There are many universities around the world that offer admission without requiring IELTS scores. Here are some popular destinations and universities to consider
USA:
University of Delaware: Offers an Intensive English Language Program (IELP) for international students who need to improve their English language skills. California State University: Waives the minimum English requirement for a few countries. University of Iowa: Offers an On-campus English Proficiency Evaluation (EPE) for international students. Other universities: University of Dayton, Northwood University, State University of New York, University of New Orleans (UNO), University of Colorado, California University, Rice University, Drexel University, National Louis University, etc.
Germany:
University of Siegen Ruhr University Bochum Chemnitz University of Technology Technical University of Braunschweig University of Bonn Many other universities
Canada:
McGill University Cambrian College Okanagan College Concordia University Brock University University of Winnipeg Carleton University
Australia:
The University of Queensland The University of Adelaide Bond University Swinburne University of Technology Macquarie University University of New South Wales Victoria University University of South Australia The University of Southern Queensland
UK:
QA Higher Education: Offers a free English proficiency exam that can be used to apply to partner universities like Ulster University, Northumbria University, Solent University, and the University of South Wales.
Important Notes:
Alternative Language Tests: Many universities accept alternative English language tests like TOEFL, PTE, Duolingo English Test, or Cambridge English exams. Proof of English Proficiency: Some universities may accept proof of English language proficiency from your previous education or work experience. Language Programs: Many universities offer intensive English language programs for international students who need to improve their language skills before starting their academic program.
Additional Tips: Research Thoroughly: Research specific universities and programs you are interested in to understand their exact English language requirements. Check Official Websites: Always refer to the official websites of universities for the most accurate and up-to-date information. Consult with Education Consultants: Consider seeking advice from education consultants who can provide personalized guidance and support. I hope this information is helpful!
চীনের শীর্ষস্থানীয় বৈদ্যুতিক গাড়ি (ইভি) নির্মাতা বিওয়াইডি প্রথমবারের মতো ত্রৈমাসিক আয়ে টেসলাকে পেছনে ফেলে দিয়েছে। জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিকে বিওয়াইডির আয় ছিল ২৮ দশমিক দুই বিলিয়ন ডলার, যা টেসলার আয়ের চেয়ে তিন বিলিয়ন ডলার বেশি।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ও চীনের সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের তথ্য অনুযায়ী, এই প্রান্তিকে টেসলার আয় ছিল ২৫ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার। তবে গাড়ি বিক্রির ক্ষেত্রে এখনও টেসলা এগিয়ে রয়েছে।
গত বছরের তুলনায় বিওয়াইডির আয় বেড়েছে ২৪ শতাংশ এবং নেট মুনাফা ১১ দশমিক পাঁচ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, চীনা সরকারের বৈদ্যুতিক ও হাইব্রিড গাড়ির জন্য প্রদত্ত ভর্তুকির ফলে এই বাজারে ব্যাপক উন্নতি ঘটছে। সরকারি নথি অনুযায়ী, সম্প্রতি পুরনো গাড়ি বদলে নতুন বৈদ্যুতিক গাড়ি কেনার জন্য ১৫ লাখের বেশি আবেদন জমা পড়েছে।
সুইস গবেষণা প্রতিষ্ঠান ইউবিএস পূর্বাভাস দিয়েছে যে ২০৩০ সালের মধ্যে চীনের মোট গাড়ির ৬০ শতাংশই হবে বৈদ্যুতিক। এমন প্রবণতা বিওয়াইডির মতো কোম্পানির উত্থানে সহায়ক ভূমিকা পালন করছে।
অটোমোটিভ ফোরসাইটের প্রধান ইয়েল ঝ্যাং বলেন, টেসলা যদি চীনে গাড়ির দাম না কমায়, নতুন মডেল না আনে, বা সম্পূর্ণ স্বচালিত গাড়ির ফিচার চালু না করে, তাহলে তাদের প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা কম।
বিওয়াইডির বৈদেশিক বাজারের প্রধান অংশীদার ইউরোপ হলেও সেখানেও শুল্কের বাধা তৈরি হচ্ছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সম্প্রতি চীনা বৈদ্যুতিক গাড়ির ওপর ৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায় এই শুল্কের পরিমাণ ১০০ শতাংশ, যা চীনা কোম্পানিগুলোর প্রবৃদ্ধিতে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়িয়েছে।
হোয়াটসঅ্যাপ সম্প্রতি ব্যবহারকারীদের জন্য ‘কাস্টম লিস্ট’ নামে একটি নতুন ফিচার উদ্বোধন করেছে। এটা চ্যাট ব্যবস্থাপনাকে এক নতুন মাত্রা দেবে। এই সুবিধার মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাদের চ্যাটবক্সে থাকা বিভিন্ন কথোপকথন ও গ্রুপ চ্যাটকে বিভিন্ন গুচ্ছের মধ্যে সাজাতে সক্ষম হবেন। এর ফলে চ্যাট ব্যবস্থাপনা আরও উন্নত হবে এবং অন্যদের কাছে সহজে বার্তা পাঠানোর প্রক্রিয়া হবে আরও সুবিধাজনক।
হোয়াটসঅ্যাপের মতে, কাস্টম লিস্ট ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা নিজেদের পছন্দ অনুযায়ী বিভাগ তৈরি করতে পারবেন। এর মধ্যে তারা পরিবার, কর্মক্ষেত্র, কিংবা স্থানীয় কমিউনিটির জন্য আলাদা তালিকা তৈরি করতে পারেন। এই তালিকায় ব্যবহারকারীরা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের চ্যাট এবং গ্রুপ চ্যাট অন্তর্ভুক্ত করতে পারবেন। ফলে, গুরুত্বপূর্ণ আলাপচারিতায় প্রয়োজনের সময় মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করা আরও সহজ হবে। এতে একসাথে অনেক চ্যাটের মধ্যে থেকে প্রয়োজনীয় চ্যাট খুঁজে বের করার প্রক্রিয়া হবে আরও দ্রুত এবং কার্যকর।
কাস্টম লিস্ট তৈরি করতে হলে, ব্যবহারকারীদের চ্যাট ট্যাবের উপরের ফিল্টার বারে থাকা ‘+’ আইকনে ক্লিক করে নতুন তালিকার নাম দিতে হবে। এরপর, সেই তালিকায় প্রাসঙ্গিক চ্যাট (ব্যক্তিগত ও গ্রুপ) যুক্ত করা যাবে। প্রয়োজনে পুরোনো তালিকাগুলোও সম্পাদনা করা সম্ভব। এর ফলে ব্যবহারকারীরা তাদের যোগাযোগের প্রয়োজন অনুযায়ী তালিকাগুলো পরিবর্তন করতে পারবেন।
গুগল ম্যাপস ব্যবহার করে লোকেশন জানতে এবং সেখানে যাওয়ার দিকনির্দেশনা পাওয়া যায়। এছাড়া, কোন স্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়ার দূরত্ব, সময় এবং ট্রাফিক পরিস্থিতি জানা যায়। সেইসঙ্গে, ব্যবহারকারীরা নিজেদের অবস্থানের তথ্যও অন্যদের জানাতে পারেন। এজন্য অনেকেই নিয়মিত গুগল ম্যাপস ব্যবহার করে থাকেন।
নতুন করে গুগল তাদের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির (এআই) চ্যাটবট 'জেমিনি' যুক্ত করেছে, যা ব্যবহারকারীদের জন্য দ্রুত তথ্য পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি করবে। এই আপডেটের ফলে গুগল ম্যাপস ব্যবহারকারীরা সহজেই গন্তব্যের বিস্তারিত তথ্য খুঁজে পাবেন। জেমিনির সাহায্যে গন্তব্যের আশেপাশের লাইভ মিউজিক ভেন্যু বা ক্যাফে সুপারিশসহ বিভিন্ন প্রাসঙ্গিক তথ্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে পাওয়া যাবে। প্রাথমিকভাবে, এই সুবিধাটি শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রে চালু করা হয়েছে।
