা। রাস্তার পাশে দল নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকে। কোন মেয়ে হেটে গেলে পারেনা চোখ দিয়ে গিলে খায়। এমন ভাবে তাকিয়ে থাকে যেন জীবনে প্রথম মেয়ে দেখেছে। আর এসব ছেলেদের চোখ কোথায় থাকে কারো অজানা নয়। এজন্য মেয়েরা চেক করে নেয় ওড়না ঠিক আছে কিনা। কিংবা ওভার শিওর হওয়ার জন্য আবার ঠিক করে নেয়। যাতে মানুষরুপী পশুদের চোখ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে পারে।ধন্যবাদ।

ছেলেদের মতে, মেয়েদের আসল সৌন্দর্য কী বা কীসে?

ঠোট

হাঁসি

শান্ত স্বভাব

ভালো স্বাস্থ্য

নিরহংকার মন

ধার্মিক আচরণ

আকর্ষণীয় বক্ষ

আরো কিছু গোপন জিনিস

কোন লক্ষণগুলো দেখলে বোঝা যায় মেয়েটি উপেক্ষা করছে?

কোন লক্ষণগুলো দেখলে বোঝা যায় মেয়েটি উপেক্ষা করছে?
  1. আপনার কথা মনোযোগ দিয়ে শুনতে চাইবে না।
  2. চ্যাট করার সময় বেশি বেশি হুম বলবে।
  3. কল রিসিভ করতে দেরি করবে।
  4. আপনাকে ব্যস্ততা দেখাবে।
  5. কথা বলার সময় অহংকার মুলক কথাবার্তা বলবে এবং ভাব নিবে।
  6. আপনার প্রতি এক ধরনের গুরুত্বহীন আচরণ করবে।
  7. আপনার দিকে পারতপক্ষে তাকাতে চাইবে না।
  8. প্রয়োজনে আপনাকে সকল প্রকার মাধ্যম থেকে ব্লক করে দিতে পারে।
  9. আপনার সাথে কৌশলী আচরণ করবে।
  10. আপনার কোন প্রশংসা করবে না।
  11. আপনার দিকে তাকিয়ে হাসবে না।
  12. আপনাকে ইমপ্রেস করতে চাইবে না।

পাত্তা কিভাবে আদায় করতে হয়?

  1. নিজেকে গুরুত্বপূর্ণ করে গড়ে তুলুন।
  2. যার তার কাছে নিজেকে সহজলভ্য করবেন না।
  3. নিজেকে হট এবং সেক্সি রাখুন।পাত্তা পাওয়ার পরিমাণ অত্যধিক বাড়বে।
  4. নিজেকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন,গোছানো এবং শৃঙ্খলিত রাখুন।
  5. নিজেকে সর্বদা হাসিখুশি এবং উৎফুল্ল রাখুন। হাসিখুশি লোকদের অন্যরা বেশি পাত্তা দেন।
  6. নিজের ব্যক্তিত্বকে অন্যের কাছে বিকিয়ে দিবেন না।
  7. প্রয়োজন অনুযায়ী ইগো দেখাতে হলে ইগো দেখান।
  8. কাউকে অন্ধভাবে বিশ্বাস করবেন না।
  9. নিজের গোপন কথা কাউকে শেয়ার করবেন না।
  10. নিজের সম্পর্কে রহস্য রেখে দিন।
  11. যতবেশি পারুন অন্যের গোপন ইনফর্মেশন কালেক্ট করুন।
  12. বরং দ্বিমত পোষণ করুন;সব সময় সহমত হওয়ার প্রয়োজন নেই।
  13. গায়ে পড়ে কাউকে দাম দিতে যাবেন না।
  14. নিজেকে তৈরি করুন এবং নিজের সম্পর্কে আস্থাশীল হউন।
  15. সর্বদা পারফিউম বা সুগন্ধি ব্যবহার করুন।