সোমবার, ৫ অক্টোবর, ২০২০

মাত্র ১৪ আলোকবর্ষ দূরেই বাস করছে এলিয়েন ভিডিও

 মাত্র ১৪ আলোকবর্ষ দূরেই বাস করছে এলিয়েন ভিডিও

মাত্র ১৪ আলোকবর্ষ দূরেই বাস করছে এলিয়েন! (ভিডিও)
পৃথিবী ও বিজ্ঞানের সবচেয়ে বড় অমীমাংসিত রহস্য হচ্ছে এলিয়েন বা ভিনগ্রহে প্রাণের অস্তিত্ব। বছরের পর বছর যুগের পর যুগ চেষ্টা করেও মানুষ এই সম্পর্কে নিশ্চিত কোনো ধারণা অর্জন করতে পারেনি। এরপরও সারা বিশ্বের গণমাধ্যম থেকে শুরু করে রূপালী পর্দা পর্যন্ত সব ক্ষেত্রেই এলিয়েন বা ভিনগ্রহীদের জয়জয়কার। কিন্তু প্রশ্ন হলো, ভিনগ্রহে কি আদৌ প্রাণ রয়েছে? সত্যিই কী এলিয়েনের অস্তিত্ব রয়েছে এই ব্রহ্মাণ্ডে।

এর উত্তর খোঁজার জন্য কোন গ্রহে প্রাণ আছে সেটি নিয়ে দিন রাত কাজ করে যাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। কোথাও প্রাণের নমুনা পেলেই গবেষকদের নজর যায় সেদিকেই। এবার সৌরজগতের সেরকমই একটা গ্রহের কথা জানতে পেরেছে মহাকাশবিদরা।

খুব বেশি দূরেও নয়। পৃথিবী থেকে মাত্র ১৪ আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে সেই গ্রহ। পৃথিবীর থেকে আকারে চারগুণ বড়। Wolf 1061-নামে একটি নক্ষত্রকে ঘিরে সেই গ্রহ আবর্তন করছে। রয়েছে মোট তিনটি গ্রহ। এটিই সবথেকে নিকটবর্তী।

বিজ্ঞানীদের অনুমান এই গ্রহগুলির গা পাথরের ও শক্ত। দ্বিতীয়ত গ্রহটিতে পানি পাওয়ার সম্ভাবনার কথাও জানাচ্ছেন গবেষকরা। অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অফ নিউ সাউথ ওয়েলসের গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে।
এক গবেষক ডানকান রাইট জানিয়েছেন, এটা ভাবতে ভাল লাগছে যে আমাদের এত কাছে আরও একটা নক্ষত্র আছে আর তার চারপাশে প্রাণ রয়েছে এমন গ্রহও থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। আর সেটি হলে সেখানেই রয়েছে ভিনগ্রহীদের বাস।

তিনটি গ্রহ পৃথিবীর থেকে যথাক্রমে ১.৪, ৪.৩ ও ৫.২ গুণ বড়। এরা ৫ দিন, ৮ দিন ও ৬৭ দিনে নিজেদের কক্ষপথ ঘুরে আসে বলে জানা যাচ্ছে।

এখনও পর্যন্ত যত পাথুরে গ্রহ আবিষ্কৃত হয়েছে তার মধ্যে প্রায় সবকটাই কয়েক’শ বা কয়েক হাজার আলোকবর্ষ দূরে। তাই এই নয়া আবিষ্কারে আশা দেখছেন গবেষকরা। সবচেয়ে বড় কথা গবেষকদের একটি বড় দলের বিশ্বাস এই গ্রহে অবশ্যই প্রাণের অস্তিত্ব রয়েছে। যদি সত্যি সত্যি তেমন কিছু ঘটে তাহলে কিন্তু খুঁজে পাওয়া যাবে এলিয়েন সংক্রান্ত সমস্ত ধারণা ও বিশ্বাসের সত্য রূপ।

বি

মহাকাশে নতুন টয়লেট পাঠাচ্ছে নাসা

মহাকাশে নতুন টয়লেট পাঠাচ্ছে নাসা

মহাকাশে নতুন টয়লেট পাঠাচ্ছে নাসা
মহাকাশে শূন্য-অভিকর্ষের (জিরো-গ্র্যাভিটি) নতুন টয়লেট পাঠাচ্ছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা।

