শুক্রবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২০

বিয়ের ১৮টি আজব রীতি

বিয়ের ১৮টি আজব রীতি


বিয়ের ১৮টি আজব রীতি!
সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রথম সোপান হলো পরিবার। পারিবারিক জীবন শুরু হয় বিয়ের মাধ্যমেই। এজন্য মানব সভ্যতা বিকাশে বিয়ের গুরুত্ব অপরিসীম। একজন পুরুষ এবং একজন নারীর মাঝে একসাথে বসবাস করার শরীয়ত মোতাবেক যে বন্ধন স্থাপিত হয়, তারই নাম বিবাহ।

বিয়ে নিয়ে অসংখ্য অজানা, অদ্ভুত রীতি ছড়িয়ে রয়েছে বিশ্বের, এমনকী আমাদের দেশের আনাচে কানাচেও! বিয়ে নিয়ে সেসব অদ্ভুত রীতি জেনে নিন-

১. বিয়ের কনের পরনে সাদা শাড়ি? আমরা ভাবতে পারিনা ঠিকই, কিন্তু ইংরেজদের বিয়ের গাউন হয় সাদা রঙেরই। তাদের কাছে সাদা কুমারিত্বের প্রতীক।

২. নাচ-গান হই-হুল্লোড় ছাড়া আমাদের বিয়ে অসম্পূর্ণ। কিন্তু ডেনমার্কে বিয়ের অনুষ্ঠান হয় আড়ম্বরহীন। কারণ তাদের ভয়, জাঁকজমক দেখে আশরীরীরা নাকি ছুটে আসবে।

৩. বিয়ের দিন, ওয়েলশ-এর পুরুষরা নিজের হাতে কাঠ কেটে, একটি চামচ তৈরি করে উপহার দেন বউকে।

৪. চীনের 'তুজা' প্রজাতির মেয়েরা বিয়ের মাসখানেক আগে থেকেই রোজ ১ ঘণ্টা করে কান্না প্র্যাকটিস করেন। বিয়ের পর নিজের বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার সময় কাঁদতে হবে না! আর তাদের এই প্র্যাকটিস সেশনে উৎসাহ যোগান মা, ফুফু, দিদিরা। তারাও মেয়েটির সাথে তালে তাল মিলিয়ে কাঁদতে বসেন।

৫. বিয়ের পিঁড়িতে বসার আগে মাসাই পাত্রদের সিংহের সাথে যু্দ্ধ করে, কনেকে উপহার দিতে হয় সেই মৃত সিংহের ছাল । (অবশ্য পাত্র যদি নিজে প্রাণে বাঁচেন তো!)

৬. হবু শ্যালকের জন্য পাত্রী খোঁজার পরই একজন পিগমি যুবক বিয়ের আসনে বসতে পারবেন। সেই পাত্রী আবার হতে হবে তারই কোনও আত্মীয়া।

৭. মঙ্গোলিয়ার 'দাউর' প্রজাতির মধ্যে প্রচলিত--বিয়ে পাকা করতে বর-কনের প্রথম কাজ হলো, ধারালো ছুরি দিয়ে যৌথভাবে একটি জ্যন্ত মোরগ ছানাকে বলি দেওয়া।

৮. উত্তর ভারতের 'খগ' প্রজাতিতে বিয়ের আগে দু'পক্ষের আনা দু'টি মোরগের জিভ কেটে পাত্র-পাত্রীর কুষ্ঠী বিছার করা হয়।

৯. অাসামের 'গোরো' প্রজাতিতে যে-পাত্র সবথেকে বেশি সংখ্যক খুলি দিয়ে গাঁথা মালা উপহার দিতে পারবে কনেকে, সেই জয়ী!

১০. উত্তর প্রদেশের 'খস' প্রজাতিতে বাড়ির একটি ছেলে বিয়ে করলেই, তার ভাইয়েরাও সেই মেয়েটিকে স্ত্রী হিসেবে গ্রহণ করতে পারবেন। একে বলে 'দৌপদী বিবাহ'।

১১. কোরিয়ায় বিয়ের রাতে নতুন বরের পুরুষত্ব জাগিয়ে তুলতে তার বন্ধুদের কাজ হলো- বরের পা বেঁধে, মাছের লেজ ও পাখনা দিয়ে পায়ের পাতায় আঘাত করা।

১১. কঙ্গোতে বিয়ের আসরে উপস্থিত থাকেন একজন কৌতুক অভিনেতা। তিনি নিমন্ত্রিতদের হাসাবেন, তারা হাসবেনও। কিন্তু বর-কনের হাসা মানা!

