শনিবার, ২৮ মে, ২০২২

মেয়েদের সম্পর্কে এমন কোন আজব তথ্য আছে, যা জানি না?

মেয়েদের মন সম্পর্কে কিছু আকর্ষনীয় মনস্তাত্বিক তথ্য অর্থাৎ

মেয়েদের মন সম্পর্কে কিছু আকর্ষনীয় মনস্তাত্বিক তথ্য অর্থাৎ

• একজন মহিলার কোনো কথা বা বিষয় গোপন রাখতে পারার গড় সময় মাত্র ৪৭ ঘন্টা ১৫ মিনিট বা প্রায় দুইদিন।

• গড়ে নারীরা বছরে ৩০-৬০ বার কাঁদে (যেখানে পুরুষরা প্রায় ৬বার কাঁদে)

• নারীরা স্বাভাবিকভাবেই পুরুষদের চেয়ে ভাল মিথ্যাবাদী। এছাড়াও তারা মিথ্যা সনাক্ত করতে ভাল পারে (ভাল মিথ্যাবাদীরা অন্যের মিথ্যা সনাক্ত করতে দক্ষ) । তাই যদি কোন মেয়ে আপনাকে একটা প্রশ্ন করে, তাহলে তাকে সত্যিটা বলাই ভাল। সম্ভবত সে জিজ্ঞেস করছে কারণ সে ইতিমধ্যেই উত্তর জানে আর আপনাকে পরীক্ষা করতে চাচ্ছে।

• মেয়েদের সূক্ষ্ম সূক্ষ্ম ব্যাপার মনে রাখলে তারা নিজেদের স্পেশাল অনুভব করে। ( যেমন তাদের বলা কোনো কথা বা পড়া কোনো ড্রেস এর কথা সুযোগ পেলেই তাদের মনে করিয়ে দিন )।

• মেয়েরা জন্মগতভাবেই অধিকার সূচক হয়ে থাকে এবং আপনাকে অন্যকারো সাথে কথা বলতে দেখলেও ঈর্ষান্বিত হয়।

• আপনি নিজের সব ভয়, সমস্যা, ভিতরের অনুভূতির কথা খুলে বললে মেয়েরা তা পছন্দ করে। এতে তারা নিজেকে আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করে।

• আপনার গম্ভীর বলিষ্ঠ গলার স্বর মেয়েদের কাছে সঙ্গীতের মত শোনায়।

• মেয়েরা বিশেষ কারণ ছাড়া কোনো পোস্ট বা স্ট্যাটাস শেয়ার করে না, এর পেছনে সবসময়ই কোনো কারণ থাকে।

• বন্ধু বা পরিবারকে তাদের ব্যাপারে জানালে মেয়েরা খুবই খুশি হয়।

• মেয়েরা এটা পছন্দ করে যখন আপনি আপনার জীবনে তাদের গুরুত্ব ব্যাখ্যা করেন। তারা হয়তো আপনার কিছু পয়েন্ট অস্বীকার করছে কিন্তু মেয়েরা লজ্জা বোধ করে অথবা ভেতর থেকে খুব খুশি বোধ করে।

• মেয়েরা গোপনে আপনি প্রথমে টেক্সট করার জন্য অপেক্ষা করে।

• কোন নারীই দুর্বল পুরুষের সাথে থাকতে চায় না, মেয়েরা মাঝে মাঝে আধিপত্য পছন্দ করে।

• যখন মেয়েরা বলে “আমি তোমাকে ভালবাসি”, তারা এটা আসলেই বোঝায়।

• মেয়েরা জানে তাদের কেমন দেখায় তাও তারা তা জিজ্ঞাসা করে কারণ মেয়েরা প্রশংসা ভালোবাসে।

• মেয়েরা এমন পুরুষের উপর সহজে হাল ছেড়ে দেয় না যাকে মেয়েরা ভালোবাসে, কিন্তু একবার মেয়েদের অনুভূতি শেষ হয়ে গেলে, আপনি যাই করুন না কেন, মেয়েরা আর ফিরে আসে না।

