শনিবার, ২১ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫

বিয়ের প্রথম বছরটি যৌন জীবনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কেন

বিয়ের প্রথম বছরটি যৌন জীবনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কেন
বিয়ের প্রথম বছরটি দাম্পত্য জীবনের জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সময়। এই সময়টাতে নতুন করেই সবকিছু শুরু করতে হয় সকলকে। এই সময়েই বোঝা যায় দাম্পত্য জীবনে কতোটা সফলতা আসতে পারে। যদিও সময় গেলে অনেক গভীরতা আসে সম্পর্কে কিন্তু তারপরও প্রথম বছরেই স্বামী ও স্ত্রী নিজেদের একে অপরের মনে স্থান করে নিতে যথাসম্ভব চেষ্টা করে চলেন। বিয়ের প্রথম বছরেই পুরো জীবনের পরিকল্পনার ভিত্তি তৈরি হয়ে যায়। তাই এই সময়টা দাম্পত্য জীবনের জন্য অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
১) নতুন মানুষটিকে চিনে নেওয়ার সময় এটিই: ‘আরেঞ্জ ম্যারেজ’ বলুন বা ‘লাভ ম্যারেজ’ বিয়ের পর নতুন একটি পরিবেশে নতুন করে সব কিছু বুঝে নিতে হয়। যাকে প্রেমিক হিসেবে চিনতেন অথবা যাকে একেবারেই চিনতেন না তাকে নতুন করে চিনে নেয়ার সময় এটিই। এই সময়টাতে একেঅপরকে ভালো করে চিনে নিতে পারলে দাম্পত্য জীবন সুখে হয়।
২) এই প্রথম বছরেই বেশি সময় একসাথে কাটানো যায়: একে অপরকে বোঝার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে একসঙ্গে সময় কাটানো। একজন আরেকজনের কথা মন দিয়ে শোনা এবং অপর মানুষটিকে বোঝার চেষ্টা করা। প্রথম প্রথম একটু সমস্যা হলেও অনেকটা সময় একসঙ্গে কাটানো যায় বলে একে অপরের পছন্দ-অপছন্দ জানা যায় এবং পার্টনারের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার মনোভাব তৈরি হয়। এতে করে দাম্পত্য সম্পর্ক গভীর হতে থাকে।
৩) শেয়ার করার জিনিসগুলো: একটি ঘরের সবকিছু, বেডরুম, রান্নাঘর, জিনিসপত্র সব শেয়ার করার বিষয়টির উপরেও কিন্তু দাম্পত্য জীবনের অনেক কিছু নির্ভর করে থাকে। প্রথম বছরেই সঙ্গী সম্পর্কে অনেক কিছু শিখে নেয়া যায় সামান্য শেয়ারিংয়ের মনোভাব থেকে।
৪) দাম্পত্য কলহের সম্ভাবনা: কোনো দম্পতি একেবারেই কখনও ঝগড়া করেননি বিষয়টি অসম্ভব। ঝগড়া, দাম্পত্য কলহ সকল দম্পতিদের মধ্যেই দেখা যায়। কিন্তু বিয়ের প্রথম বছরেই সঙ্গীর পছন্দ অপছন্দ বুঝে নেওয়া, ছোটোখাটো বিষয়ে সঙ্গীর রিঅ্যাকশন সব দেখে বুঝে নেওয়া যায় আপনাদের দাম্পত্য কলহ হলে তা কতটা খারাপ রূপ নিতে পারে। তাই বিয়ের প্রথম বছর থেকেই কিছু জিনিস শিখে নিয়ে এড়িয়ে চলা যায় কঠিন কিছু কলহ।
৫) ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা: বিয়ের প্রথম বছরটিতেই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করে নেওয়ার বিষয়টি দাম্পত্য সম্পর্ক অনেক সহজ করে তোলে। ভবিষ্যতে কি হবে, কতটা ম্যানেজ করে চলা যাবে, সন্তান কখন নেওয়ার কথা ভাবা হবে-এই সব কিছুর পরিকল্পনা করে নেওয়ার সঠিক সময় বিয়ের প্রথম বছর।

