মঙ্গলবার, ২৪ মে, ২০২২

কিভাবে বউকে খুশি রাখবো?

  1. বউকে পর্যাপ্তভাবে প্রশংসা করুন;
  2. বউয়ের সকল প্রকার দায়িত্ব নিন;
  3. বউকে মাঝে মাঝে গিফট করুন;
  4. বউকে নিয়ে ঘুরতে বের হোন;
  5. বউকে শারীরিকভাবে তৃপ্ত এবং সন্তুষ্ট রাখুন;
  6. বউকে গুরুত্ব দিন;
  7. বউকে প্রায়োরিটি দিন এবং রেস্পেক্ট করুন;
  8. বউয়ের চাহিদা পূরণ করার চেষ্টা করুন।
  9. বউকে নিয়মিত ফোরপ্লে করার মাধ্যমে উত্তেজিত করে রাখুন।

ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয়: মেনে চলুন এই ৫টি টিপস্ পাবেন স্বর্গ সুখ

ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয়: মেনে চলুন এই ৫টি টিপস্ পাবেন স্বর্গ সুখ

ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয়

আজকাল প্রায় সব দম্পতির মধ্যেই বিভিন্ন ধরনের অশান্তি লেগেই থাকে। তবে সব অশান্তির মূল কারণ হচ্ছে একে অপরের প্রতি ভালোবাসার অভাব। দেখা গেছে যে যৌন জীবনে বেশিরভাগ দম্পতি সন্তুষ্ট নয়। যৌন মিলনের সময় চরম তৃপ্তি পেতে ফোরপ্লের ভূমিকা অপরিসীম। আজ আমরা আলোচনা করবো কিভাবে ফোরপ্লে করতে হয় আর কিভাবে এর সাহায্যে যৌন মিলনের সম্পূর্ণ তৃপ্তি পাওয়া যায়।

এই পোস্টে যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলি আলোচিত হয়েছে:

  • ফোরপ্লে কী?
  • ফোরপ্লে পদ্ধতি

চলুন দেখে নেওয়া যাক।

ফোরপ্লে কী?

অনেকেই হয়তো জানেন না ফোরপ্লে কী? ফোরপ্লে হলো অরগাসমের প্রাথমিক ধাপ। বুঝলেন না তো? অরগাসম হচ্ছে যৌন মিলনের সবথেকে শেষ ধাপ অরগাসম হলেই প্রকৃত যৌন সুখ পাওয়া যায়। আর এই অরগাসমের প্রাথমিক ধাপ হলো ফোরপ্লে যেটা বাদ দিলে অরগাসম সম্পূর্ণ হয় না বা যৌন মিলনের চরম তৃপ্তি লাভ হয় না।
ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয়? সহজ ভাবে বললে ফোরপ্লে হলো আপনার সঙ্গী/সঙ্গীনী কে যৌন মিলনের ঠিক আগের মূহুর্তে শরীরের বিভিন্ন জায়গাতে স্পর্শ করে ও ভালোবেসে যৌন উত্তেজিত করা। ফোরপ্লের মাধ্যমে চরম যৌন সুখ পাওয়া যায়।

এখন অনেকেই ভাবছেন যে কিভাবে ফোরপ্লে করে? বা এর কি কোনো বিশেষ পদ্ধতি আছে?
হ্যাঁ, অবশ্যই ফোরপ্লের কিছু বিশেষ পদ্ধতি আছে যেটা মেনে কাজ করলে আপনি এবং আপনার পার্টনার উভয়েই পাবেন স্বর্গ সুখ।

ফোরপ্লে পদ্ধতি

একটা ছেলেই সবসময় তার পার্টনারকে উত্তেজিত করবে তা কিন্তু নয়। একটা মেয়েকেও সমানভাবে তার পার্টনারকে উত্তেজিত করা প্রয়োজন। মানে ফোরপ্লে উভয়কেই করতে হবে যৌন মিলনের সম্পূর্ণ সুখ পাওয়ার জন্য।

