সোমবার, ৪ মে, ২০২০

লকডাউনে দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে এই সব বনৌষধি

লকডাউনে দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে এই সব বনৌষধি


লকডাউনে দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করবে এই সব বনৌষধি

লকডাউনে গৃহবন্দি থাকার সময়েও করোনাভাইরাসের সংক্রমণ এড়ানোর জন্য আমাদের নানা রকমের সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হচ্ছে। চিকিৎসকেরা বলছেন, এই পরিস্থিতিতে আমাদের শরীরের স্বাভাবিক প্রতিরোধক্ষমতাকে বাড়িয়ে তোলাটাই সবচেয়ে জরুরি। তাতে ওষুধ লাগবে না, যে কোনও ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের সংক্রমণ আমাদের শরীর আপনাআপনিই প্রতিরোধ করতে পারবে। আর সেই প্রতিরোধক্ষমতা বাড়িয়ে তোলার জন্য নিয়মিতভাবে কয়েকটি বনৌষধি আমাদের খাওয়া প্রয়োজন। 
রসুন
এক্ষেত্রে প্রথমেই বলতে হয় রসুনের কথা। রসুন আমাদের অনেক রকমের শারীরিক সমস্যা থেকে দূরে রাখে। গন্ধটা খুব কটূ হলেও এ উপকারিতা নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই বিজ্ঞানী ও চিকিৎসকদের। সব বাড়িরই রান্নাঘরে রসুন থাকে। হয়তো তার উপকারিতার সব দিক জেনে বা না জেনেই। রসুনের মতো অ্যান্টিবায়োটিক, ব্যাকটেরিয়া বিনাশী এবং প্রদাহ প্রতিরোধী খুব কমই আছে।
আদা
এমন কিছু যৌগ থাকে আদায়, যা আমাদের রক্তের শ্বেত কণিকার সংখ্যা বাড়ায়। আর শ্বেত কণিকাই আমাদের শরীরে ঢুকে পড়া ভাইরাস আর ব্যাকটেরিয়াদের মারে। আদা মেশানো চা খুব উপকারী। নুন দিয়ে কাঁচা আদা খাওয়াও খুব ভাল।চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, দেহের প্রতিরোধক্ষমতা বাড়াতে এই সময় নিয়মিত আদা, রসুন খাওয়া উচিত।
গুলঞ্চ
বহু দিন ধরেই আয়ুর্বেদের বিভিন্ন ওষুধে গুলঞ্চের ব্যবহার চালু আছে। এগুলি আমাদের শরীরের বিষকে বের করে দিতে সাহায্য করে। রক্ত শোধন করে। আর শত্রু ব্যাকটেরিয়াদের বিরুদ্ধে জোর লড়াই চালাতে পারে। চিকিৎসকেরা বলছেন, গুলঞ্চ খেলে আমাদের হজম ও প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ে। স্বাস্থ্য ভাল থাকে। গ্লাসে ১৫ থেকে ৩০ মিলিমিটারের মতো গুলঞ্চের রস নিয়ে রোজ সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খাওয়া উচিত।
মেথি, কুমড়ার বীজ
মেথি, কুমড়া বীজ খাওয়াও খুব উপকারী। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, এদের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে থাকে অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট এবং ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। দু’টিই আমাদের প্রতিরোধক্ষমতা বাড়িয়ে তোলে। আমাদের প্রদাহ কমায়। প্রদাহ ঠেকানোর জন্য দেহে যে ব্যবস্থা রয়েছে, তাকে সক্রিয় করে তোলে।
মেথি
কুমড়ার বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক (দস্তা), লৌহ এবং ভিটামিন-ই। কুমড়োর বীজ আমাদের প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। কুমড়োর বীজ যেমন ভাইরাস বিনাশী, তেমনই তা ছত্রাকজনিত বিভিন্ন রোগও রুখতে পারে। তা কোষের বৃদ্ধিতেও সহায়ক। এমনকি, যারা অনিদ্রাজনিত অসুখে ভোগেন, তাদের পক্ষেও খুব উপকারী কুমড়ার বীজ। 
সূর্যমুখী বীজ
নানা ধরনের পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ সূর্যমুখী বীজে প্রচুর পরিমাণে থাকে ভিটামিন-ই, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টও। এই বীজে থাকে সেলেনিয়াম, যা কয়েক ধরনের ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক। বাড়ায় দেহের প্রতিরোধক্ষমতাও। ত্বক ভাল রাখতেও সাহায্য করে সূর্যমুখী বীজ।
হলুদ
হলুদ দেহের প্রতিরোধক্ষমতা অনেকটাই বাড়িয়ে তোলে। এটির উপাদান রক্তের শ্বেত কণিকার সংখ্যাও বাড়ায়। যা ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস মারতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেয়।
দারুচিনি
বহু দিন ধরে খাবারদাবারে দারুচিনি ব্যবহারের চল রয়েছে, এর নানা ধরনের গুণের জন্য। প্রদাহ রুখতে এর বড় ভূমিকা রয়েছে। পারে নানা ধরনের সংক্রমণ রুখতে। নষ্ট কোষগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করে তুলতেও এ ভূমিকা রয়েছে। 

