রবিবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

নারী পুরুষ একে অপরের ঠোঁটে চুমু খাওয়ার সময় চোখ বন্ধ হয়ে যায় কেন?


একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ মানুষের নিকটদৃষ্টি সাধারণত ২৫ সে.মি। অর্থাৎ এর চেয়ে কাছের কোনো বস্তু সে স্পষ্ট দেখতে অসুবিধা হবে।

কোনো একটা বস্তুকে চোখের একেবারে কাছাকাছি এনে দেখার চেষ্টা করুন তো! দেখতে কষ্ট হচ্ছে না? কষ্ট হবেই এবং চোখে অতিরিক্ত চাপ পড়বে যা প্রচন্ড বিরক্তিকর ব্যাপার।

দুজন মানুষ যখন একে অপরের ঠোঁটে চুমু খায় তখন অবশ্যই তাদের মধ্যকার দূরত্ব খুবই কম হয়। চোখ মেলে তাকাতে গেলে তাঁরা আসলে ঝাপসা দেখবে এবং চোখে অতিরিক্ত চাপ পড়বে।

একারণেই ঠোঁটে ঠোঁটে চুমুর সময় চোখ স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়।

নিউরোলজিস্ট Ikenna Onwuekwe এর ভাষ্যমতে, কিস চলাকালীন সময়ে চোখ বন্ধ হওয়া এক ধরনের প্রতিবর্তী ক্রিয়া। ফলে কিস করার সময় জোর করে চোখ খুলে রাখলে তা অকওয়ার্ড অনুভূতির সৃষ্টি করবে।

আবার সাধারণত কিসিং এর সময় আমরা ভালনারেবল ফিল করি এবং লাজুক হয়ে যাই।

এটা শরীর আপদ মনে করে।

আমরা সাধারণত রিল্যাক্স ফিল করার জন্য চোখ বন্ধ করে ফেলি, রাইট?

এইক্ষেত্রেও শরীর রিল্যাক্স ফিল করার জন্য চোখ বন্ধ করে দেয়।

বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জাতি-বর্ণের নারীরা বিভিন্নভাবে সুন্দর

বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জাতি-বর্ণের নারীরা বিভিন্নভাবে সুন্দর

আপনার কাছে কোন জিনিস বা বিষয়টা খুব আশ্চর্য লাগে?

বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন জাতি-বর্ণের নারীরা বিভিন্নভাবে সুন্দর—এই বিষয়টি আমার কাছে আশ্চর্য লাগে। এই সৌন্দর্যের বৈচিত্র্য সত্যি অবাক করার মতো।

ককেশীয়, মঙ্গলয়েড, নিগ্রয়েড ও অস্ট্রালয়েড—এই ৪ প্রধান জাতির ভিত্তিতে পৃথিবীর সমস্ত মানুষকে ভাগ করা হয়েছে। যেমন ইউরোপ, রাশিয়া, মধ্যপ্রাচ্যের মানুষ সাধারণত ককেশীয় জাতিভুক্ত। চীনা, জাপানি, কোরিয়ান, মঙ্গলীয়রা মঙ্গলয়েড জাতিভুক্ত। আফ্রিকার কৃষ্ণাঙ্গরা নিগ্রয়েড জাতির অন্তর্ভুক্ত। ভারত, বাংলাদেশ, নেপাল, শ্রীলংকার অনেক মানুষ প্রোটো-অস্ট্রালয়েড জাতির অন্তর্ভুক্ত।

একই দেশে একাধিক জাতির মানুষ থাকতে পারে যেমন ভারত ও নেপালে অস্ট্রালয়েড, মঙ্গলয়েড, নিগ্রয়েডের মিশ্রণ আছে। তবে এ নিয়ে প্রচুর বিতর্কও আছে। যেমন অনেকে দাবি করেন মধ্যপ্রাচ্যের মানুষরা ককেশীয় নয় অথবা ভারতীয়রা অস্ট্রালয়েড নয় ইত্যাদি। আমরা সে বিতর্কে না গিয়ে বরং বিভিন্ন দেশের নারীদের রূপবৈচিত্র্যের পার্থক্য দেখা যাক।