• মেয়েরা খারাপ ছেলের সাথে থাকতে চায় না। নারীরা যা চায় তা হচ্ছে একজন চমৎকার লোকের সাথে থাকা, যে আত্মবিশ্বাসী এবং একজন নেতৃত্ববান ; যে সীমা লঙ্ঘন করে না , নিজেকে সম্মান করে আর তাকেও।

• যখনই মেয়েরা তাদের পোস্টের নোটিফিকেশনে আপনার নাম দেখে তখন তাদের হৃদয় লাফিয়ে উঠে।

• মনোবিজ্ঞানীরা নির্ধারণ করেছেন যে একজন মহিলা একজন অপরিচিত ব্যক্তির মূল্যায়ন করতে মাত্র ৪৫ সেকেন্ড সময় নেয়। এর মধ্যে ১০ সেকেন্ড এটি ফিগারের সামগ্রিক ছাপ তৈরি করে, ৮ সেকেন্ড চোখ, ৭ সেকেন্ড ঠোঁট এবং চিবুকে ১০ সেকেন্ড তাকায় , ৫ সেকেন্ড – কাঁধে। আর শেষ ৫ টা বিয়ের আংটির দিকে তাকিয়ে- যদি তা থাকে।

• মেয়েরা যখন আপনার প্রতি পুরোপুরি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে তারা খুবই ব্যস্ত থাকার ভান করে।

• পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের ডিপ্রেশন বা বিষণ্ণতার প্রবণতা বেশি।

• মেয়েরা সবসময় আপনার উপর নির্ভরশীল থাকতে পছন্দ করেনা , তারা আপনাকে অর্থনৈতিক ও মানসিকভাবে সাহায্য করতে পছন্দ করে।

• যখন কোন মহিলা আপনার প্রতি আর হতাশ এবং রাগান্বিত হয় না, তখন আপনি প্রায় গ্যারান্টি দিয়ে বলতে পারেন যে সে আপনাকে নিয়ে কোনো পরোয়া করে না।

• উচ্চতর আইকিউ সম্পন্ন অর্থাৎ বুদ্ধিমতি মহিলাদের সঙ্গী খুঁজে পেতে কষ্ট হয়।

• ছেলেরা যেমন মেয়েদের দিকে তাকায়, মেয়েরাও ছেলেদের দিকে তাকায়। হয়তো আরো বেশি।

মঙ্গলবার, ২৪ মে, ২০২২

মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল

মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল



যৌনমিলন বা সহবাস একটি জৈবিক ক্রিয়া, যেখানে স্বামী-স্ত্রী একে অপরের সাথে অন্তরঙ্গ ঘনিষ্ঠ হয়। যৌন উত্তেজনা মেয়েদের একটু বেশি হলেও সমাজ, পরিবার, আত্মীয় এসবের সমালোচনার স্বীকার হয়ে লজ্জায় বলতে পারে না বা আগ্রহ দেখায় না। তাই মেয়েদের উওেজনা করার উপায় ও সহবাসে রাজী করানোর কৌশল বা সেক্সে রাজি করার উপায় জানাটা পুরুষের কাছে খুবই বাঞ্ছনীয়।


মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল আয়ত্তে আনার আগে জানতে হবে সহবাসের উপকারীতা, সহবাসের সঠিক সময় এবং কোন সময় মেয়েরা সবথেকে রোমান্টিক থাকে? অর্থাৎ একজন পুরুষের মধ্যে সহবাসের জ্ঞান থাকাটা একান্ত জরুরী। তাই আজকের আলোচনায় আমরা দেখে নেবো :

সহবাসের উপকারীতা :

১. প্রতিদিন সহবাস বা যৌনমিলন মানসিক শান্তির সাথে সাথে শারীরিক ক্লান্তি কাটিয়ে দেয়।

২. প্রতিদিন সহবাস করলে শরীরে আইজি এ অ্যান্টিবডির সংখ্যা বাড়িয়ে রোগ প্রতিরোধে সক্ষম করে।