টাইটানিয়াম স্পেস টয়লেটটি আরও দূরবর্তী অঞ্চলে মিশনে সাহায্য করবে। শূন্য অভিকর্ষ অঞ্চলে শরীরের বর্জ্য নিঃসরণের জন্য এখানে ব্যবহার করা হচ্ছে ভ্যাকুয়াম সিস্টেম। গোপনীয়তা রক্ষায় পৃথিবীর পাবলিক টয়লেটের মতোই কিউবিকলের মধ্যে এটি থাকবে। এর ওজন ৪৫ কেজি, উচ্চতায় ২৮ ইঞ্চি। বর্তমান টয়লেটের চেয়ে ৬৫ ভাগ ছোট ও ৪০ ভাগ হালকা।

বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই টয়লেটটি ‘ভ্যাকুয়াম সিস্টেম’ বিশেষভাবে নকশা করা হয়েছে। যাতে নারী নভোচারীরা আগের চেয়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন। গত বৃহস্পতিবার উৎক্ষেপণের তিন মিনিট আগে কারিগরি ত্রুটির কারণে টয়লেটটি মহাকাশ স্টেশনে পাঠানোর মিশন স্থগিত করা হয়। তবে প্রকৌশলীরা যদি ত্রুটিগুলো সারাতে পারেন তবে আবারও চেষ্টা চলবে।

নাসার প্রজেক্ট ম্যানেজার মেলিসা ম্যাককিনলে জানান, অনেকটা সময় নিয়ে ইউনিভার্সেল ওয়াস্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ইউডব্লিউএমএস) টয়লেটটির নকশা করা হয়েছে। কমোড সিট ও ইউরিন ফ্যানেল আগের তুলনায় পরিমার্জিত। নারী নভোচারীরা আরও স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন।

ফাঁস হয়ে গেল আইফোন-১২ এর ফিচার-দাম

ফাঁস হয়ে গেল আইফোন-১২ এর ফিচার-দাম


ফাঁস হয়ে গেল আইফোন-১২ এর ফিচার-দাম!আগামী ১৩ অক্টোবর অ্যাপলের বহুল প্রতিক্ষীত ‘আইফোন-১২’ এর উন্মোচন হবে। অ্যাপলের গ্যাজেট সংক্রান্ত খবরের এক বিশ্বস্ত রিপোর্টার জন প্রসার আজ টুইটার হ্যান্ডলে এ খবর ফাঁস করে দিয়েছেন। 

যদিও অ্যাপলের তরফে এখন পর্যন্ত আইফোন-১২ সম্পর্কে কোনো কিছু শোনা যায়নি। বিষয়টি তারা গোপনই রেখেছে, এমনকি কবে ঘোষণা হতে পারে সে সম্পর্কেও কিছু জানানো হয়নি। কিন্তু আইফোন-১২ এর ফিচার, মডেল ভেরিয়েন্ট এবং দাম সম্পর্কে তথ্য দিয়ে টুইট করে দিয়েছেন জন।

টুইটারে তিনি জানিয়েছেন, ১৩ অক্টোবর অফিসিয়াল অ্যানাউন্সমেন্ট হবে। তবে তার আগে অক্টোবরের ৫ তারিখ থেকেই ডিস্ট্রিবিউটারদের কাছে আইফোন-১২ পাঠানো শুরু হয়ে যাবে। আইফোন-১২ এর মোট চারটি মডেলের কথা জানিয়েছেন জন।

জনের দেওয়া তথ্যে জানা যাচ্ছে, আইফোন-১২ এর সব থেকে ছোট স্ক্রিনের মডেলটির নাম রাখা হয়েছে আইফোন-১২ মিনি। এটাই এই মডেলের অফিসিয়াল নাম। যাতে থাকছে ৫.৪ ইঞ্চির স্ক্রিন। ৬৪ জিবি, ১২৮ জিবি এবং ২৫৬ জিবি-র ভার্সনে পাওয়া যাবে এই মডেলটি।

পরের ভার্সন আইফোন-১২ যেটি ৬.১ ইঞ্চি স্ক্রিন সাইজে বাজারে আসছে। এটিও ৬৪ জিবি, ১২৮ জিবি এবং ২৫৬ জিবি-র ভার্সনে পাওয়া যাবে।

