বুধবার, ১ জানুয়ারী, ২০২০

Bangladesh Homeopathic Board DHMS Exam Routine 2019

Bangladesh Homeopathic Board DHMS Exam Routine 2019
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড ডিএইচএমএস পরীক্ষার রুটিন 2019
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড ডিএইচএমএস পরীক্ষার রুটিন 2019



বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড ডিএইচএমএস পরীক্ষার রুটিন 2019
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ড ডিএইচএমএস পরীক্ষার রুটিন 2019

Bangladesh Homeopathic Board was establish since 1972. This board has been leading a important role to Homeopathic study. Every year they are publish Bangladesh Homeopathic Board DHMS Exam Routine in their website. This year also publish DHMS exam routine. Now you can collect your routine from here. We are also published DHMS exam result on our site. So, you can easily collect your result from our site. Lets see Bangladesh Homeopathic Board DHMS Exam Routine 2019.

বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০১৯

মহাকাশে মিলল এলিয়েনের সন্ধান! (ভিডিওসহ)

মহাকাশে মিলল এলিয়েনের সন্ধান! (ভিডিওসহ)



অ- অ অ+

সম্প্রতি স্পেসএক্স স্যাটেলাইট লাইভ স্ট্রিমের নতুন একটি ভিডিও প্রকাশিত হয়েছে। এতে দেখা যাচ্ছে যে, একটি ইউএফও (আন আইডেন্টিফাইড ফ্লাইং অবজেক্ট) ফ্যালকন-৯ নামের একটি রকেটের নীচে পরিভ্রমণ করছে। স্যাটেলাইট জেসিএসএটি -১৮/ ক্যাসিফিক-১ মহাকাশে প্রেরণ করার সময় এটা দৃশ্যমান হয়েছে।

ভিডিওটি ফুটেজটি ইউটিউবে ধারণ করেছেন উইলইয়েজে। তিনি তাঁর পর্যবেক্ষণ সম্পর্কে লিখেছেন, সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) ফ্লোরিডার কেপ ক্যানাভেরাল এয়ার ফোর্স স্টেশন কমপ্লেক্স ৪০ (এসএলসি -৪০) থেকে স্পেসএক্স মহাকাশে প্রেরণ করা হয়েছে। উপগ্রহটি লিফট অফের প্রায় ৩৩ মিনিটের পরে স্থাপন করা হয়েছিল।

তিনি জানান, ভিডিওটিতে একটি উজ্জ্বল অস্বাভাবিক বস্তুর গতি এবং দিক পরিবর্তন লক্ষ্য করা গেছে। এর মাধ্যমে মহাকাশযানটির ঘূর্ণনের অভিমুখের পরিবর্তনকে ব্যাখ্যা করা যায়। স্থলভাগে অবস্থিত বস্তুগুলি দিক পরিবর্তন করে বলে মনে হয়। এটি গতির পরিবর্তনের ব্যাখ্যা দেয় না। পৃথিবীর আবর্তন একই গতিতে চলেছে।

ইউএফও বিশেষজ্ঞ স্কট ওয়ারিংও ভিডিওটি দেখেছেন। এ বিষয়ে তিনি তার ওয়েবসাইটে লিখেছেন, এই ভিডিওটিতে ৩.০২ তে যান এবং আপনি স্পেসএক্স উপগ্রহের নীচে এবংএকটি বাঁকা ট্র্যাজেক্টোরির শ্যুটে প্রায় এক মিটার জুড়ে একটি বিশাল সাদা ডিস্ক দেখতে পাবেন। মহাকাশে কোনও বস্তুর তার পথ বাঁকানোর কোনও উপায় নেই। কেবলমাত্র বুদ্ধি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত বা জীবিত জীবই এ জাতীয় বক্রতা অর্জন করতে পারে।

তাঁর অভিমত, এটি ১০০ ভাগ প্রমাণ যে, এলিয়েনরা স্পেসএক্স মিশনটি এত কাছ থেকে দেখছে যে তারা সেটা স্পর্শ করতে পারে।