সবার যৌন উত্তেজনা সমান নয়। কেউ সামান্য হাগ ও চুম্বনেই উত্তেজিত হয়ে পড়ে আবার কারোর অনেকটা সময় লাগে উত্তেজিত হতে। তবে সে যেমনই হোক না কেন, সম্পূর্ণ যৌন তৃপ্তি পেতে সঠিকভাবে ফোরপ্লে করা প্রয়োজন।

ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয় সে সম্পর্কিত ৫ টি টিপস্ নীচে বর্ণনা করা হলো:

১. প্রথমেই সরাসরি যৌন মিলন বা যৌনাঙ্গে স্পর্শ করবেন না। প্রথমে আপনার পার্টনারকে টেনে নিজের বুকে নিন এবং তাকে জড়িয়ে ধরুন। এবং তার কপালে চুম্বন করুন। তাকে এটা বিশ্বাস করান যে সে আপনার কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

২. এরপর আপনি তার ঠোঁটে দীর্ঘ সময় ধরে চুম্বন করুন এবং আপনার পার্টনার কেও সমানভাবে সহযোগিতা করতে বলুন। একে অপরের সাথে ভালোবাসায় মিশে যান।

৩. এরপর আপনি আপনার পার্টনারের সারা শরীরে চুম্বন করতে পারেন। তবে কয়েকটি বিশেষ জায়গা তে স্পর্শ বা চুম্বন অবশ্যই করবেন। যেমন:

কানের লতি – কানের লতি তে আলতো করে চুম্বন ও জিহ্বা দ্বারা স্পর্শ করতে পারেন। তবে ভুলেও কানের ছিদ্রে জিহ্বা দেবেন না, তাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে।

গলা ও ঘাড় – ফোরপ্লে পদ্ধতির মধ্যে এটি অন্যতম। আপনার পার্টনারের গলা ও ঘাড়ে আলতো চুম্বন ও জিহ্বা দ্বারা স্পর্শ করুন।

পিঠ – আপনার পার্টনারের উন্মুক্ত পিঠে ভালোবাসা পূর্ণ চুম্বন করুন।

পেট – সারা পেটে চুম্বন করুন, হাত দিয়ে পেটে হাল্কা মাসাজ করতে পারেন। তবে সবথেকে যেটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা হলো আপনার জিহ্বা দিয়ে আপনার সঙ্গীনীর নাভির চারপাশে ও নাভির ভিতর যতটা সম্ভব স্পর্শ করুন।

পায়ের আঙুল – আপনার সঙ্গীনীর পায়ের আঙুলে কিস করুন। তাছাড়া পায়ের আঙুলে জিহ্বা দ্বারা স্পর্শ করুন এবং প্রয়োজনে আঙুলটি মুখের ভিতরে নিয়েও আদর করতে পারেন।

৪. এরপর ফোরপ্লের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো আপনার পার্টনারের স্তনকে আদর করা।
প্রথমে আপনার হাতের সাহায্যে আপনার সঙ্গীনীর স্তনকে ধীরে ধীরে চাপুন এবং আঙুল দিয়ে স্তনের চারপাশে বোলাতে থাকুন। এরপর জিহ্বা দ্বারা স্তনে স্পর্শ করুন। তবে প্রথমেই স্তনবৃন্ততে স্পর্শ করবেন না। প্রথমে স্তনের চারিদিকে জিহ্বা দ্বারা স্পর্শ করুন এবং তারপর ধীরে ধীরে স্তনবৃন্ততে স্পর্শ করুন।

এই পদ্ধতি কেবল মাত্র ছেলেরা নয়, এমনকি একটা মেয়েও তার পার্টনারের সাথে করতে পারেন।

৫. এরপর স্ত্রী এবং পুরুষ উভয়েই একে অপরের যৌনাঙ্গ হাত দিয়ে ও জিহ্বা দিয়ে স্পর্শ করতে পারেন। প্রয়োজনে মুখে নিয়ে আদর করতে পারেন। এটা নিয়ে লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই। তবে হ্যাঁ এটা করার আগে অবশ্যই উভয়ের যৌনাঙ্গ ভালো করে পরিষ্কার করে নেবেন।

এই পদ্ধতি মেনে ফোরপ্লে করলে আপনাদের যৌন জীবন হয়ে উঠবে সুখময় এবং দাম্পত্য জীবনও হবে সুখের।

