বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

৫ মিনিটে প্রেমে সাড়া দিবে যেকোনো সুন্দরী মেয়ে,যদি এই ৫ টি কথা তাদেরকে বলতে পারেন!! ( প্রমানিত )

মানুষকে আপন করে নেওয়ার কলা কৌশল পৃথিবীর খুব কম মানুষই জানে। এটি একটি বিশেষ দক্ষতা। হয়তো দেখে থাকবেন আপনারই পরিচিত কেউ অল্প কিছুক্ষনের মধ্যে অন্য যে কোন মানুষের প্রিয় পাত্র হয়ে উঠতে পারে। মানুষের সাথে খুব সুন্দরভাবে মিশতে পারে। কথা বলতে পারে। ফলে তাদের সে সম্পর্ক টেকে অনেকদিন। অথচ দেখা যায় আপনি নতুন কোন মানুষের সাথে কথা বলতে ভয় পাচ্ছেন। অথবা লজ্জা পাচ্ছেন। কাজ করছে সংকোচ এবং দ্বিধা। ভাবছেন কি দিয়ে শুরু করবেন অথবা কি বলে কথা চালিয়ে যাবেন। আজ মুক্তমঞ্চ.কম আপনাদের কাছে শেয়ার করবে কিভাবে ৫ মিনিটের মধ্যে মানুষকে আপন করে নিতে পারবেন। তবে বিস্তারিত শুরু করার আগে একটা কথা মনে রাখবেন একই সূত্র সবার জন্য সমানভাবে কাজ নাও করতে পারে। কারন পৃথিবীর কোন সম্পর্কই কোন নির্দিষ্ট সূত্র দিয়ে বেঁধে রাখা যায় না। এটি স্থান, কাল, পাত্র অনুযায়ী পরিবর্তন হতে পারে। আর একটি জিনিস দেখবেন্ এই ধরনের মানুষেরা যারা মানুষকে আপন করে নিতে পারে তারা কখনই কোথাও আটকে থাকে না। মানুষ তাদেরকে দু হাত ভরে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। মানুষ তাদের ভালোবাসে। আপনিও যদি মানুষের ভালোবাসা পেতে চান। অথবা মানুষের মনে দীর্ঘদিন স্থান পেতে চান তাহলে মুক্তমঞ্চ.কম এর টিপস গুলো ফলো করতে পারেন। আশাকরি এই টিপস গুলো জীবনে অনেক কাজে দেবে। তো আর কালক্ষেপন না করে আমরা চলে যাচ্ছি বিস্তারিত কলা কৌশলেঃ

মানুষকে আপন করে নেয়ার কলা কৌশল

(১) প্রথম সাক্ষাতেই কুশল বিনিময় করুনঃ এটি একটি সাধারন ভদ্রতা। এই সারা পৃথিবীর সকল স্থান, কাল ও পাত্র অনুযায়ী একই হয়। কোন মানুষের সাথে প্রথম দেখা কিংবা পরিচিতির প্রথম ধাপই হচ্ছে কুশল বিনিময়। আর কুশল বিনিময়ের একদম শুরুতেই নিজ ধর্মীয় বিশ্বাস অনুযায়ী সালাম কিংবা নমস্কার অথবা এরকম কিছু দিন। পুুরুষ হলে তার সাথে হ্যান্ড শেক করুন। আর যদি ধর্মীয় বিশ্বাসকে এভয়েড করতে চান তাহলে গুড মর্নিং বা এরকম কিছু বলুন। তবে চেষ্টা করবেন মৃদ্যু হাসি বিনিময় করে সালাম দিতে। তবে এক্ষেত্রে একটি কথা আছে। পরিবেশ বুঝতে হবে। সব পরিবেশে আবার হাসবেন না। যেমন ধরুন কোন মৃত ব্যক্তির বাড়িতে গেলেন তখন হাসি বিনিময় করে সালাম দেয়াটা আবার বোকামি। তাই আশেপাশের পরিবেশ, পরিস্থিতি খেয়াল করে কুশল বিনিময় করুন।
 
