রবিবার, ৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

পর্নস্টারের পরামর্শ

পর্নস্টারের পরামর্শ

পর্নস্টারের পরামর্শ!

মাত্র একটি টুইট। আর তাতেই তোলপাড় নেট-দুনিয়ায়।
২০১১ সালের পরে আর সেভাবে পর্নোগ্রাফিতে দেখা যায়নি ব্রি অলসনকে। ততদিনে তিনি নিজেকে এমন উচ্চতায় নিয়ে গেছেন, যা অনেক পর্নস্টারেরই স্বপ্ন। কিন্তু এই ব্রি অলসনই মেয়েদের প্রতি পাঠালেন সতর্কবার্তা। বলে দিলেন, ভুলেও পর্ন-দুনিয়ায় কেউ যেন পা না-রাখেন।
কী বলেছেন ব্রি? পড়লে চমকে উঠতে হয়। গ্ল্যামার আর সাফল্যের হাসির আড়ালে কত যন্ত্রণার আখ্যান লুকিয়ে রয়েছে, তা ব্রি-র টুইটে পরিষ্কার।
তিনি লিখেছেন, ''পর্ন করলে তুমি সমাজ থেকে বিচ্যুত হয়ে পড়বে। তোমার মানবাধিকার রয়েছে। কিন্তু, সেটিকে একপাশে সরিয়ে রেখেই সমাজ তোমার মানবাধিকার কেড়ে নিতে উদ্যত হবে।''
ব্রি লিখেছেন, ''পর্ন খারাপ, এ কথা আমি বলছি না। কিন্তু বাকিরা তোমার সঙ্গে কীভাবে আচরণ করছে, সেটাই তোমার জীবনের প্রধান বিষয়। যদি মনে কর, মেয়েদের কোনও আড্ডায় যোগদান করবে, তা হলে স্রেফ পেশার জন্যই তুমি সেখানে ঠাঁই পাবে না।''
এর পরেই বলেছেন সাংঘাতিক সেই কথা।
বলেছেন, সমাজে পর্নস্টারদের সন্তানরা এককোনে পড়ে থাকে নিঃসঙ্গ হয়ে। তোমরা কি চাও যে, তোমাদের সন্তানরা স্কুলে যাক আর সর্বদা তাদের খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে শৈশবটাই কেড়ে নেওয়া হোক? বাড়িতে তোমার সঙ্গে বাচ্চাদের থাকতে দেওয়া হবে না।
মনে করা হবে, একবার যখন পর্নস্টারের তকমা তোমার গায়ে লেগে গেছে, তখন তুমি বাড়িতেও সবসময়ে যৌনতার হাট খুলে বসে আছ। আর এই সমস্যাটা এককভাবে মেয়েদের ক্ষেত্রেই হয়।''

সেরা পর্নস্টার রিলে রেইড

সেরা পর্নস্টার রিলে রেইড

সেরা পর্নস্টার রিলে রেইড

চলতি বছর 'এভিএন অ্যাওয়ার্ড ফর ফিমেল পারফরমার অব দ্য ইয়ার' পুরস্কার জিতেছেন মাকির্ন যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ বছর বয়সী রমনী রিলে রেইড। তার অভিনীত ম্যানডিনগো ম্যাসাকার ৬ ছবির জন্য তিনি এই পুরস্কারের মনোনীত হন।
১৯৯১ সালে আমেরিকার ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যে জন্ম রিলে রেইডের। পর্ন ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে প্রবেশের আগে দুই মাসের মতো 'স্ট্রিপার' হিসাবে কাজ করেছিলেন। এরপর ২০১১ সালে মাত্র ১৯ বছর বয়সে পর্ন দুনিয়ায় প্রথম পা রাখেন রিলে রেইড। পর্ন সিনেমাতে প্রথম দিকে তার ছদ্মনাম ছিল পেইজ রিলে।
এভিএন অ্যাওয়ার্ডের আগেই ২০১৩ সালে এক্সবিআইজেড 'বেস্ট নিউ স্টারলেট'-এর পুরস্কার পান রিলে রেইড। আর তার পরের বছরই 'এক্সবিআইজেড ফিমেল পারফরমার অব দ্য ইয়ার' এর পুরস্কার ছিনিয়ে নেন এই যুবতী।
সূত্র: জি নিউজ