যে ভুলগুলোর কারনে মজবুত প্রেমের সম্পর্ক নষ্ট হয়

যে ভুলগুলোর কারনে মজবুত প্রেমের সম্পর্ক নষ্ট হয়
অনেকেই বলেন সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে গেলে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয় । আবার অনেকে এও বলেন, সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা মোটেও হাতিঘোড়া কোনও কাজ নয় । সাধারণ কয়েকটি জিনিস মাথায় রাখলে প্রেমিকা-প্রেমিকারা বিশ্বাস করতে পারেন একে অপরকে । এই প্রতিবেদনে দেওয়া হল এমন কয়েকটি ভুল, যা নষ্ট করতে পারে একটি মজবুত সম্পর্ককেও । ভুলগুলি পড়ুন ও এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন-
অভিভাবক হবেন না: দয়া করে নিজের প্রেমিকাকে নিজের সম্পত্তি ভাববেন না । তাঁকেও ঘুরতে যেতে দিন বন্ধুদের সঙ্গে । সন্দেহ করবেন না অকারণে ।
কাজ কাজ করবেন না: দিনভর অফিস-চাকরি-ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত থাকার পর একটু সময় রাখুন নিজের আপনজনের জন্য । জানেন তো,অধিকাংশ সম্পর্কই ভেঙে যায় একে অপরকে সময় দিতে না পারার অজুহাতে ।
বিয়েতে তাড়াহুড়ো নয়: প্রেমিকা আপনারই। আপনাকে ভালবাসলে অন্য কারুর সঙ্গে পালিয়ে যাবে না । তাই বিয়ের জন্য তাড়াহুড়ো করবেন না । অনেক পুরুষই চান, কোনও মহিলাকে তাড়াতাড়ি বিয়ে করে বিশ্বাসযোগ্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হতে । এটা কোনও উপায় হতে পারে না মশাই ।
ছোটখাটো ঝগড়া এড়িয়ে চলুন: এটাকে বলে গোল্ডেন ওয়ার্ডস অফ রিলেশনশিপ । ঝগড়া এড়িয়ে চলুন । একে অপরকে ছুঁয়ে থাকুন । মনে থাক শুধুই ভাল লাগার আমেজ ।
বিশ্বাস করতে শিখুন: একটি সুস্থ-স্বাভাবিক সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে গেলে কিন্তু বিশ্বাস করতের শিখতেই হবে একে অপরকে ।
দোষ চাপাবেন না: আপনার কাজের চাপ, আপনার বন্ধুর বিশ্বাসঘাতকতা-সব কিছুর দোষ আপনার প্রেমিকার উপর চাপাবেন না ।