জেমিনি ছাড়াও গুগল ম্যাপসে কিছু নতুন টুলও যোগ করা হয়েছে, যা গাড়িচালকদের জন্য সহায়ক। গাড়িচালকেরা গন্তব্যের পথে বিরতি নেওয়ার স্থান, আকর্ষণীয় রেস্তোরাঁ এবং দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে তথ্য পাবেন। পাশাপাশি, স্থানীয় আবহাওয়া, বন্যা বা তুষারপাতের আগাম তথ্য দেখার সুযোগও থাকবে। এই নতুন ফিচারগুলোর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা আরও ভালোভাবে নিজেদের যাতায়াত পরিকল্পনা করতে পারবেন।
তিন নভোচারীসহ চীনা মহাকাশযান শেনচৌ-১৮ রিটার্ন ক্যাপসুলটি সফলভাবে অবতরণ করেছে। সোমবার রাতে উত্তর চীনের ইনার মঙ্গোলিয়া স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চলের তংফেং ল্যান্ডিং সাইটে এটি অবতরণ করে।
চায়না ম্যানড স্পেস এজেন্সি (সিএমএসএ) এ খবর নিশ্চিত করেছে।
তংফেং ল্যান্ডিং সাইটে শেনচৌ-১৮’র ক্রুদের জন্য স্থল অনুসন্ধান এবং উদ্ধারকারী দলটি মরুভূমিতে আগে থেকেই প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল।
সিএমএসএ জানায়, রবিবার বেইজিং সময় বিকাল ৪টা ১২ মিনিটে থিয়ানকং মহাকাশ স্টেশন শেনচৌ-১৮ পৃথক হয়। মহাকাশযানের রিটার্ন ক্যাপসুল থেকে অবতরণের পর নভোচারী ইয়ে কুয়াংফু, লি ছোং এবং লি কুয়াংসুকে বিশেষ মেডিকেল বাহনে করে নিয়মমাফিক বিভিন্ন মেডিকেল পরীক্ষার জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
অবতরণের পর হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান, শেনচৌ-১৮ মিশন কমান্ডার ইয়ে কুয়াংফু। এটি ছিল থিয়ানকংয়ে তার দ্বিতীয় অভিযান।
চীনের জনগণকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, এবার তিনি বেশ গভীরভাবে অনুভব করেছেন যে, চীনের মহাকাশ গবেষণা কতটা দ্রুত এগিয়ে চলেছে।
চীনের মহাকাশ স্টেশনটিকে নিজেদের আরেকটি বাড়ির সঙ্গে তুলনা করেন আবেগাপ্লুত লি কুয়াংসু।
৩৫ বছর বয়সী অপর তরুণ নভোচারী লি ছোং চীনের জনগণের পাশাপাশি মহাকাশ অভিযানে সংশ্লিষ্ট সবাইকেও ধন্যবাদ জানান। মহাকাশে অভিযানে তাদের কার্যক্রমকে সফল ও ফলপ্রসূ বলে জানান তিনি।
৩০ অক্টোবর বুধবার শেনচৌ-১৯ ক্রু ছাই সু জ্য, সং লিং তোং ও ওয়াং হাও চ্যকে নিয়ে সফলভাবে মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছায় চীনা নভোযান। সূত্র: সিজিটিএন, সিনহুয়া
আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ভুল হাতে চলে গেলে পড়তে পারেন মহাবিপদে। তাই পুরোনো ফোন বিক্রি বা বদলানোর আগে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। পুরোনো মোবাইল বদলানোর আগে এই কাজগুলো অবশ্যই করে রাখুন।
ব্যাংকিং এবং ইউপিআই তথ্য মুছে ফেলুন। স্মার্ট ফোনে অনেক ব্যক্তিগত তথ্য, ব্যাংকের লেনদেনের তথ্য জমা থাকে। তাই ফোন কাউকে দেওয়ার আগে সেই সব তথ্য মুছে ফেলা প্রয়োজন। ফোন বিক্রির আগে সেটিংস অপশনে গিয়ে সব ডেটা মুছে ফেলতে হবে।
ফোন থেকে ই-ব্যাংকিং করে থাকলে সমস্ত ‘হিস্ট্রি’ মুছে দিন। এসব তথ্য অন্য কারও হাতে গেলে লেনদেন সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য ফাঁস হয়ে যেতে পারে। আপনার ইউজার আইডি, পাসওয়ার্ড বা ব্যাংকের ক্রেডিট বা ডেবিট কার্ডের গোপন তথ্যও অন্যের হাতে চলে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
সব ধরনের অ্যাপলিকেশন থেকে সব অ্যাকাউন্ট ডিলিট করে দিন। আর ডিলিট করার আগে অবশ্যই সব অ্যাকাউন্ট লগ আউট করে দিন। সেটি সব চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। গুগল অ্যাকাউন্ট লগ আউট করতে ভুলবেন না।
ফোন বিক্রির আগে মনে করে সিমের পাশাপাশি মাইক্রো এসডি কার্ডটিও বার করে নেবেন। সেটি থেকে গেলে মেমরিতে যা যা আছে তা অন্যের হাতে চলে যাবে। ফোনে যদি অডিও, ভিডিও, ছবির ব্যাকআপ থাকে, সেগুলোও মুছে দিতে হবে।
এখনকার বেশিরভাগ স্মার্ট ফোনে কল লিস্ট, মেসেজের ব্যাক আপ থাকে। কোনো কোনো ফোনে আবার কল রেকর্ডিংয়ের ব্যাকআপ থাকে। তাই মনে করে সেসব মুছে দিন। যদি প্রয়োজন হয় তাহলে সেসব রেকর্ড, কল বা মেসেজের ব্যাকআপ আপনার গুগল ড্রাইভে রেখে দিতে পারেন। এতে পরের বার নতুন মোবাইলে আবার সেই গুগল অ্যাকাউন্ট লগ ইন করলেই সব তথ্য আপনি পেয়ে যাবেন।
সবচেয়ে ভালো হয় ফোনটি বদলাতে দেওয়ার আগে একবার ফ্যাক্টরি রিসেট করে দিতে পারেন। ফ্যাক্টরি রিসেট করার সময় ব্যাকআপ অপশনটি ডিজেবল করে দেবেন।
বর্তমান যুগে মোবাইল ফোন ছাড়া জীবন অচল। ঘুম থেকে উঠেই সবার আগে মোবাইল ঘাঁটাঘাঁটি করেন অনেকেই। ঘুমানোর আগেও কমবেশি সবার নজর থাকে মোবাইল স্ক্রিনেই।
অনেক সময়ই দেখা যায়, মোবাইলে ঠিকমতো চার্জ হচ্ছে না। ফুল চার্জ দিলেও কিছুক্ষণেই তা ৩০-৪০ শতাংশে নেমে আসে। আপনার মোবাইলেও কী এমন সমস্যা হচ্ছে? তবে এই সমস্যা হতে পারে আপনার ফোনে।
প্রথমেই জেনে রাখা দরকার যে, ফোন কখনো ১০০ শতাংশ চার্জ দিতে হয় না। ২০ শতাংশের নিচে চার্জ নেমে গেলে, অবিলম্বে ফোন চার্জ দেওয়া উচিত।
ফোন দেরিতে চার্জ হওয়ার অন্যতম কারণ হলো চার্জার বা সকেট খারাপ হওয়া। যদি চার্জিং পোর্ট বা অ্যাডাপ্টর খারাপ হয়, সেক্ষেত্রে মোবাইলে চার্জ অনেক দেরিতে হয়।
অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডা আবহাওয়াতেও মোবাইলে চার্জিংয়ের সমস্যা হয়। চরম তাপমাত্রায় মোবাইলে চার্জ দেরিতে হয়।
এছাড়া, চার্জ দেওয়ার সময় ফোন ব্যবহার করা উচিত নয়। এতে ফোনের ব্যাটারিতে চাপ পড়ে। তার ফলে চার্জিংয়ের সমস্যা হয়। ফোনে চার্জ দেরিতে হয়।
অনেক সময় চার্জি পোর্ট নোংরা থাকায় বা ধুলো জমে যাওয়ার কারণেও চার্জিংয়ে সমস্যা হয়।
পরাশক্তি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে আজ শুরু হচ্ছে ভোট। বাংলাদেশ সময় এদিন সন্ধ্যা ৭টা এবং যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় সকাল ৮টায় ভোট গ্রহণ শুরু হবে। ভোট গ্রহণ শেষ হবে বাংলাদেশ সময় বুধবার সকাল থেকে দুপুরের মধ্যে। গণনা শুরুর পর ফলাফল সম্পর্কে প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যেতে পারে এদিন সন্ধ্যারাতের মধ্যে। চূড়ান্ত ফলাফল পেতে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হতে যাচ্ছে এবার। দোদুল্যমান সাত অঙ্গরাজ্যের ভোটের ফলাফলের ওপরই নির্ভর করবে কমলা হ্যারিসের গাধা ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাতি প্রতীকের জয়পরাজয়। এরই মধ্যে ৮ কোটির বেশি আগাম ভোট পড়েছে। স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) ভোট গ্রহণ হলেও কবে জানা যাবে চূড়ান্ত ফলাফল, তা নিয়ে কৌতূহল রয়েছে অনেকের মাঝে। নির্বাচনের দিন অর্থাৎ ৫ নভেম্বর স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টা থেকে রাত ১০টার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন রাজ্যে ভোটগ্রহণ শেষ হবে। সাধারণত যেসব রাজ্যের ভোট দ্রুত গণনা হয়, সেসব রাজ্যের ফল রাতেই (বাংলাদেশে বুধবার সন্ধ্যারাতের দিকে) পাওয়া যেতে পারে। প্রতিটি অঙ্গরাজ্য নিজেদের নিয়ম অনুযায়ী ভোট গ্রহণ শেষ হওয়ার সময় নির্ধারণ করে থাকে। এর পর শুরু হয় ভোট গণনা। তবে সাধারণত স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৭টায় ভোট