নতুন করে গুগল তাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির (এআই) চ্যাটবট 'জেমিনি' যুক্ত করেছে, যা ব্যবহারকারীদের জন্য দ্রুত তথ্য পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করবে। এই আপডেটের ফলে গুগল ম্যাপস ব্যবহারকারীরা সহজেই গন্তব্যের বিস্তারিত তথ্য খুঁজে পাবেন। জেমিনির সাহায্যে গন্তব্যের আশেপাশের লাইভ মিউজিক ভেন্যু বা ক্যাফে সুপারিশসহ বিভিন্ন প্রাসঙ্গিক তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাওয়া যাবে। প্রাথমিকভাবে, এই সুবিধাটি শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রে চালু করা হয়েছে।
জেমিনি ছাড়াও গুগল ম্যাপসে কিছু নতুন টুলও যোগ করা হয়েছে, যা গাড়িচালকদের জন্য সহায়ক। গাড়িচালকেরা গন্তব্যের পথে বিরতি নেওয়ার স্থান, আকর্ষণীয় রেস্তোরাঁ এবং দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে তথ্য পাবেন। পাশাপাশি, স্থানীয় আবহাওয়া, বন্যা বা তুষারপাতের আগাম তথ্য দেখার সুযোগও থাকবে। এই নতুন ফিচারগুলোর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা আরও ভালোভাবে নিজেদের যাতায়াত পরিকল্পনা করতে পারবেন।IT IS HOT NEWS. Some information and news unknown to everyone. Which is only possible in F S S T S T L. SO keeps watching and keeps telling others.
মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর, ২০২৪
তিন নভোচারী নিয়ে সফলভাবে ফিরে এল চীনা মহাকাশযান
তিন নভোচারী নিয়ে সফলভাবে ফিরে এল চীনা মহাকাশযান
তিন নভোচারীসহ চীনা মহাকাশযান শেনচৌ-১৮ রিটার্ন ক্যাপসুলটি সফলভাবে অবতরণ করেছে। সোমবার রাতে উত্তর চীনের ইনার মঙ্গোলিয়া স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের তংফেং ল্যান্ডিং সাইটে এটি অবতরণ করে।
চায়না ম্যানড স্পেস এজেন্সি (সিএমএসএ) এ খবর নিশ্চিত করেছে।
তংফেং ল্যান্ডিং সাইটে শেনচৌ-১৮’র ক্রুদের জন্য স্থল অনুসন্ধান এবং উদ্ধারকারী দলটি মরুভূমিতে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল।সিএমএসএ জানায়, রবিবার বেইজিং সময় বিকাল ৪টা ১২ মিনিটে থিয়ানকং মহাকাশ স্টেশন শেনচৌ-১৮ পৃথক হয়। মহাকাশযানের রিটার্ন ক্যাপসুল থেকে অবতরণের পর নভোচারী ইয়ে কুয়াংফু, লি ছোং এবং লি কুয়াংসুকে বিশেষ মেডিকেল বাহনে করে নিয়মমাফিক বিভিন্ন মেডিকেল পরীক্ষার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
অবতরণের পর হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান, শেনচৌ-১৮ মিশন কমান্ডার ইয়ে কুয়াংফু। এটি ছিল থিয়ানকংয়ে তার দ্বিতীয় অভিযান।
চীনের জনগণকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এবার তিনি বেশ গভীরভাবে অনুভব করেছেন যে, চীনের মহাকাশ গবেষণা কতটা দ্রুত এগিয়ে চলেছে।
চীনের মহাকাশ স্টেশনটিকে নিজেদের আরেকটি বাড়ির সঙ্গে তুলনা করেন আবেগাপ্লুত লি কুয়াংসু।
৩৫ বছর বয়সী অপর তরুণ নভোচারী লি ছোং চীনের জনগণের পাশাপাশি মহাকাশ অভিযানে সংশ্লিষ্ট সবাইকেও ধন্যবাদ জানান। মহাকাশে অভিযানে তাদের কার্যক্রমকে সফল ও ফলপ্রসূ বলে জানান তিনি।
৩০ অক্টোবর বুধবার শেনচৌ-১৯ ক্রু ছাই সু জ্য, সং লিং তোং ও ওয়াং হাও চ্যকে নিয়ে সফলভাবে মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছায় চীনা নভোযান। সূত্র: সিজিটিএন, সিনহুয়া
