বৃহস্পতিবার, ৩০ মার্চ, ২০২৩

দলগত বিবাহ কী?

Polyandry culture: A wife with many husbands-


তিব্বতের এক স্ত্রীর তিন ভ্রাতা স্বামীর সাথে জীবন : তিব্বতের রাজধানী লাসা থেকে প্রায় ৪০০ কিলোমিটার দূরে তিব্বত মালভূমিতে সমুদ্রতল থেকে ৪৫০০ মিটার উচ্চতায় সাকিয়া নামের গ্রামে ৩০ বছর বয়স্কা মহিলা পেমা তার তিন স্বামী এবং ৫ সন্তানের সাথে বসবাস করেন। তার স্বামীরা তিন ভাইও বটে অর্থাৎ তিন ভাই মিলে একটি মেয়েকে বিবাহ করেছেন।

বড় ভাই অর্থাৎ বড় স্বামী যার বয়স ৩২ বছর গ্রাম্য ডাক্তার হিসাবে কাজ করেন। মেজ স্বামী বয়স ২৭ বছর, মেষপালক যিনি সারাদিন পাহাড়ে মেষ চড়ান। ছোট স্বামীর বয়স ২৫। তিনি লাসা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রাজুয়েশন নিয়ে লাসাতেই চাকরি করেন এবং ছুটি পেলেই পরিবারের সাথে সময় কাটাতে সাকিয়ায় চলে আসেন।

সবচেয়ে ছোট স্বামী সকালবেলা স্ত্রীকে তিব্বতের ঐতিহ্যবাহী বহু স্তর বিশিষ্ট বর্নিল পোশাক পরতে সহায়তা করেন। তারপর তিনি ছেলেমেয়েদের চাইনিজ ভাষা শিক্ষা দেন এবং ফাঁকে ফাঁকে স্ত্রীকে গৃহকর্মে সহায়তা করেন।

পেমা সকালবেলা তিন স্বামী এবং ৫ সন্তানকে নাস্তা পরিবেশন করেন। সকলের খাওয়া শেষ হওয়ার পর তিনি নাস্তা করেন। পেমা পাঁচ সন্তানের দেখাশোনা করেন, রান্নাবান্না গৃহকর্ম করেন, কাপড় বুনেন, পানি সংগ্রহ করেন।

সন্ধ্যা হতেই বাকি দুই স্বামীও নিজ নিজ কাজ সেরে গৃহে ফিরে আসেন। তিন স্বামী মিলে স্ত্রীকে রাতের খাবার তৈরি করতে সহায়তা করেন। সকলে একসাথে বসে ডিনার খান এরপর তারা গৃহে তৈরি বিয়ার পান করেন। বিয়ার পান করতে করতে বড় স্বামী সুন্দর এবং সুখী জীবনের জন্য গান গেয়ে প্রার্থনা করেন।

প্রার্থনা শেষে ছেলেমেয়েদেরকে ঘুমোতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। স্ত্রী তার নিজ কক্ষে চলে যান। একজন স্বামী স্ত্রীর সঙ্গে শুতে যান এবং সেই সময়ে তার জুতো জোড়া ঘরের দরজার সামনে রাখা থাকে যেন ভুলক্রমে অন্যকোন ভাই ঘরে প্রবেশ না করে। " - Tasi Delek, Tibet Vista.

'Nothing is wrong in the nature, only the human and religion say good or bad' - An unknown philosopher.

সকল ভ্রাতা মিলে একটি মেয়েকে বিবাহের কারণ: সমুদ্র সমতল থেকে গড়ে প্রায় ৪৫০০ মিটার উঁচুতে থাকা এভারেস্ট এবং কে২ পর্বতমালা বেষ্টিত তিব্বত মালভূমিতে জীবন খুবই কঠিন। প্রচন্ড ঠান্ডায় আর চরম বৈরী আবহাওয়ায় খাদ্য সংগ্রহ কঠিন, চাষাবাদ বা গৃহনির্মাণের জন্য পরিবারগুলোর খুব সামান্য পরিমাণ জমি থাকে। কোন পরিবারের প্রতিটি ছেলে যদি আলাদা বিয়ে করে তবে গৃহ নির্মাণ এবং খাদ্যের সংস্থান অসম্ভব হবে। তাই টিকে থাকার জন্য হাজার হাজার বছর আগে তিব্বতের সমাজপতিরা পরিবারের সকল ভাই মিলে একটি মেয়েকে বিবাহের প্রথা চালু করেন যেন পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ না হয়ে যায় আর জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং পরিবারের সকলেই টিকে থাকতে পারে।

তবে গত শতকের আশির দশকে শুরু হওয়া চীনের এক সন্তান নীতি তিব্বতীদের জন্য অভিশাপ বয়ে এনেছিল কারণ কোন পরিবারের সকল ভাই মিলে একটি মেয়েকে বিয়ে করে এক সন্তান নিলে মাত্র ২/৩ জেনারেশনে তিব্বতীরা পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে।


বিয়ের পর প্রথম মিলন করার আগে স্ত্রী কে কীভাবে সহবাসের কথা বলবো, আর কীভাবে বলা উচিত?