এছাড়াও আইফোন-১২ প্রো’ এবং আইফোন-১২ প্রো ম্যাক্স’ ভার্সনও আসছে। যাদের স্টোরেজ ক্যাপাসিটি ১২৮ জিবি থেকে শুরু।

জন জানিয়েছেন, আইফোন-১২ মিনিতে ব্যবহার হয়েছে ‘(বিওইওএলইডি) সুপার রেটিনা ডিসপ্লে’, ৪ জিবি র‍্যাম। ১২৮ জিবি স্টোরেজ ভার্সনের দাম রাখা হয়েছে ৬৪৯ মার্কিন ডলার, ২৫৮ জিবি ভার্সনের দাম ৭৪৯ মার্কিন ডলার। এতে ব্যবহার হয়েছে ‘এ ১৪ বায়োনিক চিপ’, রয়েছে ডুয়াল ক্যামেরা। ৫ জি নেটওয়ার্ক সাপোর্ট করবে আইফোন-১২। হাল্কা এবং মজবুতের জন্য রয়েছে অ্যালুমিনিয়াম বডি।

আইফোন-১২ মিনি ছাড়াও বাকি ভার্সনগুলিতেও ‘(বিওইওএলইডি) সুপার রেটিনা ডিসপ্লে’, ‘এ ১৪ বায়োনিক চিপ’, ৫ জি নেটওয়ার্ক, অ্যালুমিনিয়াম বডি ব্যবহার হয়েছে বলেই মনে করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে থাকবে উন্নত ক্যামেরা।

এর আগে অ্যাপলের সেপ্টেম্বরের ‘টাইম ফ্লাইজ’ অনুষ্ঠানে আইফোন নিয়ে কোনো ঘোষণা হয়নি। সেই অনুষ্ঠানে সংস্থার সিইও টিম কুক জানান, ১৫ সেপ্টেম্বরের অনুষ্ঠানে তাদের ‘ফোকাস’ মূলত আইপ্যাড ও অ্যাপল ওয়াচের উপর। আইফোন-১২ এর কথা অনুষ্ঠানে না এলেও, অ্যাপল ওয়াচ সিরিজ ৬, আইপ্যাড এয়ার, জেনারেশন-৮ আইপ্যাড, বেশ কিছু পরিষেবা ভবিষ্যতে আসবে বলে জানানো হয় ‘টাইম ফ্লাইজে’। 

তারপরও আইফোন-১২ নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোনো ঘোষণা না হলেও জনের টুইট সাড়া ফেলে দিয়েছে অ্যাপল গ্যাজেট-প্রেমীদের মধ্যে।

নতুন টয়লেট মহাকাশে পাঠাচ্ছে নাসা

নতুন টয়লেট মহাকাশে পাঠাচ্ছে নাসা

নতুন টয়লেট মহাকাশে পাঠাচ্ছে নাসা
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসা আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) শূন্য-অভিকর্ষের (জিরো-গ্র্যাভিটি) টয়লেট পাঠাচ্ছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় ১৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত এই টয়লেটটি আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) পাঠানো হচ্ছে। নাসা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, টয়লেটের ‘ভ্যাকুয়াম সিস্টেম’ বিশেষভাবে নকশা করা হয়েছে। যাতে নারী নভোচারীরা আগের চেয়ে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন।

কারিগরি ত্রুটির কারণে গত বৃহস্পতিবার উৎক্ষেপণের তিন মিনিট আগে টয়লেটটি মহাকাশ স্টেশনে পাঠানোর মিশন স্থগিত করা হয়। তবে প্রকৌশলীরা যদি ত্রুটি গুলো সারাতে পারেন তবে আবারও চেষ্টা চলবে।

নাসা জানাচ্ছে, টাইটানিয়াম স্পেস টয়লেটটি আরও দূরবর্তী অঞ্চলে মিশনে সাহায্য করবে। শূন্য অভিকর্ষ অঞ্চলে শরীরের বর্জ্য নিঃসরণের জন্য এখানে ব্যবহার করা হচ্ছে ভ্যাকুয়াম সিস্টেম। গোপনীয়তা রক্ষায় পৃথিবীর পাবলিক টয়লেটের মতোই কিউবিকলের মধ্যে এটি থাকবে। এর ওজন ৪৫ কেজি, উচ্চতায় ২৮ ইঞ্চি। বর্তমান টয়লেটের চেয়ে ৬৫ ভাগ ছোট ও ৪০ ভাগ হালকা।