গণনা শুরু হয়। সময়ের ব্যবধানের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে ভোট গণনার সময়ে পার্থক্য দেখা যায়। যেমন পূর্বাঞ্চলীয় অঙ্গরাজ্যে যখন ভোট গণনা শুরু হয়ে যায়, আলাস্কা ও হাওয়াইয়ের মতো অঙ্গরাজ্যের ভোটাররা তখনো ভোট দিতে থাকেন। ভোট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দুই প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাম্প (হাতি) ও কমলার (গাধা) মধ্যে কে জয়ী হবেন, তা ভোটারদের সরাসরি ভোটে নির্ধারিত হবে না। কেন্দ্রীয় পর্যায়ে (ফেডারেল) নির্বাচনি লড়াইয়ের বদলে জয়ী-পরাজিত নির্ধারিত হবে একেকটি অঙ্গরাজ্যের নির্বাচনি লড়াইয়ের মাধ্যমে। যুক্তরাষ্ট্রের ৫০টি অঙ্গরাজ্যের একটিতে জয়ী হওয়ার অর্থ সংশ্লিষ্ট প্রার্থী সেই অঙ্গরাজ্যের সব কটি ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ ভোট পেয়ে যাবেন। যেমন টেক্সাসে ৪০ জন ইলেকটর রয়েছেন। কমলা হ্যারিস বা ডোনাল্ড ট্রাম্প, যিনি এ অঙ্গরাজ্যে বেশি ভোট পাবেন, তিনিই রাজ্যটির ৪০ জন ইলেকটরকে জিতে নেবেন। ইলেকটোরাল কলেজের মোট ভোটের সংখ্যা ৫৩৮। মাইনে ও নেব্রাসকা এ দুটি অঙ্গরাজ্য বাদে বাকি সব রাজ্যের ইলেকটোরাল ভোট যোগ করলে যে প্রার্থী ২৭০ বা তার বেশি ভোট পাবেন তিনিই প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হবেন। সেই প্রার্থীর রানিংমেট হয়ে যাবেন ভাইস প্রেসিডেন্ট। ১৩ ডিসেম্বর ইলেকটররা সংশ্লিষ্ট অঙ্গরাজ্যের রাজধানীতে জড়ো হয়ে তাঁদের দলের প্রার্থীকে ভোট দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন পর্ব শেষ করবেন। যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যা ৩৪ কোটি ৬০ লাখ ৬৩ হাজার ২৩৯। এর মধ্যে ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত ১৮ কোটি ৬৫ লাখ। নিবন্ধিত ভোটারের ৪৭ ভাগ নিজেদের দলগতভাবে চিহ্নিত করেছেন অর্থাৎ ৪৫.১ মিলিয়ন হচ্ছেন ডেমোক্রাট, ৩৬ মিলিয়ন রিপাবলিকান পার্টির সমর্থক। এর বাইরে রয়েছেন গ্রিন পার্টি, স্বতন্ত্র এবং অন্যান্য। এ তথ্য মাসখানেক আগের। এরই মধ্যে আরও কিছু মানুষ নিজেকে ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত করেছেন। আজ যুক্তরাষ্ট্রের ৬০তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোট গ্রহণ হবে লক্ষাধিক কেন্দ্রে। বিজয়ী হবেন ৪৭তম প্রেসিডেন্ট। রিপাবলিকান পার্টির ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ডেমোক্র্যাটিক পার্টির কমলা হ্যারিসের মধ্যে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতার আভাসের মধ্যেই শুরু হচ্ছে ভোট গ্রহণ। উত্তেজনাও রয়েছে ভোট ডাকাতি, কারচুপি এবং প্রতারণার নানা অভিযোগ নিয়ে। জাল ভোটের অভিযোগ সবচেয়ে বেশি করা হচ্ছে ট্রাম্পের পক্ষ থেকে। তবে এবারের নির্বাচনে আগাম ভোট অধিক মাত্রায় পড়ায় উভয় প্রার্থী কিছুটা স্বস্তিতে রয়েছেন। কারণ ভোটের দিন দোদুল্যমান স্টেটসমূহসহ বেশ কটি এলাকায় ঝড়বৃষ্টি হবে বলে আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাসে উল্লেখ করা হয়। আবহাওয়া যতটা দুর্যোগপূর্ণই হোক দলীয় সমর্থকরা পুরো প্রস্তুতি রেখেছেন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকেও যে কোনো ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলায় সতর্ক রাখা হয়েছে আগের রাত থেকেই। এবারের নির্বাচনকে যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে অভিহিত করা হচ্ছে। বিশ্ব পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্ব এবং মুরুব্বিয়ানা প্রশ্নবিদ্ধ হওয়ায় দলগত ভোটাররাও দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়েছেন। গাজা, লেবানন, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতির কারণে কমলা হ্যারিসের প্রতি ডেমোক্র্যাটদের ভোটব্যাংকে ধস নেমেছে। গত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ফলাফল পাল্টে দিতে ট্রাম্পের জঙ্গি আচরণের প্রভাবে বিরক্ত রিপাবলিকান পার্টির অনেক ভোটার। আর এমন একটি পরিস্থিতির প্রভাব গত তিন মাসে পরিচালিত অধিকাংশ জরিপে দৃশ্যমান হয় এবং বিজয় মুকুট কার ভাগ্যে জুটবে তা নিশ্চিত করা কোনোভাবেই সম্ভব হয়নি। ফলে ভোট গণনা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে চূড়ান্ত ফলাফল জানতে। যদিও গত রবিবার প্রচার চলাকালে ডেমোক্র্যাটরা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ উত্থাপন করে বলেছেন, গণনার আগেই ডোনাল্ড ট্রাম্প নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করে আবারও তুলকালাম শুরু করতে পারেন। একই দিনে আরেক নির্বাচনি সমাবেশে ট্রাম্প ২০২১ সালের ২০ জানুয়ারি হোয়াইট হাউস ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল না বলে মন্তব্য করেছেন। অর্থাৎ এবার ফলাফল তাঁর বিরুদ্ধে গেলেও তিনি হোয়াইট হাউসে ঢুকে পড়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন বলে ডেমোক্র্যাটরা মনে করছেন। গতকাল ভোটের আগের দিন কমলা এবং ট্রাম্প পেনসিলভানিয়া স্টেটে প্রচার সমাবেশে ভোট প্রার্থনা করেছেন। কারণ এ স্টেটের ভোটারাই মূলত বিজয় নিশ্চিতে ভূমিকা রাখবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এখানকার মুসলিম ও ল্যাটিনো ভোটারদের ভূমিকা জয়পরাজয়ে প্রবল রয়েছে।
পুরুষ মানুষ যতক্ষণ ধরে সেক্স করতে পারবে নারী ততো তৃপ্তি পাবে। কারন সেক্স করার মানে শুধু লিঙ্গ নিয়ে নয় তার আগে ফরেপ্লায় হয় দুজন দুজনে উত্তেজিত করতে হয় চুমু কিসস দুধর বোটায় হাল্কা কামুর দেখবেন আপনার স্ত্রী অনেকটা সেক্স এ মজা পাচ্ছে এবং চাইলে আপনি আপনার স্ত্রী যোনি চেতে দিতে পারেন মেয়েদের যোনি তে clitoris চেটে দীতে পারেন, আপানার স্ত্রী বেশি সেক্স উপভগ করবে।
পিঁপড়ের মৃত্যুর পর দুদিন পর্য্যন্ত অন্য পিঁপড়েরা বুঝতেই পারেনা যে তাদের এক সাথী মারা গেছে ।দুদিন বাদে যখন দেহ পচতে শুরু করে তখন তা থেকে Oleic acid নামে একটি যৌগের নিঃসরন ঘটে । এটিতে সকলে বোঝে যে ঐ পিঁপড়েটি মৃত । তখন আবর্জনার মত তারা দেহটিকে মৃতের স্তূপে নিক্ষেপ করে যেখানে দেহটি ক্রমশ পচে যায় ।
ভূমি বিষয়ক নিম্নের তথ্যাবলী প্রত্যেকেরই জানা উচিত
“#পর্চা”, “#দাগ”, “#খতিয়ান”, “#মৌজা”, “#জমা খারিজ”, “#নামজারি”, “#তফসিল” ইত্যাদি বিষয়ের ডেফিনেশন এবং জেনে নিন ভূমি বিষয়ক জরুরী সব তথ্য।
১!“নামজারী” বা মিউটেশন কাকে বলে?
ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা যেকোন সূত্রে জমির নতুন মালিক হলে নতুন মালিকের নাম সরকারি খতিয়ানভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে নামজারী বলা হয়।
২!“জমা খারিজ”কাকে বলে?
যৌথ জমা বিভক্ত করে আলাদা করে নতুন খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে। অন্য কথায় মূল খতিয়ান থেকে কিছু জমির অংশ নিয়ে নতুন জোত বা খতিয়ান সৃষ্টি করাকে জমা খারিজ বলে।
৩!“খতিয়ান” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে ভূমি মালিকের মালিকানা নিয়ে যে বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “খতিয়ান” বলে।
খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা ভিত্তিক। আমাদের দেশে CS, RS, SA এবং সিটি জরিপ সম্পন্ন হয়েছে। এসব জরিপকালে ভূমি মালিকের তথ্য প্রস্তত করা হয়েছে তাকে “খতিয়ান” বলে। যেমন CS খতিয়ান, RS খতিয়ান…
ভূমি জরিপ: CS, RS, PS, BS কি?
৪!ভূমি বা Land কাকে বলে?