দাম্পত্য জীবনকে পরকীয়ার ঝুঁকি মুক্ত রাখার কিছু কৌশল

দাম্পত্য জীবনকে পরকীয়ার ঝুঁকি মুক্ত রাখার কিছু কৌশল
হ্যাঁ, একথা সত্যি যে মানুষের মনকে বেঁধে রাখা যায় না। প্রেম জীবনে যখন তখন হতে পারে আর এই প্রেমে পড়ার হাত থেকে কাউকে দূরে সরিয়ে রাখার কোন উপায় নেই। তবে এটাও কিন্তু সত্যি যে দাম্পত্যে পরকীয়ার অনেক কারণ থাকে, যার মাঝে সবচাইতে বড় কারণগুলো হচ্ছে সঙ্গীর সাথে দূরত্ব বা আগ্রহ হারিয়ে ফেলা। একটা জিনিস ভুলে গেলে চলবে না যে, একটি ভালোবাসার সম্পর্ক থেকে মানুষ যখন শারীরিক ও মানসিক উভয় প্রকার সুখ ও সন্তুষ্টি পায়, তখন আর অন্য কারো কাছে সুখের খোঁজে যেতে হয় না।
আর তাই নিজের স্বামী বা স্ত্রীকে পরকীয়ার কুৎসিত থাবা থেকে দূরে রাখার উপায় হচ্ছে ভালোবাসার বন্ধন মজবুত করা, এমন একটি সম্পর্ক গড়ে তোলা যেন আপনার আকর্ষণ তিনি কখনোই কাটিয়ে উঠতে না পারেন। কিন্তু কীভাবে করবেন এই কাজ? চলুন জেনে নিই।
ভালো সঙ্গী চাইলে নিজে আগে ভালো সঙ্গী হোন:
আপনি নিশ্চয়ই চান স্বামী বা স্ত্রী আপনাকে অনেক ভালবাসুক আর সম্মান করুক? এই ভালোবাসা আর সম্মান চাইলে আগে ভালোবাসা ও সম্মানের যোগ্য হয়ে উঠুন। হ্যাঁ, যদি চান যে সঙ্গী আপনাকে ভীষণ ভালোবাসায় ঘিরে রাখবেন, তাহলে আপনিও তাঁর দিকে ভালোবাসার হাত বাড়ান। আগে নিজে ভালো সঙ্গী হোন, দেখবেন তিনিও আপনা থেকেই বদলে গেছেন। ভালোবাসা পেতে চাইলে ভালোবাসা দেয়াও শিখতে হবে।
নিজেকে যত্ন করুন অবশ্যই:
বিয়ে তো হয়েই গেছে, আর আর সুন্দর দেখিয়ে কী হবে?- এমন একটা ভাবনা বেশিরভাগ মানুষের মাঝে কমবেশি আছে। কিন্তু সত্য এটাই যে বিয়ের পরেই বরং এটাই প্রয়োজনীয়তা বেশি। বিয়ের আগে তিনি যেমন আপনাকে স্মার্ট ও আকর্ষণীয় দেখেছেন সবসময়, সেই লুকটিই ধরে রাখার চেষ্টা করুন। হ্যাঁ, ভালোবাসা চেহাররা উপরে নির্ভরশীল নয়। কিন্তু সর্বদা এলোমেলো আর নোংরা জীবন সঙ্গীকে দেখতে নারী-পুরুষ কেউই ভালোবাসেন না। প্রিয় মানুষটা তখনই অন্যদিকে তাকাবে, যখন তিনি আপনার মাঝে আকর্ষণ খুঁজে পাবেন না। তাই নিজেকে যত্ন করুন, নিজেকে সাজিয়ে রাখুন।
অকারণ সন্দেহের প্রকাশ করবেন না:
কারণে-অকারণে সঙ্গীর চরিত্র নিয়ে সন্দেহ করা থেকে বিরত থাকুন। আর সন্দেহ যদি লাগেই, সেটা তাঁর সামনে প্রকাশ করবে না। সবসময় এটাই প্রকাশ করুন যে আপনি তাকে মনে প্রাণে বিশ্বাস করেন।
যত ঝগড়াই হোক, দূরে যাওয়া নয়:
একটু ঝগড়া হলেই রাগারাগি করে আলাদা থাকেন? কথা বলা বন্ধ বা আলাদা কামরায় ঘুমান? এই কাজটি কখনোই কোন অবস্থাতে করবেন না। কেননা এউ দূরত্ব থেকেই সৃষ্টি হয় পরকীয়ার মত সম্পর্কের। বরং ঝগড়া হলে আরও বেশি কাছাকাছি থাকুন, আরও বেশি ভালবাসুন। এতে ঝগড়া মিটে যাবে সহজে।
অন্যের সাথে তুলনা একটি ভয়ানক ব্যাপার:
অমুকের স্ত্রী দেখতে অনেক সুন্দর বা অমুকের স্বামী তাঁর অনেক খেয়াল করেন? এইসব বলে বা ভেবে কখনো মন ছোট করবেন না। এবং কখনোই নিজের স্বামী বা স্ত্রীকে এইসব বলে খোটা দেবেন না। প্রতিটি সম্পর্কই আলাদা, প্রতিটি সম্পর্কই নিজের মত। অন্যের সাথে তুলনা করে সঙ্গীর মনে কষ্ট দেয়ার অর্থ তাকে দূরে ঠেলে দেয়া।
জিইয়ে রাখুন শারীরিক ভালোবাসা:
দাম্পত্যে ভালোবাসা অটুট রাখার জন্য যৌন সম্পর্কে আকর্ষণ ধরে রাখা খুবই জরুরী একটি বিষয়। নিজের ও সঙ্গীর চাহিদা অনুযায়ী নিজেদের এই সম্পর্কটার উন্নয়ন করুন। সুন্দর পোশাক, একটু ভিন্নতা ও অনেকটা ভালোবাসা দিয়ে সজীব রাখুন শারীরিক প্রেমকে।