তিনি বলেন, এটা (এলিয়েনের বিষয়ে) ১০০ ভাগ প্রমাণ।

রহস্যজনক ওই ফুটেজের বিষয়টি স্পেসএক্সের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্কের মনেও প্রশ্ন তৈরি করেছিল। ইলন মাস্ক দীর্ঘকাল ধরে মঙ্গল গ্রহে বসতি স্থাপনের ইচ্ছা পোষণ করে আসছেন।

ওয়ারিং প্রশ্ন রাখেন, ইলন (এসআইসি) কেন এটিকে জনসাধারণের কাছ থেকে গোপন রাখছেন?

আদিম মানুষের সঙ্গে সেক্স করেছিল আধুনিক মানুষ

আদিম মানুষের সঙ্গে সেক্স করেছিল আধুনিক মানুষ


আদিম মানুষের সঙ্গে সেক্স করেছিল আধুনিক মানুষ
অ- অ অ+

আদিম মানুষের সঙ্গে সেক্স করেছিল আধুনিক সভ্য মানুষ। গবেষণায় উঠে এসেছে এমনই তথ্য।
আজ থেকে প্রায় ১ লাখ বছর আগে। এমনটাই ঘটেছিল। এর আগেও আদিম মানুষের সঙ্গে সেক্সের বিষয়টি গবেষণায় উঠে এসেছিল। তখন ভাবা হয়েছিল ৪৭,০০০ থেকে ৬৫,০০০ হাজার বছর আগে এমনটা হয়েছিল। কিন্তু, সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে সে ভাবনা ভুল।
দীর্ঘদিন ধরে DNA নিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা নিরীক্ষা চালানো হয়। তারপরই আদিম মানুষের সঙ্গে সেক্সের বিষয়টি সম্পর্কে নিশ্চিত হন গবেষকরা। আফ্রিকা থেকে আধুনিক সভ্য মানুষ সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ার আগেই ঘটেছিল এ ঘটনা

দীপিকাকে জড়িয়ে অঝোরে কাঁদলেন শ্রীদেবীর স্বামী

দীপিকাকে জড়িয়ে অঝোরে কাঁদলেন শ্রীদেবীর স্বামী


দীপিকাকে জড়িয়ে অঝোরে কাঁদলেন শ্রীদেবীর স্বামী
অ- অ অ+

বলিউডের রানি খ্যাত শ্রীদেবীর চির বিদায়ের দুই বছর হতে যাচ্ছে। কিন্তু স্ত্রীর শোকে এখনো কাতর শ্রীদেবীর স্বামী বনি কাপুর। সম্প্রতি দিল্লিতে শ্রীদেবীর বই প্রকাশ অনুষ্ঠানে এসে কেঁদে ফেললেন তিনি। বনিকে এমন পরিস্থিতিতে পড়তে দেখে জড়িয়ে ধরে তাকে সান্ত্বনা দিলেন অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন।

অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। সেখানে দেখা যায়, দীপিকা পাড়ুকোন বলছেন, আজও শ্রীদেবীকে মনে পড়ে। এমনকি তার কাজের অনুপ্রেরণার পেছনেও কাপুরদের অবদান অনেকটা। ছবি মুক্তি পেলেই এই পরিবার থেকে শুভেচ্ছাবার্তা আসে।

দীপিকা বলেন, আমি মনে করি আজকের এই সন্ধ্যা আমার জন্য বিটার সুইট। আমরা তাকে মিস করি। তবে একই সঙ্গে, আমি অত্যন্ত সম্মানিত বোধ করি যে কাপুর পরিবার আমাকে এই সুযোগ দিয়েছে।

দীপিকা যখন এসব কথা বলছিলেন, তখন তার পাশে বসেছিলেন বনি কাপুর। তিনি অভিনেত্রীর কথা শুনে আবেগে ভেঙে পড়েন। সঙ্গে সঙ্গে তাকে জড়িয়ে ধরেন দীপিকা। সান্ত্বনা দেন।

