হ্যাঁ, একথা সত্যি যে মানুষের মনকে বেঁধে রাখা যায় না। প্রেম জীবনে যখন তখন হতে পারে আর এই প্রেমে পড়ার হাত থেকে কাউকে দূরে সরিয়ে রাখার কোন উপায় নেই। তবে এটাও কিন্তু সত্যি যে দাম্পত্যে পরকীয়ার অনেক কারণ থাকে, যার মাঝে সবচাইতে বড় কারণগুলো হচ্ছে সঙ্গীর সাথে দূরত্ব বা আগ্রহ হারিয়ে ফেলা। একটা জিনিস ভুলে গেলে চলবে না যে, একটি ভালোবাসার সম্পর্ক থেকে মানুষ যখন শারীরিক ও মানসিক উভয় প্রকার সুখ ও সন্তুষ্টি পায়, তখন আর অন্য কারো কাছে সুখের খোঁজে যেতে হয় না।
আর তাই নিজের স্বামী বা স্ত্রীকে পরকীয়ার কুৎসিত থাবা থেকে দূরে রাখার উপায় হচ্ছে ভালোবাসার বন্ধন মজবুত করা, এমন একটি সম্পর্ক গড়ে তোলা যেন আপনার আকর্ষণ তিনি কখনোই কাটিয়ে উঠতে না পারেন। কিন্তু কীভাবে করবেন এই কাজ? চলুন জেনে নিই।
ভালো সঙ্গী চাইলে নিজে আগে ভালো সঙ্গী হোন:
আপনি নিশ্চয়ই চান স্বামী বা স্ত্রী আপনাকে অনেক ভালবাসুক আর সম্মান করুক? এই ভালোবাসা আর সম্মান চাইলে আগে ভালোবাসা ও সম্মানের যোগ্য হয়ে উঠুন। হ্যাঁ, যদি চান যে সঙ্গী আপনাকে ভীষণ ভালোবাসায় ঘিরে রাখবেন, তাহলে আপনিও তাঁর দিকে ভালোবাসার হাত বাড়ান। আগে নিজে ভালো সঙ্গী হোন, দেখবেন তিনিও আপনা থেকেই বদলে গেছেন। ভালোবাসা পেতে চাইলে ভালোবাসা দেয়াও শিখতে হবে।
আপনি নিশ্চয়ই চান স্বামী বা স্ত্রী আপনাকে অনেক ভালবাসুক আর সম্মান করুক? এই ভালোবাসা আর সম্মান চাইলে আগে ভালোবাসা ও সম্মানের যোগ্য হয়ে উঠুন। হ্যাঁ, যদি চান যে সঙ্গী আপনাকে ভীষণ ভালোবাসায় ঘিরে রাখবেন, তাহলে আপনিও তাঁর দিকে ভালোবাসার হাত বাড়ান। আগে নিজে ভালো সঙ্গী হোন, দেখবেন তিনিও আপনা থেকেই বদলে গেছেন। ভালোবাসা পেতে চাইলে ভালোবাসা দেয়াও শিখতে হবে।
নিজেকে যত্ন করুন অবশ্যই:
বিয়ে তো হয়েই গেছে, আর আর সুন্দর দেখিয়ে কী হবে?- এমন একটা ভাবনা বেশিরভাগ মানুষের মাঝে কমবেশি আছে। কিন্তু সত্য এটাই যে বিয়ের পরেই বরং এটাই প্রয়োজনীয়তা বেশি। বিয়ের আগে তিনি যেমন আপনাকে স্মার্ট ও আকর্ষণীয় দেখেছেন সবসময়, সেই লুকটিই ধরে রাখার চেষ্টা করুন। হ্যাঁ, ভালোবাসা চেহাররা উপরে নির্ভরশীল নয়। কিন্তু সর্বদা এলোমেলো আর নোংরা জীবন সঙ্গীকে দেখতে নারী-পুরুষ কেউই ভালোবাসেন না। প্রিয় মানুষটা তখনই অন্যদিকে তাকাবে, যখন তিনি আপনার মাঝে আকর্ষণ খুঁজে পাবেন না। তাই নিজেকে যত্ন করুন, নিজেকে সাজিয়ে রাখুন।
বিয়ে তো হয়েই গেছে, আর আর সুন্দর দেখিয়ে কী হবে?- এমন একটা ভাবনা বেশিরভাগ মানুষের মাঝে কমবেশি আছে। কিন্তু সত্য এটাই যে বিয়ের পরেই বরং এটাই প্রয়োজনীয়তা বেশি। বিয়ের আগে তিনি যেমন আপনাকে স্মার্ট ও আকর্ষণীয় দেখেছেন সবসময়, সেই লুকটিই ধরে রাখার চেষ্টা করুন। হ্যাঁ, ভালোবাসা চেহাররা উপরে নির্ভরশীল নয়। কিন্তু সর্বদা এলোমেলো আর নোংরা জীবন সঙ্গীকে দেখতে নারী-পুরুষ কেউই ভালোবাসেন না। প্রিয় মানুষটা তখনই অন্যদিকে তাকাবে, যখন তিনি আপনার মাঝে আকর্ষণ খুঁজে পাবেন না। তাই নিজেকে যত্ন করুন, নিজেকে সাজিয়ে রাখুন।