 (২) চোখে চোখ রেখে কথা বলুনঃ মানুষকে আপন করে নিতে এখানেই মানুষ ভুলটা বেশি করে। ধরুন আপনি কারো উদ্দেশ্যে কিছু কথা বলছেন। তখন অপর পাশের ব্যক্তি মোবাইল টিপছে বা অন্যদিকে তাকিয়ে আছে, কেমন লাগবে আপনার? আশাকরি তাতে আপনি ভালো বোধ করবেন না। ঠিক তেমনি যখন কেউ আপনার সাথে কথা বলবে, আপনি তার চোখের দিকে তাকিয়ে কথাগুলো শুনুন। এতে আপনি যে তার কথা মনযোগ সহকারে শুনছেন, সেটা সে পছন্দ করবে।
(৩) ঝুঁকে বসুনঃ মানুষকে আপন করে নেয়ার এটি একটি অন্যতম কৌশল। যখন বসে অন্য কোন ব্যক্তির সাথে কথা বলবেন তখন হেলান দিবেন না। অথবা কোন দিকে কাত হয়ে বসবেন না। একদম সোজা হয়ে একটু তার দিকে ঝুঁকে বসুন। মানে মাথাটা একটু এগিয়ে দিন। তাতে ওই ব্যক্তি মনে করবে আপনি তাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন। ফলে সহজেই আপনাকে সে আপন ভেবে কথা বলবে।
(৪) কথার উত্তর দিনঃ মানুষকে আপন করে নেয়ার আরেকটি কৌশল হচ্ছে কথা কম বলুন আর শুনুন বেশি। তবে রোবটের মতো কথা শুধু শুনেই যাবেন না। মাঝে মাঝে কথার মাঝখানে হ্যা, হু, ও আচ্ছা, তাই! এরকম কিছু শব্দ ব্যবহার করুন। এর মানে আপনি যে তার সাথে কথা গুলো শেয়ার করছে, সেটা মিন করে। তবে খেয়াল রাখবেন, হ্যা, হু, ও আচ্ছা, তাই! এগুলো যেন প্রতি শব্দের সাথে সাথে না বলেন। তাহলে ব্যাপারটা মেকি হয়ে যাবে। সিচ্যুয়েশন বুঝে কথার উত্তর দিবেন।
(৫) আমি, আমার এই শব্দগুলো পরিহার করুনঃমানুষকে আপন করে নেয়ার সবথেকে গুরুত্বপূর্ন বিষয় হচ্ছে এটা। মানুষ মানুষকে অপছন্দ করার সবথেকে বেশি কারন হচ্ছে এটা। ধরুন আপনি কারো সাথে দেখা করতে গিয়ে খালি নিজের কথা বলেই যাচ্ছেন।
আমি এটা করেছি, ওটা করেছি, আমার এটা হয়েছে ওটা হয়েছে – এই ধরনের কথা মানুষ খুব অপছন্দ করে। যেমনঃ কারো সাথে দেখা করতে গিয়ে বললেন, ভাই আমি বিশাল বড় বেতনের একটা চাকরি পেয়েছি। আমার তাতে ভীষন খুশি লাগছে। আমার মা আমাকে দোয়া করেছে। আমার বাবা পিঠ চাপড়েছে। আমার ভাই গিফট দিয়েছে। আমার বোন এটা করেছে, ওটা করেছে। এই ধরনের কথায় মানুষ অস্বস্তিবোধ করে। প্রাকৃতিকভাবেই মানুষ মানুষের সাফল্য সহ্য করতে পারেনা। আবার ধরুন বললেন, ভাই আমি সমস্যায় আছি। আমার গরু মারা গেছে। আমার বিড়াল মারা গেছে। আমার মোবাইল চুরি হয়েছে।

কোথায় কোথায় স্পর্শ করলেই অসাবাবিক হয়ে যায় মেয়েরা


মেয়েদের শরীরে এমন কিছু জায়গা আছে যেখানে স্পর্শ করলে মেয়েরা অনেক বেশি ‘টার্ন অন’ হয়ে পড়ে। কিন্তু বেশিরভাগ সময়ই ছেলেরা সেইসব অংশের দিকে নজর দেয় না। ফোরপ্লে সীমাবদ্ধ থাকে ব্রেস্ট, নিপলস আর কিসের মধ্যেই। তারপরেই ইন্টারকোর্স। ব্যাপারটা যেন একঘেয়েই। কিন্তু কিছু জায়গায় স্পর্শ করে, ভালবেসে, পাগল করে দেওয়া যায় মেয়েদের।
. ঘাড়ের পিছন দিকে:
মেয়েদের শরীরে এটাই সবচেয়ে সেক্সুয়ালি টার্নিং অন এরিয়া। ছেলেরা কিন্তু অনেকসময় এই অংশটা এড়িয়ে যায়। কিন্তু শুধু এখানে স্পর্শ করেও একজন মহিলাকে দ্রুত উত্তেজিত সম্ভব। একজন মেয়ে যখন সামান্য টার্ন অন থাকে তখন তার পিছন দিকের চুল সরিয়ে ঘাড়ে হাত বুলিয়ে দেখুন। আস্তে আস্তে কিস করুন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী পাগল হয়ে যাবে। সামান্য লিক করুন, সুড়সুড়ি দিন। দেখবেন আপনার সঙ্গিনী উত্তেজিত হয়ে পড়েছেন।