নরওয়ের নন্দিনী

রুশ রূপসী

ইনি ভারতীয়

আর ইনি বঙ্গললনা

এই নারী ইরানি

আর এই নারী ব্রিটিশ

ইনি পাকিস্তানি

ইনি এস্তোনীয় বিস্ময়

আর এই নারী আরবীয়

রোমানীয় মেয়ে

নাইজেরীয় কৃষ্ণ সুন্দরী

ইনি আফগান

জার্মানির মনোহরা

নেপালি কন্যা

সার্বিয়ার সুন্দরী

ইরাকি নিরুপমা

ব্রাজিলীয় তন্বী

তুর্কি রমণী

ইথিওপিয়ার কৃষ্ণ গোলাপ

ইন্দোনেশীয় রূপবতী

সিরীয় সাহসিনী

ভিয়েতনামের সুহাসিনী

আর চীনা অনিন্দিতা

ইউক্রেনের স্বর্ণকেশী

ইতালির বিড়ালাক্ষী

জাপানের মিষ্টি মেয়ে

এই নারী স্লোভেনিয়ার

আর এই নারী সুইডেনের

উজবেকিস্তানের উজবেক

ইনি কিরগিজস্তানের কিরগিজ

শ্রীলঙ্কার লাস্যময়ী

স্পেনের সুনয়না

মিশরীয় তুলনাহীনা

নারীর নমুনা থেকে রূপবৈচিত্র্যের রকমফের কিছুটা হলেও অনুধাবন করা গেল। লক্ষ্য করলে দেখবেন বিভিন্ন জাতির নারীদের ত্বক, চুল, চোখ, দাঁত, চিবুক, চোয়াল প্রভৃতি বৈশিষ্ট্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য পার্থক্য রয়েছে। এ বৈচিত্র্য এক আশ্চর্যের বিষয়ই বটে।

পুরুষত্বহীনতা নিয়ে কি নারীদের কোনো অভিযোগ আছে নাকি তারা সয়ে যান?

রাতে বউকে আদর করতে না জানলে বউ থাকবে না। নানা অযুহাতে ঝগড়া ঝাটি, ক্যাট ক্যাট করবে। তাই প্রতিটি দায়িত্ববান পুরুষের উচিত স্ত্রীকে রাতের বেলায় সময় দেয়া।

নিজের পুরুষত্ব নিয়ে যদি কোনো সমস্যা থাকে তবে ডাক্তারের পরামর্শ অনুসারে মেডিসিন খান। স্ত্রী এসব সরাসরি বলবে না কিন্তু তার ব্যবহারে আপনি বুঝে যাবেন স্ত্রী কি চায়। তাই অবশ্যই শারীরিক ব্যাপারটা গুরুত্ব দিবেন দাম্পত্য জীবনে। এটা যার ঠিক নেই তার দাম্পত্য জীবন অসুখের হয়।

একটা বিবাহিত মেয়েরও মাসিক হয় নিয়মিত প্রতি মাসে। তার শারীরিক চাহিদা না মেটালে মেয়েটির মাসিকেরও সমস্যা হয়। বিয়ের পরে স্বামীর সাথে শারীরিক মিলনের কারনে তার শরীরে নানাবিধ পরিবর্তন আসে। যার কারনে পুরুষ স্বামী যদি মিলনে অক্ষম হয় তবে মেয়েটির শারীরিক ও মানসিক দুই ধরনের কষ্ট হয়।

শারীরিক দিক থেকে মেয়েটির মাসিকের সমস্যা হতে পারে। মেয়েটির জরায়ুতে সমস্যা হতে পারে। শরীরের যন্ত্রনা বা কামনা লাঘবে মেয়েটির তখন মাস্টারবেশন করতে হয়।

তাই বিবাহিত পুরুষের প্রথম দায়িত্ব স্ত্রীকে বিছানায় হ্যাপী রাখা। তাকে সময় দেয়া। প্রচুর চুম্মন, মর্দন এসব করা। এর পরে নিজের পুরুষাংগ দিয়ে সহবাসে মিলিত হওয়া।

এটা যে পুরুষ করতে পারে না সে পুরুষ অক্ষম। তার পুরুষত্বে সমস্যা আছে।

স্ত্রী তখন তার ভিতরে অনেক সময় সেই কষ্ট পুষে রাখে। নিজের মধ্যে রেখে দেয় ও নিজে ভিতরে ভিতরে শারীরিক চাহিদা মেটানোর তাড়নায় পরকীয়ায় জড়িয়ে পড়ে। তখন সে সময় কাটানোর জন্য এই ছেলে, সেই ছেলের সাথে মোবাইলে সুখ দুঃখের কথা বলে বা নাটক, সিরিয়াল দেখার নাম করে নায়ক বা টিভি অভিনেতাকে নিয়ে নিজের মনে ফ্যান্টাসীর জগতে চলে যায়। অনেক সময় খারাপ সম্পর্কেও জড়িয়ে যায়।