“ভূমি কাকে বলে?”- এর আইনী সংজ্ঞা রয়েছে। The State Acquisition and Tenancy Act, 1950- এর ২(১৬)- ধারা মতে, “ভূমি (land) বলতে আবাদি, অনাবাদি অথবা বছরের যেকোন সময় পানিতে ভরা থাকে এবং ভূমি হতে প্রাপ্ত সুফল, ঘরবাড়ি বা দালান কোঠা বা মাটির সঙ্গে সংযুক্ত অন্যান্য দ্রব্য অথবা স্হায়ীভাবে সংযুক্ত দ্রব্য এর অন্তর্ভুক্ত বুঝাবে।”
৫! ভূমি জরিপ/রেকর্ড কাকে বলে? ভূমি জরিপ হচ্ছে ভূমির মালিকানা সম্বলিত ইতিহাসের সরেজমিন ইতিবৃত্ত।
আইনী সংজ্ঞা হচ্ছে, The Survey Act, 1875 এবং সংশ্লিষ্ট বিধিমালা অনুযায়ী সরকারের জরিপ বিভাগ সরেজমিন জরিপ করে ভূমির মালিকানার যে বিবরণ
এবং নকশা তৈরী করে তাই রেকর্ড বা জরিপ। অর্থাৎ রেকর্ড বা জরিপ হচ্ছে মালিকানার বিরবণ এবং নকশার সমন্বয়। একটি ভূমির মালিক কে এবং তার সীমানা কতটুকু এটা ভূমি জরিপের মাধ্যমে নকশা/ম্যাপ নির্ণয় করা হয়। এই নকশা এবং ম্যাপ অনুসারে মালিকানা সম্পর্কিত তখ্য যেমন ভূমিটি কোন মৌজায় অবস্থিত, এর খতিয়ান নাম্বার, ভূমির দাগ নাম্বার, মালিক ও দখলদারের বিবরণ ইত্যাদি প্রকাশিত হয় যাকে খতিয়ান বলে। রেকর্ড বা জরিপ
প্রচলিতভাবে খতিয়ান বা স্বত্ত্বলিপি বা Record of Rights (RoR) নামেও পরিচিত। রেকর্ড বা জরিপের ভিত্তিতে ভূমি মালিকানা সম্বলিত বিবরণ খতিয়ান হিসেবে পরিচিত। যেমন CS খতিয়ান, RS খতিয়ান, ইত্যাদি। আমাদের দেশে পরিচালিত ভূমি জরিপ বা রেকর্ড গুলো হচ্ছে;
1. CS -Cadastral Survey
2. SA- State Acquisition Survey (1956)
3. RS -Revitionel Survey
4. PS – Pakistan Survey
5. BS- Bangladesh Survey (1990)
ক) সি.এস. জরিপ/রেকর্ড (Cadastral Survey)
“সিএস” হলো Cadastral Survey (CS) এর সংক্ষিপ্ত রূপ। একে ভারত উপমহাদেশের প্রথম জরিপ বলা হয় যা ১৮৮৯ সাল হতে ১৯৪০ সালের মধ্যে পরিচালিত হয়। এই জরিপে বঙ্গীয় প্রজাতন্ত্র আইনের দশম অধ্যায়ের বিধান মতে দেশের সমস্ত জমির বিস্তারিত নকশা প্রস্তুত করার এবং প্রত্যেক মালিকের জন্য দাগ নম্বর উল্লেখপুর্বক খতিয়ান প্রস্তুত করার বিধান করা হয়। প্রথম জরিপ হলেও এই জরিপ প্রায় নির্ভূল হিসেবে গ্রহণযোগ্য। মামলার বা ভূমির জটিলতা নিরসনের ক্ষেত্রে এই জরিপকে বেস হিসেবে অনেক সময় গণ্য করা হয়।
খ) এস.এ. জরিপ (State Acquisition Survey)
১৯৫০ সালে জমিদারী অধিগ্রহণ ও প্রজাস্বত্ব আইন পাশ হওয়ার পর সরকার ১৯৫৬ সালে সমগ্র পূর্ববঙ্গ প্রদেশে জমিদারী অধিগ্রহনের সিদ্ধান্ত নেয় এরং রায়েতের সাথে সরকারের সরাসরি সম্পর্ক স্থাপনের লক্ষ্যে জমিদারদের প্রদেয় ক্ষতিপুরণ নির্ধারন এবং রায়তের খাজনা নির্ধারনের জন্য এই জরিপ ছিল।
জরুরী তাগিদে জমিদারগন হইতে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে এই জরিপ বা খাতিয়ান প্রণয়ন কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছিল।
গ) আর.এস. জরিপ ( Revisional Survey)
সি. এস. জরিপ সম্পন্ন হওয়ার সুদীর্ঘ ৫০ বছর পর এই জরিপ পরিচালিত হয়। জমি, মলিক এবং দখলদার ইত্যাদি হালনাগাদ করার নিমিত্তে এ জরিপ সম্পন্ন করা হয়। পূর্বেও ভুল ত্রুটি সংশোধনক্রমে আ. এস জরিপ এতই শুদ্ধ হয় যে এখনো জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের ক্ষেত্রে আর, এস জরিপের উপর নির্ভর করা হয়। এর খতিয়ান ও ম্যাপের উপর মানুষ এখনো অবিচল আস্থা পোষন করে।
ঘ) সিটি জরিপ (City Survey)
সিটি জরিপ এর আর এক নাম ঢাকা মহানগর জরিপ। আর.এস. জরিপ এর পর বাংলাদেশ সরকার কর্তিক অনুমতি ক্রমে এ জরিপ ১৯৯৯ থেকে ২০০০ সালের মধ্যে সম্পন্ন করা হয়। এ যবত কালে সর্বশেষ ও আধুনিক জরিপ এটি। এ জরিপের পরচা কম্পিউটার প্রিন্ট এ পকাশিত হয়।
৬!“পর্চা” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে চূড়ান্ত খতিয়ান প্রস্তত করার পূর্বে ভূমি মালিকদের নিকট খসড়া খতিয়ানের যে অনুলিপি ভুমি মালিকদের প্রদান করা করা হ তাকে “মাঠ পর্চা” বলে। এই মাঠ পর্চা রেভিনিউ/রাজস্ব অফিসার কর্তৃক তসদিব বা সত্যায়ন হওয়ার পর যদি কারো কোন আপত্তি থাকে তাহলে তা শোনানির পর খতিয়ান চুড়ান্তভাবে প্রকাশ করা হয়। আর চুড়ান্ত খতিয়ানের অনুলিপিকে “পর্চা” বলে।
৭!“মৌজা” কাকে বলে?
যখন CS জরিপ করা হয় তখন থানা ভিত্তিক এক বা একাধিক গ্রাম, ইউনিয়ন, পাড়া, মহল্লা অালাদা করে বিভিন্ন এককে ভাগ করে ক্রমিক নাম্বার দিয়ে চিহ্তি করা হয়েছে। আর বিভক্তকৃত এই প্রত্যেকটি একককে মৌজা বলে।
৮!“তফসিল” কাকে বলে?
জমির পরিচয় বহন করে এমন বিস্তারিত বিবরণকে “তফসিল” বলে। তফসিলে, মৌজার নাম, নাম্বার, খতিয়ার নাম্বার, দাগ নাম্বার, জমির চৌহদ্দি, জমির পরিমাণ সহ ইত্যাদি তথ্য সন্নিবেশ থাকে।
৯!“দাগ” নাম্বার কাকে বলে? যখন জরিপ ম্যাপ প্রস্তুত করা হয় তখন মৌজা নক্সায় ভূমির সীমানা চিহ্নিত বা সনাক্ত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকটি ভূমি খন্ডকে আলাদা আলাদ নাম্বার দেয়া হয়। আর এই নাম্বারকে দাগ নাম্বার বলে। একেক দাগ নাম্বারে বিভিন্ন পরিমাণ ভূমি থাকতে পারে। মূলত, দাগ নাম্বার অনুসারে একটি মৌজার অধীনে ভূমি মালিকের সীমানা খূটিঁ বা আইল দিয়ে সরেজমিন প্রর্দশন করা হয়।
১০!“ছুটা দাগ” কাকে বলে?
ভূমি জরিপকালে প্রাথমিক অবস্থায় নকশা প্রস্তুত অথবা সংশোধনের সময় নকশার প্রতিটি ভূমি এককে যে নাম্বার দেওয়া হয় সে সময় যদি কোন নাম্বার ভুলে বাদ পড়ে তাকে ছুটা দাগ বলে। আবার প্রাথমিক পর্যায়ে যদি দুটি দাগ একত্রিত করে নকশা পুন: সংশোধন করা হয় তখন যে দাগ নাম্বার বাদ যায় তাকেও ছুটা দাগ বলে।
১১!“খানাপুরি” কাকে বলে? জরিপের সময় মৌজা নক্সা প্রস্তুত করার পর খতিয়ান প্রস্তুতকালে খতিয়ান ফর্মের প্রত্যেকটি কলাম জরিপ কর্মচারী কর্তৃক পূরন করার প্রক্রিয়াকে খানাপুরি বলে।
১২!“আমিন” কাকে বলে?
ভূমি জরিপের মাধ্যমে নক্সা ও খতিয়ান প্রস্তত ও ভূমি জরিপ কাজে নিযুক্ত কর্মচারীকে আমিন বলে।
১৩!“কিস্তোয়ার” কাকে বলে?
ভূমি জরিপ কালে চতুর্ভুজ ও মোরব্বা প্রস্তত করার পর সিকমি লাইনে চেইন চালিয়ে সঠিকভাবে খন্ড খন্ড ভুমির বাস্তব ভৌগলিক চিত্র অঙ্কনের মাধ্যমে নকশা প্রস্তুতের পদ্ধতিকে কিস্তোয়ার বলে।
১৪!“খাজনা” ককে বলে?
সরকার বার্ষিক ভিত্তিতে যে প্রজার নিকট থেকে ভূমি ব্যবহারের জন্য যে কর আদায় করে তাকে খাজনা বলে।
১৫!“দাখিলা” কাকে বলে?
ভূমি কর/খাজনা আদায় করে যে নির্দিষ্ট ফর্মে ( ফর্ম নং১০৭৭) ভূমি কর/খাজনা আদায়ের প্রমান পত্র বা রশিদ দেওয়া হয় তাকে দাখিলা বলা হয়।
১৬!"DCR কাকে বলে?
ভূমি কর ব্যতিত আন্যান্য সরকারি পাওনা আদায় করার পর যে নির্ধারিত ফর্মে (ফর্ম নং ২২২) রশিদ দেওয়া হয় তাকে DCR বলে।
১৭!“কবুলিয়ত” কাকে বলে?