আইফোন-১৩ এর অজানা ফিচার

আইফোন-১৩ এর অজানা ফিচার

আইফোন-১৩ এর অজানা ফিচার

আইফোন ১৩ সিরিজের ফোনে কয়েকটি চমকপ্রদ ফিচার রয়েছে। তবে বেশির ভাগ ব্যবহারকারীই এসব ফিচারের কথা জানেন না।

রিচেবিলিটি : যেসব ব্যবহারকারীর আঙুল খুব ছোট, তাদের জন্য এই রিচেবিলিটি ফিচারটি। এই ফিচারটি ব্যবহার করে আইফোন ১৩ প্রো ম্যাক্সও অপারেটর করা খুব সহজ হবে।

ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ : অ্যান্ড্রয়েডের থেকে শত গুণে ভালো আইফোনের ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ ফিচারটি। এই ফিচারের সাহায্যে ব্যবহারকারীরা একটি অ্যাপ থেকে আরেকটি অ্যাপে খুব সহজেই ছবি বা টেক্সট ড্র্যাগ করতে পারেন।

লাইভ টেক্সট ফিচার : এটি অপটিক্যাল ক্যারেক্টার রিকগনিশন প্রযুক্তি ব্যবহার করে ছবি থেকে টেক্সট এক্স-ট্র্যাক্ট করার মাধ্যমে কাজ করে। ফিচারটির সাহায্যে ছবি স্ক্যান করে সেখান থেকে টেক্সট পেতে পারেন।

ব্যাক ট্যাপ জেসচার : ব্যাক ট্যাপ জেসচারের মাধ্যমে একাধিক ফিচার্স অ্যাক্সেস করতে পারবেন আইফোন ১৩ ব্যবহারকারীরা। এ জন্য ফোনের স্ক্রিনও ট্যাপ করার প্রয়োজন পড়বে না। ব্যবহারকারীরা স্ক্রিনশট নিতে পারবেন, টর্চ টার্ন অফ ও অন করতে পারবেন। একই সঙ্গে আবার ফোনের ব্যাক প্যানেলে সামান্য ট্যাপ করেই ক্যামেরা ওপেন করতে পারবেন।

ব্যাকগ্রাউন্ড সাউন্ড কম করা : এটি গ্রাহকের স্ট্রেস কমাতে পারে। ডিভাইসের অ্যাক্সেসিবিলিটি সেটিংস থেকেই এই ফিচারটি অ্যাক্টিভেট করা যেতে পারে।

ক্যাপশনস ফিচার : ছবি ও ভিডিওতে ক্যাপশন দেওয়ার মতোও একটি চমৎকার ফিচার রয়েছে আইফোনের ঝুলিতে। এ জন্য ব্যবহারকারীদের ছবি বা ভিডিওতে সোয়াইপ করলেই চলে যাবে।

অ্যাপ লুকিয়ে রাখা : ব্যবহারকারীরা যে কোনো অ্যাপ লুকিয়ে রাখতে রিমুভ অ্যাপ অপশনে ক্লিক করতে হবে এবং তার পরে মুভ টু অ্যাপ লাইব্রেরি অপশনটি সিলেক্ট করতে হবে।

রাশিয়ায় নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল!

প্রতীকী ছবি

রাশিয়ায় নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল

রাশিয়ায় নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল!

রাশিয়ায় গুগলের সব ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এর জেরে এবার দেশটিতে নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করতে চলেছে গুগল। এই মর্মে ইতিমোধ্যে একটি নোটিশও দিয়েছে সংস্থাটি। জানিয়েছে, রুশ সরকারের এই সিদ্ধান্তে কর্মীদের বেতনও দিতে পারছে না গুগল।

সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে গুগলের এক মুখপাত্র বলেন, “রুশ সরকার আমাদের সমস্ত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করেছে। ফলে এই দেশে কাজ চালানোর মতো পরিস্থিতি নেই। বেতন পাচ্ছেন না কর্মীরা। একটা চরম সঙ্কটের মুখে দাঁড়িয়ে রয়েছে সংস্থা।”