তাই প্রতিটি পুরুষের উচিত স্ত্রী যাতে পরকীয়ায় আসক্ত না হয় সেই জন্য নিয়মিত সহবাস করা। যদি কোনো দিন ইচ্ছে নাও করে তবুও স্ত্রীর প্রতি দায়িত্ব হিসেবে সহবাসে প্রচুর আদর ভালোবাসা দেয়া।

যদি ইরেক্টাইল ডিসফাংশন বা পুরুষাংগ উত্থান জনিত সমস্যা থাকে তবে চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করে নিজের পুরুষত্বহীনতার চিকিৎসা করতে হবে এবং অবশ্যই কনডম পড়ে বউকে আদর করতে হবে। তা না হলে দেশের জনসংখ্যা বাড়তেই থাকবে। যখন বাচ্চা চাইবেন সেই সময় ছাড়া বাকি সময়ে কনডম অবশ্যই ব্যবহার করুন। প্রতিটি বিবাহিত পুরুষের জন্যেই এটা অবশ্য কর্তব্য।

এমন কিছু লিখবেন কি, যা শুধু বাংলাদেশেই সম্ভব?

সচেতনতামূলক বার্তা যা শুধুই বাংলাদেশীদের জন্যঃ-

১. ঢাকায় এলে কখনো বাসে জানালার পাশে বসে মোবাইল টিপবেন না। কখন নিয়ে যাবে, টের পাবেন না।

২. রিকশাতে বসে কোলের ব্যাগ রাখবেন না। পাশ থেকে মটরসাইকেল কিংবা গাড়িতে করে এসে হ্যাচকা টান দেবে।

৩. রাস্তায় কিছু খাবেন না, কিছুই না। দূরপাল্লার যাত্রা হলে বাড়ি থেকে খাবার নিয়ে আসুন অথবা প্যাকেটজাত কিছু খান। পাশের যাত্রী কিছু দিলে খাবেন না। তাতে কি? হয়তো যে পানি বা ডাব খেলেন, বা অন্যকিছু তাতেই থাকতে পারে ঔষধ।

৪. ট্রেন জার্নিতে দরজার পাশে, দুই বগির পাশে দাড়াবেন না। কিংবা যতোই ভালো লাগুক দরজায় দাঁড়িয়ে সিগারেট খাবেন না। ট্রেনের ছাদে চলাচল যতোই রোমান্টিক লাগুক, যে গ্যাং গুলো ছিনতাই করে, তারা খুবই নির্দয় এবং বেপরোয়া। অনেক যাত্রীর লাশ পাওয়া যায় সারাদেশের ট্রেন লাইনের আশেপাশে। বেশিরভাগই বেওয়ারিশ হিসেবে দাফন করে ফেলা হয়।

৫. কপাল খারাপ হলে ছিনত্যাইয়ের শিকার হবেন। ধরা যাক হলেন। কি করবেন ? ছিনতাইকারী বেশ কয়েকজন। আপনি একা, চারপাশে কেউ নেই। আপনাকে ঘেরাও করে রেখেছে। আপনার পকেটে দামী ফোন। এসবক্ষেত্রে ভালো হয় ফোনের মায়া ত্যাগ করা। কারণ যারা ছিনতাইকারী তাদের বেশিরভাগই নেশাগ্রস্থ। আপনার জীবনের দাম পৃথিবীর যেকোনো দামী ফোনের চেয়েও অনেক বেশি।

৬. বান্ধবী বা মেয়ে বন্ধুর সাথে রেস্টুরেন্ট বা পার্কে যাচ্ছেন। হঠাৎ দেখবেন আপনার চারপাশে একদল ছেলের আবির্ভাব। এরা কিন্তু একটা গ্যাং।
দেখবেন আপনাদের নিয়ে নানান রকম আজে বাজে কথা বলছে, বাজে ইঙ্গিত দিচ্ছে। আসলে ওরা চাইছেই আপনাকে উত্তেজিত করে একটা
ঝামেলায় বাধাতে। এতে ওদের লাভ, সেটা কিরকম ?
ধরা যাক আপনি মাথা গরম করে ঝামেলায় জড়ালেন। ওরা আপনাকে অপমান করেছে বলে আপনি পাল্টা কিছু বললেন বা করলেন। এই পেয়ে গেলো সুযোগ। ওরা তখন বাইরে থেকে নেতা গোছের কাউকে ধরে আনবে। যিনি এসেই আপনাকে আপনার বান্ধবীর সামনেই নানান
রকমভাবে জেরা করবে। তারপর বিচারে আপনাকেই দোষী বানিয়ে দেবে।
অত:পর মিটমাট করার নাম করে আপনার কাছ থেকে জরিমানা
বাবদ টাকা পয়সা কিংবা দামী ঘড়ি, ফোন অথবা ল্যাপটপটা রেখে দেবে। তাই এসব জায়গায় কথা বাড়ানো মানেই ঝামেলা ডেকে আনা। আর নির্জন জায়গা হলে এদের দেখা মাত্রই সরে পড়ুন।