করোনা প্রতিরোধে ফুসফুস সুস্থ রাখতে জোর দিবেন যেসব খাবারে

করোনা প্রতিরোধে ফুসফুস সুস্থ রাখতে জোর দিবেন যেসব খাবারে

করোনা প্রতিরোধে ফুসফুস সুস্থ রাখতে জোর দিবেন যেসব খাবারে
প্রতীকী ছবি

বিশ্বজুড়ে মহামারি রূপ নিয়েছে করোনাভাইরাস। প্রতিদিনই বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। করোনাভাইরাসের সাধারণ উপসর্গ হল জ্বর, সর্দি, কাশি, হাঁচি বা গলাব্যথা। শেষ পর্যন্ত এই ভাইরাস ফুসফুসে আঘাত হানে। এতে রোগীর শ্বাসকষ্ট দেখা দেয়। এমনকি এতে রোগীর মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। 
নিয়ম মেনে খাওয়া-দাওয়া করার পাশাপাশি কয়েকটি বিশেষ খাবার খেলে ফুসফুসের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বিশেষ করে যাদের ফুসফুস একটু দুর্বল। 
পিয়াজ ও রসুন: প্রদাহের প্রবণতা কমায়। সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি জোগায়। ‘জার্নাল অব ক্যানসার এপিডেমিওলজি’ ও ‘বায়োমার্কারস অ্যান্ড প্রিভেনশন’-এ প্রকাশিত প্রবন্ধে বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, যে সব ধূমপায়ী কাঁচা রসুন খান ফুসফুসের বিভিন্ন অসুখে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রায় ৪০ শতাংশ কমে যায় তাদের।
আদা: প্রদাহ কমায়। অল্প করে আদা কুচি নিয়মিত খেলে ফুসফুসের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
হলুদ: হলুদের কারকিউমিন প্রদাহ কমায়। বেঙ্গালুরুতে ৭৭ জন হাঁপানি ও সিওপিডি রোগীকে ৩০ দিন ধরে কারকিউমিন ক্যাপসুল খাইয়ে বিজ্ঞানীরা দেখেছেন, তাঁদের কষ্ট অনেক কমে গেছে।
ফল ও সবজি: আপেল, পেয়ারা, শসা, সবেদা এই সব ফল ফুসফুসের যত্নের জন্য খুবই ভাল। আপেল ও বাতাবি লেবুর ফ্ল্যাভেনয়েড ও ভিটামিন সি নিশ্চিতভাবে কার্যকারিতা বাড়ায় ফুসফুসের। গাজর, কুমড়ো, বেল পেপারে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি। সারা শরীরের পাশাপাশি ফুসফুসের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এই সব সবজি। কাজেই এদেরও রাখতে হবে পাতে।
বিভিন্ন ধরনের বিন ও বীজ: এই সব খাবারে অন্যান্য উপকারের পাশাপাশি আছে প্রচুর ম্যাগনেশিয়াম। ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়াতে এর ভূমিকা আছে। তিষির বীজে আছে ভিটামিন ই, বাড়ায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। আখরোটের ওমেগা থ্রি কার্যকারিতা বাড়ায় ফুসফুসের।