যাদের নিয়ে ফ্যান্টাসিতে ডুবে থাকতে ভালোবাসেন পুরুষেরা

যাদের নিয়ে ফ্যান্টাসিতে ডুবে থাকতে ভালোবাসেন পুরুষেরা
পুরুষ মাত্রই মনের মানুষটিকে নিয়ে নানারকম সেক্সুয়াল ফ্যান্টাসি। যে মহিলা তাদের চাহিদা মেটাতে সক্ষম তাদের নিয়ে মেতে থাকেন পুরুষেরা। এমনটাই দাবি টাইমসের।সাইকোথেরাপিস্ট ডা: অরবিন্দ সিংকে উদ্ধৃত করে টাইমস জানাচ্ছে, লাভ মেকিংয়ের জন্য ফ্যান্টাসি জিনিসটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি নারী-পুরুষ নিজেদের চাহিদা মেটাতে সক্ষম হন, তখনই গড়ে ওঠে এক সুস্থ-স্বাভাবিক সেক্সুয়াল লাইফ।
ডা: অরবিন্দের দাবি, ফ্যান্টাসি মানে এই নয় যে সবসময় সেই পরিস্থিতি বাস্তবে রোজ ঘটতে হবে। পুরুষেরা তাদের পছন্দের নারীর সঙ্গে ‘ওয়ান নাইট স্ট্যান্ড’ করেও ফ্যান্টাসি পূরণ করতে সক্ষম।
এখানে এমন পাঁচ ধরনের মহিলার তালিকা দেওয়া হল যাদের নিয়ে ফ্যান্টাসিতে ডুবে থাকতে ভালোবাসেন পুরুষেরা।
ইংরেজির শিক্ষিকা
নার্স
প্লে-মেটস
বসের স্ত্রী
এয়ার হোস্ট্রেস বা বিমানসেবিকা

৭টি গোপন কৌশলে সকলের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠুন

৭টি গোপন কৌশলে সকলের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠুন
বিপরীত লিঙ্গকে আকর্ষণ করতে সকলেই চান। আপনি পুরুষ হলে চাইবেন নারীরা আপনাকে আকর্ষণীয় ভাবুক, আপনি নারী হলে চাইবেন পুরুষের চোখে আবেদনময় হয়ে উঠতে। আপনি কি দেখতে খুব একটা সুন্দর নন? কোন প্রয়োজন নেই!

বিপরীত লিঙ্গকে আকর্ষণ করতে ভীষণ সুন্দর হবার কোনই প্রয়োজন নেই আসলে। বরং সঠিক আচরণ ও কিছু গোপন কৌশলই আপনাকে করে তুলবে অন্যদের চোখে আবেদনময়। তাই, নিজের চেহারা নিয়ে দ্বিধা ঝেড়ে ফেলে চেষ্টা করে দেখুন এই ৭টি টিপস, সকলের চোখে মধ্যমণি হয়ে উঠবেন নিঃসন্দেহে!

১) প্রথমেই মনযোগ দিন নিজের পোশাকের দিকে। আপনি দেখতে আহামরি সুন্দর নন বলে ভালো পোশাক পরবেন না, এটা কি কোন যুক্তি হতে পারে? নিজের শরীর, গায়ের রঙ ইত্যাদির সাথে মিলিয়ে সঠিক পোশাক বেছে নিন। এমন পোশাক বাছুন, যাতে আপনার দৈহিক ও মানসিক সৌন্দর্য অনেকটাই পরিস্ফুটিত হয়ে ওঠে। একটা আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব যেন প্রকাশ পায় পোশাকে।