সরকার কর্তৃক কৃষককে জমি বন্দোবস্ত দেওয়ার প্রস্তাব প্রজা কর্তৃক গ্রহণ করে খাজনা প্রদানের যে অঙ্গিকার পত্র দেওয়া হয় তাকে কবুলিয়ত বলে।
১৮!“নাল জমি” কাকে বলে?
২/৩ ফসলি সমতল ভূমিকে নাল জমি বলা হয়।
১৯!“খাস জমি” কাকে বলে?
সরকারের ভূমি মন্ত্রনালয়ের আওতাধিন যে জমি সরকারের পক্ষে কালেক্টর বা ডিসি তত্ত্বাবধান করেন এমন জমিকে খাস জমি বলে।
২০!“চান্দিনা ভিটি” কাকে বলে?
হাট বাজারের স্থায়ী বা অস্থায়ী অকৃষি জমির যে অংশ প্রজার প্রতি বরাদ্ধদ দেওয়া হয় তাকে চান্দিনা ভিটি বলে।
২১!“ওয়াকফ” কাকে বলে?
ইসলামি বিধান অনুযায়ী কোন ভূমি তার মালিক কর্তৃক ধর্মীয় ও সমাজ কল্যাণমূলক প্রতিষ্ঠানের ব্যয় ভার বহন করার উদ্দেশ্যে কোন দান করাকে ওয়াকফ বলে।
২২!“মোতওয়াল্লী” কাকে বলে?
যিনি ওয়াকফ সম্পত্তি ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধান করেন তাকে মোতওয়াল্লী বলে। ওয়াকফ প্রশাসকের অনুমতি ব্যতিত মোতওয়াল্লী ওয়াকফ সম্পত্তি হস্তান্তর করতে পারে না।
২৩!“দেবোত্তর” সম্পত্তি কাকে বলে?
হিন্দুধর্ম মতে, ধর্মীয় কাজের জন্য উৎসর্গকৃত ভূমিকে দেবোত্তর সম্পত্তি বলে।
২৪!“ফরায়েজ” কাকে বলে?
ইসলামি বিধান মোতাবেক মৃত ব্যক্তির সম্পত্তি বন্টন করার নিয়ম ও প্রক্রিয়াকে ফরায়েজ বলে।
২৫!“ওয়ারিশ” কাকে বলে?
ওয়ারিশ অর্থ উত্তরাধিকারী । ধর্মীয় বিধানের অনুয়ায়ী কোন ব্যক্তি উইল না করে মৃত্যু বরন করলে তার স্ত্রী, সন্তান বা নিকট আত্মীয়দের মধ্যে যারা তার রেখে যাওয়া সম্পত্তিতে মালিক হওয়ার যোগ্যতাসম্পন্ন এমন ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণকে ওয়ারিশ বলে।
২৬! “সিকস্তি” কাকে বলে?
নদী ভাঙ্গনের ফলে যে জমি নদী গর্ভে বিলিন হয়ে যায় তাকে সিকস্তি বলে। সিকস্তি জমি যদি ৩০ বছরের মধ্যে স্বস্থানে পয়ন্তি হয় তাহলে সিকস্তি হওয়ার প্রাক্কালে যিনি ভূমি মালিক ছিলেন তিনি বা তাহার উত্তরাধিকারগন উক্ত জমির মালিকানা শর্ত সাপেক্ষ্যে প্রাপ্য হবেন।
২৭!“পয়ন্তি” কাকে বলে?
নদী গর্ভ থেকে পলি মাটির চর পড়ে জমির সৃষ্টি হওয়াকে পয়ন্তি বলে।
২৮!“দলিল” কাকে বলে?
যে কোন লিখিত বিবরণ আইনগত সাক্ষ্য হিসাবে গ্রহণযোগ্য তাকে দলিল বলা হয়। তবে রেজিস্ট্রেশন আইনের বিধান মোতাবেক জমি ক্রেতা এবং বিক্রেতা সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য যে চুক্তিপত্র সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি করেন সাধারন ভাবে তাকে দলিল বলে।
যদি আপনার নিজের লিঙ্গের সাইজ নিয়ে কোন সংশয় থাকার কারণে আপনার মনে এমন প্রশ্নের উন্মোচন হয়ে থাকে। তাহলে বলে রাখি, একজন নারীর যোনি তে সংবেদনশীল যে কোষ গুলো থাকে,যেগুলো তাকে সঙ্গমের যৌণসুখ অনুভব করায়। সেই কোষ গুলো, যোনির মুখ থেকে শুরু করে ভিতরের দিকে 2.5 থেকে 3 ইঞ্চির মধ্যেই থাকে। মানে লিঙ্গের সাইজ অতটাই হলেও যথেষ্ট।
কিভাবে মেয়েদের সারভাইকাল অর্গাজম করা যায় আর এতে কতক্ষণ সময় লাগে
যৌনমিলন আল্লাহর নিআমতসমূহের মধ্যে একটি নিআমত। আলিমের নিকট শুনেছি, জান্নাতের সুখগুলাের মধ্যে এই একটি সুখের অসীমাংশের ছােট একটি স্যাম্পল দুনিয়াতে দেয়া হয়েছে। আর এজন্যই মানুষ হন্যে হয়ে থাকে। খুন-ধর্ষণ-অপহরণ-পতিতাবৃত্তি-ব্যভিচার-পরকীয়াসহ কত অপরাধের জন্ম দেয় এই কয়েক মুহূর্তকাল জান্নাতী সুখের ক্ষুদ্রতম অংশটির জন্য। পরিপূর্ণ মিলন যেমন দেহমনকে চাঙ্গা করে সুস্থ জীবন নিশ্চিত করে, ব্যর্থ মিলনও উদ্বিগ্নতা, দুশ্চিন্তা সহ বিভিন্ন শারীরিক ও মানসিক রােগের কারণ হতে পারে।
মিলন একটা শিল্প। শারীরিক ও মানসিক সুখের আধার বলে প্রাচীন ভারতীয় ও চাইনিজরা সেক্সকে আরও আনন্দঘন করার জন্য অনেক গবেষণা করেছে। আমি একটা ফর্মুলা আপনাদের সামনে তুলে ধরতে চাই। মেডিকেল সেক্স নলেজ, আলিমগণের আলােচনা ও বিভিন্ন সময় পরীক্ষামূলক কিছু টেকনিক যা আমি। অন্যদের প্রেসক্রাইব করেছি ও ভাল ফিডব্যাক এসেছে, তার আলােকে।
তবে এ বিষয়ে নবীজীর হাদিস, সাহাবায়ে কিরাম রাযিয়াল্লাহু আনহুমগণের আছার ও পূর্ববর্তী সালফে সালেহীনগণের কল সংবলিত সালাফগণের কোন কিতাব অবশ্যই আছে বলে আমার বিশ্বাস৷ তেমন কিতাব অনুবাদ হয়ে বাংলাভাষী পাঠকের হাতে আসা এখন সময়ের দাবি। আমার আশা, আমাদের আলিম অনুবাদকবৃন্দ এ বিষয়ে দৃষ্টি দিবেন৷
• কিছু বেসিক জ্ঞান
• চর্চা
• এক্স ফ্যাক্টর (এক এক কাপলের নিজস্ব কিছু পছন্দ আছে, যা সঙ্গীকে আবিষ্কার করে নিতে হয়) এই তিন জিনিস একসাথে হলেই আপনি পাবেন উভয়ের চরমতৃপ্তির সমন্বয়ে দেহমন চনমনে মিলন। আর একএকটা পারফেক্ট সেক্স আপনাকে দিবে:
– সুস্বাস্থ্য – প্রফুল্লতা ও দৃঢ় আত্মবিশ্বাস – কর্মোদ্যম – নজরের উপর শক্ত কন্ট্রোল
– নরম মেজাজ – বাধ্য সােহাগিনী স্ত্রী – নামাযে ধ্যান ও মন নিয়ন্ত্রণ -পূর্ণ ঘুম
পরিভাষা
শুরুতেই আমরা কিছু পরিভাষার সাথে পরিচিত হব, যেগুলাে আমরা পুরাে নােট জুড়ে ব্যবহার করব। ভালাে করে বুঝলে নােটটা বুঝতে সহজ হবে।
১. অর্গাজম : চরমপুলক/ চরমানন্দ। পুরুষের বীর্যপাতের সময় পুরাে শরীর কেঁপে ওঠে, মাথা খালি হয়ে যায়, ওটাই অর্গাজম। মহিলাদেরও অর্গাজম হয়। আপনি বুঝতে পারবেন।
যখন স্ত্রীর আলিঙ্গন হঠাৎ কঠিন হয়ে যাবে, আবেশে চোখ বন্ধ হবে, আপনাকে জোরে জোরে করতে বলবে, যােনিসের পরিমাণ হঠাৎ বেড়ে যাবে, মাথা খালি হয়ে যাবে, কেঁপে কেঁপে উঠবে তারপর হঠাৎইশরীর ছেড়ে দেবে,
বুঝবেন অর্গাজম হচ্ছে। পুরুষের অনূর্ধ্ব ৫-৭ সেকেণ্ড আর মহিলাদের ৫-১০ সেকেণ্ড হয়। কোন পরিবারে প্রচুর সন্তান থাকাটাই স্ত্রীর যৌনতৃপ্তির আলামত না৷ অনেক মহিলা অর্গাজমের আগে যে সামান্য সামান্য মজা লাগে তাকেই মিলনসুখ মনে করে সারাজীবন। কাটিয়ে দেন। ৮/১০ টা সন্তানের জন্ম দেন। তৃপ্তি কি তা আর জানাই হয় না কোনদিন।