বইটি লিখেছেন সত্যার্থ নায়ক। এর মুখবন্ধ লিখেছেন কাজল। সেখানে তিনি লিখেছেন, শ্রীদেবীর সুপারস্টারডাম দেখে বড় হয়েছেন তিনি। বড়পর্দায় শ্রীদেবীর ম্যাজিক মোহিত করেছিল তাকে। অভিনয়ের তিনি যেন একটি প্রতিষ্ঠান। শ্রীদেবীই তার প্রিয় আইকন।

শ্রীদেবীর জীবনের গল্প বড়পর্দায় তুলে আনতে চলেছেন বনি কাপুর। শোনা যাচ্ছে, তার কাজও নাকি শুরু করে দিয়েছেন তিনি। এমন গুঞ্জনও শোনা যাচ্ছিল, বায়োপিকে শ্রীদেবীর ভূমিকায় অভিনয় করতে নাকি দীপিকা পাড়ুকোনকেই দেখা যাবে।

নববী চিকিৎসা সুস্বাদু মধুর স্বাস্থ্যগুণ

নববী চিকিৎসা
সুস্বাদু মধুর স্বাস্থ্যগুণ
মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ

সুস্বাদু মধুর স্বাস্থ্যগুণ
অ- অ অ+

আধুনিক যুগে চিকিৎসাবিজ্ঞান উন্নতির শীর্ষ চূড়ায় পৌঁছে গেছে। কিন্তু এসব চিকিৎসাসামগ্রীর মূল উপাদান খাদ্যদ্রব্য। মহান আল্লাহ প্রকৃতিতে মানুষের সুস্থ থাকার উপাদানগুলো রেখে দিয়েছেন। প্রাকৃতিক ওষুধের মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলো—কালিজিরা, পেঁয়াজ, রসুন ও মধু। মধু হচ্ছে সুস্বাদু গুরুত্বপূর্ণ খাদ্যনির্যাস। এটি শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। মধু একটি গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ। মধুর নিরাময়শক্তি বিস্ময়কর। এ বিষয়ে কোরআনের ভাষ্য এমন : ‘তোমার রব মৌমাছিকে তার অন্তরে ইঙ্গিত দিয়ে নির্দেশ দিয়েছেন, গৃহনির্মাণ করো পাহাড়ে, বৃক্ষে ও মানুষ যে গৃহনির্মাণ করে, তাতে। এরপর প্রত্যেক ফল থেকে কিছু কিছু আহার করো। অতঃপর তোমার রবের সহজ পথ অনুসরণ করো। তার পেট থেকে নির্গত হয় বিবিধ বর্ণের পানীয়, যাতে মানুষের জন্য রয়েছে আরোগ্য। অবশ্যই তাতে চিন্তাশীল সম্প্রদায়ের জন্য নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা : নাহল, আয়াত : ৬৮-৬৯)

বিভিন্ন হাদিস থেকে জানা যায়, রাসুল (সা.) মধু ব্যবহারে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা কোরআন ও মধু দিয়ে ব্যাধি নিরাময়ের ব্যবস্থা করবে।’ (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ৩৪৫২)

মহানবী (সা.)-এর কাছে এক সাহাবি এসে তার ভাইয়ের পেটের অসুখের কথা বললে রাসুল (সা.) তাকে মধু পান করানোর পরামর্শ দেন এবং এতে সে সুস্থ হয়ে ওঠে। (বুখারি, হাদিস : ৫৩৬০)

আয়েশা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) মিষ্টি ও মধু খুব ভালোবাসতেন। (বুখারি, হাদিস : ৫২৭০)