২) ছোট খাট সমস্ত খুঁটিনাটির দিকে মনযোগ দিন। যেমন মানানসই হেয়ারকাট, জুতা, ঘড়ি, গহনা এবং অন্যান্য এক্সেসরিজ। কেন এগুলো গুরুত্বপূর্ণ? কেননা আপনার চেহারা যেমনই হোক না কেন, এসব জিনিসের মাধ্যমে প্রকাশ পায় আপনার রুচি ও ব্যক্তিত্ব। এবং সঠিক হেয়ার কাট ও দাড়ি রাখার স্টাইল দিলে ঢেকে ফেলে সম্ভব চেহারার অনেক ত্রুটিও। হেয়ার কাট বা দাড়ির স্টাইল বদলে মুহূর্তের মাঝেই আবেদনময় হয়ে ওঠা সম্ভব।
৩) শরীর থেকে যেন কোন বাজে দুর্গন্ধ না আসে। রুচিশীল পারফিউম ব্যবহার করুন, কথা বলার সময় যেন মুখে গন্ধ না থাকে, মোজা থেকে যেন গন্ধ না আসে ইত্যাদি খেয়াল রাখুন। এবং শরীরে কোন চর্মরোগ থাকলে সেটার চিকিৎসা করান। হাত ও পা সর্বদা সুন্দর রাখুন। নিজেকে পরিচ্ছন রাখুন। যেমন ধরুন, আপনার মাথার খুশকি পড়ে আছে কাপড়ে বা গলায় ময়লা জমে হয়েছে কালো দাগ- এগুলো কি খুব আকর্ষণীয়? একদম নয়!

৪) ঝলমলে ও প্রাণবন্ত মানুষ হয়ে উঠুন। কিন্তু কখনোই বেশি কথা বলবেন না। অন্যকে গুরুত্ব দিন, তাঁদের কথা মন দিয়ে শুনুন। আর আপনি যা বলবেন, সেটাই যেন খুবই চমৎকার হয়। আজেবাজে কথা, ফালতু রসিকতা ইত্যাদি করে নিজেকে ছোট করবেন না। বরং নিজের বয়স ও ব্যক্তিত্বের ওজন বুঝে কথা বলুন। তার সাথে আপনার সম্পর্কটারও ওজন করতে শিখুন। দেখবেন রাতারাতি আপনার সম্মান বেড়ে যাচ্ছে।

৫) আপনি যে কারো চোখে আকর্ষণীয় হয়ে উঠতে চান, এই বিষয়টি মোটেও প্রকাশিত হতে দেবেন না। বিপরীত লিঙ্গকে খুব বেশি পাত্তা দেয়া, খুব বেশি আগ্রহ প্রকাশ তাঁদের প্রতি এগুলো যেন না হয়। বরং তাঁদের আগ্রহ বাড়তে দিন। বাড়তে বাড়তে একসময় তাড়া নিজেরাই এগিয়ে আসবেন আপনার দিকে।

৬) বিপরীত লিঙ্গের কেউ যদি আপনার প্রতি একটু আগ্রহ প্রকাশ করে, তাতেই ভীষণ উচ্ছসিত হয়ে উঠবেন না। এমন একটা আচরণ করবেন যে এটা খুবই সাধারণ একটি ব্যাপার। উচ্ছসিত হয়ে নিজের সব কথা প্রকাশ করে দেবেন না বা তাঁদেরকে বেশি মূল্য দিয়ে ফেলবেন না।

৭) নিজের আচার আচরণে পরিবর্তন আনুন। আপনি দেখতে যেমনই হোন না কেন, আপনার পোশাক যেমনই হোক না কেন, আসল হাতিয়ার হচ্ছে আপনার ব্যক্তিত্ব। মার্জিত হাসি, চোখের ভাষায় কথা বলা, সামান্যতে অনেক কিছু বুঝিয়ে দেয়া, একটু রহস্য ইত্যাদি চর্চা করে প্রকাশ করুন যেন হয়ে উঠতে পারেন সবার চাইতে আলাদা। মনে রাখবেন, সবার চাইতে ভিন্ন কিছুই হচ্ছে আবেদনময় ও আকর্ষণীয়!