রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

সেরা পর্নস্টার রিলে রেইড

সেরা পর্নস্টার রিলে রেইড

সেরা পর্নস্টার রিলে রেইড

চলতি বছর 'এভিএন অ্যাওয়ার্ড ফর ফিমেল পারফরমার অব দ্য ইয়ার' পুরস্কার জিতেছেন মাকির্ন যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ বছর বয়সী রমনী রিলে রেইড। তার অভিনীত ম্যানডিনগো ম্যাসাকার ৬ ছবির জন্য তিনি এই পুরস্কারের মনোনীত হন।
১৯৯১ সালে আমেরিকার ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে জন্ম রিলে রেইডের। পর্ন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশের আগে দুই মাসের মতো 'স্ট্রিপার' হিসাবে কাজ করেছিলেন। এরপর ২০১১ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে পর্ন দুনিয়ায় প্রথম পা রাখেন রিলে রেইড। পর্ন সিনেমাতে প্রথম দিকে তার ছদ্মনাম ছিল পেইজ রিলে।
এভিএন অ্যাওয়ার্ডের আগেই ২০১৩ সালে এক্সবিআইজেড 'বেস্ট নিউ স্টারলেট'-এর পুরস্কার পান রিলে রেইড। আর তার পরের বছরই 'এক্সবিআইজেড ফিমেল পারফরমার অব দ্য ইয়ার' এর পুরস্কার ছিনিয়ে নেন এই যুবতী।
সূত্র: জি নিউজ

চলন্ত ট্রেনে উন্মত্ত তরুণ-তরুণীর ভিডিও ভাইরাল

চলন্ত ট্রেনে উন্মত্ত তরুণ-তরুণীর ভিডিও ভাইরাল

চলন্ত ট্রেনে উন্মত্ত তরুণ-তরুণীর ভিডিও ভাইরাল
সংগৃহীত ছবি

ব্যস্ত সময়ে কিংবা তাড়াহুড়োয় গন্তব্যে পৌঁছতে মেট্রো ট্রেনের জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু মেট্রোয় উঠেই যদি দেখেন সামনের আসনে সঙ্গমরত অবস্থায় মত্ত যুগল, তাহলে? সম্প্রতি এমনই একটি ঘটনা ঘটেছে নিউইয়র্কের মেট্রোতে। যেখানে জনসমক্ষেই সঙ্গমে লিপ্ত হয়েছেন এক তরুণ ও তরুণী। আশপাশে যে আরও যাত্রী থাকতে পারে সেদিকে কোনো হুঁশ নেই। এর মধ্যেই এক যাত্রী সেটির ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন। আর সেই সৌজন্যেই মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে গেছে ভিডিওটি। অনেকেই যুবক-যুবতীর সঙ্গমের এই দৃশ্যের সমালোচনা করেছেন।
প্রকাশ্যে বা জনসমক্ষে এদেশে এখনও চুমু খাওয়া কিংবা জড়িয়ে ধরাকেই বাঁকা চোখে দেখা হয়। তবে আমেরিকা বা ইউরোপের মতো প্রগতিশীল দেশে জড়িয়ে ধরা কিংবা চুমু খাওয়া কোনও গর্হিত কাজ নয়। কিন্তু তাই বলে জনসমক্ষেই সঙ্গম! এরকমটা কিন্তু সচরাচর দেখা যায় না। আর তাই এই খবরটি শিরোনামে উঠে এসেছে। ওই যুগলের ভিডিওটি তোলা হয়েছে নিউইয়র্কের পাঁচ নম্বর মেট্রো রেলে। ট্রেনটি ব্রঙ্কস থেকে আসছিল। পরিচয় জানা গেলেও মনে করা হচ্ছে, ওই যুবক-যুবতী দু’জনেই নিউইয়র্ক ইয়াঙ্কি দলের সমর্থক। বোস্টন রেড সকস দলের বিরুদ্ধে নিজেদের দলের বেসবল ম্যাচ দেখতে গিয়েছিলেন তাঁরা। কারণ ভিডিওটিতে দু’জনের পরনেই ছিল ইয়াঙ্কিসের জার্সি। ভিডিওটিতে দেখা গেছে, প্রেমিকের কোলে বসে রয়েছেন যুবতী এবং দু’জনেই সঙ্গমে লিপ্ত। অপরদিকে, বহুদূরে এক যাত্রী বসে রয়েছেন। তাঁর কানে হেডফোন। অপর এক যাত্রী, যিনি কিনা যুবক-যুবতীর সবচেয়ে কাছে রয়েছেন তিনি তো বসার জায়গাতে ঘুমিয়েই পড়েছেন। নাকি লজ্জায় চোখ বুজেছেন!
‘সাবওয়ে ক্রিয়েচার্স’ নামে একটি ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে। এরপর থেকেই সেটি নেটদুনিয়ায় আলোড়ন ফেলে। অনেকেই নানা ধরনের মন্তব্যও করেছেন। কেউ মজা করেছেন। কেউ আবার সমালোচনা করেছেন যিনি ভিডিওটি তুলেছেন তাকে নিয়ে। তবে অনেকেই সেটি তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করেছেন। সেই ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

নাচ দিয়ে উষ্ণতা ছড়িয়ে ভাইরাল তরুণী (ভিডিও)

নাচ দিয়ে উষ্ণতা ছড়িয়ে ভাইরাল তরুণী (ভিডিও)
নাচ দিয়ে উষ্ণতা ছড়িয়ে ভাইরাল তরুণী (ভিডিও)

এখন চলছে ভাইরালের যুগ। আজ এই পাকিস্তানি চা-ওয়ালা, তো কাল নেপালের সবজিবিক্রেতা। কিংবা সামান্য বেতনে অখ্যাত কোনো ক্যাফেতে কাজ করা সুদর্শন যুবক। তবে এসব ভাইরালের মধ্যে বেশ মিল রয়েছে। নিখুঁত শারিরীক গঠন এবং সৌন্দর্য দিয়েই সামাজিক মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছেন তারা। এবার আর রূপ নয়, গুণ দিয়ে ভাইরাল হয়েছে এক তরুণী। 
সেই তরুণীর নাম, পরিচয় সম্পর্কে বিস্তাারিত জানা যায়নি। সে নিয়ে আলোচনাও হচ্ছে না। সবাই মুগ্ধ নৃত্যে তার প্রতিভা দেখে। সেই তরুণীর যে নাচে দক্ষ, বিষয়টি সবাই একবাক্যে মেনে নিয়েছেন। তার শারিরীক নমনীয়তাও দারুণ। সম্প্রতি তার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে তিনি যেভাবে নেচেছেন তা এক কথায় দুর্দান্ত। সেই নাচের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। মেয়েটির নাচ নিয়ে প্রবল আলোচনাও হচ্ছে। 

ঘুমালেই যৌন স্বপ্ন, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

ঘুমালেই যৌন স্বপ্ন, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা


ঘুমালেই যৌন স্বপ্ন, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

যৌন স্বপ্ন আপনার স্বাভাবিক ঘুমটুকু নষ্ট করে দিচ্ছে! কিবা রাতের বেলা ঘুম আসতে না আসতেই আজেবাজে দেখে দেখে রাতটা পার করেছেন! কিন্তু কেন এমন স্বপ্ন? এই প্রশ্নের জবাবে গবেষকরা জানিয়েছে, যারা ঘুমনোর আগে দেড় ঘণ্টার মধ্যে ভয়ের বা সন্ত্রাসের কোন টেলিভিশন প্রোগ্রাম দেখেন তাদের রাতে ভয়ের স্বপ্ন দেখার সম্ভাবনা ১৩ গুণ বেড়ে যায়। ঠিক তেমনই যৌনতার কোন অনুষ্ঠান দেখলেও যৌন স্বপ্ন দেখার সম্ভাবনা বেড়ে যায় প্রায় ৬ গুণ। আর এই গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে অনলাইন জার্নাল ড্রিমিং-এ।
'আমরা সারা দিন মিডিয়ায় যা দেখি ঘুমের সময় তার প্রভাব পড়ে। প্রায় ১,০০০ জন তুরস্কবাসী জানিয়েছেন যত বেশি তারা সন্ধ্যার পর টেলিভিশনে এই ধরনের অনুষ্ঠান দেখেছেন ততই তারা নিয়মিত ভয়ের ও যৌন স্বপ্ন দেখেছেন। তাই যতটা সম্ভব এই ধরনের অনুষ্ঠান দেখা কমিয়ে দিন। বিশেষ করে রাতে ঘুমনোর আগে অবশ্যই এই সব অনুষ্ঠান দেখা থেকে বিরত থাকুন।' সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্য ওহিও স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ব্র্যাড বুশম্যান এই উপদেশ দেন। 

