ভিএসএস
ইউনিটি নামের নতুন মহাকাশযান উন্মুক্ত করেছে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশযান
নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ভার্জিন গ্যালাকটিক। গতকাল শুক্রবার নতুন এই
মহাকাশযানের কথা ঘোষণা দেন প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা রিচার্ড ব্র্যানসন।
এই মহাকাশযানটিতে অর্থের বিনিময়ে মহাকাশ ভ্রমণ করার এবং নিরাপদে পৃথিবীতে
ফিরে আসার ব্যবস্থা রয়েছে।
নীল, রুপালি আর সাদা রঙের এই মহাকাশযানে যাত্রী নিয়ে রওনা দেওয়ার আগে অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা হবে। কবে নাগাদ যাত্রী পরিবহনে এই নভোযান ব্যবহার করা হবে, সে তথ্য এখনো প্রকাশ করেনি ভার্জিন গ্রুপের এ প্রতিষ্ঠানটি।
এর আগে এরকম মডেলের একটি ইউনিটি মহাকাশযান ২০১৪ সালের ৩১ অক্টোবর পরীক্ষামূলকভাবে ওড়ার সময় বিধ্বস্ত হয়। তবে ওই মহাকাশযান যাত্রী বহনের জন্য তৈরি করেনি ভার্জিন।
গতকাল নতুন মহাকাশযানের উদ্বোধনে রিচার্ড ব্র্যানসন বলেন, ‘মানুষকে মহাকাশে নিয়ে যাওয়াটা দারুণ একটা ব্যাপার।’
নতুন মহাকাশযান কতটা নিরাপদ? এ বিষয়টির নিশ্চয়তা হিসেবে বিখ্যাত তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং মহাকাশ ভ্রমণে যাবেন।
পরীক্ষামূলক উড্ডয়নের সময় ইউনিটির প্রথম সংস্করণ বিধ্বস্ত ও দুই পাইলটের মৃত্যুর ঘটনার পর এটিকে আরও নিরাপদ করতে নকশায় বেশ কিছু রদবদল করেছে ভার্জিন গ্যালাকটিক।
নীল, রুপালি আর সাদা রঙের এই মহাকাশযানে যাত্রী নিয়ে রওনা দেওয়ার আগে অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা হবে। কবে নাগাদ যাত্রী পরিবহনে এই নভোযান ব্যবহার করা হবে, সে তথ্য এখনো প্রকাশ করেনি ভার্জিন গ্রুপের এ প্রতিষ্ঠানটি।
এর আগে এরকম মডেলের একটি ইউনিটি মহাকাশযান ২০১৪ সালের ৩১ অক্টোবর পরীক্ষামূলকভাবে ওড়ার সময় বিধ্বস্ত হয়। তবে ওই মহাকাশযান যাত্রী বহনের জন্য তৈরি করেনি ভার্জিন।
গতকাল নতুন মহাকাশযানের উদ্বোধনে রিচার্ড ব্র্যানসন বলেন, ‘মানুষকে মহাকাশে নিয়ে যাওয়াটা দারুণ একটা ব্যাপার।’
নতুন মহাকাশযান কতটা নিরাপদ? এ বিষয়টির নিশ্চয়তা হিসেবে বিখ্যাত তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং মহাকাশ ভ্রমণে যাবেন।
পরীক্ষামূলক উড্ডয়নের সময় ইউনিটির প্রথম সংস্করণ বিধ্বস্ত ও দুই পাইলটের মৃত্যুর ঘটনার পর এটিকে আরও নিরাপদ করতে নকশায় বেশ কিছু রদবদল করেছে ভার্জিন গ্যালাকটিক।