অকারণ সন্দেহের প্রকাশ করবেন না:
কারণে-অকারণে সঙ্গীর চরিত্র নিয়ে সন্দেহ করা থেকে বিরত থাকুন। আর সন্দেহ যদি লাগেই, সেটা তাঁর সামনে প্রকাশ করবে না। সবসময় এটাই প্রকাশ করুন যে আপনি তাকে মনে প্রাণে বিশ্বাস করেন।
কারণে-অকারণে সঙ্গীর চরিত্র নিয়ে সন্দেহ করা থেকে বিরত থাকুন। আর সন্দেহ যদি লাগেই, সেটা তাঁর সামনে প্রকাশ করবে না। সবসময় এটাই প্রকাশ করুন যে আপনি তাকে মনে প্রাণে বিশ্বাস করেন।
যত ঝগড়াই হোক, দূরে যাওয়া নয়:
একটু ঝগড়া হলেই রাগারাগি করে আলাদা থাকেন? কথা বলা বন্ধ বা আলাদা কামরায় ঘুমান? এই কাজটি কখনোই কোন অবস্থাতে করবেন না। কেননা এউ দূরত্ব থেকেই সৃষ্টি হয় পরকীয়ার মত সম্পর্কের। বরং ঝগড়া হলে আরও বেশি কাছাকাছি থাকুন, আরও বেশি ভালবাসুন। এতে ঝগড়া মিটে যাবে সহজে।
একটু ঝগড়া হলেই রাগারাগি করে আলাদা থাকেন? কথা বলা বন্ধ বা আলাদা কামরায় ঘুমান? এই কাজটি কখনোই কোন অবস্থাতে করবেন না। কেননা এউ দূরত্ব থেকেই সৃষ্টি হয় পরকীয়ার মত সম্পর্কের। বরং ঝগড়া হলে আরও বেশি কাছাকাছি থাকুন, আরও বেশি ভালবাসুন। এতে ঝগড়া মিটে যাবে সহজে।
অন্যের সাথে তুলনা একটি ভয়ানক ব্যাপার:
অমুকের স্ত্রী দেখতে অনেক সুন্দর বা অমুকের স্বামী তাঁর অনেক খেয়াল করেন? এইসব বলে বা ভেবে কখনো মন ছোট করবেন না। এবং কখনোই নিজের স্বামী বা স্ত্রীকে এইসব বলে খোটা দেবেন না। প্রতিটি সম্পর্কই আলাদা, প্রতিটি সম্পর্কই নিজের মত। অন্যের সাথে তুলনা করে সঙ্গীর মনে কষ্ট দেয়ার অর্থ তাকে দূরে ঠেলে দেয়া।
অমুকের স্ত্রী দেখতে অনেক সুন্দর বা অমুকের স্বামী তাঁর অনেক খেয়াল করেন? এইসব বলে বা ভেবে কখনো মন ছোট করবেন না। এবং কখনোই নিজের স্বামী বা স্ত্রীকে এইসব বলে খোটা দেবেন না। প্রতিটি সম্পর্কই আলাদা, প্রতিটি সম্পর্কই নিজের মত। অন্যের সাথে তুলনা করে সঙ্গীর মনে কষ্ট দেয়ার অর্থ তাকে দূরে ঠেলে দেয়া।
জিইয়ে রাখুন শারীরিক ভালোবাসা:
দাম্পত্যে ভালোবাসা অটুট রাখার জন্য যৌন সম্পর্কে আকর্ষণ ধরে রাখা খুবই জরুরী একটি বিষয়। নিজের ও সঙ্গীর চাহিদা অনুযায়ী নিজেদের এই সম্পর্কটার উন্নয়ন করুন। সুন্দর পোশাক, একটু ভিন্নতা ও অনেকটা ভালোবাসা দিয়ে সজীব রাখুন শারীরিক প্রেমকে।
দাম্পত্যে ভালোবাসা অটুট রাখার জন্য যৌন সম্পর্কে আকর্ষণ ধরে রাখা খুবই জরুরী একটি বিষয়। নিজের ও সঙ্গীর চাহিদা অনুযায়ী নিজেদের এই সম্পর্কটার উন্নয়ন করুন। সুন্দর পোশাক, একটু ভিন্নতা ও অনেকটা ভালোবাসা দিয়ে সজীব রাখুন শারীরিক প্রেমকে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন