পানির নিচে প্রশিক্ষণ
মঙ্গল গ্রহের পৃষ্ঠ মানুষের বসবাসের জন্য কতই-না প্রতিকূল হতে পারে! সেই প্রতিকূলতাকে জয় করার স্বপ্ন দেখছে মানুষ। মঙ্গল জয় করার পদক্ষেপ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার নভোচারীরা নিচ্ছেন বিশেষ প্রশিক্ষণ। এই প্রশিক্ষণ হচ্ছে সমুদ্রের অনেক গভীরে।
গভীর সমুদ্রের মতো মহাকাশের গভীরে নভোচারীদের যে বিষয়গুলোর সম্মুখীন হতে হবে, হাতে-কলমে এরই প্রশিক্ষণ চলছে আটলান্টিকের গভীরে। টানা ১৬ দিন হবে এ প্রশিক্ষণ। এই মিশনের নাম নাসা এক্সট্রিম মিশন অপারেশনস (নিমো)। এ প্রশিক্ষণে ২১টি বিশেষ অভিযান চালানো হবে। এই দলে বিভিন্ন দেশের নভোচারী রয়েছেন। ভবিষ্যতে যে যন্ত্রাংশ ও কায়দাগুলো মহাকাশে ব্যবহার করা হবে, এর পরীক্ষা চালাবেন তাঁরা। আটলান্টিকের নিচে তাঁদের জন্য তৈরি করা হয়েছে ‘অ্যাকুয়ারিস’ নামের একটি বাসস্থান।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা কিজ ন্যাশনাল মেরিন স্যাংচুরি এলাকার আটলান্টিকের পৃষ্ঠ থেকে ৬২ ফুট নিচে এই অ্যাকুয়ারিসের অবস্থান। এখানে বসে বিভিন্ন গবেষণা চালানো হবে। এর মধ্যে আছে ডিএনএ সংশ্লেষ ও টেলিমেডিসিন ডিভাইস পরীক্ষা। এ ছাড়া যোগাযোগ ব্যাহত বা দেরি হলে কী করা যাবে, এতে এটাও পরীক্ষা করা হবে। তথ্যসূত্র: আইএএনএস।
গভীর সমুদ্রের মতো মহাকাশের গভীরে নভোচারীদের যে বিষয়গুলোর সম্মুখীন হতে হবে, হাতে-কলমে এরই প্রশিক্ষণ চলছে আটলান্টিকের গভীরে। টানা ১৬ দিন হবে এ প্রশিক্ষণ। এই মিশনের নাম নাসা এক্সট্রিম মিশন অপারেশনস (নিমো)। এ প্রশিক্ষণে ২১টি বিশেষ অভিযান চালানো হবে। এই দলে বিভিন্ন দেশের নভোচারী রয়েছেন। ভবিষ্যতে যে যন্ত্রাংশ ও কায়দাগুলো মহাকাশে ব্যবহার করা হবে, এর পরীক্ষা চালাবেন তাঁরা। আটলান্টিকের নিচে তাঁদের জন্য তৈরি করা হয়েছে ‘অ্যাকুয়ারিস’ নামের একটি বাসস্থান।
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা কিজ ন্যাশনাল মেরিন স্যাংচুরি এলাকার আটলান্টিকের পৃষ্ঠ থেকে ৬২ ফুট নিচে এই অ্যাকুয়ারিসের অবস্থান। এখানে বসে বিভিন্ন গবেষণা চালানো হবে। এর মধ্যে আছে ডিএনএ সংশ্লেষ ও টেলিমেডিসিন ডিভাইস পরীক্ষা। এ ছাড়া যোগাযোগ ব্যাহত বা দেরি হলে কী করা যাবে, এতে এটাও পরীক্ষা করা হবে। তথ্যসূত্র: আইএএনএস।