মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

সানি লিয়ন এর কুমারীত্ব হারানোর কাহিনী

ইন্দো-কানাডিয়ান বলিউড তারকা সানি লিয়ন তার ক্যারিয়ারের শুরু করেছিলেন পর্ণো চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। এরপর ভারতের জনপ্রিয় টিভি অনুষ্ঠান বিগ বসের মাধ্যমে তিনি ভারতের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র নির্মাতা মহেশ ভাটের নজরে পড়েন। মহেশ ভাটের জিসম ২ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে পা রাখেন বলিউডে।
জিসম টু’তে নগ্ন হয়ে সারা দুনিয়ায় হৈচৈ ফেলে দিয়েছেন সানি লিয়ন। তবে, ইন্দো-কানাডিয়ান পর্ন তারকার কাছে এ আর নতুন কি? সকাল-দুপুর নগ্ন আর ভগ্নতার সঙ্গে যার পাশা খেলা; জিসম টুতে তার খেলতো সামান্যই দেখল তামাম মুলুক। তবে বর্তমান ঘটনা যাই হোক। ৩১ বছরের লালস্যময়ী সানি ১১ বছরের আগে কিন্তু বেশ সভ্য সমাজের বাসিন্দাই ছিলেন। নিজের উত্তালতা জানান দিয়ে এসময়ই প্রথম চুম্বন করেন তার সহপাঠীকে। আর স্কুল না পেড়োতেই এক বাস্কেট বল খেলোয়ারের প্রেমে পড়লেন সানি। ১৬’তে এসে কুমারীত্বও বিসর্জন দিলেন। জন্ম-১৯৮১ সালের ১৩ মে, কানাডার ওন্টারিওর সার্নিয়া শহরে। তাঁর বাবা মা উভয়েই ভারতীয়। শিখ ধর্মাবলম্বী সানি যখন ১৪ বছরের তখন তাঁর পরিবার কানাডা থেকে মিশিগানে পাড়ি দেন। পরবর্তী সময়ে ক্যালিফোর্নিয়ার লেক ফরেস্টে পাকাপাকি ভাবে বসবাস শুরু করেন সানি ও তাঁর পরিবার।
চঞ্চলা এ একরোখা মেয়েটির জন্ম কানাডার আন্টারিও’র এক পাঞ্জাবি পরিবারে। পড়াশুনা কোনমতে শেষ করে নিজেই উপার্জনের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন সানি। আর এমনি করেই বিখ্যাত পেন্টহাউস ম্যাগাজিনের এক ফটোগ্রাফারের সঙ্গে পরিচয় তার। প্রথমে শখের বসে পটোসেশন শুরু করলেও কিছুদিন পরেই মডেলিং-এ নেমে পড়েন সানি। আর এর পরের ইতিহাসতো তার নিজেরই তৈরী। বিশ্বের সেরা পর্নষ্টারদের তালিকায় তার নাম সাত নম্বরে থাকলেও অন্যের চোখে ধাধা লাগাতে তার মত কারো জুড়ি মেলা ভাড়।

পুরুষের সাথে পরকীয়ায় মজতে যে ৫টি জঘন্য কৌশলের আশ্রয় নেয় মেয়েরা

অনেকেই জানি না যে বিশ্ব জুড়ে অসংখ্য মানুষ এই পরকীয়ার ব্যাধিতে আসক্ত। শুধু তাই নয়, অনেকে একাধিক পরকীয়াও একত্রে চালিয়ে যান। আর এই পরকীয়া করার জন্য ও বিপরীত লিঙ্গের মন ভোলাতে মানুষ আশ্রয় নিয়ে থাকেন জঘন্য কিছু কৌশলের। চলুন, চিনে নিই পরকীয়া করার আগ্রহে যেসব জঘন্য বাজে কৌশলের আশ্রয় নিয়ে থাকেন বেশিরভাগ মানুষ।
নিজের সম্পর্কে মিথ্যা কাহিনী তৈরি
নিজের অর্থ বিত্ত সম্পর্কে, জীবন সম্পর্কে এমন সব মিথ্যা কাহিনী তৈরি করেন যেন বিপরীত লিঙ্গ খুব আকর্ষণ বোধ করে আর তিনি অন্য কারো জীবন সঙ্গী এটা জানা সত্ত্বেও প্রেমে আগ্রহী হয়ে ওঠে।
সংসারে অশান্তির শিকার, এমনটা দেখানো
সংসারে অশান্তি না থাকলেও এমনটা ভাব করা যে সংসারে খুব অশান্তি এবং কোন দোষ না করেই তিনি এই অশান্তির শিকার। এমনটা করে যা হয়, সেটা হলো খুব সহজে নিজেকে নিঃসঙ্গ ও ভালো মানুষ প্রমাণ করা যায়।
নিজেকে “সিঙ্গেল” পরিচয় দেয়া
জীবনসঙ্গীর চোখের আড়ালে সুযোগ বুঝে নিজেকে সিঙ্গেল পরিচয় দিয়েও পরকীয়া করেন অনেক মানুষ। এতে প্রেম করাটা সহজ হয়। একই সাথে জীবন সঙ্গী ও পরকীয়ার সঙ্গী, দুজনকেই ধোঁকা দেন এরা।
পরকীয়া এমনিতেই অনৈতিক, কিন্তু পরকীয়ার তাগিদে মানুষ এর চাইতেও অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়ে যায়। যেমন কাজের মেয়ে বা ড্রাইভারের সাথে প্রেম বা এমন কোন আত্মীয়ের সাথে প্রেম যার সাথে সমাজ প্রেমকে স্বীকৃতি দেয় না।
অর্থের জোরে সম্পর্ক কেনা
টাকা দিয়ে পরকীয়ার সম্পর্ক তৈরি করাও খুব কমন। এক্ষেত্রে পরকিয়াতা মানসিক সম্পর্কের চাইতে শারীরিকই হয় বেশী।