২. ফোরপ্লে : লিঙ্গ যােনিতে ঢুকানাের আগে স্ত্রীকে যেভাবে আদর সােহাগ করা হয়। চুম্বন, বিলাইচুম্বন (ফ্রেঞ্চকিস), স্পর্শ(touch), দলন (fondle), পেষণ (squeeze), লেহন (licking), চোষণ (sucking) এ সবকিছুই ফোরপ্লে। মানে ‘মেইনপ্লে’ র আগে যা করবেন সবই ‘ফোরপ্লে’। বাংলায় বলে ‘শৃঙ্গার’।
৩. পেনিট্রেশন : লিঙ্গ যােনিতে প্রবেশ করানাে। আমরা এত কঠিন শব্দ ব্যবহার করব না। আমরা ‘ঢুকানাে’ বলব। শুনতে। খারাপ শােনালেও বুঝতে সহজ হবে। শুদ্ধভাষাও ব্যবহার করা যায়, কিন্তু বুঝার সুবিধার্থে আমরা পরিচিত অশ্লীল শব্দই কিছু ক্ষেত্রে ব্যবহার করতেও পারি।
৪. ইরেকশন: লিঙ্গ শক্ত হওয়া। লিঙ্গ কোন হাড্ডি না। এটা বিশেষ ধরনের জিনিস। রক্ত ঢুকে বড় হয়, শক্ত হয়। আবার রক্ত বেরিয়ে গেলে নরম হয়ে যায়। তাই রক্ত ও রক্তনালীকেন্দ্রিক অসুখবিসুখের কারণে পুরুষত্বহীনতা দেখা দিতে পারে।
ফোরপ্লে
বাসায় যাবার আগে ফোনে ইঙ্গিত দিবেন: আমি আসছি, তােমাকে আমার দরকার। আপনার এই ইঙ্গিতেই আপনার স্ত্রী মানসিকভাবে তৈরি হতে থাকবে। উঠতে বসতে কাজের ফাঁকে আপনার কথা, আপনার আদর সােহাগের ফ্ল্যাশব্যাক তার মনে হতে থাকবে। তার শরীর সেক্সের জন্য রেডি হতে। থাকবে। এজন্য সেক্সের একঘন্টা আগে স্ত্রীকে জানান যে, আজ পাশা খেলা হবে।
পুরুষ মানুষ নতুনত্ব চায়। আগে থেকে জানালে সে আপনার জন্য সাজবে। সাজার জিনিসপত্র কিনে দিন। যে পােশাক আধুনিকারা পরে সেগুলাে কিনে দিন। ঘরে আপনার সামনে ফিটিং পােশাক পড়বে। তবে শ্বশুর শাশুড়ির সামনে যেন না পরে। যেমন মনে চায় বউকে দেখুন, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে দেখুন। এক মুফতি সাহেব মজা করে বলেছিলেন, নাচ দেখতে মন চাইলে বউয়ের নাচ দেখেন। আপনার নজর ও ঈমানের হেফাজতে বউয়ের সাহায্য নিন। কোন ছিঃনেমায় একটা গান ছিলাে না? “ চাঁদ যদি ঘরে থাকে আকাশের চাঁদ চাইনা”।
আপনি সহবাসের আগে যেমন সারাদিনের কর্মব্যস্ততায় ঘর্মাক্ত-ক্লেদাক্ত এবং দুর্গন্ধ অবস্থায় আপনার স্ত্রীকে চান না, সেও আপনাকে ঐ অবস্থায় কামনা করে না। তাই অফিস/ব্যবসা থেকে ফিরে যদি ঘর্মাক্ত থাকেন তবে সহবাসের আগেও গােসল করে নিন। নিজেকে ফ্রেশ করে স্ত্রীর সামনে উপস্থাপন করুন।
নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঘরে ঢুকে সবার আগে মিসওয়াক করতেন। মুখে দুর্গন্ধ নিয়ে সহবাস করবেন না। স্ত্রী হয়ত কিছু মুখে বলবে না, সহ্য করবে। এটা যেমন আপনার অপছন্দ, তারও অপছন্দ। তাই সেক্স করার আগে বা ঘরে ঢুকেই প্রথমে মিসওয়াক করার সুন্নাহ জিন্দা করুন৷
হামলে পড়া পুরুষত্ব নয়। নিয়ন্ত্রণের নাম পুরুষত্ব। যার নিজের ওপর যত নিয়ন্ত্রণ সে তত পুরুষ।ধর্ষকদের আমি পুরুষই মনে করি না। স্ত্রীর শারীরিক ও মানসিক অবস্থার দিকে খেয়াল রাখবেন। অসুখবিসুখ, মানসিক কষ্টে থাকাকালে আপনি চাইলে সে হাদিসমতে দিতে বাধ্য। কিন্তু সেক্স কি জোর করে আদায়ের জিনিস। সেক্স তাে ভালােবাসার জান্নাতী চূড়া।
নিজ স্ত্রীকে দেখুন। প্রাণভরে দেখুন। স্ক্যান করুন। আর বললাম না। বাইরে সব দেখা হয়। শুধু নিজের বউকে দেখা হয়ে ওঠে না। যত কুদৃষ্টি সব স্ত্রীর দিকে দিন। ঘরের কাজে ব্যস্ত থাকাকালে তাকে সবটুকু কামনা দিয়ে দেখুন। যারা বিভিন্ন যৌনসমস্যায় ভুগছেন, কঠোর নজরের হিফাজত করুন আর । নিজ স্ত্রীকে স্ক্যান করার মাধ্যমে আকর্ষণ বাড়িয়ে তুলুন। লিঙ্গ নিস্তেজ, মাঝপথে নরম হওয়া, কামেচ্ছা কমে যাওয়া এগুলাের একটা বড় কারণ নজরের খিয়ানত আর নিজ স্ত্রীর প্রতি আকর্ষণ না থাকা।।
পুরুষের স্পর্শকাতর জায়গা হাতে গােনা কয়েকটা। লিঙ্গ আর অণ্ডকোষ(থলি)। বিশেষ করে। লিঙ্গের অগ্রভাগ। আরেকটা আছে যেটা সাধারণত ব্যবহৃত হয় না। তবে লিঙ্গকে শক্ত করায় এর সিরিয়াস ভূমিকা আছে। সেটা হচ্ছে পুরুষের নিপল। লজ্জা পাবেন না। অস্বস্তিকর মনে হলেও সত্য এটাই। আল্লাহ কোন কিছুই এমনি এমনি বানাননি। আমি পুরুষের নিপলের কাজ খুঁজে পাচ্ছিলাম না, আল্লাহ কেন দিলেন। অবশেষে পেয়েছি। আপনি যেভাবে আপনার স্ত্রীর নিপলকে আদর করেন, আপনার স্ত্রীও তেমন করে আপনার নিপলকে আদর করবে। বিশেষ করে যাদের লিঙ্গ দ্রুত নরম হয়ে যায়/ শক্ত হতে দেরি হয় তাদের জন্য দারুণ কৌশল। সুইচের মত কাজ করে। শুরুতে অস্বস্তি লাগলেও পরে অভ্যস্ত হয়ে যাবেন। যাদের সমস্যা নেই তারাও মিলনের আনন্দ বাড়াতে এটা করতে পারেন।
মেয়েদের দেহের স্পর্শকাতর জায়গা দু’একটা না। তাদের পুরাে দেহজুড়েই উত্তেজনা। আপনি যদি আপনার স্ত্রীর হাতের বুড়াে আঙুলটাও চুষতে থাকেন তাতেই তার যােনি ভিজে উঠবে। বিশেষ করে শরীরের ভাঁজগুলাে (আঙুলের ভাঁজ/কনুইয়ের ভাঁজ), কানের লতি, ঘাড়, গলা, নাভি, কোমর, উরু, নিতম্ব।
তার স্তন/ ঠোঁট/নিতম্ব এসবের প্রশংসা করুন। বিছানায় তার পারফর্মেন্সকে এপ্রিশিয়েট করুন। | তােমার গতকাল চুমুর রেসপন্স দারুণ ছিল। সে তাহলে সেক্সে আরও একটিভ হবে।
প্রথমেই স্তনে মনােযােগ দিবেন না৷ ফোরপ্লের শুরুতে বাকি সেনসেটিভ জায়গা (গলা/ঘাড়/কান/ ঠোঁট/হাত/পিঠ) ভ্রমণ শেষে স্তনে আসবেন। ধীরে ধীরে তার পুরাে শরীরকে জাগিয়ে তুলুন। আগেই বলেছি মেয়েদের পুরাে শরীরেই যৌনতা। হাত দিয়ে আলতাে স্পর্শ, চুমু, জিভ দিয়ে তার সব কাতর জায়গাগুলাে পরিভ্রমণ শেষ করে তারপর স্তনে আসুন।
এক এক মেয়ের এক এক উইক পয়েন্ট থাকে। কারাে লতি, কারাে ঘাড়, কারাে নাভি। আপনার স্ত্রীরউইকপয়েন্ট খুঁজে বের করুন। সারা শরীর পরিভ্রমণের সময় স্তন হালকা মর্দন করুন বা কাপড়ের উপরেই যােনিতে হাত বুলান। একসাথে মাল্টিপল স্টিমুলেশান (একাধিক জায়গায় উত্তেজনা সৃষ্টি) দেবার চেষ্টা করুন।
সবসময় সমান টাইম থাকে না। অনেকসময় শরীর ক্লান্ত থাকে বলে এত ইচ্ছাও করে না। তখন তিনটা জায়গা ফোরপ্লের জন্য বাছাই করুন। যােনিতে হাত বুলানাে, স্তন ও বিশেষ সেই উইকপয়েন্ট যা আপনাকে আবিষ্কার করতে হবে। জিগেস করতে পারেন, কি করলে তােমার সবচেয়ে ভালাে। লাগে।