ব্যবহৃত ফোন বিক্রির আগে যে কাজগুলো অবশ্যই করবেন
ব্যবহৃত ফোন বিক্রির আগে যে কাজগুলো অবশ্যই করবেন
আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ভুল হাতে চলে গেলে পড়তে পারেন মহাবিপদে। তাই পুরোনো ফোন বিক্রি বা বদলানোর আগে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। পুরোনো মোবাইল বদলানোর আগে এই কাজগুলো অবশ্যই করে রাখুন।
ব্যাংকিং এবং ইউপিআই তথ্য মুছে ফেলুন। স্মার্ট ফোনে অনেক ব্যক্তিগত তথ্য, ব্যাংকের লেনদেনের তথ্য জমা থাকে। তাই ফোন কাউকে দেওয়ার আগে সেই সব তথ্য মুছে ফেলা প্রয়োজন। ফোন বিক্রির আগে সেটিংস অপশনে গিয়ে সব ডেটা মুছে ফেলতে হবে।
ফোন থেকে ই-ব্যাংকিং করে থাকলে সমস্ত ‘হিস্ট্রি’ মুছে দিন। এসব তথ্য অন্য কারও হাতে গেলে লেনদেন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য ফাঁস হয়ে যেতে পারে। আপনার ইউজার আইডি, পাসওয়ার্ড বা ব্যাংকের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডের গোপন তথ্যও অন্যের হাতে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।সব ধরনের অ্যাপলিকেশন থেকে সব অ্যাকাউন্ট ডিলিট করে দিন। আর ডিলিট করার আগে অবশ্যই সব অ্যাকাউন্ট লগ আউট করে দিন। সেটি সব চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। গুগল অ্যাকাউন্ট লগ আউট করতে ভুলবেন না।
ফোন বিক্রির আগে মনে করে সিমের পাশাপাশি মাইক্রো এসডি কার্ডটিও বার করে নেবেন। সেটি থেকে গেলে মেমরিতে যা যা আছে তা অন্যের হাতে চলে যাবে। ফোনে যদি অডিও, ভিডিও, ছবির ব্যাকআপ থাকে, সেগুলোও মুছে দিতে হবে।
এখনকার বেশিরভাগ স্মার্ট ফোনে কল লিস্ট, মেসেজের ব্যাক আপ থাকে। কোনো কোনো ফোনে আবার কল রেকর্ডিংয়ের ব্যাকআপ থাকে। তাই মনে করে সেসব মুছে দিন। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে সেসব রেকর্ড, কল বা মেসেজের ব্যাকআপ আপনার গুগল ড্রাইভে রেখে দিতে পারেন। এতে পরের বার নতুন মোবাইলে আবার সেই গুগল অ্যাকাউন্ট লগ ইন করলেই সব তথ্য আপনি পেয়ে যাবেন।
সবচেয়ে ভালো হয় ফোনটি বদলাতে দেওয়ার আগে একবার ফ্যাক্টরি রিসেট করে দিতে পারেন। ফ্যাক্টরি রিসেট করার সময় ব্যাকআপ অপশনটি ডিজেবল করে দেবেন।
মোবাইলে দেরিতে চার্জ উঠছে? সমাধান করবেন যেভাবে
মোবাইলে দেরিতে চার্জ উঠছে? সমাধান করবেন যেভাবে
বর্তমান যুগে মোবাইল ফোন ছাড়া জীবন অচল। ঘুম থেকে উঠেই সবার আগে মোবাইল ঘাঁটাঘাঁটি করেন অনেকেই। ঘুমানোর আগেও কমবেশি সবার নজর থাকে মোবাইল স্ক্রিনেই।
অনেক সময়ই দেখা যায়, মোবাইলে ঠিকমতো চার্জ হচ্ছে না। ফুল চার্জ দিলেও কিছুক্ষণেই তা ৩০-৪০ শতাংশে নেমে আসে। আপনার মোবাইলেও কী এমন সমস্যা হচ্ছে? তবে এই সমস্যা হতে পারে আপনার ফোনে।
প্রথমেই জেনে রাখা দরকার যে, ফোন কখনো ১০০ শতাংশ চার্জ দিতে হয় না। ২০ শতাংশের নিচে চার্জ নেমে গেলে, অবিলম্বে ফোন চার্জ দেওয়া উচিত।ফোন দেরিতে চার্জ হওয়ার অন্যতম কারণ হলো চার্জার বা সকেট খারাপ হওয়া। যদি চার্জিং পোর্ট বা অ্যাডাপ্টর খারাপ হয়, সেক্ষেত্রে মোবাইলে চার্জ অনেক দেরিতে হয়।
অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডা আবহাওয়াতেও মোবাইলে চার্জিংয়ের সমস্যা হয়। চরম তাপমাত্রায় মোবাইলে চার্জ দেরিতে হয়।