৩.যৌনমিলনে সময় অর্গাজমের ফলে শরীর এন্ডোরফিনস ক্ষরণ করে যা শরীরের ব্যাথা কমায়।

৪. প্রত্যেকবার সহবাসে বা যৌনমিলনে ৮০ ক্যালোরি ক্ষয় হয় যা ওজন কমাতে সাহায্য করে।

৫. সপ্তাহে অন্তত ২ দিন সহবাস করলে পুরুষের যেমন হার্ট অ্যাট্যাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয় তেমনি নারীর ক্ষেত্রে সহবাস চলাকালীন অতিরিক্ত ইস্ট্রোজেন ক্ষরণ হাওয়ায় হার্ট সুস্থ থাকে।

৬. যৌনমিলনের পর ঘুম আরাম এবং শান্তির হয় ফলে শরীর অনেক সুস্থ ও ঝরঝরে লাগে।

৭. সপ্তাহে অন্তত ৩ বার যৌনমিলন বাহ্যিকভাবে বয়সের বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে।

সহবাসের সঠিক সময় :

কোন সময় মেয়েরা সবথেকে রোমান্টিক থাকে?

গুরু ভোজনের পর সহবাস করলে হজম ক্ষমতা কমতে পারে। ভোরের বেলা সহবাস শরীরের পক্ষে ক্ষতিকারক হতে পারে। রাতে শোবার পর সঙ্গে সঙ্গে সহবাস করা উচিত নয়।
একটু ঘুমানোর পর রাত্রির দ্বিতীয় প্রহরের সময় ছেলে ও মেয়েরা সবথেকে রোমান্টিক থাকে তাই এটাই সব থেকে উপযুক্ত সময় সহবাস বা যৌনমিলনের জন্য।

মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল :

সহবাস যে দুজন মানুষের মধ্যে হচ্ছে উভয়েরই একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা, আসক্তি ও সম্মতি থাকা দরকার। তাই পুরুষ সঙ্গীটির উচিত নিজেকে প্রিয় সঙ্গীনির কাছে এমন ভাবে হাজির করা যাতে মেয়েটি সহবাসে বা যৌনমিলনে সম্মতি না দিয়ে থাকতে পারবেই না। আসুন দেখে নেওয়া যাক পুরুষ সঙ্গীর তাঁর সঙ্গীনিকে সহবাসে সম্মতিদান বা মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল:

আগ্রহ :

পুরুষরা সাধারণত সহবাসে বা যৌনমিলনে আগ্রহ দেখায়। তাহলে মহিলারা কি যৌনমিলনে অংশগ্রহণ করেনা?? মহিলারা ও সহবাসে বা যৌনমিলনে সমান অংশীদার। কিন্তু মহিলারা সেই আগ্রহটা সুপ্ত রাখে। তাই পুরুষ সঙ্গীটির উচিত সুপ্ত আগ্রহকে জাগিয়ে তুলে নিজ স্ত্রী বা মহিলাটিকে সেক্সে রাজী করানো।

প্রতিশ্রুতি :

সাধারণত রতিক্রিয়ায় সম্পূর্ণ তৃপ্তি পেলে মহিলারা স্বর্গসুখ পায়। তাই পুরুষ যদি সম্পূর্ণ আনন্দ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেয় তাহলে তাঁর স্ত্রী বা মহিলারা সহবাসে সম্মতি দেয়।

ভরসা :

অনেক মহিলা সহবাস নামে আতঙ্কিত। তাই পুরুষ সঙ্গীর উচিত যৌনমিলন বা সহবাস সম্পর্কে ভয় কাটিয়ে দিয়ে নিজের সঙ্গীনিকে বা স্ত্রীকে যৌনমিলনে রাজী করানো ও তাঁর ভরসা হয়ে ওঠার।

সুরক্ষা :

সহবাসের ফলে সবচেয়ে বড়ো ঝুঁকি হল গর্ভধারণ করা। সেজন্য পুরুষের উচিত কন্ডোম ব্যবহার করে গর্ভধারণের ঝুঁকি থেকে নারীকে মুক্ত রাখা ও যৌন সংক্রমণ থেকে সুরক্ষা করা।