২. কান:
কানে হালকা স্পর্শ, চুম্বন অনেক বেশি ‘সেক্সুয়ালি অ্যাট্রাক্টেড’ করে দেয় মেয়েদের। কানের উপর আস্তে আস্তে নিঃশ্বাস ফেললে পাগল হয়ে পড়বে আপনার সঙ্গিনী। হালকা কামড় দিতে পারেন কানের লতিতে। লিক করতে পারেন কানের চার পাশে যে কোন জায়গায়। কিন্তু কানের ছিদ্রে নয়, এটি মেয়েদের জন্যে একটা টার্ন অফ।

৩. উরু বা থাই:

মেয়েদের দ্রুত উত্তেজিত করত তিন নম্বরটির পয়েন্টটির জুড়ি মেলা ভার। সঙ্গিনীর উরুর সফট স্পটে স্পর্শ করুন। দেখবেন সে কি করে।
৪. হাতের তালু ও পায়ের পাতা:
হাত দিয়ে প্রতি মুহূর্ত স্পর্শ করছেন, কিন্তু তার হাতেই যে লুকিয়ে আছে অসংখ্য সেক্সুয়াল ফিলিংস। সঙ্গিনীর হাতের উপর নিজের আঙুলগুলি বোলাতে থাকুন, সুড়সুড়ি দিন। এটিই যেন তাঁকে পরবর্তী সেক্সুয়াল অ্যাক্টিভিটিরই মেসেজ দেবে। দেখবেন সেও সাড়া দেবে। টার্ন অন করবে আপনার সঙ্গিনীকে।

৫. পা:

মহিলাদের দ্রুত উত্তেজিত করতে পায়ে হাত বুলিয়ে সুড়সুড়ি দিলে অনেকেই বেশ মজা পায়। তবে কিছু মেয়ের এটি পছন্দ নয়। জিজ্ঞেস করে নিন আপনার সঙ্গিনীকেই।
৬. পিঠ:
পিঠ, বিশেষ করে পিঠের নিচে, কোমরের দিকের অংশটাতে স্পর্শ ও আদর চায় মেয়েরা। মেরুদন্ড বরাবর চুমু দিতে দিতে নিচে নেমে যান। তাঁর সেক্স করার মুড আরও বাড়বেই।
৭. কলার বোন:
একটি মেয়েকে দ্রুত উত্তেজিত করতে তাঁর ব্রেস্টের দিকে যাওয়ার আগে, তার গলার নিচে, কলার বোনের দিকে নজর দিন। এতে সে বুঝবে আপনি কতটা চান আপনার সঙ্গিনীকে।

সপ্তাহে কতবার শারীরিক মিলনে আগ্রহী হয় নারীরা..?

সাধারণ যৌন মিলনের চেয়ে বেশি চান শতকরা ৫০ শতাংশেরও বেশি নারী। সম্প্রতি ফার্টেইলিটি অ্যাপ কিন্ডারা ৫০০ নারীর উপর সমীক্ষা চালিয়ে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছে।
সমীক্ষার ফলাফলে বলা হয়, শতকরা ৫৩ শতাংশ নারীই বিদ্যমান অবস্থার চেয়ে বেশিবার যৌন মিলন করতে চান। যার মধ্যে ৭৫ শতাংশ নারী চান সপ্তাহে তিনবারের চাইতে বেশিবার যৌন মিলন এবং ১৩ শতাংশ চান ছ’বারের বেশি।
তাতে আরও উঠে এসেছে নারীদের অর্গাজমের তথ্যও। শতকরা ৩৯ শতাংশ নারী বলেছেন, যৌন মিলনের সময় তাদের অন্তত একবার অর্গাজম হয়। যেখানে…