এছাড়া, চার্জ দেওয়ার সময় ফোন ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে ফোনের ব্যাটারিতে চাপ পড়ে। তার ফলে চার্জিংয়ের সমস্যা হয়। ফোনে চার্জ দেরিতে হয়।
অনেক সময় চার্জি পোর্ট নোংরা থাকায় বা ধুলো জমে যাওয়ার কারণেও চার্জিংয়ে সমস্যা হয়।
হোয়াইট হাউস কার
হোয়াইট হাউস কার
লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হতে যাচ্ছে এবার। দোদুল্যমান সাত অঙ্গরাজ্যের ভোটের ফলাফলের ওপরই নির্ভর করবে কমলা হ্যারিসের গাধা ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাতি প্রতীকের জয়পরাজয়। এরই মধ্যে ৮ কোটির বেশি আগাম ভোট পড়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) ভোট গ্রহণ হলেও কবে জানা যাবে চূড়ান্ত ফলাফল, তা নিয়ে কৌতূহল রয়েছে অনেকের মাঝে। নির্বাচনের দিন অর্থাৎ ৫ নভেম্বর স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১০টার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজ্যে ভোটগ্রহণ শেষ হবে। সাধারণত যেসব রাজ্যের ভোট দ্রুত গণনা হয়, সেসব রাজ্যের ফল রাতেই (বাংলাদেশে বুধবার সন্ধ্যারাতের দিকে) পাওয়া যেতে পারে। প্রতিটি অঙ্গরাজ্য নিজেদের নিয়ম অনুযায়ী ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার সময় নির্ধারণ করে থাকে। এর পর শুরু হয় ভোট গণনা। তবে সাধারণত স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টায় ভোট গণনা শুরু হয়। সময়ের ব্যবধানের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ভোট গণনার সময়ে পার্থক্য দেখা যায়। যেমন পূর্বাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্যে যখন ভোট গণনা শুরু হয়ে যায়, আলাস্কা ও হাওয়াইয়ের মতো অঙ্গরাজ্যের ভোটাররা তখনো ভোট দিতে থাকেন। ভোট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাম্প (হাতি) ও কমলার (গাধা) মধ্যে কে জয়ী হবেন, তা ভোটারদের সরাসরি ভোটে নির্ধারিত হবে না। কেন্দ্রীয় পর্যায়ে (ফেডারেল) নির্বাচনি লড়াইয়ের বদলে জয়ী-পরাজিত নির্ধারিত হবে একেকটি অঙ্গরাজ্যের নির্বাচনি লড়াইয়ের মাধ্যমে। যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের একটিতে জয়ী হওয়ার অর্থ সংশ্লিষ্ট প্রার্থী সেই অঙ্গরাজ্যের সব কটি ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ ভোট পেয়ে যাবেন। যেমন টেক্সাসে ৪০ জন ইলেকটর রয়েছেন। কমলা হ্যারিস বা ডোনাল্ড ট্রাম্প, যিনি এ অঙ্গরাজ্যে বেশি ভোট পাবেন, তিনিই রাজ্যটির ৪০ জন ইলেকটরকে জিতে নেবেন। ইলেকটোরাল কলেজের মোট ভোটের সংখ্যা ৫৩৮। মাইনে ও নেব্রাসকা এ দুটি অঙ্গরাজ্য বাদে বাকি সব রাজ্যের ইলেকটোরাল ভোট যোগ করলে যে প্রার্থী ২৭০ বা তার বেশি ভোট পাবেন তিনিই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। সেই প্রার্থীর রানিংমেট হয়ে যাবেন ভাইস প্রেসিডেন্ট। ১৩ ডিসেম্বর ইলেকটররা সংশ্লিষ্ট অঙ্গরাজ্যের রাজধানীতে জড়ো হয়ে তাঁদের দলের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্ব শেষ করবেন। যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যা ৩৪ কোটি ৬০ লাখ ৬৩ হাজার ২৩৯। এর মধ্যে ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত ১৮ কোটি ৬৫ লাখ। নিবন্ধিত ভোটারের ৪৭ ভাগ নিজেদের দলগতভাবে চিহ্নিত করেছেন অর্থাৎ ৪৫.