৭. ভোররাতে ঢাকা এসে পৌঁছেছেন। সাহস দেখিয়ে রাস্তায় নেমে পড়তে যাবেন না। বাসস্টপে বা ট্রেন স্টেশনেই অপেক্ষা করুন। সকালে যখন রাস্তায় যথেস্ট মানুষ থাকবে তখন বের হন।

৮. ট্রেন স্টেশনে বা সদরঘাটে নিজে নিজে বয়ে নিয়ে যেতে পারেন না এমন বোঝা নিয়ে এসেছেন তো মরেছেন। মাথায় করে পৌঁছেব দেয়ার নামে আপনার কাছ থেকে চাদার মতো ৪০০-৫০০ টাকা খসিয়ে ছাড়বে কুলিরা। তাই সাবধানে থাকুন, দরদাম করে তারপর কুলি ঠিক করুন।

৯. নিউমার্কেট বা নীলক্ষেতের মত জায়গায় কেনা কাটা করতে গেলে খুবই সাবধান। কৌতুহলের বশে কোনো কিছুর দাম জিজ্ঞেস করলেও এখানে আপনাকে পাল্টা দাম বলার জন্য জোরাজুরি করবে। মনে রাখবেন এখানে মেজাজ দেখিয়ে লাভ নাই, এখানকার দোকানীরা সংঘবদ্ধ হয়ে কাজ করে।

১০. বাসে উঠলে প্যান্টের পিছনের পকেটে মোবাইল, মানিব্যাগ এসব কিছু রাখা নিরাপদ না। দেখবেন ভিড়ের মাঝে বাসে ওঠতেছেন যে য়কেউ টান মেরে নিয়ে যেতে পারে টের ও পাবেন না। তাই সামনের পকেটে এসব জিনিস রাখুন।

১১. বাণিজ্যমেলা, চিড়িয়াখানা, চন্দ্রিমা উদ্যান কিংবা শিশুপার্কে গিয়ে দাম খুব ভালো করে না জেনে কিচ্ছু খাবেন না। দেখা যাবে একটা সিংগাড়া কিংবা আধা প্লেট বিরিয়ানি খাইয়ে ৪০০-৫০০টাকার বিল ধরিয়ে দেবে আপনাকে।

১২. রাতে ঘোরাঘুরি না করাই ভালো। ছিনত্যাইকারী ধরলেতো কথাই নেই। এমনকি ‌( কিছু বিপথগামী)পুলিশ ( সক‌লেই নয় )ধরলেও বিপদ। যতই নির্দোষ হন, পুলিশ যদি বুঝতে না চায় আর আপনাকে আটকে রাখার নিয়ত যদি থাকে, তাহলে আপনার কিছুই করার থাকবে না। তাই বেশি রাতে ঘোরাঘুরি না করাই ভালো।

১৩. বাসস্ট্যান্ডে দাঁড়িয়ে আছেন, হঠাৎ একটা মাইক্রোবাস এসে থামলো আপনার সামনে। সেটা প্রাইভেট গাড়িও হতে পারে। আপনাকে চালক
বলবে সে গ্যারেজে ফেরার পথে বাড়তি কিছু ‘ট্রিপ’ নিচ্ছে। খুব অল্প ভাড়ায় আপনাকে পৌছে দেবার কথা বলবে। আপনি উঠবেন না। মেয়ে
হলেতো আরো আগে না।

১৪. রাস্তায় দাঁড়িয়ে আছেন। হঠাৎ ভদ্রবেশি কেউ এসে, সে হতে পারে ছেলে বা মেয়ে বা বয়ষ্ক পুরুষ কিংবা মহিলা, আপনার ফোন চাইলো।
বললো, উনার কোন একটা সমস্যার কথা, এক্ষুনি একটা ফোন দিতে হবে কাউকে। আপনি বিশ্বাস করে ফোনটা দিলেন, দেখবেন পরক্ষণেই হুট
করে বাইকে উঠে হাওয়া।