চলন্ত ট্রেনে উন্মত্ত তরুণ-তরুণীর ভিডিও ভাইরাল

চলন্ত ট্রেনে উন্মত্ত তরুণ-তরুণীর ভিডিও ভাইরাল

চলন্ত ট্রেনে উন্মত্ত তরুণ-তরুণীর ভিডিও ভাইরাল
সংগৃহীত ছবি

ব্যস্ত সময়ে কিংবা তাড়াহুড়োয় গন্তব্যে পৌঁছতে মেট্রো ট্রেনের জুড়ি মেলা ভার। কিন্তু মেট্রোয় উঠেই যদি দেখেন সামনের আসনে সঙ্গমরত অবস্থায় মত্ত যুগল, তাহলে? সম্প্রতি এমনই একটি ঘটনা ঘটেছে নিউইয়র্কের মেট্রোতে। যেখানে জনসমক্ষেই সঙ্গমে লিপ্ত হয়েছেন এক তরুণ ও তরুণী। আশপাশে যে আরও যাত্রী থাকতে পারে সেদিকে কোনো হুঁশ নেই। এর মধ্যেই এক যাত্রী সেটির ভিডিও করে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন। আর সেই সৌজন্যেই মুহূর্তে ভাইরাল হয়ে গেছে ভিডিওটি। অনেকেই যুবক-যুবতীর সঙ্গমের এই দৃশ্যের সমালোচনা করেছেন।
প্রকাশ্যে বা জনসমক্ষে এদেশে এখনও চুমু খাওয়া কিংবা জড়িয়ে ধরাকেই বাঁকা চোখে দেখা হয়। তবে আমেরিকা বা ইউরোপের মতো প্রগতিশীল দেশে জড়িয়ে ধরা কিংবা চুমু খাওয়া কোনও গর্হিত কাজ নয়। কিন্তু তাই বলে জনসমক্ষেই সঙ্গম! এরকমটা কিন্তু সচরাচর দেখা যায় না। আর তাই এই খবরটি শিরোনামে উঠে এসেছে। ওই যুগলের ভিডিওটি তোলা হয়েছে নিউইয়র্কের পাঁচ নম্বর মেট্রো রেলে। ট্রেনটি ব্রঙ্কস থেকে আসছিল। পরিচয় জানা গেলেও মনে করা হচ্ছে, ওই যুবক-যুবতী দু’জনেই নিউইয়র্ক ইয়াঙ্কি দলের সমর্থক। বোস্টন রেড সকস দলের বিরুদ্ধে নিজেদের দলের বেসবল ম্যাচ দেখতে গিয়েছিলেন তাঁরা। কারণ ভিডিওটিতে দু’জনের পরনেই ছিল ইয়াঙ্কিসের জার্সি। ভিডিওটিতে দেখা গেছে, প্রেমিকের কোলে বসে রয়েছেন যুবতী এবং দু’জনেই সঙ্গমে লিপ্ত। অপরদিকে, বহুদূরে এক যাত্রী বসে রয়েছেন। তাঁর কানে হেডফোন। অপর এক যাত্রী, যিনি কিনা যুবক-যুবতীর সবচেয়ে কাছে রয়েছেন তিনি তো বসার জায়গাতে ঘুমিয়েই পড়েছেন। নাকি লজ্জায় চোখ বুজেছেন!
‘সাবওয়ে ক্রিয়েচার্স’ নামে একটি ইনস্টাগ্রাম প্রোফাইল থেকে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে। এরপর থেকেই সেটি নেটদুনিয়ায় আলোড়ন ফেলে। অনেকেই নানা ধরনের মন্তব্যও করেছেন। কেউ মজা করেছেন। কেউ আবার সমালোচনা করেছেন যিনি ভিডিওটি তুলেছেন তাকে নিয়ে। তবে অনেকেই সেটি তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করেছেন। সেই ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