১০ শতাংশ নারীর হয় একাধিক বার।
যৌন মিলনের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় কী? এই প্রশ্নের জবাবে ৫৩ শতাংশ নারীই বলেছেন মানসিক সম্পৃক্ততা। এর পরের অবস্থানেই ছিল উত্তেজনা যা ছিল ২৩ শতাংশ নারীর মতামত।
যৌন মিলনের পক্ষে সবচেয়ে বড় বাঁধা কোনটি? এমন প্রশ্নের জবাবে ৪০ শতাংশ নারীই দোষারোপ দিয়েছেন মানসিক চাপকে।

জেনে নিন মেয়েদের কত বছর হলে বিয়ের জন্য পাগল হয়ে উঠে!! না হয় নিশ্চিত অবৈধ সম্পর্কে জড়াবে।।

মুল বিষয়ে যাবার আগে চলুন কিছু জেনে নিই কোথায় যেন একটা প্রবাদ পড়েছিলাম, মানুষ জীবনে তার লক্ষ্য কিংবা কতটুকু সফল হতে পারবে, সেটা ৩৩-৩৫ বছর বয়সের মধ্যেই বুঝতে পারে। ব্যাপারটা এমনই, আপনি এই বয়সে এসে অদূর ভবিষ্যত নিয়ে হালকা পাতলা চিন্তা করতে পারবেন,জীবনের শেষ গন্তব্যে কি করবেন, সেটা চিন্তা করতে পারবেন। ফ্ল্যাট বাড়ীর জন্য কিস্তি জমা দেওয়া শুরু করতে পারবেন। গাড়ি কিনার চেষ্টা করতে পারেন, নেহায়েৎ ব্যাংক লোন নিয়ে হলেও। একটু গোড়া থেকে শুরু করি, ১৮ বছর বয়স শেষে একজন যদি বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করে, তার ২২-২৩ বছর বয়সে শিক্ষাজীবন শেষ হয়ে যাওয়ার কথা। গড়ে বাংলাদেশী ছেলেদের চাকুরী পেতে পেতে ২৪-২৫ বছর হয়ে যায়। তারপরও অনেক সময় পছন্দমতো চাকুরী পায় না, এই অফিস, ঐ অফিস ঘুরা ঘুরি করে। ধরলাম আলটিমেট চাকুরীটা পেতে তার ২৭ -২৮ বছর হয়ে গেল। তারপর বলে একটু গুছিয়ে নিই, তারপরেই বছর ২-১ পরে বিয়ে করবো। গুছিয়ে নিতে গিয়ে দেখা গেল, সংসার চালানো অনেক কঠিন। তখন বলে একটা প্রমোশন পেলেই বিয়ে করবো। প্রমোশন পেতে পেতে ৩২ বছর হয়ে যায় অনেকের। তারপর ভদ্রলোক এইবার বিয়ের ঘোষণা দেন। মিয়া এখন বিয়াতে রাজী, আত্মীয় স্বজন, পাড়াপ্রতিবেশী সকলে ঝাপিয়ে পড়ে বিবি খুঁজতে। এই মেয়ে দেখে, ঐ মেয়ে দেখে, পছন্দসই মেয়ে খুঁজে পেতে ৩৩ পার হয়ে যায়। তারপর বিয়ের পিড়িতে বসেন মিয়া ভাই।আমি এমনও দেখেছি, ৩৫-৩৮ বছর পরেও অনেক পুরুষ নিজেকে বিয়ের জন্য যোগ্য মনে করেন না।


তারা মনে করেন, আর একটু প্রতিষ্ঠিত হয়ে নিই আগে, তাহলে বিয়ের বাজারে নিজের দামটা আরো একটু বাড়বে, আরো একটু সুন্দরী, গুনবতী, কচি মেয়ে পাবো। একটা চরম সত্য কথা বলি, অনেক পুরুষ মানুষ আমার উপর ক্ষেপেও যেতে পারেন। সত্যটা হলো, যাদের বয়স ৩৫-৩৮ এর কোটায়, তারা বউ হিসেবে ২১ -২৪ (সর্বোচ্চ) বছরের মেয়েদেরই বেশি পছন্দ করে। মানে অনার্স পাশ করা মেয়ে, মাস্টার্স পাশ করা মেয়ে অনেকের পছন্দ নয়। অনেকে আবার অনার্স পড়ুয়া মেয়ে পছন্দই করেন না, তাদের পছন্দ ঐ ১২ ক্লাশ পাস, মানে ইন্টারমিডিয়েট পর্যন্ত।কারণ ঐ ১৮ বছরের মেয়েদের ইচ্ছে মতন শেইফ দেওয়া যায়। যেমনি বলবেন, তেমনি চলবে। স্বামী স্ত্রীতে ১২-১৪ বছর বয়সের পার্থক্য অনেক সময় অনেক জটিলতা সৃষ্টি করে। দুই জনের মানসিক চাহিদাটা মিল না হলেই এই সমস্যাগুলো প্রকট হয়ে যায়। নিজের থেকে ১২ বছরের কারো সাথে এডজাস্ট করাটা অনেক সময় সত্যিই কষ্টকর। আবার ৩৫+ বয়সে অনেকের ভীমরতিও হয়। আমি একজনকে চিনি, যিনি বউকে সান গ্লাস কিনে দিয়েছেন, বউ বায়না করে নাই।