যত ফোরপ্লে আপনি করবেন, যুদ্ধে আপনি তত এগিয়ে থাকবেন। সবচেয়ে ভাল হল, যতক্ষণ সে না বলবে ‘ঢুকাও’ ততক্ষণ ফোরপ্লে চালিয়ে যাওয়া। বেশি ফোরপ্লে করলে মেইনপ্লে অল্প করতেই তার অর্গাজম হয়ে যাবে। আপনি জিতে গেলেন। বিশেষ করে যারা বেশিক্ষণ বীর্য ধরে রাখতে পারেন না, তারা ফোরপ্লে বেশি করার চেষ্টা করবেন। তাহলে মেইনপ্লে কম করতে হবে।
স্তন সবচেয়ে স্পর্শকাতর জায়গা। সব মেয়েরই কমন উইকপয়েন্ট। এটা নিয়ে আপনি হাত দিয়ে,জিভ দিয়ে খেলবেন। কখনাে একটা, কখনাে একটাতে জিভ একটায় আঙুল, আরেক হাত যােনিতে বুলানাে। মাল্টিপল স্টিমুলেশনে মেয়েরা সহজে কাবু হয়ে যায়।।
যাদের এত লম্বা ফোরপ্লে টাইম শক্ত থাকে না, তারা লম্বা ফোরপ্লে করবেন না। আপনার শক্তহলেই আর স্ত্রীর একটু ভিজলেই ঢুকিয়ে দিন। বা নরম হয়ে গেলে স্ত্রীকে আপনার নিপল আদর করতে বলুন। আবার শক্ত হয়ে যাবে। যদি এই টেকনিক কাজ না করে তবে আগেরটাই ফলাে করুন। শক্ত হলেই ঢুকিয়ে দিন।
মেয়েদের অর্গাজম তিন প্রকার।
– ক্লাইটোরিস অর্গাজম ।
– ভ্যাজাইনা বা যােনিগাত্র অর্গাজম (জি-স্পট)
– সারভাইকাল অর্গাজম
যােনির উপরের প্রান্তে বোঁটার মত একটা জিনিসকে ক্লাইটোরিস/ ভগাঙ্কুর বলে। আপনি যদি শুধু।ক্লাইটোরিস আঙুল দিয়ে নাড়তে থাকেন, একটা পর্যায়ে অর্গাজম হবে। তবে এটা অর্গাজমগুলাের মধ্যে কম মজা। এটাকে ক্লাইটোরাল অর্গাজমবলে। বাকি দুটোর কথা পরে বলছি। ক্লাইটোরিস নাড়াচাড়া করে আপনি স্ত্রীর অর্গাজমটাকে একটু এগিয়ে রাখতে পারেন। ফলে ঢুকানাের পর ফুল। অর্গাজমের জন্য বেশি সময় নেবে না। যারা বীর্য বেশি ধরে রাখতে পারেন না, তারা এটা করে স্ত্রীর তৃপ্তি এনসিওর করতে পারেন। তবে নাড়াতে নাড়াতে অর্গাজম করে দেবেন না।।কারণ বাকি দুটো অর্গাজমে বেশি মজা। সবসময় এত অর্গাজমের সময় থাকেনা, বা পুরুষও এতখন শক্ত থাকেনা।
ব্লোজব বা লিঙ্গ চোষানাে খুবই বাজে জিনিস। নােংরা কাজ। একদম করবেন না। ঐমুখ দিয়ে আপনার বিবি কুরআন তিলওয়াত করে, যিকির করে। খবরদার এটা করাবেন না। আর এটা দেখতেই ভাল লাগে। আসলে মােটেই অতটা মজা লাগে না। তাছাড়া পর্নোতে নারীদের উপর প্রভাব খাটানাে। বুঝাতে (ডােমিনেন্স) এটা করা হয় অপমানসূচক ভাবে। ঘরের বউ আপনার সম্পদ, আপনার। অহংকার, আপনার ইজ্জত৷ আ বেশ্যাদের সাথে যা করে, আপনি বউয়ের সাথে তা করতে পারেন না। তাছাড়া লিঙ্গ চোষা, যােনি চোষা এগুলােতে অসুখবিসুখের সম্ভাবনা থাকে। সবচেয়ে বড় কথা, এটা কোন কথা হলাে?
পেনিট্রেশন
যখন স্ত্রী ঢুকাতে বলবে তখন ঢুকানাে বেস্ট। না হয়, যােনি ভেজা মানেই যােনি এখন লিঙ্গ নেবার জন্য তৈরি। শক্তভাব হারিয়ে যাবার ভয় থাকলে শক্ত হলেই ঢুকিয়ে দিন। একবারে শুকনা শুকনা ঢুকালে ব্যথা পাবে। একটু ঢােকান, আবার বের করুন। এভাবে একটু একটু করে ঢুকান।
এভারেজ বাঙালি পুরুষের লিঙ্গ ৫.৫- ৬.৫ ইঞ্চি। আর মেয়েদের যােনিপথের গভীরতা ৩- ৪ ইঞ্চি,যা উত্তেজনায় কিছুটা বাড়তে পারে বেলুনের মত।। এরপর সারভিক্স শুরু। মানে ৩-৪ ইঞ্চি লিঙ্গ হলেই আপনি স্ত্রীকে সর্বোচ্চ অর্গাজম (সারভাইকাল) দিতে পারবেন। সুতরাং লিঙ্গের দৈর্ঘ্য নিয়ে মােটেই টেনশন নেই। বরং বেশি বড় লিঙ্গ পুরাে ঢুকিয়ে গুঁতােতে থাকলে বেচারী ব্যথা পেতে পারে। পর্নো দেখে একটা ধারণা হয়ে যায়, যত বড় মনে হয় তত মজা পায় মেয়েরা। ভুল ধারণা। অভিনয়ে সুখ ফুটিয়ে তুলতে হয় কষ্ট পেলেও। মাত্র ৩ ইঞ্চি লিঙ্গ দিয়েও নারীকে পূর্ণ অর্গাজম করানাে সম্ভব। নাে টেনশন, ডু ফুর্তি।
তবে লিঙ্গের বেড়/ঘের ভাল জিনিস। বেড় বেশি হলে যােনিগাত্রে ভালভাবে ঘষা লাগে। ফলে।যােনিগাত্র অর্গাজম/জি-স্পট অর্গাজম তাড়াতাড়ি হয়। হস্তমৈথুনে লিঙ্গের বেড় কমে যায়। গােড়ার শক্তি কমে যায়। তবে এরও উপায় আছে।
According to a study published in the British Journal of Urology International (BJUI), the average length of a flaccid penis is 0.98 inches, while the average length of an erect penis is 5.16 inches. The average girth is 0.99 inches for a flaccid penis and 4.59 inches for an erect penis. হলো তো? (Average Penis and Erection Size: What’s Normal?) কলিকাতা হারবাল, লিঙ্গ মােটা করুন, গন্ধগােকুল তেল এসব করে নিজের ক্ষতি ডেকে আনবেন। না। আপনি একদম সুস্থ। আল্লাহ আপনাকে যা দিয়েছেন তা দিয়েই স্ত্রীর মাথা ঘুরিয়ে হসপিটালে ভর্তি করা সম্ভব। দরকার শুধু টেকনিক আর চর্চা।।
যােনিগাত্রের সামনের দেয়ালের ভিতরদিকে ২ ইঞ্চি উপরে একটু উঁচু মাংসপিণ্ড থাকে। আঙুল দিলেপাওয়া যায়। খসখসে লাগে। এর নাম জি-স্পট। লিঙ্গ চালনার সময় এতে বার বার ঘষার ফলে যে অর্গাজম হয়। তাকে বলে ‘জিম্পট অর্গাজম’।এটা ক্লাইটোরিস অর্গাজমেরচেয়ে বেশি তৃপ্তিদায়ক, গভীর।মানে আপনার লিঙ্গ ২ ইঞ্চি হলেও আপনি স্ত্রীকে তৃপ্তি দিতেপারবেন। যাদের ঘের কম/বেশি, দুদলই চেষ্টা করবেন যােনির সামনের দেয়ালে ঘষা দেবার। সামনে থেকে করলে উপরমুখী এঙ্গেলে। আর পিছন থেকে করলে নিচমুখী এঙ্গেলে চালনা করতে হবে। তাহলে অল্প সময়ে অর্গাজম করানাে যাবে।
কোমরের নিচে বালিশ দিয়ে নিলে হিটগুলাে উপরমুখী হবে এমনিতেই। একজন আলিমের কাছে শুনেছিলাম বালিশ দিয়ে নেয়া নাকি সুন্নাত।
ভালেভাবে ফোরপ্লে করে নিলে ঢুকানাের পর ২/৩ মিনিটই যথেষ্ট যদি কৌশলগুলাে জানা থাকে।