করোনা মহামারীর মধ্যেই 'দ্বিতীয় পৃথিবী'র সন্ধান

করোনা মহামারীর মধ্যেই 'দ্বিতীয় পৃথিবী'র সন্ধান

করোনা মহামারীর মধ্যেই 'দ্বিতীয় পৃথিবী'র সন্ধান


সারাবিশ্বে চলছে করোনা মহামারী। এরই মধ্যে নাসা দাবি করছে খোঁজ মিলেছে দ্বিতীয় পৃথিবীর। আকারে একেবারে পৃথিবীর মতোই। 
নাসার বিজ্ঞানীরা বলছেন, পৃথিবী থেকে ৩০০ আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে ওই গ্রহ। নাসার কেপলার টেলিস্কোপের সাহায্যে যে সব গ্রহের অবস্থান এখনও পর্যন্ত জানা সম্ভব হয়েছে তার মধ্যে পৃথিবীর সঙ্গে সবথেকে বেশি মিল রয়েছে এই গ্রহটির। এটি পৃথিবী থেকে মাত্র ১.০৬ গুন বড়। পৃথিবীতে যতটা সূর্যের আলো পৌঁছায়, নতুন এই গ্রহে তার নক্ষত্র থেকে সেই আলোর ৭৫ ভাগ আলো পৌঁছায়। 
মহাকাশবিদরা জানাচ্ছেন, এই গ্রহে নাকি রয়েছে হ্যাবিটেবল জোন। হ্যাবিটেবল জোন হল পাথুরে গ্রহের সেই অংশ যেখানে জল ধারণের ক্ষমতা রয়েছে।
নাসার সায়েন্স মিশনের ডিরেক্টরেট অ্যাসোসিয়েট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর থমাস জারবিউকেন বলেন, এই আবিষ্কারে আসা যাচ্ছে যে তারাদের ভিড়ে লুকিয়ে আছে এক দ্বিতীয় পৃথিবী। 

করোনার মধ্যেই জেনে নিন যে ৬ উপসর্গ হতে পারে ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ

করোনার মধ্যেই জেনে নিন যে ৬ উপসর্গ হতে পারে ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ

করোনার মধ্যেই জেনে নিন যে ৬ উপসর্গ হতে পারে ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ


বর্তমানে বিশ্বব্যাপী চলছে করোনাভাইরাস আতঙ্ক।  এই ভাইরাসে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে গোটা বিশ্ব।  তবে করোনার এই সংকটকালেও সতর্ক থাকা উচিত অন্যান্য রোগ নিয়ে।
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী ক্যান্সার আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বেড়েই চলেছে। এই নিয়ে দুশ্চিন্তাও তাই কম নয়। অনেকেরই ধারণা ক্যান্সার হলে আর বাঁচা সম্ভব নয়। কিন্তু জানেন কি, যদি এই মারণব্যাধি ধরা পড়ে প্রাথমিক পর্যায়ে, তাহলে অনেকটাই সম্ভব এর থেকে রক্ষা পাওয়া। 
আগে থেকেই সাবধানতা অবলম্বন করতে চাইলে দেখে নিন ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণগুলো-
১. দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি:
আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে ক্লান্তিবোধ করেন অথবা অবসাদে ভোগেন তবে সেটা অনেক রোগের কারণই হতে পারে, হতে পারে ক্যান্সারও। মলাশয়ের ক্যান্সার বা রক্তে ক্যান্সার হলে সাধারণত এমন উপসর্গ দেখা যায়। তাই এরকম হলে দ্রুত পরামর্শ নিন চিকিৎসকের।
২. দ্রুত ওজন কমে যাওয়া:
কোনও কারণ ছাড়াই হঠাৎ করে দ্রুতগতিতে যদি ওজন কমতে থাকে সেটা কিন্তু সত্যিই চিন্তার কারণ। এটা ক্যান্সারের অন্যতম উপসর্গ। তাই নজর দিন ওজনের দিকে।
৩. দীর্ঘদিনের ব্যথা:
কোনও কারণ ছাড়া দীর্ঘদিন ধরে শরীরের কোনও অংশে যদি ব্যথা হয় আর তাতে ওষুধও যদি কাজ না করে, তাহলে কিন্তু এই নিয়ে ভাবনার যথেষ্ট কারণ আছে। শরীরের কোন জায়গায় ব্যথা হচ্ছে তার ওপর নির্ভর করছে রোগীর ব্রেইন টিউমার বা মলাশয়ের ক্যান্সারের ঝুঁকি রয়েছে কি না।
৪. অস্বাভাবিক মাংসপিণ্ড:
আপনি যদি শরীরের কোনও অংশে অস্বাভাবিক কোনও মাংসপিণ্ড দেখতে পান অথবা মাংস জমাট হতে দেখেন কিংবা এ ধরনের পরিবর্তন বুঝতে পারেন, তবে এটা কিন্তু ক্যান্সারের উপসর্গ হতে পারে। তাই দেরি না করে পরামর্শ নিন চিকিৎসকের।
৫. ঘন ঘন জ্বর:
এটা যেকোনও রোগের উপসর্গ হতে পারে। ক্যান্সার শরীরে জেঁকে বসলে স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে দেয়। এতে দেখা দেয় ঘন ঘন জ্বর।  ঘন ঘন জ্বর ব্লাড ক্যান্সারের অন্যতম লক্ষণ।
৬. অকারণে রক্তক্ষরণ:
যদি কাশির সময় রক্তক্ষরণ হয়, তবে এটা ক্যান্সারের একটা বড় লক্ষণ। এছাড়া যোনিপথ বা মলদ্বার থেকে রক্তক্ষরণসহ এ ধরনের অন্যান্য অস্বাভাবিকতাও ক্যান্সারের উপসর্গ। 