কোথাও বাইরে গেলে সান গ্লাসটা আবার চোখে পড়া যাবে না। কপালের উপরে মাথায় রাখতে হবে (যেমনটা বাংলা সিনেমাতে দেখা যায়)। স্বামীর নির্দেশ। স্ত্রীর মানতে কষ্ট হলেও উপায় নেই। মুরুব্বী বলে কথা।এই ধরণের জুটিকে রাস্তাঘাটে দেখলে মানুষজন অনেক সময় কনফিউজড হয়ে যায়। বুঝতে পারে না, মেয়েটা কার সাথে বের হয়েছে? বাবার সাথে? নাকি জামাই এর সাথে? আমার মতে ২৫ পেরুলেই ছেলেদের বিয়ে করে ফেলা উচিত। প্রতিষ্ঠা পেতে পেতে আরো ৫-৮ বছর নষ্ট না করে যৌবনটাকে উপভোগ করুন। সময় চলে গেলে তা আর পাওয়া যাবে না। আর স্ত্রীর সাথে বয়সের গ্যাপ যতই কম হয়, তত ভালো, তত বেশী বুঝাপড়া হবে আপনাদের। ভালোভাবে সংসার করার জন্য মেন্টাল বয়সটা সমবয়সী হওয়া অনেক জরুরী। এবারে আসা যাক মুল আলোচনায়,প্রশ্ন ছিলো কত বছর বয়স হলে মেয়েরা বিয়ে করাই জন্য পাগল হয়ে ওঠে । এই বিষয়টি মুলতঃ বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে,মেয়েদের দৈহিক গঠন ও পারিপার্শ্বিকতার উপর বিচার করে মেয়েরা নিজেই বুঝতে পারে কখন সে বিয়ের উপযুক্ত । বাংলাদেশের অধিকাংশ মেয়েরা সাধারণত 15 থেকে 21 বছরে বয়সের মধ্য এই কাজটি সেরে ফেলতে চাই । যৌন সম্পর্ক বা মিলন মানুষের জৈবিক প্রক্রিয়া। যৌন সম্পর্কে ধারনাটা মোটামুটি সবাইরে জানা। তবে প্রকাশ না করলেও যৌন উত্তেজনাটা ছেলেদের চেয়ে মেয়েদের অনেক বেশি। কাজেই জেনে নেওয়া যাক, বয়সের উপর ভিক্তি করে কখন মেয়েরা যৌন উত্তেজনায় পাগল হয়ে ওঠে? ১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ।

কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে বেশি। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরে ভালই কমে যায়। ২. ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া। ৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্ম চেয়ে অনেক বেশি পছন্দ করে। বেশিরভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ-হুল্লোর করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশি মজা পায়. এখন নিচে একটি পরিসংখ্যান দেখুন বিভিন্ন দেশে ছেলেমেয়েদের বিয়ের বয়স আইন অনুযায়ী