এছাড়া ও বলা বাহুল্য আজকাল অত্যাধুনিক ইন্টারনেট যুগে দাঁড়িয়ে বেশিরভাগ পুরুষ বা নারী বিয়ের আগেই যৌনমিলনে বা সহবাসে লিপ্ত হয়ে যায় সেক্ষেত্রে পুরুষ সঙ্গীটি মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল এভাবে সফল করতে পারে :

১. সততা :

প্রেম করলে বা কাউকে ভালোবাসলে পুরুষ-নারী উভয়ের একে অপরের প্রতি আকর্ষণ থেকে যৌনমিলনের চাহিদা আসতেই পারে ফলে পুরুষ সঙ্গী তার সঙ্গীনিকে সহবাসে রাজী করাতে পারে। তবে এক্ষেত্রে একটা কথা খুবই জরুরী- শুধুমাত্র যৌনমিলন বা সহবাস করার জন্য কোনও মহিলার সাথে ভালবাসার অভিনয় করতে যাওয়া একদমই উচিত না।

২. বন্ধুত্ব পূর্ণ আচরণ :

কোনো মেয়ের সাথে মিলিত হতে চাইলে প্রথমে মেয়েটির সাথে বন্ধুর মত আচরণ করে একটা মানসিক যোগাযোগ গড়ে তুলুন। মেয়েটির পছন্দের মানুষ হয়ে উঠুন।

৩. পছন্দের পুরুষ হয়ে উঠুন :

পছন্দের মানুষ হয়ে উঠলে তবেই ধীরে ধীরে মেয়েটির পছন্দের মানুষ হয়ে উঠতে পারবেন। মেয়েটির সাথে গল্প করুন, মেয়েটির পছন্দ অপছন্দ জানুন। রাতে দু একটা দুষ্টুমির ইঙ্গিত দিলেও মেয়েটির প্রতি যে শারীরিক ভাবে আসক্ত সেটা জানানোর দরকার নেই তাহলে কিন্তু মেয়েটির পছন্দের তালিকা থেকে বেরিয়ে যাবেন।

৪. যৌন উত্তেজক কথা :

মেয়েটির পছন্দের মানুষ হয়ে ওঠার পর ধীরে ধীরে রাতে দুষ্টুমিভরা ম্যাসেজ বাড়িয়ে দিন । দেখবেন মেয়েটির ও সাড়া দিচ্ছে আলতো যৌন স্পর্শে।

৫. সঙ্গম কাল :

মেয়েটির সাথে সেক্স চ্যাট হয়েছে মানে উভয়ে চাইলে মিলিত হতে পারবেন। একটা কথা মনে রাখবেন, আপনার ডাকে সাড়া দিয়ে মেয়েটি সহবাসে রাজী হলে প্রথমেই তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। প্রথমে তাঁকে ধীর স্পর্শে আলতো চুমু দিন এবং উষ্ণ কথায় উত্তেজিত করে তুলুন তারপর যৌনমিলন করুন।


মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল অবলম্বন করে সঙ্গমে যুক্ত করতে হলে অবশ্যই জানতে হবে মেয়েদের সেক্সে উত্তেজিত করার পদ্ধতি :

একজন পুরুষের উত্থিত লিঙ্গ নারীর যোনীর অভ্যন্তরে প্রবেশ করলে সহবাস বা যৌনমিলন হয়। আর সহবাস তখনই সফল হবে পুরুষ যখন নারীকে উত্তেজিত করে সহবাসে বা যৌনমিলনে লিপ্ত করে। সহবাসের আগে পুরুষের অবশ্যই উচিত মেয়েদের উত্তেজিত করা তানাহলে মেয়েদের অতৃপ্তি থেকে যাবে।

মেয়েদের উত্তেজিত করার বেশ কিছু পদ্ধতি :

হর্নি করা :

নারীদের সেক্সে রেডি করা বা হর্নি করার জন্য সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ পদ্ধতি হল স্পর্শ। ঠিকমতো স্পর্শ করতে পারলেই নারীদের উত্তেজিত ও কামুকি করে তোলা যায়।

সিঙার :