১২. ফ্রেঞ্চ পলিনেশিয়ায় বিয়ের শেষে অতিথিরা সারি বেঁধে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়েন। তাদের উপর দিয়ে অবলীলায় হেঁটে যান নবদম্পতি।

১৩. বিয়ের আচার অনুষ্ঠানের পর একটি কাচের পাত্র ভেঙে ফেলেন ইতালিয় নবদম্পতি। তারপর সেই ভাঙা পাত্রটির প্রতিটি খণ্ড গুনে গুনে কুড়িয়ে তুলতে হয়। যত গুলো টুকরো, ততবছর তাঁদের বিবাহিত জীবনের মেয়াদ! এমনটাই মনে করেন ইতালিয়রা।

১৪. উত্তর বোর্নিওতে বিয়ের পর বর বউকে তিন দিন, তিন রাত একটি ঘরে একসঙ্গে বন্ধ করে রাখা হয়। এই সময়ে তাদের বাথরুমে প্রবেশ করাও নিষেধ।

১৫. প্রায় একই হাল হয় সুইডেনে সদ্যবিবাহিতদের। বিয়ের পর বাসর রাতে কেউ কারও পাশ ছেড়ে উঠতে পারবেন না। বর উঠলে, বাসরে থাকা অন্য পুরুষেরা কনেকে চুমু খাবেন, আর কনে উঠলে নারীরা চুমু খাবেন বরকে।

১৬. বিয়ের আগে সাধারণত মেয়েরা ওজন কমাতে চান। কিন্তু আফ্রিকার এক অঞ্চলের বাসিন্দারা মনে করেন, মেয়ে যত মোটা, তত সুন্দরী! তাই কিছুদিন আগে পর্যন্তও সেখানে বিয়ের কনেকে পৃথুলাকায় করে তুলতে ছিল বিশেষ 'ফ্যাট ফার্ম'।

১৭. মালয়েশিয়ায় বিয়ের অনুষ্ঠানের সব ধাপেই থাকে সন্তান ধারণের ইঙ্গিত। বিয়ের আগে, বরের পক্ষ থেকে কনের জন্য পাঠানো হয় খাবার ও উপহার। বিয়েতে নিমন্ত্রিতদের দেওয়া হয় রঙিন ডিম, যা সন্তানধারণেরই চিহ্ন।

১৮. বিয়ে টিকিয়ে রাখতে দক্ষিণ সুদানের বিবাহিতাদের দু'টি সন্তান জন্ম দেওয়া আবশ্যক।

এক কোয়া রসুনে দূরে থাকবে ১৮টি রোগ

এক কোয়া রসুনে দূরে থাকবে ১৮টি রোগ

এক কোয়া রসুনে দূরে থাকবে ১৮টি রোগ!

কাঁচা রসুনের গুণের তুলনা করতে শব্দ খুঁজে পাওয়া মুশকিল। একে মহৌষধি বললেও ভুল হবে না। বহু বয়স্ক মানুষই কাঁচা রসুন খাওয়ার অভ্যাস বজায় রাখেন। কতটা লাভবান হন তারা, জানলে আপনিও হাঁটবেন এই পথেই।

চিকিৎসাবিজ্ঞান বলছে, কাঁচারসুন রক্তের উচ্চচাপ দূর করে। কোলেস্টরেল কমায়। হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায় রসুন খেলে।

নিয়মিত শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা থাকলে দিনের বেলায় এক/দুই কোয়া কাঁচা রসুন খেলে ম্যাজিকের মতো ফল পাওয়া যাবে। খারাপ ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণের সঙ্গে লড়তে সাহায্য করে কাঁচা রসুন।

যক্ষা থেকে রক্ষা করে কাঁচা রসুন। নিয়মিত খেলে বাড়ে হজম শক্তি। চিকিৎসকরা দেখিয়েছেন, কাঁচা রসুনে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যানসারকে দূরে রাখে।

কোষ্ঠকাঠিন্য কমে, পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা দূর হয় কাঁচা রসুন খেলে। কাঁচা রসুন দাঁতের ব্যথায় কাজ দেয়, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে। কৃমি ধ্বংস করে।

অনিদ্রা, আঁচিলের সমস্যা দূর করে কাঁচা রসুন। ত্বককেও তরতাজা রাখে। রক্ষা করে চর্মরোগের হাত থেকে।