রুশ সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে যে রাশিয়া থেকে তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিতে চলেছে গুগল, সংস্থার মুখপাত্রের কথাতেই তা স্পষ্ট। ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের বিরোধিতা করে গুগল-সহ বেশি কিছু সংস্থা তাদের পরিসেবা বন্ধ করে রুশ সরকারের উপর চাপ সৃষ্টির পদক্ষেপ নেয়। কিন্তু গুগলের সেই সিদ্ধান্তই এবার ব্যুমেরাং হয়ে ফিরে এল বলে মনে করা হচ্ছে।

মাসখানেক ধরেই রুশ সরকার গুগলের উপর পাল্টা চাপ বাড়াতে শুরু করে। শেষমেশ ‘শায়েস্তা’ করতে সংস্থার সমস্ত ব্যাংক অ্যাকাউন্ট বাজেয়াপ্ত করে রাশিয়া। গত বছরের মে মাসেও গুগলকে ৮২ হাজার ডলার জরিমানা করেছিল দেশটি। গুগলকে তখন বলা হয়েছিল সরকারবিরোধী বেশ কিছু বিষয় মুছে ফেলতে হবে। কিন্তু গুগল তা না করায় জরিমানার মুখে পড়তে হয়।

তবে গুগল জানিয়েছে, পরিসেবা বন্ধ করলেও গুগল সার্চ, ম্যাপ এবং ইউটিউব পরিসেবা বিনামূল্যে দেওয়া হবে।

নবজাতকের নাম ঠিক করেই লাখ লাখ টাকা আয়

টেইলর এ. হামফ্রেই

নবজাতকের নাম ঠিক করেই লাখ লাখ টাকা আয়

নবজাতকের নাম ঠিক করেই লাখ লাখ টাকা আয়

‌‘রোমিও জুলিয়েট’ নাটকে ইংরেজ কবি ও নাট্যকার উইলিয়াম শেকসপিয়র বলেছিলেন, ‘নামে কী যায় আসে? গোলাপকে অন্যনামে ডাকলেও তার গন্ধ সমান মিষ্টিই লাগবে।’ অর্থাৎ সর্বকালের অন্যতম সেরা নাট্যকার কোনো কিছুর নামকরণকে খুব একটা গুরুত্ব দিতে চাননি। তবে নামকরণকে পেশা বানিয়ে নিয়েছেন নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটির সাবেক এক শিক্ষার্থী। ২০১৫ সাল থেকে টেইলর এ. হামফ্রেই নামের ওই তরুণী নবজাতকদের নামকরণ করা শুরু করেন। এটা করেই আয় করেছেন লাখ লাখ টাকা। এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে দ্য নিউ ইয়র্কার

গত বছর শতাধিক শিশুর নামকরণ করেছেন টেইলর এ. হামফ্রেই। whatsinababyname নামের তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট আছে। ১৫০০ ডলারের বিনিময়ে হামফ্রেই পছন্দের নামের তালিকা করে দেন। ১০ হাজার ডলারের বিনিময়ে নির্দিষ্ট নাম বাছাই করে দেন তিনি। এ জন্য অভিভাবকদের কাছ থেকে নানা প্রশ্নের জবাব শুনে নেন। তাদের পরিবারের সদস্যদের নাম, আর্থ-সামাজিক অবস্থা, জাতিগত ঐতিহ্য নিয়েও প্রশ্ন করেন। অনেকে সন্তান হওয়ার আগেই তার কাছে নাম ঠিক করার আবদার করেন।

টেইলর এ. হামফ্রেই পড়াশুনা শেষে চিত্রনাট্য লেখার কাজ নিয়েছিলেন। সেখানে চরিত্রের নাম দেওয়ার সময়টা ভীষণ উপভোগ করতেন। ছোটবেলায় বাচ্চাদের বই পড়তে ভীষণ ভালোবাসতেন। নামকরণের কাজটি খুবই উপভোগ করেন তিনি। এখন এটিই তার পেশা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিত্রনাট্য লেখা ছাড়াও আরও নানা কাজে যুক্ত হয়েছিলেন। তবে এখন নবজাতকদের নামকরণ নিয়েই বেশি ব্যস্ত থাকেন ৩৩ বছর বয়সী টেইলর এ. হামফ্রেই।