আরেকটা অর্গাজম যেটা সবচেয়ে গভীর, পুরাে শরীর অংশ নেয়, সবচেয়ে তৃপ্তি, সেটা হল সারভাইকাল অর্গাজম। যােনিপথের শেষপ্রান্তে ঠোঁটের মত জরায়ুর যে অংশ তাকে সারভিক্স বলে।বাচ্চা হবার সময় ডাক্তার আঙুল ঢুকিয়ে দেখে কতটুকু খুললাে। এই সারভিক্সে লিঙ্গের অগ্রভাগ লাগানােকে বলে “সারভাইকাল । কিস/চুম্বন”। লিঙ্গে এই সারভাইকাল কিস নিতে নিতে একসময় অর্গাজম হয় যা একবারে ভিতর থেকে সারা শরীর কাঁপিয়ে। এটাই সারভাইকাল অর্গাজম। আপনি লিঙ্গের আগায় অনুভব করতে পারবেন সারভিক্স, একটু এবড়ােখেবড়াে অনুভব হবে। লিঙ্গ মােটা হলে অনেক সুবিধা একই সাথে তিন প্রকার অর্গাজম করানাের মত স্টিমুলেশন দেয়া যায়। না হলেও সমস্যা নাই। টেকনিক করে এঙ্গেলে খেলতে থাকেন। জি-স্পট আর সারভিক্স টার্গেট করে মারেন। ছক্কা হবে।
ঢুকিয়েই রক মেটাল শুরু করবেন না। লিঙ্গ ঢুকিয়ে কিছুক্ষণ চুপচাপ থাকুন। তাকে বেড় ফিল করতে দিন। এরপর আস্তে আস্তে শুরু করুন। ঘষা দিয়ে দিয়ে। প্রথমেই মেটাল দিলে সে কিছুই বুঝবে না। আপনিও তাড়াতাড়ি আউট হয়ে যাবেন। প্রথমে রবীন্দ্র সংগীত, এরপর নজরুল, এরপর পপ, একদম শেষে মেটাল, যখন সে নিজে ইশারা করবে তাড়াতাড়ি করার। আর বিভিন্ন মেয়ের ভালাে লাগার রিদম/তাল/গতি আলাদা। এজন্য আপনার স্ত্রীর কোন তালটা সবচেয়ে প্রিয়, কোন গতিতে ঘােড়া। দৌড়লে তার বেশি ভালাে লাগে সেটা আবিষ্কার করুন, জেনে নিন। সেই তালটা ধরে রাখুন। উইন দ্য রেস।
মাল্টিপল স্টিমুলেশন দিন। নিচে খেলা চলুক। আর উপরে ঠোঁট বা নিপলে বা গলায় মনােযােগ দিন। প্রতিপক্ষ দ্রুত পরাজিত হবে।
লিঙ্গ পুরাে বের করে করে লম্বা লম্বা স্ট্রোক দেবেন না। এতে আপনি তাড়াতাড়ি আউট হয়ে যেতেপারেন। প্রথমে হালকা কয়েকটা লম্বা স্ট্রোক দিয়ে যত গতি বাড়াতে থাকবেন তত স্ট্রোকের দৈর্ঘ্য। কমিয়ে দিন। সারভাইকাল কিস দেবার জন্য পুরাে বের করে আনার দরকার নেই। ভিতরে রেখে অল্প বের করে ঘন ঘন সারভাইকাল কিস দিতে থাকুন। তাহলে আপনিও ক্রিজে বেশি সময় থাকতে পারবেন। প্রতিপক্ষ দ্রুত আউট হয়ে যাবে।
অনেকসময় ঢুকানাের পর ভিতরে নরম হয়ে যায়। এটা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। ব্যর্থ সেক্স অনেককারণে হয়। পরে আলােচনা আসবে। আগে সফল করে নিই। ভিতরে ঢুকানাে অবস্থাতেই বা বের করে আপনার নিপল স্টিমুলেট করাতে পারেন। তাহলে ভিতরে থাকা অবস্থায়ই আবার শক্ত হয়ে যাবে। টেনশন ফ্রী থাকবেন। টেনশন, আমি কি পারব না পিরবােনা- এসব চিন্তা বাদ দিন।
কেন কোন মেয়ে একটু রাফ পছন্দ করে। মানে কঠিন আলিঙ্গনের মাঝে খেলা পছন্দ করে। আবার কেউ আলতাে ছোঁয়ায় ছোঁয়ায় খেলা পছন্দ করে। জেনেবুঝে নিন।
পজিশনের মধ্যে মিশনারী পজিশন, মানে সামনা সামনিই ভাল। পর্নোতে বহু পজিশন দেখায়।ওগুলাে দেখতেই ভালে লাগে। আসলে বেশি মজা না। মিশনারী পজিশনে ঠোঁট-স্তন এগুলা সব। নাগালে পাওয়া যায়। দুজনই এক্টিভ থাকা যায়। তার অর্গাজমে সে আপনাকে পুরাে পায়। আপনার সময় আপনি তাকে পুরাে পান। বাকিগুলােতে মাল্টিপল স্টিমুলেশনও দেয়া যায় না। হাতির বড় দাঁত দেখাই যায়। ওতে কামড় চলে না।
স্ত্রীর অর্গাজমের সময় তাকে জড়িয়ে ধরুন। চুমুতে ভরিয়ে তুলুন। শারীরিক তৃপ্তির সময়টাতে তাকে মানসিক তৃপ্তি ও আস্থা দিবে আপনার চুম্বনগুলাে।
যখন মনে হবে আপনি আর ধরে রাখতে পারছেন না, তখন মনোেযােগ সরিয়ে নেবেন। ব্যবসায়িক হিসেব নিকেশ, দেনা পাওনা, বিশ্বরাজনীতি এসব নিয়ে ভাবুন। হাসবেন না। সিরিয়াসলি। কিছুক্ষণ পরই আবার নিজেকে ফিরে পাবেন। আবার মনােযােগ খেলায় ফিরিয়ে আনুন। স্ত্রীর অর্গাজম আগে করানােই আপনার লক্ষ্য। এটাই যুদ্ধ যেখানে দুজন দুজনাকে সুখ দিতে চায়।
স্ত্রীকে অর্গাজম করাতে পারলে আপনার নিজের অর্গাজমও বহুগুণে বাড়বে। স্ত্রীকে সুখ পেতে দেখে আপনার মানসিক তৃপ্তি যােগ হবে শারীরিক তৃপ্তির সাথে। আপনি আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবেন। আরও আত্মবিশ্বাসী হবেন যদি স্ত্রীকে প্রতিবারই একাধিক অর্গাজম উপহার দিতে পারেন। আমি মাঝে মাঝে ভাবি এক স্ত্রীতেই এই অবস্থা। যে চার বউকে প্রতিবার একাধিক অর্গাজম দেয় তার আত্মবিশ্বাস কোন লেভেলে উঠবে। এজন্যই সাহাবীরা কাউকে গােণায় ধরতেন না। স্ত্রীকে এক/ একাধিক অর্গাজম কনাের দ্বারা যে কনফিডেন্স আপনি লাভ করবেন তা আপনার কর্মক্ষেত্রে ও স্বাস্থ্যে সুপ্রভাব ফেলবে মারাত্মক।
মেয়েদের একাধিক অর্গাজম হলে সুখের আবেশে মাথা ঘুরে। এজন্য খুব বেশি অর্গাজম করাবেন না। নিজেকে ধরে ধরে খেললে আপনি ৩০/৪০ মিনিটও খেলতে পারবেন। কিন্তু এই ৩০ মিনিটে স্ত্রীর অর্গাজম করানাে সম্ভব (চর্চা করলে) অন্তত ৫-৭ বার। কিন্তু সমস্যা হল তাহলে সে সারাদিন কোন। কাজই করতে পারবে না। পড়ে পড়ে ঘুমাবে। শুকনাপাতলা হলে হাসপাতালে নেয়াও লাগতে পারে। তাই ২/৩ বারের বেশি অর্গাজম না করানােই ভাল। এজন্যই মনে হয় একাধিক বিয়ের অনুমতি দেয়া হয়েছে।
দ্বিতীয়বার অর্গাজম করাতে আবার রবীন্দ্র সংগীত থেকে শুরু করতে হবে। একটু রেস্ট নিতে পারেন যদি লিঙ্গ ঘুমিয়ে পড়ার ভয় না থাকে। আপনার অর্গাজম দেরিতে করবেন। পুরুষের অর্গাজম/বীর্যপাত হয়ে গেলে আর ওকে জাগানাে যায় না সাথে সাথে। আর পুরুষ ২ বার বীর্যপাত করলেই প্রচণ্ড ঘুম পায় হরমােনের কারণে। ২ বারের বেশি করলে আপনি সারাদিন ঘুমিয়ে কাটাবেন। এজন্য পুরুষঃস্ত্রী। অর্গাজম হওয়া দরকার ১:১ বা ১:২ বা ১:৩
আপনার একবার বীর্যপাত হবার পর যদি আবার করতে চান তবে মাঝে উযু করে নেবেন (হাদিস)।
সেক্স শুরুর আগে দুজনই প্রস্রাব করে নেবেন। নাহলে তাড়াতাড়ি বীর্যপাত হয়ে যাবে।।
ছেলেদের সেক্স ওঠে দেখে। আর মেয়েদের ওঠে স্পর্শে। তাই ঘরে ডিমলাইট থাকলে ভাল। একদমউলঙ্গ হয়ে না করাই ভাল। নাইটি জাতীয় কিছু পরাতে পারেন। কাপড় দিয়ে নিজেদের ঢেকে নেবেন। মাঝে মাঝে টেস্ট চেঞ্জ করতে স্ত্রীর চোখ বেঁধে নিন। শুধু অনুভব করবে।।
বউকে উপরে দিবেন না। একটু বেকায়দায় বসে পড়লে পেনাইল ফ্রাকচার হতে পারে। তখন সারাজীবনের মত হারাবেন। মানে লিঙ্গের উপর বেকায়দায় পড়লে ভেঙে যেতে পারে।