মঙ্গলবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

যে আজব বাজারের একমাত্র পন্য নারী

মধ্যযুগে হাটে বাজারে দাসী হিসেবে নারী বিক্রি করা হত। যাকে আমরা বলতাম মধ্যযুগীয় বর্বরতা। যুগ এখন অনেক আধুনিক হয়েছে, হয়েছে অনেক সভ্য। কিন্তু এই সভ্য যুগের সভ্য মানুষের কিছু কর্মকান্ড অসভ্য যুগের বর্বরতাকেও হার মানায়। আজও নারী বিক্রি হয় তবে তা সভ্য স্টাইলে। মধ্যযুগে সরাসরি বাজারে উঠিয়ে বিক্রি করত, আর এখন সরাসরি বাজারে না উঠিয়ে বিভিন্ন অপকৌশলে বিক্রি করা হয় । সবচেয়ে মজার বিষয় হল যে নারী কে  বিক্রি করা হচ্ছে সে আদৌ জানে না যে তাকে বিক্রি করা হবে। এই তথাকতিথ সভ্য সমাজের অসভ্য কিছু মানুষ নারীদের পন্য হিসেবে বিক্রি করে দিচ্ছে বিভিন্ন নিষিদ্ধ পল্লিতে। কাউকে আবার পাচার করে দিচ্ছে বিদেশে।  যেখান থেকে তাদের আর সুস্থ সমাজে ফিরে আসার কোন সুযোগ থাকছে না। মানুষের অসহায়ত্বয়ের সুযোগ নিয়ে তাদরকে বিভিন্ন ধরনের প্রলোভন দেখিয়ে তাদেরকে বিক্রি করে দিচ্ছে কিছু ভাল মানুষের মুখোশধারী লম্পট । আজকে এমক্রাইম.কম এসব লম্পটদের স্বরুপ আপনাদের সামনে বিস্তারিত ভাবে তুলে ধরবে ।

যে আজব বাজারের একমাত্র পন্য নারী

অনেক সময় আমরা সরাসরি প্রতিবেদনে ঢুকে পড়ি আবার অনেক সময় অলিগলি ঘুরে তারপর মূল কাহিনীতে প্রবেশ করি। আজকে মূল প্রতিবেদনে যাবার পূর্বে একটু ঢাকার বাহির থেকে ঘুরে আসা যাক। ময়মনসিংহের গৌরিপুর উপজেলার একটি গ্রাম। এখানকার অধিকাংশ মানুষই নিম্ম আয়ের। টানাপোড়নের সংসারে সন্তানও আয়ের উৎস তাদের। মেয়েসন্তান একটু বড় হলেই ঢাকা পাঠান পোশাক কারখানায় কিংবা অন্যের বাসাতে গৃহকর্মী হিসেবে। এই গ্রামের বাসিন্দা জামাল উদ্দীন দিনমজুর, তার বড় মেয়ে তামান্না। জামাল উদ্দিন তার বড় মেয়েকে বোনজামাইর সাথে পাঠিয়িছিলেন ঢাকার একটি বাসায় কাজের জন্য। কাজও করে বছর দেড়েক। তারপর একদিন খবর আসে তামান্নাকে খুজে পাওয়া যাচ্ছেনা। শধু তামান্না নয় গৌরিপুর গ্রামের আরো অনেক মেয়ে এভাবেই হারিয়ে গেছে বলে গ্রামবাসীর অভিযোগ। ভিডিওটি দেখুনঃ

চলুন এবার আমরা ঢাকায় ফিরে যাই। ঢাকার গেন্ডারিয়ার নামাপাড়া বস্তি প্রায় তিন যুগের থেকেও বেশি সময়ের এখানের বাসিন্দা নাসিমা আক্তার। স্বামী সেলিম মিয়া সবজি ব্যাবসায়ী। দুই মেয়ে আর এক ছেলে তাদের, কিন্তু তার ছোট মেয়ে রিনা ২০১৪ সাল থেকে নিখোজ। সকালে কোচিং এর উদ্দেশ্যে বাসা থেকে বের হয়ে আর ফিরে আসেনি বাসায়। খবর নিয়ে জানা যায় নাসিমা বেগমের ছোট মেয়ে রিতার সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিল সাদ্দাম নামের এক ছেলের সাথে। ঘটনার চারপাচ দিন পর গ্যান্ডারিয়া থানায় সাদ্দাম, মীর হোসেন, শাওনসহ চারজনের নামে সাধারন ডায়রী করেন। পরে পুলিশ তাদের গ্রেফতারও করে এবং তারা স্বীকার করে যে মাত্র ২০০০০ টাকায় তারা রিতাকে দৌলতিয়ার পতিতাপল্লীতে বিক্রি করে দিয়েছে। এতো গেল কেবল একজন তামান্না আর রিতার কাহিনী, এরকম হাজারো রিতা আর তামান্না প্রতিদিন বিক্রি হয়ে যাচ্ছে এসব নিষিদ্ধপল্লীতে। কাউকে আবার পাচার করে দেয়া হচ্ছে বিদেশে। যেখানে তাদের উপর চালানো হয় অমানুসিক শারিরীক নির্যাতন। এ বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিডিটি উপরে দেখুন