বেশিরভাগ নারী সরাসরি যৌনমিলনে না গিয়ে সিঙারে তৃপ্তি পায়। তাই ফোরপ্লেতে সময় দিন।

কল্পনা /ফ্যান্টাসি :

যৌনমিলন কাল বা অন্য সময় যৌনতা নিয়ে কল্পনা করে সঙ্গীর সাথে সুখকর যৌন আবেশে জড়িয়ে পড়তে পারেন।

সরাসরি মিলনে দেরী করা :

নারীরা যৌন উত্তেজক বিষয় বেশি কামনা করে। তাই নারীর কাম উত্তেজনা বৃদ্ধি করতে, নারীর মুখ কপাল ও গালে ঘন ঘন চুমু খাওয়া ও ঘর্ষণ করা উচিত।

মিলনের পূর্বে নারীর স্তন ও ভগাঙ্কুর মর্দন তার কাম উত্তেজনা বাড়ায়। চুম্বন, আলিঙ্গন ছাড়া ও ধীরে ধীরে আঘাত, দংশন ও নিপীড়ন করলে নারী উত্তেজিত হয়ে পড়ে। উত্তেজিত হয়ে নারীরা ধীরে ধীরে পুরুষের কাছে সমর্পন করলে যৌনমিলন বা সহবাস করা উচিত।

ভাইব্রেটর :

নারীকে উত্তেজিত করতে ভাইব্রেটরের বিকল্প হিসাবে পুরুষ তার মধ্যমা অঙ্গুলি দিয়ে নারীর যোনীর ভিতরে জি স্পট(যৌনাঙ্গের কিছুটা ভিতরে অতি সংবেদনশীল অঞ্চল) এ কম্পন সৃষ্টি করলে নারীর কাম উত্তেজনা চরমে পৌঁছায়। তখন নারী যৌনমিলনে লিপ্ত হয়।

মেয়েদের সহবাসে তৃপ্তি লাভ :

মেয়েদের সহবাসে (সেক্সে) রাজী করানোর কৌশল প্রয়োগ করে সহবাসে বা যৌনমিলনে যুক্ত করলে মেয়েরা সঙ্গমে তৃপ্তি লাভ করে ।

সহবাসে মেয়েদের চরম তৃপ্তি দিতে যৌনমিলনে পুরুষের সক্ষমতা বাড়াতে হবে।

যৌনমিলনে বা সহবাসে বারবার একই পোজ প্রয়োগ না করে যেটিতে মেয়েদের তৃপ্তি হয় সেগুলো প্রয়োগ করা দরকার।

পুরুষ তার সঙ্গীনিকে সহবাসে তৃপ্তি দিতে পারলে মেয়েদের সহবাসে আগ্রহ প্রবল হয়ে ওঠে।

স্কুইজ স্টাইল, টেনসিং স্টাইল, পজ অ্যান্ড প্লে স্টাইল ছাড়া ও ডগি স্টাইল এবং কাউগার্ল স্টাইল – এসব স্টাইলে সহবাসে মেয়েদের তৃপ্তি লাভ হয়। সর্বোপরি, এসব পোজ মেয়েদের সহবাসে রাজী করানোর কৌশল ও উপযুক্ত পদ্ধতি। যার ফলে পুরুষের সঙ্গম সময়কালীন বীর্যপাতের মতোই মেয়েদের অর্গাজম ও সহজেই হয়ে থাকে এবং নারী স্বর্গসুখ লাভ করে।

বিভিন্ন নিউজ চ্যানেল, তথ্যসূত্র সংগৃহীত ও বিশেষজ্ঞদের তথ্যভিত্তিতেই – আলোচিত হল মেয়েদের সহবাসে (সেক্সে) রাজী করানোর কৌশল এবং সহবাস বা যৌনমিলনের তৃপ্তি লাভ। নারী-পুরুষের সুখময় সম্পর্কের আরো রসালো খবর জানতে আমাদের পেজটি লাইক করুন ।

কিভাবে বউকে খুশি রাখবো?