মধুর মধ্যে রয়েছে অনেক রোগের প্রতিষেধক। মধুতে প্রায় ৪৫টি খাদ্য উপাদান থাকে। ফুলের পরাগের মধুতে থাকে ২৫ থেকে ৩৭ শতাংশ গ্লুকোজ, ৩৪ থেকে ৪৩ শতাংশ ফ্রুক্টোজ, ০.৫ থেকে ৩.০ শতাংশ সুক্রোজ এবং ৫ থেকে ১২ শতাংশ মন্টোজ। আরো থাকে ২২ শতাংশ অ্যামাইনো এসিড, ২৮ শতাংশ খনিজ লবণ এবং ১১ শতাংশ এনকাইম। এতে চর্বি ও প্রোটিন নেই। ১০০ গ্রাম মধুতে থাকে ২৮৮ ক্যালরি।

মধুতে রয়েছে ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স। এটি ডায়রিয়া ও কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। এক চা চামচ খাঁটি মধু ভোরবেলা পান করলে কোষ্ঠবদ্ধতা এবং অম্লত্ব দূর হয়।

মধু রক্তের হিমোগ্লোবিন গঠনে সহায়তা করে বলে এটি রক্তশূন্যতায় বেশ ফলদায়ক। কারণ এতে থাকে খুব বেশি পরিমাণে কপার, লৌহ ও ম্যাঙ্গানিজ।

ফুসফুসের যাবতীয় রোগে মধু উপকারী। যদি একজন অ্যাজমা (শ্বাসকষ্ট) রোগীর নাকের কাছে মধু ধরে শ্বাস টেনে নিতে বলা হয়, তাহলে সে স্বাভাবিক ও গভীরভাবে শ্বাস টেনে নিতে পারবে। অনেকে মনে করে, এক বছরের পুরনো মধু শ্বাসকষ্টের রোগীর জন্য বেশ ভালো।

মধু অনিদ্রার ভালো ওষুধ। রাতে শোয়ার আগে এক গ্লাস পানির সঙ্গে দুই চা চামচ মধু মিশিয়ে খেলে এটি গভীর ঘুম ও সম্মোহনের কাজ করে।

গবেষণায় দেখা গেছে, রোগ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া মধুতে ডুবিয়ে দিলে মারা যায়। মধু ইস্টের (ণবধংঃ) বংশবৃদ্ধি ঘটতে দেয় না। এ কারণে খাঁটি মধু বোতলজাত করে অনেক দিন রাখা যায়। মধু একটি উৎকৃষ্ট প্রিজারভেটিভ বা সংরক্ষক। চিকিৎসাশাস্ত্রের অ্যালোপ্যাথি, হোমিওপ্যাথি, আয়ুর্বেদে ঔষধি গুণ বেশি দিন ধরে রাখার জন্য ওষুধের সঙ্গে অ্যালকোহল বা রেক্টিফায়েড স্পিরিট মেশানো হয়। ইউনানিতে এর পরিবর্তে মেশানো হয় মধু। মিয়ানমারের বৌদ্ধ সন্ন্যাসীরা শব দাহ করার আগে মধুতে ডুবিয়ে রেখে সংরক্ষণ করতেন। মিসরে গিজেহ পিরামিডের গহ্বর মধু দ্বারা পূর্ণ করা ছিল। সারা পৃথিবীতে কাশির ওষুধ ও অন্যান্য মিষ্টিদ্রব্য তৈরি করতে প্রতিবছর কমপক্ষে ২০০ টন মধু ব্যবহৃত হয়। খুসখুসে কাশিতে মধুর সঙ্গে লেবুর রস উপশমদায়ক। মাতাল রোগীকে স্থিরাবস্থায় ফিরিয়ে আনতে মধু কার্যকর ভূমিকা রাখে। (আদ-দিমাশকি, আত-তিব্বুন নববী, খণ্ড ১, পৃষ্ঠা ২৭)

এ ছাড়া যক্ষ্মা, বহুমূত্র, হৃদেরাগ, ব্লাডপ্রেসার, বাত, যৌন সমস্যা ইত্যাদি রোগে নিয়মিত মধু সেবন করায় উপশম হয়।