কামনা বাড়াতে ভায়াগ্রা নয়, আমলকি খান

কামনা বাড়াতে ভায়াগ্রা নয়, আমলকি খান 


কামনা বাড়াতে ভায়াগ্রা নয়, আমলকি খান
আমলকির রয়েছে নানা গুণ। এর পাতা ও ছাল থেকে তৈরি পরীক্ষামূলক ওষুধে কিছু রোগ নিরাময়ের প্রমাণ পাওয়া গেছে। আমলকি শারীরিক সুস্থতা, চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি অার ত্বক ভালো রাখার পাশাপাশি রিপ্রডাক্টিভ হেল্থ বা প্রজনন ক্ষমতারও উন্নতি ঘটায়। সেইসঙ্গে কামনা বাড়িয়ে দেয়। ফলে সেক্স লাইফের উন্নতি ঘটে। আমলকিতে থাকা ভিটামিন 'সি' পুরুষের স্পার্ম কাউন্ট বাড়িয়ে দেয়।

যারা যৌনক্ষমতা বাড়াতে চায় তাদের মধ্যে ভায়াগ্রার প্রতি আগ্রহ লক্ষ্য করা যায়। কিন্তু পুষ্টিবিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, ভায়াগ্রা নয়, নিয়মিত আমলকি খান। কিছুদিনের মধ্যেই আপনার লিবিডো অনেকটা বেড়ে যাবে। আমলকি কিভাবে যৌনজীবন উষ্ণ এবং রঙিন করতে সাহায্য করে তার ব্যাখ্যাও দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। 

- আমলকিতে আয়রন আর জিঙ্ক থাকে। ফলে এই ফল খেলে যৌনশক্তি ও পুরুষত্বেরও (sexual vigor and virility) উন্নতি ঘটে।

- নারীদের মধ্যে যারা সাদা স্রাব (white discharge) সমস্যায় ভোগেন‚ তারা নিয়মিত আমলকি শুকিয়ে তা গুঁড়ো করে মধু দিয়ে খান। উপকার পাবেন।

- পুরুষরা আমলকির জুস সকালে খালি পেটে বা সন্ধ্যায় খেতে পারেন।

- যৌনজীবন উষ্ণ এবং রঙিন করতে  দুধে আমলকি পাউডার মিশিয়ে খেতে পারেন।

শুক্রবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০২০

জাপানে যাত্রীসহ উড়ন্ত গাড়ির সফল পরীক্ষা

জাপানে যাত্রীসহ উড়ন্ত গাড়ির সফল পরীক্ষা
জাপানে যাত্রীসহ উড়ন্ত গাড়ির সফল পরীক্ষা

একাধিক কল্পবিজ্ঞানের গল্পে দেখা যায় উড়ন্ত গাড়ির কথা। যা দেখে আকর্ষিত হয় অল্পবয়সী কিশোর কিশোরী। কিন্তু সব ঠিক থাকলে আর কল্প বিজ্ঞান নয়, বাস্তবের মাটিতেও দেখা যাবে এই উড়ন্ত গাড়ি। সম্প্রতি জাপানে পরীক্ষামূলক ভাবে এই ফ্লাইং কারের পরীক্ষা করা হয়েছে। আর এরপর থেকেই আশা করা হচ্ছে অদূর ভবিষ্যতে আর বেশি দেরি নেই এই গাড়ি চোখে দেখতে।
যদিও বিশ্বের একাধিক দেশের বেশ কিছু সংস্থা এই ধরনের গাড়ির প্রটোটাইপ তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু জাপানে সফল ভাবে করা হয়েছে এই পরীক্ষা। আর এই পরীক্ষার ফলে আগামী দিনের প্রযুক্তি সম্পর্কে আঁচ পাওয়া গেল। এই প্রকল্পে জাপানের 'স্কাইড্রাইভ' সংস্থার সঙ্গে অন্য বেশ কিছু সংস্থা অংশ নিয়েছিল বলেও জানা গেছে। যদিও তিন বছর আগে তাদের এই চেষ্টা সফল না হওয়াতে আরও মনোযোগ দিয়ে এই কাজে ব্যস্ত হয়েছিল। অবশেষে তাদের এই সাফল্য গোটা বিশ্বের সামনে খুলে দিল আগামীর পরিবহনের এক নয়া নকশা।
জানা গেছে, এই পরীক্ষার জন্য জাপানের ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের তরফ থেকেও আর্থিক অনুদান পাওয়া গিয়েছিল। আর মনে করা হচ্ছে তার ফলে কিছুটা হলেও সহজ হয়েছিল এই পরীক্ষা। কিছুদিন আগেই সংস্থার তরফে একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছিল। তাতে দেখা গেছে, মোটরবাইকের মত দেখতে হলেও এটি মাটির কয়েক ফুট উচুতে উড়ছে। আর চালকের আসনে ছিলেন এক ব্যাক্তি। আর তার পরেই শুরু হয়েছে আকর্ষণ।
বিশ্বে এই মুহূর্তে বেশ কয়েকবার এই ফ্লাইং কারের একাধিক প্রকল্পের চেষ্টা করা হলেও সাফল্য এসেছিল খুব কম। আর এই সাফল্যর পরে এই তালিকাতে উঠে এল জাপানের 'স্কাইড্রাইভ'। ওই সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে যাতে এটি পন্য হিসেবে বাজারে আনা যায় তার চেষ্টা চলছে। ২০২৩ সালের মধ্যে যাতে এটি পন্য হিসেবে আনা যায় তার জন্য পরীক্ষা শুরু হয়েছে। এখন দেখার বিষয় কত তাড়াতাড়ি বাস্তবে আসে এই ফ্লাইং কার।

