ইন্দো-কানাডিয়ান বলিউড তারকা সানি লিয়ন তার ক্যারিয়ারের শুরু করেছিলেন
পর্ণো চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। এরপর ভারতের জনপ্রিয় টিভি অনুষ্ঠান বিগ বসের
মাধ্যমে তিনি ভারতের জনপ্রিয় চলচ্চিত্র নির্মাতা মহেশ ভাটের নজরে পড়েন।
মহেশ ভাটের জিসম ২ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে পা রাখেন বলিউডে।
জিসম টু’তে নগ্ন হয়ে সারা দুনিয়ায় হৈচৈ ফেলে দিয়েছেন সানি লিয়ন। তবে, ইন্দো-কানাডিয়ান পর্ন তারকার কাছে এ আর নতুন কি? সকাল-দুপুর নগ্ন আর ভগ্নতার সঙ্গে যার পাশা খেলা; জিসম টুতে তার খেলতো সামান্যই দেখল তামাম মুলুক। তবে বর্তমান ঘটনা যাই হোক। ৩১ বছরের লালস্যময়ী সানি ১১ বছরের আগে কিন্তু বেশ সভ্য সমাজের বাসিন্দাই ছিলেন। নিজের উত্তালতা জানান দিয়ে এসময়ই প্রথম চুম্বন করেন তার সহপাঠীকে। আর স্কুল না পেড়োতেই এক বাস্কেট বল খেলোয়ারের প্রেমে পড়লেন সানি। ১৬’তে এসে কুমারীত্বও বিসর্জন দিলেন। জন্ম-১৯৮১ সালের ১৩ মে, কানাডার ওন্টারিওর সার্নিয়া শহরে। তাঁর বাবা মা উভয়েই ভারতীয়। শিখ ধর্মাবলম্বী সানি যখন ১৪ বছরের তখন তাঁর পরিবার কানাডা থেকে মিশিগানে পাড়ি দেন। পরবর্তী সময়ে ক্যালিফোর্নিয়ার লেক ফরেস্টে পাকাপাকি ভাবে বসবাস শুরু করেন সানি ও তাঁর পরিবার।
চঞ্চলা এ একরোখা মেয়েটির জন্ম কানাডার আন্টারিও’র এক পাঞ্জাবি পরিবারে। পড়াশুনা কোনমতে শেষ করে নিজেই উপার্জনের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন সানি। আর এমনি করেই বিখ্যাত পেন্টহাউস ম্যাগাজিনের এক ফটোগ্রাফারের সঙ্গে পরিচয় তার। প্রথমে শখের বসে পটোসেশন শুরু করলেও কিছুদিন পরেই মডেলিং-এ নেমে পড়েন সানি। আর এর পরের ইতিহাসতো তার নিজেরই তৈরী। বিশ্বের সেরা পর্নষ্টারদের তালিকায় তার নাম সাত নম্বরে থাকলেও অন্যের চোখে ধাধা লাগাতে তার মত কারো জুড়ি মেলা ভাড়।
জিসম টু’তে নগ্ন হয়ে সারা দুনিয়ায় হৈচৈ ফেলে দিয়েছেন সানি লিয়ন। তবে, ইন্দো-কানাডিয়ান পর্ন তারকার কাছে এ আর নতুন কি? সকাল-দুপুর নগ্ন আর ভগ্নতার সঙ্গে যার পাশা খেলা; জিসম টুতে তার খেলতো সামান্যই দেখল তামাম মুলুক। তবে বর্তমান ঘটনা যাই হোক। ৩১ বছরের লালস্যময়ী সানি ১১ বছরের আগে কিন্তু বেশ সভ্য সমাজের বাসিন্দাই ছিলেন। নিজের উত্তালতা জানান দিয়ে এসময়ই প্রথম চুম্বন করেন তার সহপাঠীকে। আর স্কুল না পেড়োতেই এক বাস্কেট বল খেলোয়ারের প্রেমে পড়লেন সানি। ১৬’তে এসে কুমারীত্বও বিসর্জন দিলেন। জন্ম-১৯৮১ সালের ১৩ মে, কানাডার ওন্টারিওর সার্নিয়া শহরে। তাঁর বাবা মা উভয়েই ভারতীয়। শিখ ধর্মাবলম্বী সানি যখন ১৪ বছরের তখন তাঁর পরিবার কানাডা থেকে মিশিগানে পাড়ি দেন। পরবর্তী সময়ে ক্যালিফোর্নিয়ার লেক ফরেস্টে পাকাপাকি ভাবে বসবাস শুরু করেন সানি ও তাঁর পরিবার।
চঞ্চলা এ একরোখা মেয়েটির জন্ম কানাডার আন্টারিও’র এক পাঞ্জাবি পরিবারে। পড়াশুনা কোনমতে শেষ করে নিজেই উপার্জনের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন সানি। আর এমনি করেই বিখ্যাত পেন্টহাউস ম্যাগাজিনের এক ফটোগ্রাফারের সঙ্গে পরিচয় তার। প্রথমে শখের বসে পটোসেশন শুরু করলেও কিছুদিন পরেই মডেলিং-এ নেমে পড়েন সানি। আর এর পরের ইতিহাসতো তার নিজেরই তৈরী। বিশ্বের সেরা পর্নষ্টারদের তালিকায় তার নাম সাত নম্বরে থাকলেও অন্যের চোখে ধাধা লাগাতে তার মত কারো জুড়ি মেলা ভাড়।