শুধু Quora তে নয়। বাস্তবেও তরুণদের কাছে এমন প্রশ্ন পাওয়া যায়। মজার ব্যাপার, যাদের অভিজ্ঞতা আছে, তারা সাধারণত এই প্রশ্নের উত্তর দেয় না। ওদিকে, খুব আগ্রহের সাথে, অনভিজ্ঞ তরুণরা এমন প্রশ্নের উত্তর দেয়। তারা, বিভিন্ন ধরণের পরামর্শ দিয়ে, বিষয়টা জটিল করে ফেলে।

একবার, একটি মাখন এর টুকরো গরম করবেন। দেখবেন, ওটা গলে গেছে। সেই ক্ষেত্রে, এই কথা জিজ্ঞাসা করা লাগে না - "প্রিয় মাখন, তুমি কি গলবে?"

একবার, একটি লোহার টুকরো, চুম্বক এর পাশে রাখবেন। দেখবেন, ওটা চুম্বক এর সাথে লেগে গেছে। সেই ক্ষেত্রে, এই কথা জিজ্ঞাসা করা লাগে না - "প্রিয় লোহা, তুমি কি চুম্বক এর কাছে যাবে?"

নারী ও পুরুষ, নির্জনে একসাথে রাখলে, এমনিতেই একে অপরকে আকর্ষণ করে, এমনিতেই গলে যায়।

তাই, "কিভাবে বলবো", এটা নিয়ে চিন্তা করবেন না। কিছু বলতে হবে না। এমনিতেই, কখন, কিভাবে, শুরু হয়ে যাবে, আপনি টেরই পাবেন না।

কিছু বলতে হবে না, আপনার অজান্তে এমনিতেই শুরু হবে।

জীবনের কঠিন সত্যিগুলি কী কী?

আগামী ভবিষ্যৎ ও বিয়ে :

Normally boys সেক্সুয়ালি এডাল্ট হয় ১৫/১৭ এর মধ্যেই বা তার আগেই।

মেয়েরা ১৫ এর আগেই।

সেখানে আমরা মেয়েদের বিয়ের বয়স নির্ধারণ করেছি ১৮ বছর ও ছেলেদের ২১ বছর। কিন্তু সিস্টেম করে দিয়েছি আবার অন্য রকম। ছেলেদের চাকরির বয়স সীমা ৩২ বছর। গ্রাজুয়েশান শেষ করতে করতে বয়স হয়ে যায় ২৬/২৭ বছর।

গড় আয়ু যদি ৬৫ হয়- তাহলে ৩২ বছর বয়স পযর্ন্ত সে অন্যের টাকায় চলবে। এর পর স্বাবলম্বী হয়ে মানে জব পেয়ে বিয়ে করবে ৩২ এর পর।

যে ছেলেটা সেক্সুয়ালি এডাল্ট হইলো ১৭ তে। সে বিয়ে করলো আরো ১৫ বছর পর।

এই ১৫ বছর সে কি করবে?

পাড়ায় যাবে না? প্রেমিকাকে নিয়ে লিটনের ফ্লাটে যাবে না? পার্কের চিপায় প্রেমিকার শরীরে হাত দিবে না?

দাঁতে দাঁত চেপে নিজেকে পাথর বানিয়ে রাখবে?

কতটুকু পসিবল? লজিক্যালি কতটুকু পসিবল? বোথ ফর বয়েজ অ্যান্ড গার্লস?

এই দেশে মদ বিক্রি নিষিদ্ধ না। কিন্তু মদ সহ ধরা পড়লে পুলিশ কে চা পানি খাওয়াইতে hoy!

একটা ছেলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে ১৭ বছরের আগের ক্ষুধা মিটানোর জন্য। যেহেতু আমরা জীব পাথর না। আমাদের ফিজিক্যাল চাহিদা আছে। তাই বলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে একটা ছেলে/মেয়ে ?

আপনি বা কেউ কি বিলিভ করেন যে কেউ অপেক্ষা করে?