ইফতারে যা খাবেন

ইফতারে যা খাবেন


ইফতারে যা খাবেন



পবিত্র মাহে রমজানে সারাদিন না খেয়ে থাকার পর ইফতারে বিশেষ আয়োজন করা হয়। এই তালিকায় থাকে বিভিন্ন ধরণের ফল থেকে ভাজা পোড়া খাবারও। সারাদিন উপোষ থাকার পর তাই ইফতার নিয়ে একটু চিন্তিত থাকেন অনেকে। চলুন জেনে নেওয়া যাক ইফতারে কি খাবেন।
১. ইফতারের শুরুতে চিনি ও লেবু সমৃদ্ধ শরবত খাওয়া ভালো। তবে লেবুর পরিমাণ কম রাখতে হবে। এরপর, পাকা বিভিন্ন ফল যেমন, পাকা আম, খেজুর, কলা খাওয়া যেতে পারে। পরবর্তীতে মুড়ি, ছোলা, চানাচুরসহ অন্যান্য স্ন্যাকস জাতীয় খাবার খাওয়া যেতে পারে।
২. অনেকেই ইফতারের খাবার একত্রিত করে মেখে খেতে পছন্দ করেন। তবে খেয়াল রাখবেন যাতে মরিচ ও পিয়াজের পরিমান বেশি না হয়। কারণ অধিক স্বাদের জন্য বেশি পরিমাণ মরিচ-পিয়াজ গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
৩. ইফতারের শুরুতে অ্যাসিড সমৃদ্ধ ফল বিশেষ করে, কাঁচা আম, আপেল, তেঁতুল, লেবু, বাতাবি লেবু, কামরাঙ্গা ইফতারের শুরুতে না খাওয়া ভালো। ইফতারের শেষ দিকে এসব ফল খেতে হবে। এতে করে শরীরে সৃষ্ট ফ্রি রেডিকেল (শরীরের কোষের বর্জ্য) কমে গিয়ে শরীর চাঙ্গা হবে।
৪. সারাদিন না খেয়ে থাকার পর ইফতারে অধিক ভাজা ও তেল সমৃদ্ধ খাবার পেটে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনকি হতে পারে বদহজম ও পেট ব্যাথা। তাই ইফতারে যতদূর সম্ভব এসব খাবার বর্জন করতে হবে।
৫. কম মশলাযুক্ত খাবার খেতে হবে। অধিক মশলাযুক্ত খাবার পেটে গ্যাস্ট্রিকের কারণে সৃষ্ট ক্ষত বাড়িয়ে তোলে এবং যন্ত্রণা বাড়িয়ে দেয়।
৬. ইফতারে খাওয়ার মাঝে পানি পান থেকে বিরত থাকতে হবে। এতে হজমে সহায়ক উপাদান সঠিকভাবে নিঃসৃত হবে।
৭. ইফতারে খালি পেটে চা-কফি খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। চা-কফি পেটে গ্যাস্ট্রিকের ব্যাথা বাড়িয়ে তুলতে পারে।
৮. ইফতারের দেড় থেকে দুই ঘণ্টা পর প্রতিদিনের অভ্যাস অনুযায়ী খাবার খাওয়া যাবে। এ সময় ভাত, ডাল, মাছ, মাংস, সবজিসহ অন্যান্য খাবার খাওয়া যাবে। তবে, পরিমাণের দিকে খেয়াল রাখতে হবে, যেন স্বাভাবিকের থেকে বেশি না হয়।