যৌনতার টানে যেসব দেশে ছুটে যান পর্যটকরা

যৌনতার টানে যেসব দেশে ছুটে যান পর্যটকরা

যৌনতার টানে যেসব দেশে ছুটে যান পর্যটকরা

বিশ্বে সেক্স ট্যুরিজমের মানচিত্রে নিত্যনতুন যুক্ত হচ্ছে বিভিন্ন দেশ। পর্যটকরা যৌনতার ক্ষুধা মেটাতে ছুটে যান এসব দেশে। নারী সান্নিধ্যের আশায় পছন্দ ও সাধ্যের ভিত্তিতে পাড়ি জমান দেশে দেশে। জেনে নিন জনপ্রিয়তার নিরিখে তালিকার প্রথম দিকে থাকা কয়েকটি দেশ ও স্থানের নাম।
লাস ভেগাস:
আমেরিকার এই শহর 'সব পেয়েছি'র ঠিকানা। কী নেই এখানে! শহরে যৌনতার রমরমা সম্পর্কে ইঙ্গিত করতে বলা হয়, 'হোয়াট হ্য়াপেনস ইন ভোস, রিমেইনস ইন ভেগাস।' এখানে যৌনতা শুধু ব্যবসা অথবা বিনোদন নয়, শরীরী ভাষা উদযাপনের মাধ্যম। মরুভূমি অধ্যূষিত নিসর্গে অচেনা সঙ্গীর দেহজ সান্নিধ্যে পর্যটকরা খুঁজে ফেরেন কাঙ্খিত সুখ।
নেপাল:
রাজধানী কাঠমুন্ডু এবং পোখরা ও তরাইয়ের শহরাঞ্চলে দেহ ব্যবসার রমরমা অবস্থা। বাণিজ্য জমে ওঠে হোটেলের দামি ঘর থেকে শুরু করে নিষিদ্ধ পল্লির অন্ধকার আস্তানায়। কাঠমুন্ডুর থামেল এলাকায় ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে উঠেছে ম্যাসাজ পার্লার, যেখানে অবৈধ দেহ ব্যবসার পসার সাজানো। এছাড়া বিভিন্ন রেস্তোরাঁর কেবিন ও ডান্স বারগুলিতেও মিলবে অফুরন্ত দেহজ বিনোদনের সম্ভার।
থাইল্যান্ড:
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে যৌনতার নতুন ঠিকানা হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে থাইল্যান্ড। ব্যাঙ্ককের বিখ্যাত 'পিং পিং' শো-ই হোক অথবা বিভিন্ন স্পা- এগুলোর ছদ্মবেশে মূলত যৌনতার ছড়াছড়ি। এখানে বিভিন্ন নাইটক্লাবের নামকরণ হয়েছে নারী শরীরের বিভিন্ন স্পর্শকাতর অঙ্গের নামে যা বিদেশি পর্যটককে সহজেই টেনে নেয় ভেতরে। দেশজুড়ে অবাধ ও নিরাপদ দেহ ব্যবসার রমরমা অবস্থা এখানে বিশ্বের নানা দেশের স্ত্রী-পুরুষকে আকৃষ্ট করছে। তাই সুযোগ পেলেই অনেকেই ছুটে যাচ্ছেন সমুদ্রের কোল ঘেষা দেশটিতে।
আর্জেন্টিনা:
১৮৮৭ সাল থেকে এদেশে বৈধতা পেয়েছে সমকামিতা। এই কারণে এখানে সমকামী দেহ ব্যবসায়ীদের চাহিদা তুঙ্গে। সরকারের তরফ থেকেও বিশ্বের সমকামী পর্যটকদের আকর্ষণ করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। যৌন পর্যটনের হাত ধরেই অর্থনীতি চাঙ্গা করতে চাইছে ম্যারাডোনা-মেসির এই দেশ।
বুলগেরিয়া:
যৌন পর্যটনের পীঠস্থান সানি বিচ রিসর্ট ঘিরে তৈরি হয়েছে বাস্তব ও কল্পনার অভাবনীয় মিশেল। শোনা যায়, এই সৈকতে প্রতিদিন কয়েক হাজার দেহ ব্যবসায়ী ভিড় জমান। তাদের অনেকেই আসেন প্রতিবেশী দেশ থেকে।
দক্ষিণ কোরিয়া:
এদেশে যৌনতা নিয়ে রাকঢাক নেই। ক্ষণিকের শয্যাসঙ্গী জোগাড় করতে বিশেষ পরিশ্রম করতে হয় না। গুরুত্বপূর্ণ শহরগুলিতে রয়েছে একাধিক এসকট সার্ভিসের ব্যবস্থা। হোটেলে কয়েক ঘণ্টার জন্য ঘর ভাড়াও মেলে সুলভে।
কিউবা:
নিসর্গ, সংস্কৃতি ও চুরুটের স্বর্গরাজ্য এ দ্বীপরাষ্ট্রে প্রতি বছর পাড়ি জমান অজস্র পর্যটক। তবে পর্যটকদের বড় একটি অংশ সেখানে যান শুধুমাত্র যৌনতার আকর্ষণে। শুধু প্রাপ্তবয়স্ক নয়, চাইলে অপ্রাপ্তবয়স্ক যৌনসঙ্গীও সুলভে মেলে এই দেশে।
রাশিয়া:
গত এক দশকে রাশিয়ায় দেহ ব্যবসার রমরমা শুরু হয়েছে। মূলত উত্তর আমেরিকা ও ইউরোপের অন্যান্য দেশের পর্যটকরাই এখানে যৌনতার টানে ছুটে আসেন। তবে রুশ যৌন বাজারে দালালদের দাপট অনেক বেশি।
কলাম্বিয়া:
অন্যান্য দেশের তুলনায় সস্তা বলে যৌন পর্যটনস্থল হিসেবে ইদানীং জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই দেশ। দরিদ্র দেশে এসে নামমাত্র খরচে অবাধ যৌনতার লোভে প্রতি বছর এখানে ভিড় করেন ইউরোপ ও আমেরিকার পর্যটকরা।
কম্বোডিয়া:
বিশ্বের অন্যতম বড় যৌন ব্যবসা স্থল এই দেশ। কিন্তু তার বেশির ভাগটাই অবৈধ। তবে আইনের ফাঁক গলে অবাধ যৌনতার হাতছানিতে সাড়া দিতে প্রতি বছর ছুটে যান বিশ্বের বহু পর্যটক।