অপেক্ষা করে না দেখেই এই দেশে রেস্টুরেন্টে প্রাইভেট জোন লাগে। মিরপুর মাজার রোডে ছোট ছোট খুপরি ঘর ওয়ালা রেস্টুরেন্ট লাগে। পার্কে ছাতা ওয়ালা প্রাইভেসি লাগে। সবই এই সমাজ জানে। একসেপ্ট করে। এক্সেপ্ট না করলে এসব বন্ধ হয়ে যেত। এসবই আমরা মেনে নিচ্ছি। শুধু ছেলে স্টাব্লিশড না হওয়া পযর্ন্ত বিয়ে মেনে নিতে পারতেছি না।

আপনি যদি এই দেশের সুপার সাকসেসফুল কোন বিজনেস ম্যান এর জিবনী পড়েন, দেখবেন তারা সাকসেসফুল হয়েছে অনেক পরে। অন্তত ৪০/৪৫/৫০ বছর বয়সে। আপনি কি তত দিন অপেক্ষা করবেন?মেয়ে তাদের সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য ?

আমাদের পিতামাতাগণ সব কিছু ইসলাম অনুয়ায়ী করেন। খালি এই একটা বিষয়ে উনারা ইসলাম মানেন না। সেটা হইলো বিয়ে। পাত্র ভালো জব করে না দেখে উনারা বিয়ে দেন না। সমাজ বলে আগে প্রতিষ্ঠিত হওতার পর বিয়ে কর!

কুরআন বলে আগে বিয়ে করো,গরীব হলে প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব আল্লাহ্‌র!🌸 -(সূরা নূর)❤️

অথচ ইসলাম বলেছে সাবালক হইলেই বিয়ে দিয়ে দাও।

"বউ কে খাওয়াবি কি? "

এটা হচ্ছে আমাদের দেশের বিয়ের সব চেয়ে বড় বাঁধা।

বউ কি হাতি? নাকি ঘোড়া? তার তো ১০ কেজি বিচুলি লাগে না ডেইলি। তাইনা?

মেয়েদের সাথে কথা বলার ভয় কাটিয়ে তোলার উপায়

মেয়েদের সাথে কথা বলার ভয় কাটিয়ে তোলার উপায়

আসা করি মেয়েদের সাথে কথা বলার ভয়ের কারন গুলি বুঝেছেন। এখন আমরা ভয় কাটানোর উপায় জানবো——


১/ আত্মবিশ্বাসের সাথে কথা বলেন

মেয়েদের সাথে কথা বলার সময় নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন এবং তার সাথে কথা বলেন। একদম স্বাভাবিক, যেরকম অন্যদের সাথে বলেন। ঠিক সেভাবে মেয়েটির সাথে বলার চেষ্টা করুন। কথা বলার আগে ভেবে নিন," যা হবে দেখা যাবে, আগে তো বলি।" এভাবে অভ্যাস করতে করতে ১দিন আপনি যেকোনো মেয়ের সাথে কথা বলতে পারবেন।

২/ চোখে চোখ রেখে কথা বলুন

যে কোনো মেয়ের সাথে কথা বলার সময় তার চোখে চোখ রেখে কথা বলুন। যার ফলে আপনার আত্মবিশ্বাস বাড়বে আর মেয়েটি ভাববে আপনার প্রচুর আত্মবিশ্বাস আছে। তাই সে আপনার সাথে কথা বলতে আগ্রহী হবে।

৩/ মুখে হাসি রেখে কথা বলুন

সর্বদা কথা বলার সময় মুখে হাসি রেখে কথা বলুন। কখনো দুঃখীত হয়ে নতুন মেয়ের সাথে কথা বলতে যাবেন না। কারণ আমরা মেয়েরা সর্বদা হাসিখুশি ছেলে পছন্দ করি। যদি আপনি কথা বলার সময় মুখে হাসি রেখে কথা বলেন তবে মেয়েটি আপনার প্রতি আকর্ষিত হবে এবং আপনার প্রতি কথা বলতে আগ্রহী হবে।

ভয় কাটানোর সহজ উপায়

মেয়েদের সাথে কথা বলার ভয় কাটিয়ে তোলার ১টা সহজ উপায় হলো মেয়েটি কোনো ছেলে বন্ধুর সাথে আপনি প্রথমে বন্ধুত্ব করেন এবং ধীরে ধীরে মেয়েটার সম্পর্কে সব কিছু জেনে নিন। সে কি করতে ভালোবাসে, তার পছন্দের জিনিস কি, তার লক্ষ্য কি, সে কেমন বন্ধু পছন্দ করে…… এগুলো আগে জানার চেষ্টা করেন।