১ মিলিয়ন হচ্ছেন ডেমোক্রাট, ৩৬ মিলিয়ন রিপাবলিকান পার্টির সমর্থক। এর বাইরে রয়েছেন গ্রিন পার্টি, স্বতন্ত্র এবং অন্যান্য। এ তথ্য মাসখানেক আগের। এরই মধ্যে আরও কিছু মানুষ নিজেকে ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত করেছেন। আজ যুক্তরাষ্ট্রের ৬০তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হবে লক্ষাধিক কেন্দ্রে। বিজয়ী হবেন ৪৭তম প্রেসিডেন্ট। রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কমলা হ্যারিসের মধ্যে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাসের মধ্যেই শুরু হচ্ছে ভোট গ্রহণ। উত্তেজনাও রয়েছে ভোট ডাকাতি, কারচুপি এবং প্রতারণার নানা অভিযোগ নিয়ে। জাল ভোটের অভিযোগ সবচেয়ে বেশি করা হচ্ছে ট্রাম্পের পক্ষ থেকে। তবে এবারের নির্বাচনে আগাম ভোট অধিক মাত্রায় পড়ায় উভয় প্রার্থী কিছুটা স্বস্তিতে রয়েছেন। কারণ ভোটের দিন দোদুল্যমান স্টেটসমূহসহ বেশ কটি এলাকায় ঝড়বৃষ্টি হবে বলে আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাসে উল্লেখ করা হয়। আবহাওয়া যতটা দুর্যোগপূর্ণই হোক দলীয় সমর্থকরা পুরো প্রস্তুতি রেখেছেন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকেও যে কোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সতর্ক রাখা হয়েছে আগের রাত থেকেই। এবারের নির্বাচনকে যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে অভিহিত করা হচ্ছে। বিশ্ব পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্ব এবং মুরুব্বিয়ানা প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ায় দলগত ভোটাররাও দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়েছেন। গাজা, লেবানন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে কমলা হ্যারিসের প্রতি ডেমোক্র্যাটদের ভোটব্যাংকে ধস নেমেছে। গত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল পাল্টে দিতে ট্রাম্পের জঙ্গি আচরণের প্রভাবে বিরক্ত রিপাবলিকান পার্টির অনেক ভোটার। আর এমন একটি পরিস্থিতির প্রভাব গত তিন মাসে পরিচালিত অধিকাংশ জরিপে দৃশ্যমান হয় এবং বিজয় মুকুট কার ভাগ্যে জুটবে তা নিশ্চিত করা কোনোভাবেই সম্ভব হয়নি। ফলে ভোট গণনা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে চূড়ান্ত ফলাফল জানতে। যদিও গত রবিবার প্রচার চলাকালে ডেমোক্র্যাটরা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপন করে বলেছেন, গণনার আগেই ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করে আবারও তুলকালাম শুরু করতে পারেন। একই দিনে আরেক নির্বাচনি সমাবেশে ট্রাম্প ২০২১ সালের ২০ জানুয়ারি হোয়াইট হাউস ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল না বলে মন্তব্য করেছেন। অর্থাৎ এবার ফলাফল তাঁর বিরুদ্ধে গেলেও তিনি হোয়াইট হাউসে ঢুকে পড়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন বলে ডেমোক্র্যাটরা মনে করছেন। গতকাল ভোটের আগের দিন কমলা এবং ট্রাম্প পেনসিলভানিয়া স্টেটে প্রচার সমাবেশে ভোট প্রার্থনা করেছেন। কারণ এ স্টেটের ভোটারাই মূলত বিজয় নিশ্চিতে ভূমিকা রাখবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এখানকার মুসলিম ও ল্যাটিনো ভোটারদের ভূমিকা জয়পরাজয়ে প্রবল রয়েছে।