টুইটারে একটি ভিডিও পোস্ট করে নাসার নভোচারী জেসিকা মেয়ার এই টয়লেটকে ‘ভ্যাকুয়াম সিস্টেম’ বলে উল্লেখ করেছেন। 

নাসার প্রজেক্ট ম্যানেজার মেলিসা ম্যাককিনলে জানান, কমোড সিট ও ইউরিন ফ্যানেল আগের তুলনায় পরিমার্জিত। নারী নভোচারীরা আরও স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। অনেকটা সময় নিয়ে ইউনিভার্সেল ওয়াস্ট ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (ইউডব্লিউএমএস) টয়লেটটির নকশা করা হয়েছে।

গুগলে কি কি সার্চ করবেন না

গুগলে কি কি সার্চ করবেন না

গুগলে কি কি সার্চ করবেন না
বর্তমান নেট দুনিয়ায় যেমন আমাদের অনেক কাজ সহজ হয়ে গেছে। গুগল সার্চ করে চাইলেই যেকোন বিষয়ে যথেষ্ট ধারণা নিতে পারবেন। কিন্তু আপনি না জেনে গুগলে এমন কোন কিছু সার্চ করলেন যার মাধ্যমে আপনার ক্ষতি হতে পারে।

চলুন দেখে নেওয়া যাক গুগলে কি কি সার্চ করবেন না:

১. সঠিক URLনা জানলে ব্যাঙ্কের নাম করে নেট ব্যাংকিংয়ের জন্য ওয়েব সাইট সার্চ করবেন না। আপনি যে ব্যাঙ্কে লেনদেন করেন তাদের অনলাইন ঠিকানা জেনে রাখা উচিত। ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইটের আদলে অনেক ‘ফিশিং সাইট’ও রয়েছে। তাই জানা না থাকলে ভুল করে এই সাইটে ঢুকে আপনার গোপন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের আইডি-পাসওয়ার্ড নথিভুক্ত করলেই বিপদ নিশ্চিত।

২. স্ক্যামারাদের সবচেয়ে বড় লক্ষণ থাকে সরকারি ওয়েবসাইট। লাইসেন্সের আবেদন বা অনলাইনে সরকারি ডেথ সার্টিফিকেট খুঁজতেও গুগলে সার্চ করবেন না। গুগল সার্চে পাওয়া অনেক ওয়েবসাইট যথাযথ মনে হলেও তা থেকে প্রতারণার শিকার হতে পারেন।

৩. গুগলে কখনও কোনো সংস্থার কাস্টমার কেয়ার নম্বর সার্চ করাও উচিত নয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ভুল নম্বর থাকে এখানে। বহু ক্ষেত্রে এইসব নম্বরে ফোন করলে আপনার মারাত্মক বিপদ হতে পারে। বরং নির্দিষ্ট সাইটের ‘কন্ট্যাক্টে’ গিয়ে কাস্টমার কেয়ারের নম্বর জোগাড় করুন। অনলাইনে বিভিন্ন ভুয়া নাম্বারও থাকে। সেইসব নাম্বারে ফোন করে অনেকে প্রতারিতও হয়েছেন।

৪. কোন রোগের জন্য কী ওষুধ এসব জানার জন্য গুগলকে ভরসা করা একেবারেই নিরাপদ নয়। মনে রাখবেন, সবসময় রোগের কী লক্ষণ সে বিষয়ে সঠিক উত্তর দেয় না গুগল। বিশেষ করে করোনা নিয়ে ওষুধের কোন নাম সার্চ করা যথাযথ নয়।

৫. বিনিয়োগ করলেই খুব শিগগিরই বড়লোক হয়ে যাবেন আপনি, এরকম পার্সোনাল ফাইন্যান্স ও স্টক মার্কেটের কথা গুগলের কাছে ভুলেও জানতে চাইবেন না।

৬. জালিয়াতি চক্র আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য হাতিয়ে নিতে পারে। অফুরন্ত সুবিধার সঙ্গে অ্যান্টি ভাইরাসের বিজ্ঞাপন দেখে সেটি ডাউনলোড করা নিরাপদ নয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে আপনার অজান্তেই ডিভাইসে ঢুকে পড়বে বিপদজনক ভাইরাস।