তারপর দেখবেন আপনি খুব সহজে নির্দিষ্ট মেয়ের সাথে কথা বলতে পারছেন এবং এর জন্য আপনার কোনো ভয় লাগছে না।

উপসংহার- আশা করি উপরের তথ্য থেকে," মেয়েদের সাথে কথা বলতে ভয় পাই" প্রশ্নের উত্তর পেয়ে গেছেন। এখন উপরের কথামতো ভয় কাটানোর উপায়গুলো চর্চা করতে থাকেন। আর ধীরে ধীরে নতুন মেয়েদের সাথে কথা বলার চেষ্টা করেন।

মেয়েদের সাথে কথা বলতে ভয় লাগে কেন? এর সমাধান কী?

মেয়েদের সাথে কথা বলতে ভয় পাওয়ার কারণ:


মেয়েদের সাথে কথা বলতে ভয় পাওয়ার বিশেষ কারণ আছে। এসব কারণেই কিছু কিছু ছেলেরা মেয়েদের সাথে কথা বলতে ভয় পায়। আসুন কারণ গুলা জেনে নিই-

১/ কি কথা বলবো?

কোনো মেয়ের সাথে কথা বলতে যাওয়ার আগে সর্বপ্রথম সে মনে মনে ভাবতে থাকে যে, সেখানে গিয়ে তার সাথে কি কথা বলবে, আর ছেলেটি ভেবে পায় না যে সে মেয়েটির সাথে কি কথা বলবে। এই ১টি প্রশ্নের জন্য সে মেয়ের সাথে কথা বলতে ভয় পায়।

২/ মেয়েটি আমার সাথে কথা বলবে?

মেয়েটির সাথে কথা বলার টপিক যদি মাথায় চলেও আসে, তারপরও চিন্তা আসে মেয়েটা কি আমার সাথে কথা বলবে? যদি সে আমাকে ইগনোর করে, তাহলে আমার অনেক অপমান হবে। এটা ভেবেও অনেক সময় ছেলেরা মেয়েদের সাথে কথা বলতে পারেনা।

৩/ খুব বড় পরিবারের মেয়ে

প্রথমে ২টি প্রশ্নের সমাধান হয়ে যাওয়ার পরেও আরেকটা চিন্তা মাথায় আসে। এটি হলো," হতে পারে মেয়েটি বড় লোকের মেয়ে, সে কি আমার সাথে কথা বলবে? "

এখানে ছেলেটি মেয়েটার থেকে অনেক নীচু ভেবে নেয় এবং নেগেটিভ চিন্তাধারার জন্য মেয়েদের সাথে কথা বলতে পারেনা।

৪/ কথা বলতে লজ্জা লাগে

অনেক ছেলে আছে যারা মেয়েদের সাথে কথা বলতে লজ্জা পায়। লজ্জা পাওয়ার কারণ গুলো একেক ছেলের একেক রকম।

৫/ অনেক ছেলে ঘাবড়ে যায়

অনেক ছেলে মেয়েদের সামনে যাওয়া মাত্র আত্মবিশ্বাস হারিয়ে ফেলে এবং ঘাবড়ে যায়। ফলে ছেলেটার মাথা কাজ করে না এবং কি বলবে ভেবে না পেয়ে চুপ করে থাকে। কিছুক্ষণ পরে মেয়েটির কাছ থেকে পালিয়ে যায়😁😁।

রবিবার, ১২ মার্চ, ২০২৩

স্তনের ঝুলে পড়া রোধে করণীয় কী?

নারীদের জন্য সবচেয়ে বিব্রতকর একটি সমস্যা হচ্ছে স্তনের আকৃতি নষ্ট হয়ে যাওয়া বা স্তন ঝুলে যাওয়া।বয়স, ওজন, যত্নের অভাব ইত্যাদি কারণগুলোর জন্য মেয়েরা এই সমস্যার সম্মুখীন হয়।কিছু নিয়ম মেনে চললে ঝুলে যাওয়া স্তনের সঠিক শেইপ ফিরে পেতে পারেন।

(১) ডিমের কুসুম এবং শসার প্যাক
একটি ডিমের কুসুম এবং ৩ টেবিল চামচ শসার রস মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে নিতে হবে। এই প্যাকটি গোসলের আধা ঘন্টা আগে স্তনের চারপাশে ভালোভাবে লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। এক সপ্তাহ প্রতিদিন এই প্যাকটি ব্যবহার করলে আপনি নিজেই পার্থক্য বুঝতে পারবেন।