  1. বউকে পর্যাপ্তভাবে প্রশংসা করুন;
  2. বউয়ের সকল প্রকার দায়িত্ব নিন;
  3. বউকে মাঝে মাঝে গিফট করুন;
  4. বউকে নিয়ে ঘুরতে বের হোন;
  5. বউকে শারীরিকভাবে তৃপ্ত এবং সন্তুষ্ট রাখুন;
  6. বউকে গুরুত্ব দিন;
  7. বউকে প্রায়োরিটি দিন এবং রেস্পেক্ট করুন;
  8. বউয়ের চাহিদা পূরণ করার চেষ্টা করুন।
  9. বউকে নিয়মিত ফোরপ্লে করার মাধ্যমে উত্তেজিত করে রাখুন।

ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয়: মেনে চলুন এই ৫টি টিপস্ পাবেন স্বর্গ সুখ

ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয়: মেনে চলুন এই ৫টি টিপস্ পাবেন স্বর্গ সুখ

ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয়

আজকাল প্রায় সব দম্পতির মধ্যেই বিভিন্ন ধরনের অশান্তি লেগেই থাকে। তবে সব অশান্তির মূল কারণ হচ্ছে একে অপরের প্রতি ভালোবাসার অভাব। দেখা গেছে যে যৌন জীবনে বেশিরভাগ দম্পতি সন্তুষ্ট নয়। যৌন মিলনের সময় চরম তৃপ্তি পেতে ফোরপ্লের ভূমিকা অপরিসীম। আজ আমরা আলোচনা করবো কিভাবে ফোরপ্লে করতে হয় আর কিভাবে এর সাহায্যে যৌন মিলনের সম্পূর্ণ তৃপ্তি পাওয়া যায়।

এই পোস্টে যে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলি আলোচিত হয়েছে:

  • ফোরপ্লে কী?
  • ফোরপ্লে পদ্ধতি

চলুন দেখে নেওয়া যাক।

ফোরপ্লে কী?

অনেকেই হয়তো জানেন না ফোরপ্লে কী? ফোরপ্লে হলো অরগাসমের প্রাথমিক ধাপ। বুঝলেন না তো? অরগাসম হচ্ছে যৌন মিলনের সবথেকে শেষ ধাপ অরগাসম হলেই প্রকৃত যৌন সুখ পাওয়া যায়। আর এই অরগাসমের প্রাথমিক ধাপ হলো ফোরপ্লে যেটা বাদ দিলে অরগাসম সম্পূর্ণ হয় না বা যৌন মিলনের চরম তৃপ্তি লাভ হয় না।
ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয়? সহজ ভাবে বললে ফোরপ্লে হলো আপনার সঙ্গী/সঙ্গীনী কে যৌন মিলনের ঠিক আগের মূহুর্তে শরীরের বিভিন্ন জায়গাতে স্পর্শ করে ও ভালোবেসে যৌন উত্তেজিত করা। ফোরপ্লের মাধ্যমে চরম যৌন সুখ পাওয়া যায়।

এখন অনেকেই ভাবছেন যে কিভাবে ফোরপ্লে করে? বা এর কি কোনো বিশেষ পদ্ধতি আছে?
হ্যাঁ, অবশ্যই ফোরপ্লের কিছু বিশেষ পদ্ধতি আছে যেটা মেনে কাজ করলে আপনি এবং আপনার পার্টনার উভয়েই পাবেন স্বর্গ সুখ।

ফোরপ্লে পদ্ধতি

একটা ছেলেই সবসময় তার পার্টনারকে উত্তেজিত করবে তা কিন্তু নয়। একটা মেয়েকেও সমানভাবে তার পার্টনারকে উত্তেজিত করা প্রয়োজন। মানে ফোরপ্লে উভয়কেই করতে হবে যৌন মিলনের সম্পূর্ণ সুখ পাওয়ার জন্য।

সবার যৌন উত্তেজনা সমান নয়। কেউ সামান্য হাগ ও চুম্বনেই উত্তেজিত হয়ে পড়ে আবার কারোর অনেকটা সময় লাগে উত্তেজিত হতে। তবে সে যেমনই হোক না কেন, সম্পূর্ণ যৌন তৃপ্তি পেতে সঠিকভাবে ফোরপ্লে করা প্রয়োজন।