নাচ দিয়ে উষ্ণতা ছড়িয়ে ভাইরাল তরুণী (ভিডিও)

নাচ দিয়ে উষ্ণতা ছড়িয়ে ভাইরাল তরুণী (ভিডিও)
নাচ দিয়ে উষ্ণতা ছড়িয়ে ভাইরাল তরুণী (ভিডিও)

এখন চলছে ভাইরালের যুগ। আজ এই পাকিস্তানি চা-ওয়ালা, তো কাল নেপালের সবজিবিক্রেতা। কিংবা সামান্য বেতনে অখ্যাত কোনো ক্যাফেতে কাজ করা সুদর্শন যুবক। তবে এসব ভাইরালের মধ্যে বেশ মিল রয়েছে। নিখুঁত শারিরীক গঠন এবং সৌন্দর্য দিয়েই সামাজিক মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছেন তারা। এবার আর রূপ নয়, গুণ দিয়ে ভাইরাল হয়েছে এক তরুণী। 
সেই তরুণীর নাম, পরিচয় সম্পর্কে বিস্তাারিত জানা যায়নি। সে নিয়ে আলোচনাও হচ্ছে না। সবাই মুগ্ধ নৃত্যে তার প্রতিভা দেখে। সেই তরুণীর যে নাচে দক্ষ, বিষয়টি সবাই একবাক্যে মেনে নিয়েছেন। তার শারিরীক নমনীয়তাও দারুণ। সম্প্রতি তার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। সেখানে তিনি যেভাবে নেচেছেন তা এক কথায় দুর্দান্ত। সেই নাচের ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। মেয়েটির নাচ নিয়ে প্রবল আলোচনাও হচ্ছে। 

ঘুমালেই যৌন স্বপ্ন, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা

ঘুমালেই যৌন স্বপ্ন, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা


ঘুমালেই যৌন স্বপ্ন, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

যৌন স্বপ্ন আপনার স্বাভাবিক ঘুমটুকু নষ্ট করে দিচ্ছে! কিবা রাতের বেলা ঘুম আসতে না আসতেই আজেবাজে দেখে দেখে রাতটা পার করেছেন! কিন্তু কেন এমন স্বপ্ন? এই প্রশ্নের জবাবে গবেষকরা জানিয়েছে, যারা ঘুমনোর আগে দেড় ঘণ্টার মধ্যে ভয়ের বা সন্ত্রাসের কোন টেলিভিশন প্রোগ্রাম দেখেন তাদের রাতে ভয়ের স্বপ্ন দেখার সম্ভাবনা ১৩ গুণ বেড়ে যায়। ঠিক তেমনই যৌনতার কোন অনুষ্ঠান দেখলেও যৌন স্বপ্ন দেখার সম্ভাবনা বেড়ে যায় প্রায় ৬ গুণ। আর এই গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে অনলাইন জার্নাল ড্রিমিং-এ।
'আমরা সারা দিন মিডিয়ায় যা দেখি ঘুমের সময় তার প্রভাব পড়ে। প্রায় ১,০০০ জন তুরস্কবাসী জানিয়েছেন যত বেশি তারা সন্ধ্যার পর টেলিভিশনে এই ধরনের অনুষ্ঠান দেখেছেন ততই তারা নিয়মিত ভয়ের ও যৌন স্বপ্ন দেখেছেন। তাই যতটা সম্ভব এই ধরনের অনুষ্ঠান দেখা কমিয়ে দিন। বিশেষ করে রাতে ঘুমনোর আগে অবশ্যই এই সব অনুষ্ঠান দেখা থেকে বিরত থাকুন।' সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দ্য ওহিও স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক ব্র্যাড বুশম্যান এই উপদেশ দেন।