(২) সঠিক খাবার
স্তনের সঠিক শেইপ ফিরে পাবার জন্য আপনার প্রতিদিনের খাবারের দিকেও খেয়াল রাখতে হবে। ব্রেস্ট টাইট করার জন্য পর্যাপ্ত প্রোটিনের প্রয়োজন হয়। তাই আপনার প্রতিদিনের খাবারের তালিকায় দুধ, ডিম এবং ডাল অবশ্যই অন্তর্ভুক্ত করবেন। এছাড়াও খনিজ ভিটামিন এবং ক্যালসিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুণ দরকার যা আপনি বাঁধাকপি, ফুলকপি, টমেটো, গাজর, পটল এবং ব্রকলি জাতীয় খাবার থেকে পেতে পারেন। প্রতিদিন এই খাবারগুলো খেলে ঝুলে যাওয়া স্তনের সঠিক শেইপ ফিরে পাবেন।

(৩) সাঁতার কাটা
প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ মিনিট সাঁতার কাটুন। এতে আপনার স্তনের পেশি শক্ত হবে এবং সঠিক শেইপ ফিরে আসবে। তাই স্তনের সঠিক শেইপ ফিরে পেতে প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ মিনিট সাঁতার কাটুন।

(৪) বরফ ঘষা বা আইস রাব
এটি করতে আপনার অস্বস্থি লাগতে পারে কিন্তু এটি খুবই কার্যকরী একটি প্রক্রিয়া। কয়েক কিউব বরফ নিন এবং আপনার স্তনের চারপাশে প্রায় ১-২ মিনিটের জন্য বৃত্তাকার গতিতে ম্যাসাজ করুন। এটি আপনার স্তনের পেশী শক্ত করতে এবং এর আশেপাশের সেলুলাইটের সাথে লড়াই করতে সহায়তা করবে। প্রতিদিন নিয়ম করে কেবলমাত্র ১-২ মিনিট এই প্রক্রিয়াটি অনুসরণ করলে আপনার ঝুলে যাওয়া স্তনের সঠিক শেইপ ফিরে পাবেন।

(৫) ম্যাসাজ করা
প্রতিদিনের ম্যাসাজে আপনার স্তনের পেশীগুলোকে শক্ত করবে। অলিভ ওয়েল কিংবা অ্যালোভেরা জেল দিয়ে প্রতিদিন ৫-৬ মিনিট আপনার স্তনের আশেপাশে ম্যাসাজ করুন। এটি আপনার রক্ত সঞ্চালন বাড়াতে সাহায্য করবে এবং আপনার ঝুলে যাওয়া স্তন ফিরে পাবে সঠিক শেইপ।


(৬) প্রচুর পানি পান
স্তনের সঠিক শেইপ ফিরে পেতে প্রতিদিন প্রচুর পানি পান করতে হবে। প্রতিদিন কমপক্ষে ৪ লিটার পানি পান করুন। শরীরে যখন জলের অভাব দেখা দেয় তখন ত্বকে বয়সের ছাপ পড়ে যায়। ত্বকের চামড়া ঝুলে যায় এবং কুঁচকানো দেখায়। পানির অভাবে সবথেকে বেশি ক্ষতির সম্মুখীন হয় ত্বক এবং স্তন। তাই স্তনের সঠিক শেইপ ফিরে পেতে প্রচুর পানি পান করুন।

(৭) ব্রা সিলেকশন
দীর্ঘক্ষণ ব্রা পড়ে থাকলে স্তনের শেইপ নষ্ট হয়ে যায়। তাই দীর্ঘক্ষণ ব্রা পড়ে থাকবেন না। আবার ব্রা পড়া একেবারেই ত্যাগ করা যাবেনা। দীর্ঘক্ষণ ব্রা পড়া যেমন ক্ষতিকর আবার একেবারে না পড়াও ক্ষতির কারণ। ব্রা সিলেকশনে একটু সচেতন হোন।

(৮) এক্সারসাইজ করুন
কিছু এক্সারসাইজ আছে যা প্রতিদিন করলে আপনার ঝুলে পড়া স্তন সঠিক শেইপ ফিরে পাবে। সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকরী হলো পুশ-আপ। এছাড়াও চেস্ট প্রেস, ডাম্বল ফ্লাইস, টি-প্লাঙ্কস, এলবো স্কুইজ ইত্যাদির সাহায্যেও ঝুলে পড়া স্তন সঠিক শেইপ ফিরে পাবে। প্রতিদিন নিয়ম করে ১০-১২ বার এই এক্সারসাইজগুলো করলেই হবে।