Refresh your living space with our best-selling cleaning supplies!

পিরামিডের দ্বিগুণ আকারের গ্রহাণু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে: নাসা

পিরামিডের দ্বিগুণ আকারের গ্রহাণু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে: নাসা


পিরামিডের দ্বিগুণ আকারের গ্রহাণু ধেয়ে আসছে পৃথিবীর দিকে: নাসা
আবারও পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে একটি গ্রহাণু। মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা তাদের ওয়েবসাইটে জানিয়েছে, মিশরের গিজার গ্রেট পিরামিডের আকারের চেয়ে দ্বিগুণ বড় এই গ্রহাণু আগামী রবিবার বাংলাদেশ সময় বিকাল চারটার দিকে পৃথিবীর ঘা ঘেঁষে চলে যাবে। 

নাসা আরও জানিয়েছে, এই গ্রহাণুটির উচ্চতা প্রায় ৮৮৬ ফুট। এই গ্রহাণুর নাম ৪৬৫৮২১ (২০১০এফআর)। ১০ বছর আগে এটি প্রথম নজরে এসেছিল নাসার।

প্রসঙ্গত, পৃথিবীর খুব কাছে চলে আসা গ্রহাণু-ধুমকেতুদের ‘নিয়ার-আর্থ অবজেক্ট’ বা এনইও হিসেবে চিহ্নিত করে নাসা। এই গ্রহাণুটিও সেই গোত্রে পড়ছে। এটি সূর্য থেকে ১৯.৪৫ কোটি কিমি দূরে রয়েছে। 

তবে এই গ্রহাণুর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষের কোনও সম্ভাবনা আছে কি না, সে প্রসঙ্গে সকলকে আশ্বস্ত করেছেন ‘সেন্টার ফর নিয়ার-আর্থ অবজেক্ট স্টাডিজ’-এর গবেষকরা। তারা জানিয়ে দিয়েছেন, ভয়ের কোনও কারণ নেই। পৃথিবীর ধার ঘেঁষে এই গ্রহাণুটি চলে যাবে। এর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষের কোনওরকম সম্ভাবনা নেই।

সাধারণত এই ধরনের গ্রহাণুর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষের সম্ভাবনা কমই থাকে। তবে কখনও কখনও অন্য গ্রহের সঙ্গে মহাকর্ষীয় টানের কারণে তারা আচমকাই অনেকটা কাছে চলে আসে। তাছাড়াও অনেক ক্ষেত্রে গ্রহাণুর মতো ছোট মহাজাগতিক বস্তু সূর্যের আলো শুষে উত্তপ্ত হয়ে তাপ নির্গত করে। এর ফলেও তাদের গতিবিধিতে পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। একে ‘ইয়ার্কোভস্কি এফেক্ট’ বলে।

নাসা জানিয়েছে, এই ধরনের আগন্তুক গ্রহাণু অতীতে বহুবার পৃথিবীতে আছড়‌ে পড়েছে এবং পৃথিবীর বিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। 

প্রসঙ্গত, প্রাগৈতিহাসিক কালে পৃথিবীর বুকে রাজত্ব করা ডাইনোসরদের অবলুপ্তির পিছনেও এই ধরনের মহাজাগতিক বস্তুর আছড়ে পড়াকে অন্যতম কারণ হিসেবে দাবি করেন বিজ্ঞানীরা। সাম্প্রতিক অতীতে বহুবারই গ্রহাণুর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষে মানব সভ্যতা ধ্বংস হওয়ার নানা জল্পনা ও গুজব শোনা গিয়েছে।