১৫. সাথে সবসময় আইডি কার্ড রাখুন। বিপদে পড়লে খুব কাজে দেয়। হয়তো কোনো দূর্ঘটনা ঘটেছে, অজ্ঞান হয়ে পড়ে আছেন, তখন যারা
উদ্ধার কাজে আসবে তারা আপনার পরিবার পরিজনকে জানাতে পারবে।

১৬. নতুন বিবাহিত হলে এবং স্ত্রীকে সাথে নিয়ে ঘুরতে এলে কাবিননামার ছবি মোবাইলে তুলে রাখুন। কখন কোন কাজে লেগে যাবে বুঝতেও
পারবেন না।

পুনশ্চঃ ১০০০+ আপভোটের জন্য ধন্যবাদ সবাইকে।

(সংগ্রহকৃত)

কোন মেয়েদের সেক্স চাহিদা বেশি

কোন মেয়েদের সেক্স চাহিদা বেশি

নারী পুরুষ যৌনতার ব্যাপার সবসময়ই অতিরঞ্জিত একটা ব্যাপার। এই ব্যাপারে মতামতও মানুষের ভিন্ন। যৌনতার ক্ষেত্রে কখনও এরকমও শোনা যায় যে নারীদের যৌন আকাঙ্খা পুরুষদের থেকে অনেক গুণ বেশি। আবার কখনও এটাকে ভুল প্রমাণ করেও দেখানো হয়ে থাকে। কিন্তু এসব ছাড়াও যৌনতার ইতিহাস আজ থেকে নয় সেই আদিম থেকেই চলে আসছে এর ধারা। আর এখনও পর্যন্ত সারা বিশ্বব্যাপী চলছে সুস্থ এবং স্বাভাবিক যৌনতা।

তবে, একটা কথা মাথায় রাখা দরকার যে যৌনতা সবসময় স্বেচ্ছায় সংঘঠিত মিলন। এরূপ অন্যথা হলে সেটা আর যাইহোক সুস্থ যৌন সম্পর্ক একেবারেই নয়। ইচ্ছের বিরুদ্ধে গিয়ে কোনো নারী কোনো পুরুষের সাথে কিংবা কোনো পুরুষ কোনো নারীর সাথে যৌনতায় লিপ্ত হতে পারেননা। আর এর পাশাপাশি এটাও স্বাভাবিক যে সবার যৌন বাসনা বা আগ্রহ এক হয়না।

নারীদের কথাতেই যদি এক্ষেত্রে আসা যায় তবো দেখা যায় যে যৌনতা প্রসঙ্গে প্রত্যেক নারীর ইচ্ছে সমান হয়ে থাকেনা। কোনো কোনো নারী অত্যাধিক যৌন কাতর হয়ে থাকেন। আবার পুরুষদের ক্ষেত্রেও, কোনো কোনো পুরুষের যৌন ইচ্ছা থাকে বেশি অর্থাৎ যৌনতার ব্যাপারে তাদের আগ্রহ এবং যৌন মিলনের ইচ্ছা থাকে ব্যাপক।

আবার কোনো কোনো নারী-পুরুষ সুস্থ যৌনতার পক্ষপাতি এবং তারা প্রয়োজন মাফিক যৌন মিলন পছন্দ করে। আবার কিছু কিছু নারী-পুরুষ যৌ’নতাকে খুবই কম মাত্রায় পছন্দ করে। অনেকের এ ব্যাপারে ভীতিও থাকে। যৌ’নতার ব্যাপার বিশেষ করে নারী, পুরুষের যৌ’নতার ব্যাপারে উৎসাহ এবং আগ্রহ যদি না থাকে তবে চরম পুলক আসতে পারে না।

নারীদের যৌনইচ্ছার সময়সীমা : ১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌ’নইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌ’ন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এরপরে ভালই কমে যায়।২. ২৫ এর উর্দ্ধে মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌ’নকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্মের চেয়ে অনেক বেশী পছন্দ করে। বেশীরভাগ নারীরা গল্পগুজব হৈ হুল্লোড় করে যৌ’নকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে।৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য যৌনকর্মের কোন দরকার নেই।৬. শারীরিক মিলনে নারীরা উত্তেজিত আর আনন্দিত হন ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।