ফোরপ্লে কিভাবে করতে হয় সে সম্পর্কিত ৫ টি টিপস্ নীচে বর্ণনা করা হলো:

১. প্রথমেই সরাসরি যৌন মিলন বা যৌনাঙ্গে স্পর্শ করবেন না। প্রথমে আপনার পার্টনারকে টেনে নিজের বুকে নিন এবং তাকে জড়িয়ে ধরুন। এবং তার কপালে চুম্বন করুন। তাকে এটা বিশ্বাস করান যে সে আপনার কাছে কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

২. এরপর আপনি তার ঠোঁটে দীর্ঘ সময় ধরে চুম্বন করুন এবং আপনার পার্টনার কেও সমানভাবে সহযোগিতা করতে বলুন। একে অপরের সাথে ভালোবাসায় মিশে যান।

৩. এরপর আপনি আপনার পার্টনারের সারা শরীরে চুম্বন করতে পারেন। তবে কয়েকটি বিশেষ জায়গা তে স্পর্শ বা চুম্বন অবশ্যই করবেন। যেমন:

কানের লতি – কানের লতি তে আলতো করে চুম্বন ও জিহ্বা দ্বারা স্পর্শ করতে পারেন। তবে ভুলেও কানের ছিদ্রে জিহ্বা দেবেন না, তাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে।

গলা ও ঘাড় – ফোরপ্লে পদ্ধতির মধ্যে এটি অন্যতম। আপনার পার্টনারের গলা ও ঘাড়ে আলতো চুম্বন ও জিহ্বা দ্বারা স্পর্শ করুন।

পিঠ – আপনার পার্টনারের উন্মুক্ত পিঠে ভালোবাসা পূর্ণ চুম্বন করুন।

পেট – সারা পেটে চুম্বন করুন, হাত দিয়ে পেটে হাল্কা মাসাজ করতে পারেন। তবে সবথেকে যেটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা হলো আপনার জিহ্বা দিয়ে আপনার সঙ্গীনীর নাভির চারপাশে ও নাভির ভিতর যতটা সম্ভব স্পর্শ করুন।

পায়ের আঙুল – আপনার সঙ্গীনীর পায়ের আঙুলে কিস করুন। তাছাড়া পায়ের আঙুলে জিহ্বা দ্বারা স্পর্শ করুন এবং প্রয়োজনে আঙুলটি মুখের ভিতরে নিয়েও আদর করতে পারেন।

৪. এরপর ফোরপ্লের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো আপনার পার্টনারের স্তনকে আদর করা।
প্রথমে আপনার হাতের সাহায্যে আপনার সঙ্গীনীর স্তনকে ধীরে ধীরে চাপুন এবং আঙুল দিয়ে স্তনের চারপাশে বোলাতে থাকুন। এরপর জিহ্বা দ্বারা স্তনে স্পর্শ করুন। তবে প্রথমেই স্তনবৃন্ততে স্পর্শ করবেন না। প্রথমে স্তনের চারিদিকে জিহ্বা দ্বারা স্পর্শ করুন এবং তারপর ধীরে ধীরে স্তনবৃন্ততে স্পর্শ করুন।

এই পদ্ধতি কেবল মাত্র ছেলেরা নয়, এমনকি একটা মেয়েও তার পার্টনারের সাথে করতে পারেন।

৫. এরপর স্ত্রী এবং পুরুষ উভয়েই একে অপরের যৌনাঙ্গ হাত দিয়ে ও জিহ্বা দিয়ে স্পর্শ করতে পারেন। প্রয়োজনে মুখে নিয়ে আদর করতে পারেন। এটা নিয়ে লজ্জা পাওয়ার কিছু নেই। তবে হ্যাঁ এটা করার আগে অবশ্যই উভয়ের যৌনাঙ্গ ভালো করে পরিষ্কার করে নেবেন।

এই পদ্ধতি মেনে ফোরপ্লে করলে আপনাদের যৌন জীবন হয়ে উঠবে সুখময় এবং দাম্পত্য জীবনও হবে সুখের।